< رُوما 1 >

مِنْ بُولُسَ عَبْدِ يَسُوعَ المَسِيحِ، الرَّسُولِ الْمَدْعُوِّ وَالْمُفْرَزِ لإِنْجِيلِ اللهِ، ١ 1
পৌল, একজন যীশু খ্রীষ্টের দাস, প্রেরিত হবার জন্য ডাকা হয়েছে এবং ঈশ্বরের সুসমাচার প্রচারের জন্য আলাদা ভাবে মনোনীত করেছেন,
هَذَا الإِنْجِيلِ الَّذِي وَعَدَ اللهُ بِهِ مِنْ قَبْلُ عَلَى أَلْسِنَةِ أَنْبِيَائِهِ فِي الْكُتُبِ الْمُقَدَّسَةِ، ٢ 2
যে সুসমাচার ঈশ্বর পবিত্র শাস্ত্রে নিজের ভবিষ্যৎ বক্তাদের মাধ্যমে আগে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন;
وَهُوَ يَخْتَصُّ بِابْنِهِ الَّذِي جَاءَ مِنْ نَسْلِ دَاوُدَ مِنَ النَّاحِيَةِ الْبَشَرِيَّةِ؛ ٣ 3
এই সুসমাচার গুলি তার পুত্রের সম্পর্কে ছিল, দেহের দিক থেকে যিনি দায়ূদের বংশে জন্ম নিয়েছেন।
وَمِنْ نَاحِيَةِ رُوحِ الْقَدَاسَةِ، تَبَيَّنَ بِقُوَّةٍ أَنَّهُ ابْنُ اللهِ بِالْقِيَامَةِ مِنْ بَيْنِ الأَمْوَاتِ. إِنَّهُ يَسُوعُ الْمَسِيحُ رَبُّنَا ٤ 4
পবিত্র আত্মার শক্তিতে এবং পুনরুত্থানের মাধ্যমে তাঁকে ঈশ্বরের পুত্র বলে ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি হলেন যীশু খ্রীষ্ট আমাদের প্রভু।
الَّذِي بِهِ وَلأَجْلِ اسْمِهِ نِلْنَا نِعْمَةً وَرِسَالَةً لإِطَاعَةِ الإِيمَانِ بَيْنَ جَمِيعِ الأُمَمِ، ٥ 5
তাঁর মাধ্যমেই যাঁর নামের জন্য ও সব জাতির মধ্যে বিশ্বাসের ঈশ্বরের আজ্ঞা মেনে চলার জন্য আমরা অনুগ্রহ এবং প্রেরিতত্ত্ব পেয়েছি।
وَمِنْ بَيْنِهِمْ أَنْتُمْ أَيْضاً مَدْعُوُّو يَسُوعَ الْمَسِيحِ. ٦ 6
সেই মানুষের মধ্যে তোমরাও আছ এবং যীশু খ্রীষ্টের লোক হবার জন্য তোমাদের ডেকেছেন।
إِلَى جَمِيعِ مَنْ هُمْ فِي رُومَا مِنْ أَحِبَّاءِ اللهِ الْقِدِّيسِينَ الْمَدْعُوِّينَ. لِتَكُنْ لَكُمُ النِّعْمَةُ وَالسَّلامُ مِنَ اللهِ أَبِينَا وَالرَّبِّ يَسُوعَ الْمَسِيحِ! ٧ 7
রোমে ঈশ্বরের প্রিয় মনোনীত পবিত্র যত লোক আছেন সেই সব পবিত্র মানুষের কাছে এই চিঠি লিখছি। আমাদের পিতা ঈশ্বরও প্রভু যীশু খ্রীষ্ট থেকে অনুগ্রহ ও শান্তি তোমাদের উপর আসুক।
أَوَّلاً، أَشْكُرُ إِلهِي بِيَسُوعَ الْمَسِيحِ مِنْ أَجْلِكُمْ جَمِيعاً، لأَنَّ إِيمَانَكُمْ يُذَاعُ خَبَرُهُ فِي الْعَالَمِ كُلِّهِ. ٨ 8
প্রথমতঃ আমি তোমাদের সবার জন্য যীশু খ্রীষ্টর মাধ্যমে আমার ঈশ্বরের কাছে ধন্যবাদ করছি যে, তোমাদের বিশ্বাস সমগ্র পৃথিবীতে প্রচারিত হয়েছে।
فَإِنَّ اللهَ الَّذِي أَخْدِمُهُ بِرُوحِي فِي التَّبْشِيرِ بِإِنْجِيلِ ابْنِهِ، هُوَ شَاهِدٌ لِي كَيْفَ لَا أَتَوَقَّفُ عَنْ ذِكْرِكُمْ ٩ 9
কারণ আমি যাঁর আরাধনা নিজের আত্মায় তাঁর পুত্রের সুসমাচার করে থাকি সেই ঈশ্বর আমার সাক্ষী যে, আমি সবদিন তোমাদের নাম উল্লেখ করে থাকি,
فِي صَلَوَاتِي، مُتَوَسِّلاً دَائِماً عَسَى الآنَ أَنْ يَتَيَسَّرَ لِي مَرَّةً بِمَشِيئَةِ اللهِ أَنْ آتِيَ إِلَيْكُمْ. ١٠ 10
১০আমার প্রার্থনার দিন আমি সবদিন অনুরোধ করি যেন, যে কোনো ভাবে ঈশ্বরের ইচ্ছায় তোমাদের কাছে যাবার জন্য সফল হতে পারি।
فَإِنِّي أَشْتَاقُ أَنْ أَرَاكُمْ لأَحْمِلَ إِلَيْكُمْ بَرَكَةً رُوحِيَّةً لِتَثْبِيتِكُمْ، ١١ 11
১১কারণ আমি তোমাদের দেখার জন্য ইচ্ছা করছি, যেন আমি তোমাদের এমন কোন আত্মিক অনুগ্রহ দিতে পারি যাতে তোমরা মজবুত হতে পার;
لِيُشَجِّعَ بَعْضُنَا بَعْضَاً بِالإِيمَانِ الْمُشْتَرَكِ، إِيمَانِكُمْ وَإِيمَانِي. ١٢ 12
১২সেটা হলো আমরা যেন একে অন্যের অর্থাৎ তোমাদের ও আমার উভয় পক্ষের আন্তরিক বিশ্বাসের মাধ্যমে সবাই যেন নিজে নিজেই উত্সাহ পাই।
ثُمَّ لَا أُرِيدُ أَنْ يَخْفَى عَلَيْكُمْ، أَيُّهَا الإِخْوَةُ، أَنَّنِي كَثِيراً مَا قَصَدْتُ أَنْ آتِيَ إِلَيْكُمْ، لِيَكُونَ لِي ثَمَرٌ مِنْ بَيْنِكُمْ أَيْضاً كَمَا لِي مِنْ بَيْنِ الأُمَمِ الأُخْرَى، إِلّا أَنَّنِي كُنْتُ أُعَاقُ حَتَّى الآنَ ١٣ 13
১৩এখন হে ভাইয়েরা, আমি চাইনা যে তোমরা যেন এবিষয়ে অজানা থাক, আমি বারবার তোমাদের কাছে আসবার জন্য ইচ্ছা করেছি এবং আজ পর্যন্ত বাধা পেয়ে এসেছি যেন আমি তোমাদের মধ্য থেকে কোনো ফল পাই তেমন ভাবে অযিহুদি অন্য সব মানুষের মধ্য থেকেও ফল পাই।
فَإِنَّ عَلَيَّ دَيْناً لِلْيُونَانِيِّينَ وَالْبَرَابِرَةِ، لِلمُتَعَلِّمِينَ وَالْجُهَّالِ. ١٤ 14
১৪আমি গ্রীক ও বর্ব্বর, উভয় জ্ঞানী ও বোকা সবার কাছে ঋণী।
وَلِذلِكَ، فَبِكُلِّ مَا لَدَيَّ، أَنَا فِي غَايَةِ الشَّوْقِ أَنْ أُبَشِّرَ بِالإِنْجِيلِ أَيْضاً بَيْنَكُمْ أَنْتُمُ الَّذِينَ فِي رُومَا. ١٥ 15
১৫সুতরাং আমার যতটা ক্ষমতা আছে তোমরা যারা রোমে বাস করো সবার কাছে সুসমাচার প্রচার করতে তৈরী আছি।
فَأَنَا لَا أَسْتَحِي بِالإِنْجِيلِ، لأَنَّهُ قُدْرَةُ اللهِ لِلْخَلاصِ، لِكُلِّ مَنْ يُؤْمِنُ، لِلْيَهُودِيِّ أَوَّلاً ثُمَّ لِلْيُونَانِيِّ. ١٦ 16
১৬কারণ আমি সুসমাচারের জন্য কোনো লজ্জা পাই না; কারণ এটা হলো প্রত্যেক বিশ্বাসীর পরিত্রানের জন্য ঈশ্বরের শক্তি; প্রথমে ইহূদির জন্য এবং পরে গ্রীকদের জন্য।
فَفِيهِ قَدْ أُعْلِنَ الْبِرُّ الَّذِي يَمْنَحُهُ اللهُ عَلَى أَسَاسِ الإِيمَانِ وَالَّذِي يُؤَدِّي إِلَى الإِيمَانِ، عَلَى حَدِّ مَا قَدْ كُتِبَ: «أَمَّا مَنْ تَبَرَّرَ بِالإِيمَانِ، فَبِالإِيمَانِ يَحْيَا». ١٧ 17
১৭কারণ এর মধ্যে ঈশ্বরের এক ধার্ম্মিকতা বিশ্বাসের মধ্য দিয়েই সুসমাচারে প্রকাশিত হয়েছে, যেমন শাস্ত্রে লেখা আছে, “ধার্মিক ব্যক্তি বিশ্বাস দ্বারাই বেঁচে থাকবে”।
فَإِنَّهُ قَدْ أُعْلِنَ غَضَبُ اللهِ مِنَ السَّمَاءِ عَلَى جَمِيعِ مَا يَفْعَلُهُ النَّاسُ مِنْ عِصْيَانٍ وَإِثْمٍ الَّذِينَ يَحْجُبُونَ الْحَقَّ بِالإِثْمِ. ١٨ 18
১৮কারণ ঈশ্বরের ক্রোধ যে সব মানুষের ভক্তি নেই তাদের উপর এবং অধার্মিকদের উপরে স্বর্গ থেকে প্রকাশ পায় এবং তাদের উপর যারা অধার্মিকতায় ঈশ্বরের সত্যকে চেপে রাখে।
ذَلِكَ لأَنَّ مَا يُعْرَفُ عَنِ اللهِ وَاضِحٌ بَيْنَهُمْ، إِذْ بَيَّنَهُ اللهُ لَهُمْ. ١٩ 19
১৯কারণ ঈশ্বরের সম্পর্কে যা জানার তা তাদের কাছে প্রকাশ হয়েছে, কারণ ঈশ্বর নিজেই তা তাদের কাছে প্রকাশ করেছেন।
فَإِنَّ مَا لَا يُرَى مِنْ أُمُورِ اللهِ، أَيْ قُدْرَتَهُ الأَزَلِيَّةَ وَأُلُوهَتَهُ، ظَاهِرٌ لِلْعِيَانِ مُنْذُ خَلْقِ الْعَالَمِ، إِذْ تُدْرِكُهُ الْعُقُولُ مِنْ خِلالِ الْمَخْلُوقَاتِ. حَتَّى إِنَّ النَّاسَ بَاتُوا بِلا عُذْرٍ. (aïdios g126) ٢٠ 20
২০সাধারণত তাঁর অদৃশ্য গুন অর্থাৎ তাঁর চিরকালের শক্তি ও ঈশ্বরীয় স্বভাব পৃথিবীর সৃষ্টির দিন থেকে তাঁর নানা কার্য্য তাঁর সৃষ্টি থেকেই মানুষ বুঝতে পেরেছে। সেইজন্য তাদের কাছে উত্তর দেবার জন্য কোনো অজুহাত নেই। (aïdios g126)
فَمَعَ أَنَّهُمْ عَرَفُوا اللهَ، لَمْ يُمَجِّدُوهُ بِاعْتِبَارِهِ اللهَ، وَلا شَكَرُوهُ، بَلِ انْصَرَفُوا بِتَفْكِيرِهِمْ إِلَى الْحَمَاقَةِ وَصَارَ قَلْبُهُمْ لِغَبَاوَتِهِ مُظْلِماً. ٢١ 21
২১কারণ ঈশ্বরকে জেনেও তারা তাঁকে ঈশ্বর বলে তাঁর গৌরব করে নি, ধন্যবাদও দেয় নি; কিন্তু নিজেদের চিন্তাধারায় তারা নির্বোধ হয়ে পড়েছে এবং তাদের বুদ্ধিহীন হৃদয় অন্ধকার হয়ে গেছে।
وَفِيمَا يَدَّعُونَ أَنَّهُمْ حُكَمَاءُ، صَارُوا جُهَّالاً، ٢٢ 22
২২নিজেদেরকে জ্ঞানী বলে দাবী করে তারা মূর্খই হয়েছে।
وَاسْتَبْدَلُوا بِمَجْدِ اللهِ الْخَالِدِ تَمَاثِيلَ لِصُوَرِ الإِنْسَانِ الْفَانِي وَالطُّيُورِ وَذَوَاتِ الأَرْبَعِ وَالزَّوَاحِفِ. ٢٣ 23
২৩তারা অক্ষয় ও চিরস্থায়ী ঈশ্বরের মহিমা পরিবর্তন করে স্থায়ী নয় এমন মানুষের, পাখীর, চার পা বিশিষ্ট পশুর ও সরীসৃপের মূর্তির উপাসনা করছে।
لِذَلِكَ أَسْلَمَهُمُ اللهُ، فِي شَهْوَاتِ قُلُوبِهِمْ، إِلَى النَّجَاسَةِ، لِيُهِينُوا أَجْسَادَهُمْ فِيمَا بَيْنَهُمْ. ٢٤ 24
২৪সেই কারণে ঈশ্বর তাদেরকে নিজের নিজের হৃদয়ের নানা কামনা বাসনায় তাদের হৃদয় অশুচিতে সম্পূর্ণ করতে ছেড়ে দিলেন, সে কারণে তাদের দেহ নিজেরাই অসম্মান করেছে;
إِذْ قَدِ اسْتَبْدَلُوا بِحَقِّ اللهِ مَا هُوَ بَاطِلٌ، فَاتَّقَوْا الْمَخْلُوقَ وَعَبَدُوهُ بَدَلَ الْخَالِقِ، الْمُبَارَكِ إِلَى الأَبَدِ. آمِين! (aiōn g165) ٢٥ 25
২৫তারা মিথ্যার জন্য ঈশ্বরের সত্য পরিবর্তন করেছে এবং সৃষ্টিকর্ত্তার উপাসনার পরিবর্তে সৃষ্টি করা বস্তুর পূজা ও আরাধনা করছে, সেই ঈশ্বরের নয় যিনি যুগে যুগে ধন্য। আমেন। (aiōn g165)
لِهَذَا السَّبَبِ أَسْلَمَهُمُ اللهُ إِلَى الشَّهَوَاتِ الْمُخْزِيَةِ. فَإِنَّ إِنَاثَهُمْ تَحَوَّلْنَ عَنِ اسْتِعْمَالِ أَجْسَادِهِنَّ بِالطَّرِيقَةِ الطَّبِيعِيَّةِ إِلَى اسْتِعْمَالِهَا بِطَرِيقَةٍ مُخَالِفَةٍ لِلطَّبِيعَةِ. ٢٦ 26
২৬এই কারণে ঈশ্বর তাদেরকে জঘন্য ও অসম্মান কাজের জন্য ছেড়ে দিয়েছে; আর তাদের স্ত্রীলোকেরা স্বাভাবিক কাজের পরিবর্ত্তে অস্বাভাবিক কাজ করে চলেছে।
وَكَذلِكَ تَحَوَّلَ الذُّكُورُ أَيْضاً عَنِ اسْتِعْمَالِ الأُنْثَى بِالطَّرِيقَةِ الطَّبِيعِيَّةِ، وَالْتَهَبُوا شَهْوَةً بَعْضُهُمْ لِبَعْضٍ، مُرْتَكِبِينَ الْفَحْشَاءَ ذُكُوراً بِذُكُورٍ، فَاسْتَحَقُّوا أَنْ يَنَالُوا فِي أَنْفُسِهِمِ الْجَزَاءَ الْعَادِلَ عَلَى ضَلالِهِمْ. ٢٧ 27
২৭আর পুরুষেরাও সেই রকম স্বাভাবিক স্ত্রীসঙ্গ ছেড়ে পরস্পর কামনায় জ্বলে উঠেছে, পুরুষ পুরুষে খারাপ কাজ সম্পন্ন করছে যেটা একদম ঠিক নয় এবং নিজেদের মধ্যেই নিজে নিজের খারাপ কাজের জন্য শাস্তি পাচ্ছে।
وَبِمَا أَنَّهُمْ لَمْ يَتَخَيَّرُوا إِبْقَاءَ اللهِ ضِمْنَ مَعْرِفَتِهِمْ، أَسْلَمَهُمُ اللهُ إِلَى ذِهْنٍ عَاطِلٍ عَنِ التَّمْيِيزِ دَفَعَهُمْ إِلَى مُمَارَسَةِ الأُمُورِ غَيْرِ اللّائِقَةِ. ٢٨ 28
২৮আর যেমন তারা ঈশ্বরকে নিজেদের সতর্কতা বলে মানতে চাই নি বলে, ঈশ্বর তাদেরকে অনুচিত কাজ করতে দুষিত মনে ছেড়ে দিলেন।
إِذْ قَدِ امْتَلأُوا مِنْ كُلِّ إِثْمٍ وَشَرٍّ وَجَشَعٍ وَخُبْثٍ، وَشُحِنُوا حَسَداً وَقَتْلاً وَخِصَاماً وَمَكْراً وَسُوءاً. وَهُمْ ثَرْثَارُونَ، ٢٩ 29
২৯তারা সব রকম অধার্মিকতা, নিচুতা, বিদ্বেষ, দুষ্টতায় পরিপূর্ণ। তারা লোভ ও হিংসাতে, মাৎসহ্য, বধ, বিবাদ, ছল ও খারাপ উদ্দেশ্যে পূর্ণ;
مُغْتَابُونَ، كَارِهُونَ لِلهِ، شَتَّامُونَ، مُتَكَبِّرُونَ، مُتَفَاخِرُونَ، مُخْتَرِعُونَ لِلشُّرُورِ، غَيْرُ طَائِعِينَ لِلْوَالِدَيْنِ. ٣٠ 30
৩০তারা সমালোচনায়, মিথ্যাবাদী ও ঈশ্বরকে ঘৃণা করে, রাগী, উদ্ধত, আত্মশ্লাঘী, মন্দ বিষয়ের উৎপাদক, পিতামাতার অবাধ্য, নির্বোধ,
لَا فَهْمَ عِنْدَهُمْ، وَلا أَمَانَةَ، وَلا حَنَانَ، وَلا رَحْمَةَ. ٣١ 31
৩১তাদের কোনো বিচার বুদ্ধি নেই, তারা বিশ্বাস যোগ্য নয়, স্বাভাবিক ভালবাসা তাদের নেই এবং দয়াহীন।
إِنَّهُمْ يَعْلَمُونَ حُكْمَ اللهِ الْعَادِلِ: أَنَّ الَّذِينَ يَفْعَلُونَ هَذِهِ الأُمُورَ يَسْتَوْجِبُونَ الْمَوْتَ؛ وَمَعَ ذَلِكَ، لَا يُمَارِسُونَهَا وَحَسْبُ، بَلْ يُسَرُّونَ بِفَاعِلِيهَا. ٣٢ 32
৩২তাদের ঈশ্বরের এই বিচারের কথা জানা ছিল যে, যারা এইগুলি করবে তারা মৃত্যুর যোগ্য, কিন্তু তারা যে শুধু করে তা নয় কিন্তু সেইরূপ যারা করে তাদেরকেও সায় দেয়।

< رُوما 1 >