< أعمال 28 >

وَعَرَفْنَا بَعْدَمَا نَجَوْنَا أَنَّ الشَّاطِئَ الَّذِي وَصَلْنَاهُ هُوَ جَزِيرَةُ مَالِطَةَ. ١ 1
আমরা রক্ষা পাওয়ার পর জানতে পারলাম যে, সেই দ্বীপের নাম মিলিতা।
وَاسْتَقْبَلَنَا أَهْلُهَا الْغُرَبَاءُ بِعَطْفٍ كَبِيرٍ قَلَّ نَظِيرُهُ. فَإِذْ كَانَ الْمَطَرُ يَنْهَمِرُ وَالْجَوُّ بَارِداً، أَوْقَدُوا لَنَا نَاراً، وَرَحَّبُوا بِنَا. ٢ 2
আর সেখানকার বর্ব্বর লোকেরা আমাদের প্রতি খুব ভালো অতিথিসেবা করল, বিশেষ করে বৃষ্টির মধ্যে ও শীতের জন্য আগুন জ্বালিয়ে সকলকে স্বাগত জানালো।
وَجَمَعَ بُولُسُ بَعْضَ الْحَطَبِ وَأَلْقَاهُ فِي النَّارِ، فَخَرَجَتْ أَفْعَى، دَفَعَتْهَا الْحَرَارَةُ، وَتَعَلَّقَتْ بِيَدِهِ. ٣ 3
কিন্তু পৌল এক বোঝা কাঠ কুড়িয়ে ঐ আগুনে ফেলে দিলে আগুনের তাপে একটা বিষধর সাপ বের হয়ে তাঁর হাতে লেগে থাকল।
وَرَأَى أَهْلُ مَالِطَةَ الأَفْعَى عَالِقَةً بِيَدِهِ، فَقَالَ بَعْضُهُمْ لِبَعْضٍ: «لابُدَّ أَنَّ هَذَا الرَّجُلَ قَاتِلٌ، فَإِنَّ الْعَدْلَ لَمْ يَدَعْهُ يَحْيَا بَعْدَمَا نَجَا مِنَ الْبَحْرِ». ٤ 4
তখন বর্ব্বর লোকেরা তাঁর হাতে সেই সাপটি ঝুলছে দেখে পরস্পর বলাবলি করতে লাগল, এ লোকটি নিশ্চয় খুনি, সমুদ্র থেকে রক্ষা পেলেও ধর্ম একে বাঁচতে দিলেন না।
وَلَكِنَّ بُولُسَ نَفَضَ الأَفْعَى فِي النَّارِ دُونَ أَنْ يَمَسَّهُ أَذىً. ٥ 5
কিন্তু তিনি হাত ঝেড়ে সাপটিকে আগুনের মধ্যে ফেলে দিলেন, ও তাঁর কিছুই ক্ষতি হল না।
وَانْتَظَرُوا أَنْ يَتَوَرَّمَ جِسْمُهُ أَوْ يَقَعَ مَيْتاً فَجْأَةً. وَطَالَ انْتِظَارُهُمْ، دُونَ أَنْ يُصِيبَهُ ضَرَرٌ، فَغَيَّرُوا رَأْيَهُمْ فِيهِ وَقَالُوا: «إِنَّهُ إِلهٌ!» ٦ 6
তখন তারা অপেক্ষা করতে লাগল যে, তিনি ফুলে উঠবেন, কিংবা হঠাৎ করে মরে মাটিতে পড়ে যাবেন; কিন্তু অনেকক্ষণ পর্যন্ত অপেক্ষা করার পর, তাঁর কোনো রকম খারাপ কিছু হচ্ছে না দেখে, তারা অন্যভাবে বুঝতে পেরে বলতে লাগল, উনি দেবতা।
وَكَانَتْ بِالْقُرْبِ مِنَ الْمَكَانِ مَزَارِعُ لِحَاكِمِ الْجَزِيرَةِ بُوبْلِيُوسَ، فَدَعَانَا وَأَحْسَنَ ضِيَافَتَنَا ثَلاثَةَ أَيَّامٍ. ٧ 7
ঐ স্থানের কাছে সেই দ্বীপের পুব্লীয় নামে প্রধানের জমিজমা ছিল; তিনি আমাদের খুশির সাথে গ্রহণ করে অতিথিস্বরূপ তিনদিন পর্যন্ত আমাদের সেবাযত্ন করলেন।
وَكَانَ وَالِدُ بُوبْلِيُوسَ طَرِيحَ الْفِرَاشِ مَرِيضاً بِالْحُمَّى وَالإِسْهَالِ الشَّدِيدِ. فَزَارَهُ بُولُسُ وَصَلَّى، وَوَضَعَ يَدَيْهِ عَلَيْهِ، فَشَفَاهُ. ٨ 8
সেই দিন পুব্লিয়ের বাবা জ্বর ও আমাশা রোগের জন্য বিছানাতে শুয়ে থাকতেন, আর পৌল ভিতরে তার কাছে গিয়ে প্রার্থনার সাথে তার উপরে হাত রেখে তাকে সুস্থ করলেন।
فَجَاءَ عِنْدَئِذٍ مَرْضَى الْجَزِيرَةِ إِلَيْهِ وَنَالُوا الشِّفَاءَ، ٩ 9
এই ঘটনার পর অন্য যত রোগী ঐ দ্বীপে ছিল, তারা এসে সুস্থ হল।
فَأَعْطَوْنَا هَدَايَا كَثِيرَةً، وَزَوَّدُونَا عِنْدَ رَحِيلِنَا بِمَا نَحْتَاجُ إِلَيْهِ فِي سَفَرِنَا. ١٠ 10
১০আর তারা আমাদের অনেক সম্মান ও আদর যত্ন করল এবং আমাদের ফিরে আসার দিনের বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র জাহাজে এনে দিল।
وَبَعْدَ ثَلاثَةِ أَشْهُرٍ أَقْلَعْنَا عَلَى سَفِينَةٍ مِنَ الإِسْكَنْدَرِيَّةِ، تَحْمِلُ صُورَةَ الجَوْزَاءِ (أَيِ التَّوْأَمَيْنِ)، كَانَتْ قَدْ قَضَتْ فَصْلَ الشِّتَاءِ فِي مَالِطَةَ. ١١ 11
১১তিনমাস চলে যাওয়ার পর আমরা আলেকসান্দ্রিয় এক জাহাজে উঠে যাত্রা করলাম; সেই জাহাজ ঐ দ্বীপে শীতকাল কাটাচ্ছিল, তার মাথায় জমজ ভাইয়ের চিহ্ন ছিল।
فَلَمَّا وَصَلْنَا إِلَى مَدِينَةِ سِرَاكُوسَا قَضَيْنَا فِيهَا ثَلاثَةَ أَيَّامٍ، ١٢ 12
১২পরে সুরাকুষে লাগিয়ে আমরা সেখানে তিনদিন থাকলাম।
ثُمَّ أَبْحَرْنَا وَسِرْنَا عَلَى مَقْرُبَةٍ مِنَ الشَّاطِئِ حَتَّى وَصَلْنَا مَدِينَةَ رِيغِيُونَ. وَفِي الْيَوْمِ التَّالِي هَبَّتْ رِيحٌ جَنُوبِيَّةٌ، فَوَصَلْنَا إِلَى مَدِينَةِ بُوطِيُولِي فِي يَوْمَيْنِ. ١٣ 13
১৩আর সেখান থেকে ঘুরে ঘুরে রাগী বন্দরে চলে এলাম; এক দিন পর দক্ষিণ বাতাস উঠল, আর দ্বিতীয় দিন পুতিয়লী শহরে উপস্থিত হলাম।
وَوَجَدْنَا هُنَاكَ بَعْضَ الإِخْوَةِ، فَطَلَبُوا إِلَيْنَا أَنْ نَقْضِيَ مَعَهُمْ سَبْعَةَ أَيَّامٍ. وَهَكَذَا وَصَلْنَا إِلَى رُومَا. ١٤ 14
১৪সেই জায়গাতে কয়েক জন ভাইয়ের দেখা পেলাম, আর তাঁরা অনুরোধ করলে সাত দিন তাঁদের সঙ্গে থাকলাম; এই ভাবে আমরা রোমে পৌঁছাই।
وَلَمَّا سَمِعَ الإِخْوَةُ فِيهَا بِوُصُولِنَا، خَرَجُوا لاِسْتِقْبَالِنَا فِي سَاحَةِ أَبِيُّوسَ وَفِي الْخَانَاتِ الثَّلاثَةِ. فَلَمَّا رَآهُمْ بُولُسُ شَكَرَ اللهَ وَتَشَجَّعَ. ١٥ 15
১৫আর সেখান থেকে ভাইয়েরা আমাদের খবর পেয়ে অপ্পিয়ের হাট ও তিন সরাই পর্যন্ত আমাদের সাথে দেখা করতে এসেছিলেন; তাদের দেখে পৌল ঈশ্বরের ধন্যবাদ করে সাহস পেলেন।
وَلَمَّا دَخَلْنَا رُومَا سَمَحَ الضَّابِطُ لِبُولُسَ أَنْ يُقِيمَ فِي مَنْزِلٍ خَاصٍّ مَعَ الْجُنْدِيِّ الَّذِي يَحْرُسُهُ. ١٦ 16
১৬রোমে আমাদের পৌছানোর পর পৌল নিজের পাহারাদার সেনাদের সাথে স্বাধীন ভাবে বাস করার অনুমতি পেলেন।
وَبَعْدَ ثَلاثَةِ أَيَّامٍ دَعَا بُولُسُ وُجَهَاءَ الْيَهُودِ، وَقَالَ لَهُمْ: «أَيُّهَا الإِخْوَةُ، مَعَ أَنِّي لَمْ أَفْعَلْ مَا يُسِيءُ إِلَى الشَّعْبِ، وَلا إِلَى طُقُوسِ آبَائِنَا، فَقَدْ سُجِنْتُ فِي أُورُشَلِيمَ وَسُلِّمْتُ إِلَى الرُّومَانِ، ١٧ 17
১৭আর তিন দিনের র পর তিনি ইহুদীদের প্রধান প্রধান লোককে ডেকে একত্র করলেন; এবং তাঁরা একসাথে হলে পর তিনি তাঁদের বললেন, প্রিয় ভাইয়েরা, আমি যদিও নিজের জাতিদের কিংবা পিতার রীতিনীতির বিপক্ষে কিছুই করিনি, তবুও যিরুশালেম থেকে পাঠিয়ে বন্দীরূপে রোমীয়দের হাতে সমর্পিত হয়েছিলাম;
فَاسْتَجْوَبُونِي وَأَرَادُوا إِطْلاقِي، لأَنَّهُ لَمْ يَكُنْ هُنَاكَ مَا يَسْتَوْجِبُ إِعْدَامِي. ١٨ 18
১৮আর তারা, আমার বিচার করে প্রাণদন্ডের মত কোনো দোষ না পাওয়াতে, আমাকে মুক্তি দিতে চেয়েছিল;
غَيْرَ أَنَّ الْيَهُودَ اعْتَرَضُوا، فَاضْطُرِرْتُ إِلَى اسْتِئْنَافِ دَعْوَايَ إِلَى الْقَيْصَرِ. وَهَذَا لَا يَعْنِي أَنَّنِي أَشْكُو بَنِي وَطَنِي بِشَيْءٍ. ١٩ 19
১৯কিন্তু ইহুদীরা বিরোধ করায় আমি কৈসরের কাছে আপীল করতে বাধ্য হলাম; নিজের জাতির উপরে দোষারোপ করার কোনোও কথা যে আমার ছিল, তা নয়।
لِذَلِكَ طَلَبْتُ أَنْ أَرَاكُمْ وَأُكَلِّمَكُمْ؛ فَأَنَا مُوثَقٌ بِهذِهِ السِّلْسِلَةِ مِنْ أَجْلِ رَجَاءِ إِسْرَائِيلَ». ٢٠ 20
২০সেই কারণে আমি আপনাদের সাথে দেখা ও কথা বলার জন্য আপনাদের আমন্ত্রণ করলাম; কারণ ইস্রায়েলের সেই প্রত্যাশার জন্যই, আমি শেকলে বন্দি।
فَقَالُوا: «لَمْ نَتَلَقَّ بِشَأْنِكَ أَيَّةَ رِسَالَةٍ مِنْ بِلادِ الْيَهُودِيَّةِ، وَلا جَاءَ رَسُولٌ مِنْ عِنْدِ إِخْوَانِنَا يُخْبِرُنَا عَنْكَ بِشَيْءٍ، أَوْ يَشْتَكِي عَلَيْكَ. ٢١ 21
২১তারা তাঁকে বলল, আমরা আপনার বিষয়ে যিহূদীয়া থেকে কোনো চিঠি পাইনি; অথবা ভাইদের মধ্যেও কেউ এখানে এসে আপনার বিষয়ে খারাপ সংবাদ দেননি, বা খারাপ কথাও বলেনি।
وَلَكِنَّنَا نَرَى مِنَ الْمُنَاسِبِ أَنْ نَسْمَعَ رَأْيَكَ، لأَنَّنَا نَعْلَمُ أَنَّ النَّاسَ فِي كُلِّ مَكَانٍ يُعَارِضُونَ هَذَا الْمَذْهَبَ!» ٢٢ 22
২২কিন্তু আপনার মত কি, সেটা আমরা আপনার মুখ থেকে শুনতে চাই; কারণ এই দলের বিষয়ে আমরা জানি যে, সব জায়গাতে লোকে এর বিরুদ্ধে কথা বলে থাকে।
فَحَدَّدُوا مَوْعِداً لِلِقَاءٍ قَادِمٍ، جَاءُوا فِيهِ مَعَ كَثِيرِينَ إِلَى مَنْزِلِ بُولُسَ. فَشَهِدَ لَهُمْ مِنَ الصَّبَاحِ إِلَى الْمَسَاءِ شَارِحاً لَهُمْ أُمُورَ مَلَكُوتِ اللهِ وَمُحَاوِلاً إِقْنَاعَهُمْ بِالأُمُورِ الْمُخْتَصَّةِ بِيَسُوعَ اسْتِنَاداً إِلَى شَرِيعَةِ مُوسَى وَكُتُبِ الأَنْبِيَاءِ. ٢٣ 23
২৩পরে তাঁরা একটি দিন ঠিক করে সেই দিন অনেকে তাঁর বাড়িতে তাঁর কাছে আসলেন; তাঁদের কাছে তিনি সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ব্যাখ্যা করে ঈশ্বরের রাজ্যের বিষয়ে সাক্ষ্য দিলেন এবং মোশির ব্যবস্থা ও ভাববাদীদের বই নিয়ে যীশুর বিষয়ে তাঁদের বোঝাতে চেষ্টা করলেন।
فَمِنْهُمْ مَنِ اقْتَنَعَ بِكَلامِهِ، وَمِنْهُمْ مَنْ لَمْ يُؤْمِنْ. ٢٤ 24
২৪তাতে কেউ কেউ তাঁর কথায় বিশ্বাস করলেন, আর কেউ কেউ অবিশ্বাস করলেন।
فَاخْتَلَفُوا فِيمَا بَيْنَهُمْ، وَانْصَرَفُوا بَعْدَمَا قَالَ لَهُمْ: «صَدَقَ الرُّوحُ الْقُدُسُ إِذْ قَالَ لِآبَائِكُمْ بِلِسَانِ النَّبِيِّ إِشَعْيَاءَ: ٢٥ 25
২৫এভাবে তাঁদের মধ্যে একমত না হওয়ায় তাঁরা চলে যেতে লাগলেন; যাওয়ার আগে পৌল এই একটি কথা বলে দিলেন, পবিত্র আত্মা যিশাইয় ভাববাদীর দ্বারা আপনাদের পূর্বপুরুষদের এই কথা ভালোই বলেছিলেন,
اذْهَبْ إِلَى هَذَا الشَّعْبِ وَقُلْ لَهُ: سَمْعاً سَتَسْمَعُونَ، وَلَكِنَّكُمْ لَا تَفْهَمُونَ! وَنَظَراً سَتَنْظُرُونَ، وَلَكِنَّكُمْ لَا تُبْصِرُونَ! ٢٦ 26
২৬যেমন “এই লোকদের কাছে গিয়ে বল, তোমরা কানে শুনবে, কিন্তু কোনো মতে বুঝবে না; এবং চোখে দেখবে, কিন্তু কোনো মতে জানবে না,
لأَنَّ قَلْبَ هَذَا الشَّعْبِ قَدْ صَارَ غَلِيظاً، وَآذَانُهُمْ قَدْ صَارَتْ ثَقِيلَةَ السَّمْعِ، وَقَدْ أَغْمَضُوا عُيُونَهُمْ. لِئَلا يُبْصِرُوا بِعُيُونِهِمْ، وَيَسْمَعُوا بِآذَانِهِمْ، وَيَفْهَمُوا بِقُلُوبِهِمْ، وَيَرْجِعُوا إِلَيَّ فَأَشْفِيَهُمْ!» ٢٧ 27
২৭কারণ এই লোকদের হৃদয় শক্ত হয়েছে, শুনতে তাদের কান ভারী হয়েছে, ও তারা চোখ বন্ধ করেছে, যেন তারা চোখে দেখে এবং কানে শুনে, হৃদয়ে বুঝে এবং ফিরে আসে, আর আমি তাদের সুস্থ করি।”
وَخَتَمَ بُولُسُ كَلامَهُ بِقَوْلِهِ: «اعْلَمُوا إِذَنْ أَنَّ اللهَ قَدْ أَرْسَلَ خَلاصَهُ هَذَا إِلَى الأُمَمِ الأُخْرَى، وَهُمْ سَيَسْتَمِعُونَ إِلَيْهِ!» ٢٨ 28
২৮অতএব আপনারা জানুন, অযিহুদিদের কাছে ঈশ্বরের এই পরিত্রান পাঠানো হল; আর তারা শুনবে।
فَلَمَّا قَالَ هَذَا الْكَلامَ، خَرَجَ الْيَهُودُ مِنْ عِنْدِهِ وَهُمْ يَتَجَادَلُونَ بِعُنْفٍ. ٢٩ 29
২৯
وَأَقَامَ بُولُسُ سَنَتَيْنِ كَامِلَتَيْنِ فِي الْمَنْزِلِ الَّذِي اسْتَأْجَرَهُ، وَكَانَ يُرَحِّبُ بِجَمِيعِ الَّذِينَ يَأْتُونَ لِزِيَارَتِهِ، ٣٠ 30
৩০আর পৌল সম্পূর্ণ দুবছর পর্যন্ত নিজের ভাড়া করা ঘরে থাকলেন এবং যত লোক তাঁর কাছে আসত, সকলকেই গ্রহণ করতেন।
مُبَشِّراً بَمَلَكُوتِ اللهِ، وَمُعَلِّماً الأُمُورَ الْمُخْتَصَّةَ بِالرَّبِّ يَسُوعَ الْمَسِيحِ بِكُلِّ جُرْأَةٍ وَبِلا عَائِقٍ. ٣١ 31
৩১তিনি সম্পূর্ণ সাহসের সাথে ঈশ্বরের রাজ্যের কথা প্রচার করতেন এবং প্রভু যীশু খ্রীষ্টের বিষয়ে শিক্ষা দিতেন, কেউ তাঁকে বাঁধা দিত না।

< أعمال 28 >