< کارهای رسولان 9 >
اما سولس هنوز تهدید و قتل بر شاگردان خداوند همی دمید و نزد رئیس کهنه آمد، | ۱ 1 |
এর মধ্যে শৌল তখনও তাঁর শ্বাসপ্রশ্বাসের মাধ্যমে ভয় দেখাচ্ছিলেন ও প্রভুর শিষ্যদের হত্যা করতে উদ্যত ছিলেন। তিনি মহাযাজকের কাছে গিয়ে
و از او نامهها خواست به سوی کنایسی که دردمشق بود تا اگر کسی را از اهل طریقت خواه مردو خواه زن بیابد، ایشان را بند برنهاده، به اورشلیم بیاورد. | ۲ 2 |
দামাস্কাসের সমাজভবনগুলির উদ্দেশে তাঁর কাছে কয়েকটি পত্র লিখে দিতে অনুরোধ করলেন, যেন নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সেই পথের অনুসারী যদি কাউকে দেখতে পান, তাদেরকে বন্দি করে জেরুশালেমে নিয়ে আসতে পারেন।
و در اثنای راه، چون نزدیک به دمشق رسید، ناگاه نوری از آسمان دور او درخشید | ۳ 3 |
দামাস্কাসে যাওয়ার পথে, যখন তিনি সে নগরের কাছে পৌঁছালেন, হঠাৎই আকাশ থেকে এক আলো তাঁর চারপাশে দ্যুতিমান হয়ে উঠল।
و به زمین افتاده، آوازی شنید که بدو گفت: «ای شاول، شاول، برای چه بر من جفا میکنی؟» | ۴ 4 |
তিনি মাটিতে পড়ে গেলেন ও এক কণ্ঠস্বর শুনতে পেলেন তাঁকে বলছে, “শৌল, শৌল, তুমি কেন আমাকে নির্যাতন করছ?”
گفت: «خداوندا تو کیستی؟» خداوند گفت: «من آن عیسی هستم که تو بدو جفا میکنی. | ۵ 5 |
শৌল জিজ্ঞাসা করলেন, “প্রভু, আপনি কে?” তিনি উত্তর দিলেন, “আমি যীশু, যাঁকে তুমি নির্যাতন করছ।
لیکن برخاسته، به شهر برو که آنجا به تو گفته میشودچه باید کرد.» | ۶ 6 |
এখন ওঠো, আর নগরের মধ্যে প্রবেশ করো। তোমাকে যা করতে হবে, তা তোমাকে জানিয়ে দেওয়া হবে।”
اما آنانی که همسفر او بودند، خاموش ایستادند چونکه آن صدا را شنیدند، لیکن هیچکس را ندیدند. | ۷ 7 |
শৌলের সহযাত্রীরা নির্বাক হয়ে সেখানে দাঁড়িয়ে রইল। তারা সেই শব্দ শুনলেও কাউকে দেখতে পেল না।
پس سولس از زمین برخاسته، چون چشمان خود را گشود، هیچکس را ندید و دستش را گرفته، او را به دمشق بردند، | ۸ 8 |
শৌল মাটি থেকে উঠে দাঁড়ালেন, কিন্তু তিনি চোখ খুললে পর কিছুই দেখতে পেলেন না। তাই তারা তাঁর হাত ধরে তাঁকে দামাস্কাসে নিয়ে গেল।
و سه روز نابینا بوده، چیزی نخورد و نیاشامید. | ۹ 9 |
তিন দিন যাবৎ তিনি দৃষ্টিহীন রইলেন, খাবার বা পানীয় কিছুই গ্রহণ করলেন না।
و در دمشق، شاگردی حنانیا نام بود که خداوند در رویا بدو گفت: «ای حنانیا!» عرض کرد: «خداوندا لبیک!» | ۱۰ 10 |
দামাস্কাসে অননিয় নামে একজন শিষ্য ছিলেন। প্রভু এক দর্শনের মাধ্যমে তাঁকে ডাক দিলেন, “অননিয়!” তিনি উত্তর দিলেন, “হ্যাঁ প্রভু, দেখুন, এই আমি!”
خداوند وی را گفت: «برخیز و به کوچهای که آن را راست مینامند بشتاب و در خانه یهودا، سولس نام طرسوسی راطلب کن زیرا که اینک دعا میکند، | ۱۱ 11 |
প্রভু তাঁকে বললেন, “তুমি সরল নামক রাস্তায় অবস্থিত যিহূদার বাড়িতে যাও এবং তার্ষ নগরের শৌল নামে এক ব্যক্তির সন্ধান করো, কারণ সে প্রার্থনা করছে।
و شخصی حنانیا نام را در خواب دیده است که آمده، بر اودست گذارد تا بینا گردد.» | ۱۲ 12 |
এক দর্শনে সে দেখেছে যে, অননিয় নামে এক ব্যক্তি এসে তার উপরে হাত রাখলেন, যেন সে দৃষ্টিশক্তি ফিরে পায়।”
حنانیا جواب داد که «ای خداوند، درباره این شخص از بسیاری شنیدهام که به مقدسین تو در اورشلیم چه مشقتهارسانید، | ۱۳ 13 |
অননিয় উত্তর দিলেন, “প্রভু, আমি এই লোকটি সম্পর্কে বহু অভিযোগ এবং জেরুশালেমে তোমার পবিত্রগণের যে সমস্ত ক্ষতি করেছে, তা আমি শুনেছি।
و در اینجا نیز از روسای کهنه قدرت دارد که هرکه نام تو را بخواند، او را حبس کند.» | ۱۴ 14 |
আবার এখানেও যারা তোমার নামে ডাকে, তাদের সবাইকে গ্রেপ্তার করার জন্য সে প্রধান যাজকদের কাছ থেকে ক্ষমতা নিয়ে এসেছে।”
خداوند وی را گفت: «برو زیرا که او ظرف برگزیده من است تا نام مرا پیش امتها و سلاطین و بنیاسرائیل ببرد. | ۱۵ 15 |
কিন্তু প্রভু অননিয়কে বললেন, “তুমি যাও! অইহুদি সব জাতি ও তাদের রাজাদের কাছে এবং ইস্রায়েলী জনগণের কাছে আমার নাম প্রচার করার জন্য সে আমার মনোনীত পাত্র।
زیرا که من او را نشان خواهم داد که چقدر زحمتها برای نام من بایدبکشد.» | ۱۶ 16 |
আমি তাকে দেখাব যে আমার নামের জন্য তাকে কত কষ্টভোগ করতে হবে।”
پس حنانیا رفته، بدان خانه درآمد و دستهابر وی گذارده، گفت: «ای برادر شاول، خداوندیعنی عیسی که در راهی که میآمدی بر تو ظاهرگشت، مرا فرستاد تا بینایی بیابی و از روحالقدس پر شوی.» | ۱۷ 17 |
অননিয় তখন সেই বাড়ির উদ্দেশে চলে গেলেন এবং সেখানে প্রবেশ করলেন। শৌলের উপরে হাত রেখে তিনি বললেন, “ভাই শৌল, প্রভু যীশু, যিনি তোমার আসার সময় পথে তোমাকে দর্শন দিয়েছেন, তিনি আমাকে পাঠিয়েছেন, যেন তুমি দৃষ্টি ফিরে পাও ও পবিত্র আত্মায় পূর্ণ হও।”
در ساعت از چشمان او چیزی مثل فلس افتاده، بینایی یافت و برخاسته، تعمیدگرفت. | ۱۸ 18 |
সঙ্গে সঙ্গে, আঁশের মতো কোনো বস্তু শৌলের দু-চোখ থেকে পড়ে গেল এবং তিনি আবার দেখতে লাগলেন। তিনি উঠে বাপ্তাইজিত হলেন,
و غذا خورده، قوت گرفت و روزی چند با شاگردان در دمشق توقف نمود. | ۱۹ 19 |
এবং পরে কিছু খাবার খেয়ে তাঁর শক্তি ফিরে পেলেন। শৌল কয়েক দিন দামাস্কাসে শিষ্যদের সঙ্গে সময় কাটালেন।
وبی درنگ، در کنایس به عیسی موعظه مینمود که او پسر خداست. | ۲۰ 20 |
দেরি না করে তিনি সমাজভবনগুলিতে প্রচার করতে লাগলেন যে, যীশুই ঈশ্বরের পুত্র।
و آنانی که شنیدند تعجب نموده، گفتند: «مگر این آن کسی نیست که خوانندگان این اسم را در اورشلیم پریشان مینمود و در اینجا محض این آمده است تا ایشان را بند نهاده، نزد روسای کهنه برد؟» | ۲۱ 21 |
যারা তাঁর কথা শুনল, তারা বিস্মিত হয়ে জিজ্ঞাসা করল, “এ কি সেই ব্যক্তি নয় যে জেরুশালেমে তাদের সর্বনাশ করেছিল যারা যীশুর নামে ডাকে, এবং তাদের বন্দি করে প্রধান যাজকদের কাছে নিয়ে যাওয়ার জন্যই কি সে এখানে আসেনি?”
اما سولس بیشتر تقویت یافته، یهودیان ساکن دمشق رامجاب مینمود و مبرهن میساخت که همین است مسیح. | ۲۲ 22 |
কিন্তু শৌল শক্তিতে উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেতে লাগলেন এবং যীশুই যে মশীহ, দামাস্কাসবাসী ইহুদিদের কাছে তা প্রমাণ করে তাদের হতবুদ্ধি করে দিলেন।
اما بعد از مرور ایام چند یهودیان شورا نمودند تا او را بکشند. | ۲۳ 23 |
এভাবে অনেকদিন কেটে যাওয়ার পর ইহুদিরা তাঁকে হত্যা করার ষড়যন্ত্র করল।
ولی سولس ازشورای ایشان مطلع شد و شبانهروز به دروازه هاپاسبانی مینمودند تا او را بکشند. | ۲۴ 24 |
কিন্তু শৌল তাদের পরিকল্পনার কথা জানতে পারলেন। তাঁকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে তারা দিনরাত নগরদ্বারগুলিতে সতর্ক পাহারা দিতে লাগল।
پس شاگردان او را در شب در زنبیلی گذارده، از دیوارشهر پایین کردند. | ۲۵ 25 |
কিন্তু তাঁর অনুগামীরা একটি বড়ো ঝুড়িতে করে প্রাচীরের একটি ছিদ্রের মধ্য দিয়ে রাত্রিবেলা তাঁকে নামিয়ে দিলেন।
و چون سولس به اورشلیم رسید، خواست به شاگردان ملحق شود، لیکن همه از او بترسیدندزیرا باور نکردند که از شاگردان است. | ۲۶ 26 |
তিনি যখন জেরুশালেমে এলেন, তিনি শিষ্যদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার চেষ্টা করলেন। কিন্তু তাঁরা সকলেই তাঁর সম্পর্কে ভীত হলেন, বিশ্বাস করতে চাইলেন না যে, তিনি প্রকৃতই শিষ্য হয়েছেন।
اما برنابااو را گرفته، به نزد رسولان برد و برای ایشان حکایت کرد که چگونه خداوند را در راه دیده وبدو تکلم کرده و چطور در دمشق به نام عیسی به دلیری موعظه مینمود. | ۲۷ 27 |
কিন্তু বার্ণবা তাঁর হাত ধরে তাঁকে প্রেরিতশিষ্যদের কাছে নিয়ে গেলেন। তিনি তাঁদের বললেন, শৌল কীভাবে তাঁর যাত্রাপথে প্রভুর দর্শন লাভ করেছেন এবং প্রভু তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন, আবার দামাস্কাসে তিনি কেমন সাহসের সঙ্গে যীশুর নামে প্রচার করেছেন।
و در اورشلیم با ایشان آمد و رفت میکرد و به نام خداوند عیسی به دلیری موعظه مینمود. | ۲۸ 28 |
এভাবে শৌল তাঁদের সঙ্গে থেকে গেলেন। তিনি স্বচ্ছন্দে জেরুশালেমে এদিক-ওদিক যাতায়াত করতে লাগলেন, প্রভুর নামে সাহসের সঙ্গে কথা বলতে লাগলেন।
و با هلینستیان گفتگوو مباحثه میکرد. اما درصدد کشتن او برآمدند. | ۲۹ 29 |
তিনি গ্রিকভাষী ইহুদিদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা ও তর্কবিতর্কে যুক্ত হলেন, কিন্তু তারা তাঁকে হত্যা করার চেষ্টা করল।
چون برادران مطلع شدند، او را به قیصریه بردند و از آنجا به طرسوس روانه نمودند. | ۳۰ 30 |
বিশ্বাসী ভাইয়েরা যখন একথা জানতে পারলেন, তাঁরা তাঁকে কৈসরিয়ায় নিয়ে গেলেন এবং সেখান থেকে তার্ষে পাঠিয়ে দিলেন।
آنگاه کلیسا در تمامی یهودیه و جلیل و سامره آرامی یافتند و بنا میشدند و در ترس خداوند وبه تسلی روحالقدس رفتار کرده، همی افزودند. | ۳۱ 31 |
এরপরে যিহূদিয়া, গালীল ও শমরিয়ার সর্বত্র মণ্ডলীগুলি শান্তি উপভোগ করতে লাগল ও শক্তিশালী হতে লাগল। তারা প্রভুর ভয়ে দিন কাটিয়ে ও পবিত্র আত্মার দ্বারা প্রেরণা লাভ করে সংখ্যায় বৃদ্ধিলাভ করল।
اما پطرس در همه نواحی گشته، نزدمقدسین ساکن لده نیز فرود آمد. | ۳۲ 32 |
পিতর যখন দেশের সর্বত্র যাতায়াত করছিলেন, তিনি লুদ্দায় পবিত্রগণের সঙ্গে দেখা করতে গেলেন।
و در آنجاشخصی اینیاس نام یافت که مدت هشت سال ازمرض فالج بر تخت خوابیده بود. | ۳۳ 33 |
সেখানে তিনি ঐনিয় নামে এক ব্যক্তির সন্ধান পেলেন, সে ছিল পক্ষাঘাতগ্রস্ত ও আট বছর যাবৎ শয্যাশায়ী।
پطرس وی را گفت: «ای اینیاس، عیسی مسیح تو را شفامی دهد. برخیز و بستر خود را برچین که او درساعت برخاست.» | ۳۴ 34 |
পিতর তাকে বললেন, “ঐনিয়, যীশু খ্রীষ্ট তোমার সুস্থ করছেন। তুমি ওঠো ও তোমার বিছানা গুটিয়ে নাও।” ঐনিয় সঙ্গে সঙ্গে উঠে দাঁড়াল।
و جمیع سکنه لده و سارون او را دیده، به سوی خداوند بازگشت کردند. | ۳۵ 35 |
লুদ্দা ও শারোণ-নিবাসী সব মানুষ তাকে সুস্থ দেখতে পেল ও প্রভুকে গ্রহণ করল।
و در یافا، تلمیذهای طابیتا نام بود که معنی آن غزال است. وی از اعمال صالحه و صدقاتی که میکرد، پر بود. | ۳۶ 36 |
জোপ্পায় টাবিথা নামে এক মহিলা শিষ্য ছিলেন (এই নামের অনূদিত অর্থ, দর্কা); তিনি সবসময় সৎকর্ম করতেন ও দরিদ্রদের সাহায্য করতেন।
از قضا در آن ایام او بیمارشده، بمرد و او را غسل داده، در بالاخانهای گذاردند. | ۳۷ 37 |
সেই সময় তিনি অসুস্থ হয়ে মারা যান। তাঁর শরীর ধুয়ে দিয়ে উপরতলার একটি ঘরে রেখে দেওয়া হয়েছিল।
و چونکه لده نزدیک به یافا بود وشاگردان شنیدند که پطرس در آنجا است، دو نفرنزد او فرستاده، خواهش کردند که «درآمدن نزدما درنگ نکنی.» | ۳۸ 38 |
লুদ্দা জোপ্পার কাছেই ছিল, তাই শিষ্যেরা যখন শুনল যে, পিতর লুদ্দায় আছেন, তারা তাঁর কাছে দুজন লোককে পাঠিয়ে মিনতি করল, “অনুগ্রহ করে আপনি এখনই চলে আসুন!”
آنگاه پطرس برخاسته، باایشان آمد و چون رسید او را بدان بالاخانه بردندو همه بیوهزنان گریهکنان حاضر بودند و پیراهنهاو جامه هایی که غزال وقتی که با ایشان بود دوخته بود، به وی نشان میدادند. | ۳۹ 39 |
পিতর তাদের সঙ্গে গেলেন। তিনি সেখানে পৌঁছালে তাঁকে উপরতলার সেই ঘরে নিয়ে যাওয়া হল। বিধবারা কাঁদতে কাঁদতে তাঁর চারপাশে দাঁড়িয়েছিল, দর্কা তাদের সঙ্গে থাকার সময় যে সমস্ত আলখাল্লা ও অন্যান্য পোশাক তৈরি করেছিলেন, সেসব তাঁকে দেখাতে লাগল।
اما پطرس همه رابیرون کرده، زانو زد و دعا کرده، به سوی بدن توجه کرد و گفت: «ای طابیتا، برخیز!» که درساعت چشمان خود را باز کرد و پطرس را دیده، بنشست. | ۴۰ 40 |
পিতর তাদের সবাইকে সেই ঘর থেকে বের করে দিলেন। তারপর তিনি নতজানু হয়ে প্রার্থনা করলেন। মৃত মহিলার দিকে ফিরে তিনি বললেন, “টাবিথা, ওঠো।” তিনি তাঁর চোখ খুললেন এবং পিতরকে দেখে উঠে বসলেন।
پس دست او را گرفته، برخیزانیدش و مقدسان و بیوهزنان را خوانده، او را بدیشان زنده سپرد. | ۴۱ 41 |
তিনি তাঁর হাত ধরলেন ও তাঁর দু-পায়ে ভর দিয়ে তাঁকে উঠে দাঁড়াতে সাহায্য করলেন। তারপর তিনি সব বিধবা ও অন্য বিশ্বাসীদের ডেকে তাদের কাছে তাঁকে জীবিত অবস্থায় উপস্থিত করলেন।
چون این مقدمه در تمامی یافا شهرت یافت، بسیاری به خداوند ایمان آوردند. | ۴۲ 42 |
জোপ্পার সর্বত্র একথা প্রকাশ পেল, আর বহু মানুষ প্রভুর উপরে বিশ্বাস করল।
و دریافا نزد دباغی شمعون نام روزی چند توقف نمود. | ۴۳ 43 |
পিতর কিছুকাল জোপ্পায় শিমোন নামে এক চর্মকারের বাড়িতে থাকলেন।