ယောဘ 9
পরে ইয়োব উত্তর দিলেন:
2 ၂ မှန်ပါ၏။ ထိုစကားမှန်ကြောင်းကိုငါသိ၏။ သို့သော်လည်း လူသည်ဘုရားသခင့်ရှေ့တော်၌ အဘယ် သို့ဖြောင့်မတ်ရာသို့ ရောက်နိုင်သနည်း။
“বাস্তবিক, আমি জানি যে তা সত্যি। কিন্তু ঈশ্বরের সামনে নিছক নশ্বর মানুষ কীভাবে তাদের নির্দোষিতা প্রমাণ করবে?
যদিও তারা তাঁর সাথে বাদানুবাদ করতে চায়, তবুও হাজার বারের মধ্যে একবারও তারা তাঁর কথার জবাব দিতে পারে না।
4 ၄ ဘုရားသခင်သည်ထူးဆန်းသောဥာဏ်၊ ကြီးစွာသောတန်ခိုးနှင့် ပြည့်စုံတော်မူသည်ဖြစ်၍၊ အဘယ်သူသည် အာဏာတော်ကို ဆန်၍အောင်နိုင်သနည်း။
তাঁর জ্ঞান অগাধ, তাঁর শক্তি অসীম। তাঁর বিরোধিতা করে কে অক্ষত অবস্থায় বেরিয়ে আসতে পেরেছে?
পর্বতগুলির অজান্তে তিনি তাদের স্থানান্তরিত করেন ও তাঁর ক্রোধে সেগুলি উচ্ছেদ করেন।
তিনি পৃথিবীকে স্বস্থান থেকে নাড়িয়ে দেন, ও তার স্তম্ভগুলিকে টলিয়ে দেন।
তিনি সূর্যকে বারণ করেন ও তা দীপ্তি দেয় না; তিনি নক্ষত্রদের আলো নিভিয়ে দেন।
তিনি একাই আকাশমণ্ডলের বিস্তার ঘটান, ও সমুদ্রের ঢেউগুলিকে পদদলিত করেন।
তিনি সপ্তর্ষি ও কালপুরুষ, কৃত্তিকা ও দক্ষিণের নক্ষত্রপুঞ্জের নির্মাতা।
তিনি এমন সব আশ্চর্য কাজ করেন যা অনুধাবন করা যায় না, এমন সব অলৌকিক কাজ করেন যা গুনে রাখা যায় না।
তিনি যখন আমাকে পার করে চলে যান, আমি তাঁকে দেখতে পাই না; তিনি যখন কাছ দিয়ে যান, আমি তাঁকে চিনতে পারি না।
12 ၁၂ သိမ်းယူတော်မူသောအခါ အဘယ်သူသည် ဆီးတားနိုင်သနည်း။ ကိုယ်တော်သည်အဘယ်သို့ ပြုသနည်းဟု အဘယ်သူဆိုဝံ့သနည်း။
তিনি যদি কেড়ে নেন, কে তাঁকে থামাতে পারবে? কে তাঁকে বলতে পারবে, ‘তুমি কী করছ?’
13 ၁၃ ဘုရားသခင်သည် အမျက်ပြေတော်မမူလျှင်၊ မာနကြီး၍ အားပေးသောသူတို့သည် ရှေ့တော်၌ နှိမ့်ချ ခြင်းကို ခံရကြ၏။
ঈশ্বর তাঁর ক্রোধ নিয়ন্ত্রণে রাখেন না; রহবের বাহিনীও তাঁর পদতলে ভয়ে জড়সড় হয়ে থাকে।
14 ၁၄ ထိုမျှမက ငါသည်အဘယ်သို့ ပြန်လျှောက်ရအံ့နည်း။ ရှေ့တော်၌ အဘယ်သို့သောစကားကို ရွေး၍ လျှောက်ရအံ့နည်း။
“কীভাবে তবে আমি তাঁর সাথে বাদানুবাদ করব? কীভাবে আমি তাঁর সঙ্গে তর্ক করার জন্য শব্দ খুঁজে পাব?
15 ၁၅ ငါသည် ဖြောင့်မတ်သော်လည်း ပြန်၍ မလျှောက်ဝံ့ဘဲ၊ တရားမှုကို ဆုံးဖြတ်တော်မူသော အရှင်ကို တောင်းပန်ရုံမျှသာပြုရ၏။
আমি নির্দোষ হওয়া সত্ত্বেও, তাঁকে জবাব দিতে পারিনি; আমার বিচারকের কাছে শুধু আমি দয়াভিক্ষাই করতে পেরেছি।
আমি যদিও তাঁকে ডেকেছি ও তিনি সাড়া দিয়েছেন, তাও আমি বিশ্বাস করি না যে তিনি আমার কথায় কর্ণপাত করবেন।
17 ၁၇ အကြောင်းမူကား၊ မိုဃ်းသက်မုန်တိုင်းဖြင့် ငါ့ကို ညှဉ်းဆဲ၍၊ အကြောင်းမရှိဘဲငါ၌ အနာတို့ကို များပြား စေတော်မူ၏။
এক ঝড় পাঠিয়ে তিনি আমাকে চূর্ণ করবেন, ও অকারণেই আমার ক্ষতস্থানগুলির সংখ্যা বৃদ্ধি করবেন।
তিনি আমাকে দম নেওয়ার সুযোগ দেবেন না কিন্তু দুর্দশা দিয়ে আমাকে আচ্ছন্ন করে তুলবেন।
19 ၁၉ တန်ခိုးကိုအမှီပြုမည်ဆိုသော်၊ ဘုရားသခင်သည် တန်ခိုးကြီးတော်မူ၏။ တရားကိုအမှီပြုမည်ဆိုပြန် သော်၊ အဘယ်သူသည် ငါ့ဘက်၌ သက်သေခံမည်နည်း။
এটি যদি শক্তির বিষয় হয়, তবে তিনি শক্তিমান! ও এটি যদি বিচার্য বিষয় হয়, তবে কে তাঁর বিরুদ্ধ আপত্তি তুলবে?
20 ၂၀ ကိုယ်အပြစ်ကို ပြေစေခြင်းငှါပြုလျှင်၊ ကိုယ်စကားအားဖြင့် တရားရှုံးလိမ့်မည်။ ငါသည် စုံလင်ပြီဟု ဆိုပြန်လျှင်၊ ငါ့သဘောကောက်ကြောင်း ထင်ရှားလိမ့် မည်။
আমি যদি নির্দোষও হতাম, তাও আমার মুখই আমাকে দোষারোপ করত। আমি যদি অনিন্দনীয় হতাম, তাও তা আমায় দোষী সাব্যস্ত করত।
“যদিও আমি অনিন্দনীয়, আমি নিজের বিষয়ে চিন্তিত নই; আমার নিজের জীবনকেই আমি ঘৃণা করি।
22 ၂၂ ငါပြောအံ့သောစကားတချက်ဟူမူကား၊ ဘုရားသခင်သည် စုံလင်သောသူတို့ကို၎င်း၊ ဆိုးညစ်သော သူတို့ကို၎င်း ဖျက်ဆီးတော်မူတတ်၏။
এসবই সমান; তাই আমি বলি, ‘অনিন্দনীয় ও দুষ্ট উভয়কেই তিনি ধ্বংস করেন।’
এক কশা যখন আকস্মিক মৃত্যু ডেকে আনে, তিনি তখন নির্দোষের হতাশা দেখে বিদ্রুপ করেন।
24 ၂၄ မြေကြီးကိုလူဆိုးတို့ လက်၌အပ်၍၊ တရားသူကြီးတို့၏ မျက်နှာကို ဖျက်တော်မူ၏။ သို့မဟုတ် ထိုအမှုကို စီရင်သောသူကားအဘယ်သူနည်း။
দেশ যখন দুষ্টের হাতে গিয়ে পড়ে, তখন তিনি সেখানকার বিচারকদের চোখ বেঁধে দেন। যদি তিনি এ কাজ না করেন, তবে কে তা করে?
25 ၂၅ တမြို့မှတမြို့သို့ စာပို့သောလုလင်ထက်၊ ငါ့နေ့ ရက်တို့သည် လျင်မြန်၍၊ ကောင်ကျိုးကိုမခံရဘဲ ပြေးတတ် ကြ၏။
“আমার দিনগুলি একজন ডাকহরকরার চেয়েও দ্রুতগামী; সেগুলি আনন্দের কোনও আভাস ছাড়াই উড়ে যায়।
নলখাগড়ার নৌকার মতো সেগুলি অদৃশ্য হয়ে যায়, যেভাবে ঈগল পাখি তার শিকারের উপরে নেমে আসে।
27 ၂၇ ငါသည်မြည်တမ်းသော စကားကိုဖြတ်၍၊ ရွှင်လန်းသောမျက်နှာကိုဆောင်လျက်၊ ရဲရင့်ခြင်းသို့ ရောက်မည်ဟု ငါဆိုသော်လည်း၊
আমি যদি বলি, ‘আমি আমার অভিযোগ ভুলে যাব, আমি আমার অভিব্যক্তি পালটে ফেলব, ও হাসব,’
28 ၂၈ ငါခံရသော ဒုက္ခဝေဒနာများသောကြောင့်၊ ကြောက်သောသဘောရှိ၏။ အပြစ်လွှတ်စေဟု ငါ၌စီရင်တော် မမူကြောင်းကို ငါသိ၏။
তাও আমি এখনও আমার সব দুঃখকষ্টকে ভয় করি, কারণ আমি জানি তুমি আমাকে নির্দোষ গণ্য করবে না।
যেহেতু আমি ইতিমধ্যেই দোষী সাব্যস্ত হয়েছি, তবে কেন আমি অনর্থক সংগ্রাম করব?
আমি যদিও সাবান দিয়ে নিজেকে ধুয়ে ফেলি ও পরিষ্কার করার সোডা দিয়ে আমার হাত পরিষ্কার করি,
তাও তুমি আমাকে পাঁকে ভরা খন্দে ডোবাবে যেন আমার পোশাকও আমায় ঘৃণা করে।
32 ၃၂ ငါသည် ဘုရားသခင်၏စကားကို တဦးနှင့်တဦး တရားတွေ့နိုင်မည်အကြောင်း၊ ဘုရားသခင်သည် ငါကဲ့သို့ လူဖြစ်တော်မူသည်မဟုတ်။
“তিনি আমার মতো নিছক এক নশ্বর মানুষ নন যে আমি তাঁকে উত্তর দেব, ও আদালতে আমরা পরস্পরের সম্মুখীন হব।
শুধু যদি আমাদের মধ্যে মধ্যস্থতা করার মতো কেউ থাকত, যদি আমাদের একসঙ্গে মিলিত করার মতো কেউ থাকত,
যদি আমার কাছ থেকে ঈশ্বরের লাঠি দূর করার মতো কেউ থাকত, যেন তাঁর আতঙ্ক আমাকে আর আতঙ্কিত করতে না পারে।
তবে তাঁকে ভয় না করে আমি কথা বলতে পারতাম, কিন্তু এখন আমার যা অবস্থা, আমি তা পারব না।
