Ījaba 7
1 Vai cilvēkam nav karš virs zemes, un vai viņa dienas nav kā algādža dienas?
“পৃথিবীতে কি নশ্বর মানুষকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয় না? ভাড়াটে মানুষের মতো তার দিনগুলি কি নয়?
2 Tā kā kalps ilgojās pēc ēnas un kā algādzis gaida uz savu algu,
ক্রীতদাস যেমন সান্ধ্য ছায়ার জন্য ব্যাকুল হয়, বা দিনমজুর বেতনের অপেক্ষায় থাকে,
3 Tāpat man nākuši daudz bēdīgi mēneši, un grūtas naktis man ir piešķirtas.
সেভাবে ব্যর্থতাযুক্ত মাস আমার জন্য নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে, আর দুর্দশাযুক্ত রাত আমার জন্য নিরূপিত হয়েছে।
4 Kad apguļos, tad es saku: kad atkal celšos? un vakars vilcinājās, un es apnīkstu mētāties gultā līdz gaismai.
শুয়ে শুয়ে আমি ভাবি, ‘কখন উঠব?’ রাত বেড়েই গেল, আর আমি ভোর পর্যন্ত বিছানায় ছটফট করে গেলাম।
5 Mana miesa ir apsegta ar tārpiem un vātīm, mana āda sadzīst un čūlo atkal.
আমার শরীর পোকা ও খোস-পাঁচড়ায় ভরে উঠেছে, আমার গায়ের চামড়ায় ফাটল ধরেছে ও তা পেকে গিয়েছে।
6 Manas dienas ir ātrākas nekā vēvera (audēja) spole un beidzās bez nekādas cerības.
“আমার দিনগুলি তাঁতির মাকুর চেয়েও দ্রুতগামী, আর কোনও আশা ছাড়াই সেগুলি শেষ হয়ে যায়।
7 Piemini, ka mana dzīvība ir vējš un mana acs labuma vairs neredzēs.
হে ঈশ্বর, মনে রেখো, যে আমার জীবন এক শ্বাসমাত্র; আমার দু-চোখ আর কখনও আনন্দ দেখতে পাবে না।
8 Acs, kas nu mani redz, manis vairs neredzēs. Tavas acis uz mani skatās, un es vairs neesmu.
যে চোখ আজ আমায় দেখতে পাচ্ছে তা আর কখনও আমায় দেখতে পাবে না; তুমি আমার খোঁজ করবে, কিন্তু আমি আর থাকব না।
মেঘ যেমন মুহূর্তে মিলিয়ে যায়, সেভাবে যে কবরে যায় সে আর ফিরে আসে না। (Sheol h7585)
10 Viņš neatgriezīsies atkal savā namā, un viņa vieta viņu vairs nepazīs.
সে আর তার বাড়িতে ফিরে আসবে না; তার স্থান তাকে আর চিনতেও পারবে না।
11 Tā tad es savu muti neturēšu, es runāšu savās sirds bēdās, es žēlošos savā sirdsrūgtumā.
“তাই আমি আর নীরব থাকব না; আমার আত্মার যন্ত্রণায় আমি কথা বলব, আমার প্রাণের তিক্ততায় আমি অভিযোগ জানাব।
12 Vai tad es esmu kā jūra, vai kā liela jūras zivs, ka tu ap mani noliec vakti?
আমি কি সমুদ্র না সমুদ্রদানব যে তুমি আমাকে পাহারা দিয়ে রেখেছ?
13 Kad es saku: mana gulta man iepriecinās, manas cisas atvieglinās manas vaimanas,
যখন আমি ভাবি যে আমার বিছানা আমাকে সান্ত্বনা দেবে আর আমার শয্যা আমার অসুখ দূর করবে,
14 Tad Tu mani izbiedē ar sapņiem, un caur parādīšanām Tu mani iztrūcini,
তখনও তুমি বিভিন্ন স্বপ্ন দেখিয়ে আমাকে ভয় দেখাও আর বিভিন্ন দর্শন দিয়ে আমাকে আতঙ্কিত করো,
15 Tā ka mana dvēsele vēlās būt nožņaugta, labāki mirt nekā tā izģinst.
তাতে আমার এই শরীরের চেয়েও শ্বাসরোধ ও মৃত্যুও আমার কাছে বেশি পছন্দসই হয়।
16 Es esmu apnicis, man netīk mūžam dzīvot; atstājies jel no manis, jo manas dienas ir kā nekas.
আমি আমার জীবনকে ঘৃণা করি; আমি চিরকাল বাঁচতে চাই না। আমায় একা থাকতে দাও; আমার জীবনের দিনগুলি অর্থহীন।
17 Kas ir cilvēks, ka Tu viņu tik augsti turi un ka Tu viņu lieci vērā,
“মানবজাতি কী যে তুমি তাদের এত বিরাট কিছু মনে করো, যে তুমি তাদের প্রতি এত মনোযোগ দাও,
18 Un viņu piemeklē ik rītu, viņu pārbaudi ik acumirkli,
যে প্রতিদিন সকালে তুমি তাদের পরখ করো আর প্রতি মুহূর্তে তাদের পরীক্ষা করো?
19 Ka Tu nemaz no manis neatstājies un mani nepameti, ne siekalas ierīt?
তুমি কি কখনও আমার দিক থেকে তোমার দৃষ্টি ফেরাবে না, বা ক্ষণিকের জন্যও কি আমায় একা থাকতে দেবে না?
20 Ja esmu grēkojis, ko es Tev darīšu, Tu cilvēku sargs? Kāpēc Tu mani esi licis Sev par mērķi, ka es sev pašam palicis par nastu?
আমি যদি পাপ করেই থাকি, আমাদের সব কাজ যাঁর দৃষ্টিগোচর, সেই তোমার প্রতি আমি কী করেছি? তুমি আমাকে কেন তোমার লক্ষ্যবস্তু করেছ? আমি কি তোমার কাছে বোঝা হয়েছি?
21 Un kāpēc Tu manus pārkāpumus nepiedod un neatņem manu noziegumu? Jo nu es apgulšos pīšļos, un kad Tu mani meklēsi, tad manis vairs nebūs.
তুমি কেন আমার অপরাধ মার্জনা করছ না ও আমার পাপ ক্ষমা করছ না? কারণ অচিরেই আমি ধুলোয় মিশে যাব; তুমি আমার খোঁজ করবে, কিন্তু আমি আর থাকব না।”
