Γένεσις 24
1 καὶ Αβρααμ ἦν πρεσβύτερος προβεβηκὼς ἡμερῶν καὶ κύριος εὐλόγησεν τὸν Αβρααμ κατὰ πάντα
১সেইদিনের অব্রাহাম বৃদ্ধ ও তাঁর অনেক বয়স হয়েছিল এবং সদাপ্রভু অব্রাহামকে সব বিষয়ে আশীর্বাদ করেছিলেন।
2 καὶ εἶπεν Αβρααμ τῷ παιδὶ αὐτοῦ τῷ πρεσβυτέρῳ τῆς οἰκίας αὐτοῦ τῷ ἄρχοντι πάντων τῶν αὐτοῦ θὲς τὴν χεῖρά σου ὑπὸ τὸν μηρόν μου
২তখন অব্রাহাম নিজের দাসকে, তাঁর সমস্ত বিষয়ের অধ্যক্ষ, গৃহের প্রাচীনকে বললেন, “অনুরোধ করি, তুমি আমার উরুর নীচে হাত দাও;
3 καὶ ἐξορκιῶ σε κύριον τὸν θεὸν τοῦ οὐρανοῦ καὶ τὸν θεὸν τῆς γῆς ἵνα μὴ λάβῃς γυναῖκα τῷ υἱῷ μου Ισαακ ἀπὸ τῶν θυγατέρων τῶν Χαναναίων μεθ’ ὧν ἐγὼ οἰκῶ ἐν αὐτοῖς
৩আমি তোমাকে স্বর্গ মর্ত্ত্যের ঈশ্বর সদাপ্রভুর নামে এই শপথ করাই, যে কনানীয় লোকদের মধ্যে আমি বাস করছি, তুমি আমার ছেলের বিয়ের জন্য তাঁদের কোনো মেয়ে গ্রহণ করব না,
4 ἀλλὰ εἰς τὴν γῆν μου οὗ ἐγενόμην πορεύσῃ καὶ εἰς τὴν φυλήν μου καὶ λήμψῃ γυναῖκα τῷ υἱῷ μου Ισαακ ἐκεῖθεν
৪কিন্তু আমার দেশে আমার আত্মীয়দের কাছে গিয়ে আমার পুত্র ইস্হাকের জন্য মেয়ে আনবে।”
5 εἶπεν δὲ πρὸς αὐτὸν ὁ παῖς μήποτε οὐ βούλεται ἡ γυνὴ πορευθῆναι μετ’ ἐμοῦ ὀπίσω εἰς τὴν γῆν ταύτην ἀποστρέψω τὸν υἱόν σου εἰς τὴν γῆν ὅθεν ἐξῆλθες ἐκεῖθεν
৫তখন সেই দাস তাঁকে বললেন, “কি জানি, আমার সঙ্গে এই দেশে আসতে কোনো মেয়ে রাজি হবে না; আপনি যে দেশ ছেড়ে এসেছেন, আপনার ছেলেকে কি আবার সেই দেশে নিয়ে যাব?”
6 εἶπεν δὲ πρὸς αὐτὸν Αβρααμ πρόσεχε σεαυτῷ μὴ ἀποστρέψῃς τὸν υἱόν μου ἐκεῖ
৬তখন অব্রাহাম তাঁকে বললেন, “সাবধান, কোনোভাবে আমার ছেলেকে আবার সেখানে নিয়ে যেও না।
7 κύριος ὁ θεὸς τοῦ οὐρανοῦ καὶ ὁ θεὸς τῆς γῆς ὃς ἔλαβέν με ἐκ τοῦ οἴκου τοῦ πατρός μου καὶ ἐκ τῆς γῆς ἧς ἐγενήθην ὃς ἐλάλησέν μοι καὶ ὤμοσέν μοι λέγων σοὶ δώσω τὴν γῆν ταύτην καὶ τῷ σπέρματί σου αὐτὸς ἀποστελεῖ τὸν ἄγγελον αὐτοῦ ἔμπροσθέν σου καὶ λήμψῃ γυναῖκα τῷ υἱῷ μου Ισαακ ἐκεῖθεν
৭সদাপ্রভু, স্বর্গের ঈশ্বর, যিনি আমাকে বাবার বাড়ি ও আত্মীয়দের মধ্য থেকে এনেছেন, আমার সঙ্গে আলাপ করেছেন এবং এমন শপথ করেছেন যে, আমি তোমার বংশকে এই দেশ দেব, তিনিই তোমার আগে নিজের দূত পাঠাবেন; তাতে তুমি আমার ছেলের জন্য সেখান থেকে একটি মেয়ে নিয়ে আসতে পারবে।
8 ἐὰν δὲ μὴ θέλῃ ἡ γυνὴ πορευθῆναι μετὰ σοῦ εἰς τὴν γῆν ταύτην καθαρὸς ἔσῃ ἀπὸ τοῦ ὅρκου τούτου μόνον τὸν υἱόν μου μὴ ἀποστρέψῃς ἐκεῖ
৮যদি কোনো মেয়ে তোমার সঙ্গে আসতে রাজি না হয়, তবে তুমি আমার এই শপথ থেকে মুক্ত হবে; কিন্তু কোনো ভাবে আমার ছেলেকে আবার সে দেশে নিয়ে যেও না।”
9 καὶ ἔθηκεν ὁ παῖς τὴν χεῖρα αὐτοῦ ὑπὸ τὸν μηρὸν Αβρααμ τοῦ κυρίου αὐτοῦ καὶ ὤμοσεν αὐτῷ περὶ τοῦ ῥήματος τούτου
৯তাতে সেই দাস নিজের প্রভু অব্রাহামের উরুর নীচে হাত দিয়ে সেই বিষয়ে শপথ করলেন।
10 καὶ ἔλαβεν ὁ παῖς δέκα καμήλους ἀπὸ τῶν καμήλων τοῦ κυρίου αὐτοῦ καὶ ἀπὸ πάντων τῶν ἀγαθῶν τοῦ κυρίου αὐτοῦ μεθ’ ἑαυτοῦ καὶ ἀναστὰς ἐπορεύθη εἰς τὴν Μεσοποταμίαν εἰς τὴν πόλιν Ναχωρ
১০পরে সেই দাস নিজের প্রভুর উটেদের মধ্য থেকে দশটা উট ও নিজের প্রভুর সব রকমের ভালো জিনিসপত্র হাতে নিয়ে চলে গেলেন, অরাম-নহরয়িম দেশে, নাহোরের নগরে যাত্রা করলেন।
11 καὶ ἐκοίμισεν τὰς καμήλους ἔξω τῆς πόλεως παρὰ τὸ φρέαρ τοῦ ὕδατος τὸ πρὸς ὀψέ ἡνίκα ἐκπορεύονται αἱ ὑδρευόμεναι
১১আর সন্ধ্যাবেলায় যে দিনের স্ত্রীলোকের জল তুলতে বের হয়, সেই দিনের তিনি নগরের বাইরে কুয়োর কাছে উটদেরকে বসিয়ে রাখলেন
12 καὶ εἶπεν κύριε ὁ θεὸς τοῦ κυρίου μου Αβρααμ εὐόδωσον ἐναντίον ἐμοῦ σήμερον καὶ ποίησον ἔλεος μετὰ τοῦ κυρίου μου Αβρααμ
১২তিনি বললেন, “হে সদাপ্রভু, আমার কর্তা অব্রাহামের ঈশ্বর, অনুরোধ করি, আজ আমার সামনে শুভফল উপস্থিত কর, আমার প্রভু অব্রাহামের প্রতি দয়া কর।
13 ἰδοὺ ἐγὼ ἕστηκα ἐπὶ τῆς πηγῆς τοῦ ὕδατος αἱ δὲ θυγατέρες τῶν οἰκούντων τὴν πόλιν ἐκπορεύονται ἀντλῆσαι ὕδωρ
১৩দেখ, আমি এই সজল কুয়োর কাছে দাঁড়িয়ে আছি এবং এই নগরবাসীদের মেয়েরা জল তুলতে বাইরে আসছে;
14 καὶ ἔσται ἡ παρθένος ᾗ ἂν ἐγὼ εἴπω ἐπίκλινον τὴν ὑδρίαν σου ἵνα πίω καὶ εἴπῃ μοι πίε καὶ τὰς καμήλους σου ποτιῶ ἕως ἂν παύσωνται πίνουσαι ταύτην ἡτοίμασας τῷ παιδί σου Ισαακ καὶ ἐν τούτῳ γνώσομαι ὅτι ἐποίησας ἔλεος τῷ κυρίῳ μου Αβρααμ
১৪অতএব যে মেয়েকে আমি বলব, আপনার কলসি নামিয়ে আমাকে জল পান করান, সে যদি বলে, পান কর, তোমার উটদেরকেও পান করাব, তবে তোমার দাস ইস্হাকের জন্য তোমার নিরূপিত মেয়ে সেই হোক; এতে আমি জানব যে, তুমি আমার প্রভুর প্রতি দয়া করলে।”
15 καὶ ἐγένετο πρὸ τοῦ συντελέσαι αὐτὸν λαλοῦντα ἐν τῇ διανοίᾳ καὶ ἰδοὺ Ρεβεκκα ἐξεπορεύετο ἡ τεχθεῖσα Βαθουηλ υἱῷ Μελχας τῆς γυναικὸς Ναχωρ ἀδελφοῦ δὲ Αβρααμ ἔχουσα τὴν ὑδρίαν ἐπὶ τῶν ὤμων αὐτῆς
১৫এই কথা বলতে না বলতে, দেখ, রিবিকা কলসি কাঁধে করে বাইরে আসলেন; তিনি অব্রাহামের নাহর নামক ভাইয়ের স্ত্রী মিল্কার ছেলে বথূয়েলের মেয়ে।
16 ἡ δὲ παρθένος ἦν καλὴ τῇ ὄψει σφόδρα παρθένος ἦν ἀνὴρ οὐκ ἔγνω αὐτήν καταβᾶσα δὲ ἐπὶ τὴν πηγὴν ἔπλησεν τὴν ὑδρίαν καὶ ἀνέβη
১৬সেই মেয়ে দেখতে বড়ই সুন্দরী এবং অবিবাহিতা ও পুরুষের পরিচয় অপ্রাপ্তা ছিলেন। তিনি কূপে নেমে কলসিতে জল ভরে উঠে আসছেন,
17 ἐπέδραμεν δὲ ὁ παῖς εἰς συνάντησιν αὐτῆς καὶ εἶπεν πότισόν με μικρὸν ὕδωρ ἐκ τῆς ὑδρίας σου
১৭এমন দিনের সেই দাস দৌড়িয়ে এসে তাঁর সঙ্গে দেখা করে বললেন, “অনুরোধ করি, আপনার কলসি থেকে আমাকে কিছু জল পান করতে দিন।”
18 ἡ δὲ εἶπεν πίε κύριε καὶ ἔσπευσεν καὶ καθεῖλεν τὴν ὑδρίαν ἐπὶ τὸν βραχίονα αὐτῆς καὶ ἐπότισεν αὐτόν
১৮তিনি বললেন, “মহাশয়, পান করুন;” এই বলে তিনি শীঘ্র কলশি হাতের ওপরে নামিয়ে তাঁকে পান করতে দিলেন।
19 ἕως ἐπαύσατο πίνων καὶ εἶπεν καὶ ταῖς καμήλοις σου ὑδρεύσομαι ἕως ἂν πᾶσαι πίωσιν
১৯আর তাঁকে পান করাবার পর বললেন, “যতক্ষণ আপনার উটেদের জল পান শেষ না হয়, ততক্ষণ আমি ওদের জন্যও জল তুলব।”
20 καὶ ἔσπευσεν καὶ ἐξεκένωσεν τὴν ὑδρίαν εἰς τὸ ποτιστήριον καὶ ἔδραμεν ἔτι ἐπὶ τὸ φρέαρ ἀντλῆσαι καὶ ὑδρεύσατο πάσαις ταῖς καμήλοις
২০পরে তিনি শীঘ্র পাত্রে কলশির জল ঢেলে আবার জল তুলতে কুয়োর কাছে দৌড়ে গিয়ে তাঁর উটদের জন্য জল তুললেন।
21 ὁ δὲ ἄνθρωπος κατεμάνθανεν αὐτὴν καὶ παρεσιώπα τοῦ γνῶναι εἰ εὐόδωκεν κύριος τὴν ὁδὸν αὐτοῦ ἢ οὔ
২১তাতে সেই পুরুষ তাঁর প্রতি এক নজরে চেয়ে, সদাপ্রভু তাঁর যাত্রা সফল করেন কি না, তা জানার জন্য নীরব থাকলেন।
22 ἐγένετο δὲ ἡνίκα ἐπαύσαντο πᾶσαι αἱ κάμηλοι πίνουσαι ἔλαβεν ὁ ἄνθρωπος ἐνώτια χρυσᾶ ἀνὰ δραχμὴν ὁλκῆς καὶ δύο ψέλια ἐπὶ τὰς χεῖρας αὐτῆς δέκα χρυσῶν ὁλκὴ αὐτῶν
২২উটেরা জল পান করার পর সেই পুরুষ অর্ধেক শেকল পরিমিত দুই হাতের সোনার নথ এবং দশ তোলা পরিমিত দুই হাতের সোনার বালা নিয়ে বললেন,
23 καὶ ἐπηρώτησεν αὐτὴν καὶ εἶπεν θυγάτηρ τίνος εἶ ἀνάγγειλόν μοι εἰ ἔστιν παρὰ τῷ πατρί σου τόπος ἡμῖν καταλῦσαι
২৩“আপনি কার মেয়ে? অনুরোধ করি, আমাকে বলুন, আপনার বাবার বাড়িতে কি আমাদের রাত কাটানোর জায়গা আছে?”
24 καὶ εἶπεν αὐτῷ θυγάτηρ Βαθουηλ εἰμὶ ἐγὼ τοῦ Μελχας ὃν ἔτεκεν τῷ Ναχωρ
২৪তিনি উত্তর করলেন, “আমি সেই বথূয়েলের মেয়ে, যিনি মিল্কার ছেলে, যাঁকে তিনি নাহোরের জন্য জন্ম দিয়েছিলেন।”
25 καὶ εἶπεν αὐτῷ καὶ ἄχυρα καὶ χορτάσματα πολλὰ παρ’ ἡμῖν καὶ τόπος τοῦ καταλῦσαι
২৫তিনি আরও বললেন, “খড় ও কলাই আমাদের কাছে যথেষ্ট আছে এবং রাত কাটাবার জায়গাও আছে।”
26 καὶ εὐδοκήσας ὁ ἄνθρωπος προσεκύνησεν κυρίῳ
২৬তখন সে ব্যক্তি মাথা নিচু করে সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে প্রার্থনা করলেন,
27 καὶ εἶπεν εὐλογητὸς κύριος ὁ θεὸς τοῦ κυρίου μου Αβρααμ ὃς οὐκ ἐγκατέλιπεν τὴν δικαιοσύνην αὐτοῦ καὶ τὴν ἀλήθειαν ἀπὸ τοῦ κυρίου μου ἐμὲ εὐόδωκεν κύριος εἰς οἶκον τοῦ ἀδελφοῦ τοῦ κυρίου μου
২৭তিনি বললেন, “আমার কর্তা অব্রাহামের ঈশ্বর সদাপ্রভু ধন্য হোন, তিনি আমার কর্তার সঙ্গে নিজের দয়া ও সত্য ব্যবহার অস্বীকার করেননি; সদাপ্রভু আমাকেও পথঘটনাতে আমার কর্তার আত্মীয়দের বাড়িতে আনলেন।”
28 καὶ δραμοῦσα ἡ παῖς ἀπήγγειλεν εἰς τὸν οἶκον τῆς μητρὸς αὐτῆς κατὰ τὰ ῥήματα ταῦτα
২৮পরে সেই মেয়ে দৌড়ে গিয়ে নিজের মায়ের ঘরের লোকদেরকে এই সব কথা জানালেন।
29 τῇ δὲ Ρεβεκκα ἀδελφὸς ἦν ᾧ ὄνομα Λαβαν καὶ ἔδραμεν Λαβαν πρὸς τὸν ἄνθρωπον ἔξω ἐπὶ τὴν πηγήν
২৯আর রিবিকার এক ভাই ছিলেন, তাঁর নাম লাবন; সেই লাবন বাইরে ঐ ব্যক্তির উদ্দেশ্যে কূপের কাছে দৌড়ে গেলেন।
30 καὶ ἐγένετο ἡνίκα εἶδεν τὰ ἐνώτια καὶ τὰ ψέλια ἐπὶ τὰς χεῖρας τῆς ἀδελφῆς αὐτοῦ καὶ ὅτε ἤκουσεν τὰ ῥήματα Ρεβεκκας τῆς ἀδελφῆς αὐτοῦ λεγούσης οὕτως λελάληκέν μοι ὁ ἄνθρωπος καὶ ἦλθεν πρὸς τὸν ἄνθρωπον ἑστηκότος αὐτοῦ ἐπὶ τῶν καμήλων ἐπὶ τῆς πηγῆς
৩০নথ ও বোনের হাতে বালা দেখে এবং সেই ব্যক্তি আমাকে এই কথা বললেন, নিজের বোন রিবিকার মুখে এই শুনে, তিনি সেই পুরুষের কাছে গেলেন, আর দেখ, তিনি কুয়োর কাছে উটদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে ছিলেন;
31 καὶ εἶπεν αὐτῷ δεῦρο εἴσελθε εὐλογητὸς κύριος ἵνα τί ἕστηκας ἔξω ἐγὼ δὲ ἡτοίμακα τὴν οἰκίαν καὶ τόπον ταῖς καμήλοις
৩১আর লাবন বললেন, “হে সদাপ্রভুর আশীর্বাদপাত্র, আসুন, কেন বাইরে দাঁড়িয়ে আছেন? আমি তো ঘর এবং উটদের জন্যও জায়গা তৈরী করেছি।”
32 εἰσῆλθεν δὲ ὁ ἄνθρωπος εἰς τὴν οἰκίαν καὶ ἀπέσαξεν τὰς καμήλους καὶ ἔδωκεν ἄχυρα καὶ χορτάσματα ταῖς καμήλοις καὶ ὕδωρ νίψασθαι τοῖς ποσὶν αὐτοῦ καὶ τοῖς ποσὶν τῶν ἀνδρῶν τῶν μετ’ αὐτοῦ
৩২তখন ঐ লোক বাড়িতে ঢুকে উটদের সজ্জা খুললে তিনি উটদের জন্য খড় ও কলাই দিলেন এবং তাঁর ও তার সঙ্গী লোকদের পা ধোবার জল দিলেন।
33 καὶ παρέθηκεν αὐτοῖς ἄρτους φαγεῖν καὶ εἶπεν οὐ μὴ φάγω ἕως τοῦ λαλῆσαί με τὰ ῥήματά μου καὶ εἶπαν λάλησον
৩৩পরে তাঁর সামনে আহারের জিনিস রাখা হল, কিন্তু তিনি বললেন, “যা বলার না বলে আমি আহার করব না।” লাবন বললেন, “বলুন।”
34 καὶ εἶπεν παῖς Αβρααμ ἐγώ εἰμι
৩৪তখন তিনি বলতে লাগলেন, “আমি অব্রাহামের দাস;”
35 κύριος δὲ εὐλόγησεν τὸν κύριόν μου σφόδρα καὶ ὑψώθη καὶ ἔδωκεν αὐτῷ πρόβατα καὶ μόσχους ἀργύριον καὶ χρυσίον παῖδας καὶ παιδίσκας καμήλους καὶ ὄνους
৩৫সদাপ্রভু আমার কর্তাকে প্রচুর আশীর্বাদ করেছেন, আর তিনি বড় মানুষ হয়েছেন এবং [সদাপ্রভু] তাঁকে ভেড়া ও পশুপাল এবং রূপা ও সোনা এবং দাস ও দাসী এবং উট ও গাধা দিয়েছেন।
36 καὶ ἔτεκεν Σαρρα ἡ γυνὴ τοῦ κυρίου μου υἱὸν ἕνα τῷ κυρίῳ μου μετὰ τὸ γηρᾶσαι αὐτόν καὶ ἔδωκεν αὐτῷ ὅσα ἦν αὐτῷ
৩৬আর আমার কর্তার স্ত্রী সারা বৃদ্ধ বয়সে তাঁর জন্য এক ছেলের জন্ম দিয়েছেন, তাঁকেই তিনি আপনার সব কিছু দিয়েছেন।
37 καὶ ὥρκισέν με ὁ κύριός μου λέγων οὐ λήμψῃ γυναῖκα τῷ υἱῷ μου ἀπὸ τῶν θυγατέρων τῶν Χαναναίων ἐν οἷς ἐγὼ παροικῶ ἐν τῇ γῇ αὐτῶν
৩৭আর আমার কর্তা আমাকে শপথ করিয়ে বললেন, “আমি যাদের দেশে বাস করছি, তুমি আমার ছেলের জন্য সেই কনানীয়দের কোনো মেয়ে এন না;
38 ἀλλ’ ἢ εἰς τὸν οἶκον τοῦ πατρός μου πορεύσῃ καὶ εἰς τὴν φυλήν μου καὶ λήμψῃ γυναῖκα τῷ υἱῷ μου ἐκεῖθεν
৩৮কিন্তু আমার বাবার বংশের ও আমার আত্মীয়ের কাছে গিয়ে আমার ছেলের জন্য মেয়ে এন।”
39 εἶπα δὲ τῷ κυρίῳ μου μήποτε οὐ πορεύσεται ἡ γυνὴ μετ’ ἐμοῦ
৩৯তখন আমি কর্তাকে বললাম, “কি জানি, কোনো মেয়ে আমার সঙ্গে আসবে না।”
40 καὶ εἶπέν μοι κύριος ᾧ εὐηρέστησα ἐναντίον αὐτοῦ αὐτὸς ἀποστελεῖ τὸν ἄγγελον αὐτοῦ μετὰ σοῦ καὶ εὐοδώσει τὴν ὁδόν σου καὶ λήμψῃ γυναῖκα τῷ υἱῷ μου ἐκ τῆς φυλῆς μου καὶ ἐκ τοῦ οἴκου τοῦ πατρός μου
৪০তিনি বললেন, “আমি যাঁর সামনে চলাফেরা করি সেই সদাপ্রভু তোমার সঙ্গে নিজের দূত পাঠিয়ে তোমার যাত্রা সফল করবেন; এবং তুমি আমার আত্মীয় ও আমার বাবার বংশ থেকে আমার ছেলের জন্য মেয়ে আনবে।
41 τότε ἀθῷος ἔσῃ ἀπὸ τῆς ἀρᾶς μου ἡνίκα γὰρ ἐὰν ἔλθῃς εἰς τὴν ἐμὴν φυλὴν καὶ μή σοι δῶσιν καὶ ἔσῃ ἀθῷος ἀπὸ τοῦ ὁρκισμοῦ μου
৪১তা করলে এই শপথ থেকে মুক্ত হবে; আমার আত্মীয়ের কাছে গেলে যদি তারা [মেয়ে] না দেয়, তবে তুমি এই শপথ থেকে মুক্ত হবে।”
42 καὶ ἐλθὼν σήμερον ἐπὶ τὴν πηγὴν εἶπα κύριε ὁ θεὸς τοῦ κυρίου μου Αβρααμ εἰ σὺ εὐοδοῖς τὴν ὁδόν μου ἣν νῦν ἐγὼ πορεύομαι ἐπ’ αὐτήν
৪২আর আজ আমি ঐ কূপের কাছে পৌছালাম, আর বললাম, “হে সদাপ্রভু, আমার কর্তা অব্রাহামের ঈশ্বর, তুমি যদি আমার এই যাত্রা সফল কর,
43 ἰδοὺ ἐγὼ ἐφέστηκα ἐπὶ τῆς πηγῆς τοῦ ὕδατος καὶ αἱ θυγατέρες τῶν ἀνθρώπων τῆς πόλεως ἐξελεύσονται ὑδρεύσασθαι ὕδωρ καὶ ἔσται ἡ παρθένος ᾗ ἂν ἐγὼ εἴπω πότισόν με μικρὸν ὕδωρ ἐκ τῆς ὑδρίας σου
৪৩তবে দেখ, আমি এই কুয়োর কাছে দাঁড়িয়ে আছি; অতএব জল তুলতে আসার জন্য যে মেয়েকে আমি বলব, নিজের কলসি থেকে আমাকে কিছু জল পান করতে দিন,”
44 καὶ εἴπῃ μοι καὶ σὺ πίε καὶ ταῖς καμήλοις σου ὑδρεύσομαι αὕτη ἡ γυνή ἣν ἡτοίμασεν κύριος τῷ ἑαυτοῦ θεράποντι Ισαακ καὶ ἐν τούτῳ γνώσομαι ὅτι πεποίηκας ἔλεος τῷ κυρίῳ μου Αβρααμ
৪৪তিনি যদি বলেন, “তুমিও পান কর এবং তোমার উটেদের জন্যও আমি জল তুলে দেব; তবে তিনি সেই মেয়ে হোন, যাঁকে সদাপ্রভু আমার কর্তার ছেলের জন্য মনোনীত করেছেন।”
45 καὶ ἐγένετο πρὸ τοῦ συντελέσαι με λαλοῦντα ἐν τῇ διανοίᾳ εὐθὺς Ρεβεκκα ἐξεπορεύετο ἔχουσα τὴν ὑδρίαν ἐπὶ τῶν ὤμων καὶ κατέβη ἐπὶ τὴν πηγὴν καὶ ὑδρεύσατο εἶπα δὲ αὐτῇ πότισόν με
৪৫এই কথা আমি মনে মনে বলতে না বলতে, দেখ, রিবিকা কলসি কাঁধে করে বাইরে আসলেন; পরে তিনি কূপে নেমে জল তুললে আমি বললাম, “অনুরোধ করি, আমাকে জল পান করান।”
46 καὶ σπεύσασα καθεῖλεν τὴν ὑδρίαν αὐτῆς ἀφ’ ἑαυτῆς καὶ εἶπεν πίε σύ καὶ τὰς καμήλους σου ποτιῶ καὶ ἔπιον καὶ τὰς καμήλους μου ἐπότισεν
৪৬তখন তিনি তাড়াতাড়ি কাঁধ থেকে কলসি নামিয়ে বললেন “পান করুন, আমি আপনার উটদেরকেও পান করাব।” তখন আমি পান করলাম; আর তিনি উটদেরকেও পান করালেন।
47 καὶ ἠρώτησα αὐτὴν καὶ εἶπα τίνος εἶ θυγάτηρ ἡ δὲ ἔφη θυγάτηρ Βαθουηλ εἰμὶ τοῦ υἱοῦ Ναχωρ ὃν ἔτεκεν αὐτῷ Μελχα καὶ περιέθηκα αὐτῇ τὰ ἐνώτια καὶ τὰ ψέλια περὶ τὰς χεῖρας αὐτῆς
৪৭পরে আমি তাঁকে জিজ্ঞাসা করলাম, “আপনি কার মেয়ে?” তিনি উত্তর করলেন, “আমি বথূয়েলের মেয়ে, তিনি নাহোরের ছেলে, যাঁকে মিল্কা তাঁর জন্য জন্ম দিয়েছিলেন।” তখন আমি তাঁর নাকে নথ ও হাতে বালা পরিয়ে দিলাম।
48 καὶ εὐδοκήσας προσεκύνησα κυρίῳ καὶ εὐλόγησα κύριον τὸν θεὸν τοῦ κυρίου μου Αβρααμ ὃς εὐόδωσέν μοι ἐν ὁδῷ ἀληθείας λαβεῖν τὴν θυγατέρα τοῦ ἀδελφοῦ τοῦ κυρίου μου τῷ υἱῷ αὐτοῦ
৪৮আর মাথা নিচু করে সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে প্রার্থনা করলাম এবং যিনি আমার কর্তার ছেলের জন্য তাঁর ভাইয়ের মেয়ে গ্রহণের জন্য আমাকে প্রকৃত পথে আনলেন, আমার কর্তা অব্রাহামের ঈশ্বর সেই সদাপ্রভুকে ধন্যবাদ করলাম।
49 εἰ οὖν ποιεῖτε ὑμεῖς ἔλεος καὶ δικαιοσύνην πρὸς τὸν κύριόν μου ἀπαγγείλατέ μοι εἰ δὲ μή ἀπαγγείλατέ μοι ἵνα ἐπιστρέψω εἰς δεξιὰν ἢ εἰς ἀριστεράν
৪৯অতএব আপনারা যদি এখন আমার কর্তার সঙ্গে দয়া ও সত্য ব্যবহার করতে রাজি হন, তা বলুন; আর যদি না হন, তাও বলুন; তাতে আমি ডান দিকে কিম্বা বাম দিকে ফিরতে পারব।
50 ἀποκριθεὶς δὲ Λαβαν καὶ Βαθουηλ εἶπαν παρὰ κυρίου ἐξῆλθεν τὸ πρόσταγμα τοῦτο οὐ δυνησόμεθα οὖν σοι ἀντειπεῖν κακὸν καλῷ
৫০তখন লাবন ও বথুয়েল উত্তর করলেন, বললেন, “সদাপ্রভু থেকে এই ঘটনা হল, আমরা ভাল মন্দ কিছুই বলতে পারি না।
51 ἰδοὺ Ρεβεκκα ἐνώπιόν σου λαβὼν ἀπότρεχε καὶ ἔστω γυνὴ τῷ υἱῷ τοῦ κυρίου σου καθὰ ἐλάλησεν κύριος
৫১ঐ দেখুন, রিবিকা আপনার সামনে আছে; ওকে নিয়ে চলে যান; এ আপনার কর্তার ছেলের স্ত্রী হোক, যেমন সদাপ্রভু বলেছেন।”
52 ἐγένετο δὲ ἐν τῷ ἀκοῦσαι τὸν παῖδα τὸν Αβρααμ τῶν ῥημάτων τούτων προσεκύνησεν ἐπὶ τὴν γῆν κυρίῳ
৫২তাঁদের কথা শোনামাত্র অব্রামের দাস সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে মাটিতে নত হলেন।
53 καὶ ἐξενέγκας ὁ παῖς σκεύη ἀργυρᾶ καὶ χρυσᾶ καὶ ἱματισμὸν ἔδωκεν Ρεβεκκα καὶ δῶρα ἔδωκεν τῷ ἀδελφῷ αὐτῆς καὶ τῇ μητρὶ αὐτῆς
৫৩পরে সেই দাস রূপার সোনার গয়না ও বস্ত্র বের করে রিবিকাকে দিলেন এবং তাঁর ভাইকে ও মাকে বহুমূল্য দ্রব্য দিলেন।
54 καὶ ἔφαγον καὶ ἔπιον αὐτὸς καὶ οἱ ἄνδρες οἱ μετ’ αὐτοῦ ὄντες καὶ ἐκοιμήθησαν καὶ ἀναστὰς πρωὶ εἶπεν ἐκπέμψατέ με ἵνα ἀπέλθω πρὸς τὸν κύριόν μου
৫৪আর তিনি ও তাঁর সাথীরা ভোজন পান করে সেখানে রাত কাটালেন; পরে তাঁরা সকালে উঠলে তিনি বললেন, “আমার কর্তার কাছে আমাকে যেতে দিন।”
55 εἶπαν δὲ οἱ ἀδελφοὶ αὐτῆς καὶ ἡ μήτηρ μεινάτω ἡ παρθένος μεθ’ ἡμῶν ἡμέρας ὡσεὶ δέκα καὶ μετὰ ταῦτα ἀπελεύσεται
৫৫তাতে রিবিকার ভাই ও মা বললেন, “মেয়েটী আমাদের কাছে কিছু দিন থাকুক, কমপক্ষে দশ দিন থাকুক, পরে যাবে।”
56 ὁ δὲ εἶπεν πρὸς αὐτούς μὴ κατέχετέ με καὶ κύριος εὐόδωσεν τὴν ὁδόν μου ἐκπέμψατέ με ἵνα ἀπέλθω πρὸς τὸν κύριόν μου
৫৬কিন্তু তিনি তাঁদেরকে বললেন, “আমাকে দেরী করাবেন না কারণ সদাপ্রভু আমার যাত্রা সফল করলেন; আমাকে বিদায় করুন; আমি নিজ কর্তার কাছে যাই।”
57 οἱ δὲ εἶπαν καλέσωμεν τὴν παῖδα καὶ ἐρωτήσωμεν τὸ στόμα αὐτῆς
৫৭তাকে তাঁরা বললেন, “আমার মেয়েকে ডেকে তাকে সামনে জিজ্ঞাসা করি।”
58 καὶ ἐκάλεσαν Ρεβεκκαν καὶ εἶπαν αὐτῇ πορεύσῃ μετὰ τοῦ ἀνθρώπου τούτου ἡ δὲ εἶπεν πορεύσομαι
৫৮পরে তাঁরা রিবিকাকে ডেকে বললেন, “তুমি কি এই ব্যক্তির সঙ্গে যাবে?” তিনি বললেন, “যাব।”
59 καὶ ἐξέπεμψαν Ρεβεκκαν τὴν ἀδελφὴν αὐτῶν καὶ τὰ ὑπάρχοντα αὐτῆς καὶ τὸν παῖδα τὸν Αβρααμ καὶ τοὺς μετ’ αὐτοῦ
৫৯তখন তাঁরা নিজেদের বোন রিবিকার কাছে ও তাঁর ধাত্রীকে এবং অব্রাহামের দাসকে ও তাঁর লোকদেরকে বিদায় করলেন।
60 καὶ εὐλόγησαν Ρεβεκκαν τὴν ἀδελφὴν αὐτῶν καὶ εἶπαν αὐτῇ ἀδελφὴ ἡμῶν εἶ γίνου εἰς χιλιάδας μυριάδων καὶ κληρονομησάτω τὸ σπέρμα σου τὰς πόλεις τῶν ὑπεναντίων
৬০আর রিবিকাকে আশীর্বাদ করে বললেন, “তুমি আমাদের বোন, হাজার হাজার অযুতের মা হও; তোমার বংশ নিজের শত্রুর পুরদ্বার অধিকার করুক।”
61 ἀναστᾶσα δὲ Ρεβεκκα καὶ αἱ ἅβραι αὐτῆς ἐπέβησαν ἐπὶ τὰς καμήλους καὶ ἐπορεύθησαν μετὰ τοῦ ἀνθρώπου καὶ ἀναλαβὼν ὁ παῖς τὴν Ρεβεκκαν ἀπῆλθεν
৬১পরে রিবিকা ও তাঁর দাসীরা উঠলেন এবং উটে চড়ে সেই মানুষের পিছনে গেলেন। এই ভাবে সেই দাস রিবিকাকে নিয়ে চলে গেলেন।
62 Ισαακ δὲ ἐπορεύετο διὰ τῆς ἐρήμου κατὰ τὸ φρέαρ τῆς ὁράσεως αὐτὸς δὲ κατῴκει ἐν τῇ γῇ τῇ πρὸς λίβα
৬২আর ইসহাক বের-লহয়-রয়ী নামক জায়গায় গিয়ে ফিরে এসেছিলেন, কারণ তিনি দক্ষিণ দেশে বাস করছিলেন।
63 καὶ ἐξῆλθεν Ισαακ ἀδολεσχῆσαι εἰς τὸ πεδίον τὸ πρὸς δείλης καὶ ἀναβλέψας τοῖς ὀφθαλμοῖς εἶδεν καμήλους ἐρχομένας
৬৩ইসহাক সন্ধ্যাবেলায় ধ্যান করতে ক্ষেত্রে গিয়েছিলেন, পরে চোখ তুলে দেখলেন, আর দেখ, উট আসছে।
64 καὶ ἀναβλέψασα Ρεβεκκα τοῖς ὀφθαλμοῖς εἶδεν τὸν Ισαακ καὶ κατεπήδησεν ἀπὸ τῆς καμήλου
৬৪আর রিবিকা চোখ তুলে যখন ইসহাককে দেখলেন, তখন উট থেকে নামলেন।
65 καὶ εἶπεν τῷ παιδί τίς ἐστιν ὁ ἄνθρωπος ἐκεῖνος ὁ πορευόμενος ἐν τῷ πεδίῳ εἰς συνάντησιν ἡμῖν εἶπεν δὲ ὁ παῖς οὗτός ἐστιν ὁ κύριός μου ἡ δὲ λαβοῦσα τὸ θέριστρον περιεβάλετο
৬৫সেই দাসকে জিজ্ঞাসা করলেন, “আমাদের সঙ্গে দেখা করতে ক্ষেত্রের মধ্য দিয়ে আসছেন, ঐ লোকটি কে?” দাস বললেন, “উনি আমার কর্তা” তখন রিবিকা ঘোমটা দিয়ে নিজেকে ঢাকলেন।
66 καὶ διηγήσατο ὁ παῖς τῷ Ισαακ πάντα τὰ ῥήματα ἃ ἐποίησεν
৬৬পরে সেই দাস ইসহাককে আপনার করা সমস্ত কাজের বিবরণ বললেন।
67 εἰσῆλθεν δὲ Ισαακ εἰς τὸν οἶκον τῆς μητρὸς αὐτοῦ καὶ ἔλαβεν τὴν Ρεβεκκαν καὶ ἐγένετο αὐτοῦ γυνή καὶ ἠγάπησεν αὐτήν καὶ παρεκλήθη Ισαακ περὶ Σαρρας τῆς μητρὸς αὐτοῦ
৬৭তখন ইসহাক রিবিকাকে গ্রহণ করে সারা মায়ের তাঁবুতে নিয়ে গিয়ে তাকে বিয়ে করলেন এবং তাকে প্রেম করলেন। তাতে ইসহাক মায়ের মৃত্যুর শোক থেকে সান্ত্বনা পেলেন।
