Ἔξοδος 14
1 καὶ ἐλάλησεν κύριος πρὸς Μωυσῆν λέγων
১আর সদাপ্রভু মোশিকে বললেন,
2 λάλησον τοῖς υἱοῖς Ισραηλ καὶ ἀποστρέψαντες στρατοπεδευσάτωσαν ἀπέναντι τῆς ἐπαύλεως ἀνὰ μέσον Μαγδώλου καὶ ἀνὰ μέσον τῆς θαλάσσης ἐξ ἐναντίας Βεελσεπφων ἐνώπιον αὐτῶν στρατοπεδεύσεις ἐπὶ τῆς θαλάσσης
২“তুমি ইস্রায়েল সন্তানদের বল, তারা যেন ফেরে এবং পী-হহীরোতের আগে মিগ্দোলের ও সমুদ্রের মাঝখানে বাল্সফোনের আগে শিবির স্থাপন করে।
3 καὶ ἐρεῖ Φαραω τῷ λαῷ αὐτοῦ οἱ υἱοὶ Ισραηλ πλανῶνται οὗτοι ἐν τῇ γῇ συγκέκλεικεν γὰρ αὐτοὺς ἡ ἔρημος
৩তাতে ফরৌণ ইস্রায়েল সন্তানদের সম্বন্ধে বলবে, তারা দেশের মধ্যে ঘুরে বেড়াল, মরুভূমি তাঁদের পথ বন্ধ করল।
4 ἐγὼ δὲ σκληρυνῶ τὴν καρδίαν Φαραω καὶ καταδιώξεται ὀπίσω αὐτῶν καὶ ἐνδοξασθήσομαι ἐν Φαραω καὶ ἐν πάσῃ τῇ στρατιᾷ αὐτοῦ καὶ γνώσονται πάντες οἱ Αἰγύπτιοι ὅτι ἐγώ εἰμι κύριος καὶ ἐποίησαν οὕτως
৪আর আমি ফরৌণের মন কঠিন করব এবং সে তোমাদের পিছনে দৌড়াবে। আমি ফরৌণ ও তার সমস্ত সৈন্যদের মাধ্যমে গৌরবান্বিত হব; আর মিশরীয়েরা জানতে পারবে যে, আমিই সদাপ্রভু।” তখন তারা সেই রকম করল।
5 καὶ ἀνηγγέλη τῷ βασιλεῖ τῶν Αἰγυπτίων ὅτι πέφευγεν ὁ λαός καὶ μετεστράφη ἡ καρδία Φαραω καὶ τῶν θεραπόντων αὐτοῦ ἐπὶ τὸν λαόν καὶ εἶπαν τί τοῦτο ἐποιήσαμεν τοῦ ἐξαποστεῖλαι τοὺς υἱοὺς Ισραηλ τοῦ μὴ δουλεύειν ἡμῖν
৫যখন মিশরের রাজাকে এই খবর দেওয়া হল যে, ইস্রায়েলের লোকেরা পালিয়েছে, ফরৌণ ও তার দাসেদের অন্তর লোকেদের বিরুদ্ধে হল; তাঁরা বললেন, “আমরা এ কি করলাম? আমাদের দাসত্ব থেকে ইস্রায়েলকে কেন ছেড়ে দিলাম?”
6 ἔζευξεν οὖν Φαραω τὰ ἅρματα αὐτοῦ καὶ πάντα τὸν λαὸν αὐτοῦ συναπήγαγεν μεθ’ ἑαυτοῦ
৬তখন তিনি তাঁর রথ প্রস্তুত করালেন ও তাঁর লোকেদের সঙ্গে নিলেন।
7 καὶ λαβὼν ἑξακόσια ἅρματα ἐκλεκτὰ καὶ πᾶσαν τὴν ἵππον τῶν Αἰγυπτίων καὶ τριστάτας ἐπὶ πάντων
৭আর মনোনীত ছয়শো রথ এবং মিশরের সমস্ত রথ ও সেই সমস্ত কিছুর উপরে নিযুক্ত সেনাপতিকে নিলেন।
8 καὶ ἐσκλήρυνεν κύριος τὴν καρδίαν Φαραω βασιλέως Αἰγύπτου καὶ τῶν θεραπόντων αὐτοῦ καὶ κατεδίωξεν ὀπίσω τῶν υἱῶν Ισραηλ οἱ δὲ υἱοὶ Ισραηλ ἐξεπορεύοντο ἐν χειρὶ ὑψηλῇ
৮আর সদাপ্রভু মিশরের রাজা ফরৌণের অন্তর কঠিন করলেন, তাতে তিনি ইস্রায়েল সন্তানদের পিছু পিছু তাড়া করলেন; তখন ইস্রায়েল সন্তানেরা জয়জয়কার করতে করতে চলে যাচ্ছিল।
9 καὶ κατεδίωξαν οἱ Αἰγύπτιοι ὀπίσω αὐτῶν καὶ εὕροσαν αὐτοὺς παρεμβεβληκότας παρὰ τὴν θάλασσαν καὶ πᾶσα ἡ ἵππος καὶ τὰ ἅρματα Φαραω καὶ οἱ ἱππεῖς καὶ ἡ στρατιὰ αὐτοῦ ἀπέναντι τῆς ἐπαύλεως ἐξ ἐναντίας Βεελσεπφων
৯আর মিশরীয়রা, ফরৌণের সকল ঘোড়া ও রথ এবং তার ঘোড়াচালক ও সৈন্যরা তাদের পিছু পিছু তাড়া করল; আর তারা বাল্ সফোনের সামনে পী-হহীরোতের কাছে সমুদ্রের তীরে শিবির স্থাপন করলে তাদের কাছে উপস্থিত হল।
10 καὶ Φαραω προσῆγεν καὶ ἀναβλέψαντες οἱ υἱοὶ Ισραηλ τοῖς ὀφθαλμοῖς ὁρῶσιν καὶ οἱ Αἰγύπτιοι ἐστρατοπέδευσαν ὀπίσω αὐτῶν καὶ ἐφοβήθησαν σφόδρα ἀνεβόησαν δὲ οἱ υἱοὶ Ισραηλ πρὸς κύριον
১০ফরৌণ যখন কাছাকাছি চলে এলেন, তখন ইস্রায়েলের সন্তানেরা চোখ তুলে দেখল, তাদের পিছু পিছু মিশরীয়েরা আসছে; তাই তাঁরা খুব ভয় পেল, আর ইস্রায়েল সন্তানেরা সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে চিত্কার করে কাঁদতে লাগলো।
11 καὶ εἶπεν πρὸς Μωυσῆν παρὰ τὸ μὴ ὑπάρχειν μνήματα ἐν γῇ Αἰγύπτῳ ἐξήγαγες ἡμᾶς θανατῶσαι ἐν τῇ ἐρήμῳ τί τοῦτο ἐποίησας ἡμῖν ἐξαγαγὼν ἐξ Αἰγύπτου
১১আর তাঁরা মোশিকে বলল, “মিশরে কবর নেই বলে তুমি কি আমাদেরকে নিয়ে আসলে, যেন আমরা মরুপ্রান্তে মারা যাই? তুমি আমাদের সঙ্গে এ কেমন ব্যবহার করলে? কেন আমাদেরকে মিশর থেকে বের করলে?
12 οὐ τοῦτο ἦν τὸ ῥῆμα ὃ ἐλαλήσαμεν πρὸς σὲ ἐν Αἰγύπτῳ λέγοντες πάρες ἡμᾶς ὅπως δουλεύσωμεν τοῖς Αἰγυπτίοις κρεῖσσον γὰρ ἡμᾶς δουλεύειν τοῖς Αἰγυπτίοις ἢ ἀποθανεῖν ἐν τῇ ἐρήμῳ ταύτῃ
১২আমরা কি মিশর দেশে তোমাকে এই কথা বলি নি, আমাদেরকে থাকতে দাও, আমরা মিশরীয়দের দাসত্ব করি? কারণ মরুপ্রান্তে মারা যাবার থেকে মিশরীয়দের দাসত্ব করা আমাদের ভালো।”
13 εἶπεν δὲ Μωυσῆς πρὸς τὸν λαόν θαρσεῖτε στῆτε καὶ ὁρᾶτε τὴν σωτηρίαν τὴν παρὰ τοῦ θεοῦ ἣν ποιήσει ἡμῖν σήμερον ὃν τρόπον γὰρ ἑωράκατε τοὺς Αἰγυπτίους σήμερον οὐ προσθήσεσθε ἔτι ἰδεῖν αὐτοὺς εἰς τὸν αἰῶνα χρόνον
১৩তখন মোশি তাদেরকে বললেন, “ভয় কোরো না, সবাই স্থির হয়ে দাঁড়াও। সদাপ্রভু আজ তোমাদের যে উদ্ধার করেন, তা দেখ; কারণ এই যে মিশরীয়দেরকে আজ দেখছ, এদেরকে আর কখনই দেখবে না।
14 κύριος πολεμήσει περὶ ὑμῶν καὶ ὑμεῖς σιγήσετε
১৪সদাপ্রভু তোমাদের পক্ষ নিয়ে যুদ্ধ করবেন, তোমরা শান্ত থাকবে।”
15 εἶπεν δὲ κύριος πρὸς Μωυσῆν τί βοᾷς πρός με λάλησον τοῖς υἱοῖς Ισραηλ καὶ ἀναζευξάτωσαν
১৫পরে সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, “তুমি কেন আমার কাছে চিত্কার করে কাঁদছ? ইস্রায়েল সন্তানদের এগিয়ে যেতে বল।
16 καὶ σὺ ἔπαρον τῇ ῥάβδῳ σου καὶ ἔκτεινον τὴν χεῖρά σου ἐπὶ τὴν θάλασσαν καὶ ῥῆξον αὐτήν καὶ εἰσελθάτωσαν οἱ υἱοὶ Ισραηλ εἰς μέσον τῆς θαλάσσης κατὰ τὸ ξηρόν
১৬আর তুমি তোমার লাঠি তুলে সমুদ্রের উপরে হাত বাড়াও, সমুদ্রকে দুই ভাগ কর; তাতে ইস্রায়েল সন্তানেরা শুকনো পথ দিয়ে সমুদ্রের মধ্যে প্রবেশ করবে।
17 καὶ ἰδοὺ ἐγὼ σκληρυνῶ τὴν καρδίαν Φαραω καὶ τῶν Αἰγυπτίων πάντων καὶ εἰσελεύσονται ὀπίσω αὐτῶν καὶ ἐνδοξασθήσομαι ἐν Φαραω καὶ ἐν πάσῃ τῇ στρατιᾷ αὐτοῦ καὶ ἐν τοῖς ἅρμασιν καὶ ἐν τοῖς ἵπποις αὐτοῦ
১৭আর দেখ, আমিই মিশরীয়দের অন্তর কঠিন করব, তাতে তারা তাদের পিছু পিছু প্রবেশ করবে এবং আমি ফরৌণের, তার সব সৈন্যের, তার রথগুলির ও তার ঘোড়াচালকদের মাধ্যমে গৌরবান্বিত হব।
18 καὶ γνώσονται πάντες οἱ Αἰγύπτιοι ὅτι ἐγώ εἰμι κύριος ἐνδοξαζομένου μου ἐν Φαραω καὶ ἐν τοῖς ἅρμασιν καὶ ἵπποις αὐτοῦ
১৮আর ফরৌণ ও তার রথগুলি ও তার ঘোড়াচালকদের মাধ্যমে আমার গৌরবলাভ হলে মিশরীয়েরা জানতে পারবে যে, আমিই সদাপ্রভু।”
19 ἐξῆρεν δὲ ὁ ἄγγελος τοῦ θεοῦ ὁ προπορευόμενος τῆς παρεμβολῆς τῶν υἱῶν Ισραηλ καὶ ἐπορεύθη ἐκ τῶν ὄπισθεν ἐξῆρεν δὲ καὶ ὁ στῦλος τῆς νεφέλης ἀπὸ προσώπου αὐτῶν καὶ ἔστη ἐκ τῶν ὀπίσω αὐτῶν
১৯তখন ইস্রায়েলীয় সৈন্যের আগে আগে যাওয়া ঈশ্বরের দূত সরে গিয়ে তাদের পিছু পিছু গেলেন এবং মেঘস্তম্ভ তাদের সামনে থেকে সরে গিয়ে তাদের পিছনে গিয়ে দাঁড়াল;
20 καὶ εἰσῆλθεν ἀνὰ μέσον τῆς παρεμβολῆς τῶν Αἰγυπτίων καὶ ἀνὰ μέσον τῆς παρεμβολῆς Ισραηλ καὶ ἔστη καὶ ἐγένετο σκότος καὶ γνόφος καὶ διῆλθεν ἡ νύξ καὶ οὐ συνέμιξαν ἀλλήλοις ὅλην τὴν νύκτα
২০তা মিশরের শিবির ও ইস্রায়েলের শিবির, এই দুইয়ের মধ্যে আসল; আর সেই মেঘ ও অন্ধকার থাকল, কিন্তু সেটা রাতে আলো দিল এবং সমস্ত রাত একদল অন্য দলের কাছে আসল না।
21 ἐξέτεινεν δὲ Μωυσῆς τὴν χεῖρα ἐπὶ τὴν θάλασσαν καὶ ὑπήγαγεν κύριος τὴν θάλασσαν ἐν ἀνέμῳ νότῳ βιαίῳ ὅλην τὴν νύκτα καὶ ἐποίησεν τὴν θάλασσαν ξηράν καὶ ἐσχίσθη τὸ ὕδωρ
২১মোশি সমুদ্রের উপরে তাঁর হাত বাড়ালেন, তাতে সদাপ্রভু সেই সমস্ত রাতে শক্তিশালী পূর্ব দিকের বায়ু দিয়ে সমুদ্রকে সরিয়ে দিলেন ও তা শুকনো জমিতে পরিণত করলেন, তাতে জল দুই ভাগ হল।
22 καὶ εἰσῆλθον οἱ υἱοὶ Ισραηλ εἰς μέσον τῆς θαλάσσης κατὰ τὸ ξηρόν καὶ τὸ ὕδωρ αὐτοῖς τεῖχος ἐκ δεξιῶν καὶ τεῖχος ἐξ εὐωνύμων
২২আর ইস্রায়েল সন্তানেরা শুকনো পথে সমুদ্রের মধ্যে প্রবেশ করল এবং তাদের ডান ও বাম দিকের জল দেওয়ালের মত হল।
23 κατεδίωξαν δὲ οἱ Αἰγύπτιοι καὶ εἰσῆλθον ὀπίσω αὐτῶν πᾶσα ἡ ἵππος Φαραω καὶ τὰ ἅρματα καὶ οἱ ἀναβάται εἰς μέσον τῆς θαλάσσης
২৩পরে মিশরীয়েরা, ফরৌণের সব ঘোড়া ও রথ এবং ঘোড়াচালকরা তাড়া করে তাদের পিছু পিছু সমুদ্রের মধ্যে প্রবেশ করল।
24 ἐγενήθη δὲ ἐν τῇ φυλακῇ τῇ ἑωθινῇ καὶ ἐπέβλεψεν κύριος ἐπὶ τὴν παρεμβολὴν τῶν Αἰγυπτίων ἐν στύλῳ πυρὸς καὶ νεφέλης καὶ συνετάραξεν τὴν παρεμβολὴν τῶν Αἰγυπτίων
২৪কিন্তু রাতের শেষ দিনের সদাপ্রভু অগ্নি ও মেঘস্তম্ভ থেকে মিশরীয় সৈন্যদের উপরে নজর রাখলেন ও মিশরীয়দের সৈন্যকে ব্যাকুল করে তুললেন।
25 καὶ συνέδησεν τοὺς ἄξονας τῶν ἁρμάτων αὐτῶν καὶ ἤγαγεν αὐτοὺς μετὰ βίας καὶ εἶπαν οἱ Αἰγύπτιοι φύγωμεν ἀπὸ προσώπου Ισραηλ ὁ γὰρ κύριος πολεμεῖ περὶ αὐτῶν τοὺς Αἰγυπτίους
২৫আর তিনি তাদের রথের চাকার গতিরোধ করলেন, তাতে তারা খুব কষ্ট করে রথ চালাল; তখন মিশরীয়েরা বলল, “চল, আমরা ইস্রায়েলের সামনে থেকে পালিয়ে যাই, কারণ সদাপ্রভু তাদের হয়ে মিশরীয়দের বিপক্ষে যুদ্ধ করছেন।”
26 εἶπεν δὲ κύριος πρὸς Μωυσῆν ἔκτεινον τὴν χεῖρά σου ἐπὶ τὴν θάλασσαν καὶ ἀποκαταστήτω τὸ ὕδωρ καὶ ἐπικαλυψάτω τοὺς Αἰγυπτίους ἐπί τε τὰ ἅρματα καὶ τοὺς ἀναβάτας
২৬পরে সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, “তুমি সমুদ্রের উপরে হাত বাড়াও; তাতে জল ফিরে মিশরীয়দের উপরে, তাদের রথের উপরে ও ঘোড়াচালকদের উপরে আসবে।”
27 ἐξέτεινεν δὲ Μωυσῆς τὴν χεῖρα ἐπὶ τὴν θάλασσαν καὶ ἀπεκατέστη τὸ ὕδωρ πρὸς ἡμέραν ἐπὶ χώρας οἱ δὲ Αἰγύπτιοι ἔφυγον ὑπὸ τὸ ὕδωρ καὶ ἐξετίναξεν κύριος τοὺς Αἰγυπτίους μέσον τῆς θαλάσσης
২৭তখন মোশি সমুদ্রের উপরে হাত বাড়ালেন, আর সকাল হতে না হতেই সমুদ্র আগের মত সমান হয়ে গেল; তাতে মিশরীয়েরা সমুদ্রের দিকেই পালিয়ে গেল; আর সদাপ্রভু সমুদ্রের মধ্যে মিশরীয়দেরকে ঠেলে দিলেন।
28 καὶ ἐπαναστραφὲν τὸ ὕδωρ ἐκάλυψεν τὰ ἅρματα καὶ τοὺς ἀναβάτας καὶ πᾶσαν τὴν δύναμιν Φαραω τοὺς εἰσπεπορευμένους ὀπίσω αὐτῶν εἰς τὴν θάλασσαν καὶ οὐ κατελείφθη ἐξ αὐτῶν οὐδὲ εἷς
২৮জল ফিরে এল ও তাদের রথ ও ঘোড়াচালকদেরকে ঢেকে দিল, তাতে ফরৌণের যে সব সৈন্য তাদের পিছনে সমুদ্রে প্রবেশ করেছিল, তাদের একজনও বেঁচে থাকল না।
29 οἱ δὲ υἱοὶ Ισραηλ ἐπορεύθησαν διὰ ξηρᾶς ἐν μέσῳ τῆς θαλάσσης τὸ δὲ ὕδωρ αὐτοῖς τεῖχος ἐκ δεξιῶν καὶ τεῖχος ἐξ εὐωνύμων
২৯যদিও ইস্রায়েল সন্তানেরা শুকনো পথে সমুদ্রের মধ্যে দিয়ে গিয়েছিল এবং তাদের ডানে ও বামে জল একটি দেওয়ালের মত হয়েছিল।
30 καὶ ἐρρύσατο κύριος τὸν Ισραηλ ἐν τῇ ἡμέρᾳ ἐκείνῃ ἐκ χειρὸς τῶν Αἰγυπτίων καὶ εἶδεν Ισραηλ τοὺς Αἰγυπτίους τεθνηκότας παρὰ τὸ χεῖλος τῆς θαλάσσης
৩০এই ভাবে সেদিন সদাপ্রভু মিশরীয়দের হাত থেকে ইস্রায়েলকে উদ্ধার করলেন ও ইস্রায়েল মিশরীয়দেরকে সমুদ্রের ধারে মৃত দেখল।
31 εἶδεν δὲ Ισραηλ τὴν χεῖρα τὴν μεγάλην ἃ ἐποίησεν κύριος τοῖς Αἰγυπτίοις ἐφοβήθη δὲ ὁ λαὸς τὸν κύριον καὶ ἐπίστευσαν τῷ θεῷ καὶ Μωυσῇ τῷ θεράποντι αὐτοῦ
৩১আর ইস্রায়েল মিশরীয়দের প্রতি করা সদাপ্রভুর আশ্চর্য্য কাজ দেখল; তাতে লোকেরা সদাপ্রভুকে ভয় করল এবং সদাপ্রভুতে ও তাঁর দাস মোশিতে বিশ্বাস করল।
