ⳘⲀⲦⲐⲈⲞⲚ 25
1 ⲁ̅ ⲧⲟⲧⲉ ⲥⲛⲁϣⲱⲡⲉ ⲉⲥⲧⲛⲧⲱⲛ ⲛϭⲓ ⲧⲙⲛⲧⲣⲣⲟ ⲛⲙⲡⲏⲩⲉ ⲉⲙⲏⲧⲉ ⲙⲡⲁⲣⲑⲉⲛⲟⲥ ⲛⲁⲓ ⲛⲧⲁⲩϫⲓ ⲛⲛⲉⲩⲗⲁⲙⲡⲁⲥ ⲁⲩⲉⲓ ⲉⲃⲟⲗ ⲉⲧⲱⲙⲛⲧ ⲉⲡⲁⲧϣⲉⲗⲉⲉⲧ
১তখন স্বর্গরাজ্য এমন দশটি কুমারীর মতো হবে, যারা নিজের নিজের প্রদীপ নিয়ে বরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বের হল।
২তাদের মধ্যে পাঁচ জন বোকা, আর পাঁচ জন বুদ্ধিমতী ছিল।
৩কারণ যারা বোকা ছিল, তারা নিজের নিজের প্রদীপ নিল, কিন্তু সঙ্গে তেল নিল না,
৪কিন্তু যারা বুদ্ধিমতী তারা তাদের প্রদীপের সঙ্গে পাত্রে তেলও নিল।
৫আর বড় আসতে দেরি হওয়ায় সবাই ঢুলতে ঢুলতে ঘুমিয়ে পড়ল।
৬পরে মাঝ রাতে এই আওয়াজ হল, দেখ, বর! তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বের হও।
৭তাতে সেই কুমারীরা সবাই উঠল এবং নিজের নিজের প্রদীপ সাজালো।
৮আর বোকা কুমারীরা বুদ্ধিমতিদের বলল, তোমাদের তেল থেকে আমাদেরকে কিছু দাও, কারণ আমাদের প্রদীপ নিভে যাচ্ছে।
9 ⲑ̅ ⲁⲩⲟⲩⲱϣⲃ ⲇⲉ ⲛϭⲓ ⲛⲥⲁⲃⲏ ⲉⲩϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ϫⲉ ⲙⲏⲡⲟⲧⲉ ⲛϥⲧⲙⲣⲱϣⲉ ⲉⲣⲟⲛ ⲛⲙⲙⲏⲧⲛ ⲃⲱⲕ ⲛⲧⲟϥ ⲛⲛⲁϩⲣⲛ ⲛⲉⲧϯ ⲉⲃⲟⲗ ⲛⲧⲉⲧⲛϣⲱⲡ ⲛⲏⲧⲛ
৯কিন্তু বুদ্ধিমতীরা বলল, হয়তো তোমাদের ও আমাদের জন্য এই তেলে কুলাবে না, তোমরা বরং বিক্রেতাদের কাছে গিয়ে তোমাদের জন্য তেল কিনে নাও।
১০তারা তেল কিনতে যাচ্ছে, সেই দিন বর এলো এবং যারা তৈরী ছিল, তারা তাঁর সঙ্গে বিয়ে বাড়িতে প্রবেশ করল,
১১শেষে অন্য সমস্ত কুমারীরাও এলো এবং বলতে লাগল, প্রভু, প্রভু, আমাদেরকে দরজা খুলে দিন।
১২কিন্তু তিনি বললেন, তোমাদের সত্যি বলছি, আমি তোমাদের চিনি না।
১৩অতএব জেগে থাক, কারণ তোমরা সেই দিন বা সেই মুহূর্ত জান না।
১৪এটা সেই রকম, মনে কর, যে কোন ব্যক্তি বিদেশে যাচ্ছেন, তিনি তাঁর দাসদেরকে ডেকে তাঁর সম্পত্তি তাদের হাতে সমর্পণ করলেন।
15 ⲓ̅ⲉ̅ ⲟⲩⲁ ⲙⲉⲛ ⲁϥϯ ⲛⲁϥ ⲛϯⲟⲩ ⲛϭⲓ ⲛϭⲱⲣ ⲟⲩⲁ ⲇⲉ ⲁϥϯ ⲛⲁϥ ⲛⲥⲛⲁⲩ ⲟⲩⲁ ⲇⲉ ⲁϥϯ ⲛⲁϥ ⲛⲟⲩⲁ ⲡⲟⲩⲁ ⲡⲟⲩⲁ ⲕⲁⲧⲁⲧⲉϥϭⲟⲙ ⲁϥⲁⲡⲟⲇⲏⲙⲉⲓ
১৫তিনি এক জনকে পাঁচ তালন্ত, অন্য জনকে দুই তালন্ত এবং আর এক জনকে এক তালন্ত, যার যেমন যোগ্যতা তাকে সেইভাবে দিলেন, পরে বিদেশে চলে গেলেন।
১৬যে পাঁচ তালন্ত পেয়েছিল, সে তখনই গেল, তা দিয়ে ব্যবসা করল এবং আরও পাঁচ তালন্ত লাভ করল।
১৭যে দুই তালন্ত পেয়েছিল, সেও তেমন করে আরও দুই তালন্ত লাভ করল।
১৮কিন্তু যে এক তালন্ত পেয়েছিল, সে গিয়ে মাটিতে গর্ত খুঁড়ে তার মালিকের টাকা লুকিয়ে রাখল।
১৯অনেকদিন পরে সেই দাসদের মালিক এলো এবং তাদের কাছে হিসেব নিলেন।
20 ⲕ̅ ⲁϥϯ ⲡⲉϥⲟⲩⲟⲓ ⲉⲣⲟϥ ⲛϭⲓ ⲡⲉⲛⲧⲁϥϫⲓ ⲙⲡϯⲟⲩ ⲛϭⲓ ⲛϭⲱⲣ ⲁϥⲉⲓⲛⲉ ⲛⲁϥ ⲛⲕⲉϯⲟⲩ ⲛϭⲓⲛϭⲱⲣ ⲉϥϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ϫⲉ ⲡϫⲟⲉⲓⲥ ϯⲟⲩ ⲛϭⲓ ⲛϭⲱⲣ ⲛⲉⲛⲧⲁⲕⲧⲁⲁⲩ ⲛⲁⲓ ⲉⲓⲥ ϩⲏⲏⲧⲉ ⲁⲓϫⲡⲟ ⲛⲕⲉϯⲟⲩ
২০তখন যে পাঁচ তালন্ত পেয়েছিল, সে এসে আরও পাঁচ তালন্ত এনে বলল, “মালিক, আপনি আমার কাছে পাঁচ তালন্ত দিয়েছিলেন, দেখুন, তা দিয়ে আমি আরও পাঁচ তালন্ত লাভ করেছি।”
21 ⲕ̅ⲁ̅ ⲡⲉϫⲁϥ ⲛⲁϥ ⲛϭⲓ ⲡⲉϥϫⲟⲉⲓⲥ ϫⲉ ⲕⲁⲗⲱⲥ ⲡϩⲙϩⲁⲗ ⲉⲧⲛⲁⲛⲟⲩϥ ⲁⲩⲱ ⲙⲡⲓⲥⲧⲓⲥ ⲉⲡⲉⲓⲇⲏ ⲛⲉⲕⲛϩⲟⲧ ⲛϩⲛⲕⲟⲩⲓ ϯⲛⲁⲕⲁⲑⲓⲥⲧⲁ ⲙⲙⲟⲕ ⲉϫⲛ ϩⲁϩ ⲃⲱⲕ ⲉϩⲟⲩⲛ ⲉⲡⲣⲁϣⲉ ⲙⲡⲉⲕϫⲟⲉⲓⲥ
২১তার মালিক তাকে বললেন, “বেশ, উত্তম ও বিশ্বস্ত দাস, তুমি অল্প বিষয়ে বিশ্বস্ত হয়েছ, আমি তোমাকে অনেক বিষয়ের উপরে নিযুক্ত করব, তুমি তোমার মালিকের আনন্দের সহভাগী হও।”
22 ⲕ̅ⲃ̅ ⲁϥϯ ⲡⲉϥⲟⲩⲟⲓ ⲉⲣⲟϥ ⲛϭⲓ ⲡⲁⲡϭⲓⲛϭⲱⲣ ⲥⲛⲁⲩ ⲉϥϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ϫⲉ ⲡϫⲟⲉⲓⲥ ϭⲓⲛϭⲱⲣ ⲥⲛⲁⲩ ⲛⲉⲛⲧⲁⲕⲧⲁⲁⲩ ⲛⲁⲓ ⲉⲓⲥ ϩⲏⲏⲧⲉ ⲁⲓϯϩⲏⲩ ⲛⲕⲉⲥⲛⲁⲩ
২২পরে যে দুই তালন্ত পেয়েছিল, সেও এসে বলল, “মালিক, আপনি আমার কাছে দুই তালন্ত দিয়েছিলেন, দেখুন, তা দিয়ে আমি আরও দুই তালন্ত লাভ করেছি।”
23 ⲕ̅ⲅ̅ ⲡⲉϫⲁϥ ⲛⲁϥ ⲛϭⲓ ⲡⲉϥϫⲟⲉⲓⲥ ϫⲉ ⲕⲁⲗⲱⲥ ⲡϩⲙϩⲁⲗ ⲉⲧⲛⲁⲛⲟⲩϥ ⲁⲩⲱ ⲙⲡⲓⲥⲧⲟⲥ ⲉⲡⲉⲓⲇⲏ ⲛⲉⲕⲛϩⲟⲧ ⲛϩⲛⲕⲟⲩⲓ ϯⲛⲁⲕⲁⲑⲓⲥⲧⲁ ⲙⲙⲟⲕ ⲉϫⲛ ϩⲁϩ ⲃⲱⲕ ⲉϩⲟⲩⲛ ⲉⲡⲣⲁϣⲉ ⲙⲡⲉⲕϫⲟⲉⲓⲥ
২৩তার মালিক তাকে বললেন, “বেশ! উত্তম ও বিশ্বস্ত দাস, তুমি অল্প বিষয়ে বিশ্বস্ত হয়েছ, আমি তোমাকে অনেক বিষয়ের উপরে নিযুক্ত করব, তুমি তোমার মালিকের আনন্দের সহভাগী হও।”
24 ⲕ̅ⲇ̅ ⲁϥϯ ⲙⲡⲉϥⲟⲩⲟⲓ ϩⲱⲱϥ ⲛϭⲓ ⲡⲉⲛⲧⲁϥϫⲓ ⲙⲡϭⲓⲛϭⲱⲣ ⲉϥϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ϫⲉ ⲡϫⲟⲉⲓⲥ ⲁⲓⲉⲓⲙⲉ ϫⲉ ⲛⲧⲕⲟⲩⲣⲱⲙⲉ ⲛⲥⲕⲗⲏⲣⲟⲥ ⲉⲕⲱϩⲥ ⲙⲡⲉⲧⲙⲡⲉⲕϫⲟϥ ⲁⲩⲱ ⲉⲕⲥⲱⲟⲩϩ ⲉϩⲟⲩⲛ ⲙⲡⲙⲁ ⲉⲧⲙⲡⲉⲕϫⲱⲱⲣⲉ ⲉⲣⲟϥ
২৪পরে যে এক তালন্ত পেয়েছিল, সেও এসে বলল, “মালিক, আমি জানতাম, আপনি খুবই কঠিন লোক, যেখানে বীজ রোপণ করেননি, সেখানে ফসল কেটে থাকেন ও যেখানে বীজ ছড়ান নি, সেখানে ফসল কুড়িয়ে থাকেন।”
২৫তাই আমি ভয়ে আপনার তালন্ত মাটির নিচে লুকিয়ে রেখেছিলাম, দেখুন, আপনার যা ছিল তাই আপনি পেলেন।
26 ⲕ̅ⲋ̅ ⲁϥⲟⲩⲱϣⲃ ⲇⲉ ⲛϭⲓ ⲡⲉϥϫⲟⲉⲓⲥ ⲉϥϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ⲛⲁϥ ϫⲉ ⲡϩⲙϩⲁⲗ ⲙⲡⲟⲛⲏⲣⲟⲥ ⲁⲩⲱ ⲛⲣⲉϥϫⲛⲁⲁⲩ ⲉϣϫⲉ ⲕⲥⲟⲟⲩⲛ ϫⲉ ϯⲱϩⲥ ⲙⲡⲙⲁ ⲉⲧⲙⲡⲉⲓϫⲟϥ ⲁⲩⲱ ϯⲥⲱⲟⲩϩ ⲉϩⲟⲩⲛ ⲙⲡⲙⲁ ⲉⲧⲙⲡⲉⲓϫⲱⲱⲣⲉ ⲉⲣⲟϥ
২৬কিন্তু তার মালিক উত্তর করে তাকে বললেন, “দুষ্টু অলস দাস, তুমি নাকি জানতে, আমি যেখানে বুনিনা, সেখানে কাটি এবং যেখানে ছড়াই না, সেখানে কুড়াই?
২৭তবে মহাজনদের হাতে আমার টাকা রেখে দাওয়া তোমার উচিত ছিল, তা করলে আমি এসে আমার যা তা সুদের সঙ্গে পেতাম।
২৮অতএব তোমরা এর কাছ থেকে ঐ তালন্ত নিয়ে নাও এবং যার দশ তালন্ত আছে, তাকে দাও,
২৯কারণ যে ব্যক্তির কাছে আছে, তাকে দাওয়া হবে, তাতে তার আরো বেশি হবে, কিন্তু যার নেই, তার যা আছে, তাও তার কাছ থেকে নিয়ে নাওয়া হবে।
30 ⲗ̅ ⲁⲩⲱ ⲡϩⲙϩⲁⲗ ⲛⲁⲧϣⲁⲩ ⲛⲧⲉⲧⲛⲛⲟⲩϫⲉ ⲙⲙⲟϥ ⲉⲃⲟⲗ ⲉⲡⲕⲁⲕⲉ ⲉⲧϩⲁⲃⲟⲗ ⲉϥⲛⲁϣⲱⲡⲉ ⲙⲙⲁⲩ ⲛϭⲓ ⲡⲣⲓⲙⲉ ⲁⲩⲱ ⲡϭⲁϩϭϩ ⲛⲛⲟⲃϩⲉ
৩০আর তোমরা ঐ অনুপযোগী দাসকে বাইরের অন্ধকারে ফেলে দাও, সেই জায়গায় সে কাঁদবে ও দাঁতে দাঁত ঘষবে।”
31 ⲗ̅ⲁ̅ ϩⲟⲧⲁⲛ ⲇⲉ ⲉϥϣⲁⲛⲉⲓ ⲛϭⲓ ⲡϣⲏⲣⲉ ⲙⲡⲣⲱⲙⲉ ϩⲣⲁⲓ ϩⲙ ⲡⲉϥⲉⲟⲟⲩ ⲙⲛ ⲛⲉϥⲁⲅⲅⲉⲗⲟⲥ ⲧⲏⲣⲟⲩ ⲛⲙⲙⲁϥ ⲧⲟⲧⲉ ϥⲛⲁϩⲙⲟⲟⲥ ⲉϫⲙ ⲡⲉⲑⲣⲟⲛⲟⲥ ⲙⲡⲉϥⲉⲟⲟⲩ
৩১আর যখন মনুষ্যপুত্র সমস্ত দূতদের সঙ্গে নিয়ে নিজের মহিমায় আসবেন, তখন তিনি তাঁর প্রতাপের সিংহাসনে বসবেন।
32 ⲗ̅ⲃ̅ ⲛⲥⲉⲥⲱⲟⲩϩ ⲉϩⲟⲩⲛ ⲙⲡⲉϥⲙⲧⲟ ⲉⲃⲟⲗ ⲛⲛϩⲉⲑⲛⲟⲥ ⲧⲏⲣⲟⲩ ⲛϥⲡⲱⲣϫ ⲙⲙⲟⲟⲩ ⲉⲃⲟⲗ ⲛⲛⲉⲩⲉⲣⲏⲩ ⲛⲑⲉ ⲛⲟⲩϣⲱⲥ ⲛϣⲁϥⲡⲱⲣϫ ⲛⲛⲉⲥⲟⲟⲩ ⲉⲃⲟⲗ ⲛⲛⲃⲁⲁⲙⲡⲉ
৩২আর সমস্ত জাতি তাঁর সামনে জমায়েত হবে, পরে তিনি তাদের একজন থেকে অন্য জনকে আলাদা করবেন, যেমন পালরক্ষক ছাগলের পাল থেকে ভেড়া আলাদা করে,
৩৩আর তিনি ভেড়াদের তাঁর ডানদিকে ও ছাগলদেরকে বাঁদিকে রাখবেন।
34 ⲗ̅ⲇ̅ ⲧⲟⲧⲉ ϥⲛⲁϫⲟⲟⲥ ⲛϭⲓ ⲡⲣⲣⲟ ⲛⲛⲉⲧϩⲓⲟⲩⲛⲁⲙ ⲙⲙⲟϥ ϫⲉ ⲁⲙⲏⲓⲧⲛ ⲛⲉⲧⲥⲙⲁⲙⲁⲁⲧ ⲛⲧⲉⲡⲁⲉⲓⲱⲧ ⲛⲧⲉⲧⲛⲕⲗⲏⲣⲟⲛⲟⲙⲉⲓ ⲛⲧⲙⲛⲧⲣⲣⲟ ⲛⲧⲁⲩⲥⲃⲧⲱⲧⲥ ⲛⲏⲧⲛ ϫⲓⲛⲉⲧⲕⲁⲧⲁⲃⲟⲗⲏ ⲙⲡⲕⲟⲥⲙⲟⲥ
৩৪তখন রাজা তাঁর ডানদিকের লোকদেরকে বলবেন, “এস, আমার পিতার আশীর্বাদ ধন্য পাত্রেরা, জগত সৃষ্টির প্রথম থেকে যে রাজ্য তোমাদের জন্য তৈরী করা হয়েছে, তার অধিকারী হও।
৩৫কারণ যখন আমি ক্ষুধার্ত ছিলাম, তখন তোমরা আমাকে খাবার দিয়েছিলে, আর যখন আমি পিপাসিত ছিলাম, তখন আমাকে পান করিয়েছিলে, অতিথি হয়েছিলাম, আর আমাকে থাকার আশ্রয় দিয়েছিলে,
৩৬বস্ত্রহীন হয়েছিলাম, আর আমাকে বস্ত্র পরিয়েছিলে, অসুস্থ হয়েছিলাম, আর আমার যত্ন নিয়েছিলে, জেলখানায় বন্দী ছিলাম, আর আমার কাছে এসেছিলে,”
37 ⲗ̅ⲍ̅ ⲧⲟⲧⲉ ⲥⲉⲛⲁⲟⲩⲱϣⲃ ⲛⲁϥ ⲛϭⲓ ⲛⲇⲓⲕⲁⲓⲟⲥ ⲉⲩϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ϫⲉ ⲡϫⲟⲉⲓⲥ ⲛⲧⲁⲛⲛⲁⲩ ⲉⲣⲟⲕ ⲧⲛⲁⲩ ⲉⲕϩⲕⲁⲉⲓⲧ ⲁⲛⲧⲙⲙⲟⲕ ⲏ ⲉⲕⲟⲃⲉ ⲁⲛⲧⲥⲟⲕ
৩৭তখন ধার্ম্মিকেরা তাঁকে বলবে, “প্রভু, কবে আপনাকে ক্ষুধার্ত দেখে খেতে দিয়েছিলাম, কিম্বা পিপাসিত দেখে পান করিয়েছিলাম?
৩৮কবেই বা আপনাকে অতিথিরূপে আশ্রয় দিয়েছিলাম, কিম্বা বস্ত্রহীন দেখে বস্ত্র পরিয়েছিলাম?
৩৯কবেই বা আপনাকে অসুস্থ, কিম্বা জেলখানায় আপনাকে দেখে আপনার কাছে গিয়েছিলাম?”
40 ⲙ̅ ϥⲛⲁⲟⲩⲱϣⲃ ⲇⲉ ⲛϭⲓ ⲡⲣⲣⲟ ⲛϥϫⲟⲟⲥ ⲛⲁⲩ ϫⲉ ϩⲁⲙⲏⲛ ϯϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ⲛⲏⲧⲛ ϫⲉ ⲉⲫⲟⲥⲟⲛ ⲁⲧⲉⲧⲛⲁⲁⲥ ⲛⲟⲩⲁ ⲛⲛⲉⲓⲥⲛⲏⲩ ⲉⲧⲥⲟⲃⲕ ⲛⲧⲁⲧⲉⲧⲛⲁⲁⲥ ⲛⲁⲓ
৪০তখন রাজা এর উত্তরে তাদের বলবেন, “আমি তোমাদের সত্যি বলছি, আমার এই ভাইদের, এই ক্ষুদ্রতমদের মধ্যে এক জনের প্রতি যখন এই সব করেছিলে, তখন আমারই প্রতি করেছিলে।”
41 ⲙ̅ⲁ̅ ⲧⲟⲧⲉ ϥⲛⲁⲟⲩⲱϣⲃ ⲛϥϫⲟⲟⲥ ⲛⲛⲕⲟⲟⲩⲉ ⲉⲧϩⲓϩⲃⲟⲩⲣ ⲙⲙⲟϥ ϫⲉ ⲥⲁϩⲉⲧⲏⲩⲧⲛ ⲉⲃⲟⲗ ⲙⲙⲟⲓ ⲛⲉⲧⲥϩⲟⲩⲟⲣⲧ ⲉⲧⲥⲁⲧⲉ ⲛϣⲁ ⲉⲛⲉϩ ⲛⲧⲁⲩⲥⲃⲧⲱⲧⲥ ⲙⲡⲇⲓⲁⲃⲟⲗⲟⲥ ⲙⲛ ⲛⲉϥⲁⲅⲅⲉⲗⲟⲥ (aiōnios g166)
৪১পরে তিনি বাঁদিকের লোকদেরকেও বলবেন, তোমরা শাপগ্রস্ত সবাই, আমার কাছ থেকে দূর হও, দিয়াবলের ও তার দূতদের জন্য যে অনন্ত আগুন প্রস্তুত করা হয়েছে, তার মধ্যে যাও। (aiōnios g166)
৪২কারণ আমি ক্ষুধার্ত হয়েছিলাম, আর তোমরা আমাকে খাবার দাও নি, পিপাসিত হয়েছিলাম, আর আমাকে পান করাও নি,
৪৩অতিথি হয়েছিলাম, আর আমাকে আশ্রয় দাও নি, বস্ত্রহীন ছিলাম, আর আমাকে বস্ত্র পরাও নি, অসুস্থ ও জেলখানায় ছিলাম, আর আমার যত্ন কর নি।
44 ⲙ̅ⲇ̅ ⲧⲟⲧⲉ ⲥⲉⲛⲁⲟⲩⲱϣⲃ ϩⲱⲟⲩ ⲟⲛ ⲉⲩϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ϫⲉ ⲡϫⲟⲉⲓⲥ ⲛⲧⲁⲛⲛⲁⲩ ⲉⲣⲟⲕ ⲧⲛⲁⲩ ⲉⲕϩⲕⲁⲉⲓⲧ ⲏ ⲉⲕⲟⲃⲉ ⲏ ⲉⲕⲟ ⲛϣⲙⲙⲟ ⲏ ⲉⲕⲕⲏ ⲕⲁϩⲏⲩ ⲏ ⲉⲕϣⲱⲛⲉ ⲏ ⲉⲕϩⲙⲡⲉϣⲧⲉⲕⲟ ⲙⲡⲉⲛⲇⲓⲁⲕⲟⲛⲉⲓ ⲛⲁⲕ
৪৪তখন তারাও এর উত্তরে বলবে, “প্রভু, কবে আপনাকে ক্ষুধার্ত, কি পিপাসিত, কি অতিথি, কি বস্ত্রহীন, কি অসুস্থ, কি জেলখানায় দেখে আপনার সেবা করিনি?”
45 ⲙ̅ⲉ̅ ⲧⲟⲧⲉ ϥⲛⲁⲟⲩⲱϣⲃ ⲛⲁⲩ ⲉϥϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ϫⲉ ϩⲁⲙⲏⲛ ϯϫⲱ ⲙⲙⲟⲥ ⲛⲏⲧⲛ ϫⲉ ⲉⲫⲟⲥⲟⲛ ⲙⲡⲉⲧⲛⲁⲁⲥ ⲛⲟⲩⲁ ⲛⲛⲉⲓⲕⲟⲩⲓ ⲁⲛⲟⲕ ⲡⲉⲧⲙⲡⲉⲧⲛⲁⲁⲥ ⲛⲁⲓ
৪৫তখন তিনি তাদের বলবেন, “আমি তোমাদের সত্যি বলছি, তোমরা এই ক্ষুদ্রতমদের কোন এক জনের প্রতি যখন এই সব কর নি, তখন আমারই প্রতি কর নি।”
