< হিতোপদেশ 18 >

1 অবন্ধুজনোচিত মানুষ স্বার্থপর আখেরের পিছনে ছোটে ও সমস্ত যুক্তিসংগত রায়ের বিরুদ্ধে বিবাদ শুরু হয়।
προφάσεις ζητεῖ ἀνὴρ βουλόμενος χωρίζεσθαι ἀπὸ φίλων ἐν παντὶ δὲ καιρῷ ἐπονείδιστος ἔσται
2 মূর্খেরা বুদ্ধি-বিবেচনায় আনন্দ উপভোগ করে না কিন্তু তাদের নিজস্ব অভিমত প্রকাশ করে তারা আনন্দ পায়।
οὐ χρείαν ἔχει σοφίας ἐνδεὴς φρενῶν μᾶλλον γὰρ ἄγεται ἀφροσύνῃ
3 যখন দুষ্টতা আসে, তার সাথে সাথে অবজ্ঞাও আসে, ও লজ্জার সঙ্গে আসে কলঙ্ক।
ὅταν ἔλθῃ ἀσεβὴς εἰς βάθος κακῶν καταφρονεῖ ἐπέρχεται δὲ αὐτῷ ἀτιμία καὶ ὄνειδος
4 মুখের কথা গভীর জলরাশি, কিন্তু প্রজ্ঞার ফোয়ারা এক খরস্রোতা জলপ্রবাহ।
ὕδωρ βαθὺ λόγος ἐν καρδίᾳ ἀνδρός ποταμὸς δὲ ἀναπηδύει καὶ πηγὴ ζωῆς
5 দুষ্টদের প্রতি পক্ষপাতিত্ব দেখানো ঠিক নয় ও নির্দোষদের ন্যায়বিচার পাওয়া থেকে বঞ্চিত করাও ভালো নয়।
θαυμάσαι πρόσωπον ἀσεβοῦς οὐ καλόν οὐδὲ ὅσιον ἐκκλίνειν τὸ δίκαιον ἐν κρίσει
6 মূর্খদের ঠোঁট তাদের কাছে বিবাদ নিয়ে আসে, ও তাদের মুখ প্রহারকে আমন্ত্রণ জানায়।
χείλη ἄφρονος ἄγουσιν αὐτὸν εἰς κακά τὸ δὲ στόμα αὐτοῦ τὸ θρασὺ θάνατον ἐπικαλεῖται
7 মূর্খদের মুখই তাদের সর্বনাশের কারণ, ও তাদের ঠোঁট তাদেরই জীবনের পক্ষে এক ফাঁদবিশেষ।
στόμα ἄφρονος συντριβὴ αὐτῷ τὰ δὲ χείλη αὐτοῦ παγὶς τῇ ψυχῇ αὐτοῦ
8 পরনিন্দা পরচর্চার কথাবার্তা সুস্বাদু খাদ্যের মতো লাগে; সেগুলি মানুষের অন্তরের গভীরে প্রবেশ করে।
ὀκνηροὺς καταβάλλει φόβος ψυχαὶ δὲ ἀνδρογύνων πεινάσουσιν
9 যে তার কাজে শিথিল সে বিনাশকারীর সহোদর ভাই।
ὁ μὴ ἰώμενος ἑαυτὸν ἐν τοῖς ἔργοις αὐτοῦ ἀδελφός ἐστιν τοῦ λυμαινομένου ἑαυτόν
10 সদাপ্রভুর নাম এক সুরক্ষিত মিনার; ধার্মিকেরা সেখানে দৌড়ে যায় ও নিরাপদ বোধ করে।
ἐκ μεγαλωσύνης ἰσχύος ὄνομα κυρίου αὐτῷ δὲ προσδραμόντες δίκαιοι ὑψοῦνται
11 ধনবানদের ধনসম্পত্তিই তাদের সুরক্ষিত নগর; তারা ভাবে, তা এমন এক উঁচু প্রাচীর যা মাপা যায় না।
ὕπαρξις πλουσίου ἀνδρὸς πόλις ὀχυρά ἡ δὲ δόξα αὐτῆς μέγα ἐπισκιάζει
12 পতনের আগে অন্তর উদ্ধত হয়, কিন্তু সম্মানের আগে আসে নম্রতা।
πρὸ συντριβῆς ὑψοῦται καρδία ἀνδρός καὶ πρὸ δόξης ταπεινοῦται
13 শোনার আগেই উত্তর দেওয়া— হল মূর্খতার ও লজ্জার বিষয়।
ὃς ἀποκρίνεται λόγον πρὶν ἀκοῦσαι ἀφροσύνη αὐτῷ ἐστιν καὶ ὄνειδος
14 মানবাত্মা অসুস্থতা সহ্য করতে পারে, কিন্তু ভগ্নচূর্ণ আত্মা কে বহন করতে পারে?
θυμὸν ἀνδρὸς πραΰνει θεράπων φρόνιμος ὀλιγόψυχον δὲ ἄνδρα τίς ὑποίσει
15 বিচক্ষণ মানুষদের অন্তর জ্ঞানার্জন করে, কারণ জ্ঞানবানদের কান তা খুঁজে বের করে।
καρδία φρονίμου κτᾶται αἴσθησιν ὦτα δὲ σοφῶν ζητεῖ ἔννοιαν
16 উপহার পথ খুলে দেয় ও উপহারদাতাকে বিশিষ্টজনেদের সান্নিধ্যে উপস্থিত করে।
δόμα ἀνθρώπου ἐμπλατύνει αὐτὸν καὶ παρὰ δυνάσταις καθιζάνει αὐτόν
17 মামলা-মকদ্দমায় যে প্রথমে কথা বলে তাকেই ততক্ষণ ঠিক বলে মনে করা হয়, যতক্ষণ না অন্য কেউ এগিয়ে আসে ও তাকে জেরা করে।
δίκαιος ἑαυτοῦ κατήγορος ἐν πρωτολογίᾳ ὡς δ’ ἂν ἐπιβάλῃ ὁ ἀντίδικος ἐλέγχεται
18 গুটিকাপাতের দান বাদবিবাদ নিষ্পত্তি করে ও বলবান মানুষ প্রতিপক্ষদের দূরে সরিয়ে রাখে।
ἀντιλογίας παύει κλῆρος ἐν δὲ δυνάσταις ὁρίζει
19 বিক্ষুব্ধ ভাই সুরক্ষিত নগরের চেয়েও বেশি অনমনীয়; বাদানুবাদ হল দুর্গের বন্ধ দরজার মতো।
ἀδελφὸς ὑπὸ ἀδελφοῦ βοηθούμενος ὡς πόλις ὀχυρὰ καὶ ὑψηλή ἰσχύει δὲ ὥσπερ τεθεμελιωμένον βασίλειον
20 মানুষের মুখ থেকে উৎপন্ন ফল দিয়েই তাদের পেট ভরে; তাদের ঠোঁটের ফসল দিয়েই তারা তৃপ্ত হয়।
ἀπὸ καρπῶν στόματος ἀνὴρ πίμπλησιν κοιλίαν αὐτοῦ ἀπὸ δὲ καρπῶν χειλέων αὐτοῦ ἐμπλησθήσεται
21 জীবন ও মৃত্যুর ক্ষমতা জিভের হস্তগত, ও যারা তা ভালোবাসে, তারা তার ফল খায়।
θάνατος καὶ ζωὴ ἐν χειρὶ γλώσσης οἱ δὲ κρατοῦντες αὐτῆς ἔδονται τοὺς καρποὺς αὐτῆς
22 যে এক স্ত্রী খুঁজে পায় সে ভালোই কিছু পায় ও সদাপ্রভুর কাছ থেকে অনুগ্রহ লাভ করে।
ὃς εὗρεν γυναῖκα ἀγαθήν εὗρεν χάριτας ἔλαβεν δὲ παρὰ θεοῦ ἱλαρότητα ὃς ἐκβάλλει γυναῖκα ἀγαθήν ἐκβάλλει τὰ ἀγαθά ὁ δὲ κατέχων μοιχαλίδα ἄφρων καὶ ἀσεβής
23 দরিদ্রেরা দয়া পাওয়ার জন্য সনির্বন্ধ মিনতি জানায়, কিন্তু ধনবানেরা ধমকে উত্তর দেয়।
24 যার বন্ধুরা অনির্ভরযোগ্য সে অচিরেই সর্বনাশের সম্মুখীন হয়, কিন্তু এমন একজন বন্ধু আছেন যিনি ভাইয়ের চেয়েও বেশি অন্তরঙ্গ।

< হিতোপদেশ 18 >