< লুক 9 >

1 যীশু সেই বারোজনকে আহ্বান করে মন্দ-আত্মা তাড়ানোর এবং রোগনিরাময় করার ক্ষমতা ও অধিকার তাদের দিলেন।
ఆయన తన పన్నెండుగురు శిష్యులను పిలిచి వారికి దయ్యాలన్నిటి మీద శక్తినీ అధికారాన్నీ, రోగాలు నయం చేసే శక్తినీ ఇచ్చాడు.
2 তিনি ঈশ্বরের রাজ্যের বিষয়ে প্রচার ও পীড়িতদের আরোগ্য দান করার জন্য তাঁদের পাঠালেন।
దేవుని రాజ్యాన్ని ప్రకటించడానికీ రోగులను బాగు చేయడానికీ వారిని పంపాడు.
3 তিনি তাঁদের বললেন, “যাত্রার উদ্দেশে তোমরা সঙ্গে কিছুই নিয়ো না; ছড়ি, থলি, কোনো খাবার, টাকাপয়সা, অতিরিক্ত পোশাক, কোনো কিছুই না।
అప్పుడు ఆయన, “మీరు ప్రయాణం కోసం చేతికర్రను గానీ సంచిని గానీ రొట్టెను గానీ వెండిని గానీ ఇంకా దేనినైనా తీసుకు వెళ్ళవద్దు. రెండు అంగీలు దగ్గర ఉంచుకోవద్దు.
4 যে বাড়িতে তোমরা প্রবেশ করবে, সেই নগর পরিত্যাগ না করা পর্যন্ত তোমরা সেখানেই থেকো।
మీరు ఏ ఇంట్లో ప్రవేశిస్తారో ఆ ఇంట్లోనే బస చేయండి. అక్కడ నుండే బయలుదేరండి.
5 লোকে তোমাদের স্বাগত না জানালে, তাদের বিরুদ্ধে প্রমাণস্বরূপ, তাদের নগর পরিত্যাগ করার সময় তোমাদের পায়ের ধুলো ঝেড়ে ফেলো।”
మిమ్మల్ని ఎవరైనా చేర్చుకోకపోతే ఆ ఊరిలో నుండి బయలుదేరేటప్పుడు వారిమీద సాక్ష్యంగా ఉండడానికి మీ కాలి దుమ్మును దులిపివేయండి” అన్నాడు.
6 সেইমতো তাঁরা যাত্রা করলেন এবং গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে ঘুরে সুসমাচার প্রচার করলেন, সর্বত্র লোকদের রোগনিরাময় করলেন।
వారు బయలుదేరి అన్ని స్థలాల్లో సువార్త ప్రకటిస్తూ, రోగులను బాగు చేస్తూ గ్రామాల్లో పర్యటించారు.
7 সামন্তরাজ হেরোদ এসব ঘটনার কথা শুনতে পেলেন। তিনি খুব বিচলিত হয়ে পড়লেন, কারণ কেউ কেউ বলছিল যে, যোহন মৃত্যুলোক থেকে উত্থিত হয়েছেন।
జరుగుతున్నవన్నీ రాష్ట్రపాలకుడు హేరోదు విని కలవరపడ్డాడు. ఎందుకంటే ఆయన గురించి కొందరు ‘యోహాను చనిపోయి లేచాడు’ అనీ,
8 অন্যেরা বলছিল, এলিয় আবির্ভূত হয়েছেন; আবার কেউ কেউ বলছিল, প্রাচীনকালের কোনো ভাববাদী পুনর্জীবিত হয়েছেন।
మరి కొందరు ‘ఏలీయా కనిపించాడు’ అనీ, ఇంకొంతమంది ‘పూర్వకాలంలో నివసించిన ప్రవక్త ఒకరు లేచాడు’ అనీ చెప్పుకుంటూ ఉన్నారు.
9 কিন্তু হেরোদ বললেন, “আমিই তো যোহনের মাথা কেটেছিলাম, তাহলে কে এই ব্যক্তি, যাঁর সম্পর্কে আমি এত কথা শুনছি?” তিনি যীশুকে দেখার চেষ্টা করতে লাগলেন।
అప్పుడు హేరోదు ‘నేను యోహాను తల తీయించాను కదా. మరి ఎవరిని గురించి ఈ సంగతులు అంటున్నారో’ అనుకుని ఆయనను చూడాలనుకున్నాడు.
10 প্রেরিতশিষ্যেরা ফিরে এসে যীশুকে তাঁদের কাজের বিবরণ দিলেন। তিনি তখন তাঁদের সঙ্গে নিয়ে বেথসৈদা নগরের দিকে একান্তে যাত্রা করলেন।
౧౦అపొస్తలులు తిరిగి వచ్చి, తాము చేసినవన్నీ ఆయనకు తెలియజేశారు. అప్పుడు ఆయన వారిని వెంట బెట్టుకుని బేత్సయిదా అనే ఊరికి ఏకాంతంగా వెళ్ళాడు.
11 কিন্তু লোকেরা সেকথা জানতে পেরে তাঁকে অনুসরণ করল। তিনি তাদের স্বাগত জানিয়ে ঈশ্বরের রাজ্যের বিষয়ে কথা বললেন এবং যাদের সুস্থতা লাভের প্রয়োজন ছিল, তাদের সুস্থ করলেন।
౧౧జన సమూహాలు అది తెలుసుకుని ఆయనను అనుసరించారు. ఆయన వారిని రానిచ్చి, దేవుని రాజ్యం గురించి వారికి బోధిస్తూ రోగులను బాగుచేశాడు.
12 পড়ন্ত বিকেলে সেই বারোজন তাঁর কাছে এসে বললেন, “লোকদের চলে যেতে বলুন, তারা যেন চারদিকের গ্রামে এবং পল্লিতে গিয়ে খাবার ও রাত্রিবাসের সন্ধান করতে পারে, কারণ আমরা এখানে এক প্রত্যন্ত স্থানে আছি।”
౧౨పొద్దు గుంకుతూ ఉన్నప్పుడు పన్నెండుమంది శిష్యులు ఆయన దగ్గరికి వచ్చి, “మనం అరణ్య ప్రాంతంలో ఉన్నాం. వీరంతా చుట్టుపక్కల గ్రామాలకూ, పల్లెలకూ వెళ్ళి రాత్రి బస చూసుకుని, ఆహారం సంపాదించుకోడానికి వీరిని పంపించెయ్యి” అన్నారు.
13 তিনি উত্তর দিলেন, “তোমরাই ওদের কিছু খেতে দাও।” তাঁরা বললেন, “আমাদের কাছে কেবলমাত্র পাঁচটি রুটি ও দুটি মাছ আছে—সব লোককে খাওয়াতে হলে আমাদের গিয়ে খাবার কিনতে হবে।”
౧౩ఆయన, “మీరే వీళ్ళకి భోజనం పెట్టండి” అన్నాడు. అప్పుడు వారు మన దగ్గర ఐదు రొట్టెలూ రెండు చేపలూ తప్పించి ఇంకేమీ లేవు. వీళ్ళందరికీ పెట్టాలంటే భోజనం కొని తేవాల్సిందే” అన్నారు.
14 (সেখানে প্রায় পাঁচ হাজার পুরুষ ছিল।) তিনি কিন্তু শিষ্যদের বললেন, “প্রত্যেক সারিতে কমবেশি পঞ্চাশ জন করে ওদের বসিয়ে দাও।”
౧౪అక్కడ సుమారు పురుషులే ఐదు వేలమంది ఉన్నారు. ఆయన, “వారిని యాభై మంది చొప్పున బారులు తీర్చి కూర్చోబెట్టండి” అని శిష్యులతో చెప్పాడు.
15 শিষ্যেরা তাই করলেন, এবং প্রত্যেকে বসে পড়ল।
౧౫వారు అలానే చేసి అందర్నీ కూర్చోబెట్టారు.
16 সেই পাঁচটি রুটি ও দুটি মাছ নিয়ে যীশু স্বর্গের দিকে দৃষ্টি দিলেন, ধন্যবাদ দিলেন ও রুটিগুলিকে ভাঙলেন। তারপর তিনি সেগুলি লোকদের পরিবেশন করার জন্য শিষ্যদের হাতে তুলে দিলেন।
౧౬అప్పుడు ఆయన ఆ ఐదు రొట్టెలనూ రెండు చేపలనూ తీసుకు, ఆకాశం వైపు చూసి, వాటిని దీవించి, విరిచి, జనసమూహానికి వడ్డించమని శిష్యులకిచ్చాడు.
17 তারা সকলে খেয়ে পরিতৃপ্ত হল। আর শিষ্যেরা অবশিষ্ট রুটির টুকরো সংগ্রহ করে বারো ঝুড়ি পূর্ণ করলেন।
౧౭వారంతా తృప్తిగా తిన్న తరువాత మిగిలిన ముక్కలను పన్నెండు గంపల్లో ఎత్తారు.
18 একদিন যীশু একান্তে প্রার্থনা করছিলেন। তাঁর শিষ্যেরাও তাঁর সঙ্গে ছিলেন। তিনি তাঁদের জিজ্ঞাসা করলেন, “আমি কে, এ বিষয়ে লোকেরা কী বলে?”
౧౮ఒకసారి ఆయన ఒంటరిగా ప్రార్థన చేసుకుంటున్నప్పుడు ఆయన శిష్యులు ఆయన దగ్గర ఉన్నారు. “నేను ఎవరని ప్రజలు చెప్పుకుంటున్నారు?” అని ఆయన వారిని అడిగాడు.
19 তাঁরা উত্তর দিলেন, “কেউ কেউ বলে আপনি বাপ্তিষ্মদাতা যোহন, অন্যেরা বলে এলিয়, আর কেউ কেউ বলে, প্রাচীনকালের কোনও একজন ভাববাদী যিনি পুনর্জীবিত হয়েছেন।”
౧౯వారు, “బాప్తిసమిచ్చే యోహాననీ, కొందరు ఏలీయా అనీ, కొందరేమో పూర్వకాలంలో నివసించిన ప్రవక్త లేచాడనీ చెప్పుకుంటున్నారు” అని ఆయనకు జవాబిచ్చారు.
20 “কিন্তু তোমরা কী বলো?” তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমরা কী বলো, আমি কে?” পিতর উত্তর দিলেন, “আপনি ঈশ্বরের সেই খ্রীষ্ট।”
౨౦అప్పుడు ఆయన, “మరి నేను ఎవరని మీరు భావిస్తున్నారు?” అని వారిని అడిగాడు. అందుకు పేతురు, “నువ్వు దేవుని అభిషిక్తుడివి” అన్నాడు.
21 একথা কারও কাছে প্রকাশ না করার জন্য যীশু দৃঢ়ভাবে তাঁদের সতর্ক করে দিলেন।
౨౧ఆయన ఈ విషయం ఎవరికీ చెప్పవద్దని వారికి కచ్చితంగా ఆజ్ఞాపించాడు.
22 তিনি বললেন, “মনুষ্যপুত্রকে বিভিন্ন বিষয়ে দুঃখভোগ করতে হবে; প্রাচীনবর্গ, মহাযাজকবৃন্দ ও শাস্ত্রবিদরা তাঁকে প্রত্যাখ্যান করবে। তাঁকে হত্যা করা হবে এবং তৃতীয় দিনে তাঁর পুনরুত্থান হবে।”
౨౨“మనుష్య కుమారుడు ఎన్నో హింసల పాలవుతాడు. యూదు పెద్దలూ, ప్రధాన యాజకులూ, ధర్మ శాస్త్ర పండితులూ ఆయనను తిరస్కరిస్తారు. ఆయనను చంపుతారు. ఆయన మూడవ రోజున తిరిగి లేస్తాడు. ఇదంతా తప్పనిసరిగా జరుగుతుంది.” అని చెప్పాడు.
23 তারপর তিনি তাঁদের সবাইকে বললেন, “কেউ যদি আমাকে অনুসরণ করতে চায়, সে অবশ্যই নিজেকে অস্বীকার করবে, প্রতিদিন তার ক্রুশ তুলে নেবে ও আমাকে অনুসরণ করবে।
౨౩ఆయన ఇంకా ఇలా అన్నాడు, “ఎవరైనా నన్ను అనుసరించాలంటే తనను తాను నిరాకరించుకోవాలి. ప్రతిదినం తన సిలువను మోసుకుని నా వెనకే రావాలి,
24 কারণ কেউ যদি তার প্রাণরক্ষা করতে চায়, সে তা হারাবে, কিন্তু কেউ যদি আমার কারণে তার প্রাণ হারায়, সে তা লাভ করবে।
౨౪తన ప్రాణాన్ని కాపాడుకోవాలి అనుకునేవాడు దాన్ని పోగొట్టుకొంటాడు. నాకోసం తన ప్రాణాన్ని పోగొట్టుకొనే వాడు దాన్ని కాపాడుకుంటాడు.
25 মানুষ যদি সমস্ত জগতের অধিকার লাভ করে ও তার নিজের প্রাণ হারায়, বা জীবন থেকে বঞ্চিত হয়, তাতে তার কী লাভ হবে?
౨౫ఒకడు లోకాన్నంతా సంపాదించుకుని తనను తాను పోగొట్టుకొంటే వాడికేం లాభం?
26 কেউ যদি আমার ও আমার বাক্যের জন্য লজ্জাবোধ করে, মনুষ্যপুত্র যখন তাঁর নিজের মহিমায় ও তাঁর পিতা এবং পবিত্র স্বর্গদূতদের মহিমায় আসবেন, তিনিও তার জন্য লজ্জাবোধ করবেন।
౨౬నన్ను గూర్చీ నా మాటలను గూర్చీ ఇక్కడ ఎవడు సిగ్గుపడతాడో వాణ్ణి గురించి మనుష్య కుమారుడు తన తేజస్సుతోనూ, తన తండ్రి తేజస్సుతోనూ ఆయన దూతల తేజస్సుతోనూ వచ్చినప్పుడు సిగ్గుపడతాడు.
27 “আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, এখানে যারা দাঁড়িয়ে আছে, তাদের মধ্যে কেউ কেউ ঈশ্বরের রাজ্যের দর্শন না পাওয়া পর্যন্ত মৃত্যুর আস্বাদ লাভ করবে না।”
౨౭అయితే ఇక్కడ ఉన్నవారిలో కొందరు దేవుని రాజ్యాన్ని చూసే వరకూ మరణించరని మీతో కచ్చితంగా చెబుతున్నాను” అన్నాడు.
28 একথা বলার প্রায় আট দিন পরে যীশু পিতর, যোহন ও যাকোবকে সঙ্গে নিয়ে প্রার্থনা করার জন্য এক পর্বতে উঠলেন।
౨౮ఈ మాటలు పలికిన తరువాత సుమారు ఎనిమిది రోజులయ్యాక ఆయన పేతురు, యోహాను, యాకోబులను తీసుకుని ప్రార్థన చేయడానికి ఒక కొండ ఎక్కాడు.
29 প্রার্থনাকালে তাঁর মুখের রূপের পরিবর্তন হল এবং তাঁর পোশাক বিদ্যুতের মতো উজ্জ্বল হয়ে উঠল।
౨౯ఆయన ప్రార్థిస్తూ ఉండగా ఆయన ముఖరూపం మారిపోయింది. ఆయన ధరించిన వస్త్రాలు తెల్లగా ధగధగా మెరిసాయి.
30 দুজন পুরুষ, মোশি ও এলিয়, হঠাৎই আবির্ভূত হয়ে যীশুর সঙ্গে কথা বলতে লাগলেন।
౩౦ఇద్దరు వ్యక్తులు ఆయనతో మాట్లాడుతున్నారు. వారు మోషే ఏలీయాలు.
31 তাঁরা মহিমাময় রূপ নিয়ে আবির্ভূত হয়ে যীশুর সঙ্গে তাঁর আসন্ন প্রস্থানের বিষয়ে আলোচনা করছিলেন, যা তিনি জেরুশালেমে সম্পন্ন করতে চলেছিলেন।
౩౧వారు తమ మహిమతో కనపడి ఆయన యెరూషలేములో పొందబోయే మరణాన్ని గురించి మాట్లాడుతూ ఉన్నారు.
32 পিতর ও তাঁর সঙ্গীরা ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু যখন তাঁরা সম্পূর্ণ জেগে উঠলেন, তাঁরা যীশুর মহিমান্বিত রূপ এবং তাঁর সঙ্গে দাঁড়িয়ে থাকা দুই ব্যক্তিকে দেখতে পেলেন।
౩౨పేతురూ ఇంకా అతనితో ఉన్నవారూ నిద్ర మత్తులో ఉన్నారు. వారికి మెలకువ రాగానే ఆయన తేజస్సునూ ఆయనతో ఉన్న ఇద్దరు వ్యక్తులనూ చూశారు.
33 যখন তাঁরা যীশুকে ছেড়ে চলে যেতে উদ্যত হলেন, তখন পিতর যীশুকে বললেন, “প্রভু, এখানে থাকা আমাদের পক্ষে ভালোই হবে। এখানে আমরা তিনটি তাঁবু নির্মাণ করি, একটি আপনার জন্য, একটি মোশির জন্য, ও একটি এলিয়ের জন্য।” (তিনি কী বলছেন, তা নিজেই বুঝতে পারলেন না।)
౩౩ఆ ఇద్దరు వ్యక్తులూ ఆయన దగ్గర నుండి వెళ్ళిపోతుండగా పేతురు, “ప్రభూ, మనం ఇక్కడ ఉండడం బాగుంటుంది. నీకు ఒకటీ, మోషేకు ఒకటీ, ఏలీయాకు ఒకటీ మూడు పర్ణశాలలు మేము కడతాం” అంటూ తానేమి మాట్లాడుతున్నాడో తనకే తెలియకుండా మాట్లాడాడు.
34 তিনি একথা বলছেন, এমন সময় একখণ্ড মেঘ এসে তাঁদের ঢেকে ফেলল। যখন তাঁরা মেঘে ঢাকা পড়লেন, তখন তাঁরা অত্যন্ত ভয়ভীত হলেন।
౩౪అతడు ఈ విధంగా మాట్లాడుతూ ఉండగా ఒక మేఘం వచ్చి వారిని ఆవరించింది. ఆ మేఘం వారిని కమ్ముకోగా శిష్యులు చాలా భయపడ్డారు.
35 তখন মেঘের ভিতর থেকে একটি স্বর ধ্বনিত হল, “ইনিই আমার পুত্র, আমার মনোনীত, তোমরা এঁর কথা শোনো।”
౩౫తరువాత, “ఈయన నేను ఏర్పాటు చేసుకున్న నా కుమారుడు. ఈయన మాట వినండి” అని ఒక శబ్దం ఆ మేఘంలో నుంచి వచ్చింది.
36 সেই স্বর ধ্বনিত হওয়ার পর, তাঁরা দেখলেন যীশু একা দাঁড়িয়ে আছেন। শিষ্যেরা নিজেদের মধ্যেই সেকথা গোপন করে রাখলেন, তাঁরা কী দেখেছেন, সে সম্বন্ধে তাঁরা কারও কাছেই প্রকাশ করলেন না।
౩౬ఆ శబ్దం వచ్చిన తరువాత వారికి యేసు మాత్రమే కనిపించాడు. ఆ రోజుల్లో వీరు తాము చూసిన వాటిలో దేనినీ ఎవరికీ చెప్పలేదు.
37 পরদিন তাঁরা পর্বত থেকে নেমে আসার পর একদল লোক তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করল।
౩౭మరునాడు వారు ఆ కొండ దిగి వచ్చినప్పుడు పెద్ద జనసమూహం ఆయనకు ఎదురుగా వచ్చింది.
38 সকলের মধ্য থেকে এক ব্যক্তি তাঁকে উচ্চকণ্ঠে বলল, “গুরুমহাশয়, মিনতি করছি, আপনি আমার ছেলেটির দিকে দয়া করে একবার দেখুন, সে আমার একমাত্র সন্তান।
౩౮ఆ జనసమూహంలో ఒకడు, “బోధకుడా, నా కుమారుణ్ణి కనికరించమని నిన్ను బతిమాలుకుంటున్నాను. వీడు నాకొక్కడే కుమారుడు.
39 একটি আত্মা তার উপর ভর করেছে। সে হঠাৎ চিৎকার করে ওঠে। সেই আত্মা তাকে আছড়ে ফেলে এবং এমনভাবে মোচড় দেয় যে, তার মুখ দিয়ে ফেনা বের হতে থাকে। সে তাকে যন্ত্রণায় ক্ষতবিক্ষত করে দিচ্ছে, কিছুতেই তাকে ছেড়ে যায় না।
౩౯చూడు, ఒక దయ్యం వాణ్ణి పడుతుంది. అది వాణ్ణి పట్టినప్పుడు వాడు అకస్మాత్తుగా పెడబొబ్బలు పెడతాడు. అది వాణ్ణి విలవిలలాడిస్తుంది. అప్పుడు వాడి నోటి నుండి నురుగు కారుతుంది. అది అతి కష్టం మీద వాణ్ణి వదిలిపెడుతుంది గానీ వాణ్ణి చాలా గాయాల పాలు చేస్తుంది.
40 আমি আপনার শিষ্যদের কাছে মিনতি করেছিলাম যেন তাঁরা সেই আত্মাকে তাড়িয়ে দেন, কিন্তু তাঁরা ব্যর্থ হয়েছেন।”
౪౦దాన్ని వెళ్ళగొట్టమని నీ శిష్యులను బతిమాలాను గానీ అది వారి వల్ల కాలేదు” అని దీనంగా చెప్పాడు.
41 যীশু উত্তর দিলেন, “ওহে অবিশ্বাসী ও বিপথগামী প্রজন্ম, আমি আর কত কাল তোমাদের সঙ্গে থাকব ও তোমাদের সহ্য করব? তোমার ছেলেটিকে এখানে নিয়ে এসো।”
౪౧యేసు, “విశ్వాసం లేని అక్రమ తరమా! నేనెంత కాలం మీతో ఉండి మిమ్మల్ని సహించాలి?” అని, “నీ కొడుకుని ఇక్కడికి తీసుకుని రా” అని ఆ తండ్రితో చెప్పాడు.
42 ছেলেটি যখন আসছিল, এমন সময় সেই ভূত তাকে মাটিতে আছাড় দিয়ে মুচড়ে ধরল। কিন্তু যীশু মন্দ-আত্মাটিকে ধমক দিলেন, ছেলেটিকে সুস্থ করলেন এবং তাকে তার বাবার কাছে ফিরিয়ে দিলেন।
౪౨వాడు వస్తుండగానే ఆ దయ్యం వాణ్ణి కింద పడదోసి అల్లాడించింది. యేసు ఆ దయ్యాన్ని గద్దించి ఆ అబ్బాయిని బాగుచేసి అతని తండ్రికి అప్పగించాడు.
43 ঈশ্বরের এই মহিমা দেখে তারা সকলে অভিভূত হয়ে পড়ল। যীশুর কার্যকলাপ যখন সবাইকে বিস্মিত করে দিল, তিনি তাঁর শিষ্যদের বললেন,
౪౩అక్కడ అందరూ దేవుని ప్రభావాన్ని చూసి ఆశ్చర్యపోయారు.
44 “আমি তোমাদের যা বলতে চলেছি, তা মন দিয়ে শোনো। মনুষ্যপুত্র মানুষদের হাতে বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হতে চলেছেন।”
౪౪ఆయన చేసిన కార్యాలను చూసి అందరూ ఆశ్చర్యపోతూ ఉండగా ఆయన తన శిష్యులతో ఇలా అన్నాడు, “ఈ మాటలు మీ చెవుల్లో నాటుకోనివ్వండి. మనుష్య కుమారుణ్ణి మనుషుల స్వాధీనం చేయబోతూ ఉన్నారు”
45 তাঁরা কিন্তু একথার অর্থ বুঝতে পারলেন না। বিষয়টি তাঁদের কাছে গুপ্ত রাখা হয়েছিল বলে, তাঁরা তা উপলব্ধি করতে পারলেন না। এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করতেও তাঁরা ভয় পেলেন।
౪౫అయితే వారు ఆ మాటను అర్థం చేసుకోలేదు. అది వారికి రహస్యంగానే ఉండిపోయింది. కాబట్టి వారు దాన్ని తెలుసుకోలేక పోయారు. అదీగాక ఆ మాట ప్రభువును అడిగేందుకు వారు భయంతో సంశయించారు.
46 পরে শিষ্যদের মধ্যে এক বিতর্কের সূচনা হল, তাদের মধ্যে কে শ্রেষ্ঠ?
౪౬తమలో ఎవరు గొప్పవాడు అనే వాదం వారిలో పుట్టింది.
47 যীশু তাঁদের মনোভাব জানতে পেরে একটি শিশুকে কাছে টেনে নিয়ে নিজের পাশে দাঁড় করালেন।
౪౭యేసు వారి హృదయాల్లోని ఆలోచనలను తెలుసుకుని ఒక చిన్న బిడ్డను తన దగ్గర నిలబెట్టుకుని,
48 তারপর তিনি তাঁদের বললেন, “যে আমার নামে এই শিশুটিকে স্বাগত জানায়, সে আমাকেই স্বাগত জানায়। যে আমাকে গ্রহণ করে, সে তাঁকেই গ্রহণ করে যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন। কারণ তোমাদের সকলের মধ্যে যে নগণ্য, সেই হল শ্রেষ্ঠ।”
౪౮“ఇలాంటి చిన్న బిడ్డను నా పేర ఎవరైనా స్వీకరిస్తే అతడు నన్ను స్వీకరిస్తున్నాడు. నన్ను స్వీకరించేవాడు నన్ను పంపిన దేవుణ్ణి స్వీకరిస్తున్నాడు. మీలో ఎవరు అందరి కంటే చిన్నవాడిగా ఉంటాడో వాడే గొప్పవాడు.”
49 যোহন বললেন, “প্রভু, আমরা একজনকে আপনার নামে ভূত তাড়াতে দেখে, তাকে সে কাজ করতে বারণ করেছিলাম, কারণ সে আমাদের কেউ নয়।”
౪౯అప్పుడు యోహాను, “ప్రభూ, ఎవరో ఒక వ్యక్తి నీ పేర దయ్యాలను వెళ్ళగొడుతున్నాడు. వాడు మనలను అనుసరించేవాడు కాదు కాబట్టి వాణ్ణి అడ్డుకున్నాం” అని యేసుతో చెప్పాడు.
50 যীশু বললেন, “তাকে নিষেধ কোরো না, কারণ যে তোমাদের বিপক্ষে নয়, সে তোমাদের সপক্ষে।”
౫౦అందుకు యేసు, “మీరు వాణ్ణి అడ్డుకోవద్దు. మీకు విరోధి కాని వాడు మీ వైపు ఉన్నవాడే” అని చెప్పాడు.
51 স্বর্গে যাওয়ার কাল সন্নিকট হলে, যীশু স্থিরসংকল্প হয়ে জেরুশালেমের দিকে যাত্রা করলেন।
౫౧యేసు తాను పరలోకానికి ఎక్కిపోవలసిన సమయం దగ్గర పడింది అని గ్రహించి
52 তিনি তাঁর বার্তাবহদের আগেই পাঠিয়ে দিলেন। তাঁরা যীশুর জন্য সবকিছুর আয়োজন সম্পূর্ণ করতে শমরীয়দের এক গ্রামে প্রবেশ করলেন।
౫౨ఆయన యెరూషలేముకు వెళ్ళడానికి మనసులో నిశ్చయం చేసుకున్నాడు. ఆయన తనకంటే ముందుగా దూతలను పంపాడు. వారు వెళ్ళి ఆయనకు అంతా సిద్ధం చేయడానికి ఒక సమరయ గ్రామంలో ప్రవేశించారు.
53 কিন্তু তিনি জেরুশালেম দিকে যাচ্ছিলেন বলে সেখানকার অধিবাসীরা কেউ তাঁকে স্বাগত জানাল না।
౫౩ఆయన యెరూషలేముకు వెళ్ళడానికి నిశ్చయం చేసుకున్నాడని తెలిసి వారు ఆయనను స్వీకరించలేదు.
54 এই দেখে তাঁর দুজন শিষ্য, যাকোব ও যোহন জিজ্ঞাসা করলেন, “প্রভু, আপনি কি চান যে, আমরা ওদের ধ্বংস করার জন্য আকাশ থেকে আগুন নেমে আসতে বলি, যেমন এলিয় করেছিলেন?”
౫౪శిష్యులైన యాకోబు యోహానులు అది చూసి, “ప్రభూ, ఆకాశం నుండి అగ్ని దిగి వీరిని నాశనం చేయాలని మేము వీరిని శపించడం నీకిష్టమేనా?” అని అడిగారు.
55 কিন্তু যীশু তাঁদের দিকে ফিরে তিরস্কার করলেন।
౫౫ఆయన వారి వైపు తిరిగి వారిని మందలించాడు.
56 এরপর তাঁরা অন্য গ্রামে চলে গেলেন।
౫౬అప్పుడు వారు మరో గ్రామానికి వెళ్ళారు.
57 তাঁরা রাস্তা দিয়ে যাচ্ছেন, সেই সময় একজন তাঁকে বলল, “আপনি যেখানে যাবেন আমিও আপনার সঙ্গে সেখানে যাব।”
౫౭వారు దారిన వెళ్తుండగా ఒకడు వచ్చి, “నువ్వెక్కడికి వెళ్ళినా నీ వెనకే వస్తాను” అని ఆయనతో అన్నాడు.
58 উত্তরে যীশু বললেন, “শিয়ালদের গর্ত আছে, আকাশের পাখিদের বাসা আছে, কিন্তু মনুষ্যপুত্রের মাথা রাখার কোনও স্থান নেই।”
౫౮అందుకు యేసు, “నక్కలకు గుంటలు ఉన్నాయి. ఆకాశంలో ఎగిరే పక్షులకు గూళ్ళున్నాయి, కానీ మనుష్య కుమారుడికి తల వాల్చుకోడానికైనా చోటు లేదు” అని అతనికి చెప్పాడు.
59 তারপর তিনি অন্য একজনকে বললেন, “আমাকে অনুসরণ করো।” কিন্তু সে উত্তর দিল, “প্রভু, প্রথমে আমাকে গিয়ে আমার পিতাকে সমাধি দিয়ে আসার অনুমতি দিন।”
౫౯ఆయన మరో వ్యక్తిని చూసి “నా వెంట రా” అన్నాడు. ఆ వ్యక్తి, “ముందు నేను వెళ్ళి నా తండ్రిని పాతిపెట్టి రావడానికి నాకు అనుమతి ఇయ్యి” అన్నాడు.
60 যীশু তাকে বললেন, “মৃতরাই তাদের মৃতদের সমাধি দিক। কিন্তু তুমি গিয়ে ঈশ্বরের রাজ্যের কথা ঘোষণা করো।”
౬౦అందుకాయన, “చనిపోయినవారు తమ చనిపోయిన వారిని పాతి పెట్టుకోనియ్యి. నువ్వు వెళ్ళి దేవుని రాజ్యాన్ని ప్రకటించు” అని అతనితో చెప్పాడు.
61 আরও একজন বলল, “প্রভু, আমি আপনাকে অনুসরণ করব। কিন্তু আমাকে ফিরে গিয়ে প্রথমে পরিবারের কাছ থেকে বিদায় নিতে অনুমতি দিন।”
౬౧మరొకడు, “ప్రభూ, నీ వెనకే వస్తాను గానీ మా ఇంట్లోని వారి దగ్గర అనుమతి తీసుకుని వస్తాను. నాకు సెలవియ్యి” అన్నాడు.
62 যীশু উত্তর দিলেন, “লাঙ্গলে হাত দিয়ে যে পিছনে ফিরে তাকায়, সে ঈশ্বরের রাজ্যের সেবাকাজের উপযুক্ত নয়।”
౬౨దానికి యేసు, “నాగలిపై చెయ్యి పెట్టి వెనక్కి చూసేవాడు ఎవడూ దేవుని రాజ్యానికి తగడు” అని వాడితో చెప్పాడు.

< লুক 9 >