লুক 6
1 এক বিশ্রামদিনে যীশু শস্যক্ষেত্রের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন। তাঁর শিষ্যেরা শস্যের শিষ ছিঁড়ে দু-হাতে ঘষে দানা বের করে খেতে লাগলেন।
εγενετο δε εν σαββατω δευτεροπρωτω διαπορευεσθαι αυτον δια των σποριμων και ετιλλον οι μαθηται αυτου τους σταχυας και ησθιον ψωχοντες ταις χερσιν
2 কয়েকজন ফরিশী জিজ্ঞাসা করল, “বিশ্রামদিনে যা করা বিধিসংগত নয়, এমন কাজ তোমরা করছ কেন?”
τινες δε των φαρισαιων ειπον αυτοις τι ποιειτε ο ουκ εξεστιν ποιειν εν τοις σαββασιν
3 যীশু তাদের উত্তর দিলেন, “দাউদ ও তাঁর সঙ্গীরা যখন ক্ষুধার্ত ছিলেন, তখন তাঁরা কী করেছিলেন, তা কি তোমরা কখনও পাঠ করোনি?
και αποκριθεις προς αυτους ειπεν ο ιησους ουδε τουτο ανεγνωτε ο εποιησεν δαυιδ οποτε επεινασεν αυτος και οι μετ αυτου οντες
4 তিনি ঈশ্বরের গৃহে প্রবেশ করেছিলেন, এবং পবিত্র রুটি নিয়ে নিজে খেয়েছিলেন যা করা একমাত্র যাজকদের পক্ষেই বিধিসংগত ছিল। এমনকি তিনি তাঁর সঙ্গীদেরও দিয়েছিলেন।”
ως εισηλθεν εις τον οικον του θεου και τους αρτους της προθεσεως ελαβεν και εφαγεν και εδωκεν και τοις μετ αυτου ους ουκ εξεστιν φαγειν ει μη μονους τους ιερεις
5 তারপর যীশু তাদের বললেন, “মনুষ্যপুত্রই হলেন বিশ্রামদিনের প্রভু।”
και ελεγεν αυτοις οτι κυριος εστιν ο υιος του ανθρωπου και του σαββατου
6 আর এক বিশ্রামদিনে তিনি সমাজভবনে গিয়ে শিক্ষাদান করছিলেন। সেখানে একটি লোক ছিল, তার ডান হাত শুকিয়ে গিয়েছিল।
εγενετο δε και εν ετερω σαββατω εισελθειν αυτον εις την συναγωγην και διδασκειν και ην εκει ανθρωπος και η χειρ αυτου η δεξια ην ξηρα
7 ফরিশী ও শাস্ত্রবিদরা যীশুর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনার জন্য কোনো সূত্রের সন্ধানে ছিল। সেইজন্য যীশু বিশ্রামদিনে সুস্থ করেন কি না, সেদিকে ছিল তাদের তীক্ষ্ণ দৃষ্টি।
παρετηρουν δε οι γραμματεις και οι φαρισαιοι ει εν τω σαββατω θεραπευσει ινα ευρωσιν κατηγοριαν αυτου
8 কিন্তু যীশু তাদের চিন্তার কথা জেনে হাত শুকিয়ে যাওয়া লোকটিকে বললেন, “তুমি সকলের সামনে উঠে দাঁড়াও।” তাই সে সেখানে উঠে দাঁড়াল।
αυτος δε ηδει τους διαλογισμους αυτων και ειπεν τω ανθρωπω τω ξηραν εχοντι την χειρα εγειρε και στηθι εις το μεσον ο δε αναστας εστη
9 যীশু তখন তাদের বললেন, “আমি তোমাদের জিজ্ঞাসা করি, বিশ্রামদিনে কী করা ন্যায়সংগত, ভালো কাজ করা, না মন্দ কাজ করা; জীবন রক্ষা করা, না তা ধ্বংস করা?”
ειπεν ουν ο ιησους προς αυτους επερωτησω υμας τι εξεστιν τοις σαββασιν αγαθοποιησαι η κακοποιησαι ψυχην σωσαι η αποκτειναι
10 তিনি তাদের সকলের প্রতি চারদিকে তাকালেন। তারপর লোকটিকে বললেন, “তোমার হাতটি বাড়িয়ে দাও।” সে তাই করল। তার হাত একেবারে সুস্থ হল।
και περιβλεψαμενος παντας αυτους ειπεν αυτω εκτεινον την χειρα σου ο δε εποιησεν και αποκατεσταθη η χειρ αυτου ως η αλλη
11 তারা কিন্তু ক্ষিপ্ত হয়ে উঠল এবং যীশুর বিরুদ্ধে আর কী করা যায়, তা নিয়ে পরস্পর আলোচনা শুরু করল।
αυτοι δε επλησθησαν ανοιας και διελαλουν προς αλληλους τι αν ποιησειαν τω ιησου
12 সেই সময়, একদিন যীশু প্রার্থনা করার জন্য একটি পাহাড়ের ধারে গেলেন। সেখানে তিনি ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করে সারারাত কাটালেন।
εγενετο δε εν ταις ημεραις ταυταις εξηλθεν εις το ορος προσευξασθαι και ην διανυκτερευων εν τη προσευχη του θεου
13 ভোরবেলায় তিনি তাঁর শিষ্যদের কাছে ডাকলেন এবং তাঁদের মধ্য থেকে বারোজনকে মনোনীত করলেন। তিনি তাঁদের প্রেরিতশিষ্য নামে অভিহিত করলেন:
και οτε εγενετο ημερα προσεφωνησεν τους μαθητας αυτου και εκλεξαμενος απ αυτων δωδεκα ους και αποστολους ωνομασεν
14 শিমোন (তিনি যাঁর নাম দিয়েছিলেন পিতর), তাঁর ভাই আন্দ্রিয়, যাকোব, যোহন, ফিলিপ, বর্থলময়,
σιμωνα ον και ωνομασεν πετρον και ανδρεαν τον αδελφον αυτου ιακωβον και ιωαννην φιλιππον και βαρθολομαιον
15 মথি, থোমা, আলফেয়ের পুত্র যাকোব, জিলট নামে পরিচিত শিমোন,
ματθαιον και θωμαν ιακωβον τον του αλφαιου και σιμωνα τον καλουμενον ζηλωτην
16 যাকোবের পুত্র যিহূদা এবং যিহূদা ইষ্কারিয়োৎ, যে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল।
ιουδαν ιακωβου και ιουδαν ισκαριωτην ος και εγενετο προδοτης
17 তিনি তাঁদের সঙ্গে নেমে এসে এক সমভূমিতে দাঁড়ালেন। সেখানে তাঁর অনেক শিষ্য এবং যিহূদিয়া, জেরুশালেম, টায়ার ও সীদোনের উপকূল অঞ্চল থেকে আগত অনেক লোক সমবেত হয়েছিল।
και καταβας μετ αυτων εστη επι τοπου πεδινου και οχλος μαθητων αυτου και πληθος πολυ του λαου απο πασης της ιουδαιας και ιερουσαλημ και της παραλιου τυρου και σιδωνος οι ηλθον ακουσαι αυτου και ιαθηναι απο των νοσων αυτων
18 তারা তাঁর শিক্ষা শুনতে ও তাদের সব রোগ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য এসেছিল। মন্দ-আত্মার দ্বারা উৎপীড়িতেরা সুস্থ হল।
και οι οχλουμενοι απο πνευματων ακαθαρτων και εθεραπευοντο
19 লোকেরা তাঁকে স্পর্শ করার চেষ্টা করল, কারণ তাঁর ভিতর থেকে শক্তি নির্গত হয়ে সবাইকে রোগমুক্ত করছিল।
και πας ο οχλος εζητει απτεσθαι αυτου οτι δυναμις παρ αυτου εξηρχετο και ιατο παντας
20 যীশু তাঁর শিষ্যদের দিকে তাকিয়ে বললেন, “ধন্য তোমরা, যারা দীনহীন কারণ ঈশ্বরের রাজ্য তোমাদেরই।
και αυτος επαρας τους οφθαλμους αυτου εις τους μαθητας αυτου ελεγεν μακαριοι οι πτωχοι οτι υμετερα εστιν η βασιλεια του θεου
21 ধন্য তোমরা, যারা এখন ক্ষুধার্ত, কারণ তোমরা পরিতৃপ্ত হবে। ধন্য তোমরা, যারা এখন কান্নাকাটি করছ, কারণ তোমাদের মুখে হাসি ফুটবে।
μακαριοι οι πεινωντες νυν οτι χορτασθησεσθε μακαριοι οι κλαιοντες νυν οτι γελασετε
22 ধন্য তোমরা, যখন মনুষ্যপুত্রের জন্য মানুষ তোমাদের ঘৃণা করে, তোমাদের বহিষ্কার করে ও তোমাদের অপমান করে, আবার মন্দ অপবাদ দিয়ে তোমাদের নাম অগ্রাহ্য করে।
μακαριοι εστε οταν μισησωσιν υμας οι ανθρωποι και οταν αφορισωσιν υμας και ονειδισωσιν και εκβαλωσιν το ονομα υμων ως πονηρον ενεκα του υιου του ανθρωπου
23 “তখন তোমরা উল্লসিত হোয়ো, আনন্দে নাচ কোরো, কারণ স্বর্গে তোমাদের জন্য আছে প্রচুর পুরস্কার। তাদের পূর্বপুরুষেরা ভাববাদীদের সঙ্গেও এরকম আচরণ করেছিল।
χαρητε εν εκεινη τη ημερα και σκιρτησατε ιδου γαρ ο μισθος υμων πολυς εν τω ουρανω κατα τα αυτα γαρ εποιουν τοις προφηταις οι πατερες αυτων
24 “কিন্তু তোমরা যারা ধনী, ধিক্ তোমাদের কারণ স্বাচ্ছন্দ্য তোমরা ইতিমধ্যেই পেয়ে গিয়েছ।
πλην ουαι υμιν τοις πλουσιοις οτι απεχετε την παρακλησιν υμων
25 খাদ্য প্রাচুর্যে পরিতৃপ্ত যারা, ধিক্ তোমাদের, কারণ তোমরা ক্ষুধার্ত হবে। যারা এখন হাসছ, ধিক্ তোমাদের, কারণ তোমরা বিলাপ ও কান্নাকাটি করবে।
ουαι υμιν οι εμπεπλησμενοι οτι πεινασετε ουαι υμιν οι γελωντες νυν οτι πενθησετε και κλαυσετε
26 যখন মানুষ তোমাদের প্রশংসা করে, ধিক্ তোমাদের, কারণ তাদের পূর্বপুরুষেরা ভণ্ড ভাববাদীদের সঙ্গে এরকমই আচরণ করত।
ουαι οταν καλως υμας ειπωσιν παντες οι ανθρωποι κατα τα αυτα γαρ εποιουν τοις ψευδοπροφηταις οι πατερες αυτων
27 “কিন্তু তোমরা, যারা আমার কথা শুনছ, তাদের আমি বলছি, তোমরা শত্রুদের ভালোবেসো; যারা তোমাদের ঘৃণা করে, তাদের মঙ্গল কোরো।
αλλα υμιν λεγω τοις ακουουσιν αγαπατε τους εχθρους υμων καλως ποιειτε τοις μισουσιν υμας
28 যারা তোমাদের অভিশাপ দেয়, তাদের আশীর্বাদ দিয়ো; যারা তোমাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে, তাদের জন্য প্রার্থনা কোরো।
ευλογειτε τους καταρωμενους υμιν προσευχεσθε υπερ των επηρεαζοντων υμας
29 কেউ যদি তোমার এক গালে চড় মারে, অন্য গালও তার দিকে ফিরিয়ে দিয়ো। কেউ যদি তোমার গায়ের চাদর নিয়ে নেয়, তাকে তোমার জামাও নিতে বাধা দিয়ো না।
τω τυπτοντι σε επι την σιαγονα παρεχε και την αλλην και απο του αιροντος σου το ιματιον και τον χιτωνα μη κωλυσης
30 যারা তোমার কাছে চায়, তাদের তুমি দাও। আর কেউ যদি তোমার কাছ থেকে তোমার কোনো জিনিস নিয়ে নেয়, তা ফেরত চেয়ো না।
παντι δε τω αιτουντι σε διδου και απο του αιροντος τα σα μη απαιτει
31 তোমরা অপরের কাছ থেকে যেরূপ ব্যবহার পেতে চাও, তাদের প্রতি তোমরাও সেরূপ ব্যবহার কোরো।
και καθως θελετε ινα ποιωσιν υμιν οι ανθρωποι και υμεις ποιειτε αυτοις ομοιως
32 “যারা তোমাদের ভালোবাসে, তোমরা যদি তাদেরই ভালোবাসো, তাহলে তোমাদের কৃতিত্ব কোথায়? এমনকি, পাপীদের যারা ভালোবাসে, পাপীরা তাদেরই ভালোবাসে।
και ει αγαπατε τους αγαπωντας υμας ποια υμιν χαρις εστιν και γαρ οι αμαρτωλοι τους αγαπωντας αυτους αγαπωσιν
33 যারা তোমাদের উপকার করে, তোমরা যদি তাদেরই উপকার করো, তাহলে তোমাদের কৃতিত্ব কোথায়? পাপীরাও তো তাই করে।
και εαν αγαθοποιητε τους αγαθοποιουντας υμας ποια υμιν χαρις εστιν και γαρ οι αμαρτωλοι το αυτο ποιουσιν
34 যাদের কাছে ঋণ পরিশোধের নিশ্চয়তা আছে, শুধুমাত্র তাদেরই যদি তোমরা ঋণ দাও, তাহলে তোমাদের কৃতিত্ব কোথায়? পাপীরাও তো তাদের সমস্ত ঋণ ফেরত পাওয়ার আশায় পাপীদের ঋণ দেয়।
και εαν δανειζητε παρ ων ελπιζετε απολαβειν ποια υμιν χαρις εστιν και γαρ αμαρτωλοι αμαρτωλοις δανειζουσιν ινα απολαβωσιν τα ισα
35 কিন্তু তোমরা শত্রুদেরও ভালোবেসো, তাদের মঙ্গল কোরো এবং কোনো কিছু ফেরত পাওয়ার প্রত্যাশা না করে, তাদের ঋণ দিয়ো। তাহলে তোমাদের পুরস্কার হবে প্রচুর। আর তোমরা হবে পরাৎপরের সন্তান, কারণ তিনি অকৃতজ্ঞ ও দুর্জনদের প্রতিও কৃপাবান।
πλην αγαπατε τους εχθρους υμων και αγαθοποιειτε και δανειζετε μηδεν απελπιζοντες και εσται ο μισθος υμων πολυς και εσεσθε υιοι υψιστου οτι αυτος χρηστος εστιν επι τους αχαριστους και πονηρους
36 অতএব, তোমাদের পিতা যেমন দয়ালু, তোমরাও তেমনই দয়ালু হও।
γινεσθε ουν οικτιρμονες καθως και ο πατηρ υμων οικτιρμων εστιν
37 “বিচার কোরো না, তাহলে তোমাদের বিচার করা হবে না। কাউকে দোষী কোরো না, তাহলে তোমাদেরও দোষী সাব্যস্ত করা হবে না। ক্ষমা কোরো, তাহলে তোমাদেরও ক্ষমা করা হবে।
και μη κρινετε και ου μη κριθητε μη καταδικαζετε και ου μη καταδικασθητε απολυετε και απολυθησεσθε
38 দান কোরো, তোমাদেরও দেওয়া হবে। প্রচুর পরিমাণে, ঠেসে, ঝাঁকিয়ে তোমাদের পাত্র এমনভাবে তোমাদের কোলে ভরিয়ে দেওয়া হবে, যেন তা উপচে পড়ে। কারণ যে মানদণ্ডে তোমরা পরিমাপ করবে, সেই একই মানদণ্ডে পরিমাপ করে তোমাদের ফেরত দেওয়া হবে।”
διδοτε και δοθησεται υμιν μετρον καλον πεπιεσμενον και σεσαλευμενον και υπερεκχυνομενον δωσουσιν εις τον κολπον υμων τω γαρ αυτω μετρω ω μετρειτε αντιμετρηθησεται υμιν
39 পরে তিনি তাদের এই রূপকটি বললেন, “একজন অন্ধ কি আর একজন অন্ধকে পথ দেখাতে পারে? তারা দুজনেই কি কোনো গর্তে পড়বে না?
ειπεν δε παραβολην αυτοις μητι δυναται τυφλος τυφλον οδηγειν ουχι αμφοτεροι εις βοθυνον πεσουνται
40 শিষ্য তার গুরুর ঊর্ধ্বে নয়, কিন্তু সম্পূর্ণ শিক্ষালাভ করলে প্রত্যেক শিষ্যও তার গুরুর সমকক্ষ হয়ে উঠতে পারে।
ουκ εστιν μαθητης υπερ τον διδασκαλον αυτου κατηρτισμενος δε πας εσται ως ο διδασκαλος αυτου
41 “তোমার ভাইয়ের চোখে যে কাঠের গুঁড়ো রয়েছে, কেবলমাত্র সেটিই দেখছ? অথচ তোমার নিজের চোখে যে কড়িকাঠ রয়েছে, তার প্রতি মনোযোগ দিচ্ছ না কেন?
τι δε βλεπεις το καρφος το εν τω οφθαλμω του αδελφου σου την δε δοκον την εν τω ιδιω οφθαλμω ου κατανοεις
42 তুমি কী করে তোমার ভাইকে বলতে পারো, ‘এসো, তোমার চোখ থেকে কাঠের গুঁড়োটি বের করে দিই,’ যখন তোমার নিজের চোখের কড়িকাঠ দেখতে পাচ্ছ না? ওহে ভণ্ড, প্রথমে নিজের চোখ থেকে কড়িকাঠটি বের করো, তাহলেই তোমার ভাইয়ের চোখ থেকে কাঠের গুঁড়োটি বের করার জন্য স্পষ্ট দেখতে পাবে।
η πως δυνασαι λεγειν τω αδελφω σου αδελφε αφες εκβαλω το καρφος το εν τω οφθαλμω σου αυτος την εν τω οφθαλμω σου δοκον ου βλεπων υποκριτα εκβαλε πρωτον την δοκον εκ του οφθαλμου σου και τοτε διαβλεψεις εκβαλειν το καρφος το εν τω οφθαλμω του αδελφου σου
43 “কোনো ভালো গাছে মন্দ ফল ধরে না, আবার মন্দ গাছেও ভালো ফল ধরে না।
ου γαρ εστιν δενδρον καλον ποιουν καρπον σαπρον ουδε δενδρον σαπρον ποιουν καρπον καλον
44 তার ফলের দ্বারাই প্রত্যেক গাছের পরিচয় পাওয়া যায়। লোকে কাঁটাঝোপ থেকে ডুমুর বা শেয়ালকাঁটা থেকে আঙুর সংগ্রহ করে না।
εκαστον γαρ δενδρον εκ του ιδιου καρπου γινωσκεται ου γαρ εξ ακανθων συλλεγουσιν συκα ουδε εκ βατου τρυγωσιν σταφυλην
45 ভালো মানুষ তার অন্তরের সঞ্চিত ভালো ভাণ্ডার থেকে ভালো বিষয়ই বের করে, এবং মন্দ মানুষ তার অন্তরের সঞ্চিত মন্দ ভাণ্ডার থেকে মন্দ বিষয়ই বের করে। কারণ হৃদয় থেকে যা উপচে পড়ে মুখ সেকথাই ব্যক্ত করে।
ο αγαθος ανθρωπος εκ του αγαθου θησαυρου της καρδιας αυτου προφερει το αγαθον και ο πονηρος ανθρωπος εκ του πονηρου θησαυρου της καρδιας αυτου προφερει το πονηρον εκ γαρ του περισσευματος της καρδιας λαλει το στομα αυτου
46 “কেন তোমরা আমাকে ‘প্রভু, প্রভু,’ বলে সম্বোধন করো, অথচ আমি যা বলি, তা তোমরা করো না?
τι δε με καλειτε κυριε κυριε και ου ποιειτε α λεγω
47 যে আমার কাছে এসে আমার কথা শুনে কাজ করে, সে যে কেমন লোক, তা আমি তোমাদের বলি।
πας ο ερχομενος προς με και ακουων μου των λογων και ποιων αυτους υποδειξω υμιν τινι εστιν ομοιος
48 সে এমন একজন লোক, যে বাড়ি তৈরি করতে গিয়ে গভীর গর্ত খুঁড়ে শক্ত পাথরের উপর তার ভিত্তিমূল স্থাপন করল। যখন বন্যা এল, প্রবল স্রোত বাড়িতে এসে আঘাত করল, তাকে টলাতে পারল না, কারণ তা দৃঢ়ভাবে নির্মিত হয়েছিল।
ομοιος εστιν ανθρωπω οικοδομουντι οικιαν ος και εσκαψεν και εβαθυνεν και εθηκεν θεμελιον επι την πετραν πλημμυρας δε γενομενης προσερρηξεν ο ποταμος τη οικια εκεινη και ουκ ισχυσεν σαλευσαι αυτην τεθεμελιωτο γαρ επι την πετραν
49 কিন্তু যে আমার কথা শুনেও সেই অনুযায়ী কাজ করে না, সে এমন একজনের মতো, যে ভিত ছাড়াই জমিতে বাড়ি নির্মাণ করল। প্রবল স্রোত যে মুহূর্তে সেই বাড়িতে আঘাত হানল, বাড়িটি পড়ে গেল, আর সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে গেল।”
ο δε ακουσας και μη ποιησας ομοιος εστιν ανθρωπω οικοδομησαντι οικιαν επι την γην χωρις θεμελιου η προσερρηξεν ο ποταμος και ευθυς επεσεν και εγενετο το ρηγμα της οικιας εκεινης μεγα
