দানিয়েল 6
1 সম্রাট দারিয়াবস তার রাজ্যে একশো কুড়ি জন রাজ্যপাল নিয়োগ করলেন, যারা তার রাজত্ব জুড়ে শাসন করবে
καὶ κατέστησε σατράπας ἑκατὸν εἴκοσι ἑπτὰ ἐπὶ πάσης τῆς βασιλείας αὐτοῦ
2 তাদের উপরে তিনজন শাসককে নিয়োগ করলেন, দানিয়েল ছিলেন তাদের মধ্যে একজন। এই রাজ্যপালেরা শাসকদের কাছে জবাবদিহি করত যাতে রাজার কোনো লোকসান না হয়।
καὶ ἐπ’ αὐτῶν ἄνδρας τρεῖς ἡγουμένους αὐτῶν καὶ Δανιηλ εἷς ἦν τῶν τριῶν ἀνδρῶν
3 এখন দানিয়েল তার ব্যতিক্রমী গুণাবলির দ্বারা শাসকদের এবং রাজ্যপালদের মধ্যে নিজেকে এমনভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন যে রাজা তাকে সমগ্র রাজ্যের উপর নিয়োগ করার পরিকল্পনা করলেন।
ὑπὲρ πάντας ἔχων ἐξουσίαν ἐν τῇ βασιλείᾳ καὶ Δανιηλ ἦν ἐνδεδυμένος πορφύραν καὶ μέγας καὶ ἔνδοξος ἔναντι Δαρείου τοῦ βασιλέως καθότι ἦν ἔνδοξος καὶ ἐπιστήμων καὶ συνετός καὶ πνεῦμα ἅγιον ἐν αὐτῷ καὶ εὐοδούμενος ἐν ταῖς πραγματείαις τοῦ βασιλέως αἷς ἔπρασσε τότε ὁ βασιλεὺς ἐβουλεύσατο καταστῆσαι τὸν Δανιηλ ἐπὶ πάσης τῆς βασιλείας αὐτοῦ καὶ τοὺς δύο ἄνδρας οὓς κατέστησε μετ’ αὐτοῦ καὶ σατράπας ἑκατὸν εἴκοσι ἑπτά
4 এতে শাসকেরা ও রাজ্যপালেরা রাজকার্যে দানিয়েলের ভুল ত্রুটি খুঁজতে লাগলেন কিন্তু তারা কোনো দোষই খুঁজে পেলেন না কেননা দানিয়েল ছিলেন বিশ্বস্ত; তিনি অসৎ বা অবহেলাকারী ছিলেন না।
ὅτε δὲ ἐβουλεύσατο ὁ βασιλεὺς καταστῆσαι τὸν Δανιηλ ἐπὶ πάσης τῆς βασιλείας αὐτοῦ τότε βουλὴν καὶ γνώμην ἐβουλεύσαντο ἐν ἑαυτοῖς οἱ δύο νεανίσκοι πρὸς ἀλλήλους λέγοντες ἐπεὶ οὐδεμίαν ἁμαρτίαν οὐδὲ ἄγνοιαν ηὕρισκον κατὰ τοῦ Δανιηλ περὶ ἧς κατηγορήσουσιν αὐτοῦ πρὸς τὸν βασιλέα
5 শেষে তারা বললেন, “ঈশ্বরের বিধানসংক্রান্ত বিষয় ছাড়া দানিয়েলকে অভিযুক্ত করবার মতো কোনও ত্রুটি পাওয়া যাবে না।”
καὶ εἶπαν δεῦτε στήσωμεν ὁρισμὸν καθ’ ἑαυτῶν ὅτι πᾶς ἄνθρωπος οὐκ ἀξιώσει ἀξίωμα καὶ οὐ μὴ εὔξηται εὐχὴν ἀπὸ παντὸς θεοῦ ἕως ἡμερῶν τριάκοντα ἀλλ’ ἢ παρὰ Δαρείου τοῦ βασιλέως εἰ δὲ μή ἀποθανεῖται ἵνα ἡττήσωσι τὸν Δανιηλ ἐναντίον τοῦ βασιλέως καὶ ῥιφῇ εἰς τὸν λάκκον τῶν λεόντων ᾔδεισαν γὰρ ὅτι Δανιηλ προσεύχεται καὶ δεῖται κυρίου τοῦ θεοῦ αὐτοῦ τρὶς τῆς ἡμέρας
6 তখন সেই শাসকগণ ও রাজ্যপালরা সকলে মিলে রাজার কাছে গেলেন ও বললেন, “রাজা দারিয়াবস চিরজীবী হোন!
τότε προσήλθοσαν οἱ ἄνθρωποι ἐκεῖνοι καὶ εἶπαν ἐναντίον τοῦ βασιλέως
7 রাজ্যের সকল শাসক, উপরাজ্যপাল, রাজ্যপাল, উপদেষ্টা এবং প্রদেশপাল সম্মত হয়েছে যে, মহারাজ একটি আদেশ জারি করুন ও বলবৎ করুন যে আগামী তিরিশ দিনে কেউ যদি মহারাজ ছাড়া অন্য কোনো দেবতা বা মানুষের কাছে প্রার্থনা করে, তবে হে মহারাজ, তাকে সিংহের গুহায় ফেলে দেওয়া হবে।
ὁρισμὸν καὶ στάσιν ἐστήσαμεν ὅτι πᾶς ἄνθρωπος ὃς ἂν εὔξηται εὐχὴν ἢ ἀξιώσῃ ἀξίωμά τι παρὰ παντὸς θεοῦ ἕως ἡμερῶν τριάκοντα ἀλλ’ ἢ παρὰ Δαρείου τοῦ βασιλέως ῥιφήσεται εἰς τὸν λάκκον τῶν λεόντων
8 তাই, হে মহারাজ, এই আদেশনামা জারি করুন ও লিখিত আকারে বলবৎ করুন, যেন কেউ তা পরিবর্তন করতে না পারে, যেমন মাদীয় ও পারসিকদের ব্যবস্থানুসারে কোনো আদেশনামা বতিল হয় না।”
καὶ ἠξίωσαν τὸν βασιλέα ἵνα στήσῃ τὸν ὁρισμὸν καὶ μὴ ἀλλοιώσῃ αὐτόν διότι ᾔδεισαν ὅτι Δανιηλ προσεύχεται καὶ δεῖται τρὶς τῆς ἡμέρας ἵνα ἡττηθῇ διὰ τοῦ βασιλέως καὶ ῥιφῇ εἰς τὸν λάκκον τῶν λεόντων
9 তাই রাজা দারিয়াবস ওই আদেশনামা লিখিত আকারে জারি করলেন।
καὶ οὕτως ὁ βασιλεὺς Δαρεῖος ἔστησε καὶ ἐκύρωσεν
10 দানিয়েল যখন শুনলেন যে আদেশনামা জারি হয়েছে, তিনি তার বাড়ির উপরের ঘরে ফিরে গেলেন, যে ঘরের জানালা জেরুশালেমের দিকে খুলত। দিনে তিনবার অভ্যাসমতো নতজানু হলেন ও প্রার্থনা করলেন এবং ঈশ্বরের প্রশংসা করলেন।
ἐπιγνοὺς δὲ Δανιηλ τὸν ὁρισμόν ὃν ἔστησε κατ’ αὐτοῦ θυρίδας ἤνοιξεν ἐν τῷ ὑπερῴῳ αὐτοῦ κατέναντι Ιερουσαλημ καὶ ἔπιπτεν ἐπὶ πρόσωπον αὐτοῦ τρὶς τῆς ἡμέρας καθὼς ἐποίει ἔμπροσθεν καὶ ἐδεῖτο
11 তখন এই লোকেরা মিলিতভাবে গেলেন ও দেখলেন দানিয়েল ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করছেন ও সাহায্য চাইছেন।
καὶ αὐτοὶ ἐτήρησαν τὸν Δανιηλ καὶ κατελάβοσαν αὐτὸν εὐχόμενον τρὶς τῆς ἡμέρας καθ’ ἑκάστην ἡμέραν
12 তখন তারা রাজার কাছে গেলেন ও রাজার আদেশনামার বিষয়ে বললেন, “মহারাজ, আপনি কি এই আদেশনামা জারি করেননি, যে তিরিশ দিনের মধ্যে কেউ যদি মহারাজ ছাড়া অন্য কোনো দেবতা বা মানুষের আরাধনা করে তবে তাকে সিংহের গুহায় ফেলে দেওয়া হবে?” রাজা বললেন, “সে আদেশ এখনও জারি রয়েছে; মাদীয় ও পারসিকদের রীতি অনুসারে তা বাতিল হবার নয়।”
τότε οὗτοι οἱ ἄνθρωποι ἐνέτυχον τῷ βασιλεῖ καὶ εἶπαν Δαρεῖε βασιλεῦ οὐχ ὁρισμὸν ὡρίσω ἵνα πᾶς ἄνθρωπος μὴ εὔξηται εὐχὴν μηδὲ ἀξιώσῃ ἀξίωμα παρὰ παντὸς θεοῦ ἕως ἡμερῶν τριάκοντα ἀλλὰ παρὰ σοῦ βασιλεῦ εἰ δὲ μή ῥιφήσεται εἰς τὸν λάκκον τῶν λεόντων ἀποκριθεὶς δὲ ὁ βασιλεὺς εἶπεν αὐτοῖς ἀκριβὴς ὁ λόγος καὶ μενεῖ ὁ ὁρισμός καὶ εἶπον αὐτῷ ὁρκίζομέν σε τοῖς Μήδων καὶ Περσῶν δόγμασιν ἵνα μὴ ἀλλοιώσῃς τὸ πρόσταγμα μηδὲ θαυμάσῃς πρόσωπον καὶ ἵνα μὴ ἐλαττώσῃς τι τῶν εἰρημένων καὶ κολάσῃς τὸν ἄνθρωπον ὃς οὐκ ἐνέμεινε τῷ ὁρισμῷ τούτῳ καὶ εἶπεν οὕτως ποιήσω καθὼς λέγετε καὶ ἕστηκέ μοι τοῦτο
13 তখন তারা রাজাকে বললেন, “হে মহারাজ, দানিয়েল নামে যিহূদা দেশের বন্দিদের মধ্যে একজন আপনাকে গ্রাহ্য করে না বা আপনার জারি করা লিখিত আদেশ মান্য করে না। সে এখনও দিনে তিনবার নিয়মিত প্রার্থনা করে।”
καὶ εἶπαν ἰδοὺ εὕρομεν Δανιηλ τὸν φίλον σου εὐχόμενον καὶ δεόμενον τοῦ προσώπου τοῦ θεοῦ αὐτοῦ τρὶς τῆς ἡμέρας
14 রাজা যখন একথা শুনলেন তখন অত্যন্ত উদ্বিগ্ন হলেন; তিনি দানিয়েলকে রক্ষা করতে দৃঢ়সংকল্প ছিলেন এবং সূর্যাস্ত পর্যন্ত তাকে বাঁচানোর সব রকম চেষ্টা করলেন।
καὶ λυπούμενος ὁ βασιλεὺς εἶπεν ῥιφῆναι τὸν Δανιηλ εἰς τὸν λάκκον τῶν λεόντων κατὰ τὸν ὁρισμόν ὃν ἔστησε κατ’ αὐτοῦ τότε ὁ βασιλεὺς σφόδρα ἐλυπήθη ἐπὶ τῷ Δανιηλ καὶ ἐβοήθει τοῦ ἐξελέσθαι αὐτὸν ἕως δυσμῶν ἡλίου ἀπὸ τῶν χειρῶν τῶν σατραπῶν
15 তখন সেই লোকেরা আবার মিলিতভাবে রাজা দারিয়াবসের কাছে গেলেন ও তাকে বললেন, “মহারাজ, মনে রাখবেন, যে মাদীয় ও পারসিকদের রীতি অনুসারে রাজার আদেশনামা কখনও পরিবর্তন হয় না।”
καὶ οὐκ ἠδύνατο ἐξελέσθαι αὐτὸν ἀπ’ αὐτῶν
16 তখন রাজা আদেশ দিলেন এবং তারা দানিয়েলকে ধরে আনলেন এবং তাকে সিংহের গুহায় ফেলে দিলেন। রাজা দানিয়েলকে বললেন, “তোমার ঈশ্বর, যাকে তুমি নিয়মিত সেবা করো, সেই তোমাকে রক্ষা করুক।”
ἀναβοήσας δὲ Δαρεῖος ὁ βασιλεὺς εἶπε τῷ Δανιηλ ὁ θεός σου ᾧ σὺ λατρεύεις ἐνδελεχῶς τρὶς τῆς ἡμέρας αὐτὸς ἐξελεῖταί σε ἐκ χειρὸς τῶν λεόντων ἕως πρωὶ θάρρει
17 একটি বড়ো পাথর আনা হল ও গুহার মুখ বন্ধ করা হল এবং রাজা ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সিলমোহর তার উপর বসানো হল যেন দানিয়েলের অবস্থার কোনো পরিবর্তন না হয়
τότε Δανιηλ ἐρρίφη εἰς τὸν λάκκον τῶν λεόντων καὶ ἠνέχθη λίθος καὶ ἐτέθη εἰς τὸ στόμα τοῦ λάκκου καὶ ἐσφραγίσατο ὁ βασιλεὺς ἐν τῷ δακτυλίῳ ἑαυτοῦ καὶ ἐν τοῖς δακτυλίοις τῶν μεγιστάνων αὐτοῦ ὅπως μὴ ἀπ’ αὐτῶν ἀρθῇ ὁ Δανιηλ ἢ ὁ βασιλεὺς αὐτὸν ἀνασπάσῃ ἐκ τοῦ λάκκου
18 তখন রাজা প্রাসাদে ফিরে গেলেন কিন্তু কিছু খাওয়াদাওয়া না করে ও কোনো আমোদ-প্রমোদ না করে, রাত্রি কাটালেন; এবং সারারাত ঘুমাতে পারলেন না।
τότε ὑπέστρεψεν ὁ βασιλεὺς εἰς τὰ βασίλεια αὐτοῦ καὶ ηὐλίσθη νῆστις καὶ ἦν λυπούμενος περὶ τοῦ Δανιηλ τότε ὁ θεὸς τοῦ Δανιηλ πρόνοιαν ποιούμενος αὐτοῦ ἀπέκλεισε τὰ στόματα τῶν λεόντων καὶ οὐ παρηνώχλησαν τῷ Δανιηλ
19 রাজা খুব ভোরে উঠলেন ও সিংহের গুহার দিকে ছুটে গেলেন।
καὶ ὁ βασιλεὺς Δαρεῖος ὤρθρισε πρωὶ καὶ παρέλαβε μεθ’ ἑαυτοῦ τοὺς σατράπας καὶ πορευθεὶς ἔστη ἐπὶ τοῦ στόματος τοῦ λάκκου τῶν λεόντων
20 যখন তিনি সিংহের গুহার কাছে এলেন, তখন উদ্বেগের সঙ্গে চিৎকার করলেন, “দানিয়েল, জীবন্ত ঈশ্বরের সেবক; যে ঈশ্বরকে তুমি নিষ্ঠার সঙ্গে আরাধনা করো, তিনি কি তোমাকে সিংহের মুখ থেকে রক্ষা করতে পেরেছেন?”
τότε ὁ βασιλεὺς ἐκάλεσε τὸν Δανιηλ φωνῇ μεγάλῃ μετὰ κλαυθμοῦ λέγων ὦ Δανιηλ εἰ ἄρα ζῇς καὶ ὁ θεός σου ᾧ λατρεύεις ἐνδελεχῶς σέσωκέ σε ἀπὸ τῶν λεόντων καὶ οὐκ ἠχρείωκάν σε
21 দানিয়েল উত্তরে দিলেন, “মহারাজ চিরজীবী হোন!
τότε Δανιηλ ἐπήκουσε φωνῇ μεγάλῃ καὶ εἶπεν βασιλεῦ ἔτι εἰμὶ ζῶν
22 আমার ঈশ্বর তাঁর দূত পাঠিয়েছেন এবং সিংহের মুখ বন্ধ করেছেন। তারা আমার কোনো ক্ষতি করেনি কারণ ঈশ্বরের দৃষ্টিতে আমাকে নির্দোষ পাওয়া গেছে। এবং, মহারাজ, আপনার সামনেও আমি কোনো অপরাধ করিনি।”
καὶ σέσωκέ με ὁ θεὸς ἀπὸ τῶν λεόντων καθότι δικαιοσύνη ἐν ἐμοὶ εὑρέθη ἐναντίον αὐτοῦ καὶ ἐναντίον δὲ σοῦ βασιλεῦ οὔτε ἄγνοια οὔτε ἁμαρτία εὑρέθη ἐν ἐμοί σὺ δὲ ἤκουσας ἀνθρώπων πλανώντων βασιλεῖς καὶ ἔρριψάς με εἰς τὸν λάκκον τῶν λεόντων εἰς ἀπώλειαν
23 তখন রাজা আনন্দে আত্মহারা হলেন এবং সিংহের গুহা থেকে দানিয়েলকে তুলতে আদেশ দিলেন। যখন দানিয়েলকে গুহা থেকে তোলা হল, দেখা গেল যে তার গায়ে কোনও ক্ষত ছিল না কারণ সে তার ঈশ্বরে সম্পূর্ণ আস্থা রেখেছিল।
τότε συνήχθησαν πᾶσαι αἱ δυνάμεις καὶ εἶδον τὸν Δανιηλ ὡς οὐ παρηνώχλησαν αὐτῷ οἱ λέοντες
24 রাজার আদেশে, যারা দানিয়েলের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ এনেছিল, তাদের ধরে আনা হল এবং তাদের স্ত্রী ও সন্তানসহ সিংহের গুহায় ফেলে দেওয়া হল। তারা গুহার মেঝেতে পড়ার আগেই সিংহেরা ঝাঁপিয়ে পড়ল এবং তাদের সমস্ত হাড়গোড় নিশ্চিহ্ন করল।
τότε οἱ δύο ἄνθρωποι ἐκεῖνοι οἱ καταμαρτυρήσαντες τοῦ Δανιηλ αὐτοὶ καὶ αἱ γυναῖκες αὐτῶν καὶ τὰ τέκνα αὐτῶν ἐρρίφησαν τοῖς λέουσι καὶ οἱ λέοντες ἀπέκτειναν αὐτοὺς καὶ ἔθλασαν τὰ ὀστᾶ αὐτῶν
25 তখন রাজা দারিয়াবস পৃথিবীর সমস্ত দেশ ও ভাষাভাষী মানুষের কাছে লিখলেন: “তোমাদের মঙ্গল হোক!
τότε Δαρεῖος ἔγραψε πᾶσι τοῖς ἔθνεσι καὶ χώραις καὶ γλώσσαις τοῖς οἰκοῦσιν ἐν πάσῃ τῇ γῇ αὐτοῦ λέγων
26 “আমি এই আদেশ জারি করলাম যে আমার রাজ্যের চতুর্দিকে সমস্ত মানুষ দানিয়েলের ঈশ্বরকে ভয় ও ভক্তি করবে।
πάντες οἱ ἄνθρωποι οἱ ὄντες ἐν τῇ βασιλείᾳ μου ἔστωσαν προσκυνοῦντες καὶ λατρεύοντες τῷ θεῷ τοῦ Δανιηλ αὐτὸς γάρ ἐστι θεὸς μένων καὶ ζῶν εἰς γενεὰς γενεῶν ἕως τοῦ αἰῶνος
27 তিনি রক্ষা করেন, পরিত্রাণ দেন;
ἐγὼ Δαρεῖος ἔσομαι αὐτῷ προσκυνῶν καὶ δουλεύων πάσας τὰς ἡμέρας μου τὰ γὰρ εἴδωλα τὰ χειροποίητα οὐ δύνανται σῶσαι ὡς ἐλυτρώσατο ὁ θεὸς τοῦ Δανιηλ τὸν Δανιηλ
28 এবং দানিয়েল, পারস্য-রাজ দারিয়াবস ও কোরসের রাজত্বকালে সমৃদ্ধিলাভ করল।
καὶ ὁ βασιλεὺς Δαρεῖος προσετέθη πρὸς τὸ γένος αὐτοῦ καὶ Δανιηλ κατεστάθη ἐπὶ τῆς βασιλείας Δαρείου καὶ Κῦρος ὁ Πέρσης παρέλαβε τὴν βασιλείαν αὐτοῦ
