< সখরিয় ভাববাদীর বই 4 >

1 পরে যে স্বর্গদূত আমার সঙ্গে কথা বলছিলেন তিনি ফিরে এলেন এবং কাউকে ঘুম থেকে জাগানোর মত করে, আমাকে জাগালেন।
וַיָּ֕שָׁב הַמַּלְאָ֖ךְ הַדֹּבֵ֣ר בִּ֑י וַיְעִירֵ֕נִי כְּאִ֖ישׁ אֲשֶׁר־יֵעֹ֥ור מִשְּׁנָתֹֽו׃
2 তিনি আমাকে বললেন, “তুমি কি দেখতে পাচ্ছ?” আমি বললাম, “আমি একটা সোনার বাতিদান দেখতে পাচ্ছি যার মাথায় রয়েছে একটা পাত্র, সেই বাতিদানের উপরে সাতটি প্রদীপ ও প্রত্যেকটি প্রদীপে সাতটি সলতে রাখবার জায়গা।
וַיֹּ֣אמֶר אֵלַ֔י מָ֥ה אַתָּ֖ה רֹאֶ֑ה וַיֹאמֶר (וָאֹמַ֡ר) רָאִ֣יתִי ׀ וְהִנֵּ֣ה מְנֹורַת֩ זָהָ֨ב כֻּלָּ֜הּ וְגֻלָּ֣הּ עַל־רֹאשָׁ֗הּ וְשִׁבְעָ֤ה נֵרֹתֶ֙יהָ֙ עָלֶ֔יהָ שִׁבְעָ֤ה וְשִׁבְעָה֙ מֽוּצָקֹ֔ות לַנֵּרֹ֖ות אֲשֶׁ֥ר עַל־רֹאשָֽׁהּ׃
3 তার কাছে আছে দুইটি জিতবৃক্ষ, ডানদিকে একটা ও বাঁদিকে আর একটা।”
וּשְׁנַ֥יִם זֵיתִ֖ים עָלֶ֑יהָ אֶחָד֙ מִימִ֣ין הַגֻּלָּ֔ה וְאֶחָ֖ד עַל־שְׂמֹאלָֽהּ׃
4 আমি তাঁকে জিজ্ঞাসা করলাম, “হে আমার প্রভু, এগুলো কি?”
וָאַ֙עַן֙ וָֽאֹמַ֔ר אֶל־הַמַּלְאָ֛ךְ הַדֹּבֵ֥ר בִּ֖י לֵאמֹ֑ר מָה־אֵ֖לֶּה אֲדֹנִֽי׃
5 তাতে যে স্বর্গদূত আমার সঙ্গে কথা বলছিলেন তিনি আমাকে বললেন, “এগুলো কি তা কি তুমি জান না?” আমি বললাম, “হে আমার প্রভু, আমি জানি না।”
וַ֠יַּעַן הַמַּלְאָ֞ךְ הַדֹּבֵ֥ר בִּי֙ וַיֹּ֣אמֶר אֵלַ֔י הֲלֹ֥וא יָדַ֖עְתָּ מָה־הֵ֣מָּה אֵ֑לֶּה וָאֹמַ֖ר לֹ֥א אֲדֹנִֽי׃
6 তখন তিনি আমাকে বললেন, সরুব্বাবিলের প্রতি সদাপ্রভুর এই বাক্য, শক্তি দিয়ে নয় ক্ষমতা দিয়েও নয়, কিন্তু আমার আত্মা দিয়েই, বাহিনীদের সদাপ্রভু এই কথা বলেন।
וַיַּ֜עַן וַיֹּ֤אמֶר אֵלַי֙ לֵאמֹ֔ר זֶ֚ה דְּבַר־יְהוָ֔ה אֶל־זְרֻבָּבֶ֖ל לֵאמֹ֑ר לֹ֤א בְחַ֙יִל֙ וְלֹ֣א בְכֹ֔חַ כִּ֣י אִם־בְּרוּחִ֔י אָמַ֖ר יְהוָ֥ה צְבָאֹֽות׃
7 হে বিরাট পাহাড়, তুমি কে? সরুব্বাবিলের সামনে তুমি সমভূমি হবে এবং সে চিৎকার করে অনুগ্রহ, এর প্রতি অনুগ্রহ বলতে বলতে সেই প্রধান পাথরটি বার করে নিয়ে আসবে।
מִֽי־אַתָּ֧ה הַֽר־הַגָּדֹ֛ול לִפְנֵ֥י זְרֻבָּבֶ֖ל לְמִישֹׁ֑ר וְהֹוצִיא֙ אֶת־הָאֶ֣בֶן הָרֹאשָׁ֔ה תְּשֻׁאֹ֕ות חֵ֥ן חֵ֖ן לָֽהּ׃ פ
8 তারপর সদাপ্রভুর এই বাক্য আমার কাছে উপস্থিত হল,
וַיְהִ֥י דְבַר־יְהוָ֖ה אֵלַ֥י לֵאמֹֽר׃
9 সরুব্বাবিলের হাত এই মন্দিরের ভিত্তি স্থাপন করেছে; তার হাতই সেটা শেষ করবে। তাতে তুমি জানতে পারবে যে, বাহিনীদের সদাপ্রভুই তোমাদের কাছে আমাকে পাঠিয়েছেন।
יְדֵ֣י זְרֻבָּבֶ֗ל יִסְּד֛וּ הַבַּ֥יִת הַזֶּ֖ה וְיָדָ֣יו תְּבַצַּ֑עְנָה וְיָ֣דַעְתָּ֔ כִּֽי־יְהוָ֥ה צְבָאֹ֖ות שְׁלָחַ֥נִי אֲלֵיכֶֽם׃
10 ১০ কে ক্ষুদ্র বিষয়ের দিন কে তুচ্ছ করেছে? কিন্তু সরুব্বাবিলের হাতে ওলনদড়িটা দেখে সেই সাতটি প্রদীপ আনন্দ করবে, এগুলি সদাপ্রভুর চোখ যা সারা পৃথিবী প্রদক্ষিণে করে।
כִּ֣י מִ֣י בַז֮ לְיֹ֣ום קְטַנֹּות֒ וְשָׂמְח֗וּ וְרָא֞וּ אֶת־הָאֶ֧בֶן הַבְּדִ֛יל בְּיַ֥ד זְרֻבָּבֶ֖ל שִׁבְעָה־אֵ֑לֶּה עֵינֵ֣י יְהוָ֔ה הֵ֥מָּה מְשֹׁוטְטִ֖ים בְּכָל־הָאָֽרֶץ׃
11 ১১ তখন আমি তাঁকে জিজ্ঞাসা করলাম, “ঐ বাতিদানের ডানদিকে ও বাঁদিকে যে দুইটি জিতবৃক্ষ আছে সেগুলো কি?”
וָאַ֖עַן וָאֹמַ֣ר אֵלָ֑יו מַה־שְּׁנֵ֤י הַזֵּיתִים֙ הָאֵ֔לֶה עַל־יְמִ֥ין הַמְּנֹורָ֖ה וְעַל־שְׂמֹאולָֽהּ׃
12 ১২ দ্বিতীয়বার তাঁকে জিজ্ঞাসা করলাম, “ঐ দুইটি জিতবৃক্ষের ডাল যা দুইটি সোনালী নলের পাশে আছে এবং যার মধ্যে দিয়ে সোনালী তেল বার হয়ে আসছে, ঐ ডালগুলোর অর্থ কি?”
וָאַ֣עַן שֵׁנִ֔ית וָאֹמַ֖ר אֵלָ֑יו מַה־שְׁתֵּ֞י שִׁבֲּלֵ֣י הַזֵּיתִ֗ים אֲשֶׁר֙ בְּיַ֗ד שְׁנֵי֙ צַנְתְּרֹ֣ות הַזָּהָ֔ב הַֽמְרִיקִ֥ים מֵעֲלֵיהֶ֖ם הַזָּהָֽב׃
13 ১৩ তখন তিনি উত্তর দিয়ে বললেন, “তুমি কি জান না ঐ দুইটির অর্থ কি?” আমি বললাম, “হে আমার প্রভু, জানি না।”
וַיֹּ֤אמֶר אֵלַי֙ לֵאמֹ֔ר הֲלֹ֥וא יָדַ֖עְתָּ מָה־אֵ֑לֶּה וָאֹמַ֖ר לֹ֥א אֲדֹנִֽי׃
14 ১৪ তখন তিনি আমাকে বললেন, “এরা হল সেই অভিষিক্ত দুই জন, যারা সমস্ত পৃথিবীর প্রভুর সামনে দাঁড়িয়ে থাকে।”
וַיֹּ֕אמֶר אֵ֖לֶּה שְׁנֵ֣י בְנֵֽי־הַיִּצְהָ֑ר הָעֹמְדִ֖ים עַל־אֲדֹ֥ון כָּל־הָאָֽרֶץ׃

< সখরিয় ভাববাদীর বই 4 >