< রোমীয় 3 >

1 তবে ইহূদিদের বিশেষ সুবিধা কি আছে? এবং ত্বকছেদ করেই বা লাভ কি?
پس برتری یهود چیست؟ و یا از ختنه چه فایده؟۱
2 এটা সব দিক থেকে মহান। প্রথমত, ঈশ্বরের প্রকাশিত বাক্যে তাদের বিশ্বাস ছিল।
بسیار از هر جهت؛ اول آنکه بدیشان کلام خدا امانت داده شده است.۲
3 কারণ কোনো ইহূদি যদি অবিশ্বাসী হয়ে থাকে তাতেই বা কি? তাদের অবিশ্বাস কি ঈশ্বরের বিশ্বস্ততাকে ফলহীন করবে?
زیرا که چه بگوییم اگر بعضی ایمان نداشتند؟ آیابی ایمانی‌ایشان امانت خدا را باطل می‌سازد؟۳
4 তার কোনো মানে নেই। বরং, এমনকি প্রতিটি মানুষ মিথ্যাবাদী হলেও ঈশ্বরকে সত্য বলে স্বীকার করা হোক। যেমন শাস্ত্রে লেখা আছে, “তুমি হয়ত তোমার বাক্যে ধার্মিক বলে গণ্য হও এবং তুমি বিচারের দিন জয়ী হবে।”
حاشا! بلکه خدا راستگو باشد و هر انسان دروغگو، چنانکه مکتوب است: «تا اینکه درسخنان خود مصدق شوی و در داوری خودغالب آیی.»۴
5 কিন্তু আমাদের অধার্মিকতা ঈশ্বরের ধার্ম্মিকতা বুঝতে সাহায্য করে, আমরা তখন কি বলব? ঈশ্বর অধার্ম্মিক নয় যিনি ক্রোধে প্রতিফল দেন, তিনি কি অন্যায় করেন? আমি মানুষের বিচার অনুযায়ী বলছি।
لکن اگر ناراستی ما عدالت خدا را ثابت می‌کند، چه گوییم؟ آیا خدا ظالم است وقتی که غضب می‌نماید؟ بطور انسان سخن می‌گویم.۵
6 ঈশ্বর কখনো অন্যায় করেন না। কারণ তাহলে ঈশ্বর কেমন করে পৃথিবীর মানুষকে বিচার করবেন?
حاشا! در این صورت خدا چگونه عالم راداوری خواهد کرد؟۶
7 কিন্তু আমার মিথ্যার মাধ্যমে যদি ঈশ্বরের সত্য প্রকাশ পায় এবং তাঁর গৌরব উপচিয়া পড়ে, তবে আমি এখনও পাপী বলে বিচারিত হচ্ছি কেন?
زیرا اگر به دروغ من، راستی خدا برای جلال او افزون شود، پس چرا برمن نیز چون گناهکار حکم شود؟۷
8 আর কেনই বা বলব না যেমন আমাদের অনেক মন্দ আছে এবং যেমন তারা নিন্দা করে বলে যে আমরা বলে থাকি চল আমরা খারাপ কাজ করি, তবে যেন ভালো ফল পাওয়া যায়? তাদের জন্য বিচার অবশ্যই আছে।
و چرا نگوییم، چنانکه بعضی بر ما افترا می‌زنند و گمان می‌برندکه ما چنین می‌گوییم، بدی بکنیم تا نیکویی حاصل شود؟ که قصاص ایشان به انصاف است.۸
9 তারপর কি হলো? আমাদের অবস্থা কি অন্যদের থেকে ভালো? তা মোটেই নয়। কারণ আমরা এর আগে ইহূদি ও গ্রীক উভয়কে দোষ দিয়েছি যে, তারা সবাই পাপের মধ্যে আছে।
پس چه گوییم؟ آیا برتری داریم؟ نه به هیچ وجه! زیرا پیش ادعا وارد آوردیم که یهود ویونانیان هر دو به گناه گرفتارند.۹
10 ১০ যেমন শাস্ত্রে লেখা আছে, “ধার্মিক কেউ নেই, একজনও নেই,
چنانکه مکتوب است که «کسی عادل نیست، یکی هم نی.۱۰
11 ১১ এমন কেউই নেই যে সে বোঝে। কেউই এমন নেই যে সে ঈশ্বরের সন্ধান করে।
کسی فهیم نیست، کسی طالب خدا نیست.۱۱
12 ১২ তারা সবাই বিপথে গিয়েছে, তারা একসঙ্গে অকেজো হয়েছে; এমন কেউ নেই যে ভালো কাজ করে, না, এতজনের মধ্যে একজনও নেই।
همه گمراه و جمیع باطل گردیده‌اند. نیکوکاری نیست یکی هم نی.۱۲
13 ১৩ তাদের গলা যেন খোলা কবরের মত। তাদের জিভ ছলনা করেছে। তাদের ঠোঁটের নিচে সাপের বিষ থাকে।
گلوی ایشان گور گشاده است و به زبانهای خود فریب می‌دهند. زهر مار در زیر لب ایشان است،۱۳
14 ১৪ তাদের মুখ অভিশাপ ও খারাপ কথায় পরিপূর্ণ;
ودهان ایشان پر از لعنت و تلخی است.۱۴
15 ১৫ তাদের পা রক্তপাতের জন্য জোরে চলে।
پایهای ایشان برای خون ریختن شتابان است.۱۵
16 ১৬ তাদের রাস্তায় ধ্বংস ও যন্ত্রণা থাকে।
هلاکت و پریشانی در طریقهای ایشان است،۱۶
17 ১৭ তাদের কোনো শান্তির পথ জানা নেই।
و طریق سلامتی را ندانسته‌اند.۱۷
18 ১৮ তাদের চোখে কোনো ঈশ্বর ভয় নেই।”
خدا ترسی درچشمانشان نیست.»۱۸
19 ১৯ এখন আমরা জানি যে, আইনে যা কিছু বলেছে, তা আইনের মধ্যে আছে এমন লোককে বলেছে; যেন প্রত্যেক মানুষের মুখ বন্ধ এবং সব পৃথিবীর মানুষ ঈশ্বরের বিচারের মুখোমুখি হয়।
الان آگاه هستیم که آنچه شریعت می‌گوید، به اهل شریعت خطاب می‌کند تا هر دهانی بسته شود و تمام عالم زیر قصاص خدا آیند.۱۹
20 ২০ এর কারণ হলো আইনের কাজ দিয়ে কোন মাংসই তাঁর সামনে ধার্মিক বলে গ্রহণ করা হবে না। কারণ আইন দিয়ে পাপের জ্ঞান আসে।
ازآنجا که به اعمال شریعت هیچ بشری در حضوراو عادل شمرده نخواهد شد، چونکه از شریعت دانستن گناه است.۲۰
21 ২১ কিন্তু এখন আইন কানুন ছাড়াই ঈশ্বরের ধার্ম্মিকতা প্রকাশ হয়েছে, আর ব্যবস্থা ও ভাববাদীর মাধ্যমে তার জন্য সাক্ষ্য দেওয়া হচ্ছে।
لکن الحال بدون شریعت، عدالت خداظاهر شده است، چنانکه تورات و انبیا بر آن شهادت می‌دهند؛۲۱
22 ২২ ঈশ্বরের সেই ধার্ম্মিকতা যীশু খ্রীষ্টে বিশ্বাসের মাধ্যমে যারা সবাই বিশ্বাস করে তাদের জন্য। কারণ সেখানে কোনো বিভেদ নেই।
یعنی عدالت خدا که بوسیله ایمان به عیسی مسیح است، به همه و کل آنانی که ایمان آورند. زیرا که هیچ تفاوتی نیست،۲۲
23 ২৩ কারণ সবাই পাপ করেছে এবং ঈশ্বরের গৌরব-বিহীন হয়েছে,
زیراهمه گناه کرده‌اند واز جلال خدا قاصر می‌باشند،۲۳
24 ২৪ সবাই বিনামূল্যে তাঁরই অনুগ্রহে, খ্রীষ্ট যীশুতে প্রাপ্য মুক্তির মাধ্যমে ধার্মিক বলে গণ্য হয়।
و به فیض او مجان عادل شمرده می‌شوند به وساطت آن فدیه‌ای که در عیسی مسیح است.۲۴
25 ২৫ তাঁকেই ঈশ্বর তাঁর রক্তের বিশ্বাসের মাধ্যমে প্রায়শ্চিত্ত করেছেন অর্থাৎ তাঁর জীবন উত্সর্গ করেছেন; যেন তিনি নিজের ধার্ম্মিকতা দেখান কারণ ঈশ্বরের সহ্যের গুনে মানুষের আগের পাপগুলি ক্ষমা করে কোনো শাস্তি দেয় নি।
که خدا او را از قبل معین کرد تا کفاره باشد به واسطه ایمان به وسیله خون او تا آنکه عدالت خود را ظاهر سازد، به‌سبب فرو گذاشتن خطایای سابق در حین تحمل خدا،۲۵
26 ২৬ আর এইগুলি হয়েছে যেন নিজের ধার্ম্মিকতা দেখান, কারণ যেন তিনি নিজে ধার্মিক থাকেন এবং যে কেউ যীশুতে বিশ্বাস করে তাকেও ধার্মিক বলে গণ্য করেন।
برای اظهار عدالت خود در زمان حاضر، تا او عادل شود و عادل شمارد هرکسی را که به عیسی ایمان آورد.۲۶
27 ২৭ তবে গর্ব কোথায় থাকলো? তা দূর হয়েছে। কিন্তু কিসের জন্য নেই? কাজের জন্য কি? না; কিন্তু বিশ্বাসের আইনের জন্যই।
پس جای فخر کجا است؟ برداشته شده است! به کدام شریعت؟ آیا به شریعت اعمال؟ نی بلکه به شریعت ایمان.۲۷
28 ২৮ কারণ আমাদের মিমাংসা হলো আইন কানুনের কাজ ছাড়াই বিশ্বাসের মাধ্যমেই মানুষ ধার্মিক বলে বিবেচিত হয়।
زیرا یقین می‌دانیم که انسان بدون اعمال شریعت، محض ایمان عادل شمرده می‌شود.۲۸
29 ২৯ ঈশ্বর কি কেবল ইহূদিদের ঈশ্বর? তিনি কি অযিহূদীয়দেরও ঈশ্বর নন? হ্যাঁ, তিনি অযিহূদীদেরও ঈশ্বর।
آیا او خدای یهود است فقط؟ مگر خدای امت‌ها هم نیست؟ البته خدای امت‌ها نیز است.۲۹
30 ৩০ কারণ ঈশ্বর এক, তিনি ছিন্নত্বক লোকদেরকে বিশ্বাসের জন্য এবং অচ্ছিন্নত্বক লোকদেরকে বিশ্বাসের মাধ্যমে ধার্মিক বলে গণনা করবেন।
زیرا واحد است خدایی که اهل ختنه را از ایمان، و نامختونان را به ایمان عادل خواهد شمرد.۳۰
31 ৩১ তবে আমরা কি বিশ্বাস দিয়ে আইন কানুন বন্ধ করছি? তা কখনই না; বরং আমরা আইন কানুন প্রমাণ করছি।
پس آیا شریعت را به ایمان باطل می‌سازیم؟ حاشا! بلکه شریعت رااستوار می‌داریم.۳۱

< রোমীয় 3 >