< প্রকাশিত বাক্য 4 >

1 এর পরে আমি স্বর্গের একটা দরজা খোলা দেখতে পেলাম। তুরীর আওয়াজের মত যাঁর গলার আওয়াজ আগে আমি শুনেছিলাম, তিনি আমাকে বললেন, “তুমি এখানে উঠে এস, এই সবের পরে যা কিছু অবশ্যই ঘটতে যাচ্ছে, তা আমি তোমাকে দেখাব।”
ততঃ পৰং মযা দৃষ্টিপাতং কৃৎৱা স্ৱৰ্গে মুক্তং দ্ৱাৰম্ একং দৃষ্টং মযা সহভাষমাণস্য চ যস্য তূৰীৱাদ্যতুল্যো ৰৱঃ পূৰ্ৱ্ৱং শ্ৰুতঃ স মাম্ অৱোচৎ স্থানমেতদ্ আৰোহয, ইতঃ পৰং যেন যেন ভৱিতৱ্যং তদহং ৎৱাং দৰ্শযিষ্যে|
2 তখনই আমি পবিত্র আত্মায় পূর্ণ হয়ে স্বর্গে একটা সিংহাসন দেখতে পেলাম। আমি দেখলাম সেই সিংহাসনে একজন বসে আছেন।
তেনাহং তৎক্ষণাদ্ আত্মাৱিষ্টো ভূৎৱা ঽপশ্যং স্ৱৰ্গে সিংহাসনমেকং স্থাপিতং তত্ৰ সিংহাসনে একো জন উপৱিষ্টো ঽস্তি|
3 যিনি বসে আছেন, তাঁর চেহারা ঠিক সূর্য্যকান্ত ও সার্দ্দিয় মণির মত; সিংহাসনটার চারিদিকে একটা মেঘধনুক ছিল, সেটা দেখতে ঠিক একটা পান্না মণির মত।
সিংহাসনে উপৱিষ্টস্য তস্য জনস্য ৰূপং সূৰ্য্যকান্তমণেঃ প্ৰৱালস্য চ তুল্যং তৎ সিংহাসনঞ্চ মৰকতমণিৱদ্ৰূপৱিশিষ্টেন মেঘধনুষা ৱেষ্টিতং|
4 সেই সিংহাসনের চারিদিকে আরও চব্বিশটা সিংহাসন ছিল, আর সেই সিংহাসনগুলোতে চব্বিশ জন নেতা বসে ছিলেন, তাঁদের পোষাক ছিল সাদা এবং তাঁদের মাথায় সোনার মুকুট ছিল।
তস্য সিংহাসনে চতুৰ্দিক্ষু চতুৰ্ৱিংশতিসিংহাসনানি তিষ্ঠন্তি তেষু সিংহাসনেষু চতুৰ্ৱিংশতি প্ৰাচীনলোকা উপৱিষ্টাস্তে শুভ্ৰৱাসঃপৰিহিতাস্তেষাং শিৰাংসি চ সুৱৰ্ণকিৰীটৈ ৰ্ভূষিতানি|
5 সেই সিংহাসনটা থেকে বিদ্যুৎ এর শব্দ ও মেঘ গর্জন হচ্ছিল। সিংহাসনের সামনে সাতটি বাতি জ্বলছিল, সেই বাতিগুলো ঈশ্বরের সাতটি আত্মা।
তস্য সিংহাসনস্য মধ্যাৎ তডিতো ৰৱাঃ স্তনিতানি চ নিৰ্গচ্ছন্তি সিংহাসনস্যান্তিকে চ সপ্ত দীপা জ্ৱলন্তি ত ঈশ্ৱৰস্য সপ্তাত্মানঃ|
6 আর সেই সিংহাসনের সামনে যেন স্ফটিকের মত পরিষ্কার একটা কাঁচের সমুদ্র ছিল। সিংহাসনের চারপাশে চারটি জীবন্ত প্রাণী ছিল, তাদের সামনের ও পিছনের দিক চোখে ভরা ছিল।
অপৰং সিংহাসনস্যান্তিকে স্ফটিকতুল্যঃ কাচমযো জলাশযো ৱিদ্যতে, অপৰম্ অগ্ৰতঃ পশ্চাচ্চ বহুচক্ষুষ্মন্তশ্চৎৱাৰঃ প্ৰাণিনঃ সিংহসনস্য মধ্যে চতুৰ্দিক্ষু চ ৱিদ্যন্তে|
7 প্রথম জীবন্ত প্রাণীটি সিংহের মত, দ্বিতীয় জীবন্ত প্রাণীটি বাছুরের মত, তৃতীয় জীবন্ত প্রাণীটির মুখের চেহারা মানুষের মত এবং চতুর্থ জীবন্ত প্রাণীটি উড়ছে এমন ঈগল পাখীর মত।
তেষাং প্ৰথমঃ প্ৰাণী সিংহাকাৰো দ্ৱিতীযঃ প্ৰাণী গোৱাৎসাকাৰস্তৃতীযঃ প্ৰাণী মনুষ্যৱদ্ৱদনৱিশিষ্টশ্চতুৰ্থশ্চ প্ৰাণী উড্ডীযমানকুৰৰোপমঃ|
8 এই চারটি জীবন্ত প্রাণীর প্রত্যেকের ছয়টি করে ডানা ছিল এবং সব দিক চোখে ভরা ছিল। সেই প্রাণীরা দিন রাত এই কথাই বলছিল, “সর্বশক্তিমান প্রভু ঈশ্বর, যিনি ছিলেন, ও যিনি আছেন, ও যিনি আসছেন, তিনি পবিত্র, পবিত্র, পবিত্র।”
তেষাং চতুৰ্ণাম্ একৈকস্য প্ৰাণিনঃ ষট্ পক্ষাঃ সন্তি তে চ সৰ্ৱ্ৱাঙ্গেষ্ৱভ্যন্তৰে চ বহুচক্ষুৰ্ৱিশিষ্টাঃ, তে দিৱানিশং ন ৱিশ্ৰাম্য গদন্তি পৱিত্ৰঃ পৱিত্ৰঃ পৱিত্ৰঃ সৰ্ৱ্ৱশক্তিমান্ ৱৰ্ত্তমানো ভূতো ভৱিষ্যংশ্চ প্ৰভুঃ পৰমেশ্ৱৰঃ|
9 চিরকাল জীবন্ত প্রভু, ঈশ্বর যিনি সিংহাসনে বসে আছেন, এই জীবন্ত প্রাণীরা যখনই তাঁকে গৌরব, সম্মান ও ধন্যবাদ জানান, (aiōn g165)
ইত্থং তৈঃ প্ৰাণিভিস্তস্যানন্তজীৱিনঃ সিংহাসনোপৱিষ্টস্য জনস্য প্ৰভাৱে গৌৰৱে ধন্যৱাদে চ প্ৰকীৰ্ত্তিতে (aiōn g165)
10 ১০ তখন সেই চব্বিশ জন নেতা সিংহাসনের অধিকারী, যিনি চিরকাল ধরে জীবিত আছেন, তাঁকে উপুড় হয়ে প্রণাম করেন। এই নেতারা তখন সেই সিংহাসনের সামনে তাঁদের মুকুট খুলে রেখে বলেন, (aiōn g165)
১০তে চতুৰ্ৱিংশতিপ্ৰাচীনা অপি তস্য সিংহাসনোপৱিষ্টস্যান্তিকে প্ৰণিনত্য তম্ অনন্তজীৱিনং প্ৰণমন্তি স্ৱীযকিৰীটাংশ্চ সিংহাসনস্যান্তিকে নিক্ষিপ্য ৱদন্তি, (aiōn g165)
11 ১১ “আমাদের প্রভু ও ঈশ্বর, তুমি গৌরব, সম্মান ও ক্ষমতা পাবার যোগ্য, কারণ তুমিই সব কিছু সৃষ্টি করেছ, আর তোমারই ইচ্ছাতে সে সব সৃষ্টি হয়েছে এবং টিকে আছে।”
১১হে প্ৰভো ঈশ্ৱৰাস্মাকং প্ৰভাৱং গৌৰৱং বলং| ৎৱমেৱাৰ্হসি সম্প্ৰাপ্তুং যৎ সৰ্ৱ্ৱং সসৃজে ৎৱযা| তৱাভিলাষতশ্চৈৱ সৰ্ৱ্ৱং সম্ভূয নিৰ্ম্মমে||

< প্রকাশিত বাক্য 4 >