< প্রকাশিত বাক্য 21 >

1 তারপরে আমি একটা নতুন আকাশ এবং একটা নতুন পৃথিবী দেখতে পেলাম, কারণ প্রথমের আকাশ ও প্রথমের পৃথিবী শেষ হয়ে গেছে এবং সমুদ্রও আর ছিল না।
ପରେ “ଏକ ନୂତନ ଆକାଶମଣ୍ଡଳ ଓ ନୂତନ ପୃଥିବୀ” ଦେଖିଲି, କାରଣ ପ୍ରଥମ ଆକାଶମଣ୍ଡଳ ଓ ପ୍ରଥମ ପୃଥିବୀ ଲୋପ ପାଇଥିଲା, ପୁଣି, ସମୁଦ୍ର ଆଉ ନ ଥିଲା।
2 আর আমি পবিত্র শহরকে এবং নতুন যিরূশালেমকে স্বর্গের মধ্যে ঈশ্বরের কাছ থেকে নেমে আসতে দেখলাম; আর বরের জন্য সাজানো কন্যের মত এই শহরকে সাজানো হয়েছিল।
ପୁଣି, ମୁଁ ପବିତ୍ର ନଗରୀ, ଅର୍ଥାତ୍‍ ନୂତନ ଯିରୂଶାଲମ ସହରକୁ ବର ନିମନ୍ତେ ସଜ୍ଜିତା କନ୍ୟାର ସଦୃଶ ପ୍ରସ୍ତୁତ ହୋଇ ସ୍ୱର୍ଗରୁ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ନିକଟରୁ ଅବତରଣ କରିବାର ଦେଖିଲି।
3 পরে আমি সিংহাসন থেকে একটা জোরে কন্ঠস্বর শুনতে পেলাম, দেখ, মানুষের সঙ্গে ঈশ্বরের এখন থাকার বাসস্থান হয়েছে এবং তিনি তাদের সঙ্গে বাস করবেন। তারা তাঁর প্রজা হবে এবং ঈশ্বর নিজে মানুষের সঙ্গে থাকবেন এবং তিনি তাদের ঈশ্বর হবেন।
ଆଉ ମୁଁ ସିଂହାସନ ମଧ୍ୟରୁ ଗୋଟିଏ ମହା ଶଦ୍ଦ ଏହା କହିବାର ଶୁଣିଲି, ଦେଖ, ମନୁଷ୍ୟମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ବାସସ୍ଥାନ ଅଛି, ସେ ସେମାନଙ୍କ ସହିତ ବାସ କରିବେ, ଆଉ ସେମାନେ ତାହାଙ୍କ ଲୋକ ହେବେ,
4 তাদের সব চোখের জল তিনি মুছে দেবেন এবং মৃত্যু আর হবে না; দুঃখ, কান্না এবং ব্যাথাও আর থাকবে না; কারণ আগের জিনিসগুলি সব শেষ হয়ে গেছে।
ପୁଣି, ଈଶ୍ବର ନିଜେ ସେମାନଙ୍କ ସଙ୍ଗରେ ରହିବେ ଓ ସେମାନଙ୍କ ଚକ୍ଷୁରୁ ଲୋତକ ପୋଛିଦେବେ; ମୃତ୍ୟୁ ଆଉ ଘଟିବ ନାହିଁ; ଶୋକ କି କ୍ରନ୍ଦନ କି ବ୍ୟଥା ଆଉ ହେବ ନାହିଁ; କାରଣ ପୂର୍ବ ବିଷୟସବୁ ଲୋପ ପାଇଅଛି।
5 আর যিনি সিংহাসনে বসে ছিলেন তিনি বললেন, দেখ, আমি সবই নতুন করে তৈরী করছি। তিনি আরও বললেন, লেখ কারণ এ সব কথা বিশ্বস্ত ও সত্য।
ପରେ ସିଂହାସନ ଉପବିଷ୍ଟ ବ୍ୟକ୍ତି କହିଲେ, ଦେଖ, ଆମ୍ଭେ ସମସ୍ତ ବିଷୟ ନୂତନ କରୁଅଛୁ। ଆଉ ସେ କହିଲେ, ଲେଖ, କାରଣ ଏହି ସମସ୍ତ ବାକ୍ୟ ବିଶ୍ୱାସଯୋଗ୍ୟ ଓ ସତ୍ୟ।
6 পরে তিনি আমাকে আবার বললেন, সব কিছুই করা হয়েছে! আমিই আলফা এবং ওমেগা, শুরু এবং শেষ; যার পিপাসা পেয়েছে তাকে আমি মূল্য ছাড়াই জীবন জলের ফোয়ারা থেকে জল দেবো।
ସେ ମୋତେ ଆହୁରି କହିଲେ, ସମସ୍ତ ସମାପ୍ତ ହୋଇଅଛି। ଆମ୍ଭେ ଆଲଫା ଏବଂ ଓମେଗା, ଆରମ୍ଭ ଓ ଶେଷ। ଯେ ତୃଷାର୍ତ୍ତ, ତାହାକୁ ଆମ୍ଭେ ଜୀବନରୂପ ନିର୍ଝରରୁ ବିନାମୂଲ୍ୟରେ ପାନ କରିବାକୁ ଦେବୁ।
7 যে জয় করবে সে এই সব কিছুর উত্তরাধিকারী হবে এবং আমি তার ঈশ্বর হব ও সে আমার পুত্র হবে।
ଯେ ଜୟ କରେ, ସେ ଏହି ସମସ୍ତର ଅଧିକାରୀ ହେବ; ଆମ୍ଭେ ତାହାର ଈଶ୍ବର ହେବୁ, ପୁଣି, ସେ ଆମ୍ଭର ପୁତ୍ର ହେବ।
8 কিন্তু যারা ভীরু বা অবিশ্বাসী, ঘৃণার যোগ্য, খুনী, ব্যভিচারী, জাদুকর বা মূর্ত্তি পূজারী, তাদের এবং সব মিথ্যাবাদীর জায়গা হবে আগুনে এবং গন্ধকে জলন্ত আগুনের হ্রদে। এটাই হলো দ্বিতীয় মৃত্যু। (Limnē Pyr g3041 g4442)
କିନ୍ତୁ ଯେଉଁମାନେ ଭୀରୁ, ଅବିଶ୍ୱାସୀ, ଘୃଣ୍ୟ-କଳଙ୍କିତ, ନରଘାତକ, ବ୍ୟଭିଚାରୀ, ମାୟାବୀ ଓ ପ୍ରତିମାପୂଜକ, ସେମାନେ ଓ ସମସ୍ତ ମିଥ୍ୟାବାଦୀ, ଅଗ୍ନି ଓ ଗନ୍ଧକ ପ୍ରଜ୍ୱଳିତ ହ୍ରଦରେ ଅଂଶ ପାଇବେ; ଏହା ହିଁ ଦ୍ୱିତୀୟ ମୃତ୍ୟୁ। (Limnē Pyr g3041 g4442)
9 যে সাতজন স্বর্গদূতের কাছে সাতটি শেষ আঘাতে ভরা সাতটি বাটি ছিল, তাঁদের মধ্যে একজন স্বর্গদূত আমার কাছে এসে বললেন, এখানে এসো, আমি সেই কনে অর্থাৎ মেষশিশুর স্ত্রীকে তোমাকে দেখাবো।
ତତ୍ପରେ ଯେଉଁ ସପ୍ତ ଦୂତ ଶେଷ ସପ୍ତ କ୍ଲେଶରେ ପରିପୂର୍ଣ୍ଣ ସପ୍ତ ପାତ୍ର ଧରିଥିଲେ, ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଜଣେ ଆସି ମୋତେ କହିଲେ, ଏଠାକୁ ଆସ, ମୁଁ ତୁମ୍ଭକୁ ସେହି କନ୍ୟା, ଅର୍ଥାତ୍‍ ମେଷଶାବକଙ୍କ ଭାର୍ଯ୍ୟାକୁ ଦେଖାଇବି।
10 ১০ তারপর আমি যখন আত্মায় পরিপূর্ণ ছিলাম তখন সেই স্বর্গদূত আমাকে এক বড় এবং উঁচু পাহাড়ের উপর নিয়ে গিয়ে পবিত্র শহর যিরূশালেমকে দেখালেন, সেটি স্বর্গের ঈশ্বরের কাছ থেকে নেমে আসছিল।
ସେଥିରେ ସେ ମୋତେ ଆତ୍ମାରେ ଗୋଟିଏ ବୃହତ୍ ଓ ଉଚ୍ଚ ପର୍ବତକୁ ଘେନିଯାଇ ପବିତ୍ର ନଗରୀ ଯିରୂଶାଲମ ସହରକୁ ଦେଖାଇଲେ, ତାହା ସ୍ୱର୍ଗରୁ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ନିକଟରୁ ଅବତରଣ କରୁଥିଲା ଏବଂ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ଗୌରବ ବିଶିଷ୍ଟ ଥିଲା;
11 ১১ যিরুশালেম ঈশ্বরের মহিমায় পূর্ণ, তাহার আলো বহু মূল্য মণির মত, উজ্জ্বলতা যেমন সূর্য্যকান্ত মণির মত ও হীরের মত স্বচ্ছ।
ତାହାର ଜ୍ୟୋତିଃ ଅତି ବହୁମୂଲ୍ୟ ମଣି ସଦୃଶ, ସ୍ୱଚ୍ଛ ସୂର୍ଯ୍ୟକାନ୍ତ ପରି।
12 ১২ এই শহরের বড় ও উঁচু দেয়াল ছিল এবং তাতে বারটি ফটক (দরজা) এবং ফটকগুলোতে বারটি স্বর্গদূত ছিল। এবং ফটকগুলোতে ইস্রায়েল সন্তানদের বারটি বংশের নাম লেখা ছিল।
ତାହାର ଗୋଟିଏ ବୃହତ୍ ଓ ଉଚ୍ଚ ପ୍ରାଚୀର ଅଛି, ସେଥିର ଦ୍ୱାଦଶ ଦ୍ୱାର, ସେହି ଦ୍ୱାରରେ ଦ୍ୱାଦଶ ଦୂତ ଓ ଦ୍ୱାରସମୂହର ଉପରେ ଇସ୍ରାଏଲ ସନ୍ତାନମାନଙ୍କର ଦ୍ୱାଦଶ ବଂଶର ନାମ ଲିଖିତ ଅଛି।
13 ১৩ ফটকগুলো পূর্ব্বদিকে তিনটে, উত্তরদিকে তিনটে, দক্ষিণদিকে তিনটে ও পশ্চিমদিকে তিনটে ছিল।
ପୂର୍ବରେ ତିନି ଦ୍ୱାର, ଉତ୍ତରରେ ତିନି ଦ୍ୱାର, ଦକ୍ଷିଣରେ ତିନି ଦ୍ୱାର ଓ ପଶ୍ଚିମରେ ତିନି ଦ୍ୱାର।
14 ১৪ আর সেই শহরের দেয়ালে বারটি ভীত ছিল এবং সেগুলির ওপরে মেষশিশুর বারো জন প্রেরিতের বারটি নাম ছিল।
ସେହି ନଗରୀର ପ୍ରାଚୀରର ଦ୍ୱାଦଶ ଭିତ୍ତିମୂଳ ଥିଲା, ସେହିସବୁ ଉପରେ ମେଷଶାବକଙ୍କ ଦ୍ୱାଦଶ ପ୍ରେରିତଙ୍କ ଦ୍ୱାଦଶ ନାମ ଲିଖିତ ଅଛି।
15 ১৫ আর যিনি আমার সঙ্গে কথা বলছিলেন তাঁর হাতে ওই শহর, তার ফটকগুলি এবং দেয়াল মাপার জন্য একটা সোনার মাপকাঠি ছিল।
ଯେ ମୋ ସହିତ କଥା କହୁଥିଲେ, ତାହାଙ୍କ ହସ୍ତରେ ନଗରୀ, ତାହାର ଦ୍ୱାରସମୂହ ଓ ପ୍ରାଚୀର ମାପ କରିବା ନିମନ୍ତେ ଗୋଟିଏ ସୁବର୍ଣ୍ଣ ପରିମାପକ ନଳ ଥିଲା।
16 ১৬ শহরটি বর্গাকার অর্থাৎ চৌকো ছিল তার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ সমান ছিল। তিনি সেই মাপকাঠি দিয়ে শহরটি মাপলে পর দেখা গেল সেটা দৈর্ঘ্যে ও প্রস্থে দুই হাজার চারশো কিলোমিটার, তার দৈর্ঘ্য, প্রস্ত ও উচ্চতা এক সমান ছিল।
ନଗରୀଟି ଚାରିକୋଣିଆ, ତାହାର ଦୈର୍ଘ୍ୟ ଓ ପ୍ରସ୍ଥ ସମାନ; ସେ ସେହି ନଳରେ ନଗରୀକୁ ମାପନ୍ତେ ବାର ହଜାର ତୀର ହେଲା; ସେଥିର ଦୈର୍ଘ୍ୟ, ପ୍ରସ୍ଥ ଓ ଉଚ୍ଚତା।
17 ১৭ পরে তিনি দেয়ালটা মাপলে পর, সেটার উচ্চতা একশো চুয়াল্লিশ হাত হল মানুষ যে ভাবে মাপে সেই স্বর্গদূত সেই ভাবেই মেপেছিলেন।
ପରେ ସେ ସେଥିର ପ୍ରାଚୀର ମାପନ୍ତେ ତାହା ମନୁଷ୍ୟର ପରିମାଣ ଅନୁସାରେ ଏକ ଶହ ଚୌରାଳିଶ ହାତ ହେଲା, ଦୂତ ହିଁ ଏହି ପରିମାଣ ଅନୁସାରେ ମାପୁଥିଲେ।
18 ১৮ হীরে দিয়ে দেয়ালটি তৈরী ছিল এবং শহরটি পরিষ্কার কাঁচের মত খাঁটি সোনা দিয়ে তৈরী ছিল।
ସେହି ପ୍ରାଚୀର ସୂର୍ଯ୍ୟକାନ୍ତ ମଣି ନିର୍ମିତ, ପୁଣି, ନଗରୀଟି ନିର୍ମଳ କାଚ ପରି ଶୁଦ୍ଧ ସୁବର୍ଣ୍ଣ ନିର୍ମିତ।
19 ১৯ সেই শহরের দেওয়ালের ভিতগুলি সব রকম দামী পাথরের তৈরী ছিল; প্রথম ভিত্তিটি হীরের, দ্বিতীয়টা নীলকান্তের, তৃতীয়টা তাম্রমণির,
ନଗରୀର ପ୍ରାଚୀରର ଭିତ୍ତିମୂଳ ସମସ୍ତ ପ୍ରକାର ବହୁମୂଲ୍ୟ ମଣିରେ ଭୂଷିତ। ପ୍ରଥମ ଭିତ୍ତିମୂଳ ହୀରକର, ଦ୍ୱିତୀୟ ନୀଳକାନ୍ତ ମଣିର, ତୃତୀୟ ବୈଦୁର୍ଯ୍ୟ ମଣିର, ଚତୁର୍ଥ ମରକତ ମଣିର,
20 ২০ চতুর্থটা পান্নার, পঞ্চম বৈদূর্য্যের, ষষ্ঠ সার্দ্দীয় মণির, সপ্তম স্বর্ণমণির, অষ্টম গোমেদকের, নবম পদ্মরাগের, দশম লশুনীয়ের, একাদশ পেরোজের, দ্বাদশ কটাহেলার।
ପଞ୍ଚମ ପୁଲକ ମଣିର, ଷଷ୍ଠ ମାଣିକ୍ୟ ମଣିର, ସପ୍ତମ ପୁଷ୍ପରାଗ ମଣିର, ଅଷ୍ଟମ ଫିରୋଜ୍ ମଣିର, ନବମ ଗୋମେଦକ ମଣିର, ଦଶମ ଲଶୁନୀୟ ମଣିର, ଏକାଦଶ ଇନ୍ଦ୍ରନୀଳ ମଣିର ଓ ଦ୍ୱାଦଶ ସୁଗନ୍ଧ ମଣିର।
21 ২১ আর বারটা ফটক বারটি মুক্ত ছিল, প্রত্যেকটি ফটক এক একটি মুক্ত দিয়ে তৈরী ছিল। শহরটির রাস্তা ছিল পরিষ্কার কাঁচের মত খাঁটি সোনার তৈরী।
ଦ୍ୱାଦଶ ଦ୍ୱାର ଦ୍ୱାଦଶ ମୁକ୍ତା, ପ୍ରତ୍ୟେକ ଦ୍ୱାର ଗୋଟିଏ ଗୋଟିଏ ମୁକ୍ତାରେ ନିର୍ମିତ; ଆଉ ନଗରୀର ପଥ ସ୍ୱଚ୍ଛ କାଚ ସଦୃଶ ଶୁଦ୍ଧ ସୁବର୍ଣ୍ଣ ନିର୍ମିତ।
22 ২২ আর আমি শহরের মধ্যে কোন উপাসনা ঘর দেখতে পেলাম না; কারণ সর্বশক্তিমান্ প্রভু ঈশ্বর এবং মেষ শিশু নিজেই ছিলেন তার উপাসনা ঘর।
ମୁଁ ସେହି ନଗରୀରେ କୌଣସି ମନ୍ଦିର ଦେଖିଲି ନାହିଁ, କାରଣ ପ୍ରଭୁ, ସର୍ବଶକ୍ତିମାନ ଈଶ୍ବର ଓ ମେଷଶାବକ ସେଥିର ମନ୍ଦିର ସ୍ୱରୂପ ଅଟନ୍ତି।
23 ২৩ আর সেই শহরে আলো দেবার জন্য সুর্য্যের বা চাঁদের কিছু প্রয়োজন নেই, কারণ ঈশ্বরের মহিমাই সেখানে আলো করে এবং মেষ শিশু সেই শহরের বাতি।
ଆଲୋକ ନିମନ୍ତେ ସେହି ନଗରୀର ସୂର୍ଯ୍ୟ କି ଚନ୍ଦ୍ରର ପ୍ରୟୋଜନ ନାହିଁ, କାରଣ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ଗୌରବ ତାହାକୁ ଆଲୋକିତ କରେ ଓ ମେଷଶାବକ ସେଥିର ପ୍ରଦୀପ ସ୍ୱରୂପ।
24 ২৪ আর জাতিরা সব এই শহরের আলোতে চলাচল করবে; এবং পৃথিবীর রাজারা তাদের নিজের নিজের ঐশ্বর্য্য (প্রতাপ) নিয়ে আসবেন।
ସେଥିର ଆଲୋକରେ ଜାତିସମୂହ ଗମନାଗମନ କରିବେ, ପୁଣି, ପୃଥିବୀର ରାଜାମାନେ ଆପଣା ଆପଣା ଐଶ୍ୱର୍ଯ୍ୟ ତାହା ମଧ୍ୟକୁ ଆଣିବେ।
25 ২৫ ঐ শহরের ফটকগুলি দিনের রবেলায় কখনও বন্ধ হবে না এবং সেখানে রাতও হবে না।
ସେଥିର ଦ୍ୱାରସମୂହ ଦିନବେଳେ କଦାପି ରୁଦ୍ଧ ହେବ ନାହିଁ, କାରଣ ସେ ସ୍ଥାନରେ ରାତ୍ରି ହେବ ନାହିଁ।
26 ২৬ সব জাতির ঐশ্বর্য্য এবং সম্মান তার মধ্যে নিয়ে আসবে।
ଲୋକେ ଜାତିସମୂହର ଐଶ୍ୱର୍ଯ୍ୟ ଓ ମହିମା ତାହା ମଧ୍ୟକୁ ଆଣିବେ।
27 ২৭ আর অশুচি কিছু অথবা জঘন্য কাজ করে ও মিথ্যা কথা বলে কোনো লোক সেখানে ঢুকতে পারবে না; শুধুমাত্র মেষশিশুর জীবন-বইটিতে যাদের নাম লেখা আছে, তারাই শুধু ঢুকতে পারবে।
କୌଣସି ଅଶୁଚି ବିଷୟ କିଅବା ଘୃଣ୍ୟକର୍ମକାରୀ ଓ ମିଥ୍ୟାଚାରୀ କେହି ସେଥିରେ କଦାପି ପ୍ରବେଶ କରିବ ନାହିଁ; କେବଳ ଯେଉଁମାନଙ୍କ ନାମ ମେଷଶାବକଙ୍କ ଜୀବନ ପୁସ୍ତକରେ ଲିଖିତ ଅଛି, ସେମାନେ ପ୍ରବେଶ କରିବେ।

< প্রকাশিত বাক্য 21 >