< প্রকাশিত বাক্য 19 >

1 এই সবের পরে আমি স্বর্গ থেকে অনেক লোকের ভিড়ের শব্দ শুনতে পেলাম, তাঁরা বলছিলেন “হাল্লেলূইয়া, পরিত্রান ও গৌরব, ও ক্ষমতা সবই আমাদের ঈশ্বরের;”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ମୁଁ ସ୍ୱର୍ଗରେ ମହାଜନତାର ଶଦ୍ଦ ପରି ଗୋଟିଏ ମହା ଶଦ୍ଦ ଏହା କହିବାର ଶୁଣିଲି, “ହାଲ୍ଲିଲୂୟା; ପରିତ୍ରାଣ, ଗୌରବ ଓ ପରାକ୍ରମ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ଈଶ୍ବରଙ୍କର,
2 কারণ তার বিচারগুলি সত্য ও ন্যায়বান; কারণ যে মহাবেশ্যা নিজের ব্যভিচার দিয়ে পৃথিবীকে দুষিত করেছিল, ঈশ্বর তার নিজের হাতে বিচার করেছেন এবং তার নিজের দাসদের রক্তের প্রতিশোধ তার ওপর নিয়েছেন।
କାରଣ ତାହାଙ୍କ ବିଚାର ସତ୍ୟ ଓ ନ୍ୟାୟ; ଯେଉଁ ମହା ବେଶ୍ୟା ଆପଣା ବ୍ୟଭିଚାର ଦ୍ୱାରା, ପୃଥିବୀକୁ ଭ୍ରଷ୍ଟ କରିଥିଲା, ସେ ତାହାକୁ ଦଣ୍ଡ ଦେଇ ଆପଣା ଦାସମାନଙ୍କ ରକ୍ତପାତର ପରିଶୋଧ ତାହାଠାରୁ ନେଇଅଛନ୍ତି।”
3 তাঁরা দ্বিতীয়বার বললেন, “হাল্লিলূয়া; চিরকাল ধরে তার মধ্য থেকে ধোঁয়া উঠতে থাকবে।” (aiōn g165)
ପୁଣି, ସେ ଦ୍ୱିତୀୟ ଥର କହିଲେ, “ହାଲ୍ଲିଲୂୟା; ତାହାର ଅଗ୍ନିର ଧୂମ ଯୁଗେ ଯୁଗେ ଉଠୁଥିବ।” (aiōn g165)
4 ঈশ্বর, যিনি সিংহাসনে বসে আছেন তাঁকে পরে সেই চব্বিশ জন নেতা ও চারটি জীবন্ত প্রাণী মাথা নিচু করে প্রণাম করে বললেন, আমেন; হাল্লিলূয়া।
ସେଥିରେ ସେହି ଚବିଶ ପ୍ରାଚୀନ ଓ ଚାରି ପ୍ରାଣୀ ଉବୁଡ଼ ହୋଇ ସିଂହାସନ ଉପବିଷ୍ଟ ଈଶ୍ବରଙ୍କୁ ପ୍ରଣାମ କରି କହିଲେ, “ଆମେନ୍‍ ହାଲ୍ଲିଲୂୟା।”
5 তখন সেই সিংহাসন থেকে একজন বললেন, “আমাদের ঈশ্বরের প্রশংসা কর, হে ঈশ্বরের দাসেরা, তোমরা যারা তাঁকে ভয় কর, তোমরা ছোট কি বড় সকলে আমাদের ঈশ্বরের গৌরব গান কর।”
ସେତେବେଳେ ସିଂହାସନଠାରୁ ଗୋଟିଏ ଶଦ୍ଦ ନିର୍ଗତ ହୋଇ କହିଲା, “ହେ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ଦାସମାନେ, ହେ ତାହାଙ୍କର ଭୟକାରୀ କ୍ଷୁଦ୍ର ଓ ମହାନ ଲୋକମାନେ, ତାହାଙ୍କର ପ୍ରଶଂସା କର।”
6 আবার আমি অনেক মানুষের ভিড়ের শব্দ, জোরে বয়ে যাওয়া জলের স্রোতের শব্দ এবং খুব জোরে বাজ পড়ার শব্দের মত এই কথা শুনতে পেলাম, হাল্লেলূয়া! কারণ ঈশ্বর প্রভু যিনি সর্বশক্তিমান তিনি রাজত্ব শুরু করেছেন।
ଆଉ ମୁଁ ମହାଜନତାର ଶବ୍ଦ ପରି ଏବଂ ବହୁ ଜଳକଲ୍ଲୋଳ ଓ ଘୋର ମେଘଗର୍ଜ୍ଜନ ଶଦ୍ଦ ପରି ଗୋଟିଏ ଶଦ୍ଦ ଏହା କହିବାର ଶୁଣିଲି, “ହାଲ୍ଲିଲୂୟା, କାରଣ ପ୍ରଭୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ସର୍ବଶକ୍ତିମାନ ଈଶ୍ବର ରାଜତ୍ୱ ଗ୍ରହଣ କରିଅଛନ୍ତି।
7 “এসো আমরা মনের খুশিতে আনন্দ করি এবং তাঁকে গৌরব দিই, কারণ মেষশিশুর বিয়ের দিন এসে গেছে এবং তাঁর কন্যে নিজেকে প্রস্তুত করেছেন।”
ଆସ, ଆମ୍ଭେମାନେ ଆନନ୍ଦ ଓ ଉଲ୍ଲାସ କରୁ, ଏବଂ ତାହାଙ୍କୁ ଗୌରବ ପ୍ରଦାନ କରୁ, କାରଣ ମେଷଶାବକଙ୍କ ବିବାହର ସମୟ ଉପସ୍ଥିତ, ଆଉ ତାହାଙ୍କ କନ୍ୟା ଆପଣାକୁ ସଜ୍ଜିତ କରିଅଛି।
8 তাঁকে উজ্জ্বল, পরিষ্কার এবং মিহি মসীনা কাপড় পরার অনুমতি দেওয়া হয়েছে, কারণ মসীনা কাপড় হলো তার পবিত্র মানুষদের ধার্মিক আচরণ।
ତାହାକୁ ଶୁଭ୍ର ଓ ପରିଷ୍କୃତ ସୂକ୍ଷ୍ମ ବସ୍ତ୍ର ପରିଧାନ କରିବା ନିମନ୍ତେ ଦିଆଗଲା; ସେହି ସୂକ୍ଷ୍ମ ବସ୍ତ୍ର ସାଧୁମାନଙ୍କର ଧାର୍ମିକ କର୍ମ।”
9 পরে সেই স্বর্গদূত আমাকে বললেন, তুমি এই কথা লেখ, ধন্য তারা যাদেরকে মেষশিশুর বিয়ের ভোজে নিমন্ত্রণ করা হয়েছে। তিনি আমাকে আরও বললেন, এ সব ঈশ্বরের কথা এবং সত্য কথা।
ସେତେବେଳେ ସେ ମୋତେ କହିଲେ, “ଲେଖ, ଯେଉଁମାନେ ମେଷଶାବକଙ୍କ ବିବାହଭୋଜକୁ ନିମନ୍ତ୍ରିତ, ସେମାନେ ଧନ୍ୟ। ଆଉ ସେ ମୋତେ କହିଲେ, ଏହିସବୁ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ସତ୍ୟ ବାକ୍ୟ।”
10 ১০ তখন আমি তাঁকে নমস্কার করার জন্য তাঁর পায়ের ওপর শুয়ে পড়লাম। কিন্তু তিনি আমাকে বললেন, এমন কাজ কর না; আমি তোমার সঙ্গে এবং তোমার যে ভাইয়েরা যারা যীশুর সাক্ষ্য ধরে রাখে তাদের মতই এক দাস; ঈশ্বরকেই প্রণাম কর; কারণ যীশুর সাক্ষ্য হলো ভাববাণীর আত্মা।
ତହିଁରେ ମୁଁ ତାହାଙ୍କୁ ପ୍ରଣାମ କରିବା ନିମନ୍ତେ ତାହାଙ୍କ ପାଦ ତଳେ ଉବୁଡ଼ ହେଲି। ସେଥିରେ ସେ ମୋତେ କହିଲେ, “ସାବଧାନ, ଏହା କର ନାହିଁ, ମୁଁ ତୁମ୍ଭର ଓ ଯୀଶୁଙ୍କ ସାକ୍ଷୀ ଯେ ତୁମ୍ଭର ଭାଇମାନେ, ସେମାନଙ୍କର ସହଦାସ; ଈଶ୍ବରଙ୍କୁ ପ୍ରଣାମ କର। ଯୀଶୁଙ୍କ ବିଷୟକ ସାକ୍ଷ୍ୟ ତ ସାର।”
11 ১১ তখন আমি দেখলাম স্বর্গ খোলা আছে এবং আমি সাদা রঙের একটা ঘোড়া দেখতে পেলাম, আর যিনি সেই ঘোড়ার উপর বসে আছেন তিনি বিশ্বস্ত ও সত্য নামে পরিচিত। তিনি ন্যায়ভাবে বিচার ও যুদ্ধ করেন।
ତତ୍ପରେ ମୁଁ ସ୍ୱର୍ଗକୁ ଉନ୍ମୁକ୍ତ ଦେଖିଲି, ଆଉ ଦେଖ, ଗୋଟିଏ ଶ୍ୱେତବର୍ଣ୍ଣ ଅଶ୍ୱ; ତାହାର ଆରୋହୀଙ୍କ ନାମ ବିଶ୍ୱସ୍ତ ଓ ସତ୍ୟ; ନ୍ୟାୟ ରୂପେ ବିଚାର ଓ ଯୁଦ୍ଧ କରନ୍ତି।
12 ১২ তাঁর চক্ষু জ্বলন্ত আগুনের শিখার মত এবং তাঁর মাথায় অনেকগুলি মুকুট আছে; তাঁর গায়ে একটা নাম লেখা আছে যেটা তিনি ছাড়া আর অন্য কেউ জানে না।
ତାହାଙ୍କ ଚକ୍ଷୁ ଅଗ୍ନିଶିଖା ସଦୃଶ, ତାହାଙ୍କ ମସ୍ତକରେ ଅନେକ ମୁକୁଟ, ଆଉ ତାହାଙ୍କର ଗୋଟିଏ ନାମ ଲିଖିତ ଅଛି, ସେହି ନାମ ତାହାଙ୍କ ବିନା ଅନ୍ୟ କେହି ଜାଣେ ନାହିଁ।
13 ১৩ তাঁর পরনে রক্তে ডুবান কাপড় ছিল এবং তার নাম ছিল “ঈশ্বরের বাক্য”।
ସେ ରକ୍ତ-ନିମଜ୍ଜିତ ବସ୍ତ୍ର ପରିହିତ, ପୁଣି, ତାହାଙ୍କର ନାମ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ବାକ୍ୟ।
14 ১৪ আর স্বর্গের সৈন্যদল সাদা পরিষ্কার এবং মসীনা কাপড় পরে সাদা রঙের ঘোড়ায় চড়ে তাঁর পিছনে পিছনে যাচ্ছিল।
ସ୍ୱର୍ଗସ୍ଥ ସୈନ୍ୟବାହିନୀ ଶୁଭ୍ର ଓ ପରିଷ୍କୃତ ସୂକ୍ଷ୍ମ ବସ୍ତ୍ର ପରିହିତ ହୋଇ ଶୁଭ୍ରବର୍ଣ୍ଣ ଅଶ୍ୱମାନଙ୍କ ଉପରେ ଆରୋହଣ କରି ତାହାଙ୍କ ପଶ୍ଚାତ୍‍ଗମନ କଲେ।
15 ১৫ আর তাঁর মুখ থেকে এক ধারালো তরবারি বের হচ্ছিল যেন সেটা দিয়ে তিনি জাতিকে আঘাত করতে পারেন; আর তিনি লোহার রড দিয়ে তাদেরকে শাসন করবেন; এবং তিনি সর্বশক্তিমান্ ঈশ্বরের ভয়ঙ্কর ক্রোধ স্বরূপ পায়ে আঙ্গুর মাড়াই করবেন।
ତାହାଙ୍କ ମୁଖରୁ ତୀକ୍ଷ୍ଣ ଖଡ୍ଗ ନିର୍ଗତ ହୁଏ, ତଦ୍ୱାରା ସେ ଜାତିସମୂହକୁ ଆଘାତ କରିବେ; ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ଲୌହ ଦଣ୍ଡରେ ଶାସନ କରିବେ, ଆଉ ସେ ନିଜେ ସର୍ବଶକ୍ତିମାନ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ପ୍ରଚଣ୍ଡ କ୍ରୋଧରୂପ ଦ୍ରାକ୍ଷାକୁଣ୍ଡ ଚୂର୍ଣ୍ଣ କରିବେ।
16 ১৬ তাঁর পোশাকে এবং ঊরুতে একটা নাম লেখা আছে, তা হলো “রাজাদের রাজা ও প্রভুদের প্রভু”।
ତାହାଙ୍କ ବସ୍ତ୍ରରେ, ତାହାଙ୍କ ଜଂଘଭାଗରେ ଏହି ନାମ ଲିଖିତ ଅଛି “ରାଜାମାନଙ୍କ ରାଜା ଓ ପ୍ରଭୁମାନଙ୍କର ପ୍ରଭୁ।”
17 ১৭ আমি একজন দূতকে সূর্য্যের মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখলাম; আর তিনি খুব জোরে চীৎকার করে আকাশের মধ্য দিয়ে যে সব পাখী উড়ে যাচ্ছিল সে সব পাখিকে বললেন, এস ঈশ্বরের মহা ভোজ খাওয়ার জন্য একসঙ্গে জড়ো হও।
ତତ୍ପରେ ମୁଁ ଜଣେ ଦୂତଙ୍କୁ ସୂର୍ଯ୍ୟ ମଧ୍ୟରେ ଦଣ୍ଡାୟମାନ ହୋଇଥିବାର ଦେଖିଲି; ସେ ଆକାଶରେ ଉଡ଼ିବା ସମସ୍ତ ପକ୍ଷୀଙ୍କୁ ଉଚ୍ଚସ୍ୱରରେ ଡାକି କହିଲେ, ଆସ, ଈଶ୍ବରଙ୍କ ମହାଭୋଜରେ ଏକତ୍ର ହୁଅ,
18 ১৮ এস রাজাদের মাংস, সেনাপতির মাংস, শক্তিমান্ লোকদের মাংস, ঘর এবং ঘোড়া ও আরোহীদের মাংস এবং স্বাধীন ও দাস, ছোটো ও বড় সব মানুষের মাংস খাও।
ଯେପରି ତୁମ୍ଭେମାନେ ରାଜାମାନଙ୍କର, ସେନାପତିମାନଙ୍କର, ପରାକ୍ରମୀମାନଙ୍କର, ଅଶ୍ୱ ଓ ଅଶ୍ୱାରୋହୀମାନଙ୍କର, ସ୍ୱାଧୀନ ଓ ପରାଧୀନ, କ୍ଷୁଦ୍ର ଓ ମହାନ ସମସ୍ତ ଲୋକଙ୍କର ମାଂସ ଭୋଜନ କରିବ।
19 ১৯ পরে আমি দেখলাম, যিনি ঘোড়ার ওপর বসে ছিলেন তাঁর ও তাঁর সৈন্যদের সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য সেই জন্তুটি ও পৃথিবীর রাজারা ও তাদের সৈন্যরা একসঙ্গে জড়ো হল।
ପରେ ମୁଁ ପଶୁକୁ ଏବଂ ପୃଥିବୀର ରାଜାମାନଙ୍କୁ ଓ ସେମାନଙ୍କର ସୈନ୍ୟବାହିନୀକୁ ସେହି ଅଶ୍ୱାରୋହୀ ଓ ତାହାଙ୍କ ସୈନ୍ୟବାହିନୀଙ୍କ ସହିତ ଯୁଦ୍ଧ କରିବା ନିମନ୍ତେ ଏକତ୍ର ହୋଇଥିବାର ଦେଖିଲି।
20 ২০ সেই জন্তুকে ধরা হলো এবং যে ভণ্ড ভাববাদী তার সামনে আশ্চর্য্য কাজ করত এবং জন্তুটির চিহ্ন সবাইকে গ্রহণ করাত ও তার মূর্তির পূজো করাত এবং তাদের ভুল পথে চালনা করত সেও তার সঙ্গে ধরা পড়ল; তাদের দুজনকেই জীবন্ত জ্বলন্ত গন্ধকের আগুনের হ্রদে ফেলা হলো। (Limnē Pyr g3041 g4442)
ସେଥିରେ ସେହି ପଶୁ ଧରାପଡ଼ିଲା, ଆଉ ଯେଉଁ ଭଣ୍ଡ ଭାବବାଦୀ ତାହାର ସାକ୍ଷାତରେ ଆଶ୍ଚର୍ଯ୍ୟକର୍ମଗୁଡ଼ିକ କରି ତଦ୍ୱାରା ପଶୁର ମୁଦ୍ରାଙ୍କ ପ୍ରାପ୍ତ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଓ ତାହାର ପ୍ରତିମାପୂଜକମାନଙ୍କୁ ଭ୍ରାନ୍ତ କରିଥିଲା, ସେ ମଧ୍ୟ ତାହାର ସଙ୍ଗରେ ଧରାପଡ଼ିଲା; ସେମାନେ ଉଭୟେ ଜୀବିତ ଅବସ୍ଥାରେ ଗନ୍ଧକ ପ୍ରଜ୍ୱଳିତ ହ୍ରଦରେ ନିକ୍ଷିପ୍ତ ହେଲେ। (Limnē Pyr g3041 g4442)
21 ২১ আর বাকি সবাইকে যিনি সেই সাদা ঘোড়ার ওপরে বসে ছিলেন তাঁর মুখ থেকে বের হওয়া তরবারি দিয়ে মেরে ফেলা হলো; আর সব পাখিরা তাদের মাংস খেয়ে নিল।
ଅବଶିଷ୍ଟ ଲୋକେ ସେହି ଅଶ୍ୱାରୋହୀଙ୍କ ମୁଖ ନିର୍ଗତ ଖଡ୍ଗ ଦ୍ୱାରା ହତ ହେଲେ; ସେଥିରେ ସମସ୍ତ ପକ୍ଷୀ ସେମାନଙ୍କର ମାଂସ ଭୋଜନ କରି ପରିତୃପ୍ତ ହେଲେ।

< প্রকাশিত বাক্য 19 >