< প্রকাশিত বাক্য 13 >

1 তখন সেই বিরাটাকার সাপটি সমুদ্রের বালুকাময় কিনারে দাঁড়াল। আর আমি দেখলাম, “সমুদ্রের মধ্য থেকে একটি জন্তু উঠে আসছে; তার দশটি সিং” ও সাতটি মাথা; তার সিং গুলিতে দশটি মুকুট ছিল এবং তার মাথাগুলির ওপর ঈশ্বরনিন্দার জন্য বিভিন্ন নাম লেখা ছিল।
ଆଉ ସେ ସମୁଦ୍ରର ବାଲୁକା ଉପରେ ଠିଆ ହେଲା। ତତ୍ପରେ ମୁଁ ସମୁଦ୍ର ମଧ୍ୟରୁ ଗୋଟିଏ ପଶୁକୁ ଉଠି ଆସିବାର ଦେଖିଲି, ତାହାର ଦଶ ଶୃଙ୍ଗ ଓ ସପ୍ତ ମସ୍ତକ, ତାହାର ଶୃଙ୍ଗଗୁଡ଼ାକରେ ଦଶଟା ମୁକୁଟ ଓ ମସ୍ତକଗୁଡ଼ାକ ଉପରେ ଈଶ୍ବରନିନ୍ଦାସୂଚକ ବିଭିନ୍ନ ନାମ।
2 যে পশুকে আমি দেখলাম সেটি ছিল চিতাবাঘের মত, তার পাগুলি ভল্লুকের পায়ের মত এবং মুখটি সিংহের মত ছিল; সেই বিরাটাকার সাপটি তার নিজের শক্তি, নিজের সিংহাসন এবং বিশেষ ক্ষমতা তাকে দান করল।
ଏହି ଯେଉଁ ପଶୁକୁ ମୁଁ ଦେଖିଲି, ତାହା ଚିତାବାଘ ପରି, ତାହାର ପାଦ ଭାଲୁର ପାଦ ପରି ଓ ପାଟି ସିଂହର ପାଟି ପରି। ସେହି ସର୍ପ ତାହାକୁ ଆପଣା ପରାକ୍ରମ, ସିଂହାସନ ଓ ମହାକ୍ଷମତା ସମର୍ପଣ କଲା।
3 পরে দেখলাম, জন্তুটির সব মাথার মধ্যে একটা মাথায় এমন ক্ষত ছিল যার ফলে মৃত্যু অনিবার্য ছিল, কিন্তু তার সেই ক্ষত সেরে গিয়েছিল; আর পৃথিবীর সব লোক আশ্চর্য্য হয়ে সেই জন্তুটার পেছন পেছন চলল।
ତାହାର ମସ୍ତକଗୁଡ଼ାକ ମଧ୍ୟରୁ ଗୋଟାଏ ଯେପରି ସାଂଘାତିକ ଆଘାତ ପ୍ରାପ୍ତ ହୋଇଥିଲା, ଆଉ ତାହାର ସେହି ମୃତ୍ୟୁଜନକ କ୍ଷତ ସୁସ୍ଥ ହେଲା, ପୁଣି, ସମସ୍ତ ପୃଥିବୀ ସେହି ପଶୁ ବିଷୟରେ ଆଶ୍ଚର୍ଯ୍ୟାନ୍ୱିତ ହୋଇ ତାହାର ଅନୁଗମନ କଲେ,
4 আর তারা বিরাটাকার সাপকে পূজো করল, কারণ সাপটি সেই জন্তুকে নিজের বিশেষ ক্ষমতা দিয়ে দিয়েছিল; তারা সেই জন্তুকেও পূজো করলো আর বলতে লাগলো, এই জন্তুর মত কে আছে? এবং এর সঙ্গে কে যুদ্ধ করতে পারবে?
ପୁଣି, ସର୍ପ ସେହି ପଶୁକୁ ଆପଣା କ୍ଷମତା ସମର୍ପଣ କରିବାରୁ ସେମାନେ ସର୍ପକୁ ପ୍ରଣାମ କଲେ; ସେମାନେ ପଶୁକୁ ମଧ୍ୟ ପ୍ରଣାମ କରି କହିଲେ, ଏହି ପଶୁ ପରି କିଏ? ଆଉ କିଏ ତାହା ସହିତ ଯୁଦ୍ଧ କରିପାରେ?
5 জন্তুটিকে এমন একটি মুখ দেওয়া হলো, যেটা গর্বের কথা ও ঈশ্বরনিন্দা করতে পারে এবং তাকে বিয়াল্লিশ মাস দেওয়া হলো যেন বিশেষ অধিকার সহ রাজত্ব করতে পারে।
ସେହି ପଶୁକୁ ଅହଙ୍କାର ଓ ଈଶ୍ବରନିନ୍ଦାର କଥା କହିବାକୁ ମୁଖ ଦିଆଗଲା, ଆଉ ବୟାଳିଶ ମାସ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ କାର୍ଯ୍ୟ ସାଧନ କରିବାକୁ କ୍ଷମତା ଦିଆଗଲା।
6 সুতরাং জন্তুটি ঈশ্বরের নিন্দা করতে মুখ খুলল, তাঁর নামের ও তাঁর বাসস্থানের এবং স্বর্গে যারা বাস করে সবাইকে নিন্দা করতে লাগল।
ସେଥିରେ ସେହି ପଶୁ ମୁଖ ଫିଟାଇ ଈଶ୍ବରନିନ୍ଦାର କଥା କହି ତାହାଙ୍କ ନାମ ଓ ତାହାଙ୍କ ତମ୍ବୁ ପୁଣି, ସ୍ୱର୍ଗନିବାସୀମାନଙ୍କର ନିନ୍ଦା କଲା।
7 ঈশ্বরের পবিত্র লোকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবার ও তাদেরকে জয় করার ক্ষমতা জন্তুটিকে দেওয়া হল; এবং তাকে সমস্ত জাতির লোকদের, ভাষার ও দেশের ওপরে বিশেষ কর্তৃত্ব দেওয়া হলো।
ସମସ୍ତ ସାଧୁଙ୍କ ସହିତ ଯୁଦ୍ଧ କରିବାକୁ ଓ ସେମାନଙ୍କ ଉପରେ ଜୟଲାଭ କରିବାକୁ ପଶୁଟିକୁ କ୍ଷମତା ଦିଆଗଲା, ଆଉ ସମସ୍ତ ଗୋଷ୍ଠୀ, ବଂଶ, ଭାଷାବାଦୀ ଓ ଜାତି ଉପରେ ତାହାକୁ କ୍ଷମତା ଦିଆଗଲା।
8 পৃথিবীতে বাস করে সব লোক যাদের নাম জগত সৃষ্টির শুরু থেকে মেষশিশুর জীবন বইতে লেখা নেই, তারা তাকে পূজো করবে। এই মেষশিশুকে জগত সৃষ্টির আগেই মেরে ফেলার জন্য ঠিক করা হয়েছিল।
ଜଗତର ସୃଷ୍ଟିଠାରୁ ଯେଉଁମାନଙ୍କର ନାମ, ବଳିକୃତ ମେଷଶାବକଙ୍କର ଜୀବନ ପୁସ୍ତକରେ ଲିଖିତ ହୋଇ ନାହିଁ, ପୃଥିବୀନିବାସୀ ସେହି ସମସ୍ତ ଲୋକ, ତାହାକୁ ପ୍ରଣାମ କରିବେ।
9 যার আছে, সে শুনুক।
ଯାହାର କର୍ଣ୍ଣ ଅଛି, ସେ ଶୁଣୁ।
10 ১০ যদি কেউ যুদ্ধবন্দি হবার হয়, সে বন্দি হবে; যদি কেউ তরোয়ালের আঘাতে খুন হবার আছে, তাকে তরোয়াল দিয়ে খুন করা হবে। এ জন্য ঈশ্বরের পবিত্র মানুষের ধৈর্য্য ও বিশ্বাস দরকার।
“କେହି ଯଦି ବନ୍ଦୀ କରିନିଏ, ତାହାହେଲେ ସେ ବନ୍ଦୀ ହୋଇଯିବ; କେହି ଯଦି ଖଡ୍ଗ ଦ୍ୱାରା ବଧ କରେ, ତାହାହେଲେ ତାହାକୁ ନିଶ୍ଚୟ ଖଡ୍ଗ ଦ୍ୱାରା ବଧ କରାଯିବ।” ଏହି ସ୍ଥଳରେ ସାଧୁମାନଙ୍କର ଧୈର୍ଯ୍ୟ ଓ ବିଶ୍ୱାସ ଆବଶ୍ୟକ।
11 ১১ তারপরে আমি আর একটা জন্তুকে ভূমি থেকে উঠে আসতে দেখলাম। মেষশিশুর মত তার দুটি সিং ছিল এবং সে সেই বিরাটাকার সাপের মত কথা বলত।
ତତ୍ପରେ ମୁଁ ଆଉ ଗୋଟିଏ ପଶୁକୁ ଭୂମି ମଧ୍ୟରୁ ଉଠି ଆସିବାର ଦେଖିଲି; ମେଷଶାବକ ପରି ତାହାର ଦୁଇଟି ଶୃଙ୍ଗ, ଆଉ ସେ ସର୍ପ ପରି କଥା କହୁଥିଲା।
12 ১২ সে ঐ প্রথম জন্তুর সব কর্তৃত্ব তার উপস্থিতিতে ব্যবহার করতে লাগলো; এবং যে প্রথম জন্তুটির মৃত্যুজনক ক্ষত ভালো হয়ে গিয়েছিল, পৃথিবীকে ও পৃথিবীতে বাস করে এমন সবাইকে তাকে ঈশ্বর বলে পূজো করালো।
ସେ ପ୍ରଥମ ପଶୁର ସମସ୍ତ କ୍ଷମତା ତାହା ସାକ୍ଷାତରେ ପରିଚାଳନା କରେ, ଆଉ ସେହି ଯେଉଁ ପ୍ରଥମ ପଶୁର ମୃତ୍ୟୁଜନକ କ୍ଷତ ସୁସ୍ଥ ହୋଇଥିଲା, ତାହାକୁ ପ୍ରଣାମ କରିବାକୁ ପୃଥିବୀ ଓ ତନ୍ନିବାସୀମାନଙ୍କୁ ବାଧ୍ୟ କରେ।
13 ১৩ সে বড় বড় আশ্চর্য্য কাজ করলো; এমনকি মানুষের চোখের সামনে স্বর্গ থেকে পৃথিবীতে আগুন নামিয়ে আনলো।
ସେ ମହା ମହା ଆଶ୍ଚର୍ଯ୍ୟକର୍ମ କରେ, ଏପରିକି ମନୁଷ୍ୟମାନଙ୍କ ସାକ୍ଷାତରେ ଆକାଶରୁ ପୃଥିବୀ ଉପରେ ଅଗ୍ନି ବୃଷ୍ଟି କରାଏ।
14 ১৪ এই ভাবে সেই প্রথম জন্তুর হয়ে যে সব আশ্চর্য্য কাজ করার ক্ষমতা তাকে দেওয়া হয়েছে, তা দিয়ে সে পৃথিবীতে বাস করে মানুষদের ভুল পথে পরিচালনা করে; সে পৃথিবীর মানুষদেরকে বলে, “যে জন্তুটি খড়্গ দিয়ে আহত হয়েও বেঁচে ছিল, তার একটি মূর্ত্তি তৈরী কর।”
ଆଉ ସେହି ପଶୁର ସାକ୍ଷାତରେ ଯେଉଁ ଆଶ୍ଚର୍ଯ୍ୟକର୍ମ କରିବାକୁ ସେ କ୍ଷମତା ପ୍ରାପ୍ତ ହୋଇଥିଲା, ତଦ୍ୱାରା ସେ ପୃଥିବୀନିବାସୀମାନଙ୍କୁ ଭ୍ରାନ୍ତ କରି, ଯେଉଁ ପଶୁ ଖଡ୍ଗ ଦ୍ୱାରା ଆହତ ହେଲେ ହେଁ ବଞ୍ଚିଥିଲା, ତାହାର ଏକ ପ୍ରତିମା ନିର୍ମାଣ କରିବାକୁ ସେମାନଙ୍କୁ କହେ।
15 ১৫ আর তাকে ওই মুর্ত্তিকে নিঃশ্বাস দিতে পারে এমন ক্ষমতা দেওয়া হলো, যাতে ঐ জন্তুর মুর্ত্তিটি কথা বলতে পারে এবং যত লোক সেই জন্তুর মুর্ত্তিটি পূজো না করবে, তাদের মেরে ফেলতে পারে।
ପଶୁର ପ୍ରତିମା ଯେପରି କଥା କହିପାରେ ଓ ସେହି ପ୍ରତିମାକୁ ପ୍ରଣାମ କରୁ ନ ଥିବା ଲୋକମାନେ ଯେପରି ବଧ କରାଯିବେ, ଏଥିପାଇଁ ତାହାକୁ ସେହି ପଶୁର ପ୍ରତିମାକୁ ଜୀବନ ଦାନ କରିବାକୁ କ୍ଷମତା ଦିଆଗଲା।
16 ১৬ আর সেই দ্বিতীয় জন্তু, ছোট ও বড়, ধনী ও গরিব, স্বাধীন ও দাস, সবাইকেই ডান হাতে অথবা কপালে চিহ্ন লাগাতে বাধ্য করে;
ଆଉ ସେ ସାନ ଓ ବଡ଼, ଧନୀ ଓ ଦରିଦ୍ର, ସ୍ୱାଧୀନ ଓ ପରାଧୀନ ସମସ୍ତଙ୍କୁ ସେମାନଙ୍କ ଦକ୍ଷିଣ ହସ୍ତରେ କିଅବା କପାଳରେ ଗୋଟାଏ ଚିହ୍ନ ଧାରଣ କରିବାକୁ ବାଧ୍ୟ କରାଏ,
17 ১৭ ঐ জন্তুর চিহ্ন অর্থাৎ নাম বা নামের সংখ্যা যে কেউ না লাগায়, তারা কোনকিছু কিনতে বা বিক্রি করতে পারবে না।
ପୁଣି, ସେହି ଚିହ୍ନ, ଅର୍ଥାତ୍‍ ପଶୁର ନାମ କିମ୍ବା ତାହା ନାମର ସଂଖ୍ୟା ଧାରଣ କରି ନ ଥିବା ଲୋକକୁ କ୍ରୟବିକ୍ରୟ କରିବାକୁ ନିଷେଧ କରେ।
18 ১৮ এসব বুঝতে প্রজ্ঞা দরকার। যার অন্তর্দৃষ্টি আছে সে ঐ জন্তুর সংখ্যা হিসাব করুক; কারণ এটা মানুষের সংখ্যা। সেই সংখ্যা হলো ছয়শো ছেষট্টি।
ଏଠାରେ ଜ୍ଞାନ ଆବଶ୍ୟକ। ଯାହାର ବୁଦ୍ଧି ଅଛି, ସେ ପଶୁର ସଂଖ୍ୟା ଗଣନା କରୁ, କାରଣ ତାହା ଜଣେ ମନୁଷ୍ୟର ସଂଖ୍ୟା, ଆଉ ତାହାର ସଂଖ୍ୟା ହେଉଛି ଛଅ ଶହ ଛଷଠି।

< প্রকাশিত বাক্য 13 >