গণনার বই 35
RAB Şeria Irmağı yanında Eriha karşısındaki Moav ovalarında Musa'ya şöyle dedi:
2 ২ তুমি ইস্রায়েল সন্তানদের আদেশ কর, যেন তারা নিজেদের অধিকারের অংশ থেকে বাস করার জন্য কতকগুলি শহর লেবীয়দেরকে দেয়; তোমরা সেই সব শহরের সঙ্গে চারদিকের পশু চড়ানোর মাঠও লেবীয়দেরকে দেবে।
“İsrailliler'e buyruk ver, alacakları mülkten oturmaları için Levililer'e kentler versinler. Kentlerin çevresinde otlaklar da vereceksiniz.
3 ৩ লেবীয়েরা সেই শহরগুলিতে বসবাস করবে। সেই পশু চড়ানোর মাঠ তাদের গবাদি পশু, পশুপাল ও তাদের সমস্ত জীবের জন্য।
Böylece yaşamak için Levililer'in kentleri olacak; sığırları, sürüleri, öbür hayvanları için otlakları da olacak.
4 ৪ তোমরা শহরগুলির যেসব পশু চড়ানোর মাঠ লেবীয়দেরকে দেবে, তার পরিমাণ শহরের দেওয়ালের বাইরে চারদিকে হাজার হাত হবে।
“Levililer'e vereceğiniz kentlerin çevresindeki otlaklar kent surundan bin arşın uzaklıkta olacak.
5 ৫ তোমরা শহরের বাইরে তার পূর্বে সীমানা দুই হাজার হাত, দক্ষিণ সীমানা দুই হাজার হাত, পশ্চিম সীমানা দুই হাজার হাত ও উত্তর সীমানা দুই হাজার হাত পরিমাপ করবে; শহরটি মাঝখানে থাকবে। তাদের জন্য ওটা শহরের পশু চড়ানোর মাঠ হবে।
Kent ortada olmak üzere, kent dışından doğuda iki bin arşın, güneyde iki bin arşın, batıda iki bin arşın, kuzeyde iki bin arşın ölçeceksiniz. Bu bölge kentler için otlak olacak.”
6 ৬ হত্যাকারীদের পালানোর জন্য যে ছয়টি আশ্রয় শহর তোমরা দেবে, সেই সব এবং সেটা ছাড়া আরও বিয়াল্লিশটি শহর তোমরা লেবীয়দেরকে দেবে।
“Levililer'e vereceğiniz kentlerden altısı sığınak kent olacak; öyle ki, adam öldüren biri oraya kaçabilsin. Ayrıca Levililer'e kırk iki kent daha vereceksiniz.
Levililer'e otlaklarıyla birlikte toplam kırk sekiz kent vereceksiniz.
8 ৮ ইস্রায়েল সন্তানদের অধিকার থেকে সেই সমস্ত শহর দেবার দিনের তোমরা বেশি থেকে বেশি ও অল্প থেকে অল্প নেবে; প্রত্যেক বংশ নিজের পাওয়া অধিকার অনুসারে কতকগুলি শহর লেবীয়দেরকে দেবে।
İsrailliler'in mülkünden Levililer'e vereceğiniz kentler her oymağa düşen pay oranında olsun. Çok kenti olan oymak çok, az kenti olan oymak az sayıda kent verecek.”
RAB Musa'yla konuşmasını şöyle sürdürdü:
“İsrailliler'e de ki, ‘Şeria Irmağı'ndan geçip Kenan ülkesine girince,
11 ১১ তখন তোমাদের আশ্রয় শহর হবার জন্য কতকগুলি শহর নির্ধারণ করবে; যে জন অনিচ্ছাকৃতভাবে কারও প্রাণ নষ্ট করে, এমন হত্যাকারী যেন সেখানে পালিয়ে যেতে পারে।
sığınak kentler olarak bazı kentler seçin. Öyle ki, istemeyerek birini öldüren kişi oraya kaçabilsin;
12 ১২ তার ফলে সেই সব শহর প্রতিশোধ দাতার হাত থেকে তোমাদের আশ্রয়স্থান হবে; যেন হত্যাকারী বিচারের জন্য মণ্ডলীর সামনে উপস্থিত হবার আগে মারা না যায়।
öç alacak kişiden kaçıp sığınacak bir yeriniz olsun. Böylece adam öldüren kişi topluluğun önünde yargılanmadan öldürülmesin.
Vereceğiniz bu altı kent sizin için sığınak kentler olacak.
Sığınak kentlerin üçünü Şeria Irmağı'nın doğusundan, üçünü de Kenan ülkesinden seçeceksiniz.
15 ১৫ ইস্রায়েল সন্তানদের জন্য এবং তাদের মধ্যে বসবাসীকারী ও বিদেশীর জন্য এই ছয়টি শহর আশ্রয়স্থান হবে; যেন কেউ অনিচ্ছাকৃতভাবে মানুষকে হত্যা করলে সেখানে পালাতে পারে।
Bu altı kent İsrailliler ve aralarında yaşayan yabancılarla yerli olmayan konuklar için sığınak kentler olacak. Öyle ki, istemeyerek birini öldüren kişi oraya kaçabilsin.
16 ১৬ কিন্তু যদি কেউ লোহার অস্ত্র দিয়ে কাউকেও এমন আঘাত করে যে, তাতে সে মারা যায়, তবে সেই ব্যক্তি নরহত্যাকারী; সেই নরহত্যাকারীর অবশ্যই প্রাণদণ্ড হবে।
“‘Eğer biri demir bir aletle başka birine vurur, o kişi de ölürse, adam katildir ve kesinlikle öldürülecektir.
17 ১৭ যদি কোন অভিযুক্ত ব্যক্তি কাউকে এমন পাথর হাতে নিয়ে আঘাত করে ও তাতে সে মারা যায়, তবে সে নরহত্যাকারী, সেই নরহত্যাকারীর অবশ্যই প্রাণদণ্ড হইবে।
Birinin elinde adam öldürebilecek bir taş varsa, bu taşla başka birine vurursa, o kişi de ölürse, adam katildir ve kesinlikle öldürülecektir.
18 ১৮ কিংবা যদি অভিযুক্ত ব্যক্তি এমন কোন কাঠের বস্তু হাতে নিয়ে কাউকেও আঘাত করে, আর তাতে সে মারা যায়, তবে সে নরহত্যাকারী; সেই নরহত্যাকারীর অবশ্যই প্রাণদণ্ড হবে।
Ya da elinde adam öldürebilecek tahtadan bir alet varsa, bununla birine vurursa, o kişi de ölürse, adam katildir ve kesinlikle öldürülecektir.
Ölenin öcünü alacak kişi, katili öldürecektir; onunla karşılaşınca onu öldürecektir.
20 ২০ আর যদি কোনো অভিযুক্ত ব্যক্তি ঘৃণা করে কাউকে আঘাত করে, কিংবা লক্ষ্য করে তার উপরে অস্ত্র ছোঁড়ে ও তাতে সে মারা যায়;
Eğer biri başka birine beslediği kinden ötürü onu iter ya da bile bile ona bir nesne fırlatırsa, o kişi de ölürse,
21 ২১ কিংবা শত্রুতা করে যদি কেউ কাউকেও নিজের হাতে আঘাত করে ও তাতে সে মারা যায়; তবে যে তাকে আঘাত করেছে, তার অবশ্যই প্রাণদণ্ড হবে; সে নরহত্যাকারী; রক্তের প্রতিশোধদাতা তার দেখা পেলেই সেই নরহত্যাকারীকে হত্যা করবে।
ya da beslediği kinden ötürü onu yumruklar, o kişi de ölürse, vuran kişi kesinlikle öldürülecektir; katildir. Ölenin öcünü alacak kişi katille karşılaşınca onu öldürecektir.
22 ২২ কিন্তু যদি শত্রুতা ছাড়া হঠাৎ কেউ কাউকেও আঘাত করে, কিংবা লক্ষ্য না করে তার গায়ে অস্ত্র ছোঁড়ে,
“‘Eğer biri bir başkasına kin beslemediği halde ansızın onu iter ya da istemeyerek ona bir nesne fırlatırsa,
23 ২৩ কিংবা যেটা দিয়ে মারা যেতে পারে, এমন পাথর কারও উপরে না দেখে ফেলে, আর তাতেই সে মারা যায়, অথচ সে তার শত্রু বা ক্ষতি চাওয়ার লোক ছিল না;
ya da onu görmeden üzerine öldürebilecek bir taş düşürürse, o kişi de ölürse, öldüren ölene kin beslemediğinden ve ona zarar vermek istemediğinden,
topluluk adam öldürenle kan öcünü alacak kişi arasında şu kurallar uyarınca karar verecek:
25 ২৫ আর মণ্ডলী রক্তের প্রতিশোধদাতার হাত থেকে সেই নরহত্যাকারীকে উদ্ধার করবে এবং সে যেখানে পালিয়েছিল, তাদের সেই আশ্রয় শহরে মণ্ডলী তাকে পুনরায় পৌঁছে দেবে; আর যে পর্যন্ত পবিত্র তেলে অভিষিক্ত মহাযাজকের মৃত্যু না হয়, ততদিন সে সেই শহরে থাকবে।
Topluluk adam öldüreni kan öcü alacak kişinin elinden korumalı ve kaçmış olduğu sığınak kente geri göndermeli. Kişi kutsal yağla meshedilmiş başkâhinin ölümüne dek orada kalmalıdır.
“‘Ama adam öldüren kaçmış olduğu sığınak kentin sınırını geçer,
27 ২৭ এবং রক্তের প্রতিশোধদাতা আশ্রয় শহরের সীমানার বাইরে তাকে পায়, তবে সেই রক্তে প্রতিশোধদাতা তাকে হত্যা করলেও রক্তপাতের অপরাধী হবে না।
kan öcü alacak kişi de onu sığınak kentin sınırı dışında görür, kan öcü alacak kişi öldüreni öldürürse suçlu sayılmayacaktır.
28 ২৮ কারণ মহাযাজকের মৃত্যু পর্যন্ত তার আশ্রয় শহরে থাকা উচিত ছিল; কিন্তু মহাযাজকের মৃত্যু হওয়ার পর সেই নরহত্যাকারী তার অধিকার ভূমিতে ফিরে যেতে পারবে।
Çünkü adam öldüren, başkâhinin ölümüne dek sığınak kentte kalmalı. Ancak onun ölümünden sonra kendi toprağına dönebilir.
29 ২৯ তোমাদের বংশপরম্পরা অনুসারে এই সমস্ত তোমাদের পক্ষে বিচারের নিয়ম সেই সমস্ত জায়গায় যেখানে তোমরা বসবাস কর।
“‘Bunlar kuşaklar boyunca yaşadığınız her yerde sizin için kesin kural olacaktır.
30 ৩০ যে ব্যক্তি কোন লোককে হত্যা করে, সেই নরহত্যাকারী সাক্ষীদের কথায় হত হবে; কিন্তু কোন লোকের বিরুদ্ধে একমাত্র সাক্ষীর সাক্ষ্য প্রাণদণ্ডের জন্য গ্রহণ করা হবে না।
“‘Adam öldüren, tanıkların tanıklığıyla öldürülecek, bir tek kişinin tanıklığıyla öldürülmeyecektir.
31 ৩১ আর প্রাণদণ্ডের অপরাধী নরহত্যাকারীর প্রাণের জন্য তোমরা কোন প্রায়শ্চিত্ত গ্রহণ করবে না; তার অবশ্যই প্রাণদণ্ড হবে।
“‘Ölümü hak etmiş katilin canı için bedel almayacaksınız; o kesinlikle öldürülecektir.
32 ৩২ যে কেউ তার আশ্রয় শহরে পালিয়ে গেছে, সে যেন যাজকের মৃত্যুর আগে পুনরায় দেশে এসে বাস করতে পায়, এই জন্য তার থেকে কোন প্রায়শ্চিত্ত গ্রহণ করবে না।
“‘Sığınak kente kaçmış olan birinin başkâhinin ölümünden önce toprağına dönüp yaşaması için bedel almayacaksınız.
33 ৩৩ এই ভাবে তোমরা নিজেদের বসবাসকারী দেশ অপবিত্র করবে না; কারণ রক্ত দেশকে অপবিত্র করে এবং সেখানে যে রক্তপাত হয়, তার জন্য রক্তপাতীর রক্তপাত ছাড়া দেশের প্রায়শ্চিত্ত হতে পারে না।
“‘İçinde yaşadığınız ülkeyi kirletmeyeceksiniz. Kan dökmek ülkeyi kirletir. İçinde kan dökülen ülke ancak kan dökenin kanıyla bağışlanır.
34 ৩৪ তোমরা যে দেশ অধিকার করবে ও যার মধ্যে আমি বাস করি, তুমি তা অশুচি করবে না; কারণ আমি সদাপ্রভু ইস্রায়েল সন্তানদের মধ্যে বাস করি’।”
“‘İçinde oturduğunuz, benim de içinde yaşadığım ülkeyi kirletmeyeceksiniz; çünkü ben İsrailliler'in arasında yaşayan RAB'bim.’”
