< মথি 25 >

1 তখন স্বর্গরাজ্য এমন দশটি কুমারীর মতো হবে, যারা নিজের নিজের প্রদীপ নিয়ে বরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বের হল।
যা দশ কন্যাঃ প্রদীপান্ গৃহ্লত্যো ৱরং সাক্ষাৎ কর্ত্তুং বহিরিতাঃ, তাভিস্তদা স্ৱর্গীযরাজ্যস্য সাদৃশ্যং ভৱিষ্যতি|
2 তাদের মধ্যে পাঁচ জন বোকা, আর পাঁচ জন বুদ্ধিমতী ছিল।
তাসাং কন্যানাং মধ্যে পঞ্চ সুধিযঃ পঞ্চ দুর্ধিয আসন্|
3 কারণ যারা বোকা ছিল, তারা নিজের নিজের প্রদীপ নিল, কিন্তু সঙ্গে তেল নিল না,
যা দুর্ধিযস্তাঃ প্রদীপান্ সঙ্গে গৃহীৎৱা তৈলং ন জগৃহুঃ,
4 কিন্তু যারা বুদ্ধিমতী তারা তাদের প্রদীপের সঙ্গে পাত্রে তেলও নিল।
কিন্তু সুধিযঃ প্রদীপান্ পাত্রেণ তৈলঞ্চ জগৃহুঃ|
5 আর বড় আসতে দেরি হওয়ায় সবাই ঢুলতে ঢুলতে ঘুমিয়ে পড়ল।
অনন্তরং ৱরে ৱিলম্বিতে তাঃ সর্ৱ্ৱা নিদ্রাৱিষ্টা নিদ্রাং জগ্মুঃ|
6 পরে মাঝ রাতে এই আওয়াজ হল, দেখ, বর! তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বের হও।
অনন্তরম্ অর্দ্ধরাত্রে পশ্যত ৱর আগচ্ছতি, তং সাক্ষাৎ কর্ত্তুং বহির্যাতেতি জনরৱাৎ
7 তাতে সেই কুমারীরা সবাই উঠল এবং নিজের নিজের প্রদীপ সাজালো।
তাঃ সর্ৱ্ৱাঃ কন্যা উত্থায প্রদীপান্ আসাদযিতুং আরভন্ত|
8 আর বোকা কুমারীরা বুদ্ধিমতিদের বলল, তোমাদের তেল থেকে আমাদেরকে কিছু দাও, কারণ আমাদের প্রদীপ নিভে যাচ্ছে।
ততো দুর্ধিযঃ সুধিয ঊচুঃ, কিঞ্চিৎ তৈলং দত্ত, প্রদীপা অস্মাকং নির্ৱ্ৱাণাঃ|
9 কিন্তু বুদ্ধিমতীরা বলল, হয়তো তোমাদের ও আমাদের জন্য এই তেলে কুলাবে না, তোমরা বরং বিক্রেতাদের কাছে গিয়ে তোমাদের জন্য তেল কিনে নাও।
কিন্তু সুধিযঃ প্রত্যৱদন্, দত্তে যুষ্মানস্মাংশ্চ প্রতি তৈলং ন্যূনীভৱেৎ, তস্মাদ্ ৱিক্রেতৃণাং সমীপং গৎৱা স্ৱার্থং তৈলং ক্রীণীত|
10 ১০ তারা তেল কিনতে যাচ্ছে, সেই দিন বর এলো এবং যারা তৈরী ছিল, তারা তাঁর সঙ্গে বিয়ে বাড়িতে প্রবেশ করল,
১০তদা তাসু ক্রেতুং গতাসু ৱর আজগাম, ততো যাঃ সজ্জিতা আসন্, তাস্তেন সাকং ৱিৱাহীযং ৱেশ্ম প্রৱিৱিশুঃ|
11 ১১ শেষে অন্য সমস্ত কুমারীরাও এলো এবং বলতে লাগল, প্রভু, প্রভু, আমাদেরকে দরজা খুলে দিন।
১১অনন্তরং দ্ৱারে রুদ্ধে অপরাঃ কন্যা আগত্য জগদুঃ, হে প্রভো, হে প্রভো, অস্মান্ প্রতি দ্ৱারং মোচয|
12 ১২ কিন্তু তিনি বললেন, তোমাদের সত্যি বলছি, আমি তোমাদের চিনি না।
১২কিন্তু স উক্তৱান্, তথ্যং ৱদামি, যুষ্মানহং ন ৱেদ্মি|
13 ১৩ অতএব জেগে থাক, কারণ তোমরা সেই দিন বা সেই মুহূর্ত জান না।
১৩অতো জাগ্রতঃ সন্তস্তিষ্ঠত, মনুজসুতঃ কস্মিন্ দিনে কস্মিন্ দণ্ডে ৱাগমিষ্যতি, তদ্ যুষ্মাভি র্ন জ্ঞাযতে|
14 ১৪ এটা সেই রকম, মনে কর, যে কোন ব্যক্তি বিদেশে যাচ্ছেন, তিনি তাঁর দাসদেরকে ডেকে তাঁর সম্পত্তি তাদের হাতে সমর্পণ করলেন।
১৪অপরং স এতাদৃশঃ কস্যচিৎ পুংসস্তুল্যঃ, যো দূরদেশং প্রতি যাত্রাকালে নিজদাসান্ আহূয তেষাং স্ৱস্ৱসামর্থ্যানুরূপম্
15 ১৫ তিনি এক জনকে পাঁচ তালন্ত, অন্য জনকে দুই তালন্ত এবং আর এক জনকে এক তালন্ত, যার যেমন যোগ্যতা তাকে সেইভাবে দিলেন, পরে বিদেশে চলে গেলেন।
১৫একস্মিন্ মুদ্রাণাং পঞ্চ পোটলিকাঃ অন্যস্মিংশ্চ দ্ৱে পোটলিকে অপরস্মিংশ্চ পোটলিকৈকাম্ ইত্থং প্রতিজনং সমর্প্য স্ৱযং প্রৱাসং গতৱান্|
16 ১৬ যে পাঁচ তালন্ত পেয়েছিল, সে তখনই গেল, তা দিয়ে ব্যবসা করল এবং আরও পাঁচ তালন্ত লাভ করল।
১৬অনন্তরং যো দাসঃ পঞ্চ পোটলিকাঃ লব্ধৱান্, স গৎৱা ৱাণিজ্যং ৱিধায তা দ্ৱিগুণীচকার|
17 ১৭ যে দুই তালন্ত পেয়েছিল, সেও তেমন করে আরও দুই তালন্ত লাভ করল।
১৭যশ্চ দাসো দ্ৱে পোটলিকে অলভত, সোপি তা মুদ্রা দ্ৱিগুণীচকার|
18 ১৮ কিন্তু যে এক তালন্ত পেয়েছিল, সে গিয়ে মাটিতে গর্ত খুঁড়ে তার মালিকের টাকা লুকিয়ে রাখল।
১৮কিন্তু যো দাস একাং পোটলিকাং লব্ধৱান্, স গৎৱা ভূমিং খনিৎৱা তন্মধ্যে নিজপ্রভোস্তা মুদ্রা গোপযাঞ্চকার|
19 ১৯ অনেকদিন পরে সেই দাসদের মালিক এলো এবং তাদের কাছে হিসেব নিলেন।
১৯তদনন্তরং বহুতিথে কালে গতে তেষাং দাসানাং প্রভুরাগত্য তৈর্দাসৈঃ সমং গণযাঞ্চকার|
20 ২০ তখন যে পাঁচ তালন্ত পেয়েছিল, সে এসে আরও পাঁচ তালন্ত এনে বলল, “মালিক, আপনি আমার কাছে পাঁচ তালন্ত দিয়েছিলেন, দেখুন, তা দিয়ে আমি আরও পাঁচ তালন্ত লাভ করেছি।”
২০তদানীং যঃ পঞ্চ পোটলিকাঃ প্রাপ্তৱান্ স তা দ্ৱিগুণীকৃতমুদ্রা আনীয জগাদ; হে প্রভো, ভৱতা মযি পঞ্চ পোটলিকাঃ সমর্পিতাঃ, পশ্যতু, তা মযা দ্ৱিগুণীকৃতাঃ|
21 ২১ তার মালিক তাকে বললেন, “বেশ, উত্তম ও বিশ্বস্ত দাস, তুমি অল্প বিষয়ে বিশ্বস্ত হয়েছ, আমি তোমাকে অনেক বিষয়ের উপরে নিযুক্ত করব, তুমি তোমার মালিকের আনন্দের সহভাগী হও।”
২১তদানীং তস্য প্রভুস্তমুৱাচ, হে উত্তম ৱিশ্ৱাস্য দাস, ৎৱং ধন্যোসি, স্তোকেন ৱিশ্ৱাস্যো জাতঃ, তস্মাৎ ৎৱাং বহুৱিত্তাধিপং করোমি, ৎৱং স্ৱপ্রভোঃ সুখস্য ভাগী ভৱ|
22 ২২ পরে যে দুই তালন্ত পেয়েছিল, সেও এসে বলল, “মালিক, আপনি আমার কাছে দুই তালন্ত দিয়েছিলেন, দেখুন, তা দিয়ে আমি আরও দুই তালন্ত লাভ করেছি।”
২২ততো যেন দ্ৱে পোটলিকে লব্ধে সোপ্যাগত্য জগাদ, হে প্রভো, ভৱতা মযি দ্ৱে পোটলিকে সমর্পিতে, পশ্যতু তে মযা দ্ৱিগুণীকৃতে|
23 ২৩ তার মালিক তাকে বললেন, “বেশ! উত্তম ও বিশ্বস্ত দাস, তুমি অল্প বিষয়ে বিশ্বস্ত হয়েছ, আমি তোমাকে অনেক বিষয়ের উপরে নিযুক্ত করব, তুমি তোমার মালিকের আনন্দের সহভাগী হও।”
২৩তেন তস্য প্রভুস্তমৱোচৎ, হে উত্তম ৱিশ্ৱাস্য দাস, ৎৱং ধন্যোসি, স্তোকেন ৱিশ্ৱাস্যো জাতঃ, তস্মাৎ ৎৱাং বহুদ্রৱিণাধিপং করোমি, ৎৱং নিজপ্রভোঃ সুখস্য ভাগী ভৱ|
24 ২৪ পরে যে এক তালন্ত পেয়েছিল, সেও এসে বলল, “মালিক, আমি জানতাম, আপনি খুবই কঠিন লোক, যেখানে বীজ রোপণ করেননি, সেখানে ফসল কেটে থাকেন ও যেখানে বীজ ছড়ান নি, সেখানে ফসল কুড়িয়ে থাকেন।”
২৪অনন্তরং য একাং পোটলিকাং লব্ধৱান্, স এত্য কথিতৱান্, হে প্রভো, ৎৱাং কঠিননরং জ্ঞাতৱান্, ৎৱযা যত্র নোপ্তং, তত্রৈৱ কৃত্যতে, যত্র চ ন কীর্ণং, তত্রৈৱ সংগৃহ্যতে|
25 ২৫ তাই আমি ভয়ে আপনার তালন্ত মাটির নিচে লুকিয়ে রেখেছিলাম, দেখুন, আপনার যা ছিল তাই আপনি পেলেন।
২৫অতোহং সশঙ্কঃ সন্ গৎৱা তৱ মুদ্রা ভূমধ্যে সংগোপ্য স্থাপিতৱান্, পশ্য, তৱ যৎ তদেৱ গৃহাণ|
26 ২৬ কিন্তু তার মালিক উত্তর করে তাকে বললেন, “দুষ্টু অলস দাস, তুমি নাকি জানতে, আমি যেখানে বুনিনা, সেখানে কাটি এবং যেখানে ছড়াই না, সেখানে কুড়াই?
২৬তদা তস্য প্রভুঃ প্রত্যৱদৎ রে দুষ্টালস দাস, যত্রাহং ন ৱপামি, তত্র ছিনদ্মি, যত্র চ ন কিরামি, তত্রেৱ সংগৃহ্লামীতি চেদজানাস্তর্হি
27 ২৭ তবে মহাজনদের হাতে আমার টাকা রেখে দাওয়া তোমার উচিত ছিল, তা করলে আমি এসে আমার যা তা সুদের সঙ্গে পেতাম।
২৭ৱণিক্ষু মম ৱিত্তার্পণং তৱোচিতমাসীৎ, যেনাহমাগত্য ৱৃদ্ৱ্যা সাকং মূলমুদ্রাঃ প্রাপ্স্যম্|
28 ২৮ অতএব তোমরা এর কাছ থেকে ঐ তালন্ত নিয়ে নাও এবং যার দশ তালন্ত আছে, তাকে দাও,
২৮অতোস্মাৎ তাং পোটলিকাম্ আদায যস্য দশ পোটলিকাঃ সন্তি তস্মিন্নর্পযত|
29 ২৯ কারণ যে ব্যক্তির কাছে আছে, তাকে দাওয়া হবে, তাতে তার আরো বেশি হবে, কিন্তু যার নেই, তার যা আছে, তাও তার কাছ থেকে নিয়ে নাওয়া হবে।
২৯যেন ৱর্দ্ৱ্যতে তস্মিন্নৈৱার্পিষ্যতে, তস্যৈৱ চ বাহুল্যং ভৱিষ্যতি, কিন্তু যেন ন ৱর্দ্ৱ্যতে, তস্যান্তিকে যৎ কিঞ্চন তিষ্ঠতি, তদপি পুনর্নেষ্যতে|
30 ৩০ আর তোমরা ঐ অনুপযোগী দাসকে বাইরের অন্ধকারে ফেলে দাও, সেই জায়গায় সে কাঁদবে ও দাঁতে দাঁত ঘষবে।”
৩০অপরং যূযং তমকর্ম্মণ্যং দাসং নীৎৱা যত্র স্থানে ক্রন্দনং দন্তঘর্ষণঞ্চ ৱিদ্যেতে, তস্মিন্ বহির্ভূততমসি নিক্ষিপত|
31 ৩১ আর যখন মনুষ্যপুত্র সমস্ত দূতদের সঙ্গে নিয়ে নিজের মহিমায় আসবেন, তখন তিনি তাঁর প্রতাপের সিংহাসনে বসবেন।
৩১যদা মনুজসুতঃ পৱিত্রদূতান্ সঙ্গিনঃ কৃৎৱা নিজপ্রভাৱেনাগত্য নিজতেজোমযে সিংহাসনে নিৱেক্ষ্যতি,
32 ৩২ আর সমস্ত জাতি তাঁর সামনে জমায়েত হবে, পরে তিনি তাদের একজন থেকে অন্য জনকে আলাদা করবেন, যেমন পালরক্ষক ছাগলের পাল থেকে ভেড়া আলাদা করে,
৩২তদা তৎসম্মুখে সর্ৱ্ৱজাতীযা জনা সংমেলিষ্যন্তি| ততো মেষপালকো যথা ছাগেভ্যোঽৱীন্ পৃথক্ করোতি তথা সোপ্যেকস্মাদন্যম্ ইত্থং তান্ পৃথক কৃৎৱাৱীন্
33 ৩৩ আর তিনি ভেড়াদের তাঁর ডানদিকে ও ছাগলদেরকে বাঁদিকে রাখবেন।
৩৩দক্ষিণে ছাগাংশ্চ ৱামে স্থাপযিষ্যতি|
34 ৩৪ তখন রাজা তাঁর ডানদিকের লোকদেরকে বলবেন, “এস, আমার পিতার আশীর্বাদ ধন্য পাত্রেরা, জগত সৃষ্টির প্রথম থেকে যে রাজ্য তোমাদের জন্য তৈরী করা হয়েছে, তার অধিকারী হও।
৩৪ততঃ পরং রাজা দক্ষিণস্থিতান্ মানৱান্ ৱদিষ্যতি, আগচ্ছত মত্তাতস্যানুগ্রহভাজনানি, যুষ্মৎকৃত আ জগদারম্ভৎ যদ্ রাজ্যম্ আসাদিতং তদধিকুরুত|
35 ৩৫ কারণ যখন আমি ক্ষুধার্ত ছিলাম, তখন তোমরা আমাকে খাবার দিয়েছিলে, আর যখন আমি পিপাসিত ছিলাম, তখন আমাকে পান করিয়েছিলে, অতিথি হয়েছিলাম, আর আমাকে থাকার আশ্রয় দিয়েছিলে,
৩৫যতো বুভুক্ষিতায মহ্যং ভোজ্যম্ অদত্ত, পিপাসিতায পেযমদত্ত, ৱিদেশিনং মাং স্ৱস্থানমনযত,
36 ৩৬ বস্ত্রহীন হয়েছিলাম, আর আমাকে বস্ত্র পরিয়েছিলে, অসুস্থ হয়েছিলাম, আর আমার যত্ন নিয়েছিলে, জেলখানায় বন্দী ছিলাম, আর আমার কাছে এসেছিলে,”
৩৬ৱস্ত্রহীনং মাং ৱসনং পর্য্যধাপযত, পীডীতং মাং দ্রষ্টুমাগচ্ছত, কারাস্থঞ্চ মাং ৱীক্ষিতুম আগচ্ছত|
37 ৩৭ তখন ধার্ম্মিকেরা তাঁকে বলবে, “প্রভু, কবে আপনাকে ক্ষুধার্ত দেখে খেতে দিয়েছিলাম, কিম্বা পিপাসিত দেখে পান করিয়েছিলাম?
৩৭তদা ধার্ম্মিকাঃ প্রতিৱদিষ্যন্তি, হে প্রভো, কদা ৎৱাং ক্ষুধিতং ৱীক্ষ্য ৱযমভোজযাম? ৱা পিপাসিতং ৱীক্ষ্য অপাযযাম?
38 ৩৮ কবেই বা আপনাকে অতিথিরূপে আশ্রয় দিয়েছিলাম, কিম্বা বস্ত্রহীন দেখে বস্ত্র পরিয়েছিলাম?
৩৮কদা ৱা ৎৱাং ৱিদেশিনং ৱিলোক্য স্ৱস্থানমনযাম? কদা ৱা ৎৱাং নগ্নং ৱীক্ষ্য ৱসনং পর্য্যধাপযাম?
39 ৩৯ কবেই বা আপনাকে অসুস্থ, কিম্বা জেলখানায় আপনাকে দেখে আপনার কাছে গিয়েছিলাম?”
৩৯কদা ৱা ৎৱাং পীডিতং কারাস্থঞ্চ ৱীক্ষ্য ৎৱদন্তিকমগচ্ছাম?
40 ৪০ তখন রাজা এর উত্তরে তাদের বলবেন, “আমি তোমাদের সত্যি বলছি, আমার এই ভাইদের, এই ক্ষুদ্রতমদের মধ্যে এক জনের প্রতি যখন এই সব করেছিলে, তখন আমারই প্রতি করেছিলে।”
৪০তদানীং রাজা তান্ প্রতিৱদিষ্যতি, যুষ্মানহং সত্যং ৱদামি, মমৈতেষাং ভ্রাতৃণাং মধ্যে কঞ্চনৈকং ক্ষুদ্রতমং প্রতি যদ্ অকুরুত, তন্মাং প্রত্যকুরুত|
41 ৪১ পরে তিনি বাঁদিকের লোকদেরকেও বলবেন, তোমরা শাপগ্রস্ত সবাই, আমার কাছ থেকে দূর হও, দিয়াবলের ও তার দূতদের জন্য যে অনন্ত আগুন প্রস্তুত করা হয়েছে, তার মধ্যে যাও। (aiōnios g166)
৪১পশ্চাৎ স ৱামস্থিতান্ জনান্ ৱদিষ্যতি, রে শাপগ্রস্তাঃ সর্ৱ্ৱে, শৈতানে তস্য দূতেভ্যশ্চ যোঽনন্তৱহ্নিরাসাদিত আস্তে, যূযং মদন্তিকাৎ তমগ্নিং গচ্ছত| (aiōnios g166)
42 ৪২ কারণ আমি ক্ষুধার্ত হয়েছিলাম, আর তোমরা আমাকে খাবার দাও নি, পিপাসিত হয়েছিলাম, আর আমাকে পান করাও নি,
৪২যতো ক্ষুধিতায মহ্যমাহারং নাদত্ত, পিপাসিতায মহ্যং পেযং নাদত্ত,
43 ৪৩ অতিথি হয়েছিলাম, আর আমাকে আশ্রয় দাও নি, বস্ত্রহীন ছিলাম, আর আমাকে বস্ত্র পরাও নি, অসুস্থ ও জেলখানায় ছিলাম, আর আমার যত্ন কর নি।
৪৩ৱিদেশিনং মাং স্ৱস্থানং নানযত, ৱসনহীনং মাং ৱসনং ন পর্য্যধাপযত, পীডিতং কারাস্থঞ্চ মাং ৱীক্ষিতুং নাগচ্ছত|
44 ৪৪ তখন তারাও এর উত্তরে বলবে, “প্রভু, কবে আপনাকে ক্ষুধার্ত, কি পিপাসিত, কি অতিথি, কি বস্ত্রহীন, কি অসুস্থ, কি জেলখানায় দেখে আপনার সেবা করিনি?”
৪৪তদা তে প্রতিৱদিষ্যন্তি, হে প্রভো, কদা ৎৱাং ক্ষুধিতং ৱা পিপাসিতং ৱা ৱিদেশিনং ৱা নগ্নং ৱা পীডিতং ৱা কারাস্থং ৱীক্ষ্য ৎৱাং নাসেৱামহি?
45 ৪৫ তখন তিনি তাদের বলবেন, “আমি তোমাদের সত্যি বলছি, তোমরা এই ক্ষুদ্রতমদের কোন এক জনের প্রতি যখন এই সব কর নি, তখন আমারই প্রতি কর নি।”
৪৫তদা স তান্ ৱদিষ্যতি, তথ্যমহং যুষ্মান্ ব্রৱীমি, যুষ্মাভিরেষাং কঞ্চন ক্ষোদিষ্ঠং প্রতি যন্নাকারি, তন্মাং প্রত্যেৱ নাকারি|
46 ৪৬ পরে তারা অনন্তকালের জন্য শাস্তি পেতে, কিন্তু ধার্ম্মিকেরা অনন্ত জীবনে প্রবেশ করবে। (aiōnios g166)
৪৬পশ্চাদম্যনন্তশাস্তিং কিন্তু ধার্ম্মিকা অনন্তাযুষং ভোক্তুং যাস্যন্তি| (aiōnios g166)

< মথি 25 >