< মথি 25 >

1 তখন স্বর্গরাজ্য এমন দশটি কুমারীর মতো হবে, যারা নিজের নিজের প্রদীপ নিয়ে বরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বের হল।
“ସେତେବେଳେ ସ୍ୱର୍ଗରାଜ୍ୟ ଦଶ ଜଣ କନ୍ୟାଙ୍କ ଭଳି ହେବ; ସେମାନେ ଆପଣା ଆପଣା ପ୍ରଦୀପ ନେଇ ବରଙ୍କ ସହିତ ଭେଟିବାକୁ ବାହାରିଲେ।
2 তাদের মধ্যে পাঁচ জন বোকা, আর পাঁচ জন বুদ্ধিমতী ছিল।
ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ପାଞ୍ଚ ଜଣ ନିର୍ବୁଦ୍ଧି ଓ ପାଞ୍ଚ ଜଣ ସୁବୁଦ୍ଧି ଥିଲେ।
3 কারণ যারা বোকা ছিল, তারা নিজের নিজের প্রদীপ নিল, কিন্তু সঙ্গে তেল নিল না,
ନିର୍ବୁଦ୍ଧିମାନେ ପ୍ରଦୀପ ନେବା ସମୟରେ ନିଜ ନିଜ ସହିତ ତୈଳ ନେଲେ ନାହିଁ,
4 কিন্তু যারা বুদ্ধিমতী তারা তাদের প্রদীপের সঙ্গে পাত্রে তেলও নিল।
ମାତ୍ର ସୁବୁଦ୍ଧିମାନେ ଆପଣା ଆପଣା ପ୍ରଦୀପ ସହିତ ପାତ୍ରରେ ତୈଳ ନେଲେ।
5 আর বড় আসতে দেরি হওয়ায় সবাই ঢুলতে ঢুলতে ঘুমিয়ে পড়ল।
ବରଙ୍କ ଆସିବାର ବିଳମ୍ବ ହୁଅନ୍ତେ, ସମସ୍ତେ ଢୁଳାଉ ଢୁଳାଉ ଶୋଇ ପଡ଼ିଲେ।
6 পরে মাঝ রাতে এই আওয়াজ হল, দেখ, বর! তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বের হও।
କିନ୍ତୁ ଅର୍ଦ୍ଧରାତ୍ରରେ ‘ଏହି ଦେଖ, ବର, ତାହାଙ୍କ ସାଙ୍ଗରେ ସାକ୍ଷାତ କରିବାକୁ ବାହାର’, ଏପରି କୋଳାହଳ ହେଲା।
7 তাতে সেই কুমারীরা সবাই উঠল এবং নিজের নিজের প্রদীপ সাজালো।
ସେତେବେଳେ କନ୍ୟାସମସ୍ତେ ଉଠି ଆପଣା ପ୍ରଦୀପ ସଜାଡ଼ିଲେ।
8 আর বোকা কুমারীরা বুদ্ধিমতিদের বলল, তোমাদের তেল থেকে আমাদেরকে কিছু দাও, কারণ আমাদের প্রদীপ নিভে যাচ্ছে।
କିନ୍ତୁ ନିର୍ବୁଦ୍ଧିମାନେ ସୁବୁଦ୍ଧିମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, ତୁମ ତୈଳରୁ ଆମକୁ ଅଳ୍ପ ଦିଅ, କାରଣ ଆମ ଦୀପସବୁ ଲିଭିଯାଉଅଛି।
9 কিন্তু বুদ্ধিমতীরা বলল, হয়তো তোমাদের ও আমাদের জন্য এই তেলে কুলাবে না, তোমরা বরং বিক্রেতাদের কাছে গিয়ে তোমাদের জন্য তেল কিনে নাও।
ମାତ୍ର ସୁବୁଦ୍ଧିମାନେ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, ନାହିଁ, ନାହିଁ, ଯଦି ଆମେ ତୁମକୁ ଅଳ୍ପ ଦେବୁ, ତେବେ ତୁମଠାରେ ଓ ଆମଠାରେ ମଧ୍ୟ ଅଣ୍ଟିବ ନାହିଁ, ବରଂ ତୁମେ ଦୋକାନୀମାନଙ୍କ ପାଖକୁ ଯାଇ ଆପଣା ଆପଣା ନିମନ୍ତେ କିଣି ଆଣ।
10 ১০ তারা তেল কিনতে যাচ্ছে, সেই দিন বর এলো এবং যারা তৈরী ছিল, তারা তাঁর সঙ্গে বিয়ে বাড়িতে প্রবেশ করল,
କିନ୍ତୁ ସେମାନେ କିଣିବାକୁ ଯାଉଥିବା ସମୟରେ ବର ଆସିଲେ, ପୁଣି, ଯେଉଁମାନେ ପ୍ରସ୍ତୁତ ଥିଲେ, ସେମାନେ ତାହାଙ୍କ ସହିତ ବିବାହ-ଉତ୍ସବରେ ଯୋଗଦାନ କରିବା ନିମନ୍ତେ ଗୃହରେ ପ୍ରବେଶ କଲେ, ଆଉ ଦ୍ୱାର ବନ୍ଦ କରାଗଲା।
11 ১১ শেষে অন্য সমস্ত কুমারীরাও এলো এবং বলতে লাগল, প্রভু, প্রভু, আমাদেরকে দরজা খুলে দিন।
ଏହାପରେ ଅନ୍ୟ କନ୍ୟାମାନେ ମଧ୍ୟ ଆସି କହିଲେ, ହେ ପ୍ରଭୁ, ହେ ପ୍ରଭୁ, ଆମ ପାଇଁ ଦ୍ୱାର ଫିଟାଇ ଦିଅନ୍ତୁ।
12 ১২ কিন্তু তিনি বললেন, তোমাদের সত্যি বলছি, আমি তোমাদের চিনি না।
କିନ୍ତୁ ସେ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, ମୁଁ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ସତ୍ୟ କହୁଅଛି, ମୁଁ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଜାଣେ ନାହିଁ।
13 ১৩ অতএব জেগে থাক, কারণ তোমরা সেই দিন বা সেই মুহূর্ত জান না।
ଅତଏବ, ଜାଗ୍ରତ ଥାଅ, କାରଣ ତୁମ୍ଭେମାନେ ସେହି ଦିନ କି ସେହି ସମୟ ଜାଣ ନାହିଁ।”
14 ১৪ এটা সেই রকম, মনে কর, যে কোন ব্যক্তি বিদেশে যাচ্ছেন, তিনি তাঁর দাসদেরকে ডেকে তাঁর সম্পত্তি তাদের হাতে সমর্পণ করলেন।
“ବିଦେଶକୁ ଯାତ୍ରା କରୁଥିବା ଜଣେ ବ୍ୟକ୍ତି ଯେପରି ଆପଣା ଦାସମାନଙ୍କୁ ଡାକି ସେମାନଙ୍କ ହସ୍ତରେ ନିଜର ସର୍ବସ୍ୱ ସମର୍ପଣ କଲେ, ସ୍ୱର୍ଗରାଜ୍ୟ ମଧ୍ୟ ସେହିପରି ଅଟେ।
15 ১৫ তিনি এক জনকে পাঁচ তালন্ত, অন্য জনকে দুই তালন্ত এবং আর এক জনকে এক তালন্ত, যার যেমন যোগ্যতা তাকে সেইভাবে দিলেন, পরে বিদেশে চলে গেলেন।
ସେ ଜଣକୁ ପାଞ୍ଚ ତୋଡ଼ା, ଅନ୍ୟ ଜଣକୁ ଦୁଇ ତୋଡ଼ା, ଆଉ ଜଣକୁ ଏକ ତୋଡ଼ା, ଏହିପରି ପ୍ରତ୍ୟେକକୁ ତାହାର ଶକ୍ତି ଅନୁସାରେ ଦେଇ ବିଦେଶକୁ ଯାତ୍ରା କଲେ।
16 ১৬ যে পাঁচ তালন্ত পেয়েছিল, সে তখনই গেল, তা দিয়ে ব্যবসা করল এবং আরও পাঁচ তালন্ত লাভ করল।
ଯେଉଁ ଜଣକ ପାଞ୍ଚ ତୋଡ଼ା ପାଇଥିଲା, ସେ ସେହିକ୍ଷଣି ତାହା ନେଇ ବ୍ୟବସାୟ କରି ଆଉ ପାଞ୍ଚ ତୋଡ଼ା ଲାଭ କଲା।
17 ১৭ যে দুই তালন্ত পেয়েছিল, সেও তেমন করে আরও দুই তালন্ত লাভ করল।
ସେହି ପ୍ରକାରେ ଯେ ଦୁଇଟି ପାଇଥିଲା, ସେ ଆଉ ଦୁଇଟି ଲାଭ କଲା।
18 ১৮ কিন্তু যে এক তালন্ত পেয়েছিল, সে গিয়ে মাটিতে গর্ত খুঁড়ে তার মালিকের টাকা লুকিয়ে রাখল।
ମାତ୍ର ଯେ ଗୋଟିଏ ପାଇଥିଲା, ସେ ଯାଇ ମାଟି ଖୋଳି ଆପଣା ପ୍ରଭୁଙ୍କ ଟଙ୍କା ପୋତି ଲୁଚାଇ ରଖିଲା।
19 ১৯ অনেকদিন পরে সেই দাসদের মালিক এলো এবং তাদের কাছে হিসেব নিলেন।
ବହୁକାଳ ପରେ ସେହି ଦାସମାନଙ୍କର ପ୍ରଭୁ ଆସି ସେମାନଙ୍କ ସାଙ୍ଗରେ ହିସାବ କଲେ।
20 ২০ তখন যে পাঁচ তালন্ত পেয়েছিল, সে এসে আরও পাঁচ তালন্ত এনে বলল, “মালিক, আপনি আমার কাছে পাঁচ তালন্ত দিয়েছিলেন, দেখুন, তা দিয়ে আমি আরও পাঁচ তালন্ত লাভ করেছি।”
ଆଉ, ଯେଉଁ ଜଣକ ପାଞ୍ଚ ତୋଡ଼ା ପାଇଥିଲା, ସେ ଆଉ ପାଞ୍ଚ ତୋଡ଼ା ନେଇ ଆସି କହିଲା, ହେ ପ୍ରଭୁ, ଆପଣ ମୋତେ ପାଞ୍ଚ ତୋଡ଼ା ଦେଇଥିଲେ; ଦେଖନ୍ତୁ, ମୁଁ ଆଉ ପାଞ୍ଚ ତୋଡ଼ା ଲାଭ କରିଅଛି।
21 ২১ তার মালিক তাকে বললেন, “বেশ, উত্তম ও বিশ্বস্ত দাস, তুমি অল্প বিষয়ে বিশ্বস্ত হয়েছ, আমি তোমাকে অনেক বিষয়ের উপরে নিযুক্ত করব, তুমি তোমার মালিকের আনন্দের সহভাগী হও।”
ତାହାର ପ୍ରଭୁ ତାହାକୁ କହିଲେ, ବେଶ୍, ଉତ୍ତମ ଓ ବିଶ୍ୱସ୍ତ ଦାସ, ତୁମ୍ଭେ ଅଳ୍ପ ବିଷୟରେ ବିଶ୍ୱସ୍ତ ହେଲ, ମୁଁ ତୁମ୍ଭକୁ ବହୁତ ବିଷୟ ଉପରେ ନିଯୁକ୍ତ କରିବି, ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ପ୍ରଭୁଙ୍କ ଆନନ୍ଦର ସହଭାଗୀ ହୁଅ।
22 ২২ পরে যে দুই তালন্ত পেয়েছিল, সেও এসে বলল, “মালিক, আপনি আমার কাছে দুই তালন্ত দিয়েছিলেন, দেখুন, তা দিয়ে আমি আরও দুই তালন্ত লাভ করেছি।”
ପୁଣି, ଯେ ଦୁଇ ତୋଡ଼ା ପାଇଥିଲା, ସେ ମଧ୍ୟ ଆସି କହିଲା, ହେ ପ୍ରଭୁ, ଆପଣ ମୋତେ ଦୁଇ ତୋଡ଼ା ଦେଇଥିଲେ; ଦେଖନ୍ତୁ, ମୁଁ ଆଉ ଦୁଇ ତୋଡ଼ା ଲାଭ କରିଅଛି।
23 ২৩ তার মালিক তাকে বললেন, “বেশ! উত্তম ও বিশ্বস্ত দাস, তুমি অল্প বিষয়ে বিশ্বস্ত হয়েছ, আমি তোমাকে অনেক বিষয়ের উপরে নিযুক্ত করব, তুমি তোমার মালিকের আনন্দের সহভাগী হও।”
ତାହାର ପ୍ରଭୁ ତାହାକୁ କହିଲେ, ବେଶ୍, ଉତ୍ତମ ଓ ବିଶ୍ୱସ୍ତ ଦାସ, ତୁମ୍ଭେ ଅଳ୍ପ ବିଷୟରେ ବିଶ୍ୱସ୍ତ ହେଲ, ମୁଁ ତୁମ୍ଭକୁ ବହୁତ ବିଷୟ ଉପରେ ନିଯୁକ୍ତ କରିବି, ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ପ୍ରଭୁଙ୍କ ଆନନ୍ଦର ସହଭାଗୀ ହୁଅ।
24 ২৪ পরে যে এক তালন্ত পেয়েছিল, সেও এসে বলল, “মালিক, আমি জানতাম, আপনি খুবই কঠিন লোক, যেখানে বীজ রোপণ করেননি, সেখানে ফসল কেটে থাকেন ও যেখানে বীজ ছড়ান নি, সেখানে ফসল কুড়িয়ে থাকেন।”
ଆଉ, ଯେ ଏକ ତୋଡ଼ା ପାଇଥିଲା, ସେ ମଧ୍ୟ ଆସି କହିଲା, ହେ ପ୍ରଭୁ, ଆପଣ ଯେ ଜଣେ କଠିନ ଲୋକ, ଯେଉଁଠାରେ ବୁଣି ନ ଥାଆନ୍ତି, ସେଠାରେ କାଟନ୍ତି, ଆଉ ଯେଉଁଠାରେ ଶସ୍ୟ ବିଛାଇ ନ ଥାନ୍ତି, ସେଠାରେ ସଂଗ୍ରହ କରନ୍ତି, ଏହା ମୁଁ ଜାଣିଥିଲି।
25 ২৫ তাই আমি ভয়ে আপনার তালন্ত মাটির নিচে লুকিয়ে রেখেছিলাম, দেখুন, আপনার যা ছিল তাই আপনি পেলেন।
ଏଣୁ ଭୟ କରି ମୁଁ ଯାଇ ଆପଣଙ୍କ ତୋଡ଼ା ମାଟିରେ ପୋତି ଲୁଚାଇ ରଖିଲି; ଦେଖନ୍ତୁ, ଆପଣ ନିଜର ଧନ ପାଇଲେ।
26 ২৬ কিন্তু তার মালিক উত্তর করে তাকে বললেন, “দুষ্টু অলস দাস, তুমি নাকি জানতে, আমি যেখানে বুনিনা, সেখানে কাটি এবং যেখানে ছড়াই না, সেখানে কুড়াই?
କିନ୍ତୁ ତାହାର ପ୍ରଭୁ ତାହାକୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, ରେ ଦୁଷ୍ଟ ଓ ଅଳସ ଦାସ, ମୁଁ ଯେଉଁଠାରେ ବୁଣି ନ ଥାଏ, ସେଠାରେ କାଟେ, ଆଉ ଯେଉଁଠାରେ ଶସ୍ୟ ଉଡ଼ାଇ ନ ଥାଏ, ସେଠାରେ ସଂଗ୍ରହ କରେ, ଏହା କଅଣ ଜାଣିଥିଲୁ?
27 ২৭ তবে মহাজনদের হাতে আমার টাকা রেখে দাওয়া তোমার উচিত ছিল, তা করলে আমি এসে আমার যা তা সুদের সঙ্গে পেতাম।
ତେବେ ବଣିକମାନଙ୍କ ହସ୍ତରେ ମୋହର ଟଙ୍କା ରଖିବା ଉଚିତ୍ ଥିଲା; ତାହାହେଲେ ମୁଁ ଆସି ସୁଧ ସହିତ ମୋହର ଧନ ଫେରି ପାଇଥାଆନ୍ତି।
28 ২৮ অতএব তোমরা এর কাছ থেকে ঐ তালন্ত নিয়ে নাও এবং যার দশ তালন্ত আছে, তাকে দাও,
‘ଅତଏବ, ଏହାଠାରୁ ଏହି ତୋଡ଼ା ନେଇଯାଇ, ଯାହାର ଦଶ ତୋଡ଼ା ଅଛି, ତାହାକୁ ଦିଅ।
29 ২৯ কারণ যে ব্যক্তির কাছে আছে, তাকে দাওয়া হবে, তাতে তার আরো বেশি হবে, কিন্তু যার নেই, তার যা আছে, তাও তার কাছ থেকে নিয়ে নাওয়া হবে।
କାରଣ ଯେକୌଣସି ଲୋକର ଅଛି, ତାହାକୁ ଦିଆଯିବ, ଆଉ ତାହାର ପ୍ରଚୁର ହେବ; କିନ୍ତୁ ଯାହାର ନାହିଁ, ତାହା ପାଖରେ ଯାହା ଅଛି, ତାହା ହିଁ ତାହାଠାରୁ ନିଆଯିବ।
30 ৩০ আর তোমরা ঐ অনুপযোগী দাসকে বাইরের অন্ধকারে ফেলে দাও, সেই জায়গায় সে কাঁদবে ও দাঁতে দাঁত ঘষবে।”
ଆଉ, ତୁମ୍ଭେମାନେ ଏହି ଅକର୍ମଣ୍ୟ ଦାସକୁ ବାହାର ଅନ୍ଧକାରରେ ପକାଇଦିଅ, ସେଠାରେ ରୋଦନ ଓ ଦନ୍ତର କିଡ଼ିମିଡ଼ି ହେବ।’”
31 ৩১ আর যখন মনুষ্যপুত্র সমস্ত দূতদের সঙ্গে নিয়ে নিজের মহিমায় আসবেন, তখন তিনি তাঁর প্রতাপের সিংহাসনে বসবেন।
“ମନୁଷ୍ୟପୁତ୍ର ଯେତେବେଳେ ସମସ୍ତ ଦୂତଙ୍କ ସହିତ ସ୍ୱମହିମାରେ ଆସିବେ, ସେତେବେଳେ ସେ ଆପଣା ଗୌରବମୟ ସିଂହାସନରେ ବସିବେ,
32 ৩২ আর সমস্ত জাতি তাঁর সামনে জমায়েত হবে, পরে তিনি তাদের একজন থেকে অন্য জনকে আলাদা করবেন, যেমন পালরক্ষক ছাগলের পাল থেকে ভেড়া আলাদা করে,
ପୁଣି, ତାହାଙ୍କ ଛାମୁରେ ସମସ୍ତ ଜାତି ଏକତ୍ର କରାଯିବେ, ଆଉ ମେଷପାଳକ ଛାଗଠାରୁ ମେଷ ପୃଥକ୍ କରି,
33 ৩৩ আর তিনি ভেড়াদের তাঁর ডানদিকে ও ছাগলদেরকে বাঁদিকে রাখবেন।
ମେଷମାନଙ୍କୁ ଆପଣା ଦକ୍ଷିଣ ପାର୍ଶ୍ୱରେ ଓ ଛାଗମାନଙ୍କୁ ବାମ ପାର୍ଶ୍ୱରେ ରଖିବେ।
34 ৩৪ তখন রাজা তাঁর ডানদিকের লোকদেরকে বলবেন, “এস, আমার পিতার আশীর্বাদ ধন্য পাত্রেরা, জগত সৃষ্টির প্রথম থেকে যে রাজ্য তোমাদের জন্য তৈরী করা হয়েছে, তার অধিকারী হও।
ସେତେବେଳେ ରାଜା ଆପଣା ଦକ୍ଷିଣ ପାର୍ଶ୍ୱସ୍ଥ ଲୋକଙ୍କୁ କହିବେ, ଆସ, ମୋହର ପିତାଙ୍କ ଆଶୀର୍ବାଦପାତ୍ରମାନେ, ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ଜଗତର ପତ୍ତନାବଧି ଯେଉଁ ରାଜ୍ୟ ପ୍ରସ୍ତୁତ କରାଯାଇଅଛି, ସେଥିରେ ଅଧିକାରୀ ହୁଅ;
35 ৩৫ কারণ যখন আমি ক্ষুধার্ত ছিলাম, তখন তোমরা আমাকে খাবার দিয়েছিলে, আর যখন আমি পিপাসিত ছিলাম, তখন আমাকে পান করিয়েছিলে, অতিথি হয়েছিলাম, আর আমাকে থাকার আশ্রয় দিয়েছিলে,
କାରଣ ମୁଁ କ୍ଷୁଧିତ ଥିଲି, ତୁମ୍ଭେମାନେ ମୋତେ ଭୋଜନ କରିବାକୁ ଦେଲ; ତୃଷିତ ଥିଲି, ମୋତେ ପାନ କରିବାକୁ ଦେଲ; ପ୍ରବାସୀ ଥିଲି, ମୋତେ ଅାଶ୍ରୟ ଦେଲ;
36 ৩৬ বস্ত্রহীন হয়েছিলাম, আর আমাকে বস্ত্র পরিয়েছিলে, অসুস্থ হয়েছিলাম, আর আমার যত্ন নিয়েছিলে, জেলখানায় বন্দী ছিলাম, আর আমার কাছে এসেছিলে,”
ଉଲଗ୍ନ ଥିଲି, ମୋତେ ବସ୍ତ୍ର ପରିଧାନ କରାଇଲ; ଅସୁସ୍ଥ ଥିଲି, ମୋତେ ଦେଖି ଆସିଲ; କାରାଗାରରେ ଥିଲି; ମୋ ନିକଟକୁ ଆସିଲ।
37 ৩৭ তখন ধার্ম্মিকেরা তাঁকে বলবে, “প্রভু, কবে আপনাকে ক্ষুধার্ত দেখে খেতে দিয়েছিলাম, কিম্বা পিপাসিত দেখে পান করিয়েছিলাম?
ସେଥିରେ ଧାର୍ମିକମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେବେ, ହେ ପ୍ରଭୁ, କେବେ ଆମ୍ଭେମାନେ ଆପଣଙ୍କୁ କ୍ଷୁଧିତ ଦେଖି ଆହାର ଦେଲୁ? ଅବା ତୃଷିତ ଦେଖି ପାନ କରିବାକୁ ଦେଲୁ?
38 ৩৮ কবেই বা আপনাকে অতিথিরূপে আশ্রয় দিয়েছিলাম, কিম্বা বস্ত্রহীন দেখে বস্ত্র পরিয়েছিলাম?
ଆଉ, କେବେ ଆପଣଙ୍କୁ ପ୍ରବାସୀ ଦେଖି ଆଶ୍ରୟ ଦେଲୁ? କିମ୍ବା ଉଲଗ୍ନ ଦେଖି ବସ୍ତ୍ର ପରିଧାନ କରାଇଲୁ?
39 ৩৯ কবেই বা আপনাকে অসুস্থ, কিম্বা জেলখানায় আপনাকে দেখে আপনার কাছে গিয়েছিলাম?”
ଆଉ, କେବେ ଆପଣଙ୍କୁ ଅସୁସ୍ଥ ଅବା କାରାଗାରସ୍ଥ ଦେଖି ଆପଣଙ୍କ ନିକଟକୁ ଗଲୁ?
40 ৪০ তখন রাজা এর উত্তরে তাদের বলবেন, “আমি তোমাদের সত্যি বলছি, আমার এই ভাইদের, এই ক্ষুদ্রতমদের মধ্যে এক জনের প্রতি যখন এই সব করেছিলে, তখন আমারই প্রতি করেছিলে।”
ପୁଣି, ରାଜା ସେମାନଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେବେ, ମୁଁ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ସତ୍ୟ କହୁଅଛି, ତୁମ୍ଭେମାନେ ମୋହର ଏହି କ୍ଷୁଦ୍ରତମ ଭ୍ରାତୃବୃନ୍ଦଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଜଣକ ପ୍ରତି ଏହା କରିଥିବାରୁ ମୋ ପ୍ରତି ହିଁ ତାହା କରିଅଛ।
41 ৪১ পরে তিনি বাঁদিকের লোকদেরকেও বলবেন, তোমরা শাপগ্রস্ত সবাই, আমার কাছ থেকে দূর হও, দিয়াবলের ও তার দূতদের জন্য যে অনন্ত আগুন প্রস্তুত করা হয়েছে, তার মধ্যে যাও। (aiōnios g166)
ତାହା ପରେ ସେ ବାମ ପାର୍ଶ୍ୱସ୍ଥ ଲୋକଙ୍କୁ ମଧ୍ୟ କହିବେ, ରେ ଶାପଗ୍ରସ୍ତମାନେ, ମୋ ସମ୍ମୁଖରୁ ଦୂର ହୋଇ ଶୟତାନ ଓ ତାହାର ଦୂତମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ପ୍ରସ୍ତୁତ କରାଯାଇଥିବା ଅନନ୍ତ ଅଗ୍ନି ମଧ୍ୟକୁ ଚାଲିଯାଅ, (aiōnios g166)
42 ৪২ কারণ আমি ক্ষুধার্ত হয়েছিলাম, আর তোমরা আমাকে খাবার দাও নি, পিপাসিত হয়েছিলাম, আর আমাকে পান করাও নি,
କାରଣ ମୁଁ କ୍ଷୁଧିତ ଥିଲି, ତୁମ୍ଭେମାନେ ମୋତେ ଭୋଜନ କରିବାକୁ ଦେଲ ନାହିଁ; ତୃଷିତ ଥିଲି, ମୋତେ ପାନ କରିବାକୁ ଦେଲ ନାହିଁ;
43 ৪৩ অতিথি হয়েছিলাম, আর আমাকে আশ্রয় দাও নি, বস্ত্রহীন ছিলাম, আর আমাকে বস্ত্র পরাও নি, অসুস্থ ও জেলখানায় ছিলাম, আর আমার যত্ন কর নি।
ପ୍ରବାସୀ ଥିଲି, ମୋତେ ଆଶ୍ରୟ ଦେଲ ନାହିଁ; ଉଲଗ୍ନ ଥିଲି, ମୋତେ ବସ୍ତ୍ର ପରିଧାନ କରାଇଲ ନାହିଁ; ଅସୁସ୍ଥ ଓ କାରାଗାରସ୍ଥ ଥିଲି, ମୋତେ ଦେଖିବାକୁ ଆସିଲ ନାହିଁ।
44 ৪৪ তখন তারাও এর উত্তরে বলবে, “প্রভু, কবে আপনাকে ক্ষুধার্ত, কি পিপাসিত, কি অতিথি, কি বস্ত্রহীন, কি অসুস্থ, কি জেলখানায় দেখে আপনার সেবা করিনি?”
ସେଥିରେ ସେମାନେ ମଧ୍ୟ ଉତ୍ତର ଦେବେ, ହେ ପ୍ରଭୁ, କେବେ ଆମ୍ଭେମାନେ ଆପଣଙ୍କୁ କ୍ଷୁଧିତ କି ତୃଷିତ, ପ୍ରବାସୀ କି ଉଲଗ୍ନ, ପୀଡ଼ିତ କି କାରାଗାରସ୍ଥ ଦେଖି ଆପଣଙ୍କର ସେବା କଲୁ ନାହିଁ?
45 ৪৫ তখন তিনি তাদের বলবেন, “আমি তোমাদের সত্যি বলছি, তোমরা এই ক্ষুদ্রতমদের কোন এক জনের প্রতি যখন এই সব কর নি, তখন আমারই প্রতি কর নি।”
ସେଥିରେ ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେବେ, ମୁଁ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ସତ୍ୟ କହୁଅଛି, ଏହି କ୍ଷୁଦ୍ରମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଜଣକ ପ୍ରତି ଏହା କରି ନ ଥିବାରୁ ମୋ ପ୍ରତି ହିଁ ତାହା କରି ନାହଁ।
46 ৪৬ পরে তারা অনন্তকালের জন্য শাস্তি পেতে, কিন্তু ধার্ম্মিকেরা অনন্ত জীবনে প্রবেশ করবে। (aiōnios g166)
ଆଉ, ଏମାନେ ଅନନ୍ତ ଶାସ୍ତି, କିନ୍ତୁ ଧାର୍ମିକମାନେ ଅନନ୍ତ ଜୀବନ ଭୋଗ କରିବାକୁ ଯିବେ।” (aiōnios g166)

< মথি 25 >