< মথি 23 >

1 তখন যীশু লোকদের ও তাঁর শিষ্যদের বললেন,
তারপর যীশু সকল লোকদের ও তাঁর শিষ্যদের বললেন,
2 “ব্যবস্থার শিক্ষকেরা ও ফরীশীরা মোশির আসনে বসেন।
“শাস্ত্রবিদ ও ফরিশীরা মোশির আসনে বসে।
3 অতএব তাঁরা তোমাদের যা কিছু করতে বললেন, তা পালন করবে এবং তা মেনে চলবে, কিন্তু তাদের কাজের মতো কাজ করবে না, কারণ তারা যা বলে, তারা নিজেরা সেগুলো করে না।
সেই কারণে, তোমরা অবশ্যই তাদের কথা শুনবে ও তারা যা বলে তা পালন করবে। কিন্তু তারা যে কাজ করে, তোমরা সেই কাজ করবে না, কারণ তারা যা প্রচার করে, তা নিজেরা অনুশীলন করে না।
4 তারা ভারী ও কঠিন বোঝা বেঁধে লোকদের কাঁধে চাপিয়ে দেয়, কিন্তু নিজেরা আঙ্গুল দিয়েও তা সরাতে চায় না।
তারা দুর্বহ বোঝা বেঁধে সেগুলি মানুষদের কাঁধে চাপায়, কিন্তু তারা একটি আঙুল দিয়েও তা সরাতে ইচ্ছুক হয় না।
5 তারা লোককে দেখানোর জন্যই তাদের সমস্ত কাজ করে, তারা নিজেদের জন্য শাস্ত্রের বাক্য লেখা বড় কবচ তৈরী করে এবং বস্ত্রের ঝালর বড় করে,
“তারা যা কিছুই করে, তা লোক-দেখানো মাত্র। তারা তাদের কবচ প্রশস্ত ও আলখাল্লার ঝালর লম্বা করে।
6 আর ভোজে প্রধান স্থান, সমাজঘরে প্রধান প্রধান আসন তারা ভালবাসে,
তারা ভোজসভায় সব থেকে সম্মানজনক আসন ও সমাজভবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আসনগুলি পেতে ভালোবাসে।
7 হাটে বাজারে শুভেচ্ছা জানায় এবং লোকের কাছে রব্বি (গুরু) বলে সম্মান সূচক অভিবাদন পেতে খুব ভালবাসে।”
তারা হাটেবাজারে সম্ভাষিত হতে ভালোবাসে ও চায় যেন লোকেরা তাদের ‘রব্বি’ বলে ডাকে।
8 কিন্তু তোমরা শিক্ষক বলে সম্ভাষিত হয়ো না, কারণ তোমাদের গুরু একজন এবং তোমরা সবাই তার ভাই।
“কিন্তু তোমরা ‘রব্বি’ বলে সম্ভাষিত হোয়ো না, কারণ তোমাদের গুরুমহাশয় কেবলমাত্র একজন ও তোমরা পরস্পর ভাই ভাই।
9 আর পৃথিবীতে কাউকেও পিতা বলে ডেকো না, কারণ তোমাদের পিতা একজন, যিনি স্বর্গে থাকেন।
আবার পৃথিবীতে কাউকে ‘পিতা’ বলে সম্বোধন কোরো না, কারণ তোমাদের পিতা একজনই, তিনি স্বর্গে থাকেন।
10 ১০ তোমরা শিক্ষক বলে সম্ভাষিত হয়ো না, কারণ তোমাদের গুরু একজন, তিনি খ্রীষ্ট।
আবার কেউ তোমাদের ‘আচার্য’ বলে যেন না ডাকে, কারণ তোমাদের আচার্য একজনই তিনি খ্রীষ্ট।
11 ১১ কিন্তু তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি শ্রেষ্ঠ, সে তোমাদের সেবক হবে।
তোমাদের মধ্যে যে শ্রেষ্ঠ, সে তোমাদের পরিচারক হবে।
12 ১২ আর যে কেউ, নিজেকে উঁচু করে, তাকে নীচু করা হবে, আর যে কেউ নিজেকে নীচু করে, তাকে উঁচু করা হবে।
কারণ যে কেউ নিজেকে উন্নত করে, তাকে নত করা হবে, আর যে কেউ নিজেকে নত করে তাকে উন্নত করা হবে।
13 ১৩ কিন্তু ব্যবস্থার শিক্ষকেরা ও ফরীশীরা, হে ভণ্ডরা, ধিক তোমাদের! কারণ তোমরা লোকেদের জন্য স্বর্গরাজ্যের দরজা বন্ধ করে থাক,
“শাস্ত্রবিদ ও ফরিশীরা, ভণ্ডের দল, ধিক্ তোমাদের! তোমরা লোকদের মুখের সামনে স্বর্গরাজ্য রুদ্ধ করে থাকো।
14 ১৪ নিজেরাও তাতে প্রবেশ কর না এবং যারা প্রবেশ করতে আসে, তাদের ও প্রবেশ করতে দাও না।
তোমরা নিজেরা তার মধ্যে তো প্রবেশ করো না অথচ যারা প্রবেশ করতে চেষ্টা করে তাদেরও প্রবেশ করতে দাও না। শাস্ত্রবিদ ও ফরিশীরা, ভণ্ডের দল, ধিক্ তোমাদের! তোমরা বিধবাদের বাড়িশুদ্ধ গ্রাস করো, আর লোক-দেখানো লম্বা লম্বা প্রার্থনা করো। সেই কারণে তোমাদের শাস্তি কঠোরতম হবে।
15 ১৫ ধর্মশিক্ষকেরা ও ফরীশীরা, হে ভণ্ডরা, ধিক তোমাদের! কারণ এক জনকে ইহূদি ধর্মে ধর্মান্তরিত করার জন্য তোমরা সমুদ্রে ও বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে থাক, আর যখন কেউ হয়, তখন তাকে তোমাদের থেকেও দ্বিগুন নরকের যোগ্য করে তোলো। (Geenna g1067)
“শাস্ত্রবিদ ও ফরিশীরা, ভণ্ডের দল, ধিক্ তোমাদের! তোমরা একজনকে ইহুদি ধর্মে ধর্মান্তরিত করার জন্য স্থলে ও সমুদ্রে পরিভ্রমণ করে থাকো। আর সে যখন রাজি হয়, তখন তোমরা যেমন নারকীয়, তাকেও তেমনই তোমাদের দ্বিগুণ নরকের উপযুক্ত করে তোলো। (Geenna g1067)
16 ১৬ অন্ধ পথ পরিচালনাকারীরা, ধিক তোমাদের! তোমরা বলে থাক, কেউ মন্দিরের দিব্যি করে তা পালন না করলে তা কিছুই নয়, কিন্তু কেউ মন্দিরের সোনার দিব্যি করলে তাতে সে আবদ্ধ হল।
“অন্ধ পথপ্রদর্শকেরা, ধিক্ তোমাদের! তোমরা বলো, ‘কেউ যদি মন্দিরের নামে শপথ করে সেটা বড়ো কিছুই নয়, কিন্তু কেউ যদি মন্দিরের সোনার শপথ করে তাহলে সে তার শপথে আবদ্ধ হল।’
17 ১৭ তোমরা মূর্খেরা ও অন্ধেরা, বল দেখি, কোনটি শ্রেষ্ঠ? সোনা, না সেই মন্দির, যা সেই সোনাকে পবিত্র করেছে?
মূর্খ অন্ধের দল! কোনটা মহত্তর: সেই সোনা, না সেই মন্দির, যা সোনাকে পবিত্র করে?
18 ১৮ আরও বলে থাক, কেউ যজ্ঞবেদির দিব্যি করলে তা কিছুই নয়, কিন্তু কেউ যদি তার উপরের উপহারের দিব্যি করে, তবে সে তার দিব্যিতে আবদ্ধ হল।
তোমরা আরও বলো, ‘কেউ যদি যজ্ঞবেদির শপথ করে সেটা কিছুই নয়; কিন্তু কেউ যদি তার উপরে স্থিত নৈবেদ্যের শপথ করে তাহলে সে তার শপথে আবদ্ধ হল।’
19 ১৯ তোমরা অন্ধেরা, বল দেখি, কোনটি শ্রেষ্ঠ? উপহার না সেই যজ্ঞবেদি, যা উপহারকে পবিত্র করে?
অন্ধ মানুষ তোমরা! কোনটা মহত্তর: সেই নৈবেদ্য, না যজ্ঞবেদি, যা নৈবেদ্যকে পবিত্র করে?
20 ২০ যে ব্যক্তি যজ্ঞবেদির দিব্যি করে, সে তো বেদির ও তার উপরের সবকিছুরই দিব্যি করে।
সেই কারণে, যে যজ্ঞবেদির শপথ করে সে বেদির ও তার উপরে স্থিত সবকিছুরই শপথ করে।
21 ২১ আর যে মন্দিরের দিব্যি করে, সে মন্দিরের, যিনি সেখানে বাস করেন, তাঁরও দিব্যি করে।
আর যে মন্দিরের শপথ করে সে মন্দিরের ও যিনি তার মধ্যে অধিষ্ঠান করেন, তাঁরও শপথ করে।
22 ২২ আর যে স্বর্গের দিব্যি করে, সে ঈশ্বরের সিংহাসনের এবং যিনি তাতে বসে আছেন, তাঁরও দিব্যি করে।
আর যে স্বর্গের শপথ করে, সে ঈশ্বরের সিংহাসন ও যিনি তার উপরে উপবেশন করেন তাঁরও শপথ করে।
23 ২৩ ধর্মশিক্ষকেরা ও ফরীশীরা, হে ভণ্ডরা, ধিক তোমাদের! কারণ তোমরা পুদিন না, মৌরি ও জিরার দশমাংশ দিয়ে থাক, আর ব্যবস্থার মধ্যে প্রধান বিষয়, ন্যায়বিচার, দয়া ও বিশ্বাস ত্যাগ করেছ, কিন্তু এ সব পালন করা এবং ঐ গুলিও ত্যাগ না করা, তোমাদের উচিত ছিল।
“শাস্ত্রবিদ ও ফরিশীরা, ভণ্ডের দল, ধিক্ তোমাদের! তোমরা তোমাদের মশলাপাতি—পুদিনা, মৌরি ও জিরার দশমাংশ দিয়ে থাকো কিন্তু বিধানের আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, যেমন ন্যায়বিচার, করুণা, বিশ্বস্ততা—এগুলি উপেক্ষা করে থাকো। ভালো হত, তোমরা আগের বিষয়গুলি উপেক্ষা না করে যদি এগুলিও পালন করতে।
24 ২৪ অন্ধ পথ পরিচালনাকারীরা, তোমরা মশা ছেঁকে ফেল, কিন্তু উট গিলে খাও।
অন্ধ পথপ্রদর্শক তোমরা! তোমরা মশা ছাঁকো, কিন্তু উট গিলে ফেলো।
25 ২৫ ধর্মশিক্ষকেরা ও ফরীশীরা, হে ভণ্ডরা, ধিক তোমাদের! কারণ তোমরা পান করার পাত্র ও খাওয়ার পাত্রের বাইরে পরিষ্কার করে থাক, কিন্তু সেগুলির ভেতরে দৌরাত্ম্য ও অন্যায়ে ভরা।
“শাস্ত্রবিদ ও ফরিশীরা, ভণ্ডের দল, ধিক্ তোমাদের! তোমরা থালাবাটির বাইরেটা পরিষ্কার করে থাকো কিন্তু ভিতরের দিকটা লোভ-লালসা ও আত্ম-অসংযমে পূর্ণ।
26 ২৬ অন্ধ ফরীশী, আগে পান পাত্রের ও খাওয়ার পাত্রের ভেতরেও পরিষ্কার কর, যেন তা বাইরেও পরিষ্কার হয়।
অন্ধ ফরিশী! প্রথমে থালাবাটির ভিতরটা পরিষ্কার করো তারপরে বাইরের দিকটিও পরিষ্কার হবে।
27 ২৭ ব্যবস্থার শিক্ষকেরা ও ফরীশীরা, হে ভণ্ডরা, ধিক তোমাদের! কারণ তোমরা চুনকাম করা কবরের মতো, যা বাইরে দেখতে খুবই সুন্দর, কিন্তু ভেতরে মরা মানুষের হাড় ও সব রকমের অশুচিতায় ভরা।
“শাস্ত্রবিদ ও ফরিশীরা, ভণ্ডের দল, ধিক্ তোমাদের! তোমরা চুনকাম করা কবরের মতো! সেগুলি বাইরে থেকে দেখতে তো সুন্দর কিন্তু ভিতরে মরা মানুষের হাড় ও সব ধরনের অশুচি বিষয়ে পরিপূর্ণ।
28 ২৮ একইভাবে তোমরাও বাইরে লোকদের কাছে নিজেদের ধার্মিক বলে দেখিয়ে থাক, কিন্তু ভিতরে তোমরা ভণ্ড ও পাপে পরিপূর্ণ।
একইভাবে, লোকেদের কাছে বাহ্যিকভাবে তোমরা নিজেদের ধার্মিক দেখাও কিন্তু অন্তরে তোমরা ভণ্ডামি ও দুষ্টতায় পূর্ণ।
29 ২৯ ব্যবস্থার শিক্ষকেরা ও ফরীশীরা, হে ভণ্ডরা, ধিক তোমাদের! কারণ তোমরা ভাববাদীদের কবর গেঁথে থাক এবং ধার্ম্মিকদের সমাধি স্তম্ভ সাজিয়ে থাক, আর তোমরা বল,
“শাস্ত্রবিদ ও ফরিশীরা, ভণ্ডের দল তোমরা! তোমরা ভাববাদীদের সমাধি নির্মাণ করে থাকো এবং ধার্মিকদের কবর সুশোভিত করো।
30 ৩০ আমরা যদি আমাদের পূর্বপুরুষদের দিনের থাকতাম, তবে আমরা ভাববাদীদের রক্তপাতে তাঁদের সহভাগী হতাম না।
আর তোমরা বলো, ‘আমরা যদি পূর্বপুরুষদের সময়ে থাকতাম তাহলে ভাববাদীদের রক্তপাত করায় তাদের সঙ্গ দিতাম না।’
31 ৩১ অতএব, তোমরা নিজেদের বিষয়ে এই সাক্ষ্য দিচ্ছ যে, যারা ভাববাদীদের বধ করেছিল, তোমরা তাদেরই সন্তান।
এভাবে তোমরা নিজেরাই নিজেদের বিষয়ে সাক্ষ্য দাও যে যারা ভাববাদীদের হত্যা করেছিল তোমরা তাদেরই বংশধর।
32 ৩২ তোমরাও তোমাদের পূর্বপুরুষদের পাপের পরিমাণ পূর্ণ করছ।
তাহলে, তোমাদের পূর্বপুরুষেরা যে পাপ শুরু করেছিল তোমরা তারই মাত্রা পূর্ণ করো!
33 ৩৩ হে সাপের দল, কালসাপের বংশেরা, তোমরা কেমন করে বিচারে নরকদন্ড এড়াবে? (Geenna g1067)
“সাপেরা! কালসাপের বংশেরা! তোমরা ন্যায়বিচারের দিন কীভাবে নরকদণ্ড এড়াতে পারবে? (Geenna g1067)
34 ৩৪ অতএব, দেখ, আমি তোমাদের কাছে ভাববাদী, জ্ঞানবান ও ব্যবস্থার শিক্ষকদের পাঠাব, তাঁদের মধ্যে কয়েকজনকে তোমরা বধ করবে ও ক্রুশে দেবে, কয়েকজনকে তোমাদের সমাজঘরে চাবুক মারবে এবং এক শহর থেকে আর এক শহরে তাড়া করবে,
সেই কারণে আমি তোমাদের কাছে ভাববাদী, বিজ্ঞ মানুষ ও শিক্ষাগুরুদের পাঠিয়ে চলেছি। তাদের মধ্যে কয়েকজনকে তোমরা হত্যা করবে, কয়েকজনকে ক্রুশার্পিত করবে। অপরদের তোমরা সমাজভবনে নিয়ে গিয়ে চাবুক দিয়ে মারবে ও এক নগর থেকে অন্য নগরে তাদের তাড়া করবে।
35 ৩৫ যেন পৃথিবীতে যত ধার্মিক লোকের রক্তপাত হয়ে আসছে, সে সমস্তর দন্ড তোমাদের উপরে আসে, সেই ধার্মিক হেবলের রক্তপাত থেকে, বরখিয়ের ছেলে যে সখরিয়কে তোমরা ঈশ্বরের মন্দিরের ও যজ্ঞবেদির মাঝখানে বধ করেছিলে, তাঁর রক্তপাত পর্যন্ত।
এভাবে পৃথিবীতে যত ধার্মিক মানুষের রক্তপাত হয়ে আসছে, সেই ধার্মিক হেবলের রক্তপাত থেকে শুরু করে, বরখিয়ের পুত্র সখরিয়ের রক্তপাত পর্যন্ত, যাকে তোমরা মন্দির ও যজ্ঞবেদির মাঝখানে হত্যা করেছিলে, এদের সকলের রক্তপাতের ফল তোমাদের উপরেই বর্তাবে।
36 ৩৬ আমি তোমাদের সত্যি বলছি, এই যুগের লোকদের উপরে এসমস্ত দন্ড আসবে।
আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, এসবই এই প্রজন্মের লোকেদের উপরে এসে পড়বে।
37 ৩৭ যিরূশালেম, যিরূশালেম, তুমি ভাববাদীদেরকে বধ করেছ ও তোমার কাছে যাদের পাঠানো হয়, তাদের তোমরা পাথর মেরে থাক! মুরগি যেমন তার বাচ্চাদের ডানার নীচে একত্র করে, তেমন আমিও কত বার তোমার সন্তানদের একত্র করতে ইচ্ছা করেছি, কিন্তু তোমরা রাজি হলে না।
“হায়! জেরুশালেম, জেরুশালেম, তুমি ভাববাদীদের হত্যা করো ও তোমার কাছে যাদের পাঠানো হয়, তাদের পাথরের আঘাত করে থাকো। কতবার আমি তোমার সন্তানদের একত্র করতে চেয়েছি, যেমন মুরগি তার শাবকদের নিজের ডানার তলায় একত্র করে, কিন্তু তোমরা ইচ্ছুক হওনি।
38 ৩৮ দেখ, তোমাদের বাড়ি, তোমাদের জন্য খালি হয়ে পড়ে থাকবে।
দেখো, তোমাদের গৃহ তোমাদের জন্য পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে রইল।
39 ৩৯ কারণ আমি তোমাদের বলছি, তোমরা এখন থেকে আমাকে আর দেখতে পাবে না, যত দিন পর্যন্ত তোমরা না বলবে, “ধন্য তিনি, যিনি প্রভুর নামে আসছেন।”
কারণ আমি তোমাদের বলছি, যতক্ষণ না তোমরা বলবে, ‘ধন্য তিনি, যিনি প্রভুর নামে আসছেন’ ততক্ষণ পর্যন্ত তোমরা আর আমাকে দেখতে পাবে না।”

< মথি 23 >