< মথি 15 >

1 তখন যিরুশালেম থেকে কয়েকজন ফরীশীরা ও ব্যবস্থার শিক্ষকরা যীশুর কাছে এসে বললেন,
ସେହି ସମୟରେ ଯିରୂଶାଲମ ସହରରୁ ଫାରୂଶୀ ଓ ଶାସ୍ତ୍ରୀମାନେ ଯୀଶୁଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସି କହିଲେ,
2 আপনার শিষ্যরা কি জন্য প্রাচীন পূর্বপুরুষদের নিয়ম কানুন পালন করে না? কারণ খাওয়ার দিনের তারা হাত ধোয় না।
ଆପଣଙ୍କର ଶିଷ୍ୟମାନେ କାହିଁକି ପ୍ରାଚୀନମାନଙ୍କର ପରମ୍ପରାଗତ ରୀତିନୀତି ଅମାନ୍ୟ କରନ୍ତି? କାରଣ ଭୋଜନ କରିବା ସମୟରେ ସେମାନେ ହାତ ଧୁଅନ୍ତି ନାହିଁ।
3 তিনি এর উত্তরে তাদের বললেন, “তোমরাও তোমাদের পরম্পরাগত নিয়ম কানুনের জন্য ঈশ্বরের আদেশ অবজ্ঞা কর কেন?”
ଯୀଶୁ ସେମାନଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, “ତୁମ୍ଭେମାନେ ମଧ୍ୟ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ପରମ୍ପରାଗତ ରୀତିନୀତି ସକାଶେ କାହିଁକି ଈଶ୍ବରଙ୍କ ଆଜ୍ଞା ଅମାନ୍ୟ କର?
4 কারণ ঈশ্বর আদেশ করলেন, “তুমি তোমার বাবাকে ও মাকে সম্মান করবে, আর যে কেউ বাবার কি মায়ের নিন্দা করে, তার মৃত্যুদণ্ড অবশ্যই হবে।”
ଈଶ୍ବର ତ କହିଅଛନ୍ତି ‘ପିତାମାତାକୁ ସମାଦର କର,’ ଆଉ ‘ଯେ କେହି ପିତା କି ମାତାକୁ ଅଭିଶାପ ଦିଏ ସେ ନିଶ୍ଚୟ ପ୍ରାଣଦଣ୍ଡ ଭୋଗ କରିବ।’
5 কিন্তু তোমরা বলে থাক, যে ব্যক্তি বাবাকে কি মাকে বলে, “আমি যা কিছু দিয়ে তোমার উপকার করতে পারতাম, তা ঈশ্বরকে উত্সর্গ করা হয়েছে,”
କିନ୍ତୁ ତୁମ୍ଭେମାନେ କହୁଥାଅ, ଯେ କେହି ପିତା କି ମାତାକୁ କହେ, ମୋʼଠାରୁ ଯାହା କିଛି ସାହାଯ୍ୟ ତୁମ୍ଭେ ପାଇଥାଆନ୍ତ, ସେ ସବୁ ‘ଈଶ୍ବରଙ୍କ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ଉତ୍ସର୍ଗୀକୃତ ହୋଇଅଛି,’
6 সেই ব্যক্তির বাবাকে বা তার মাকে আর সম্মান করার দরকার নেই, এই ভাবে তোমরা নিজেদের পরম্পরাগত নিয়ম কানুনের জন্য ঈশ্বরের বাক্যকে অগ্রাহ্য করছ।
‘ସେ ଆପଣା ପିତାମାତାକୁ ନିଶ୍ଚୟ ସମାଦର କରିବ ନାହିଁ।’ ଏହି ଭଳି ତୁମ୍ଭେମାନେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ପରମ୍ପରାଗତ ରୀତିନୀତି ଯୋଗୁଁ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ବାକ୍ୟ ବ୍ୟର୍ଥ କରିଅଛ।
7 ভণ্ডরা, যিশাইয় ভাববাদী তোমাদের বিষয়ে একদম ঠিক কথা বলেছেন,
ରେ କପଟୀମାନେ, ଯିଶାଇୟ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ବିଷୟରେ ଉପଯୁକ୍ତଭାବେ ଏହି ଭାବବାଣୀ କହିଅଛନ୍ତି,
8 “এই লোকেরা শুধুই মুখে আমার সম্মান করে, কিন্তু এদের হৃদয় আমার থেকে দূরে থাকে
‘ଏହି ଜାତି ମୁଖରେ ଆମ୍ଭକୁ ସମାଦର କରନ୍ତି, କିନ୍ତୁ ସେମାନଙ୍କ ହୃଦୟ ଆମ୍ଭଠାରୁ ଦୂରରେ ଥାଏ।
9 আর এরা বৃথাই আমার আরাধনা করে এবং মানুষের বানানো নিয়মকে প্রকৃত নিয়ম বলে শিক্ষা দেয়।”
ସେମାନେ ମନୁଷ୍ୟମାନଙ୍କ ବିଧିଗୁଡ଼ିକୁ ଧର୍ମର ଉପଦେଶବାଣୀ ବୋଲି ଶିକ୍ଷା ଦେଇ ବୃଥାରେ ଆମ୍ଭର ଆରାଧନା କରନ୍ତି।’”
10 ১০ পরে তিনি লোকদেরকে কাছে ডেকে বললেন, “তোমরা শোনো ও বোঝ।
ଆଉ ଯୀଶୁ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ପାଖକୁ ଡାକି ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଶୁଣ ଓ ବୁଝ;
11 ১১ মুখের ভেতরে যা কিছু যায়, তা যে মানুষকে অপবিত্র করে, এমন নয়, কিন্তু মুখ থেকে যা বের হয়, সে সব মানুষকে অপবিত্র করে।”
ମୁଖରେ ଯାହା ପ୍ରବେଶ କରେ, ତାହା ଯେ ମନୁଷ୍ୟକୁ ଅଶୁଚି କରେ, ଏପରି ନୁହେଁ, କିନ୍ତୁ ମୁଖରୁ ଯାହା ବାହାରେ, ତାହା ହିଁ ମନୁଷ୍ୟକୁ ଅଶୁଚି କରେ।”
12 ১২ তখন শিষ্যরা কাছে এসে তাঁকে বললেন, “আপনি কি জানেন, এই কথা শুনে ফরীশীরা আঘাত পেয়েছে?”
ସେତେବେଳେ ଶିଷ୍ୟମାନେ ତାହାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସି କହିଲେ, ଫାରୂଶୀମାନେ ଏହି କଥା ଶୁଣି ଯେ ଅପମାନିତ ହୋଇଛନ୍ତି, ଆପଣ କଅଣ ଏହା ଜାଣନ୍ତି?
13 ১৩ তিনি এর উত্তরে বললেন, “আমার স্বর্গীয় পিতা যে সমস্ত চারা রোপণ করেননি, সে সমস্তই উপড়িয়ে ফেলা হবে।”
କିନ୍ତୁ ଯୀଶୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, “ଯେଉଁ ସବୁ ବୃକ୍ଷ ମୋହର ସ୍ୱର୍ଗସ୍ଥ ପିତା ରୋପଣ କରି ନାହାନ୍ତି, ସେ ସବୁ ଉତ୍ପାଟିତ ହେବ।
14 ১৪ ওদের কথা বাদ দাও, ওরা নিজেরা অন্ধ হয়ে অন্য অন্ধদের পথ দেখায়, অন্ধ যদি অন্ধকে পথ দেখায় তবে দুজনেই গর্তে পড়বে।
ସେମାନଙ୍କୁ ଛାଡ଼ିଦିଅ, ସେମାନେ ଅନ୍ଧମାନଙ୍କର ଅନ୍ଧ ପଥପ୍ରଦର୍ଶକ; ଆଉ ଯେବେ ଅନ୍ଧ ଅନ୍ଧକୁ ବାଟ କଢ଼ାଏ, ତେବେ ଦୁହେଁ ଖାତରେ ପଡ଼ିବେ।”
15 ১৫ পিতর তাঁকে বললেন, “এই গল্পের অর্থ আমাদেরকে বুঝিয়ে দিন।”
ସେଥିରେ ପିତର ତାହାଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, ଦୃଷ୍ଟାନ୍ତଟି ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ବୁଝାଇ ଦିଅନ୍ତୁ।
16 ১৬ তিনি বললেন, “তোমরাও কি এখনও বুঝতে পার না?
ଯୀଶୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେମାନେ କଅଣ ଏପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଅବୋଧ?”
17 ১৭ এটা কি বোঝ না যে, যা কিছু মুখের ভিতরে যায়, তা পেটের মধ্যে যায়, পরে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়?
“ଯାହା କିଛି ମୁଖରେ ପ୍ରବେଶ କରେ, ତାହା ପେଟକୁ ଯାଇ ଶୌଚ ଦ୍ୱାରା ନିକ୍ଷିପ୍ତ ହୁଏ, ଏହା କଅଣ ବୁଝୁ ନାହଁ?
18 ১৮ কিন্তু যা যা মুখ থেকে বের হয়, তা হৃদয় থেকে আসে, আর সেগুলোই মানুষকে অপবিত্র করে।”
କିନ୍ତୁ ମୁଖରୁ ଯାହାସବୁ ବାହାରେ, ତାହା ହୃଦୟରୁ ବାହାରେ ଓ ତାହା ହିଁ ମନୁଷ୍ୟକୁ ଅଶୁଚି କରେ।
19 ১৯ কারণ হৃদয় থেকে কুচিন্তা, নরহত্যা, ব্যভিচার, বেশ্যাগমন, চুরি, মিথ্যাসাক্ষ্য, ঈশ্বরনিন্দা বের হয়ে আসে।
କାରଣ ହୃଦୟରୁ କୁଚିନ୍ତା, ନରହତ୍ୟା, ବ୍ୟଭିଚାର, ବେଶ୍ୟାଗମନ, ଚୋରି, ମିଥ୍ୟା ସାକ୍ଷ୍ୟ ଓ ନିନ୍ଦା ବାହାରେ;
20 ২০ এই সমস্তই মানুষকে অপবিত্র করে, কিন্তু হাত না ধুয়ে খাবার খেলে মানুষ তাতে অপবিত্র হয় না।
ଏହି ସମସ୍ତ ହିଁ ମନୁଷ୍ୟକୁ ଅଶୁଚି କରେ, କିନ୍ତୁ ଅଧୁଆ ହାତରେ ଖାଇବା ମନୁଷ୍ୟକୁ ଅଶୁଚି କରେ ନାହିଁ।”
21 ২১ পরে যীশু সেই জায়গা ছেড়ে সোর ও সীদোন অঞ্চলে গেলেন।
ଯୀଶୁ ସେହି ସ୍ଥାନରୁ ଅଲଗା ହୋଇ ସୋର ଓ ସୀଦୋନ ଅଞ୍ଚଳକୁ ଚାଲିଗଲେ।
22 ২২ আর দেখ, ঐ অঞ্চলের একটি কনানীয় মহিলা এসে চিত্কার করে বলতে লাগল, হে প্রভু, দায়ূদ-সন্তান, আমাকে দয়া করুন, আমার মেয়েটি ভূতগ্রস্ত হয়ে অত্যন্ত কষ্ট পাচ্ছে।
ଆଉ ଦେଖ, ସେହି ସୀମାରୁ ଜଣେ କିଣାନୀୟ ସ୍ତ୍ରୀ ଆସି ଉଚ୍ଚସ୍ୱରରେ କହିବାକୁ ଲାଗିଲା, ହେ ପ୍ରଭୁ, ଦାଉଦଙ୍କ ସନ୍ତାନ, ମୋତେ ଦୟା କରନ୍ତୁ, ମୋହର ଝିଅଟି ଅତି ଭୟଙ୍କର ଭାବରେ ଭୂତ ଦ୍ୱାରା କଷ୍ଟ ପାଉଅଛି।
23 ২৩ কিন্তু তিনি তাকে কিছুই উত্তর দিলেন না। তখন তাঁর শিষ্যেরা কাছে এসে তাঁকে অনুরোধ করলেন, একে বিদায় করুন, কারণ এ আমাদের পিছন পিছন চিত্কার করছে।
କିନ୍ତୁ ଯୀଶୁ ତାହାକୁ ପଦେ ହେଲେ ଉତ୍ତର ଦେଲେ ନାହିଁ। ଆଉ ତାହାଙ୍କ ଶିଷ୍ୟମାନେ ଆସି ତାହାଙ୍କୁ ଅନୁରୋଧ କରି କହିବାକୁ ଲାଗିଲେ, ଏହାକୁ ବିଦାୟ କରନ୍ତୁ, କାରଣ ଏ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପଛେ ପଛେ ଚିତ୍କାର କରୁଅଛି।
24 ২৪ তিনি এর উত্তরে বললেন, “ইস্রায়েলের হারান মেষ ছাড়া আর কারও কাছে আমাকে পাঠানো হয়নি।”
କିନ୍ତୁ ଯୀଶୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, “ମୁଁ ଇସ୍ରାଏଲ ବଂଶର ହଜିଯାଇଥିବା ମେଷମାନଙ୍କ ବିନା ଆଉ କାହା ନିକଟକୁ ପ୍ରେରିତ ହୋଇ ନାହିଁ।”
25 ২৫ কিন্তু মহিলাটি এসে তাঁকে প্রণাম করে বলল, “প্রভু, আমার উপকার করুন।”
କିନ୍ତୁ ସେହି ସ୍ତ୍ରୀ ଆସି ତାହାଙ୍କୁ ପ୍ରଣାମ କରି କହିବାକୁ ଲାଗିଲା, ହେ ପ୍ରଭୁ, ମୋହର ଉପକାର କରନ୍ତୁ।
26 ২৬ তিনি বললেন, “সন্তানদের খাবার নিয়ে কুকুরদের কাছে ফেলে দেওয়া উচিত নয়।”
ମାତ୍ର ସେ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, “ସନ୍ତାନମାନଙ୍କ ଆହାର ନେଇ କୁକୁରମାନଙ୍କ ପାଖରେ ପକାଇବା ଉଚିତ୍ ନୁହେଁ।”
27 ২৭ তাতে সে বলল, “হ্যাঁ, প্রভু, কারণ কুকুরেরাও তাদের মালিকের টেবিলের নিচে পড়ে থাকা সন্তানদের সেই সব খাবারের গুঁড়াগাঁড়া তারা খায়।”
କିନ୍ତୁ ସେ କହିଲା, ହଁ, ପ୍ରଭୁ, କାରଣ କୁକୁରମାନେ ତ ନିଜ ନିଜ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ମେଜରୁ ପଡ଼ିବା ଅଇଁଠା ଖାଆନ୍ତି।
28 ২৮ তখন যীশু এর উত্তরে তাকে বললেন, “হে নারী, তোমার বড়ই বিশ্বাস, তোমার যেমন ইচ্ছা, তেমনি তোমার প্রতি হোক।” আর সেই মুহূর্তেই তার মেয়ে সুস্থ হল।
ସେଥିରେ ଯୀଶୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, “ଗୋ ନାରୀ, ତୁମ୍ଭର ବଡ଼ ବିଶ୍ୱାସ, ତୁମ୍ଭର ଇଚ୍ଛାନୁସାରେ ତୁମ୍ଭ ପ୍ରତି ଘଟୁ।” ସେହି ମୁହୂର୍ତ୍ତରୁ ତାହାର କନ୍ୟା ସୁସ୍ଥ ହେଲା।
29 ২৯ পরে যীশু সেখান থেকে গালীল সমুদ্রের ধারে উপস্থিত হলেন এবং পাহাড়ে উঠে সেই জায়গায় বসলেন।
ଯୀଶୁ ସେଠାରୁ ପ୍ରସ୍ଥାନ କରି ଗାଲିଲୀ ସମୁଦ୍ର ନିକଟକୁ ଆସିଲେ, ଆଉ ପର୍ବତ ଉପରକୁ ଯାଇ ସେଠାରେ ବସିଲେ।
30 ৩০ আর অনেক লোক তাঁর কাছে আসতে লাগল, তারা তাদের সঙ্গে খোঁড়া, অন্ধ, বোবা, নুলা এবং আরও অনেক লোককে নিয়ে তাঁর পায়ের কাছে ফেলে রাখল, আর তিনি তাদের সুস্থ করলেন।
ପୁଣି, ବହୁସଂଖ୍ୟକ ଲୋକ ଖଞ୍ଜ, ପଙ୍ଗୁ, ଅନ୍ଧ, ମୂକ ଓ ଅନ୍ୟାନ୍ୟ ଅନେକଙ୍କୁ ସାଙ୍ଗରେ ଘେନି ତାହାଙ୍କ ଛାମୁକୁ ଆସିଲେ ଏବଂ ସେମାନଙ୍କୁ ତାହାଙ୍କ ପାଦ ତଳେ ଥୋଇଦେଲେ, ପୁଣି, ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ସୁସ୍ଥ କଲେ।
31 ৩১ আর এই ভাবে বোবারা কথা বলছিল, নুলারা সুস্থ হচ্ছিল, খোঁড়ারা হাঁটতে পারছিল এবং অন্ধেরা দেখতে পাচ্ছিল, তখন তারা এই সব দেখে খুবই আশ্চর্য্য হল এবং ইস্রায়েলের ঈশ্বরের গৌরব করল।
ଏହି ରୂପେ ମୂକମାନେ ଯେ କଥା କହୁଅଛନ୍ତି, ପଙ୍ଗୁମାନେ ସୁସ୍ଥ ହୋଇଅଛନ୍ତି, ଖଞ୍ଜମାନେ ଚାଲୁଅଛନ୍ତି ଓ ଅନ୍ଧମାନେ ଦେଖୁଅଛନ୍ତି, ଏହା ଦେଖି ଲୋକସମୂହ ଚମତ୍କୃତ ହେଲେ, ପୁଣି, ଇସ୍ରାଏଲର ଈଶ୍ବରଙ୍କ ମହିମା କୀର୍ତ୍ତନ କଲେ।
32 ৩২ তখন যীশু তাঁর শিষ্যদের কাছে ডেকে বললেন, “এই লোকদের জন্য আমার করুণা হচ্ছে, কারণ এরা আজ তিন দিন আমার সঙ্গে আছে এবং এদের কাছে খাবার কিছুই নেই, আর আমি এদেরকে না খাইয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দিতে চাই না, কারণ এরা রাস্তায় দুর্বল হয়ে পড়বে।”
ଆଉ ଯୀଶୁ ଆପଣା ଶିଷ୍ୟମାନଙ୍କୁ ନିକଟକୁ ଡାକି କହିଲେ, “ଏହି ଲୋକସମୂହ ପ୍ରତି ମୋହର ଦୟା ହେଉଅଛି, କାରଣ ଏମାନେ ତିନି ଦିନ ହେଲାଣି ମୋ ସାଙ୍ଗରେ ରହିଅଛନ୍ତି ଓ ଏମାନଙ୍କ ପାଖରେ କିଛି ଖାଇବାକୁ ନାହିଁ; କାଳେ ବାଟରେ ଏମାନେ ମୂର୍ଚ୍ଛା ହୋଇଯାଇପାରନ୍ତି, ଏଥିପାଇଁ ସେମାନଙ୍କୁ ଅନାହାରରେ ବିଦାୟ ଦେବାକୁ ମୋହର ଇଚ୍ଛା ନାହିଁ।”
33 ৩৩ তাঁর শিষ্যেরা উত্তর দিয়ে বললেন, “এই নির্জন জায়গায় আমরা কোথা থেকে এত রুটি পাবো এবং এত লোককে কিভাবে তৃপ্ত করব?”
ଶିଷ୍ୟମାନେ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, ଏତେ ଲୋକଙ୍କୁ ତୃପ୍ତ କରିବା ପାଇଁ ଆମ୍ଭେମାନେ ନିର୍ଜନ ସ୍ଥାନରେ କେଉଁଠାରୁ ଏତେ ରୁଟି ପାଇବା?
34 ৩৪ যীশু তাঁদের বললেন, “তোমাদের কাছে কতগুলি রুটি আছে?” তাঁরা বললেন, “সাতখানা, আর কয়েকটি ছোট মাছ আছে।”
ଯୀଶୁ ସେମାନଙ୍କୁ ପଚାରିଲେ, “ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ପାଖରେ କେତୋଟି ରୁଟି ଅଛି?” ସେମାନେ କହିଲେ, ସାତୋଟି, ପୁଣି, ଅଳ୍ପ କେତୋଟି ସାନ ମାଛ।
35 ৩৫ তখন তিনি লোকদেরকে জমিতে বসতে নির্দেশ দিলেন।
ସେଥିରେ ସେ ଲୋକସମୂହକୁ ଭୂମିରେ ବସିବାକୁ ଆଜ୍ଞା ଦେଲେ,
36 ৩৬ পরে তিনি সেই সাতখানা রুটি ও সেই কয়েকটি মাছ নিলেন, ধন্যবাদ দিয়ে ভাঙলেন এবং শিষ্যদের দিলেন, শিষ্যেরা লোকদেরকে দিলেন।
ଆଉ ଯୀଶୁ ସେହି ସାତୋଟି ରୁଟି ଓ ମାଛଗୁଡ଼ିକ ଘେନି ଧନ୍ୟବାଦ ଦେଇ ସେହିସବୁ ଶିଷ୍ୟମାନଙ୍କୁ ଦିଅନ୍ତେ ସେମାନେ ଲୋକସମୂହକୁ ଦେଲେ।
37 ৩৭ তখন লোকেরা পেট ভরে খেল এবং সন্তুষ্ট হলো; পরে শিষ্যরা পড়ে থাকা অবশিষ্ট গুঁড়াগাঁড়া জড়ো করে পুরোপুরি সাত ঝুড়ি ভর্তি করে তুলে নিলেন।
ଆଉ ସମସ୍ତେ ଭୋଜନ କରି ପରିତୃପ୍ତ ହେଲେ ଓ ଭଙ୍ଗା ରୁଟିରୁ ଯାହା ବଳିଲା, ତାହା ସେମାନେ ଉଠାଇ ସାତ ଟୋକେଇ ଭର୍ତ୍ତି କଲେ।
38 ৩৮ যারা খাবার খেয়েছিল, তাদের মধ্যে মহিলা ও শিশু বাদে, শুধু পুরুষের সংখ্যাই ছিল চার হাজার।
ଭୋଜନ କରିବା ଲୋକେ, ସ୍ତ୍ରୀ ଓ ପିଲାମାନଙ୍କ ଛଡ଼ା, ଚାରି ହଜାର ପୁରୁଷ ଥିଲେ।
39 ৩৯ পরে যীশু লোকদেরকে বিদায় করে, তিনি নৌকা উঠে মগদনের সীমাতে উপস্থিত হলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେ ଲୋକସମୂହକୁ ବିଦାୟ ଦେଇ ନୌକାରେ ଚଢ଼ି ମଗଦାନ ସୀମାକୁ ଆସିଲେ।

< মথি 15 >