< মথি 13 >

1 সেই দিন যীশু ঘর থেকে বের হয়ে গিয়ে সমুদ্রের পাড়ে বসলেন।
ସେହି ଦିନ ଯୀଶୁ ଘରୁ ବାହାରିଯାଇ ସମୁଦ୍ରକୂଳରେ ବସିଲେ।
2 আর প্রচুর লোক তাঁর কাছে এলো, তাতে তিনি সমুদ্রের মধ্যে একটি নৌকায় উঠে বসলেন এবং সব লোক তীরে দাঁড়িয়ে রইল।
ସେଥିରେ ତାହାଙ୍କ ପାଖରେ ବହୁସଂଖ୍ୟକ ଲୋକ ଏକତ୍ର ହେବାରୁ ସେ ଯାଇ ଗୋଟିଏ ନୌକାରେ ବସିଲେ, ପୁଣି, ଲୋକସମୂହ କୂଳରେ ଠିଆ ହୋଇ ରହିଲେ।
3 তখন তিনি গল্পের মাধ্যমে তাদের অনেক কথা বলতে লাগলেন।
ଆଉ, ସେ ଦୃଷ୍ଟାନ୍ତ ଦ୍ୱାରା ସେମାନଙ୍କୁ ଅନେକ କଥା କହିଲେ ଦେଖ “ଜଣେ ବୁଣାଳୀ ବୁଣିବାକୁ ବାହାରିଗଲା।
4 তিনি বললেন, দেখ, একজন চাষী বীজ বুনতে গেল। বোনার দিন কিছু বীজ পথের ধরে পড়ল, তাতে পাখিরা এসে সেগুলি খেয়ে ফেলল।
ସେ ବୁଣୁ ବୁଣୁ କେତେକ ବିହନ ବାଟ ପାଖରେ ପଡ଼ିଲା ପୁଣି, ଚଢ଼େଇମାନେ ଆସି ସେଗୁଡ଼ିକ ଖାଇଗଲେ।
5 আর কিছু বীজ পাথুরে মাটিতে পড়ল, যেখানে ঠিকমত মাটি পেল না, সেগুলি ঠিকমত মাটি না পেয়ে তাড়াতাড়ি অঙ্কুর বের হলো, কিন্তু সূর্য্য উঠলে সেগুলি পুড়ে গেল,
ଆଉ କେତେକ ଅଳ୍ପ ମାଟି ଥିବା ପଥୁରିଆ ଭୂମିରେ ପଡ଼ିଲା ଏବଂ ବେଶୀ ମାଟି ନ ଥିବାରୁ ଶୀଘ୍ର ଗଜା ହେଲା,
6 এবং তার শিকড় না থাকাতে তারা শুকিয়ে গেল।
କିନ୍ତୁ ସୂର୍ଯ୍ୟ ଉଠନ୍ତେ ଜଳିପୋଡ଼ିଗଲା ଓ ଚେର ନ ଥିବାରୁ ଶୁଖିଗଲା।
7 আর কিছু বীজ কাঁটাবনের মধ্যে পড়ল, তাতে কাঁটাবন বেড়ে গিয়ে সেগুলি চেপে রাখলো।
ଆଉ କେତେକ କଣ୍ଟାଗଛଗୁଡ଼ାକ ମଝିରେ ପଡ଼ିଲା ପୁଣି, କଣ୍ଟାଗଛଗୁଡ଼ାକ ଉଠି ବଡ଼ ହୋଇ ସେଗୁଡ଼ିକୁ ଚାପି ପକାଇଲା।
8 আর কিছু বীজ ভালো জমিতে পড়ল ও ফল দিতে লাগল; কিছু একশোগুন, কিছু ষাট গুন, কিছু ত্রিশ গুন।
ମାତ୍ର ଅନ୍ୟ କେତେକ ଭଲ ଭୂମିରେ ପଡ଼ିଲା ଓ ଫଳ ଫଳିଲା, କେତେକ ଶହେ ଗୁଣ କେତେକ ଷାଠିଏ ଗୁଣ କେତେକ ତିରିଶ ଗୁଣ।
9 যার কান আছে সে শুনুক।
ଯିଏ ଶୁଣିବାକୁ ଇଚ୍ଛା କରୁଅଛି, ସେ ଶୁଣୁ।”
10 ১০ পরে শিষ্যেরা কাছে এসে তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, আপনি কি জন্য গল্পের মাধ্যমে ওদের কাছে কথা বলছেন?
ଏହାପରେ ଶିଷ୍ୟମାନେ ତାହାଙ୍କ ପାଖକୁ ଆସି ପଚାରିଲେ, ଆପଣ କାହିଁକି ସେମାନଙ୍କୁ ଦୃଷ୍ଟାନ୍ତ ଦ୍ୱାରା କଥା କହୁଅଛନ୍ତି?
11 ১১ তিনি উত্তর করে বললেন, স্বর্গরাজ্যের নিগূঢ় তত্ত্ব সব তোমাদের জানতে দেওয়া হয়েছে, কিন্তু তাদের দেওয়া হয়নি।
ସେ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, “କାରଣ ସ୍ୱର୍ଗରାଜ୍ୟର ନିଗୂଢ଼ ତତ୍ତ୍ୱସମୂହ ଜାଣିବା ନିମନ୍ତେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଶକ୍ତି ଦିଆଯାଇଅଛି, କିନ୍ତୁ ସେମାନଙ୍କୁ ଦିଆଯାଇନାହିଁ।
12 ১২ কারণ যার আছে, তাকে দেওয়া যাবে, ও তার বেশি হবে; কিন্তু যার নেই, তার যা আছে, সেটাও তার কাছ থেকে নিয়ে নেওয়া হবে।
ଯେଣୁ ଯାହାର ଅଛି, ତାହାକୁ ଦିଆଯିବ, ଆଉ ତାହାର ପ୍ରଚୁର ହେବ; କିନ୍ତୁ ଯାହାର ନାହିଁ, ତାହା ପାଖରେ ଯାହା ଅଛି, ତାହା ହିଁ ତାହାଠାରୁ ନିଆଯିବ।
13 ১৩ এই জন্য আমি তোমাদের গল্পের মাধ্যমে কথা বলছি, কারণ তারা দেখেও না দেখে এবং শুনেও শোনে না এবং বুঝেও না।
‘ସେମାନେ ଦେଖୁ ଦେଖୁ ଦେଖନ୍ତି ନାହିଁ ଓ ଶୁଣୁ ଶୁଣୁ ଶୁଣନ୍ତି ନାହିଁ କି ବୁଝନ୍ତି ନାହିଁ; ଏଣୁ ମୁଁ ସେମାନଙ୍କୁ ଦୃଷ୍ଟାନ୍ତ ଦ୍ୱାରା କଥା କହୁଅଛି।
14 ১৪ আর তাদের বিষয়ে যিশাইয়ের এই ভাববাণী পূর্ণ হচ্ছে, “তোমরা কানে শুনবে, কিন্তু কোনো মতে বুঝবে না; এবং চোখে দেখবে, কিন্তু কোনো মতে জানবে না,
ଆଉ ଯିଶାଇୟ ଭାବବାଦୀଙ୍କର ଏହି ଭାବବାଣୀ ସେମାନଙ୍କ ସମ୍ବନ୍ଧରେ ସଫଳ ହେଉଅଛି, ତୁମ୍ଭେମାନେ ଶୁଣୁ ଶୁଣୁ ଶୁଣିବ, କିନ୍ତୁ କୌଣସି ପ୍ରକାରେ ବୁଝିବ ନାହିଁ, ପୁଣି, ଦେଖୁ ଦେଖୁ ଦେଖିବ, କିନ୍ତୁ କୌଣସି ପ୍ରକାରେ ଜ୍ଞାତ ହେବ ନାହିଁ;
15 ১৫ কারণ এই লোকদের হৃদয় শক্ত হয়েছে, তারা কানেও শোনে না ও তারা চোখ বন্ধ করেছে, পাছে তারা চোখে দেখে এবং কানে শুনে, হৃদয়ে বুঝে এবং ফিরে আসে, আর আমি তাদের সুস্থ করি।”
କାରଣ ଏହି ଲୋକଙ୍କର ହୃଦୟ ଜଡ଼ ହେଲା, ସେମାନେ କାନରେ କଷ୍ଟରେ ଶୁଣିଲେ ଓ ଆପଣା ଆପଣା ଆଖି ବୁଜିଲେ, ଯେପରି ସେମାନେ ଆଖିରେ ଦେଖିବେ ନାହିଁ ଓ କାନରେ ଶୁଣିବେ ନାହିଁ, ଆଉ ହୃଦୟରେ ବୁଝିବେ ନାହିଁ, ପୁଣି, ଫେରି ଆସିବେ ନାହିଁ, ଆଉ ଆମ୍ଭେ ସେମାନଙ୍କୁ ସୁସ୍ଥ କରିବୁ ନାହିଁ।’
16 ১৬ কিন্তু ধন্য তোমাদের চোখ, কারণ তা দেখে এবং তোমাদের কান, কারণ তা শোনে;
କିନ୍ତୁ ଧନ୍ୟ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ଚକ୍ଷୁ, ଯେଣୁ ତାହା ଦେଖେ; ଧନ୍ୟ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ କର୍ଣ୍ଣ, ଯେଣୁ ତାହା ଶୁଣେ।
17 ১৭ কারণ আমি তোমাদের সত্য বলছি, তোমরা যা যা দেখছ, তা অনেক ভাববাদী ও ধার্মিক লোক দেখতে ইচ্ছা করলেও দেখতে পায়নি এবং তোমরা যা যা শুনছ, তা তাঁরা শুনতে ইচ্ছা করলেও শুনতে পায়নি।
କାରଣ ମୁଁ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ସତ୍ୟ କହୁଅଛି, ତୁମ୍ଭେମାନେ ଯାହା ଯାହା ଦେଖୁଅଛ, ସେହିସବୁ ଅନେକ ଭାବବାଦୀ ଓ ଧାର୍ମିକ ଲୋକ ଦେଖିବାକୁ ଇଚ୍ଛା କଲେ, କିନ୍ତୁ ଦେଖିଲେ ନାହିଁ; ପୁଣି, ତୁମ୍ଭେମାନେ ଯାହା ଶୁଣୁଅଛ, ସେହିସବୁ ସେମାନେ ଶୁଣିବାକୁ ଇଚ୍ଛା କଲେ, କିନ୍ତୁ ଶୁଣିଲେ ନାହିଁ।”
18 ১৮ অতএব তোমরা বীজ বোনার গল্প শোন।
“ତେବେ ତୁମ୍ଭେମାନେ ବୀଜ ବୁଣାଳୀର ଦୃଷ୍ଟାନ୍ତ ଶୁଣ।
19 ১৯ যখন কেউ সেই রাজ্যের বাক্য শুনে না বোঝে, তখন সেই শয়তান এসে তার হৃদয়ে যা বোনা হয়েছিল তা নিয়ে চলে যায়; এ সেই, যে পথের পাশে পড়ে থাকা বীজের কথা।
ଯେ କେହି ରାଜ୍ୟର ବାକ୍ୟ ଶୁଣି ନ ବୁଝେ, ପାପାତ୍ମା ଆସି ତାହାର ହୃଦୟରେ ଯାହା ବୁଣାଯାଇଥିଲା, ତାହା ହରଣ କରିନିଏ, ସେ ଜଣକ ବୁଣାଯାଇଥିବା ବାଟ ପାଖ ଭୂମି ସଦୃଶ।
20 ২০ আর যে পাথুরে জমির বীজ, এ সেই, যে সেই বাক্য শুনে অমনি আনন্দ সহকারে গ্রহণ করে, কিন্তু তাদের ভিতরে শিকড় নেই বলে, তারা কম দিন স্থির থাকে;
ଯେ ବାକ୍ୟ ଶୁଣିବାକ୍ଷଣି ଆନନ୍ଦରେ ତାହା ଗ୍ରହଣ କରେ, କିନ୍ତୁ ତାହାଠାରେ ଚେର ନ ମାଡ଼ିବାରୁ କ୍ଷଣକାଳମାତ୍ର ସ୍ଥିର ହୋଇ ରୁହେ,
21 ২১ পরে সেই বাক্যের জন্য কষ্ট কিংবা তাড়না আসলে তখনই তারা পিছিয়ে যায়।
ପରେ ବାକ୍ୟ ସକାଶେ କ୍ଲେଶ ବା ତାଡ଼ନା ଘଟିଲେ ସେହିକ୍ଷଣି ବିଘ୍ନ ପାଏ, ସେହି ଜଣକ ବୁଣାଯାଇଥିବା ପଥୁରିଆ ଭୂମି ସଦୃଶ।
22 ২২ আর যে কাঁটাবনের মধ্যে বীজ, এ সেই, যে সেই বাক্য শোনে, কিন্তু সংসারের চিন্তা ভাবনা, সম্পতির মায়া ও অন্যান্য জিনিসের লোভ সেই বাক্যকে চেপে রাখে, তাতে সে ফলহীন হয়। (aiōn g165)
ଯେ ବାକ୍ୟ ଶୁଣେ, ପୁଣି, ସାଂସାରିକ ଚିନ୍ତା ଓ ଧନର ମାୟା ବାକ୍ୟକୁ ଚାପିପକାଏ, ଆଉ ସେ ଫଳହୀନ ହୁଏ, ସେହି ଜଣକ ବୁଣାଯାଇଥିବା କଣ୍ଟକମୟ ଭୂମି ସଦୃଶ। (aiōn g165)
23 ২৩ আর যে ভালো জমির বীজ, এ সেই, যে সেই বাক্য শোনে তা বোঝে, সে বাস্তবিক ফলবান হয় এবং কিছু একশ গুন, কিছু ষাট গুন, ও কিছু ত্রিশ গুন ফল দেয়।
କିନ୍ତୁ ଯେ ବାକ୍ୟ ଶୁଣି ବୁଝେ ଓ ପ୍ରକୃତରେ ଫଳ ଫଳେ, କେହି ଶହେ ଗୁଣ, କେହି ଷାଠିଏ ଗୁଣ, କେହି ତିରିଶ ଗୁଣ, ସେହି ଜଣକ ବୁଣାଯାଇଥିବା ଉତ୍ତମ ଭୂମି ସଦୃଶ।”
24 ২৪ পরে তিনি তাদের কাছে আর এক গল্প উপস্থিত করে বললেন, স্বর্গরাজ্যকে এমন এক ব্যক্তির সাথে তুলনা করা যায়, যিনি নিজের ক্ষেতে ভাল বীজ বপন করলেন।
ଯୀଶୁ ସେମାନଙ୍କୁ ଆଉ ଗୋଟିଏ ଦୃଷ୍ଟାନ୍ତ ଦେଇ କହିଲେ, “ସ୍ୱର୍ଗରାଜ୍ୟ ଆପଣା କ୍ଷେତରେ ଭଲ ବିହନ ବୁଣାଯାଇଥିବା ଜଣେ ବ୍ୟକ୍ତିଙ୍କ ସଦୃଶ;
25 ২৫ কিন্তু লোকে ঘুমিয়ে পড়লে পর তাঁর শত্রুরা এসে ঐ গমের মধ্যে শ্যামাঘাসের বীজ বপন করে চলে গেল।
ମାତ୍ର ଲୋକେ ନିଦ୍ରା ଯାଇଥିବା ସମୟରେ ତାହାଙ୍କ ଶତ୍ରୁ ଆସି ସେହି ଗହମ ମଧ୍ୟରେ ବାଳୁଙ୍ଗା ବୁଣିଦେଇ ଚାଲିଗଲେ।
26 ২৬ পরে বীজ অঙ্কুরিত হয়ে ফল দিল, তখন শ্যামাঘাসও বেড়ে উঠল।
ଯେତେବେଳେ ପତ୍ର ବାହାରି ଫଳ ଫଳିବାକୁ ଲାଗିଲା, ସେତେବେଳେ ବାଳୁଙ୍ଗା ମଧ୍ୟ ଦେଖାଗଲା।
27 ২৭ তাতে সেই মালিকের দাসেরা এসে তাঁকে বলল, মহাশয়, আপনি কি নিজের ক্ষেতে ভাল বীজ বপন করেননি? তবে শ্যামাঘাস কোথা থেকে হল?
ସେଥିରେ ଘରମାଲିକଙ୍କ ଦାସମାନେ ତାହାଙ୍କ ପାଖକୁ ଆସି କହିଲେ, ‘ସାଆନ୍ତେ, ଆପଣ କଅଣ ନିଜ କ୍ଷେତରେ ଭଲ ବିହନ ବୁଣି ନ ଥିଲେ? ତେବେ ବାଳୁଙ୍ଗାଗୁଡ଼ାକ କେଉଁଠାରୁ ହେଲା?’
28 ২৮ তিনি তাদের বললেন, কোন শত্রু এটা করেছে। দাসেরা তাঁকে বলল, তবে আপনি কি এমন ইচ্ছা করেন যে, আমরা গিয়ে তা সংগ্রহ করি?
ସେ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, ‘ଜଣେ ଶତ୍ରୁ ଏହା କରିଅଛି।’ ପୁଣି, ଦାସମାନେ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, ଆମ୍ଭେମାନେ ଯାଇ ସେଗୁଡ଼ାକ ଉପାଡ଼ି ଏକାଠି କରୁ, ଏହା କଅଣ ଆପଣଙ୍କର ଇଚ୍ଛା?
29 ২৯ তিনি বললেন, না, কি জানি, শ্যামাঘাস সংগ্রহ করবার দিনের তোমরা তার সাথে গমও উপড়িয়ে ফেলবে।
କିନ୍ତୁ ସେ କହିଲେ, ‘ନା, କାଳେ ତୁମ୍ଭେମାନେ ବାଳୁଙ୍ଗା ଏକାଠି କରୁ କରୁ ସେଗୁଡ଼ାକ ସାଙ୍ଗରେ ଗହମ ଉପାଡ଼ି ପକାଇବ।
30 ৩০ ফসল কাটার দিন পর্যন্ত দুটিকেই একসঙ্গে বাড়তে দাও। পরে কাটার দিনের আমি মজুরদের বলব, তোমরা প্রথমে শ্যামাঘাস সংগ্রহ করে পোড়াবার জন্য বোঝা বেঁধে রাখ, কিন্তু গম আমার গোলায় সংগ্রহ কর।
ଶସ୍ୟ ନ କାଟିବା ଯାଏ ଦୁହିଁକୁ ଏକାଠି ବଢ଼ିବାକୁ ଛାଡ଼ିଦିଅ, ଆଉ ଶସ୍ୟ କାଟିବା ସମୟରେ ମୁଁ କଟାଳିମାନଙ୍କୁ କହିବି, ପୋଡ଼ିବା ପାଇଁ ଆଗେ ବାଳୁଙ୍ଗା ଏକାଠି କରି ବିଡ଼ା ବାନ୍ଧ, କିନ୍ତୁ ଗହମ ମୋ ଅମାରରେ ସଂଗ୍ରହ କରି ରଖ।’”
31 ৩১ তিনি আর এক গল্প তাদের কাছে উপস্থিত করে বললেন, স্বর্গরাজ্য এমন একটি সরিষা দানার সমান, যা কোন ব্যক্তি নিয়ে নিজের ক্ষেতে বপন করল।
ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ଆଉ ଗୋଟିଏ ଦୃଷ୍ଟାନ୍ତ ଦେଇ କହିଲେ, “ସ୍ୱର୍ଗରାଜ୍ୟ ଏପ୍ରକାର ଗୋଟିଏ ସୋରିଷ ଦାନା ପରି, ଯାହା ନେଇ ଜଣେ ଲୋକ ଆପଣା କ୍ଷେତ୍ରରେ ବୁଣିଲା।
32 ৩২ সব বীজের মধ্যে ঐ বীজ অতি ক্ষুদ্র; কিন্তু বেড়ে উঠলে, পর তা শাক সবজির থেকে বড় হয়ে ওঠে এবং বড় বড় ডাল বের হয়, তাতে আকাশের পাখিরা এসে তার ডালে বাস করে।
ତାହା ତ ସବୁ ବୀଜଠାରୁ କ୍ଷୁଦ୍ର, ମାତ୍ର ତାହା ବଢ଼ିଲେ ସବୁ ଶାକଠାରୁ ବଡ଼ ହୋଇ ଏପରି ଗଛ ହୁଏ ଯେ, ଆକାଶର ଚଢ଼େଇମାନେ ଆସି ତାହାର ଡାଳରେ ବାସ କରନ୍ତି।”
33 ৩৩ তিনি তাদের আর এক গল্প বললেন, স্বর্গরাজ্য এমন খামির সমান, যা কোন স্ত্রীলোক নিয়ে অনেক ময়দার মধ্যে ঢেকে রাখল, শেষে পুরোটাই খামিতে পূর্ণ হয়ে উঠল।
ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ଆଉ ଗୋଟିଏ ଦୃଷ୍ଟାନ୍ତ କହିଲେ, “ସ୍ୱର୍ଗରାଜ୍ୟ ଖମୀର ସଦୃଶ; ଜଣେ ସ୍ତ୍ରୀ ତାହା ନେଇ ମହଣେ ମଇଦା ମଧ୍ୟରେ ଘୋଡ଼ାଇ ରଖିଲା ଆଉ ସେ ଶେଷରେ ସମସ୍ତ ଖମୀରମୟ ହେଲା।”
34 ৩৪ এই সব কথা যীশু গল্পের মাধ্যমে লোকদেরকে বললেন, গল্প ছাড়া তাদেরকে কিছুই বলতেন না;
ଏହି ସମସ୍ତ କଥା ଯୀଶୁ ଦୃଷ୍ଟାନ୍ତ ଦ୍ୱାରା ଲୋକସମୂହକୁ କହିଲେ, ଆଉ ଦୃଷ୍ଟାନ୍ତ ବିନା ସେ ସେମାନଙ୍କୁ କିଛି କହୁ ନ ଥିଲେ,
35 ৩৫ যেন ভাববাদীর মাধ্যমে বলা এই কথা পূর্ণ হয়, “আমি গল্প কথায় নিজের মুখ খুলব, জগতের শুরু থেকে যা যা গোপন আছে, সে সব প্রকাশ করব।”
ଯେପରି ଭାବବାଦୀଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ଉକ୍ତ ଏହି ବାକ୍ୟ ସଫଳ ହୁଏ, ଆମ୍ଭେ ଆପଣା ମୁଖ ଫିଟାଇ ଦୃଷ୍ଟାନ୍ତ ଦ୍ୱାରା କଥା କହିବା, ଜଗତ ସୃଷ୍ଟି ଦିନରୁ ଗୁପ୍ତ ବିଷୟସବୁ ବ୍ୟକ୍ତ କରିବା।
36 ৩৬ তখন তিনি সবাইকে বিদায় করে বাড়ি এলেন। আর তাঁর শিষ্যরা কাছে এসে তাঁকে বললেন, ক্ষেতের শ্যামাঘাসের গল্পটি আমাদেরকে স্পষ্ট করে বলুন।
ପରେ ସେ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ପରିତ୍ୟାଗ କରି ଗୃହରେ ପ୍ରବେଶ କଲେ, ଆଉ ତାହାଙ୍କ ଶିଷ୍ୟମାନେ ତାହାଙ୍କ ପାଖକୁ ଆସି କହିଲେ, କ୍ଷେତର ବାଳୁଙ୍ଗାର ଦୃଷ୍ଟାନ୍ତ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ସ୍ପଷ୍ଟ ରୂପେ ବୁଝାଇ ଦିଅନ୍ତୁ।
37 ৩৭ তিনি উত্তর করে বললেন, যিনি ভাল বীজ বপন করেন, তিনি মনুষ্যপুত্র।
ସେ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, “ଉତ୍ତମ ବିହନ ଯେ ବୁଣନ୍ତି ସେ ମନୁଷ୍ୟପୁତ୍ର;
38 ৩৮ ক্ষেত হল জগত; ভাল বীজ হল ঈশ্বরের রাজ্যের সন্তানরা; শ্যামাঘাস হল সেই শয়তানের সন্তানরা;
କ୍ଷେତ ଜଗତ; ଭଲ ବିହନ ରାଜ୍ୟର ସନ୍ତାନମାନେ; ବାଳୁଙ୍ଗା ପାପାତ୍ମାର ସନ୍ତାନମାନେ;
39 ৩৯ যে শত্রু তা বুনেছিল, সে দিয়াবল; কাটার দিন যুগের শেষ; এবং মজুরেরা হল স্বর্গদূত। (aiōn g165)
ଯେଉଁ ଶତ୍ରୁ ତାହା ବୁଣିଲା, ସେ ଶୟତାନ; ଶସ୍ୟ କାଟିବା ସମୟ ଯୁଗାନ୍ତ, ପୁଣି, କଟାଳିସବୁ ଦୂତମାନେ। (aiōn g165)
40 ৪০ অতএব যেমন শ্যামাঘাস সংগ্রহ করে আগুনে পুড়িয়া দেওয়া হয়, তেমনি যুগের শেষে হবে। (aiōn g165)
ଅତଏବ, ବାଳୁଙ୍ଗା ଯେପରି ଏକାଠି କରାଯାଇ ନିଆଁରେ ପୋଡ଼ାଯାଏ ଯୁଗାନ୍ତ ସମୟରେ ସେପରି ଘଟିବ। (aiōn g165)
41 ৪১ মনুষ্যপুত্র নিজের দূতদের পাঠাবেন; তাঁরা তাঁর রাজ্য থেকে সব বাঁধাজনক বিষয় ও অধর্মীদেরকে সংগ্রহ করবেন,
ମନୁଷ୍ୟପୁତ୍ର ଆପଣା ଦୂତମାନଙ୍କୁ ପଠାଇବେ, ଆଉ ସେମାନେ ତାହାଙ୍କ ରାଜ୍ୟରୁ ସମସ୍ତ ବିଘ୍ନଜନକ ବିଷୟ ଓ ଅଧର୍ମାଚାରୀମାନଙ୍କୁ ସଂଗ୍ରହ କରିବେ,
42 ৪২ এবং তাদের আগুনে ফেলে দেবেন; সেই জায়গায় কান্নাকাটি ও দাঁতে দাঁত ঘর্ষণ হবে।
ପୁଣି, ସେମାନଙ୍କୁ ଅଗ୍ନିକୁଣ୍ଡରେ ଫୋପାଡ଼ି ଦେବେ, ସେଠାରେ ରୋଦନ ଓ ଦାନ୍ତର କିଡ଼ିମିଡ଼ି ହେବ।
43 ৪৩ তখন ধার্ম্মিকেরা নিজেদের পিতার রাজ্যে সুর্য্যের মত উজ্জ্বল হবে। যার কান আছে সে শুনুক।
ସେତେବେଳେ ଧାର୍ମିକମାନେ ସେମାନଙ୍କ ପିତାଙ୍କ ରାଜ୍ୟରେ ସୂର୍ଯ୍ୟ ପରି ତେଜୋମୟ ଦେଖାଯିବେ। ଯାହାର କାନ ଅଛି, ସେ ଶୁଣୁ।”
44 ৪৪ স্বর্গরাজ্য ক্ষেতের মধ্যে গোপন এমন ভান্ডার এর সমান, যা দেখতে পেয়ে এক ব্যক্তি লুকিয়ে রাখল, পরে আনন্দের আবেগে গিয়ে সব বিক্রি করে সেই জমি কিনল।
“ସ୍ୱର୍ଗରାଜ୍ୟ କ୍ଷେତ୍ରରେ ଗୁପ୍ତ ହୋଇଥିବା ଧନ ସଦୃଶ। ଜଣେ ଲୋକ ତାହା ଦେଖି ଗୋପନ କରି ରଖିଲା ଓ ଆନନ୍ଦରେ ଯାଇ ଆପଣାର ସର୍ବସ୍ୱ ବିକ୍ରୟ କରି ସେହି କ୍ଷେତ୍ରକୁ କ୍ରୟ କଲା।”
45 ৪৫ আবার স্বর্গরাজ্য এমন এক বণিকের সমান, যে ভালো ভালো মুক্তার খোঁজ করছিল,
“ପୁନଶ୍ଚ, ସ୍ୱର୍ଗରାଜ୍ୟ ଉତ୍ତମ ଉତ୍ତମ ମୁକ୍ତା ଅନ୍ୱେଷଣ କରୁଥିବା ଜଣେ ବଣିକ ଭଳି।
46 ৪৬ সে একটি মহামূল্য মুক্তা দেখতে পেয়ে সব বিক্রি করে তা কিনল।
ଗୋଟିଏ ବହୁମୂଲ୍ୟ ମୁକ୍ତା ଦେଖି ସେ ଯାଇ ଆପଣାର ସର୍ବସ୍ୱ ବିକ୍ରୟ କରି ସେହି ମୁକ୍ତାକୁ କ୍ରୟ କଲା।”
47 ৪৭ আবার স্বর্গরাজ্য এমন এক টানা জালের সমান, যা সমুদ্রে ফেলে দেওয়া হলে সব রকম মাছ সংগ্রহ করল।
“ପୁନଶ୍ଚ, ସ୍ୱର୍ଗରାଜ୍ୟ ସମୁଦ୍ରରେ ନିକ୍ଷିପ୍ତ ସର୍ବ ପ୍ରକାର ମତ୍ସ୍ୟ ସଂଗ୍ରହକାରୀ ଗୋଟିଏ ଟଣା ଜାଲ ସଦୃଶ।
48 ৪৮ জালটা পরিপূর্ণ হলে লোকে পাড়ে টেনে তুলল, আর বসে বসে ভালগুলো সংগ্রহ করে পাত্রে রাখল এবং খারাপগুলো ফেলে দিল।
ତାହା ପୂର୍ଣ୍ଣ ହୁଅନ୍ତେ ଲୋକେ କୂଳକୁ ଟାଣି ଆଣିଲେ ପୁଣି, ବସି ଭଲଯାକ ଖାଳୋଇରେ ଏକାଠି କରି ରଖିଲେ କିନ୍ତୁ ମନ୍ଦଗୁଡ଼ାକ ଫୋପାଡ଼ିଦେଲେ।
49 ৪৯ এই ভাবে যুগের শেষে হবে; দূতেরা এসে ধার্ম্মিকদের মধ্য থেকে খারাপদের আলাদা করবেন, (aiōn g165)
ଯୁଗାନ୍ତ ସମୟରେ ସେହିପରି ଘଟିବ; ଦୂତମାନେ ବାହାରି ଆସି ଧାର୍ମିକମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଦୁଷ୍ଟମାନଙ୍କୁ ପୃଥକ୍ କରିବେ, (aiōn g165)
50 ৫০ এবং তাদের আগুনে ফেলে দেবেন; সেই জায়গায় কান্নাকাটি ও দাঁতে দাঁত ঘর্ষণ হবে।
ପୁଣି, ସେମାନଙ୍କୁ ଅଗ୍ନିକୁଣ୍ଡରେ ପକାଇଦେବେ; ସେଠାରେ ରୋଦନ ଓ ଦାନ୍ତର କିଡ଼ିମିଡ଼ି ହେବ।”
51 ৫১ তোমরা কি এই সব বুঝতে পেরেছ? তাঁরা বললেন হ্যাঁ।
“ତୁମ୍ଭେମାନେ କଅଣ ଏହିସବୁ କଥା ବୁଝିଲ” ସେମାନେ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ ହଁ।
52 ৫২ তখন তিনি তাঁদের বললেন, এই জন্য স্বর্গরাজ্যের বিষয়ে শিক্ষিত প্রত্যেক ধর্মশিক্ষক শিষ্য হয়েছে যারা এমন মানুষ যে তারা ঘরের মালিকের সমান, যে নিজের ভান্ডার থেকে নতুন ও পুরানো জিনিস বের করে।
ସେଥିରେ ସେ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ତେବେ ଯେଉଁ ଗୃହକର୍ତ୍ତା ଆପଣା ଭଣ୍ଡାରରୁ ନୂଆ ଓ ପୁରୁଣା ପଦାର୍ଥ ବାହାର କରେ, ସ୍ୱର୍ଗରାଜ୍ୟର ଶିଷ୍ୟ ହୋଇଥିବା ପ୍ରତ୍ୟେକ ଶାସ୍ତ୍ରୀ ତାହାରି ସଦୃଶ।”
53 ৫৩ এই সকল গল্প শেষ করবার পর যীশু সেখান থেকে চলে গেলেন।
ଯୀଶୁ ଏହି ସମସ୍ତ ଦୃଷ୍ଟାନ୍ତ ସମାପ୍ତ କଲା ପରେ ସେହି ସ୍ଥାନରୁ ଚାଲିଗଲେ।
54 ৫৪ আর তিনি নিজের দেশে এসে লোকদের সমাজঘরে তাদের উপদেশ দিতে লাগলেন, তাতে তারা চমৎকৃত হয়ে বলল, এর এমন জ্ঞান ও এমন অলৌকিক কাজ সব কোথা থেকে হল?
ଆଉ, ସେ ନିଜ ପୈତୃକ ନଗରକୁ ଆସି ଲୋକମାନଙ୍କୁ ସେମାନଙ୍କ ସମାଜଗୃହରେ ଏପରି ଶିକ୍ଷା ଦେଲେ ଯେ, ସେମାନେ ଆଶ୍ଚର୍ଯ୍ୟାନ୍ୱିତ ହୋଇ କହିଲେ, ଏ ଲୋକର ଏପରି ବୁଦ୍ଧି ଓ ଶକ୍ତିର କାର୍ଯ୍ୟ କେଉଁଠାରୁ ହେଲା?
55 ৫৫ একি ছুতোরের ছেলে না? এর মায়ের নাম কি মরিয়ম না? এবং যাকোব, যোষেফ, শিমোন ও যিহূদা কি এর ভাই না?
ଏ କି ସେହି ବଢ଼େଇର ପୁଅ ନୁହେଁ? ଏହାର ମାଆ ନାମ କଅଣ ମରୀୟମ ନୁହେଁ? ପୁଣି, ଏହାର ଭାଇମାନଙ୍କ ନାମ କଅଣ ଯାକୁବ, ଯୋଷେଫ, ଶିମୋନ ଓ ଯିହୂଦା ନୁହେଁ?
56 ৫৬ আর তার বোনেরা কি সবাই আমাদের এখানে নেই? তবে এ কোথা থেকে এই সব পেল? এই ভাবে তারা যীশুকে নিয়ে বাধা পেতে লাগল।
ଆଉ, ଏହାର ଭଉଣୀମାନେ କଅଣ ସମସ୍ତେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ସାଙ୍ଗରେ ନାହାନ୍ତି? ତେବେ ସେ ଏହିସବୁ କେଉଁଠୁ ପାଇଲା?
57 ৫৭ কিন্তু যীশু তাদের বললেন, নিজের দেশ ও জাতি ছাড়া আর কোথাও ভাববাদী অসম্মানিত হন না।
ଆଉ, ସେମାନେ ତାହାଙ୍କଠାରେ ବିଘ୍ନ ପାଇଲେ। କିନ୍ତୁ ଯୀଶୁ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଭାବବାଦୀ ନିଜ ପୈତୃକ ନଗର ଓ ସ୍ୱପରିବାର ବିନା ଅନ୍ୟ କୌଣସିଠାରେ ହତାଦର ହୁଅନ୍ତି ନାହିଁ।”
58 ৫৮ আর তাদের অবিশ্বাসের জন্য তিনি সেখানে প্রচুর অলৌকিক কাজ করলেন না।
ଆଉ, ସେ ସେମାନଙ୍କର ଅବିଶ୍ୱାସ ହେତୁ ସେଠାରେ ଅନେକ ମହତର କାର୍ଯ୍ୟ କଲେ ନାହିଁ।

< মথি 13 >