< মার্ক 5 >

1 পরে তাঁরা সমুদ্রের ওপারে গেরাসেনীদের দেশে পৌঁছালেন।
ପରେ ସେମାନେ ସମୁଦ୍ରର ଅପର ପାର୍ଶ୍ୱସ୍ଥ ଗରାଶୀୟମାନଙ୍କ ଅଞ୍ଚଳରେ ଉପସ୍ଥିତ ହେଲେ।
2 তিনি নৌকা থেকে বের হলেন তখনি একজন লোক কবরস্থান থেকে তাঁর সামনে আসলো, তাকে মন্দ আত্মায় পেয়েছিল।
ଯୀଶୁ ନୌକାରୁ ଓହ୍ଲାଇବା ମାତ୍ରେ ଜଣେ ଅଶୁଚି ଆତ୍ମାବିଷ୍ଟ ଲୋକ ସମାଧି-ସ୍ଥାନରୁ ବାହାରି ତାହାଙ୍କୁ ଭେଟିଲା।
3 সে কবর স্থানে বাস করত এবং কেউ তাকে শিকল দিয়েও আর বেঁধে রাখতে পারত না।
ସେ ସମାଧି-ସ୍ଥାନରେ ବାସ କରୁଥିଲା, ପୁଣି, କେହି ତାହାକୁ ଜଞ୍ଜିରରେ ସୁଦ୍ଧା ଆଉ ବାନ୍ଧି ପାରୁ ନ ଥିଲେ,
4 লোকে বার বার তাকে বেড়ি ও শিকল দিয়ে বাঁধত, কিন্তু সে শিকল ছিঁড়ে ফেলত এবং বেড়ি ভেঙে টুকরো টুকরো করত; কেউ তাকে সামলাতে পারত না।
କାରଣ ସେ ଅନେକ ଥର ବେଡ଼ି ଓ ଜଞ୍ଜିରରେ ବନ୍ଧା ହୋଇଥିଲା, କିନ୍ତୁ ସେ ଜଞ୍ଜିର ଛିଣ୍ଡାଇଦେଇ ବେଡ଼ିସବୁ ଖଣ୍ଡ ଖଣ୍ଡ କରି ଭାଙ୍ଗି ପକାଇଥିଲା ଓ ତାହାକୁ ବଶରେ ରଖିବାକୁ କାହାର ବଳ ନ ଥିଲା।
5 আর সে রাত দিন সবদিন কবরে কবরে ও পর্বতে পর্বতে চিৎকার করে বেড়াত এবং ধারালো পাথর দিয়ে নিজেই নিজের শরীরকে ক্ষতবিক্ষত করত।
ସେ ଦିନରାତି ସବୁବେଳେ ସମାଧି-ସ୍ଥାନ ଓ ପର୍ବତରେ ରହି ଚିତ୍କାର କରୁଥିଲା, ପୁଣି, ପ୍ରସ୍ତରରେ ଆପଣାକୁ କ୍ଷତବିକ୍ଷତ କରୁଥିଲା।
6 সে দূর হতে যীশুকে দেখে দৌড়ে আসল এবং তাঁকে প্রণাম করল,
ସେ ଯୀଶୁଙ୍କୁ ଦୂରରୁ ଦେଖି ଦୌଡ଼ିଆସି ତାହାଙ୍କୁ ପ୍ରଣାମ କଲା,
7 খুব জোরে চেঁচিয়ে সে বলল, হে যীশু, মহান সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের পুত্র, আপনার সঙ্গে আমার দরকার কি? আমি আপনাকে ঈশ্বরের দিব্যি দিয়ে বলছি, আমাকে যন্ত্রণা দেবেন না।
ଆଉ ଉଚ୍ଚସ୍ୱରରେ ଚିତ୍କାର କରି କହିଲା, ହେ ପରାତ୍ପର ଈଶ୍ବରଙ୍କ ପୁତ୍ର ଯୀଶୁ, ତୁମ୍ଭ ସାଙ୍ଗରେ ମୋହର କଅଣ ଅଛି? ତୁମ୍ଭକୁ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ନାମରେ ଶପଥ ଦେଉଅଛି, ମୋତେ ଯନ୍ତ୍ରଣା ଦିଅ ନାହିଁ।
8 কারণ যীশু তাকে বলেছিলেন, হে মন্দ আত্মা, এই মানুষটির থেকে বের হয়ে যাও।
କାରଣ ଯୀଶୁ ତାହାକୁ କହିବାକୁ ଯାଉଥିଲେ, “ରେ ଅଶୁଚି ଆତ୍ମା, ଏହି ଲୋକଠାରୁ ବାହାରିଯା।”
9 তিনি তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, তোমার নাম কি? সে উত্তর দিল, আমার নাম বাহিনী, কারণ আমরা অনেকে আছি।
ଆଉ ଯୀଶୁ ତାହାକୁ ପଚାରିଲେ, “ତୋର ନାଁ କଅଣ?” ସେ ତାହାକୁ କହିଲା, ମୋହର ନାଁ ବାହିନୀ, ଯେଣୁ ଆମେ ଅନେକ।
10 ১০ পরে সে অনেক কাকুতি মিনতি করল, যেন তিনি তাদের সেই এলাকা থেকে বের না করে দেন।
ପୁଣି, ଯୀଶୁ ଯେପରି ସେମାନଙ୍କୁ ସେହି ଅଞ୍ଚଳରୁ ବାହାରକୁ ପଠାଇ ନ ଦିଅନ୍ତି, ସେଥିପାଇଁ ସେ ତାହାଙ୍କୁ ବହୁତ ବିନତି କଲା।
11 ১১ সেই জায়গায় পাহাড়ের পাশে এক শূকরের পাল চরছিল।
ସେଠାରେ ପର୍ବତ କଡ଼ରେ ଗୋଟିଏ ଘୁଷୁରିପଲ ଚରୁଥିଲା।
12 ১২ আর ভূতেরা মিনতি করে বলল, ঐ শূকর পালের মধ্যে ঢুকতে দিন এবং আমাদেরকে পাঠিয়ে দিন।
ଆଉ ସେମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ବିନତି କରି କହିଲେ, ସେହି ଘୁଷୁରିମାନଙ୍କ ଭିତରେ ପଶିବା ପାଇଁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟକୁ ପଠାଅ।
13 ১৩ তিনি তাদেরকে অনুমতি দিলেন। তখন সেই মন্দ আত্মারা বের হয়ে শূকরের পালের মধ্যে ঢুকলো; তাতে সেই শূকরপাল খুব জোরে দৌড়িয়ে ঢালু পাড় দিয়ে সমুদ্রে গিয়ে পড়ে ডুবে মরল। সেই পালে কমবেশি দুই হাজার শূকর ছিল।
ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ଅନୁମତି ଦିଅନ୍ତେ ଅଶୁଚି ଆତ୍ମାଗୁଡ଼ାକ ବାହାରି ଘୁଷୁରିମାନଙ୍କ ଭିତରେ ପଶିଲେ; ସେଥିରେ ସେହି ପଲ ଅତି ବେଗରେ ଦୌଡ଼ିଯାଇ ତୀଖସ୍ଥାନରୁ ସମୁଦ୍ରରେ ପଡ଼ି ବୁଡ଼ି ମଲେ। ଘୁଷୁରିମାନଙ୍କ ସଂଖ୍ୟା ପ୍ରାୟ ଦୁଇ ହଜାର ଥିଲା।
14 ১৪ যারা সেই শূকর গুলিকে চরাচ্ছিল, তারা পালিয়ে গিয়ে শহরে ও গ্রামে গ্রামে গিয়ে সংবাদ দিল। তখন কি ঘটেছে, দেখবার জন্য লোকেরা আসলো;
ସେମାନଙ୍କୁ ଚରାଉଥିବା ଲୋକମାନେ ପଳାଇଯାଇ ନଗର ଓ ପଲ୍ଲୀଗୁଡ଼ିକରେ ତାହା ଜଣାଇଲେ; ସେଥିରେ ଲୋକେ କଅଣ ଘଟିଅଛି ବୋଲି ଦେଖିବାକୁ ଆସିଲେ।
15 ১৫ তারা যীশুর কাছে আসলো এবং যখন দেখল যে লোকটা ভূতগ্রস্ত সেই লোকটা কাপড় চোপড় পরে সুস্থ মনে বসে আছে; তাতে তারা ভয় পেল।
ପୁଣି, ସେମାନେ ଯୀଶୁଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସି ସେହି ଭୂତଗ୍ରସ୍ତ, ଅର୍ଥାତ୍‍ ଯାହାକୁ ପୂର୍ବରେ ବାହିନୀ ଭୂତ ଲାଗିଥିଲା, ତାହାକୁ ଲୁଗା ପିନ୍ଧି ଭଲ ମନରେ ବସିଥିବା ଦେଖି ଭୀତ ହେଲେ।
16 ১৬ আর ঐ ভূতগ্রস্ত লোকটীর ও শূকর পালের ঘটনা যারা দেখেছিল, তারা লোকদেরকে সব বিষয় বলল।
ଆଉ ଯେଉଁମାନେ ଦେଖିଥିଲେ, ସେମାନେ ସେହି ଭୂତଗ୍ରସ୍ତ ପ୍ରତି କିପରି କଅଣ ଘଟିଥିଲା, ଓ ଘୁଷୁରିମାନଙ୍କ ବିଷୟ ସେମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ବର୍ଣ୍ଣନା କଲେ।
17 ১৭ যারা সেখানে এসেছিল তারা নিজেদের এলাকা থেকে চলে যেতে তাঁকে অনুরোধ করতে লাগল।
ସେଥିରେ ସେମାନେ ସେମାନଙ୍କ ସୀମାରୁ ବାହାରିଯିବାକୁ ତାହାଙ୍କୁ ବିନତି କରିବାକୁ ଲାଗିଲେ।
18 ১৮ পরে তিনি যখন নৌকায় উঠেছেন, এমন দিন সেই ভূতগ্রস্ত লোকটি এসে তাঁকে অনুরোধ করল, যেন তাঁর সঙ্গে যেতে পারে।
ପରେ ସେ ନୌକାରେ ଚଢ଼ିବା ସମୟରେ, ଯେଉଁ ଲୋକକୁ ପୂର୍ବରେ ଭୂତ ଲାଗିଥିଲା, ସେ ତାହାଙ୍କ ସାଙ୍ଗରେ ରହିବା ନିମନ୍ତେ ଥରକୁଥର ବିନତି କଲା।
19 ১৯ কিন্তু তিনি তাকে অনুমতি দিলেন না, বরং বললেন, তুমি বাড়িতে তোমার আত্মীয়দের কাছে যাও এবং ঈশ্বর তোমার জন্য যে যে মহৎ কাজ করেছেন ও তোমার জন্য যে দয়া করেছেন, তা তাদেরকে গিয়ে বল।
କିନ୍ତୁ ଯୀଶୁ ଅନୁମତି ନ ଦେଇ ତାହାକୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭର ଗୃହକୁ, ତୁମ୍ଭର ଆତ୍ମୀୟମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଯାଅ, ପୁଣି, ପ୍ରଭୁ ତୁମ୍ଭ ନିମନ୍ତେ ଯେ ଯେ କର୍ମ କରିଅଛନ୍ତି ଓ ତୁମ୍ଭ ପ୍ରତି ଯେଉଁ ଦୟା ଦେଖାଇଅଛନ୍ତି, ସେହିସବୁ ସେମାନଙ୍କୁ ଜଣାଅ।”
20 ২০ তখন সে চলে গেল, যীশু তার জন্য যে কত বড় কাজ করেছিলেন, তা দিকাপলিতে প্রচার করতে লাগল; তাতে সবাই আশ্চর্য্য হয়ে গেল।
ତହିଁରେ ସେ ଚାଲିଯାଇ, ଯୀଶୁ ତାହା ନିମନ୍ତେ ଯେଉଁ ଯେଉଁ କର୍ମ କରିଥିଲେ, ସେହିସବୁ ଦେକାପଲିରେ ଘୋଷଣା କରିବାକୁ ଲାଗିଲେ; ସେଥିରେ ସମସ୍ତେ ଚମତ୍କୃତ ହେଲେ।
21 ২১ পরে যীশু নৌকায় আবার পার হয়ে ওপর পারে আসলে তাঁর কাছে বহু মানুষের ভিড় হল; তখন তিনি সমুদ্রতীরে ছিলেন।
ଯୀଶୁ ନୌକାରେ ପାର ହୋଇ ପୁନର୍ବାର ଅପର ପାରିକୁ ବାହୁଡ଼ିଆସନ୍ତେ ବହୁସଂଖ୍ୟକ ଲୋକ ତାହାଙ୍କ ନିକଟରେ ଏକତ୍ର ହେଲେ; ଆଉ ସେ ସମୁଦ୍ରକୂଳରେ ରହିଲେ।
22 ২২ আর সমাজের মধ্য থেকে যায়ীর নামে একজন নেতা এসে তাঁকে দেখে তাঁর পায়ে পড়লেন।
ସେତେବେଳେ ସମାଜଗୃହ ଅଧ୍ୟକ୍ଷଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଯାଈରସ ନାମକ ଜଣେ ବ୍ୟକ୍ତି ଆସି ତାହାଙ୍କୁ ଦେଖି ତାହାଙ୍କ ଚରଣ ତଳେ ପଡ଼ିଲେ,
23 ২৩ এবং অনেক মিনতি করে বললেন, আমার মেয়েটী মরে যাওয়ার মত হয়েছে, আপনি এসে তার ওপরে আপনার হাত রাখুন, যেন সে সুস্থ হয়ে বেঁচে উঠে।
ପୁଣି, ବହୁତ ବିନତି କରି କହିଲେ, ମୋହର କନ୍ୟାଟି ମୃତପ୍ରାୟ; ସେ ଯେପରି ରକ୍ଷା ପାଇ ବଞ୍ଚିବ, ଏଥିପାଇଁ ଆପଣ ଆସି ତାହା ଉପରେ ହସ୍ତ ଥୋଇବା ହେଉନ୍ତୁ।
24 ২৪ তখন তিনি তাঁর সঙ্গে গেলেন; তখন অনেক লোক তাঁর সঙ্গে সঙ্গে যাচ্ছিল ও তাঁর চারপাশে ঠেলাঠেলি করছিল।
ଏଥିରେ ସେ ତାହାଙ୍କ ସାଙ୍ଗରେ ଗଲେ, ପୁଣି, ବହୁସଂଖ୍ୟକ ଲୋକ ତାହାଙ୍କ ପଛେ ପଛେ ଯିବାକୁ ଲାଗିଲେ, ଆଉ ସେମାନେ ତାହାଙ୍କ ଉପରେ ମାଡ଼ିପଡ଼ୁଥିଲେ।
25 ২৫ আর একটি স্ত্রীলোক বারো বছর ধরে রক্তস্রাব রোগে ভুগছিল,
ସେତେବେଳେ ବାର ବର୍ଷ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ପ୍ରଦର ରୋଗଗ୍ରସ୍ତା ଜଣେ ସ୍ତ୍ରୀଲୋକ,
26 ২৬ অনেক চিকিত্সকের মাধ্যমে বহু কষ্টভোগ করেছিল এবং তার যা টাকা ছিল সব ব্যয় করেও সুস্থতা পায়নি, বরং আরও অসুস্থ হয়েছিল।
ଯେ କି ଅନେକ ବୈଦ୍ୟଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ବହୁ କ୍ଲେଶ ଭୋଗ କରି ସର୍ବସ୍ୱ ବ୍ୟୟ କରିଥିଲେ ହେଁ କିଛିମାତ୍ର ଉପକାର ନ ପାଇ ବରଂ ଅଧିକ ପୀଡ଼ିତ ହୋଇ ପଡ଼ିଥିଲା,
27 ২৭ সে যীশুর সমন্ধে শুনেছিল ভিড়ের মধ্যে যখন তিনি হাঁটছিলেন তখন তাঁর পিছন দিক থেকে এসে তাঁর কাপড় স্পর্শ করলো।
ସେ ଯୀଶୁଙ୍କ ବିଷୟ ଶୁଣି ଲୋକଗହଳି ମଧ୍ୟରେ ପଛଆଡ଼ୁ ଆସି ତାହାଙ୍କ ଲୁଗା ଛୁଇଁଲା;
28 ২৮ কারণ সে বলল, আমি যদি কেবল ওনার কাপড় ছুঁতে পারি, তবেই সুস্থ হব।
କାରଣ ସେ କହୁଥିଲା, କେବଳ ତାହାଙ୍କ ଲୁଗା ଛୁଇଁଲେ ମୁଁ ସୁସ୍ଥ ହେବି।
29 ২৯ যখন সে ছুঁলো, তখনই তার রক্তস্রাব বন্ধ হয়ে গেল এবং নিজের শরীর বুঝতে পারল যে ঐ যন্ত্রণাদায়ক রোগ হতে সে সুস্থ হয়েছে।
ସେହିକ୍ଷଣି ତାହାର ରକ୍ତସ୍ରାବ ବନ୍ଦ ହେଲା, ପୁଣି, ସେ ଯେ ରୋଗରୁ ଆରୋଗ୍ୟ ହୋଇଅଛି, ଏହା ସେ ନିଜ ଶରୀରରେ ଅନୁଭବ କଲା।
30 ৩০ সঙ্গে সঙ্গে যীশু নিজে মনে জানতে পারলেন যে, তাঁর থেকে শক্তি বের হয়ে গেছে, তাই ভিড়ের মধ্যে মুখ ফিরিয়ে বললেন, কে আমার কাপড় ছুঁয়েছে?
ସେହିକ୍ଷଣି ଯୀଶୁ ଆପଣାଠାରୁ ଶକ୍ତି ନିର୍ଗତ ହେବା ଅନ୍ତରରେ ଜ୍ଞାତ ହୋଇ ଲୋକଗହଳି ମଧ୍ୟରେ ବୁଲିପଡ଼ି କହିଲେ, “କିଏ ମୋହର ଲୁଗା ଛୁଇଁଲା?”
31 ৩১ তাঁর শিষ্যেরা বললেন, আপনি দেখেছেন, মানুষেরা ঠেলাঠেলি করে আপনার গায়ের ওপরে পড়ছে, আর আপনি বলছেন, কে আমাকে ছুঁলো?
ତାହାଙ୍କ ଶିଷ୍ୟମାନେ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, ଆପଣ ଦେଖୁଅଛନ୍ତି ଯେ, ଲୋକସମୂହ ଆପଣଙ୍କ ଉପରେ ମାଡ଼ିପଡ଼ୁଅଛନ୍ତି, ଆଉ ଆପଣ କହୁଅଛନ୍ତି, “କିଏ ମୋତେ ଛୁଇଁଲା?”
32 ৩২ কিন্তু কে এটা করেছিল, তাকে দেখবার জন্য তিনি চারদিকে দেখলেন।
କିନ୍ତୁ ଯେ ଏହା କରିଥିଲା, ତାହାକୁ ଦେଖିବା ନିମନ୍ତେ ସେ ଚାରିଆଡ଼େ ଦୃଷ୍ଟିପାତ କରିବାକୁ ଲାଗିଲେ।
33 ৩৩ সেই স্ত্রীলোকটী জানত তার জন্য কি ঘটেছে, সে কারণে সে ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে তাঁর সামনে এসে শুয়ে পড়ল এবং সব সত্যি ঘটনা তাঁকে বলল।
ସେଥିରେ ସେହି ସ୍ତ୍ରୀଲୋକଟି ଆପଣା ପ୍ରତି ଯାହା ଘଟିଅଛି, ତାହା ଜାଣି ଭୟରେ ଥରି ଥରି ଆସି ତାହାଙ୍କ ଚରଣ ତଳେ ପଡ଼ି ସମସ୍ତ ସତ୍ୟ କଥା ତାହାଙ୍କୁ କହିଲା।
34 ৩৪ তখন তিনি তাকে বললেন, মেয়ে, তোমার বিশ্বাস তোমাকে সুস্থ করল। শান্তিতে চলে যাও এবং স্বাস্থ্যবান হও ও তোমার রোগ হতে উদ্ধার কর।
ତହିଁରେ ଯୀଶୁ ତାହାକୁ କହିଲେ, “ବତ୍ସେ, ତୋହର ବିଶ୍ୱାସ ତୋତେ ସୁସ୍ଥ କରିଅଛି; ଶାନ୍ତିରେ ଚାଲିଯା ଓ ତୋହର ରୋଗରୁ ଆରୋଗ୍ୟ ହୋଇରହ।”
35 ৩৫ তিনি যখন এই কথা তাকে বলছেন, এমন দিন সমাজঘরের নেতা যায়ীরের বাড়ি থেকে লোক এসে তাঁকে বলল, আপনার মেয়ে মারা গেছে। গুরুকে আর কেন জ্বালাতন করছ?
ସେ ଏହି କଥା କହୁଥିବା ସମୟରେ ସମାଜଗୃହର ଅଧ୍ୟକ୍ଷଙ୍କ ଘରୁ ଲୋକେ ଆସି କହିଲେ, ଆପଣଙ୍କ ଝିଅଟି ମରିଗଲାଣି, ଗୁରୁଙ୍କୁ କାହିଁକି ଆଉ କଷ୍ଟ ଦେଉଅଛନ୍ତି?
36 ৩৬ কিন্তু যীশু তাদের কথা শুনতে পেয়ে সমাজঘরের নেতাকে বললেন, ভয় করো না, শুধুমাত্র বিশ্বাস কর।
କିନ୍ତୁ ଯୀଶୁ ସେ କଥା ଶୁଣି ନ ଶୁଣିଲା ପରି ସମାଜଗୃହର ଅଧ୍ୟକ୍ଷଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଭୟ କର ନାହିଁ, କେବଳ ବିଶ୍ୱାସ କର।”
37 ৩৭ আর তিনি পিতর, যাকোব এবং যাকোবের ভাই যোহন, এই তিনজন ছাড়া আর কাউকে নিজের সঙ্গে যেতে দিলেন না।
ପୁଣି, ଯୀଶୁ ପିତର, ଯାକୁବ ଓ ତାହାଙ୍କ ଭାଇ ଯୋହନଙ୍କ ବିନା ଆଉ କାହାକୁ ଆପଣା ସାଙ୍ଗରେ ଯିବାକୁ ଦେଲେ ନାହିଁ।
38 ৩৮ পরে তাঁরা সমাজের নেতার বাড়িতে আসলেন, আর তিনি দেখলেন, সেখানে অনেকে মন খারাপ করে বসে আছে এবং লোকেরা খুব চিত্কার করে কাঁদছে ও বিলাপ করছে।
ସେମାନେ ସମାଜଗୃହର ଅଧ୍ୟକ୍ଷଙ୍କ ଘରକୁ ଆସନ୍ତେ, ସେ କୋଳାହଳ ହେଉଥିବା ଏବଂ ଲୋକେ ଅତ୍ୟନ୍ତ ରୋଦନ ଓ ବିଳାପ କରୁଥିବା ଦେଖିଲେ,
39 ৩৯ তিনি ভিতরে গিয়ে তাদেরকে বললেন, তোমরা চিত্কার করে কাঁদছ কেন? মেয়েটি তো মরে যায় নি, ঘুমিয়ে রয়েছে।
ପୁଣି, ଭିତରକୁ ଯାଇ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “କାହିଁକି କୋଳାହଳ ଓ ରୋଦନ କରୁଅଛ? ପିଲାଟି ମରି ନାହିଁ, ମାତ୍ର ଶୋଇପଡ଼ିଅଛି।” ସେଥିରେ ସେମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ପରିହାସ କରିବାକୁ ଲାଗିଲେ।
40 ৪০ তখন তারা তাঁকে ঠাট্টা করল; কিন্তু তিনি সবাইকে বের করে দিয়ে, মেয়েটির বাবা ও মাকে এবং নিজের শিষ্যদের নিয়ে, যেখানে মেয়েটি ছিল সেই ঘরের ভিতরে গেলেন।
କିନ୍ତୁ ସେ ସମସ୍ତଙ୍କୁ ବାହାର କରି ପିଲାର ବାପା ମାଆ ଓ ଆପଣା ସଙ୍ଗୀମାନଙ୍କୁ ସାଙ୍ଗରେ ଘେନି, ପିଲାଟି ଯେଉଁ ସ୍ଥାନରେ ଥିଲା, ସେହି ସ୍ଥାନରେ ପ୍ରବେଶ କଲେ,
41 ৪১ পরে তিনি মেয়েটির হাত ধরে তাকে বললেন, টালিথা কুমী; অনুবাদ করলে এর মানে হয়, খুকুমনি, তোমাকে বলছি, ওঠ।
ଆଉ ପିଲାର ହାତ ଧରି ତାହାକୁ କହିଲେ, “ଟଲିଥାକୁମ୍,” ଅର୍ଥାତ୍‍ “ଆଗୋ ବାଳିକା, ମୁଁ ତୋତେ କହୁଅଛି ଉଠ୍।”
42 ৪২ সঙ্গে সঙ্গে মেয়েটি তখনি উঠে বেড়াতে লাগল, কারণ তার বয়স বারো বছর ছিল। এতে তারা খুব অবাক ও বিস্মিত হল।
ସେହିକ୍ଷଣି ବାଳିକାଟି ଉଠି ବୁଲାବୁଲି କରିବାକୁ ଲାଗିଲା; କାରଣ ତାହାର ବୟସ ବାର ବର୍ଷ ଥିଲା। ଏଥିରେ ସେମାନେ ଅତିଶୟ ଆଚମ୍ଭିତ ହୋଇଗଲେ।
43 ৪৩ পরে তিনি তাদেরকে কড়া আজ্ঞা দিলেন, যেন কেউ এটা জানতে না পারে, আর তিনি মেয়েটিকে কিছু খাবার দেবার জন্য বললেন।
ପୁଣି, କେହି ଯେପରି ଏହି ବିଷୟ ନ ଜାଣେ, ଏଥିପାଇଁ ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ଅତି ଦୃଢ଼ରୂପେ ଆଜ୍ଞା ଦେଲେ, ଆଉ ବାଳିକାକୁ କିଛି ଖାଇବାକୁ ଦେବା ପାଇଁ କହିଲେ।

< মার্ক 5 >