< লুক 1 >

1 প্রথম থেকে যাঁরা নিজের চোখে দেখেছেন এবং বাক্যের (ঈশ্বরের সুসমাচারের) সেবা করে আসছেন, তাঁরা আমাদের যেমন সমর্পণ করেছেন,
ଆରମ୍ଭରୁ ଯେଉଁମାନେ ଚାକ୍ଷୁଷ ସାକ୍ଷୀ ଓ ବାକ୍ୟର ପରିଚାରକ, ସେମାନେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ସମର୍ପଣ କରିବା ଅନୁସାରେ,
2 সেই অনুসারে অনেকেই আমাদের মধ্যে সম্পূর্ণ গ্রহণযোগ্য বিষয়গুলোর বিবরণ রচনার পরিকল্পনা নিয়েছেন।
ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ଘଟିଥିବା ଘଟଣାବଳୀର ବିବରଣ ଅନେକେ ଶୃଙ୍ଖଳିତ ରୂପେ ଲିପିବଦ୍ଧ କରିବାକୁ ଆଗ୍ରହ ପ୍ରକାଶ କରିଅଛନ୍ତି।
3 সেজন্য আমি নিজেও প্রথম থেকে সমস্ত বিষয়ে ভালোভাবে অনুসন্ধান করেছি বলে, মাননীয় থিয়ফিল, আপনাকেও সেই ঘটনা গুলোর বিস্তারিত বিবরণ লেখা ভালো মনে করলাম।
ଅତଏବ, ହେ ମାନ୍ୟବର ଥୀୟଫିଲ, ଆରମ୍ଭରୁ ସମସ୍ତ ବିଷୟ ସୂକ୍ଷ୍ମ ରୂପେ ଅନୁସନ୍ଧାନ କରି ସେଥିର ଧାରାବାହିକ ବିବରଣ ଆପଣଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ଲେଖିବାକୁ ମୁଁ ମଧ୍ୟ ଉଚିତ୍ ମନେ କଲି,
4 যেন, আপনি যেসব সত্য বিষয়ে শিক্ষা পেয়েছেন, সে সকল বিষয়ে নিশ্চিত হতে পারেন।
ଯେପରି ଆପଣ ଯେ ସମସ୍ତ ବିଷୟ ଶିକ୍ଷା ପାଇଅଛନ୍ତି, ସେସବୁର ନିଶ୍ଚୟତା ଜାଣି ପାରନ୍ତି।
5 যিহূদিয়ার রাজা হেরোদের দিনের অবিয়ের দলের মধ্যে সখরিয় নামে একজন যাজক ছিলেন; তাঁর স্ত্রী হারোণ বংশের, তাঁর নাম ইলীশাবেৎ।
ଯିହୂଦିୟା ପ୍ରଦେଶର ରାଜା ହେରୋଦଙ୍କ ସମୟରେ ଅବିୟଙ୍କ ଦଳର ଜିଖରୀୟ ନାମରେ ଜଣେ ଯାଜକ ଥିଲେ; ତାହାଙ୍କ ଭାର୍ଯ୍ୟା ହାରୋଣ ବଂଶର କନ୍ୟା, ତାହାଙ୍କର ନାମ ଏଲୀଶାବେଥ।
6 তাঁরা দুই জনেই ঈশ্বরের সামনে ধার্মিক ছিলেন, প্রভুর সমস্ত আদেশ ও চাহিদা মেনে নিখুঁত ভাবে চলতেন।
ସେମାନେ ଉଭୟେ ପ୍ରଭୁଙ୍କର ସମସ୍ତ ଆଜ୍ଞା ଓ ନିୟମ ଅନୁସାରେ ନିର୍ଦ୍ଦୋଷ ରୂପେ ଆଚରଣ କରି ଈଶ୍ବରଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ ଧାର୍ମିକ ଥିଲେ।
7 তাঁদের সন্তান ছিল না, কারণ ইলীশাবেৎ বন্ধ্যা ছিলেন এবং দুজনেরই অনেক বয়স হয়েছিল।
କିନ୍ତୁ ସେମାନଙ୍କର ସନ୍ତାନ ନ ଥିଲା, କାରଣ ଏଲୀଶାବେଥ ବନ୍ଧ୍ୟା ଥିଲେ, ପୁଣି, ଉଭୟଙ୍କ ବୟସ ଅଧିକ ହୋଇଯାଇଥିଲା।
8 এক দিন যখন সখরিয়ের নিজের দলের পালা অনুসারে ঈশ্বরের সামনে যাজকীয় কাজ করছিলেন,
ସେ ଆପଣା ଦଳର ପାଳି ଅନୁସାରେ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ନିକଟରେ ଯାଜକ କାର୍ଯ୍ୟ କରୁଥିବା ସମୟରେ,
9 তখন যাজকীয় কাজের নিয়ম অনুসারে গুলিবাঁটের মাধ্যমে তাঁকে প্রভুর সন্মুখে ধূপ জ্বালানোর জন্য মনোনীত করা হল।
ଯାଜକୀୟ କାର୍ଯ୍ୟର ରୀତି ଅନୁଯାୟୀ ଗୁଲିବାଣ୍ଟ ଦ୍ୱାରା ତାହାଙ୍କୁ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ମନ୍ଦିରରେ ପ୍ରବେଶ କରି ଧୂପ ଦେବାକୁ ପଡ଼ିଲା,
10 ১০ ঐ ধূপ জ্বালানোর দিনের সমস্ত লোক বাইরে প্রার্থনা করছিল।
ଆଉ ଧୂପ ଦେବା ସମୟରେ ସମସ୍ତ ଜନତା ବାହାରେ ପ୍ରାର୍ଥନା କରୁଥିଲେ।
11 ১১ তখন প্রভুর এক দূত তাঁকে দেখা দিলেন যিনি ধূপবেদির ডানদিকে দাঁড়িয়ে ছিলেন।
ସେତେବେଳେ ପ୍ରଭୁଙ୍କର ଜଣେ ଦୂତ ଧୂପବେଦିର ଦକ୍ଷିଣ ପାର୍ଶ୍ୱରେ ଠିଆ ହୋଇ ତାହାଙ୍କୁ ଦର୍ଶନ ଦେଲେ।
12 ১২ তাঁকে দেখে সখরিয় প্রচণ্ড অস্থির হয়ে উঠলেন এবং প্রচণ্ড ভয় পেলেন।
ଜିଖରୀୟ ତାହାଙ୍କୁ ଦେଖି ବିଚଳିତ ଓ ଭୟଗ୍ରସ୍ତ ହେଲେ।
13 ১৩ কিন্তু দূত তাঁকে বললেন, “সখরিয়, ভয় পেও না, কারণ তোমার প্রার্থনা গ্রহণ করা হয়েছে, তোমার স্ত্রী ইলীশাবেৎ তোমার জন্য পুত্র সন্তানের জন্ম দেবেন ও তুমি তার নাম যোহন রাখবে।
କିନ୍ତୁ ଦୂତ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, ଜିଖରୀୟ, ଭୟ କର ନାହିଁ, କାରଣ ତୁମ୍ଭର ନିବେଦନ ଶୁଣାଯାଇଅଛି, ଆଉ ତୁମ୍ଭର ଭାର୍ଯ୍ୟା ଏଲୀଶାବେଥ ତୁମ୍ଭ ନିମନ୍ତେ ଗୋଟିଏ ପୁତ୍ର ପ୍ରସବ କରିବେ, ପୁଣି, ତୁମ୍ଭେ ତାହାର ନାମ ଯୋହନ ଦେବ।
14 ১৪ আর তুমি আনন্দিত ও খুশি হবে এবং তার জন্মে অনেকে আনন্দিত হবে।
ସେ ତୁମ୍ଭର ଆନନ୍ଦ ଓ ଉଲ୍ଲାସର କାରଣ ହେବ, ପୁଣି, ଅନେକେ ତାହାର ଜନ୍ମରେ ଆନନ୍ଦ କରିବେ।
15 ১৫ কারণ তিনি প্রভুর দৃষ্টিতে মহান হবেন এবং মদ বা মদ জাতীয় কোনও কিছুই পান করবেন না; আর তিনি মায়ের গর্ভ থেকেই পবিত্র আত্মায় পরিপূর্ণ হবেন;
ଯେଣୁ ସେ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ଛାମୁରେ ମହାନ ହେବ; ସେ ଦ୍ରାକ୍ଷାରସ କି ମଦ୍ୟ କେବେ ହେଁ ପାନ କରିବ ନାହିଁ, ପୁଣି, ମାତାର ଉଦରରୁ ହିଁ ପବିତ୍ର ଆତ୍ମାରେ ପୂର୍ଣ୍ଣ ହେବ,
16 ১৬ এবং ইস্রায়েল সন্তানদের অনেককে তাদের ঈশ্বর প্রভুর কাছে ফিরিয়ে আনবেন।
ଆଉ ସେ, ଇସ୍ରାଏଲ ସନ୍ତାନମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଅନେକଙ୍କୁ ପ୍ରଭୁ ସେମାନଙ୍କ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ପ୍ରତି ଫେରାଇବ।
17 ১৭ তিনি প্রভুর আগে এলিয়ের আত্মায় ও শক্তিতে চলবেন, যেন পিতাদের হৃদয় সন্তানদের দিকে ফিরিয়ে আনবে ও আজ্ঞাবহ নয় এমন লোকদের ধার্ম্মিকদের বিজ্ঞতায় ফিরিয়ে আনবে। তিনি এসব প্রভুর জন্য লোককে প্রস্তুত করবেন।”
ପିତାମାନଙ୍କ ହୃଦୟ ସନ୍ତାନମାନଙ୍କ ପ୍ରତି ଓ ଅବାଧ୍ୟମାନଙ୍କୁ ଧାର୍ମିକମାନଙ୍କ ଜ୍ଞାନରେ ଆଚରଣ କରିବା ନିମନ୍ତେ ଫେରାଇବାକୁ ଏବଂ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ସକାଶେ ସୁସଜ୍ଜିତ ଗୋଟିଏ ପ୍ରଜାମଣ୍ଡଳୀ ପ୍ରସ୍ତୁତ କରିବାକୁ ସେ ଏଲୀୟଙ୍କ ଆତ୍ମା ଓ ଶକ୍ତିରେ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ଆଗରେ ଗମନ କରିବ।
18 ১৮ তখন সখরিয় দূতকে বললেন, “কীভাবে তা জানব? কারণ আমি বৃদ্ধ হয়েছি এবং আমার স্ত্রীরও অনেক বয়স হয়েছে।”
ଏଥିରେ ଜିଖରୀୟ ଦୂତଙ୍କୁ କହିଲେ, ମୁଁ କେଉଁ ଚିହ୍ନ ଦ୍ୱାରା ଏହା ଜାଣିବି? କାରଣ ମୁଁ ତ ବୃଦ୍ଧ, ପୁଣି, ମୋହର ଭାର୍ଯ୍ୟାଙ୍କ ବୟସ ଅଧିକ ହେଲାଣି।
19 ১৯ এর উত্তরে দূত তাঁকে বললেন, “আমি গাব্রিয়েল, ঈশ্বরের সামনে দাঁড়িয়ে থাকি, তোমার সঙ্গে কথা বলতে ও তোমাকে এসমস্ত বিষয়ের সুসমাচার দেওয়ার জন্য আমাকে পাঠানো হয়েছে।
ଦୂତ ତାହାଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, ମୁଁ ଗାବ୍ରିଏଲ, ମୁଁ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ଉପସ୍ଥିତିରେ ଠିଆ ହୁଏ, ଆଉ ତୁମ୍ଭକୁ କହିବାକୁ ଓ ଏହି ସୁସମାଚାର ଜଣାଇବାକୁ ମୁଁ ପଠାଯାଇଅଛି।
20 ২০ আর দেখ, এসব যেদিন ঘটবে, সেদিন পর্যন্ত তুমি নীরব থাকবে, কথা বলতে পারবে না। কারণ তুমি আমার কথায় বিশ্বাস করলে না কিন্তু আমার সমস্ত কথাই ঠিক দিনের সম্পূর্ণ হবে।”
ଦେଖ, ଏହି ସମସ୍ତ ନ ଘଟିବା ଦିନ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ତୁମ୍ଭେ ନୀରବ ରହି କଥା କହି ପାରିବ ନାହିଁ, କାରଣ ମୋହର ଯେଉଁ ସବୁ ବାକ୍ୟ ଯଥା ସମୟରେ ସଫଳ ହେବ, ସେହିସବୁ ତୁମ୍ଭେ ବିଶ୍ୱାସ କଲ ନାହିଁ।
21 ২১ এদিকে লোকেরা সখরিয়ের জন্য অপেক্ষা করছিল এবং ঈশ্বরের গৃহের মধ্যে তাঁর দেরি হচ্ছে দেখে তারা অবাক হতে লাগলেন।
ଇତିମଧ୍ୟରେ ଲୋକମାନେ ଜିଖରୀୟଙ୍କ ଅପେକ୍ଷାରେ ଥିଲେ, ଆଉ ମନ୍ଦିରରେ ତାଙ୍କର ବିଳମ୍ବ ଘଟିବାରେ ସେମାନେ ଆଶ୍ଚର୍ଯ୍ୟ ହେଉଥିଲେ।
22 ২২ পরে তিনি বাইরে এসে তাদের কাছে কথা বলতে পারলেন না, তখন তারা বুঝল যে, মন্দিরের মধ্যে তিনি নিশ্চয় কোনও দর্শন পেয়েছেন, আর তিনি তাদের কাছে বিভিন্ন ইশারা করতে থাকলেন এবং বোবা হয়ে রইলেন।
କିନ୍ତୁ ସେ ବାହାରି ଆସି ସେମାନଙ୍କୁ କଥା କହି ପାରିଲେ ନାହିଁ; ଏଥିରେ ସେ ମନ୍ଦିରରେ ଦର୍ଶନ ପାଇଅଛନ୍ତି ବୋଲି ସେମାନେ ବୁଝିଲେ, ଆଉ ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ସଙ୍କେତ କରିବାକୁ ଲାଗିଲେ ଓ ମୂକ ହୋଇ ରହିଲେ।
23 ২৩ তাঁর সেবা কাজের দিন শেষ হওয়ার পরে তিনি নিজের বাড়িতে চলে গেলেন।
ପରେ ତାହାଙ୍କ ସେବାପାଳିର ଦିନସବୁ ଶେଷ ହୁଅନ୍ତେ, ସେ ଆପଣା ଘରକୁ ଗଲେ।
24 ২৪ এর পরে তাঁর স্ত্রী ইলীশাবেৎ গর্ভবতী হলেন এবং তিনি পাঁচ মাস পর্যন্ত নিজেকে গোপনে রাখলেন, বললেন,
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ତାହାଙ୍କ ଭାର୍ଯ୍ୟା ଏଲୀଶାବେଥ ଗର୍ଭବତୀ ହେଲେ, ଆଉ ସେ ପାଞ୍ଚ ମାସ ଗୋପନରେ ରହି କହିଲେ,
25 ২৫ “লোকদের মধ্যে থেকে আমার লজ্জা মুছে দেওয়ার জন্য প্রভু এ দিনের আমাকে দয়া করে এমন ব্যবহার করেছেন।”
ଲୋକମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ମୋହର ଅପମାନ ଦୂର କରିବା ନିମନ୍ତେ ପ୍ରଭୁ କୃପାଦୃଷ୍ଟି କରି ମୋʼ ପ୍ରତି ଏପରି କରିଅଛନ୍ତି।
26 ২৬ ইলীশাবেৎ যখন ছয় মাসের গর্ভবতী তখন ঈশ্বর গাব্রিয়েল দূতকে গালীল দেশের নাসরৎ নামে শহরে একটি কুমারীর কাছে পাঠালেন,
ଏଲୀଶାବେଥଙ୍କ ଗର୍ଭର ଛଅ ମାସରେ ଗାବ୍ରିଏଲ ଦୂତ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ନିକଟରୁ ଗାଲିଲୀର ନାଜରିତ ନାମକ ନଗରକୁ ଜଣେ କନ୍ୟା ନିକଟକୁ ପଠାଗଲେ;
27 ২৭ তিনি দায়ূদ বংশের যোষেফ নামে এক ব্যক্তির বাগদত্তা ছিলেন, সেই কুমারীর নাম মরিয়ম।
ଦାଉଦଙ୍କ ବଂଶର ଯୋଷେଫ ନାମକ ଜଣେ ପୁରୁଷଙ୍କ ସହିତ ତାହାଙ୍କର ବିବାହ ନିର୍ବନ୍ଧ ହୋଇଥିଲା; ସେହି କନ୍ୟାଙ୍କ ନାମ ମରୀୟମ।
28 ২৮ দূত তাঁর কাছে গিয়ে তাঁকে বললেন হে অনুগ্রহের পাত্রী, “তোমার মঙ্গল হোক; প্রভু তোমার সঙ্গে আছেন।”
ସେ ଗୃହରେ ପ୍ରବେଶ କରି ତାହାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସି କହିଲେ, ଆଗୋ ଅନୁଗ୍ରହପାତ୍ରୀ, ତୁମ୍ଭର ମଙ୍ଗଳ ହେଉ, ପ୍ରଭୁ ତୁମ୍ଭର ସହବର୍ତ୍ତୀ।
29 ২৯ কিন্তু তিনি এই কথাতে খুবই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হলেন এবং এই কথায় তাঁর মন তোলপাড় হতে লাগল, এ কেমন শুভেচ্ছা?
କିନ୍ତୁ ସେ ଏହି ବାକ୍ୟରେ ଅତିଶୟ ବିଚଳିତ ହୋଇ ଏହା କି ପ୍ରକାର ବାକ୍ୟ ବୋଲି ମନରେ ବିଚାର କରିବାକୁ ଲାଗିଲେ।
30 ৩০ দূত তাঁকে বললেন, “মরিয়ম, ভয় পেয় না, কারণ তুমি ঈশ্বরের কাছে অনুগ্রহ পেয়েছ।
ସେଥିରେ ଦୂତ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, ଆଗୋ ମରୀୟମ, ଭୟ କର ନାହିଁ, କାରଣ ତୁମ୍ଭେ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ଛାମୁରେ ଅନୁଗ୍ରହ ପାଇଅଛ।
31 ৩১ আর দেখ, তুমি গর্ভবতী হয়ে একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দেবে ও তাঁর নাম যীশু রাখবে।
ଆଉ ଦେଖ, ତୁମ୍ଭେ ଗର୍ଭଧାରଣ କରି ଗୋଟିଏ ପୁତ୍ର ପ୍ରସବ କରିବ ଓ ତାହାଙ୍କ ନାମ ଯୀଶୁ ଦେବ।
32 ৩২ তিনি মহান হবেন ও তাঁকে মহান সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের পুত্র বলা হবে এবং প্রভু ঈশ্বর তাঁর পিতা দায়ূদের সিংহাসন তাঁকে দেবেন;
ସେ ମହାନ ହେବେ ଓ ମହାନ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ପୁତ୍ର ବୋଲି ଖ୍ୟାତ ହେବେ; ପ୍ରଭୁ ଈଶ୍ବର ତାହାଙ୍କୁ ତାହାଙ୍କ ପିତା ଦାଉଦଙ୍କ ସିଂହାସନ ଦାନ କରିବେ,
33 ৩৩ তিনি যাকোবের বংশের উপরে চিরকাল রাজত্ব করবেন ও তাঁর রাজ্যের কখনো শেষ হবে না।” (aiōn g165)
ସେ ଯାକୁବ ବଂଶ ଉପରେ ଯୁଗେ ଯୁଗେ ଶାସନ କରିବେ, ପୁଣି, ତାହାଙ୍କ ରାଜ୍ୟର ଶେଷ ହେବ ନାହିଁ। (aiōn g165)
34 ৩৪ তখন মরিয়ম দূতকে বললেন, “এ কি করে সম্ভব? কারণ আমি তো কুমারী।”
କିନ୍ତୁ ମରୀୟମ ଦୂତଙ୍କୁ କହିଲେ, ଏହା କିପରି ହେବ? ମୁଁ ତ ପୁରୁଷକୁ ଜାଣେ ନାହିଁ।
35 ৩৫ উত্তরে দূত তাঁকে বললেন, “পবিত্র আত্মা তোমার উপরে আসবেন এবং মহান সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের শক্তি তোমার উপরে ছায়া করবে; এ কারণে যে পবিত্র সন্তান জন্মাবেন, তাঁকে ঈশ্বরের পুত্র বলা হবে।”
ଦୂତ ତାହାଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, ପବିତ୍ର ଆତ୍ମା ତୁମ୍ଭ ଉପରେ ଅବତରଣ କରିବେ ଓ ମହାନ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ଶକ୍ତି ତୁମ୍ଭକୁ ଆବୋରିବ, ଏଣୁ ଯେ ଜାତ ହେବେ, ସେ ପବିତ୍ର ଓ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ପୁତ୍ର ବୋଲି ଖ୍ୟାତ ହେବେ।
36 ৩৬ আর শোন, “তোমার আত্মীয়া যে ইলীশাবেৎ, তিনিও বৃদ্ধা বয়সে পুত্রসন্তান গর্ভে ধারণ করেছেন; এখন তিনি ছয় মাসের গর্ভবতী।
ପୁଣି, ଦେଖ, ତୁମ୍ଭର ଆତ୍ମୀୟା ଏଲୀଶାବେଥ ମଧ୍ୟ ବୃଦ୍ଧା ବୟସରେ ଗୋଟିଏ ପୁତ୍ର ଗର୍ଭରେ ଧାରଣ କରିଅଛନ୍ତି। ଯେ ବନ୍ଧ୍ୟା ବୋଲି ଖ୍ୟାତ, ତାଙ୍କର ଏବେ ଛଅ ମାସ ହେଲାଣି;
37 ৩৭ কারণ ঈশ্বরের জন্য কোনও কিছুই অসম্ভব নয়।”
କାରଣ ଈଶ୍ବରଙ୍କଠାରୁ ନିର୍ଗତ କୌଣସି ବାକ୍ୟ ଶକ୍ତିହୀନ ହେବ ନାହିଁ।
38 ৩৮ তখন মরিয়ম বললেন, “দেখুন, আমি অবশ্যই প্রভুর দাসী; আপনার কথা মতো সমস্তই আমার প্রতি ঘটুক।” পরে দূত তাঁর কাছ থেকে চলে গেলেন।
ଏଥିରେ ମରୀୟମ କହିଲେ, ଦେଖନ୍ତୁ, ମୁଁ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦାସୀ; ଆପଣଙ୍କ ବାକ୍ୟାନୁସାରେ ମୋʼ ପ୍ରତି ଘଟୁ। ତାହା ପରେ ଦୂତ ତାହାଙ୍କ ନିକଟରୁ ପ୍ରସ୍ଥାନ କଲେ।
39 ৩৯ তারপর মরিয়ম প্রস্তুত হয়ে পাহাড়ী অঞ্চলে অবস্থিত যিহূদার একটা শহরে গেলেন,
ଏହି ସମୟରେ ମରୀୟମ ଉଠି ପାର୍ବତୀୟ ଅଞ୍ଚଳର ଯିହୂଦା ପ୍ରଦେଶର ଗୋଟିଏ ନଗରକୁ ଶୀଘ୍ର ଗଲେ,
40 ৪০ এবং সখরিয়ের বাড়িতে গিয়ে ইলীশাবেৎকে শুভেচ্ছা জানালেন।
ପୁଣି, ଜିଖରୀୟଙ୍କ ଗୃହରେ ପ୍ରବେଶ କରି ଏଲୀଶାବେଥଙ୍କୁ ନମସ୍କାର କଲେ।
41 ৪১ যখন ইলীশাবেৎ মরিয়মের শুভেচ্ছা শুনলেন, তখনই তাঁর গর্ভের শিশুটি নেচে উঠল ও ইলীশাবেৎ পবিত্র আত্মায় পূর্ণ হলেন,
ଆଉ, ଏଲୀଶାବେଥ ମରୀୟମଙ୍କ ନମସ୍କାର ଶୁଣିବାମାତ୍ରେ ଶିଶୁଟି ତାହାଙ୍କ ଗର୍ଭରେ ନାଚି ଉଠିଲା, ପୁଣି, ଏଲୀଶାବେଥ ପବିତ୍ର ଆତ୍ମାରେ ପୂର୍ଣ୍ଣ ହୋଇ
42 ৪২ এবং তিনি চেঁচিয়ে বলতে লাগলেন, “নারীদের মধ্যে তুমি ধন্যা এবং ধন্য তোমার গর্ভের ফল।
ଅତି ଉଚ୍ଚସ୍ୱରରେ କହିଲେ, ନାରୀମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ତୁମ୍ଭେ ଧନ୍ୟ, ପୁଣି, ଧନ୍ୟ ତୁମ୍ଭର ଗର୍ଭର ଫଳ।
43 ৪৩ আর আমার প্রভুর মা আমার কাছে আসবেন, এমন সৌভাগ্য আমার কি করে হল?
ଆଉ, ମୋ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ମାତା ଯେ ମୋʼ ନିକଟକୁ ଆସିବେ, ମୋହର ଏହି ସୌଭାଗ୍ୟ କେଉଁଠାରୁ ହେଲା?
44 ৪৪ কারণ দেখ, তোমার কাছ থেকে শুভেচ্ছা শোনার সঙ্গে সঙ্গে আমার গর্ভের শিশুটি আনন্দে নেচে উঠল।
କାରଣ ଦେଖ, ତୁମ୍ଭ ସମ୍ଭାଷଣର ସ୍ୱର ମୋʼ କାନରେ ପ୍ରବେଶ କରିବା ମାତ୍ରେ ଶିଶୁଟି ମୋʼ ଗର୍ଭରେ ଉଲ୍ଲାସରେ ନାଚି ଉଠିଲା।
45 ৪৫ আর ধন্যা যিনি বিশ্বাস করলেন, কারণ প্রভুর কাছ থেকে যা কিছু তাঁর সমন্ধে বলা হয়েছে, সে সমস্তই সফল হবে।”
ଯେ ବିଶ୍ୱାସ କଲେ, ସେ ଧନ୍ୟ, କାରଣ ପ୍ରଭୁଙ୍କଠାରୁ ତାହାଙ୍କୁ ଯାହା ଯାହା କୁହାଯାଇଅଛି, ସେହିସବୁ ସଫଳ ହେବ।
46 ৪৬ তখন মরিয়ম বললেন, “আমার প্রাণ প্রভুর মহিমা কীর্তন করছে,
ଏଥିରେ ମରୀୟମ କହିଲେ, “ମୋହର ପ୍ରାଣ ପ୍ରଭୁଙ୍କର ପ୍ରଶଂସା କରୁଅଛି,
47 ৪৭ আমার আত্মা আমার ত্রাণকর্ত্তা ঈশ্বরে আনন্দিত হয়েছে।
ପୁଣି, ମୋହର ଆତ୍ମା ମୋʼ ତ୍ରାଣକର୍ତ୍ତା ଈଶ୍ବରଙ୍କଠାରେ ଆନନ୍ଦିତ ହୋଇଅଛି;
48 ৪৮ কারণ তিনি আমার মতো তুচ্ছ দাসীকে মনে করেছেন; আর এখন থেকে পুরুষ পরম্পরায় সবাই আমাকে ধন্যা বলবে।
କାରଣ ସେ ଆପଣା ଦାସୀର ଦୀନାବସ୍ଥା ପ୍ରତି ଦୃଷ୍ଟିପାତ କରିଅଛନ୍ତି। ଆଉ ଦେଖ, ବର୍ତ୍ତମାନଠାରୁ ସମସ୍ତ ପିଢ଼ି ମୋତେ ଧନ୍ୟ ବୋଲି କହିବେ,
49 ৪৯ কারণ যিনি সর্বশক্তিমান, তিনি আমার জন্য মহান মহান কাজ করেছেন এবং তাঁর নাম পবিত্র।
କାରଣ ଯେ ଶକ୍ତିମାନ, ସେ ମୋʼ ପ୍ରତି ମହତ କର୍ମ କରିଅଛନ୍ତି; ତାହାଙ୍କର ନାମ ପବିତ୍ର,
50 ৫০ আর যারা তাঁকে ভয় করে, তাঁর দয়া তাদের উপরে বংশপরম্পরায় থাকবে।
ଆଉ ତାହାଙ୍କ ଭୟକାରୀମାନଙ୍କ ପ୍ରତି ତାହାଙ୍କ ଦୟା ପୁରୁଷାନୁକ୍ରମେ ଥାଏ।
51 ৫১ তিনি তাঁর বাহু দিয়ে শক্তিশালী কাজ করেছেন, যারা নিজেদের হৃদয়ে অহঙ্কারী, তাদের ছিন্নভিন্ন করেছেন।
ସେ ଆପଣା ବାହୁରେ ପରାକ୍ରମ ପ୍ରକାଶ କରିଅଛନ୍ତି, ଅହଙ୍କାରୀମାନଙ୍କୁ ସେମାନଙ୍କ ହୃଦୟର କଳ୍ପନାରେ ଛିନ୍ନଭିନ୍ନ କରିଅଛନ୍ତି;
52 ৫২ তিনি শাসনকর্ত্তাদের সিংহাসন থেকে নামিয়ে দিয়েছেন ও নম্র লোকদের উন্নত করেছেন,
ସେ ଶାସନକର୍ତ୍ତାମାନଙ୍କୁ ସିଂହାସନରୁ ବାହାର କରିଅଛନ୍ତି, ଦୀନହୀନମାନଙ୍କୁ ଉଠାଇଅଛନ୍ତି,
53 ৫৩ তিনি ক্ষুধার্তদের উত্তম উত্তম জিনিস দিয়ে পরিপূর্ণ করেছেন এবং ধনীদের খালি হাতে বিদায় করেছেন।
ସେ କ୍ଷୁଧିତମାନଙ୍କୁ ଉତ୍ତମ ଉତ୍ତମ ଦ୍ରବ୍ୟରେ ତୃପ୍ତ କରିଅଛନ୍ତି, ଧନୀମାନଙ୍କୁ ଶୂନ୍ୟ ହସ୍ତରେ ବିଦାୟ କରିଅଛନ୍ତି।
54 ৫৪ তিনি তাঁর দাস ইস্রায়েলের সাহায্য করেছেন, যেন আমাদের পূর্বপুরুষদের কাছে করা প্রতিজ্ঞা ও নিজের করা প্রতিজ্ঞা অনুযায়ী,
ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପିତୃ-ପୁରୁଷଙ୍କ ପ୍ରତି ଉକ୍ତ ତାହାଙ୍କର ବାକ୍ୟାନୁସାରେ, ସେ ଅବ୍ରହାମ ଓ ତାହାଙ୍କ ସନ୍ତାନମାନଙ୍କ ପ୍ରତି,
55 ৫৫ অব্রাহাম ও তাঁর বংশের জন্য তাঁর করুণা চিরকাল মনে রাখেন।” (aiōn g165)
ଯୁଗେ ଯୁଗେ ଦୟା ସ୍ମରଣ କରିବା ନିମନ୍ତେ ଆପଣଙ୍କ ଦାସ ଇସ୍ରାଏଲର ଉପକାର କରିଅଛନ୍ତି।” (aiōn g165)
56 ৫৬ আর মরিয়ম প্রায় তিনমাস ইলীশাবেতের কাছে থাকলেন, পরে নিজের বাড়িতে ফিরে গেলেন।
ଆଉ ମରୀୟମ ପ୍ରାୟ ତିନି ମାସ ତାହାଙ୍କ ସହିତ ରହି ଆପଣା ଗୃହକୁ ଫେରିଗଲେ।
57 ৫৭ এরপর ইলীশাবেতের প্রসবের দিন সম্পূর্ণ হলে তিনি একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দিলেন।
ପରେ ଏଲୀଶାବେଥଙ୍କ ପ୍ରସବ କାଳ ଉପସ୍ଥିତ ହୁଅନ୍ତେ ସେ ଗୋଟିଏ ପୁତ୍ର ପ୍ରସବ କଲେ,
58 ৫৮ তখন, তাঁর প্রতিবেশী ও আত্মীয়স্বজনেরা শুনতে পেল যে, প্রভু তাঁর প্রতি মহা দয়া করেছেন, আর তারাও তাঁর সঙ্গে আনন্দ করল।
ଆଉ ପ୍ରଭୁ ଯେ ତାହାଙ୍କ ପ୍ରତି ମହା ଦୟା ପ୍ରକାଶ କରିଅଛନ୍ତି, ଏହା ଶୁଣି ତାହାଙ୍କ ପ୍ରତିବାସୀ ଓ ସମ୍ପର୍କୀୟମାନେ ତାହାଙ୍କ ସହିତ ଆନନ୍ଦ କରିବାକୁ ଲାଗିଲେ।
59 ৫৯ এর পরে তারা আট দিনের র দিন শিশুটির ত্বকছেদ করতে এলো, আর তার পিতার নাম অনুসারে তার নাম সখরিয় রাখতে চাইল।
ଆଠ ଦିନରେ ସେମାନେ ଶିଶୁକୁ ସୁନ୍ନତ କରିବାକୁ ଆସିଲେ ଓ ତାହାର ପିତାଙ୍କ ନାମ ଅନୁସାରେ ତାହାର ନାମ ଜିଖରୀୟ ଦେବାକୁ ଇଚ୍ଛା କଲେ।
60 ৬০ কিন্তু তাঁর মা উত্তরে বললেন, “না, এর নাম হবে যোহন।”
କିନ୍ତୁ ତାହାର ମାତା ଉତ୍ତର ଦେଲେ, ନାହିଁ, ତାହାର ନାମ ଯୋହନ ହେବ।
61 ৬১ তারা তাঁকে বলল, “আপনার বংশের মধ্যে এ নামে তো কাউকেই ডাকা হয়নি।”
ସେମାନେ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, ତୁମ୍ଭର ସମ୍ପର୍କୀୟମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ତ କାହାର ଏହି ନାମ ନାହିଁ।
62 ৬২ পরে তারা তাঁর পিতাকে ইশারাতে জিজ্ঞাসা করল, “আপনার ইচ্ছা কি? এর কি নাম রাখা হবে?”
ଏଥିରେ ତାହାକୁ କେଉଁ ନାମ ଦିଆଯିବ ବୋଲି ତାହାର ପିତା ଇଚ୍ଛା କରୁଅଛନ୍ତି, ତାହା ସଙ୍କେତ କରି ପଚାରିବାକୁ ଲାଗିଲେ।
63 ৬৩ তিনি একটি রচনার জিনিস চেয়ে নিয়ে তাতে লিখলেন, ওঁর নাম যোহন। তাতে সবাই খুবই আশ্চর্য্য হল।
ତହିଁରେ ସେ ଖଣ୍ଡେ ଲିଖନ ପଟା ମାଗି ଏହା ଲେଖିଲେ, ତାହାର ନାମ ଯୋହନ। ଏଥିରେ ସମସ୍ତେ ଚକିତ ହେଲେ।
64 ৬৪ আর তখনই তাঁর মুখ ও তাঁর জিভ খুলে গেল, আর তিনি কথা বললেন ও ঈশ্বরের ধন্যবাদ করতে লাগলেন।
ଆଉ ସେହିକ୍ଷଣି ତାହାଙ୍କ ମୁଖ ଓ ଜିହ୍ୱା ଫିଟିଗଲା ଏବଂ ସେ କଥା କହି ଈଶ୍ବରଙ୍କ ପ୍ରଶଂସା କରିବାକୁ ଲାଗିଲେ।
65 ৬৫ এর ফলে আশেপাশের প্রতিবেশীরা সবাই খুব ভয় পেল ও যিহূদিয়ার পাহাড়ী অঞ্চলের সমস্ত জায়গায় লোকেরা এই সব কথা বলাবলি করতে লাগল।
ଏଥିରେ ସେମାନଙ୍କ ପ୍ରତିବାସୀ ସମସ୍ତେ ଭୟଗ୍ରସ୍ତ ହେଲେ, ଆଉ ଏହି ସମସ୍ତ କଥା ଯିହୂଦିୟା ପ୍ରଦେଶର ପାର୍ବତୀୟ ଅଞ୍ଚଳର ସବୁଆଡ଼େ ଲୋକେ କୁହାକହି ହେଲେ,
66 ৬৬ আর যত লোক শুনল, তারা নিজেদের মনে মনে চিন্তা করতে লাগল, আর বলল “এই শিশুটি বড় হয়ে তবে কি হবে?” কারণ প্রভুর হাত তাঁর উপরে ছিল।
ପୁଣି, ଶୁଣିବା ଲୋକ ସମସ୍ତେ ସେହିସବୁ ଆପଣା ଆପଣା ହୃଦୟରେ ରଖି କହିଲେ, ଏ ଶିଶୁଟି ତେବେ କଅଣ ହେବ? କାରଣ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ହସ୍ତ ତାହାର ସହବର୍ତ୍ତୀ।
67 ৬৭ তখন তাঁর বাবা সখরিয় পবিত্র আত্মায় পূর্ণ হলেন এবং ভাববাণী বললেন, তিনি বললেন,
ଆଉ, ତାହାର ପିତା ଜିଖରୀୟ ପବିତ୍ର ଆତ୍ମାରେ ପୂର୍ଣ୍ଣ ହୋଇ ଏହି ଭାବବାଣୀ କହିଲେ,
68 ৬৮ “ধন্য প্রভু, ইস্রায়েলের ঈশ্বর কারণ তিনি আমাদের যত্ন নিয়েছেন ও নিজের প্রজাদের জন্য মুক্তি সাধন করেছেন,
“ଧନ୍ୟ ପ୍ରଭୁ, ଇସ୍ରାଏଲର ଈଶ୍ବର, କାରଣ ସେ କୃପାଦୃଷ୍ଟି କରି, ଆପଣା ଲୋକଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ମୁକ୍ତି ସାଧନ କରିଅଛନ୍ତି;
69 ৬৯ আর আমাদের জন্য নিজের দাস দায়ূদের বংশে এক শক্তিশালী উদ্ধারকর্তা দিয়েছেন,
ସେ ଆପଣା ଦାସ ଦାଉଦଙ୍କ ବଂଶରେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ପରିତ୍ରାଣର ଶୃଙ୍ଗ ଉଠାଇ,
70 ৭০ যেমন তিনি পূর্বকাল থেকেই তাঁর সেই পবিত্র ভাববাদীদের মাধ্যমে বলে আসছেন, (aiōn g165)
ପ୍ରାଚୀନକାଳରୁ ଆପଣା ପବିତ୍ର ଭାବବାଦୀମାନଙ୍କ ମୁଖ ଦ୍ୱାରା ଯେପରି କହିଥିଲେ, (aiōn g165)
71 ৭১ আমাদের শত্রুদের হাত থেকে ও যারা আমাদের ঘৃণা করে, তাদের সকলের হাত থেকে উদ্ধার করেছেন।
ସେପରି ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ଶତ୍ରୁମାନଙ୍କଠାରୁ ଓ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ସମସ୍ତ ଘୃଣାକାରୀଙ୍କ ହସ୍ତରୁ ପରିତ୍ରାଣ ସାଧନ କରିଅଛନ୍ତି,
72 ৭২ আমাদের পূর্বপুরুষদের উপরে দয়া করার জন্য, তিনি নিজের পবিত্র নিয়ম স্মরণ করার জন্য।
ଯେପରି ସେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପିତୃ-ପୁରୁଷଙ୍କ ପ୍ରତି ଦୟା ବ୍ୟବହାର କରନ୍ତି,
73 ৭৩ এ সেই প্রতিজ্ঞা, যা তিনি আমাদের পূর্বপুরুষ অব্রাহামের কাছে শপথ করেছিলেন,
ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପିତା ଅବ୍ରହାମଙ୍କ ନିକଟରେ ଯେଉଁ ଶପଥ କରିଥିଲେ, ଆପଣାର ସେହି ପବିତ୍ର ନିୟମ ସ୍ମରଣ କରନ୍ତି,
74 ৭৪ যে, আমরা শত্রুদের হাত থেকে উদ্ধার পেয়ে নির্ভয়ে তাঁকে সেবা করতে পারি,
ପୁଣି, ଯେପରି ଶତ୍ରୁ ହସ୍ତରୁ ଉଦ୍ଧାର ପାଇ ନିର୍ଭୟରେ ଚିରକାଳ ତାହାଙ୍କ ଛାମୁରେ,
75 ৭৫ পবিত্রতায় ও ধার্ম্মিকতায় তাঁর সেবা করতে পারব, তাঁর উপস্থিতিতে সারা জীবন করতে পারব।
ପବିତ୍ରତା ଓ ଧାର୍ମିକତାରେ ତାହାଙ୍କର ଉପାସନା କରିବା ନିମନ୍ତେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଅନୁଗ୍ରହ କରନ୍ତି।
76 ৭৬ আর, হে আমার সন্তান, তুমি মহান সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের ভাববাদী বলে পরিচিত হবে, কারণ তাঁর পথ প্রস্তুত করার জন্য, তুমি প্রভুর আগে আগে চলবে,
ଆଉ ହେ ଶିଶୁ, ତୁ ପରାତ୍ପରଙ୍କ ଭାବବାଦୀ ବୋଲି ଖ୍ୟାତ ହେବୁ;
77 ৭৭ তাঁর লোকেদের পাপ ক্ষমার জন্য তাদের পাপ থেকে মুক্তির জ্ঞান দেওয়ার জন্য,
କାରଣ ଅନ୍ଧକାର ଓ ମୃତ୍ୟୁଛାୟାରେ ବସିଥିବା ଲୋକଙ୍କୁ ଆଲୋକ ଦେବା ନିମନ୍ତେ,
78 ৭৮ এ সবই আমাদের ঈশ্বরের সেই দয়া জন্যই হবে এবং এই দয়া অনুযায়ী, মুক্তিদাতা যিনি প্রভাতের সূর্য্যের মত স্বর্গ থেকে এসে আমাদের পরিচর্য্যা করবেন,
ପୁଣି, ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପାଦ ଶାନ୍ତିପଥକୁ ଆଣିବା ନିମନ୍ତେ, ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ଈଶ୍ବରଙ୍କର ଯେଉଁ ସ୍ନେହପୂର୍ଣ୍ଣ କରୁଣା ହେତୁ, ସ୍ୱର୍ଗରୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପ୍ରତି ଊର୍ଦ୍ଧ୍ୱରୁ ସୂର୍ଯ୍ୟୋଦୟ ହେବ,
79 ৭৯ যারা অন্ধকারেও মৃত্যুর ছায়ায় বসে আছে, তাদের উপরে আলো দেওয়ার জন্য ও আমাদের শান্তির পথে চালানোর জন্য।”
ସେହି ସ୍ନେହପୂର୍ଣ୍ଣ କରୁଣା ହେତୁ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ସେମାନଙ୍କ ପାପମୋଚନ ଦ୍ୱାରା ପରିତ୍ରାଣ ଜ୍ଞାନ ଦେବା ନିମନ୍ତେ ତୁ (ବାପ୍ତିଜକ ଯୋହନ) ତାହାଙ୍କ ପଥ ପ୍ରସ୍ତୁତ କରିବାକୁ ତାହାଙ୍କର ଅଗ୍ରଗାମୀ ହେବୁ।”
80 ৮০ পরে শিশুটি বড় হয়ে উঠতে লাগল এবং আত্মায় শক্তিশালী হতে লাগল আর সে ইস্রায়েলের জাতির কাছে প্রকাশিত হওয়ার আগে পর্যন্ত মরুপ্রান্তে জীবন যাপন করছিল।
ପୁଣି, ଶିଶୁ ବୃଦ୍ଧି ପାଇ ଆତ୍ମାରେ ଶକ୍ତିମାନ ହେବାକୁ ଲାଗିଲେ ଏବଂ ଇସ୍ରାଏଲ ନିକଟରେ ପ୍ରକାଶିତ ନ ହେବା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ପ୍ରାନ୍ତରରେ ରହିଲେ।

< লুক 1 >