লুক 9
1 ১ পরে তিনি সেই বারো জনকে একসঙ্গে ডাকলেন ও তাঁদের সমস্ত ভূতের উপরে এবং রোগ ভালো করবার জন্য, শক্তি ও ক্ষমতা দিলেন;
Then calling together the twelve apostles, he gave them power and authority over all devils, and to cure diseases.
And he sent them to preach the kingdom of God, and to heal the sick.
3 ৩ আর তিনি তাঁদের বললেন, “রাস্তায় যাওয়ার দিন কিছুই সঙ্গে নিও না, লাঠি, থলে, খাবার, টাকা এমনকি দুটি জামাও নিও না।
And he said to them: Take nothing for your journey; neither staff, nor scrip, nor bread, nor money; neither have two coats.
And whatsoever house you shall enter into, abide there, and depart not from thence.
5 ৫ আর যে লোকেরা তোমাদের গ্রহণ না করে, সেই শহর থেকে চলে যাওয়ার দিনের তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যের জন্য তোমাদের পায়ের ধূলো ঝেড়ে ফেলো।”
And whosoever will not receive you, when ye go out of that city, shake off even the dust of your feet, for a testimony against them.
6 ৬ পরে তাঁরা চলে গেলেন এবং চারিদিকে গ্রামে গ্রামে যেতে লাগলেন, সব জায়গায় সুসমাচার প্রচার এবং রোগ থেকে সুস্থ করতে লাগলেন।
And going out, they went about through the towns, preaching the gospel, and healing every where.
7 ৭ আর, যা কিছু হচ্ছিল, হেরোদ রাজা সব কিছুই শুনতে পেলেন এবং তিনি বড় অস্থির হয়ে পড়লেন, কারণ কেউ কেউ বলত, যোহন মৃতদের মধ্য থেকে উঠেছেন;
Now Herod, the tetrarch, heard of all things that were done by him; and he was in a doubt, because it was said
8 ৮ আবার অনেকে বলত, এলিয় দেখা দিয়েছেন এবং আরোও অন্যরা বলত, প্রাচীনকালের ভাববাদীদের মধ্য একজন বেঁচে উঠেছেন।
By some, that John was risen from the dead: but by other some, that Elias had appeared; and by others, that one of the old prophets was risen again.
9 ৯ আর হেরোদ বললেন, “যোহনের মাথা তো আমি কেটেছি কিন্তু ইনি কে, যাঁর বিষয়ে এমন কথা শুনতে পাচ্ছি?” আর তিনি তাঁকে দেখবার চেষ্টা করতে লাগলেন।
And Herod said: John I have beheaded; but who is this of whom I hear such things? And he sought to see him.
10 ১০ পরে প্রেরিতরা যা যা করেছিলেন, ফিরে এসে তার বৃত্তান্ত যীশুকে বললেন। আর তিনি তাদের সঙ্গে নিয়ে বৈৎসৈদা শহরের গেলেন।
And the apostles, when they were returned, told him all they had done. And taking them, he went aside into a desert place, apart, which belongeth to Bethsaida.
11 ১১ কিন্তু লোকেরা তা জানতে পেরে তাঁর সঙ্গে সঙ্গে যেতে লাগল, আর তিনি তাদের স্বাগত জানিয়ে তাদের গ্রহণ করলেন এবং তাদের কাছে ঈশ্বরের রাজ্যের বিষয় কথা বললেন এবং যাদের সুস্থ হবার প্রয়োজন ছিল, তাদের সুস্থ করলেন।
Which when the people knew, they followed him; and he received them, and spoke to them of the kingdom of God, and healed them who had need of healing.
12 ১২ পরে বেলা শেষ হতে লাগল, আর সেই বারো জন কাছে এসে তাঁকে বললেন, “আপনি এই লোকদের বিদায় করুন, যেন তারা আশেপাশের গ্রামে গিয়ে রাতে থাকার জায়গা ও খাবার সংগ্রহ করে, কারণ আমরা এখানে নির্জন জায়গায় আছি।”
Now the day began to decline. And the twelve came and said to him: Send away the multitude, that going into the towns and villages round about, they may lodge and get victuals; for we are here in a desert place.
13 ১৩ কিন্তু তিনি তাঁদের বললেন, “তোমরাই এদের খাবার দাও।” তাঁরা তাঁকে বললেন, “আমাদের এখানে শুধুমাত্র পাঁচটি রুটি ও দুটো মাছ আছে। তবে কি আমরা গিয়ে এই সমস্ত লোকের জন্য খাবার কিনে আনতে পারব?”
But he said to them: Give you them to eat. And they said: We have no more than five loaves and two fishes; unless perhaps we should go and buy food for all this multitude.
14 ১৪ কারণ সেখানে প্রায় পাঁচ হাজার পুরুষ ছিল। তখন তিনি নিজের শিষ্যদের বললেন, “পঞ্চাশ পঞ্চাশ জন করে সারিবদ্ধ ভাবে সবাইকে বসিয়ে দাও।”
Now there were about five thousand men. And he said to his disciples: Make them sit down by fifties in a company.
And they did so; and made them all sit down.
16 ১৬ পরে তিনি সেই পাঁচটি রুটি ও দুটি মাছ নিয়ে স্বর্গের দিকে তাকিয়ে ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দিলেন এবং রুটি ভেঙে শিষ্যদের দিলেন লোকদের দেওয়ার জন্য।
And taking the five loaves and the two fishes, he looked up to heaven, and blessed them; and he broke, and distributed to his disciples, to set before the multitude.
17 ১৭ তাতে সবাই খেল এবং সন্তুষ্ট হল এবং শিষ্যরা অবশিষ্ট গুঁড়াগাঁড়া জড়ো করে পূর্ণ বারো ঝুড়ি তুলে নিলেন।
And they did all eat, and were filled. And there were taken up of fragments that remained to them, twelve baskets.
18 ১৮ একবার তিনি এক নির্জন জায়গায় প্রার্থনা করছিলেন, শিষ্যরাও তাঁর সঙ্গে ছিলেন; আর তিনি তাঁদের জিজ্ঞাসা করলেন, “আমি কে, এ বিষয়ে লোকেরা কি বলে?”
And it came to pass, as he was alone praying, his disciples also were with him: and he asked them, saying: Whom do the people say that I am?
19 ১৯ তাঁরা এর উত্তরে বললেন, “বাপ্তিষ্মদাতা যোহন; কিন্তু কেউ কেউ বলে, আপনি এলিয়, আবার কেউ কেউ বলে, প্রাচীন ভাববাদীদের মধ্যে একজন বেঁচে উঠেছে।”
But they answered, and said: John the Baptist; but some say Elias; and others say that one of the former prophets is risen again.
And he said to them: But whom do you say that I am? Simon Peter answering, said: The Christ of God.
But he strictly charging them, commanded they should tell this to no man.
22 ২২ তিনি বললেন, “মনুষ্যপুত্রকে অনেক দুঃখ সহ্য করতে হবে, প্রাচীনেরা, প্রধান যাজকেরা ও ব্যবস্থার শিক্ষকেরা আমাকে অগ্রাহ্য করবে এবং আমার মৃত্যু হবে আর তৃতীয় দিনের মৃত্যু থেকে জীবিত হয়ে উঠব।”
Saying: The Son of man must suffer many things, and be rejected by the ancients and chief priests and scribes, and be killed, and the third day rise again.
23 ২৩ আর তিনি সবাইকে বললেন, “কেউ যদি আমাকে অনুসরণ করতে চায়, তবে সে নিজেকে অস্বীকার করুক, প্রতিদিন নিজের ক্রুশ তুলে নিক এবং আমাকে অনুসরণ করুক।
And he said to all: If any man will come after me, let him deny himself, and take up his cross daily, and follow me.
24 ২৪ কারণ যে কেউ নিজের প্রাণ রক্ষা করতে ইচ্ছা করে, সে তা হারাবে, কিন্তু যে কেউ আমার জন্য নিজের প্রাণ হারায়, সেই তা রক্ষা করবে।
For whosoever will save his life, shall lose it; for he that shall lose his life for my sake, shall save it.
For what is a man advantaged, if he gain the whole world, and lose himself, and cast away himself?
26 ২৬ কারণ যে কেউ আমাকেও আমার বাক্যকে লজ্জার বিষয় বলে মনে করে, মনুষ্যপুত্র যখন নিজের প্রতাপে এবং পিতার ও পবিত্র দূতদের প্রতাপে আসবেন, তখন তিনি তাকেও লজ্জার বিষয় বলে মনে করবেন।
For he that shall be ashamed of me and of my words, of him the Son of man shall be ashamed, when he shall come in his majesty, and that of his Father, and of the holy angels.
27 ২৭ কিন্তু আমি তোমাদের সত্যি বলছি, যারা এখানে দাঁড়িয়ে আছে, তাদের মধ্যে এমন কয়েকজন আছে, যারা, যে পর্যন্ত না ঈশ্বরের রাজ্য দেখবে, সেই পর্যন্ত তাদের কোনও মতে মৃত্যু হবে না।”
But I tell you of a truth: There are some standing here that shall not taste death, till they see the kingdom of God.
28 ২৮ এসব কথা বলার পরে, অনুমান আট দিন গত হলে পর, তিনি পিতর, যোহন ও যাকোবকে সঙ্গে নিয়ে প্রার্থনা করার জন্য পর্বতে উঠলেন।
And it came to pass about eight days after these words, that he took Peter, and James, and John, and went up into a mountain to pray.
29 ২৯ আর তিনি প্রার্থনা করছিলেন, এমন দিনের তাঁর মুখের দৃশ্য অন্য রকম হল এবং তাঁর পোশাক সাদা ও উজ্জ্বল হয়ে উঠল।
And whilst he prayed, the shape of his countenance was altered, and his raiment became white and glittering.
And behold two men were talking with him. And they were Moses and Elias,
31 ৩১ তাঁরা প্রতাপে দেখা দিলেন, তাঁর মৃত্যুর বিষয় কথা বলতে লাগলেন, যা তিনি যিরুশালেমে পূর্ণ করতে যাচ্ছেন।
Appearing in majesty. And they spoke of his decease that he should accomplish in Jerusalem.
32 ৩২ তখন পিতর ও তাঁর সঙ্গীরা ঘুমিয়ে পড়েছিলেন, কিন্তু জেগে উঠে তাঁর প্রতাপ এবং ঐ দুই ব্যক্তিকে দেখলেন, যাঁরা তাঁর সঙ্গে দাঁড়িয়ে ছিলেন।
But Peter and they that were with him were heavy with sleep. And waking, they saw his glory, and the two men that stood with him.
33 ৩৩ পরে তাঁরা যীশুর কাছ থেকে চলে যাচ্ছেন, এমন দিনের পিতর যীশুকে বললেন, “প্রভু, এখানে আমাদের থাকা ভালো, আমরা তিনটি কুটির বানাই, একটি আপনার জন্য, একটি মোশির জন্য, আর একটি এলিয়ের জন্য,” কিন্তু তিনি কি বললেন, তা বুঝলেন না।
And it came to pass, that as they were departing from him, Peter saith to Jesus: Master, it is good for us to be here; and let us make three tabernacles, one for thee, and one for Moses, and one for Elias; not knowing what he said.
34 ৩৪ তিনি এই কথা বলছিলেন, এমন দিনের একটা মেঘ এসে তাঁদের ছায়া করল, তাতে তাঁরা সেই মেঘে প্রবেশ করলেও, তাঁরা ভয় পেলেন।
And as he spoke these things, there came a cloud, and overshadowed them; and they were afraid, when they entered into the cloud.
And a voice came out of the cloud, saying: This is my beloved Son; hear him.
36 ৩৬ এই বাণী হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে একা যীশুকে দেখা গেল। আর তাঁরা চুপ করে থাকলেন, যা যা দেখেছিলেন তার কিছুই সেই দিনের কাউকেই জানালেন না।
And whilst the voice was uttered, Jesus was found alone. And they held their peace, and told no man in those days any of these things which they had seen.
And it came to pass the day following, when they came down from the mountain, there met him a great multitude.
38 ৩৮ আর দেখ, ভিড়ের মধ্য থেকে এক ব্যক্তি চিত্কার করে বললেন, “হে গুরু, অনুরোধ করি, আমার ছেলেকে দেখুন, কারণ এ আমার একমাত্র সন্তান।
And behold a man among the crowd cried out, saying: Master, I beseech thee, look upon my son, because he is my only one.
39 ৩৯ আর দেখুন, একটা ভূত একে আক্রমণ করে, আর এ হঠাৎ চেঁচিয়ে উঠে এবং সে একে মুচড়িয়ে ধরে, তাতে এর মুখ দিয়ে ফেনা বের হয়, আর সে একে ক্ষতবিক্ষত করে কষ্ট দেয়।
And lo, a spirit seizeth him, and he suddenly crieth out, and he throweth him down and teareth him, so that he foameth; and bruising him, he hardly departeth from him.
And I desired thy disciples to cast him out, and they could not.
41 ৪১ তখন যীশু এর উত্তরে বললেন, হে অবিশ্বাসী ও বিপথগামী বংশ, কত কাল আমি তোমাদের কাছে থাকব ও তোমাদের ওপর ধৈর্য্য রাখব?
And Jesus answering, said: O faithless and perverse generation, how long shall I be with you, and suffer you? Bring hither thy son.
42 ৪২ তোমার ছেলেকে এখানে আন। সে আসছে, এমন দিনের ঐ ভূত তাকে ফেলে দিল ও ভয়ানক মুচড়িয়ে ধরল। কিন্তু যীশু সেই মন্দ আত্মাকে ধমক দিলেন, ছেলেটাকে সুস্থ করলেন ও তার বাবার কাছে তাকে ফিরিয়ে দিলেন।
And as he was coming to him, the devil threw him down, and tore him.
43 ৪৩ তখন সবাই ঈশ্বরের মহিমায় খুবই আশ্চর্য্য হল। আর তিনি যে সমস্ত কাজ করছিলেন, তাতে সমস্ত লোক আশ্চর্য্য হল এবং তিনি তাঁর শিষ্যদের বললেন,
And Jesus rebuked the unclean spirit, and cured the boy, and restored him to his father.
And all were astonished at the mighty power of God. But while all wondered at all the things he did, he said to his disciples: Lay you up in your hearts these words, for it shall come to pass, that the Son of man shall be delivered into the hands of men.
45 ৪৫ কিন্তু তাঁরা এই কথা বুঝলেন না এবং এটা তাঁদের থেকে গোপন থাকল, যাতে তাঁরা বুঝতে না পারেন এবং তাঁর কাছে এই কথার বিষয় জিজ্ঞাসা করতে তাঁদের ভয় হল।
But they understood not this word; and it was hid from them, so that they perceived it not. And they were afraid to ask him concerning this word.
And there entered a thought into them, which of them should be greater.
But Jesus seeing the thoughts of their heart, took a child and set him by him,
48 ৪৮ এবং তাঁদের বললেন, “যে কেউ আমার নামে এই শিশুটিকে গ্রহণ করে, সে আমাকেই গ্রহণ করে এবং যে কেউ আমাকে গ্রহণ করে সে তাঁকেই গ্রহণ করে, যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন, কারণ তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি সবথেকে ছোট সবার থেকে সেই মহান।”
And said to them: Whosoever shall receive this child in my name, receiveth me; and whosoever shall receive me, receiveth him that sent me. For he that is the lesser among you all, he is the greater.
49 ৪৯ পরে যোহন বললেন, “নাথ, আমরা এক ব্যক্তিকে আপনার নামে ভূত ছাড়াতে দেখেছিলাম, আর তাকে বারণ করছিলাম, কারণ সে আমাদের অনুসরণ করে না।”
And John, answering, said: Master, we saw a certain man casting out devils in thy name, and we forbade him, because he followeth not with us.
And Jesus said to him: Forbid him not; for he that is not against you, is for you.
51 ৫১ আর যখন তাঁর স্বর্গে যাওয়ার দিন প্রায় কাছে এল, তখন তিনি নিজের ইচ্ছায় যিরুশালেমে যাওয়ার জন্য তৈরি হলেন।
And it came to pass, when the days of his assumption were accomplishing, that he steadfastly set his face to go to Jerusalem.
52 ৫২ তিনি তাঁর দূতদের তাঁর আগে পাঠালেন আর তাঁরা গিয়ে শমরীয়দের কোন গ্রামে প্রবেশ করলেন, যাতে তাঁর জন্য আয়োজন করতে পারেন।
And he sent messengers before his face; and going, they entered into a city of the Samaritans, to prepare for him.
And they received him not, because his face was of one going to Jerusalem.
54 ৫৪ তা দেখে তাঁর শিষ্য যাকোব ও যোহন বললেন, “প্রভু, আপনি কি চান যে, এলিয় যেমন করেছিলেন, তেমনি আমরা বলি, স্বর্গ থেকে আগুন নেমে এসে এদের ভস্ম করে ফেলুক?”
And when his disciples James and John had seen this, they said: Lord, wilt thou that we command fire to come down from heaven, and consume them?
And turning, he rebuked them, saying: You know not of what spirit you are.
56 ৫৬ কারণ মনুষ্যপুত্র লোকেদের প্রাণনাশ করতে আসেননি, কিন্তু রক্ষা করতে এসেছেন। পরে তাঁরা অন্য গ্রামে চলে গেলেন।
The Son of man came not to destroy souls, but to save. And they went into another town.
57 ৫৭ তাঁরা যখন রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন, এমন দিনের এক ব্যক্তি তাঁকে বলল, আপনি যে কোন জায়গায় যাবেন, আমি আপনার সঙ্গে যাব।
And it came to pass, as they walked in the way, that a certain man said to him: I will follow thee withersoever thou goest.
58 ৫৮ যীশু তাকে বললেন, “শিয়ালদের গর্ত আছে এবং আকাশের পাখিদের বাসা আছে, কিন্তু মনুষ্যপুত্রের মাথা রাখার কোন জায়গা নেই।”
Jesus said to him: The foxes have holes, and the birds of the air nests; but the Son of man hath not where to lay his head.
59 ৫৯ আর এক জনকে তিনি বললেন, “আমাকে অনুসরণ কর।” কিন্তু সে বলল, “প্রভু, আগে আমার বাবাকে কবর দিয়ে আসতে অনুমতি দিন।”
But he said to another: Follow me. And he said: Lord, suffer me first to go, and to bury my father.
60 ৬০ তিনি তাকে বললেন, “মৃতরাই নিজের নিজের মৃতদের কবর দিক, কিন্তু তুমি গিয়ে ঈশ্বরের রাজ্য সব জায়গায় প্রচার কর।”
And Jesus said to him: Let the dead bury their dead: but go thou, and preach the kingdom of God.
61 ৬১ আর একজন বলল, “প্রভু, আমি আপনাকে অনুসরণ করব, কিন্তু আগে নিজের বাড়ির লোকদের কাছে বিদায় নিয়ে আসতে অনুমতি দিন।”
And another said: I will follow thee, Lord; but let me first take my leave of them that are at my house.
62 ৬২ কিন্তু যীশু তাকে বললেন, “যে ব্যক্তি লাঙ্গলে হাত দিয়ে পিছনে ফিরে চায়, সে ঈশ্বরের রাজ্যের উপযোগী নয়।”
Jesus said to him: No man putting his hand to the plough, and looking back, is fit for the kingdom of God.
