< লুক 8 >

1 এর পরেই তিনি ঘোষণা করতে করতে এবং ঈশ্বরের রাজ্যের সুসমাচার প্রচার করার জন্য শহরে শহরে ও গ্রামে গ্রামে ভ্রমণ করলেন, আর তাঁর সঙ্গে সেই বারো জন,
ଏଥିର ଅଳ୍ପ ସମୟ ପରେ ଯୀଶୁ ନଗରେ ନଗରେ ଓ ଗ୍ରାମେ ଗ୍ରାମେ ଘୋଷଣା କରି ଈଶ୍ବରଙ୍କ ରାଜ୍ୟର ସୁସମାଚାର ପ୍ରଚାର କରି ଯାତ୍ରା କରିବାକୁ ଲାଗିଲେ, ଆଉ ବାର ଜଣ ଶିଷ୍ୟ ତାହାଙ୍କ ସାଙ୍ଗରେ ଥିଲେ,
2 এবং যাঁরা মন্দ আত্মা ও রোগ থেকে মুক্ত হয়েছিলেন, এমন কয়েক জন স্ত্রীলোক ছিলেন, মগ্দলীনি যাকে মরিয়ম বলা হতো, যাঁর মধ্যে থেকে সাতটা ভূত বের করা হয়েছিল,
ପୁଣି, ଯେଉଁ ସ୍ତ୍ରୀମାନେ ଦୁଷ୍ଟ ଆତ୍ମା ଓ ରୋଗରୁ ସୁସ୍ଥ କରାଯାଇଥିଲେ, ଏପରି କେତେକ ସ୍ତ୍ରୀଲୋକ, ଅର୍ଥାତ୍‍ ମଗ୍‌ଦଲୀନୀ ନାମକ ମରୀୟମ, ଯାହାଙ୍କଠାରୁ ସାତ ଭୂତ ବାହାରିଯାଇଥିଲେ,
3 যোহানা, যিনি হেরোদের পরিচালক কুষের স্ত্রী এবং শোশন্না ও অন্য অনেক স্ত্রীলোক ছিলেন, তাঁরা নিজেদের সম্পত্তি দিয়ে তাঁদের সেবা করতেন।
ହେରୋଦଙ୍କ ପରିଚାଳକ ଖୂଜା ଓ ତାହାଙ୍କ ଭାର୍ଯ୍ୟା ଯୋହାନା, ଶୋଶନ୍ନା, ପୁଣି, ଆହୁରି ଅନେକ ସ୍ତ୍ରୀଲୋକ ତାହାଙ୍କ ସାଙ୍ଗରେ ଥାଇ ନିଜ ନିଜ ସମ୍ପତ୍ତି ଦେଇ ସେମାନଙ୍କ ସେବା କରୁଥିଲେ।
4 আর যখন, অনেক লোক সমবেত হচ্ছিল এবং অন্য অন্য শহর থেকে লোকেরা তাঁর কাছে এলো, তখন তিনি একটা গল্পের মাধ্যমে তাদের সঙ্গে কথা বললেন,
ବହୁସଂଖ୍ୟକ ଲୋକ ଏକତ୍ର ହୁଅନ୍ତେ ଓ ନଗରୁ ନଗରୁ ଲୋକେ ତାହାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସନ୍ତେ ସେ ଦୃଷ୍ଟାନ୍ତ ଦେଇ କହିଲେ,
5 “একজন চাষী বীজ বপন করতে গেল। বপনের দিনের কিছু বীজ রাস্তার পাশে পড়ল, তাতে সেই বীজগুলো লোকেরা পায়ে মাড়িয়ে গেল ও আকাশের পাখিরা সেগুলো খেয়ে ফেলল।
“ଜଣେ ବୁଣାଳୀ ଆପଣା ବିହନ ବୁଣିବାକୁ ବାହାରିଲା। ସେ ବୁଣୁ ବୁଣୁ କେତେକ ବିହନ ବାଟ ପାଖରେ ପଡ଼ିଲା ଓ ପାଦ ତଳେ ଦଳି ହୋଇଗଲା, ପୁଣି, ଆକାଶର ଚଢ଼େଇମାନେ ସେଗୁଡ଼ିକ ଖାଇଗଲେ।
6 আর কিছু বীজ পাথরের ওপরে পড়ল, তাতে সেগুলোর অঙ্কুর বের হল কিন্তু রস না পাওয়াতে শুকিয়ে গেল।
ଆଉ କେତେକ ପଥର ଉପରେ ପଡ଼ିଲା, ପୁଣି, ଗଜା ହୋଇ ରସ ନ ପାଇବାରୁ ଶୁଖିଗଲା।
7 আর কিছু বীজ কাঁটাবনের মধ্যে পড়ল, তাতে কাঁটাও বীজের সঙ্গে বৃদ্ধি হতে থাকলো এবং সেগুলোকে চেপে ধরল।
ଆଉ କେତେକ କଣ୍ଟାଗଛଗୁଡ଼ାକ ମଧ୍ୟରେ ପଡ଼ିଲା, ପୁଣି, କଣ୍ଟାଗଛଗୁଡ଼ାକ ସାଙ୍ଗେ ସାଙ୍ଗେ ବଢ଼ି ସେଗୁଡ଼ିକୁ ଚାପି ପକାଇଲା।
8 আর কিছু বীজ ভাল জমিতে পড়ল, তাতে সেগুলো অঙ্কুরিত হয়ে একশোগুন বেশি ফল উৎপন্ন করল।” এই কথা বলে তিনি চিত্কার করে বললেন, “যার শোনার কান আছে সে শুনুক।”
ଅନ୍ୟ କେତେକ ଭଲ ଭୂମିରେ ପଡ଼ିଲା ଆଉ ବଢ଼ି ଶହେ ଗୁଣ ଫଳ ଫଳିଲା।” ସେ ଏହା କହୁ କହୁ ଉଚ୍ଚସ୍ୱରରେ କହିଲେ, “ଯାହାର ଶୁଣିବା ପାଇଁ କାନ ଅଛି, ସେ ଶୁଣୁ।”
9 পরে তাঁর শিষ্যরা তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, এই গল্পটার মানে কি?
ତାହାଙ୍କ ଶିଷ୍ୟମାନେ ଏହି ଦୃଷ୍ଟାନ୍ତର ଅର୍ଥ କଅଣ ବୋଲି ପଚାରିବାକୁ ଲାଗିଲେ।
10 ১০ তিনি বললেন, “ঈশ্বরের রাজ্যের সমস্ত গুপ্ত বিষয় জানার অধিকার তোমাদের দেওয়া হয়েছে; কিন্তু অন্য সবার কাছে গল্পের মাধ্যমে বলা হয়েছে; যেন তারা দেখেও না দেখে এবং শুনেও না বোঝে।”
ସେଥିରେ ସେ କହିଲେ, ଈଶ୍ବରଙ୍କ ରାଜ୍ୟର ରହସ୍ୟ ଜାଣିବା ନିମନ୍ତେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଶକ୍ତି ଦିଆଯାଇଅଛି, କିନ୍ତୁ ଅନ୍ୟମାନଙ୍କୁ ଦୃଷ୍ଟାନ୍ତରେ କୁହାଯାଏ, “‘ଯେପରି ସେମାନେ ଦେଖୁ ଦେଖୁ ଦେଖିପାରିବେ ନାହିଁ ଓ ଶୁଣୁ ଶୁଣୁ ବୁଝିପାରିବେ ନାହିଁ।’”
11 ১১ গল্পের মানে এই; সেই বীজ ঈশ্বরের বাক্য।
“ଦୃଷ୍ଟାନ୍ତର ଅର୍ଥ ଏହି, ବିହନ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ବାକ୍ୟ,
12 ১২ যে বীজগুলো রাস্তার পাশে পড়েছিল তা এমন লোকেদের বোঝায়, যারা শুনেছিল, পরে দিয়াবল এসে তাদের হৃদয় থেকে সেই বাক্য চুরি করে নিয়ে যায়, যেন তারা বিশ্বাস করে পরিত্রান না পায়।
ଆଉ ଯେଉଁମାନେ ବାଟ ପାଖରେ ଅଛନ୍ତି, ସେମାନେ ବାକ୍ୟ ଶୁଣନ୍ତି; ତାହା ପରେ ଶୟତାନ ଆସି, ଯେପରି ସେମାନେ ବିଶ୍ୱାସ କରି ପରିତ୍ରାଣ ନ ପାଆନ୍ତି, ଏଥିନିମନ୍ତେ ସେମାନଙ୍କ ହୃଦୟରୁ ବାକ୍ୟ ନେଇଯାଏ।
13 ১৩ আর যে বীজগুলি পাথরের ওপরে পড়েছিল তা এমন লোকদের বোঝায়, যারা শুনে আনন্দের সঙ্গে সেই বাক্য গ্রহণ করেছিল, কিন্তু তাদের মূল ছিল না, তারা অল্প দিনের জন্য বিশ্বাস করে, আর পরীক্ষার দিন তারা বিশ্বাস থেকে দূরে চলে যায়।
ପୁଣି, ଯେଉଁମାନେ ପଥର ଉପରେ ଅଛନ୍ତି, ସେମାନେ ବାକ୍ୟ ଶୁଣି ଆନନ୍ଦରେ ଗ୍ରହଣ କରନ୍ତି; କିନ୍ତୁ ସେମାନଙ୍କର ଚେର ନ ଥିବାରୁ ସେମାନେ ଅଳ୍ପ ସମୟ ବିଶ୍ୱାସ କରନ୍ତି ଓ ପରୀକ୍ଷା ସମୟରେ ଧର୍ମତ୍ୟାଗୀ ହୁଅନ୍ତି।
14 ১৪ আর যেগুলো কাঁটাবনের মধ্যে পড়ল, তারা এমন লোক, যারা শুনেছিল, কিন্তু চলতে চলতে জীবনের চিন্তা ও ধন ও সুখভোগে চাপা পড়ে যায় এবং ভাল ফল উৎপন্ন করে না।
ଆଉ, କଣ୍ଟାଗଛଗୁଡ଼ାକ ମଧ୍ୟରେ ଯାହା ପଡ଼ିଲା, ତାହା ଏପରି ଲୋକେ, ଯେଉଁମାନେ ଶୁଣି ସାଂସାରିକ ଚିନ୍ତା, ଧନ ଓ ସୁଖଭୋଗର ବଶବର୍ତ୍ତୀ ହୋଇ ଜୀବନ ଯାତ୍ରା କରୁ କରୁ ଚାପି ହୋଇଯାନ୍ତି, ପୁଣି, ପରିପକ୍ୱ ଫଳ ଉତ୍ପନ୍ନ କରନ୍ତି ନାହିଁ।
15 ১৫ আর যেগুলো ভাল জমিতে পড়ল, তারা এমন লোক, যারা সৎ ও ভালো হৃদয়ে বাক্য শুনে ধরে রাখে এবং ধৈর্য্য সহকারে ফল উৎপন্ন করে।
ଆଉ, ଉତ୍ତମ ଭୂମିରେ ଯାହା ପଡ଼ିଲା, ତାହା ଏପରି ଲୋକେ, ଆଉ, ଯେଉଁମାନେ ଉତ୍ତମ ଓ ସରଳ ହୃଦୟରେ ବାକ୍ୟ ଶୁଣି ତାହା ଧରି ରଖନ୍ତି ଏବଂ ଧୈର୍ଯ୍ୟ ସହକାରେ ଫଳ ଫଳନ୍ତି।”
16 ১৬ আর প্রদীপ জালিয়ে কেউ বাটি দিয়ে ঢাকে না, কিংবা খাটের নীচে রাখে না, কিন্তু বাতিদানের উপরেই রাখে, যেন যারা ভিতরে যায়, তারা আলো দেখতে পায়।
“କେହି ଦୀପ ଜାଳି ପାତ୍ର ଦ୍ୱାରା ତାହା ଘୋଡ଼ାଇ ରଖେ ନାହିଁ, କିମ୍ବା ଖଟ ତଳେ ରଖେ ନାହିଁ, ମାତ୍ର ଦୀପରୁଖା ଉପରେ ରଖେ, ଯେପରି ପ୍ରବେଶ କରିବା ଲୋକମାନେ ଆଲୋକ ଦେଖି ପାରନ୍ତି।
17 ১৭ কারণ এমন ঢাকা কিছুই নেই, যা প্রকাশ পাবে না এবং এমন গোপন কিছুই নেই, যা জানা যাবে না।
କାରଣ ଯାହା ପ୍ରକାଶିତ ନ ହେବ, ଏପରି ଗୁପ୍ତ ବିଷୟ କିଛି ନାହିଁ, ଅବା ଯାହା ଜଣାଯାଇ ପ୍ରକାଶ ନ ପାଇବ, ଏପରି ଗୁପ୍ତ ବିଷୟ କିଛି ନାହିଁ।
18 ১৮ অতএব তোমরা কীভাবে শোন সে বিষয়ে সাবধান হও; কারণ যার আছে, তাকে দেওয়া হবে, আর যার নেই, তার যা কিছু আছে সেগুলোও তার কাছ থেকে নিয়ে নেওয়া হবে।
ଅତଏବ, କିପରି ଶୁଣୁଅଛ, ସେ ବିଷୟରେ ସାବଧାନ; କାରଣ ଯାହାର ଅଛି, ତାହାକୁ ଦିଆଯିବ, ଆଉ ଯାହାର ନାହିଁ, ସେ ଯାହା ନିଜର ଅଛି ବୋଲି ମନେ କରେ, ତାହା ସୁଦ୍ଧା ତାହାଠାରୁ ନିଆଯିବ।”
19 ১৯ আর তাঁর মা ও ভাইয়েরা তাঁর কাছে আসলেন, কিন্তু লোকেদের ভিড়ের জন্য তাঁর কাছে যেতে পারলেন না।
ତାହାଙ୍କ ମାଆ ଓ ଭାଇମାନେ ତାହାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସିଲେ, କିନ୍ତୁ ଲୋକଗହଳି ହେତୁ ତାହାଙ୍କ ସହିତ ଦେଖା କରିପାରୁ ନ ଥିଲେ।
20 ২০ পরে এক ব্যক্তি তাঁকে বলল, দেখুন আপনার মা ও ভাইয়েরা আপনার সাথে দেখা করার জন্য বাইরে দাঁড়িয়ে আছেন।
ସେଥିରେ ତାହାଙ୍କୁ ଏହି ଖବର ଦିଆଗଲା, ଆପଣଙ୍କର ମାଆ ଓ ଭାଇମାନେ ଆପଣଙ୍କ ସହିତ ଦେଖା କରିବାକୁ ଇଚ୍ଛା କରି ବାହାରେ ଠିଆ ହୋଇଅଛନ୍ତି।
21 ২১ তিনি এর উত্তরে তাদের বললেন, “এই যে ব্যক্তিরা ঈশ্বরের বাক্য শোনে ও পালন করে, এরাই আমার মা ও ভাই।”
କିନ୍ତୁ ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, “ଯେଉଁମାନେ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ବାକ୍ୟ ଶୁଣନ୍ତି ଓ ପାଳନ କରନ୍ତି, ସେମାନେ ମୋହର ମାଆ ଓ ଭାଇମାନେ।”
22 ২২ এক দিন তিনি ও তাঁর শিষ্যরা একটি নৌকায় উঠলেন; আর তিনি তাঁদের বললেন, “চল আমরা হ্রদের অন্য পারে যাই” তাতে তাঁরা নৌকার পাল তুলে দিলেন।
ସେହି ସମୟରେ ଦିନେ ଯୀଶୁ ଓ ତାହାଙ୍କ ଶିଷ୍ୟମାନେ ଗୋଟିଏ ନୌକାରେ ଚଢ଼ିଲେ, ଆଉ ସେ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଆସ, ହ୍ରଦର ଆରପାରିକୁ ଯିବା।” ସେଥିରେ ସେମାନେ ନୌକା ଫିଟାଇଦେଲେ।
23 ২৩ কিন্তু তাঁরা যখন নৌকা করে যাচ্ছিলেন, তিনি ঘুমিয়ে পড়লেন, তখন হ্রদের ওপর ঝড় এসে পড়ল, তাতে নৌকা জলে পূর্ণ হতে লাগল ও তাঁরা বিপদে পড়লেন।
କିନ୍ତୁ ସେମାନେ ନୌକା ବାହି ଯାଉଥିବା ସମୟରେ ଯୀଶୁ ଶୋଇପଡ଼ିଥିଲେ। ସେତେବେଳେ ହ୍ରଦରେ ତୋଫାନ ହେଲା, ଆଉ ସେମାନଙ୍କ ନୌକା ଜଳରେ ପୂର୍ଣ୍ଣ ହେବାକୁ ଲାଗିଲା ଓ ସେମାନେ ବିପଦରେ ପଡ଼ିଲେ।
24 ২৪ পরে তাঁরা কাছে গিয়ে তাঁকে জাগিয়ে বললেন, “প্রভু, প্রভু, আমরা মারা পড়লাম।” তখন তিনি ঘুম থেকে উঠে বাতাস ও ঢেউকে ধমক দিলেন, তাতে সব কিছু থেমে গেল, ও সবার শান্তি হল।
ସେଥିରେ ଶିଷ୍ୟମାନେ ନିକଟକୁ ଆସି ତାହାଙ୍କୁ ଉଠାଇ କହିଲେ, ହେ ଗୁରୁ, ହେ ଗୁରୁ, ଆମେ ମଲୁ। ଏଥିରେ ସେ ଉଠି ପବନ ଓ ପ୍ରବଳ ତରଙ୍ଗକୁ ଧମକ ଦେଲେ, ଆଉ ସେହିସବୁ ବନ୍ଦ ହୋଇ ସୁସ୍ଥିର ହେଲା।
25 ২৫ পরে তিনি তাঁদের বললেন, “তোমাদের বিশ্বাস কোথায়?” তখন তাঁরা ভয় পেলেন ও খুবই আশ্চর্য্য হলেন, একজন অন্য জনকে বললেন, “ইনি তবে কে যে, বায়ুকে ও জলকে আজ্ঞা দেন, আর তারা তাঁর আদেশ মানে?”
ପୁଣି, ସେ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ବିଶ୍ୱାସ କାହିଁ?” କିନ୍ତୁ ସେମାନେ ଭୀତ ଓ ଚକିତ ହୋଇ ପରସ୍ପରକୁ କହିବାକୁ ଲାଗିଲେ, ଏ ତେବେ କିଏ ଯେ, ସେ ବାୟୁ ଓ ଜଳକୁ ସୁଦ୍ଧା ଆଦେଶ ଦିଅନ୍ତେ, ସେମାନେ ତାହାଙ୍କ ଆଜ୍ଞା ମାନନ୍ତି।
26 ২৬ পরে তাঁরা গালীলের ওপারে গেরাসেনীদের অঞ্চলে পৌঁছালেন।
ପରେ ସେମାନେ ଗାଲିଲୀର ସମ୍ମୁଖବର୍ତ୍ତୀ ସେପାରିର ଗରାଶୀୟମାନଙ୍କ ଅଞ୍ଚଳରେ ପହଞ୍ଚିଲେ।
27 ২৭ আর তিনি ডাঙায় নামলে ঐ শহরের একটা ভূতগ্রস্ত লোক তাঁর সামনে উপস্থিত হল; সে অনেকদিন ধরে কাপড় পড়ত না ও বাড়িতে বসবাস করত না, কিন্তু কবরে থাকত।
ସେ ନୌକାରୁ ବାହାରି କୂଳରେ ଓହ୍ଲାନ୍ତେ ସେହି ନଗରର ଜଣେ ଭୂତଗ୍ରସ୍ତ ଲୋକ ତାହାଙ୍କୁ ଭେଟିଲା; ସେ ବହୁକାଳ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଲୁଗା ନ ପିନ୍ଧି ଓ ଘରେ ନ ରହି ସମାଧି-ସ୍ଥାନରେ ରହୁଥିଲା।
28 ২৮ যীশুকে দেখার সঙ্গে সঙ্গে সে চিৎকার করে উঠল এবং তাঁর সামনে পড়ে চিত্কার করে বলল, “হে যীশু, মহান সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের পুত্র, আপনার সঙ্গে আমার সম্পর্ক কি? আমি আপনাকে ঈশ্বরের দিব্যি দিয়ে বলছি, আমাকে যন্ত্রণা দেবেন না।”
ସେ ଯୀଶୁଙ୍କୁ ଦେଖି ଚିତ୍କାର କରି ତାହାଙ୍କ ଚରଣ ତଳେ ପଡ଼ି ଉଚ୍ଚସ୍ୱରରେ କହିଲା, ହେ ମହାନ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ପୁତ୍ର ଯୀଶୁ, ତୁମ୍ଭ ସାଙ୍ଗରେ ମୋହର କଅଣ ଅଛି? ମୁଁ ତୁମ୍ଭକୁ ନିବେଦନ କରୁଅଛି, ମୋତେ କଷ୍ଟ ଦିଅ ନାହିଁ।
29 ২৯ কারণ তিনি সেই ভূতকে লোকটীর মধ্যে থেকে বের হয়ে যেতে নির্দেশ করলেন; ঐ মন্দ আত্মা অনেকদিন তাকে ধরে রেখেছিল, আর শিকল ও বেড়ি দিয়ে তাকে বাঁধলেও সে সব কিছু ছিঁড়ে ভূতের বশে ফাঁকা জায়গায় চলে যেত।
କାରଣ ସେ ଅଶୁଚି ଆତ୍ମାକୁ ସେହି ମନୁଷ୍ୟଠାରୁ ବାହାରିଯିବା ପାଇଁ ଆଜ୍ଞା ଦେବାକୁ ଯାଉଥିଲେ। ସେହି ଆତ୍ମା ଅନେକ ଥର ତାହାକୁ ଧରିଥିଲା, ପୁଣି, ଲୋକେ ତାହାକୁ ଜଞ୍ଜିର ଓ ବେଡ଼ିସବୁ ଦ୍ୱାରା ବାନ୍ଧି ରଖୁଥିଲେ, ମାତ୍ର ସେ ବନ୍ଧନସବୁ ଛିଣ୍ଡାଇପକାଇ ଭୂତ ଦ୍ୱାରା ପ୍ରାନ୍ତରକୁ ଚାଳିତ ହେଉଥିଲା।
30 ৩০ যীশু তাকে জিজ্ঞাসা করলেনতোমার নাম কি? সে বলল, “বাহিনী,” কারণ অনেক ভূত তার মধ্যে প্রবেশ করেছিল।
ଯୀଶୁ ତାହାଙ୍କୁ ପଚାରିଲେ, “ତୋର ନାଁ କଅଣ?” ସେ କହିଲା, ବାହିନୀ; କାରଣ ଅନେକ ଭୂତ ତାହାଠାରେ ପ୍ରବେଶ କରିଥିଲେ।
31 ৩১ পরে তারা তাঁকে অনুরোধ করতে লাগল, যেন তিনি তাদের অতল গর্তে চলে যেতে আদেশ না দেন। (Abyssos g12)
ପୁଣି, ସେ ଯେପରି ସେମାନଙ୍କୁ ପାତାଳକୁ ଯିବା ପାଇଁ ଆଜ୍ଞା ନ ଦିଅନ୍ତି, ଏଥିପାଇଁ ସେମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ବିନତି କରିବାକୁ ଲାଗିଲେ। (Abyssos g12)
32 ৩২ সেই জায়গায় পাহাড়ের উপরে এক শূকরের পাল চরছিল; তাতে ভূতেরা তাঁকে অনুরোধ করল, যেন তিনি তাদের শূকরদের মধ্যে প্রবেশ করতে অনুমতি দেন, তিনি তাদের অনুমতি দিলেন।
ସେଠାରେ ପର୍ବତ ଉପରେ ଗୋଟିଏ ବଡ଼ ଘୁଷୁରିପଲ ଚରୁଥିଲା, ପୁଣି, ଯୀଶୁ ଯେପରି ସେମାନଙ୍କୁ ସେହି ଘୁଷୁରିଗୁଡ଼ାକ ମଧ୍ୟରେ ପଶିବା ପାଇଁ ଅନୁମତି ଦିଅନ୍ତି, ଏଥିପାଇଁ ସେମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ବିନତି କଲେ।
33 ৩৩ তখন ভূতেরা সেই লোকটার মধ্যে দিয়ে বের হয়ে শূকরদের মধ্যে প্রবেশ করল, তাতে সেই পাল ঢালু পাহাড় দিয়ে জোরে দৌড়ে গিয়ে হ্রদে পড়ে ডুবে মরল।
ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ଅନୁମତି ଦିଅନ୍ତେ, ଭୂତଗୁଡ଼ାକ ସେହି ମନୁଷ୍ୟଠାରୁ ବାହାରି ଘୁଷୁରିଗୁଡ଼ାକ ମଧ୍ୟରେ ପଶିଲେ; ସେଥିରେ ସେହି ଘୁଷୁରୀ ପଲ ଅତି ବେଗରେ ପାହାଡ ଉପରୁ ଦୌଡ଼ିଯାଇ ହ୍ରଦରେ ପଡ଼ି ବୁଡ଼ି ମଲେ।
34 ৩৪ এই ঘটনা দেখে, যারা শূকর চরাচ্ছিল, তারা পালিয়ে গেল এবং শহরে ও তার আশেপাশের অঞ্চলে খবর দিল।
ଚରାଉଥିବା ଲୋକମାନେ ସେହି ଘଟଣା ଦେଖି ପଳାଇଯାଇ ନଗର ଓ ପଲ୍ଲୀଗୁଡି଼କରେ ତାହା ଜଣାଇଲେ।
35 ৩৫ তখন কি ঘটেছে, দেখার জন্য লোকেরা বের হল এবং যীশুর কাছে এসে দেখল, যে লোকটী মধ্যে থেকে ভূতেরা বের হয়েছে, সে কাপড় পরে ও ভদ্র হয়ে যীশুর পায়ের কাছে বসে আছে; তাতে তারা ভয় পেল।
ସେଥିରେ ଲୋକେ ସେହି ଘଟଣା ଦେଖିବାକୁ ବାହାରି ଆସିଲେ; ପୁଣି, ସେମାନେ ଯୀଶୁଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସି, ଯେଉଁ ମନୁଷ୍ୟଠାରୁ ଭୂତଗୁଡ଼ାକ ବାହାରିଥିଲେ, ତାହାକୁ ଲୁଗା ପିନ୍ଧି ଭଲ ମନରେ ଯୀଶୁଙ୍କ ପାଦ ତଳେ ବସିଥିବା ଦେଖି ଭୟ କଲେ।
36 ৩৬ আর যারা দেখেছিল, সেই ভূতগ্রস্ত লোকটা কীভাবে সুস্থ হয়েছিল, তা তাদের বলল।
ଆଉ, ଯେଉଁମାନେ ଦେଖିଲେ, ସେମାନେ ସେହି ଭୂତଗ୍ରସ୍ତ ଲୋକ କିପରି ସୁସ୍ଥ ହେଲା, ତାହା ସେମାନଙ୍କୁ ଜଣାଇଲେ।
37 ৩৭ তাতে গেরাসেনীদের প্রদেশের সমস্ত লোকেরা তাঁকে অনুরোধ করল, যেন তিনি তাদের কাছ থেকে চলে যান; কারণ তারা খুবই ভয় পেয়েছিল, তখন ফিরে যাওয়ার জন্য তিনি নৌকায় উঠলেন।
ସେଥିରେ ଗରାଶୀୟମାନଙ୍କ ଅଞ୍ଚଳର ଚାରିପାଖରେ ଥିବା ସମସ୍ତ ଲୋକ ସେମାନଙ୍କଠାରୁ ଯିବା ପାଇଁ ତାହାଙ୍କୁ ଅନୁରୋଧ କଲେ, କାରଣ ସେମାନେ ଅତ୍ୟନ୍ତ ଭୟଗ୍ରସ୍ତ ହୋଇଥିଲେ; ଆଉ, ସେ ଗୋଟିଏ ନୌକାରେ ଚଢ଼ି ଫେରିଆସିଲେ।
38 ৩৮ আর যার মধ্যে থেকে ভূতেরা বের হয়েছিল, সেই লোকটি অনুরোধ করল, যেন তাঁর সঙ্গে থাকতে পারে;
କିନ୍ତୁ ଯେଉଁ ଲୋକଠାରୁ ଭୂତଗୁଡ଼ାକ ବାହାରିଯାଇଥିଲେ, ସେ ଯୀଶୁଙ୍କ ସାଙ୍ଗରେ ରହିବା ନିମନ୍ତେ ନିବେଦନ କରିବାକୁ ଲାଗିଲା;
39 ৩৯ কিন্তু তিনি তাকে পাঠিয়ে দিলেন এবং বললেন, “তুমি তোমার বাড়ি ফিরে যাও এবং তোমার জন্য ঈশ্বর যা যা মহৎ কাজ করেছেন, তার বৃত্তান্ত বল।” তাতে সে চলে গেল এবং যীশু তার জন্য যে সমস্ত মহৎ কাজ করেছেন, তা শহরের সব জায়গায় প্রচার করতে লাগল।
ମାତ୍ର ସେ ତାହାଙ୍କୁ ବିଦାୟ କରି କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭ ଘରକୁ ଫେରିଯାଅ, ପୁଣି, ଈଶ୍ବର ତୁମ୍ଭ ନିମନ୍ତେ ଯେଉଁ ଯେଉଁ କର୍ମ କରିଅଛନ୍ତି ସେହିସବୁ ବର୍ଣ୍ଣନା କର।” ସେଥିରେ ସେ ଚାଲିଯାଇ, ଯୀଶୁ ତାହା ନିମନ୍ତେ ଯେଉଁ ଯେଉଁ କର୍ମ କରିଥିଲେ, ସେହିସବୁ ନଗରଯାକ ଘୋଷଣା କରିବାକୁ ଲାଗିଲା।
40 ৪০ যীশু ফিরে আসার পর লোকেরা তাঁকে সাদরে গ্রহণ করল; কারণ সবাই তাঁর অপেক্ষা করছিল।
ଯୀଶୁ ଫେରିଆସନ୍ତେ ଲୋକସମୂହ ତାହାଙ୍କୁ ଆନନ୍ଦରେ ଗ୍ରହଣ କଲେ, କାରଣ ସମସ୍ତେ ତାହାଙ୍କ ଅପେକ୍ଷାରେ ଥିଲେ।
41 ৪১ আর দেখ, যায়ীর নামে এক ব্যক্তি আসলেন; তিনি সমাজঘরের একজন তত্ত্বাবধায়ক। তিনি যীশুর পায়ে পড়ে তার বাড়ি যেতে তাঁকে অনুরোধ করতে লাগলেন;
ଆଉ, ଦେଖ, ଯାଈରସ ନାମକ ଜଣେ ବ୍ୟକ୍ତି ଆସିଲେ; ସେ ସମାଜଗୃହର ଅଧ୍ୟକ୍ଷ ଥିଲେ। ସେ ଯୀଶୁଙ୍କ ପାଦ ତଳେ ପଡ଼ି ଆପଣା ଗୃହକୁ ଆସିବା ନିମନ୍ତେ ତାହାଙ୍କୁ ବିନତି କଲେ,
42 ৪২ কারণ তার একমাত্র মেয়ে ছিল, বয়স প্রায় বারো বছর, আর সে যে কোনও মূহুর্তে মারা যেতে পারে। যীশু যখন যাচ্ছিলেন, তখন লোকেরা তাঁর উপরে চাপাচাপি করে পড়তে লাগল।
କାରଣ ତାହାଙ୍କର ପ୍ରାୟ ବାର ବର୍ଷ ବୟସର ଏକମାତ୍ର କନ୍ୟା ଥିଲା, ଆଉ ସେ ମୃତପ୍ରାୟ ହୋଇଥିଲା। କିନ୍ତୁ ସେ ଯାଉଥିବା ସମୟରେ ଲୋକସମୂହ ତାହାଙ୍କ ଉପରେ ମାଡ଼ିପଡ଼ୁଥିଲେ।
43 ৪৩ আর, একটি মহিলা, যে বারো বছর ধরে রক্তস্রাব রোগে ভুগছিলেন, তিনি ডাক্তারদের পিছনে সব টাকা ব্যয় করেও কারও কাছেই সুস্থ হতে পারেননি,
ସେତେବେଳେ ବାର ବର୍ଷ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ପ୍ରଦର ରୋଗରେ ଜଣେ ସ୍ତ୍ରୀଲୋକ, ଯେ ସମସ୍ତ ପୁଞ୍ଜି ସୁସ୍ଥ ହେବା ପାଇଁ ବୈଦ୍ୟମାନଙ୍କଠାରେ ଖର୍ଚ୍ଚ କରିଥିଲା କିନ୍ତୁ ସୁସ୍ଥ ହୋଇପାରି ନ ଥିଲା,
44 ৪৪ সে তাঁর পিছন দিকে এসে তাঁর পোশাকের ঝালর স্পর্শ করল; আর সঙ্গে সঙ্গে তার রক্তস্রাব বন্ধ হয়ে গেল।
ସେ ପଛଆଡ଼ୁ ଆସି ତାହାଙ୍କ ବସ୍ତ୍ରର ଝୁମ୍ପା ଛୁଇଁଲା, ଆଉ, ସେହିକ୍ଷଣି ତାହାର ରକ୍ତସ୍ରାବ ବନ୍ଦ ହେଲା।
45 ৪৫ তখন যীশু বললেন, “কে আমাকে স্পর্শ করল?” সবাই অস্বীকার করলে পিতর ও তাঁর সঙ্গীরা বললেন, “প্রভু, লোকেরা চাপাচাপি করে আপনার উপরে পড়ছে।”
ସେଥିରେ ଯୀଶୁ କହିଲେ, “କିଏ ମୋତେ ଛୁଇଁଲା?” ମାତ୍ର ସମସ୍ତେ ଅସ୍ୱୀକାର କରନ୍ତେ, ପିତର କହିଲେ, ହେ ଗୁରୁ, ଲୋକସମୂହ ଯନ୍ତାଯନ୍ତି ହୋଇ ଆପଣଙ୍କ ଉପରେ ମାଡ଼ିପଡ଼ୁଅଛନ୍ତି।
46 ৪৬ কিন্তু যীশু বললেন, “আমাকে কেউ স্পর্শ করেছে, কারণ আমি টের পেয়েছি যে, আমার মধ্যে থেকে শক্তি বের হয়েছে।”
କିନ୍ତୁ ଯୀଶୁ କହିଲେ, “କେହି ଜଣେ ମୋତେ ଛୁଇଁଲା, କାରଣ ମୋʼଠାରୁ ଶକ୍ତି ବାହାରିଗଲା ବୋଲି ମୁଁ ଜାଣିଲି।”
47 ৪৭ মহিলাটি যখন দেখল, সে যা করেছে তা লুকানো যাবে না, তখন কাঁপতে কাঁপতে এসে তাঁর সামনে উপুড় হয়ে প্রণাম করল আর কিসের জন্য তাঁকে স্পর্শ করেছিল এবং কীভাবে সঙ্গে সঙ্গে সুস্থ হয়েছিল, তা সব লোকের সামনে বর্ণনা করলেন।
ଯେତେବେଳେ ସ୍ତ୍ରୀଲୋକଟି ଦେଖିଲା ଯେ, ସେ ଲୁଚି ରହି ପାରିଲା ନାହିଁ, ସେତେବେଳେ ସେ ଥରି ଥରି ଆସି ତାହାଙ୍କ ପାଦ ତଳେ ପଡ଼ି, କାହିଁକି ତାହାଙ୍କୁ ଛୁଇଁଲା ପୁଣି, କିପରି ସେହିକ୍ଷଣି ସୁସ୍ଥ ହେଲା, ତାହା ସମସ୍ତ ଲୋକଙ୍କ ସାକ୍ଷାତରେ ପ୍ରକାଶ କଲା।
48 ৪৮ তিনি তাকে বললেন, “মা! তোমার বিশ্বাস তোমাকে সুস্থ করল; শান্তিতে চলে যাও।”
ସେଥିରେ ଯୀଶୁ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଝିଅ, ତୋହର ବିଶ୍ୱାସ ତୋତେ ସୁସ୍ଥ କରିଅଛି, ଶାନ୍ତିରେ ଚାଲିଯା।”
49 ৪৯ তিনি কথা বলছেন, এমন দিনের সমাজঘরের এক অধ্যক্ষের বাড়ি থেকে একজন এসে বলল, “আপনার মেয়ের মৃত্যু হয়েছে, গুরুকে আর কষ্ট দেবেন না।”
ସେ ଏହି କଥା କହୁଥିବା ସମୟରେ ସମାଜଗୃହର ଅଧ୍ୟକ୍ଷଙ୍କ ଘରୁ ଜଣେ ଆସି କହିଲା, ଆପଣଙ୍କ ଝିଅ ମରିଗଲାଣି, ଗୁରୁଙ୍କୁ ଆଉ କଷ୍ଟ ଦିଅନ୍ତୁ ନାହିଁ।
50 ৫০ একথা শুনে যীশু তাঁকে বললেন, ভয় করও না, কিন্তু বিশ্বাস কর, তাতে সে বাঁচবে।
କିନ୍ତୁ ଯୀଶୁ ଏହା ଶୁଣି ତାହାଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, “ଭୟ କର ନାହିଁ କେବଳ ବିଶ୍ୱାସ କର, ଆଉ ସେ ବଞ୍ଚିବ।”
51 ৫১ পরে তিনি সেই বাড়িতে উপস্থিত হলে, পিতর, যাকোব ও যোহন এবং মেয়েটির বাবা ও মা ছাড়া আর কাউকেই প্রবেশ করতে দিলেন না।
ପୁଣି, ସେ ଗୃହକୁ ଆସି ପିତର, ଯୋହନ ଓ ଯାକୁବ, ପୁଣି, ବାଳିକାର ପିତାମାତାଙ୍କ ବିନା ଆଉ କାହାକୁ ଆପଣା ସାଙ୍ଗରେ ଭିତରକୁ ଯିବା ପାଇଁ ଦେଲେ ନାହିଁ।
52 ৫২ তখন সবাই তার জন্য কাঁদছিল, ও দুঃখ করছিল। তিনি বললেন, “কেঁদ না; সে মারা যায়নি, ঘুমিয়ে আছে।”
ମାତ୍ର ସମସ୍ତେ ତାହା ପାଇଁ ରୋଦନ କରୁ କରୁ ଛାତିରେ ମାରିହେଉଥିଲେ। ସେଥିରେ ସେ କହିଲେ, “ରୋଦନ କର ନାହିଁ; ସେ ମରି ନାହିଁ, ମାତ୍ର ଶୋଇପଡ଼ିଅଛି।”
53 ৫৩ তখন তারা তাঁকে ঠাট্টা করে হাঁসলো, কারণ তারা জানত, সে মারা গেছে।
କିନ୍ତୁ ସେ ମରିଯାଇଅଛି ବୋଲି ଜାଣିଥିବାରୁ ସେମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ପରିହାସ କରିବାକୁ ଲାଗିଲେ।
54 ৫৪ কিন্তু তিনি তার হাত ধরে ডেকে বললেন, “মেয়ে ওঠ।”
ମାତ୍ର ସେ ତାହାର ହାତ ଧରି ଡାକି କହିଲେ, “ଆଗୋ ବାଳିକା, ଉଠ।”
55 ৫৫ তাতে তার আত্মা ফিরে আসল ও সে সেই মুহূর্তে উঠল, আর তিনি তাকে কিছু খাবার দিতে আদেশ দিলেন।
ସେଥିରେ ତାହାର ଆତ୍ମା ଫେରିଆସିଲା ଆଉ ସେ ସେହିକ୍ଷଣି ଉଠିଲା, ପୁଣି, ସେ ତାହାକୁ କିଛି ଖାଇବାକୁ ଦେବା ପାଇଁ ଆଜ୍ଞା ଦେଲେ।
56 ৫৬ এসব দেখে তার মা বাবা খুবই আশ্চর্য্য হল, কিন্তু তিনি তাদের নির্দেশ দিয়ে বললেন, “এ ঘটনার কথা কাউকে বলো না।”
ଏଥିରେ ତାହାର ପିତାମାତା ଆଚମ୍ଭିତ ହେଲେ; କିନ୍ତୁ ସେହି ଘଟଣାର କଥା କାହାକୁ ନ କହିବା ପାଇଁ ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ଆଜ୍ଞା ଦେଲେ।

< লুক 8 >