< লুক 3 >

1 তিবিরিয় কৈসরের রাজত্বের পনেরো বছরে যখন পন্তীয় পীলাত যিহুদিয়ার শাসনকর্ত্তা, হেরোদ গালীলের রাজা, তাঁর ভাই ফিলিপ যিতূরিয়া ও ত্রাখোনীতিয়া অঞ্চলের রাজা এবং লূষানিয় অবিলীনির রাজা,
তিবিৰিয়া চীজাৰৰ ৰাজত্বৰ পোন্ধৰ বছৰত যিহূদীয়াৰ ৰাজ্যপাল আছিল পন্তীয় পীলাত। সেই সময়ত হেৰোদ আছিল গালীল প্ৰদেশৰ ৰজা; আৰু তেওঁৰ ভায়েক ফিলিপ আছিল যিতূৰিয়া আৰু ত্ৰাখোনীতিয়া প্ৰদেশৰ ৰজা; লুচাণিয় আছিল অবিলীনী প্ৰদেশৰ ৰজা।
2 তখন হানন ও কায়াফার মহাযাজকদের দিন ঈশ্বরের এই বাণী মরূপ্রান্তে সখরিয়ের পুত্র যোহনের কাছে উপস্থিত হল।
হানন আৰু কায়াফা আছিল ইহুদী সকলৰ মহা-পুৰোহিত। সেই সময়তে অৰণ্যত জখৰিয়াৰ পুতেক যোহনলৈ ঈশ্বৰৰ বাক্য আহিল।
3 তাতে তিনি যর্দ্দনের কাছাকাছি সমস্ত অঞ্চলে গিয়ে পাপের ক্ষমা, মন পরিবর্তন এবং বাপ্তিষ্মের বিষয় প্রচার করতে লাগলেন।
তেতিয়া যোহনে যৰ্দ্দন নদীৰ চৌদিশৰ সকলো প্রান্তলৈ গৈ প্রচাৰ কৰিবলৈ ধৰিলে, যাতে লোক সকলে পাপৰ পৰা ক্ষমা লাভ পাবৰ কাৰণে মন-পালটন কৰে আৰু বাপ্তিস্ম লয়।
4 যেমন যিশাইয় ভাববাদীর পুস্তকে লেখা আছে, “মরূপ্রান্তরে এক জনের কন্ঠস্বর, সে ঘোষণা করছে, তোমরা প্রভুর পথ তৈরী কর, তাঁর রাজপথ সোজা কর।
ভাৱবাদী যিচয়াৰ পুস্তকত যেনেকৈ লিখা আছে: “মৰুপ্রান্তত এজনৰ কন্ঠস্বৰ শুনা গৈছে, তোমালোকে প্ৰভুৰ পথ যুগুত কৰা, তেওঁৰ বাট পোন কৰা।
5 প্রত্যেক উপত্যকা পরিপূর্ণ হবে, প্রত্যেক পর্বত ও উপপর্বত সমান করা হবে, এবড়ো খেবড়ো পথকে মসৃণ পথ করা হবে, যা কিছু আঁকা বাঁকা পথ, সে সমস্তই সোজা করা হবে,
আটাই উপত্যকা পূৰ কৰা হব, প্রতিটো পর্বত আৰু পাহাৰ সমান কৰা হব, একা-বেকা পথবোৰ পোন হব, খলা-বমা পথবোৰ সমান কৰা হব।
6 এবং সমস্ত মানুষ ঈশ্বরের পরিত্রান দেখবে।”
সকলো মর্ত্ত্যই ঈশ্বৰৰ পৰিত্রাণ দেখিব।”
7 অতএব, যে সকল লোক তাঁর কাছে বাপ্তিষ্ম নিতে বের হয়ে আসল, তিনি তাদের বললেন, “হে বিষধর সাপের বংশরা, আগামী শাস্তির হাত থেকে পালাতে তোমাদেরকে কে সতর্ক করল?
তাতে বাপ্তিস্ম লবৰ কাৰণে অনেক লোক যোহনৰ ওচৰলৈ আহিব ধৰিলে। তেওঁ তেওঁলোকক ক’লে, “হে দুষ্ট সৰ্পৰ বংশধৰ! ঈশ্বৰৰ যি ক্ৰোধ আহি আছে তাৰ পৰা পলাবৰ বাবে কোনে আপোনালোকক সতর্ক কৰি দিলে?
8 অতএব মন পরিবর্তনের উপযুক্ত ফলে ফলবান হও এবং নিজেদের মধ্যে বলতে আরম্ভ করো না যে, অব্রাহাম আমাদের পিতা; কারণ আমি তোমাদের বলছি, ঈশ্বর এসব পাথর থেকেও অব্রাহামের জন্য সন্তান উৎপন্ন করতে পারেন।
আপোনালোকে যে মন-পালটন কৰিছে, তাৰ উপযুক্ত ফলেৰে ফলবান হওক। নিজৰ মনতে নাভাৱিব যে ‘অব্রাহাম আমাৰ পিতৃপুৰুষ’। কিয়নো মই আপোনালোকক কওঁ যে, এই শিলবোৰৰ পৰাও ঈশ্বৰে অব্রাহামৰ কাৰণে সন্তান উৎপন্ন কৰিব পাৰে।
9 আর এখন সমস্ত গাছের মূলে কুড়াল লাগান আছে; অতএব যে গাছে ভাল ফল ধরবে না, তা কেটে আগুনে ফেলে দেওয়া হবে।”
গছৰ গুৰিত ইতিমধ্যে কুঠাৰ লাগিয়েই আছে; যি গছে ভাল ফল নিদিয়ে, তাক কাটি জুইত পেলোৱা হব।”
10 ১০ তখন লোকেরা বাপ্তিষ্মদাতা যোহনকে জিজ্ঞাসা করল, “তবে আমাদের কি করতে হবে?”
১০তেতিয়া লোক সকলে যোহনক সুধিলে, “তেনেহলে আমি এতিয়া কি কৰিব লাগিব?”
11 ১১ তিনি এর উত্তরে তাদেরকে বললেন, “যার দুটি জামা আছে, সে, যার নেই, তাকে একটি দিক; আর যার কাছে খাবার আছে, সেও তেমন করুক।”
১১তেওঁ উত্তৰ দি তেওঁলোকক ক’লে, “যদি কাৰোবাৰ দুটা চোলা আছে, তেনেহলে যাৰ নাই তেওঁক এটা চোলা দিয়ক আৰু যাৰ খোৱা বস্তু আছে, তেৱোঁ সেইদৰে কৰক।”
12 ১২ আর কর আদায়কারীরাও বাপ্তিষ্ম নিতে আসল এবং তাঁকে বলল, “গুরু আমাদের কি করতে হবে?”
১২তেতিয়া কেইজনমান কৰ সংগ্রহকাৰীয়ো বাপ্তিস্ম লবৰ বাবে আহিল। তেওঁলোকে তেওঁক সুধিলে, “হে গুৰু, আমি কি কৰিব লাগে?”
13 ১৩ তিনি তাদের বললেন, “তোমাদের যতটা কর আদায় করতে আদেশ করা হয়েছে, তার বেশি কর আদায় করও না।”
১৩তেওঁ সেই লোক সকলক ক’লে, “যিমান কৰ আদায় কৰিব লাগে তাতকৈ অধিক ধন নলব।”
14 ১৪ আর সৈনিকেরাও তাঁকে জিজ্ঞাসা করল, “আমাদেরই বা কি করতে হবে?” তিনি তাদের বললেন, “কাউকে মিথ্যা দোষারোপ করো না, জোর করে কারোর থেকে টাকা নিওনা এবং তোমাদের বেতনে সন্তুষ্ট থাকো।”
১৪কেইজনমান সৈনিকেও তেওঁক সুধিলে, “আৰু আমাৰ বিষয়েনো কি হ’ব? আমি কি কৰিম?” তেওঁ তেওঁলোকক ক’লে, “বলেৰে কাৰো পৰা ধন নলব। কাকো মিছাকৈ দোষাৰোপ নকৰিব। আপোনালোকৰ যি বেতন তাতে সন্তুষ্ট হৈ থাকিব।”
15 ১৫ আর যেমন লোকেরা খ্রীষ্টের আসার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় ছিল এবং তাই যোহনের বিষয়ে সকলে নিজেদের মনে এই ভেবে আশ্চর্য্য হচ্ছিল, কি জানি, হয়ত ইনিই সেই খ্রীষ্ট,
১৫লোক সকলে যিহেতু অতি আগ্রহেৰে খ্রীষ্টৰ আগমণলৈ অপেক্ষা কৰি আছিল, সেয়ে এই যোহনেই তেওঁলোকৰ সেই প্রত্যাশিত অভিষিক্ত খ্ৰীষ্ট জন হয় নে নহয় সেই বিষয়ে তেওঁলোকে মনে মনে বিবেচনা কৰি আছিল।
16 ১৬ তখন যোহন তাদের বললেন, “আমি তোমাদেরকে জলে বাপ্তিষ্ম দিচ্ছি, কিন্তু এমন একজন আসছেন, যিনি আমার থেকেও শক্তিমান, যাঁর পায়ের জুতোর ফিতে খোলার যোগ্যতাও আমার নেই; তিনি তোমাদের পবিত্র আত্মা ও আগুনে বাপ্তিষ্ম দেবেন।
১৬যোহনে উত্তৰ দি সকলোকে কলে, “মই আপোনালোকক পানীতহে বাপ্তিস্ম দিওঁ, কিন্তু মোতকৈ অধিক শক্তিমান এজন আহিছে; মই তেওঁৰ পাদুকাৰ ফিটাৰ বান্ধ খুলিবৰো যোগ্য নহওঁ; তেৱেঁই আপোনালোকক পবিত্ৰ আত্মাত আৰু জুইত বাপ্তিস্ম দিব।
17 ১৭ শস্য মাড়াইয়ের উঠোন পরিষ্কারের জন্য, তাঁর কুলো তাঁর হাতে আছে; তিনি যত্ন সহকারে বাছবেন ও গম নিজের গোলায় সংগ্রহ করবেন, কিন্তু তুষ যে আগুন কখনো নেভে না তাতে পুড়িয়ে ফেলবেন।”
১৭শস্যৰ মৰণা মৰা চোতাল ভালকৈ পৰিষ্কাৰ কৰিবলৈ আৰু ধান নিজৰ ভঁৰালত চপাই থবলৈ তেওঁৰ কুলা তেওঁৰ হাতত আছে আৰু যি জুই কেতিয়াও নুনুমায়, তাত তেওঁ ঘুলা পুৰি পেলাব।”
18 ১৮ আরও অনেক উপদেশ দিয়ে যোহন লোকেদের কাছে সুসমাচার প্রচার করতেন।
১৮এইদৰে আন বহুতো উপদেশ দি যোহনে লোক সকলৰ আগত শুভবার্তা প্ৰচাৰ কৰিলে।
19 ১৯ কিন্তু হেরোদ রাজা নিজের ভাইয়ের স্ত্রী হেরোদিয়াকে বিয়ে করার ও অন্যান্য দুষ্কর্ম করার জন্য বাপ্তিষ্মদাতা যোহন তাঁর নিন্দা করলেন,
১৯ৰজা হেৰোদে নিজৰ ভায়েকৰ ভার্যা হেৰোদিয়াক বিয়া কৰোঁৱা আৰু তেওঁ কৰা অন্যান্য কু-কর্মবোৰৰ কাৰণে যোহনে হেৰোদকো তিৰস্কাৰ কৰিলে।
20 ২০ তাই তিনি যোহনকে জেলে বন্দি করলেন।
২০তেতিয়া হেৰোদে পূণৰ আন এক দুষ্কর্ম কৰিলে; তেওঁ যোহনক বন্দী কৰি বন্দীশালত থলে।
21 ২১ আর যখন সমস্ত লোক যোহনের কাছে বাপ্তিষ্ম নিচ্ছিল, তখন যীশুও বাপ্তিষ্ম গ্রহণ করে প্রার্থনা করছিলেন, এমন দিনের স্বর্গ খুলে গেল
২১সকলো মানুহে যেতিয়া যোহনৰ দ্বাৰা বাপ্তিস্ম লৈ আছিল, যীচুয়েও বাপ্তিস্ম ললে। পাছত তেওঁ যেতিয়া প্ৰাৰ্থনা কৰিলে, তেতিয়া আকাশৰ দুৱাৰ মুকলি হ’ল।
22 ২২ এবং পবিত্র আত্মা পায়রার আকারে, তাঁর উপরে নেমে এলেন, আর স্বর্গ থেকে এই বাণী হলো, “তুমি আমার প্রিয় পুত্র, তোমাতেই আমি প্রীত।”
২২সেই সময়ত পবিত্ৰ আত্মা এক কপৌৰ আকৃতিৰে তেওঁৰ ওপৰলৈ নামি আহিল আৰু স্বৰ্গৰ পৰা এই মাত শুনা গ’ল, “তুমি মোৰ প্ৰিয় পুত্ৰ, তোমাত মই পৰম সন্তুষ্ট।”
23 ২৩ আর যীশু নিজে, যখন কাজ করতে আরম্ভ করেন, তখন তাঁর বয়স প্রায় ত্রিশ বছর ছিল, তিনি (যেমন মনে করা হত) যোষেফের পুত্র, ইনি এলির পুত্র,
২৩প্রায় ত্রিশ বছৰ বয়সত যীচুৱে নিজৰ কার্য আৰম্ভ কৰিলে। লোক সকলৰ ধাৰণাত তেওঁ যোচেফৰ পুত্ৰ; যোচেফ এলিৰ পুত্র;
24 ২৪ ইনি মত্ততের পুত্র, ইনি লেবির পুত্র, ইনি মল্কির পুত্র, ইনি যান্নায়ের পুত্র, ইনি যোষেফের পুত্র,
২৪এলি মত্ততৰ পুত্ৰ; মত্তৎ লেবীৰ, লেবী মল্কিৰ; মল্কি যান্নায়ৰ; যান্নায় যোচেফৰ পুত্র;
25 ২৫ ইনি মত্তথিয়ের পুত্র, ইনি আমোসের পুত্র, ইনি নহুমের পুত্র, ইনি ইষলির পুত্র,
২৫যোচেফ মত্তথিয়ৰ পুত্র; মত্তথিয় আমোচৰ; আমোচ নহূমৰ; নহূম ইচলিৰ; ইচলি নগিৰ পুত্র;
26 ২৬ ইনি নগির পুত্র, ইনি মাটের পুত্র, ইনি মত্তথিয়ের পুত্র, ইনি শিমিয়ির পুত্র, ইনি যোষেখের পুত্র,
২৬নগি মাটৰ পুত্র; মাট মত্তথিয়ৰ; মত্তথিয় চিমিয়িনৰ; চিমিয়িন যোচেফৰ; যোচেফ যোদাৰ পুত্র;
27 ২৭ ইনি যূদার পুত্র, ইনি যোহানার পুত্র, ইনি রীষার পুত্র, ইনি সরুব্বাবিলের পুত্র, ইনি শল্টীয়েলের পুত্র,
২৭যোদা যোহাননৰ পুত্র; যোহানন ৰীচাৰ; ৰীচা, জৰুব্বাবিলৰ; জৰুব্বাবিল চল্টীয়েলৰ; চল্টীয়েল নেৰিৰ;
28 ২৮ ইনি নেরির পুত্র, ইনি মল্কির পুত্র, ইনি অদ্দীর পুত্র, ইনি কোষমের পুত্র, ইনি ইলমাদমের পুত্র,
২৮নেৰি মল্কিৰ পুত্র; মল্কি অদ্দীৰ; অদ্দী কোচমৰ; কোচম ইলমাদমৰ; ইলমাদম এৰৰ;
29 ২৯ ইনি এরের পুত্র, ইনি যিহোশূয়ের পুত্র, ইনি ইলীয়েষরের পুত্র, ইনি যোরীমের পুত্র, ইনি মত্ততের পুত্র,
২৯এৰ যিহোচুৱাৰ পুত্র; যিহোচুৱা ইলীয়েচৰৰ; ইলীয়েচৰ যোৰীমৰ; যোৰীম মত্ততৰ; মত্তত লেবীৰ;
30 ৩০ ইনি লেবির পুত্র, ইনি শিমিয়োনের পুত্র, ইনি যিহূদার পুত্র, ইনি যোষেফের পুত্র, ইনি যোনমের পুত্র,
৩০লেবী চিমিয়োনৰ পুত্র; চিমিয়োন যুদাৰ; যুদা যোচেফৰ; যোচেফ যোনমৰ; যোনম ইলীয়াকীমৰ;
31 ৩১ ইনি ইলীয়াকীমের পুত্র, ইনি মিলেয়ার পুত্র, ইনি মিন্নার পুত্র, ইনি মত্তথের পুত্র, ইনি নাথনের পুত্র,
৩১ইলীয়াকীম মিলেয়াৰ পুত্র; মিলেয়া মিন্নাৰ; মিন্না মত্তথৰ; মত্তথ নাথনৰ; নাথন দায়ুদৰ;
32 ৩২ ইনি দায়ূদের পুত্র, ইনি যিশয়ের পুত্র, ইনি ওবেদের পুত্র, ইনি বোয়সের পুত্র, ইনি সলমোনের পুত্র,
৩২দায়ুদ যিচয়ৰ পুত্র; যিচয় ওবেদৰ; ওবেদ বোৱজৰ; বোৱজ চালমোন; চলমোন নহচোনৰ;
33 ৩৩ ইনি নহশোনের পুত্র, ইনি অম্মীনাদবের পুত্র, ইনি অদমানের পুত্র, ইনি অর্ণির পুত্র, ইনি হিস্রোনের পুত্র, ইনি পেরসের পুত্র, ইনি যিহূদার পুত্র,
৩৩নহচোন অম্মীনাদবৰ পুত্র; অম্মীনাদব অদমীন; অদমীন অর্ণীৰ পুত্ৰ; অর্ণী হিষ্ৰোণৰ; হিষ্রোণ পেৰচৰ; পেৰচ যিহূদাৰ পুত্ৰ;
34 ৩৪ ইনি যাকোবের পুত্র, ইনি ইসহাকের পুত্র, ইনি অব্রাহামের পুত্র, ইনি তেরহের পুত্র,
৩৪যিহূদা যাকোবৰ পুত্র; যাকোব ইচহাকৰ; ইচহাক অব্ৰাহামৰ; অব্ৰাহাম তেৰহৰ; তেৰহ নাহোৰৰ পুত্ৰ;
35 ৩৫ ইনি নাহোরের পুত্র, ইনি সরুগের পুত্র, ইনি রিয়ুর পুত্র, ইনি পেলগের পুত্র, ইনি এবারের পুত্র, ইনি শেলহের পুত্র,
৩৫নাহোৰ চৰূগৰ পুত্র; চৰূগ ৰিয়ূৰ; ৰিয়ূ পেলগৰ; পেলগ এবৰৰ; এবৰ চেলহৰ পুত্ৰ;
36 ৩৬ ইনি কৈননের পুত্র, ইনি অর্ফকষদের পুত্র, ইনি শেমের পুত্র, ইনি নোহের পুত্র, ইনি লেমকের পুত্র,
৩৬চেলহ কৈননৰ পুত্র; কৈনন অর্ফকচদৰ; অর্ফকচদ চেমৰ; চেম নোহৰ; নোহ লেমকৰ পুত্ৰ;
37 ৩৭ ইনি মথূশেলহের পুত্র, ইনি হনোকের পুত্র, ইনি যেরদের পুত্র, ইনি মহললেলের পুত্র, ইনি কৈননের পুত্র,
৩৭লেমক মথূচেলহৰ পুত্র; মথূচেলহ হনোকৰ; হনোক যেৰদৰ; যেৰদ মহলালেলৰ; মহলালেল কৈননৰ পুত্ৰ;
38 ৩৮ ইনি ইনোশের পুত্র, ইনি শেথের পুত্র, ইনি আদমের পুত্র, ইনি ঈশ্বরের পুত্র।
৩৮কৈনন ইনোচৰ পুত্র; ইনোচ চেথৰ; চেথ আদমৰ পুত্ৰ; আদম ঈশ্বৰৰ পুত্ৰ।

< লুক 3 >