বিচারকর্ত্তৃগণের বিবরণ 17
καὶ ἐγένετο ἀνὴρ ἀπὸ ὄρους Εφραιμ καὶ ὄνομα αὐτῷ Μιχαιας
2 ২ সে নিজের মাকে বলল, “যে এগারশো রূপার মুদ্রা তোমার কাছ থেকে চুরি গিয়েছিল, যে বিষয়ে তুমি শাপ দিয়েছিলে ও আমাকে বলেছিলে, দেখ, সেই রূপা আমার কাছে আছে, আমিই তা নিয়েছিলাম।” তার মা বলল, “বৎস, তুমি সদাপ্রভুর আশীর্বাদপাত্র হও।”
καὶ εἶπεν τῇ μητρὶ αὐτοῦ οἱ χίλιοι καὶ ἑκατόν οὓς ἔλαβες ἀργυρίου σεαυτῇ καί με ἠράσω καὶ προσεῖπας ἐν ὠσί μου ἰδοὺ τὸ ἀργύριον παρ’ ἐμοί ἐγὼ ἔλαβον αὐτό καὶ εἶπεν ἡ μήτηρ αὐτοῦ εὐλογητὸς ὁ υἱός μου τῷ κυρίῳ
3 ৩ পরে সে ঐ এগারোশো রূপা মুদ্রা মাকে ফিরিয়ে দিলে তার মা বলল, “আমি এই রূপা সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে পবিত্র করছি; আমার ছেলে এটা আমার হাত থেকে নিয়ে, এক ছাঁচে ঢালা ও এক ক্ষোদিত প্রতিমা নির্মাণ করুক। অতএব এখন এটা তোমাকে ফিরিয়ে দিলাম।”
καὶ ἀπέδωκεν τοὺς χιλίους καὶ ἑκατὸν τοῦ ἀργυρίου τῇ μητρὶ αὐτοῦ καὶ εἶπεν ἡ μήτηρ αὐτοῦ ἁγιάζουσα ἡγίακα τὸ ἀργύριον τῷ κυρίῳ ἐκ χειρός μου τῷ υἱῷ μου τοῦ ποιῆσαι γλυπτὸν καὶ χωνευτόν καὶ νῦν ἀποδώσω σοι αὐτό
4 ৪ সে নিজের মাকে ঐ রূপা ফিরিয়ে দিলে তার মা দুশো রূপা মুদ্রা নিয়ে স্বর্ণকারকে দিল; আর সে এক ছাঁচে ঢালা ও এক ক্ষোদিত প্রতিমা নির্মাণ করলে তা মীখার ঘরে থাকল।
καὶ ἀπέδωκεν τὸ ἀργύριον τῇ μητρὶ αὐτοῦ καὶ ἔλαβεν ἡ μήτηρ αὐτοῦ διακοσίους ἀργυρίου καὶ ἔδωκεν αὐτὸ ἀργυροκόπῳ καὶ ἐποίησεν αὐτὸ γλυπτὸν καὶ χωνευτόν καὶ ἐγενήθη ἐν οἴκῳ Μιχαια
5 ৫ ঐ মীখার এক (বিগ্রহ) মন্দির ছিল; আর সে এক এফোদ ও কয়েকটি ঠাকুর নির্মাণ করল এবং নিজের এক ছেলের হাতে দিলে সে তার পুরোহিত হল।
καὶ ὁ οἶκος Μιχαια αὐτῷ οἶκος θεοῦ καὶ ἐποίησεν εφωδ καὶ θαραφιν καὶ ἐπλήρωσεν τὴν χεῖρα ἀπὸ ἑνὸς υἱῶν αὐτοῦ καὶ ἐγένετο αὐτῷ εἰς ἱερέα
ἐν δὲ ταῖς ἡμέραις ἐκείναις οὐκ ἦν βασιλεὺς ἐν Ισραηλ ἀνὴρ τὸ εὐθὲς ἐν ὀφθαλμοῖς αὐτοῦ ἐποίει
καὶ ἐγενήθη νεανίας ἐκ Βηθλεεμ δήμου Ιουδα καὶ αὐτὸς Λευίτης καὶ οὗτος παρῴκει ἐκεῖ
8 ৮ সেই ব্যক্তি যেখানে জায়গা পেতে পারে, সেখানে বাস করবার জন্য নগর থেকে, বৈৎলেহম-যিহূদা থেকে, চলে গিয়ে ইফ্রয়িমের পাহাড়ি অঞ্চলে ঐ মীখার বাড়িতে পৌঁছালেন।
καὶ ἐπορεύθη ὁ ἀνὴρ ἀπὸ Βηθλεεμ τῆς πόλεως Ιουδα παροικῆσαι ἐν ᾧ ἐὰν εὕρῃ τόπῳ καὶ ἦλθεν ἕως ὄρους Εφραιμ καὶ ἕως οἴκου Μιχαια τοῦ ποιῆσαι ὁδὸν αὐτοῦ
9 ৯ মীখা তাকে জিজ্ঞাসা করল, “তুমি কোথা থেকে আসলে?” সে তাকে বলল, “আমি বৈৎলেহম-যিহূদার এক জন লেবীয়; যেখানে জায়গা পাই, সেখানে বাস করতে যাচ্ছি।”
καὶ εἶπεν αὐτῷ Μιχαιας πόθεν ἔρχῃ καὶ εἶπεν πρὸς αὐτόν Λευίτης εἰμὶ ἀπὸ Βαιθλεεμ Ιουδα καὶ ἐγὼ πορεύομαι παροικῆσαι ἐν ᾧ ἐὰν εὕρω τόπῳ
10 ১০ মীখা তাকে বলল, “তুমি আমার এখানে থাক, আমার বাবা ও পুরোহিত হও, আমি বছরে তোমাকে দশটা রূপার মুদ্রা, এক জোড়া বস্ত্র ও তোমার খাদ্য দ্রব্য দেব।” তাতে সেই লেবীয় ভিতরে গেল।
καὶ εἶπεν αὐτῷ Μιχαιας κάθου μετ’ ἐμοῦ καὶ γίνου μοι εἰς πατέρα καὶ εἰς ἱερέα καὶ ἐγὼ δώσω σοι δέκα ἀργυρίου εἰς ἡμέραν καὶ στολὴν ἱματίων καὶ τὰ πρὸς ζωήν σου καὶ ἐπορεύθη ὁ Λευίτης
καὶ ἤρξατο παροικεῖν παρὰ τῷ ἀνδρί καὶ ἐγενήθη ὁ νεανίας παρ’ αὐτῷ ὡς εἷς ἀπὸ υἱῶν αὐτοῦ
καὶ ἐπλήρωσεν Μιχαιας τὴν χεῖρα τοῦ Λευίτου καὶ ἐγένετο αὐτῷ εἰς ἱερέα καὶ ἐγένετο ἐν οἴκῳ Μιχαια
13 ১৩ তখন মীখা বলল, “এখন আমি জানলাম যে, সদাপ্রভু আমার মঙ্গল করবেন, যেহেতু এক জন লেবীয় আমার পুরোহিত হয়েছে।”
καὶ εἶπεν Μιχαιας νῦν ἔγνων ὅτι ἀγαθυνεῖ κύριος ἐμοί ὅτι ἐγένετό μοι ὁ Λευίτης εἰς ἱερέα
