< যোহন 1 >

1 শুরুতে বাক্য ছিলেন এবং বাক্য ঈশ্বরের সঙ্গে ছিলেন এবং বাক্যই ঈশ্বর ছিলেন।
ସୃଷ୍ଟିର ପୂର୍ବରୁ ବାକ୍ୟ ଥିଲେ, ବାକ୍ୟ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ସଙ୍ଗରେ ଥିଲେ, ସେହି ବାକ୍ୟ ଈଶ୍ବର ଥିଲେ।
2 এই এক বাক্য শুরুতে ঈশ্বরের সাথে ছিলেন।
ସେ ଆଦ୍ୟରେ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ସହିତ ଥିଲେ।
3 সব কিছুই তাঁর মাধ্যমে সৃষ্টি হয়েছে, যা হয়েছে, তার কোনো কিছুই তাঁকে ছাড়া সৃষ্টি হয়নি।
ତାହାଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ସମସ୍ତ ସୃଷ୍ଟ ହେଲା; ଆଉ ଯେ ସମସ୍ତ ସୃଷ୍ଟ ହୋଇଅଛି, ସେଥିମଧ୍ୟରୁ ଗୋଟିଏ ସୁଦ୍ଧା ତାହାଙ୍କ ବିନା ସୃଷ୍ଟ ହୋଇ ନାହିଁ।
4 তাঁর মধ্যে জীবন ছিল এবং সেই জীবন মানবজাতির আলো ছিল।
ତାହାଙ୍କଠାରେ ଜୀବନ ଥିଲା ଓ ସେହି ଜୀବନ ମନୁଷ୍ୟମାନଙ୍କର ଜ୍ୟୋତିଃ।
5 সেই আলো অন্ধকারের মধ্যে দীপ্তি দিচ্ছে, আর অন্ধকার আলোকে জয় করতে পারল না।
ସେହି ଜ୍ୟୋତିଃ ଅନ୍ଧକାରରେ ଜାଜ୍ୱଲ୍ୟମାନ ହୋଇ ଆସୁଅଛି, ଆଉ ଅନ୍ଧକାର ତାହା ଗ୍ରହଣ କରି ନାହିଁ।
6 ঈশ্বর একজন মানুষকে পাঠালেন তাঁর নাম ছিল যোহন।
ଈଶ୍ବରଙ୍କ ନିକଟରୁ ପ୍ରେରିତ ଜଣେ ବ୍ୟକ୍ତି ଉପସ୍ଥିତ ହେଲେ; ତାହାଙ୍କ ନାମ ଯୋହନ।
7 তিনি স্বাক্ষী হিসাবে এসেছিলেন সেই আলোর জন্য সাক্ষ্য দিতে, যেন সবাই তাঁর সাক্ষ্য শুনে বিশ্বাস করে।
ସେ ଯେପରି ଜ୍ୟୋତିଃ ବିଷୟରେ ସାକ୍ଷ୍ୟ ଦିଅନ୍ତି, ପୁଣି, ତାହାଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ସମସ୍ତେ ବିଶ୍ୱାସ କରନ୍ତି, ଏଥିପାଇଁ ସେ ସାକ୍ଷ୍ୟ ଦେବା ନିମନ୍ତେ ଆସିଲେ।
8 যোহন সেই আলো ছিলেন না, কিন্তু তিনি এসেছিলেন যেন সেই আলোর বিষয়ে তিনি সাক্ষ্য দিতে পারেন।
ସେ ନିଜେ ସେହି ଜ୍ୟୋତିଃ ନ ଥିଲେ, କିନ୍ତୁ ଜ୍ୟୋତିଃ ବିଷୟରେ ସାକ୍ଷ୍ୟ ଦେବା ନିମନ୍ତେ ଆସିଲେ।
9 তিনিই প্রকৃত আলো যিনি পৃথিবীতে আসছিলেন এবং যিনি সব মানুষকে আলোকিত করবেন।
ଯେଉଁ ସତ୍ୟ ଜ୍ୟୋତିଃ ପ୍ରତ୍ୟେକ ମନୁଷ୍ୟକୁ ଆଲୋକ ପ୍ରଦାନ କରନ୍ତି, ସେ ଜଗତକୁ ଆସୁଥିଲେ।
10 ১০ তিনি পৃথিবীর মধ্যে ছিলেন এবং পৃথিবী তাঁর দ্বারা সৃষ্টি হয়েছিল আর পৃথিবী তাঁকে চিনত না।
ସେ ଜଗତରେ ଥିଲେ ଓ ଜଗତ ତାହାଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ସୃଷ୍ଟ ହେଲା, ତଥାପି ଜଗତ ତାହାଙ୍କୁ ଚିହ୍ନିଲା ନାହିଁ।
11 ১১ তিনি তাঁর নিজের জায়গায় এসেছিলেন আর তাঁর নিজের লোকেরাই তাঁকে গ্রহণ করল না।
ସେ ଆପଣା ରାଜ୍ୟକୁ ଆସିଲେ, ତଥାପି ତାହାଙ୍କର ନିଜ ଲୋକମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ଗ୍ରହଣ କଲେ ନାହିଁ।
12 ১২ কিন্তু যতজন মানুষ তাঁকে গ্রহণ করল, যারা তাঁর নামে বিশ্বাস করল, সেই সব মানুষকে তিনি ঈশ্বরের সন্তান হওয়ার অধিকার দিলেন,
ମାତ୍ର ଯେତେ ଲୋକ ତାହାଙ୍କୁ ଗ୍ରହଣ କଲେ, ଅର୍ଥାତ୍‍, ଯେଉଁମାନେ ତାହାଙ୍କ ନାମରେ ବିଶ୍ୱାସ କଲେ, ସେ ସମସ୍ତଙ୍କୁ ସେ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ସନ୍ତାନ ହେବା ନିମନ୍ତେ ଅଧିକାର ଦେଲେ;
13 ১৩ যাদের জন্ম রক্ত থেকে নয়, মাংসিক অভিলাস থেকেও নয়, মানুষের ইচ্ছা থেকেও নয়, কিন্তু ঈশ্বরের ইচ্ছা থেকেই হয়েছে।
ସେମାନେ ରକ୍ତରୁ, ଶରୀରର ଇଚ୍ଛାରୁ ଅବା ମନୁଷ୍ୟର ଇଚ୍ଛାରୁ ଜାତ ହେଲେ ନାହିଁ, ବରଂ ଈଶ୍ବରଙ୍କଠାରୁ ଜାତ ହେଲେ।
14 ১৪ এখন সেই বাক্য দেহে পরিণত হলেন এবং আমাদের সাথে বসবাস করলেন। আমরা তাঁর মহিমা দেখেছি, যা পিতার কাছ থেকে আসা একমাত্র পুত্রের যে মহিমা, সেই অনুগ্রহে ও সত্যে পূর্ণ মহিমা আমরা দেখেছি।
ଆଉ, ସେହି ବାକ୍ୟ ଦେହବନ୍ତ ହେଲେ, ପୁଣି, ଅନୁଗ୍ରହ ଓ ସତ୍ୟରେ ପରିପୂର୍ଣ୍ଣ ହୋଇ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ବାସ କଲେ, ଆଉ ପିତାଙ୍କଠାରୁ ଆଗତ ଅଦ୍ୱିତୀୟ ପୁତ୍ରଙ୍କ ମହିମା ସଦୃଶ ଆମ୍ଭେମାନେ ତାହାଙ୍କ ମହିମା ଦେଖିଲୁ।
15 ১৫ যোহন তাঁর বিষয়ে সাক্ষ্য দিয়ে চিত্কার করে বললেন, “ইনি সে জন যাঁর সম্বন্ধে আমি আগে বলেছিলাম, যিনি আমার পরে আসছেন, তিনি আমার থেকে অনেক মহান, কারণ তিনি আমার আগে ছিলেন।”
ଯୋହନ ତାହାଙ୍କ ବିଷୟରେ ସାକ୍ଷ୍ୟ ଦେଇ ଉଚ୍ଚସ୍ୱରରେ କହିଲେ, ଯେ ମୋʼ ଉତ୍ତାରେ ଆସୁଅଛନ୍ତି, ସେ ମୋହର ଅଗ୍ରଗଣ୍ୟ ହୋଇଅଛନ୍ତି, କାରଣ ସେ ମୋହର ପୂର୍ବରେ ଥିଲେ, ଯାହାଙ୍କ ବିଷୟରେ ମୁଁ ଏହା କହିଥିଲି, ସେ ଏହି।
16 ১৬ কারণ তাঁর পূর্ণতা থেকে আমরা সবাই অনুগ্রহের উপর অনুগ্রহ পেয়েছি।
ଏଣୁ ତାହାଙ୍କ ପୂର୍ଣ୍ଣତାରୁ ଆମ୍ଭେମାନେ ସମସ୍ତେ ପ୍ରାପ୍ତ ହୋଇଅଛୁ, ହଁ, ଅନୁଗ୍ରହ ଉପରେ ଅନୁଗ୍ରହପ୍ରାପ୍ତ ହୋଇଅଛୁ।
17 ১৭ কারণ ব্যবস্থা মোশির মাধ্যমে দেওয়া হয়েছিল আর অনুগ্রহ ও সত্য যীশু খ্রীষ্টর মাধ্যমে এসেছে।
କାରଣ ବ୍ୟବସ୍ଥା ମୋଶାଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ପ୍ରଦତ୍ତ ହେଲା, କିନ୍ତୁ ଅନୁଗ୍ରହ ଓ ସତ୍ୟ ଯୀଶୁ ଖ୍ରୀଷ୍ଟଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ଉପସ୍ଥିତ ହେଲା।
18 ১৮ ঈশ্বরকে কেউ কখনও দেখেনি। সেই এক ও একমাত্র ব্যক্তি, যিনি নিজে ঈশ্বর, যিনি পিতার সঙ্গে আছেন, তিনিই তাঁকে প্রকাশ করেছেন।
କେହି କେବେ ଈଶ୍ବରଙ୍କୁ ଦେଖି ନାହିଁ, ପିତାଙ୍କ କୋଳସ୍ଥିତ ଅଦ୍ୱିତୀୟ ପୁତ୍ର ତାହାଙ୍କୁ ପ୍ରକାଶ କଲେ।
19 ১৯ এখন যোহনের সাক্ষ্য হল, যখন ইহূদি নেতারা কয়েক জন যাজক ও লেবীয়কে যিরূশালেম থেকে যোহনের কাছে এই কথা জিজ্ঞাসা করতে পাঠাল, আপনি কে?
ଆପଣ କିଏ, ଏହା ଯୋହନଙ୍କୁ ପଚାରିବା ନିମନ୍ତେ ଯିହୁଦୀ ନେତାମାନେ ଯେତେବେଳେ ଯିରୂଶାଲମ ସହରରୁ ଯାଜକ ଓ ଲେବୀୟମାନଙ୍କୁ ତାହାଙ୍କ ନିକଟକୁ ପଠାଇଲେ, ସେତେବେଳେ ସେ ଏହି ସାକ୍ଷ୍ୟ ଦେଲେ,
20 ২০ তিনি অস্বীকার না করে স্পষ্ট কথায় উত্তর দিলেন, “আমি সেই খ্রীষ্ট নই।”
ସେ ସ୍ୱୀକାର କଲେ, ଅସ୍ୱୀକାର କଲେ ନାହିଁ; ସେ ସ୍ୱୀକାର କଲେ, ମୁଁ ଖ୍ରୀଷ୍ଟ ନୁହେଁ।
21 ২১ আর তারা তাঁকে জিজ্ঞাসা করল, “তবে আপনি কে? আপনি কি এলিয়?” তিনি বললেন, “আমি না।” তারা বলল, “আপনি কি ভাববাদী?” তিনি উত্তরে বললেন, “না”
ସେଥିରେ ସେମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ପଚାରିଲେ, ତେବେ କଅଣ? ଆପଣ କଅଣ ଏଲୀୟ? ସେ କହିଲେ, ମୁଁ ନୁହେଁ। ଆପଣ କଅଣ ସେହି ଭାବବାଦୀ? ସେ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, ନା।
22 ২২ তখন তারা তাঁকে বলল, “আপনি কে বলুন, যাতে, যাঁরা আমাদের পাঠিয়েছেন, তাঁদেরকে আমরা উত্তর দিতে পারি। আপনি আপনার নিজের বিষয়ে কি বলেন?”
ସେଥିରେ ସେମାନେ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ପଠାଇଥିବା ଲୋକଙ୍କୁ ଯେପରି ଉତ୍ତର ଦେଇପାରୁ, ଏଥିସକାଶେ ଆପଣ କିଏ? ଆପଣ ନିଜ ବିଷୟରେ କଅଣ କହୁଅଛନ୍ତି?
23 ২৩ তিনি বললেন, “মরূপ্রান্তে একজন চিত্কার করে ঘোষণা করছে, আমি হলাম তাঁর রব; যেমন যিশাইয় ভাববাদীর বইতে যেমন লেখা আছে, তোমরা প্রভুর রাজপথ সোজা কর,”।
ସେ କହିଲେ, “ଯିଶାଇୟ ଭାବବାଦୀ ଯେପରି କହିଥିଲେ, ‘ମୁଁ ସେହି ପ୍ରକାର ମରୁପ୍ରାନ୍ତରରେ ଉଚ୍ଚ ଶବ୍ଦ କରୁଥିବା ଜଣକର ସ୍ୱର, ପ୍ରଭୁଙ୍କ ପଥ ସଳଖ କର।’”
24 ২৪ আর যাদেরকে যোহনের কাছে পাঠানো হয়েছিল তারা ছিল ফরীশী। তারা তাঁকে জিজ্ঞাসা করলো এবং বলল
ପୁଣି, ଫାରୂଶୀମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ କେତେକ ଜଣ ପ୍ରେରିତ ହୋଇଥିଲେ।
25 ২৫ আপনি যদি সেই খ্রীষ্ট না হন, এলিয় না হন, সেই ভাববাদীও না হন, তবে বাপ্তিষ্ম দিচ্ছেন কেন?
ସେମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ପଚାରିଲେ, ଆପଣ ଯଦି ଖ୍ରୀଷ୍ଟ ବା ଏଲୀୟ ବା ସେହି ଭାବବାଦୀ ନୁହଁନ୍ତି, ତାହାହେଲେ କାହିଁକି ବାପ୍ତିସ୍ମ ଦେଉଅଛନ୍ତି?
26 ২৬ যোহন উত্তর দিয়ে তাদের বললেন, আমি জলে বাপ্তিষ্ম দিচ্ছি। কিন্তু তোমাদের মধ্যে এমন একজন আছেন, যাকে তোমরা চেনো না।
ଯୋହନ ସେମାନଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, ମୁଁ ଜଳରେ ବାପ୍ତିସ୍ମ ଦେଉଅଛି; ଯାହାଙ୍କୁ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଜାଣ ନାହିଁ, ସେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ବିଦ୍ୟମାନ;
27 ২৭ ইনি হলেন সেই যিনি আমার পরে আসছেন; আমি তাঁর জুতোর দড়ির বাঁধন খোলবার যোগ্যও নই।
ସେ ମୋʼ ଉତ୍ତାରେ ଆସୁଅଛନ୍ତି, ତାହାଙ୍କ ପାଦୁକାର ବନ୍ଧନ ଫିଟାଇବାକୁ ମୁଁ ଯୋଗ୍ୟ ନୁହେଁ।
28 ২৮ যর্দ্দন নদীর অপর পারে বৈথনিয়া গ্রামে যেখানে যোহন বাপ্তিষ্ম দিচ্ছিলেন সেই জায়গায় এই সব ঘটনা ঘটেছিল।
ଯର୍ଦ୍ଦନ ନଦୀର ପରପାରସ୍ଥ ଯେଉଁ ବେଥନୀୟାରେ ଯୋହନ ବାପ୍ତିସ୍ମ ଦେଉଥିଲେ, ସେହି ସ୍ଥାନରେ ଏହିସବୁ ଘଟିଲା।
29 ২৯ পরের দিন যোহন যীশুকে নিজের কাছে আসছে দেখে বললেন, ঐ দেখ ঈশ্বরের মেষশাবক, যিনি পৃথিবীর সব পাপ নিয়ে যান।
ତହିଁ ଆରଦିନ ସେ ଯୀଶୁଙ୍କୁ ନିଜ ପାଖକୁ ଆସୁଥିବା ଦେଖି କହିଲେ, ଏହି ଦେଖ, ଈଶ୍ବରଙ୍କ ମେଷଶାବକ, ଯେ ଜଗତର ପାପ ବୋହିନେଇଯାଆନ୍ତି।
30 ৩০ ইনিই সেই মানুষ, যাঁর সম্বন্ধে যে আমি আগে বলেছিলাম, আমার পরে এমন একজন মানুষ আসছেন, যিনি আমার থেকে মহান কারণ তিনি আমার আগে থেকেই ছিলেন।
ମୋʼ ଉତ୍ତାରେ ଯେ ଆସୁଅଛନ୍ତି, ସେ ମୋହର ଅଗ୍ରଗଣ୍ୟ ହୋଇଅଛନ୍ତି, କାରଣ ସେ ମୋହର ପୂର୍ବରେ ଥିଲେ, ଯାହାଙ୍କ ବିଷୟରେ ମୁଁ ଏହା କହିଥିଲି, ସେ ଏହି।
31 ৩১ আর আমি তাঁকে চিনতাম না, কিন্তু তিনি যাতে ইস্রায়েলীয়দের কাছে প্রকাশিত হন, সেইজন্য আমি এসে জলে বাপ্তিষ্ম দিচ্ছি।
ମୁଁ ମଧ୍ୟ ତାହାଙ୍କୁ ଚିହ୍ନି ନ ଥିଲି, କିନ୍ତୁ ସେ ଯେପରି ଇସ୍ରାଏଲ ନିକଟରେ ପ୍ରକାଶିତ ହୁଅନ୍ତି, ଏଥିସକାଶେ ମୁଁ ଜଳରେ ବାପ୍ତିସ୍ମ ଦେବାକୁ ଆସିଅଛି।
32 ৩২ আর যোহন সাক্ষ্য দিয়ে বললেন, আমি পবিত্র আত্মাকে পায়রার মতো স্বর্গ থেকে নেমে আসতে দেখেছি এবং তাঁর উপরে থাকতে দেখেছি।
ଆଉ, ଯୋହନ ସାକ୍ଷ୍ୟ ଦେଇ କହିଲେ, ମୁଁ ପବିତ୍ର ଆତ୍ମାଙ୍କୁ କପୋତ ପରି ଆକାଶରୁ ଅବତରଣ କରିବା ଦେଖିଅଛି, ଆଉ ସେ ତାହାଙ୍କ ଉପରେ ଅବସ୍ଥାନ କଲେ।
33 ৩৩ আমি তাঁকে চিনতাম না, কিন্তু যিনি আমাকে জলে বাপ্তিষ্ম দিতে পাঠিয়েছেন তিনিই আমাকে বললেন, তুমি যাঁর উপরে পবিত্র আত্মাকে নেমে এসে থাকতে দেখবে, তিনিই সেই মানুষ যিনি পবিত্র আত্মায় বাপ্তিষ্ম দেন।
ମୁଁ ମଧ୍ୟ ତାହାଙ୍କୁ ଚିହ୍ନି ନ ଥିଲି, ମାତ୍ର ଯେ ମୋତେ ଜଳରେ ବାପ୍ତିସ୍ମ ଦେବାକୁ ପଠାଇଲେ, ସେ ମୋତେ କହିଲେ, ଯାହାଙ୍କ ଉପରେ ଆତ୍ମାଙ୍କୁ ଅବତରଣ ଓ ଅବସ୍ଥାନ କରିବା ଦେଖିବ, ଯେ ପବିତ୍ର ଆତ୍ମାରେ ବାପ୍ତିସ୍ମ ଦିଅନ୍ତି, ସେ ସେହି ବ୍ୟକ୍ତି।
34 ৩৪ আর আমি দেখেছি ও সাক্ষ্য দিয়েছি যে, ইনিই হলেন ঈশ্বরের পুত্র।
ଆଉ, ମୁଁ ତାହା ଦେଖିଅଛି ଓ ସେ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ପୁତ୍ର ବୋଲି ସାକ୍ଷ୍ୟ ଦେଇଅଛି।
35 ৩৫ পরের দিন আবার যেমন যোহন তাঁর দুই জন শিষ্যের সঙ্গে দাঁড়িয়ে ছিলেন;
ତହିଁ ଆରଦିନ ପୁନର୍ବାର ଯୋହନ ଓ ତାହାଙ୍କ ଶିଷ୍ୟମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଦୁଇ ଜଣ ଠିଆ ହୋଇଥିଲେ;
36 ৩৬ তখন যীশু হেঁটে যাচ্ছেন এমন দিন দেখতে পেয়ে যোহন বললেন ঐ দেখো ঈশ্বরের মেষশাবক।
ଆଉ, ସେ ଯୀଶୁଙ୍କୁ ସେହି ବାଟ ଦେଇ ଯାଉଥିବା ଦେଖି ତାହାଙ୍କୁ ଏକଦୃଷ୍ଟିରେ ଚାହିଁ କହିଲେ, ଏହି ଦେଖ, ଈଶ୍ବରଙ୍କ ମେଷଶାବକ।
37 ৩৭ সেই দুই শিষ্য যোহনের কাছে এই কথা শুনে যীশুর পিছন পিছন চলতে লাগলেন।
ସେହି ଦୁଇ ଜଣ ଶିଷ୍ୟ ତାହାଙ୍କ କଥା ଶୁଣି ଯୀଶୁଙ୍କ ପଛେ ପଛେ ଗଲେ।
38 ৩৮ তখন যীশু পিছনের দিকে তাকিয়ে তাদেরকে তাঁর পিছন পিছন আসতে দেখে বললেন, তোমরা কি চাও? তাঁরা উত্তর দিয়ে বললেন, “রব্বি (অনুবাদ করলে এর মানে হল গুরু) আপনি কোথায় থাকেন?”
ଯୀଶୁ ବୁଲିପଡ଼ି ସେମାନଙ୍କୁ ପଛେ ପଛେ ଆସୁଥିବା ଦେଖି ପଚାରିଲେ, “ତୁମ୍ଭେମାନେ କଅଣ ଖୋଜୁଅଛ?” ସେମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ପଚାରିଲେ, ରାବ୍‌ବୀ (ଅର୍ଥାତ୍‍ ଗୁରୁ), ଆପଣ କେଉଁଠାରେ ରୁହନ୍ତି?
39 ৩৯ যীশু তাঁদেরকে বললেন, “এসো এবং দেখো।” তিনি যে জায়গায় থাকতেন তখন তারা সেই জায়গায় গিয়ে দেখলেন এবং সেই দিন তাঁর সঙ্গে থাকলেন; তখন বেলা অনুমানে বিকাল চারটা।
ସେ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଆସ, ଦେଖିବ।” ସେଥିରେ ସେମାନେ ଯାଇ ତାହାଙ୍କ ବସା ଦେଖିଲେ, ପୁଣି, ସେହି ଦିନ ତାହାଙ୍କ ସାଙ୍ଗରେ ରହିଲେ; କାରଣ ସେତେବେଳେ ପ୍ରାୟ ସନ୍ଧ୍ୟା ଚାରି ଘଣ୍ଟା ହୋଇଥିଲା।
40 ৪০ যোহনের কথা শুনে যে দুই জন যীশুর সঙ্গে চলে গিয়েছিল তাঁদের মধ্যে একজন ছিল শিমোন পিতরের ভাই আন্দ্রিয়।
ଯେଉଁ ଦୁଇ ଜଣ ଯୋହନଙ୍କ କଥା ଶୁଣି ଯୀଶୁଙ୍କ ପଛେ ପଛେ ଯାଇଥିଲେ, ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଜଣେ ଶିମୋନ ପିତରଙ୍କ ଭାଇ ଆନ୍ଦ୍ରିୟ ଥିଲେ।
41 ৪১ তিনি প্রথমে নিজের ভাই শিমোনকে খুঁজে পান এবং তাঁকে বলেন, “আমরা মশীহের দেখা পেয়েছি” (অনুবাদ করলে যার মানে হয় খ্রীষ্ট)
ସେ ପ୍ରଥମେ ଆପଣା ଭାଇ ଶିମୋନଙ୍କ ଦେଖା ପାଇ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, ଆମ୍ଭେମାନେ ମସୀହଙ୍କର (ଅର୍ଥାତ୍‍ ଖ୍ରୀଷ୍ଟଙ୍କୁ) ଦେଖା ପାଇଅଛୁ।
42 ৪২ তিনি তাঁকে যীশুর কাছে আনলেন। যীশু তাঁর দিকে দেখলেন এবং বললেন, “তুমি যোহনের ছেলে শিমোন। তোমাকে কৈফা নামে ডাকা হবে” (অনুবাদ করলে যার মানে হয় পিতর)
ସେ ତାହାଙ୍କୁ ଯୀଶୁଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆଣିଲେ। ଯୀଶୁ ତାହାଙ୍କୁ ଏକଦୃଷ୍ଟିରେ ଚାହିଁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ ଯୋହନଙ୍କ ପୁତ୍ର ଶିମୋନ। ତୁମ୍ଭେ କୈଫା (ଅର୍ଥାତ୍‍ ପିତର) ନାମରେ ଖ୍ୟାତ ହେବ।”
43 ৪৩ পরের দিন যখন যীশু গালীলে যাওয়ার জন্য ঠিক করলেন, তিনি ফিলিপের খোঁজ পেলেন এবং তাঁকে বললেন, আমার সঙ্গে এসো।
ତହିଁ ଆରଦିନ ଯୀଶୁ ଗାଲିଲୀକୁ ବାହାରିଯିବା ପାଇଁ ଇଚ୍ଛା କଲେ, ଆଉ ସେ ଫିଲିପ୍ପଙ୍କ ଦେଖା ପାଇ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ମୋହର ଅନୁଗମନ କର।”
44 ৪৪ ফিলিপ ছিলেন বৈৎসৈদার লোক; আন্দ্রিয় ও পিতরও সেই একই শহরের লোক।
ଫିଲିପ୍ପ ବେଥ୍‌ସାଇଦାର ଲୋକ ଥିଲେ, ତାହା ଆନ୍ଦ୍ରିୟ ଓ ପିତରଙ୍କର ନଗର ଥିଲା।
45 ৪৫ ফিলিপ নথনেলকে খুঁজে পেলেন এবং তাঁকে বললেন, মোশির ব্যবস্থা ও ভবিষ্যৎ বক্তারা যাঁর কথা লিখেছিলেন, আমরা তাঁকে পেয়েছি; তিনি যোষেফের ছেলে নাসরতীয় যীশু।
ଫିଲିପ୍ପ ନିଥନିୟେଲଙ୍କୁ ଦେଖା ପାଇ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, ଯାହାଙ୍କ ବିଷୟରେ ମୋଶା ବ୍ୟବସ୍ଥାରେ ଲେଖିଅଛନ୍ତି, ପୁଣି, ଭାବବାଦୀମାନେ ମଧ୍ୟ ଲେଖିଅଛନ୍ତି, ଆମ୍ଭେମାନେ ତାହାଙ୍କର ଦେଖା ପାଇଅଛୁ; ସେ ଯୋଷେଫଙ୍କ ପୁତ୍ର ନାଜରିତୀୟ ଯୀଶୁ।
46 ৪৬ নথনেল তাঁকে বললেন, নাসরৎ থেকে কি ভালো কিছু আসতে পারে? ফিলিপ তাঁকে বললেন, এসো এবং দেখ।
ନିଥନିୟେଲ ତାହାଙ୍କୁ ପଚାରିଲେ, “ନାଜରିତରୁ କି କୌଣସି ଉତ୍ତମ ବିଷୟ ଉତ୍ପନ୍ନ ହୋଇପାରେ?” ଫିଲିପ୍ପ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଆସି ଦେଖ।”
47 ৪৭ যীশু নথনেলকে নিজের কাছে আসতে দেখে তাঁর সমন্ধে বললেন, ঐ দেখ একজন প্রকৃত ইস্রায়েলীয়, যার মনে কোনো ছলনা নেই।
ଯୀଶୁ ନିଥନିୟେଲଙ୍କୁ ଆପଣା ନିକଟକୁ ଆସୁଥିବା ଦେଖି ତାହାଙ୍କ ବିଷୟରେ କହିଲେ, “ଏହି ଦେଖ, ପ୍ରକୃତରେ ଏ ଜଣେ ଇସ୍ରାଏଲୀୟ ଲୋକ, ଏହାଙ୍କଠାରେ ଛଳନା ନାହିଁ।”
48 ৪৮ নথনেল তাঁকে বললেন, কেমন করে আপনি আমাকে চিনলেন? যীশু উত্তর দিয়ে তাঁকে বললেন, ফিলিপ তোমাকে ডাকবার আগে যখন তুমি সেই ডুমুরগাছের নিচে ছিলে তখন তোমাকে আমি দেখেছিলাম।
ନିଥନିୟେଲ ତାହାଙ୍କୁ ପଚାରିଲେ, ଆପଣ ମୋତେ କିପରି ଚିହ୍ନିଲେ? ଯୀଶୁ ତାହାଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, “ଫିଲିପ୍ପ ତୁମ୍ଭକୁ ଡାକିବା ପୂର୍ବେ ତୁମ୍ଭେ ଯେତେବେଳେ ଡିମ୍ବିରିବୃକ୍ଷ ତଳେ ଥିଲ, ସେତେବେଳେ ମୁଁ ତୁମ୍ଭକୁ ଦେଖିଥିଲି।”
49 ৪৯ নথনেল তাঁকে উত্তর করে বললেন, রব্বি, আপনিই হলেন ঈশ্বরের পুত্র, আপনিই হলেন ইস্রায়েলের রাজা।
ନିଥନିୟେଲ ତାହାଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, ହେ ଗୁରୁ ଆପଣ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ପୁତ୍ର, ଆପଣ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା।
50 ৫০ যীশু উত্তর দিয়ে তাঁকে বললেন, কারণ আমি তোমাকে বললাম, সেই ডুমুরগাছের নিচে আমি তোমাকে দেখেছিলাম এই কথা বলার জন্যই তুমি কি বিশ্বাস করলে? এর সব কিছুর থেকেও মহৎ কিছু দেখতে পাবে।
ଯୀଶୁ ତାହାଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, “ମୁଁ ତୁମ୍ଭକୁ ଡିମ୍ବିରିବୃକ୍ଷ ତଳେ ଦେଖିଥିଲି ବୋଲି କହିବାରୁ କି ତୁମ୍ଭେ ବିଶ୍ୱାସ କରୁଅଛ? ତୁମ୍ଭେ ଏହାଠାରୁ ଆହୁରି ମହତ‍୍-ମହତ‍୍ ବିଷୟ ଦେଖିବ।”
51 ৫১ যীশু বললেন, সত্য সত্য আমি তোমাদেরকে বলছি, তোমরা দেখবে স্বর্গ খুলে গেছে এবং ঈশ্বরের দূতেরা মনুষ্যপুত্রের উপর দিয়ে উঠছেন এবং নামছেন।
ପୁଣି, ସେ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ସତ୍ୟ ସତ୍ୟ ମୁଁ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ କହୁଅଛି, ତୁମ୍ଭେମାନେ ସ୍ୱର୍ଗକୁ ଉନ୍ମୁକ୍ତ ଓ ଈଶ୍ବରଙ୍କ ଦୂତମାନଙ୍କୁ ମନୁଷ୍ୟପୁତ୍ରଙ୍କ ଉପରେ ଆରୋହଣ ଓ ଅବତରଣ କରିବା ଦେଖିବ।”

< যোহন 1 >