< যোহন 4 >

1 প্রভু যখন জানতে পারলেন যে, ফরীশীরা শুনেছে, যীশু যোহনের চেয়ে অনেক বেশি শিষ্য করেন এবং বাপ্তিষ্ম দেন
ଯୀଶୁ ଯେ ଯୋହନଙ୍କ ଅପେକ୍ଷା ଅଧିକ ଶିଷ୍ୟ କରୁଅଛନ୍ତି ଓ ବାପ୍ତିସ୍ମ ଦେଉଅଛନ୍ତି
2 যদিও যীশু নিজে বাপ্তিষ্ম দিতেন না কিন্তু তাঁর শিষ্যরাই দিতেন,
(ଯଦ୍ୟପି ଯୀଶୁ ଆପେ ବାପ୍ତିସ୍ମ ଦେଉ ନ ଥିଲେ, ମାତ୍ର ତାହାଙ୍କ ଶିଷ୍ୟମାନେ ଦେଉଥିଲେ), ଏହା ଫାରୂଶୀମାନେ ଶୁଣିଅଛନ୍ତି ବୋଲି ଯେତେବେଳେ ପ୍ରଭୁ ଜାଣିଲେ,
3 তখন তিনি যিহূদিয়া ছাড়লেন এবং আবার গালীলে চলে গেলেন।
ସେତେବେଳେ ସେ ଯିହୂଦିୟା ପ୍ରଦେଶ ପରିତ୍ୟାଗ କରି ପୁନର୍ବାର ଗାଲିଲୀକୁ ପ୍ରସ୍ଥାନ କଲେ।
4 আর গালীলে যাবার দিন শমরিয়ার মধ্য দিয়ে তাঁকে যেতে হল।
କିନ୍ତୁ ଶମିରୋଣ ମଧ୍ୟ ଦେଇ ତାହାଙ୍କୁ ଯିବାକୁ ପଡ଼ିଲା।
5 তখন তিনি শুখর নামক শমরিয়ার এক শহরের কাছে আসলেন; যাকোব তাঁর পুত্র যোষেফকে যে জমি দান করেছিলেন এই শহর তার কাছে।
ତେଣୁ ସେ ଯାଇ ଯାକୁବ ଆପଣା ପୁତ୍ର ଯୋଷେଫଙ୍କୁ ଯେଉଁ ଭୂମିଖଣ୍ଡିକ ଦାନ କରିଥିଲେ, ସେଥିର ନିକଟବର୍ତ୍ତୀ ସୁଖାର ନାମକ ଶମିରୋଣର ଗୋଟିଏ ନଗରରେ ପହଞ୍ଚିଲେ;
6 আর সেই জায়গায় যাকোবের কূপ ছিল। তখন যীশু হাঁটতে হাঁটতে ক্লান্ত হয়ে পড়লে সেই কূপের পাশে বসলেন। তখন অনুমানে দুপুর বেলা ছিল।
ସେହି ସ୍ଥାନରେ ଯାକୁବଙ୍କ କୂପ ଥିଲା। ଅତଏବ, ଯୀଶୁ ପଥଶ୍ରାନ୍ତ ହୋଇଥିବାରୁ ସେହି କୂପ ନିକଟରେ ବସିପଡ଼ିଲେ। ସେତେବେଳେ ମଧ୍ୟାହ୍ନ ହୋଇଥିଲା।
7 শমরিয়ার একজন স্ত্রীলোক জল তুলতে এসেছিলেন এবং যীশু তাকে বললেন, “আমাকে পান করবার জন্য একটু জল দাও।”
ଆଉ, ଜଣେ ଶମିରୋଣୀୟା ସ୍ତ୍ରୀ ପାଣି କାଢ଼ିବା ନିମନ୍ତେ ଆସିଲା। ଯୀଶୁ ତାହାକୁ କହିଲେ, “ମୋତେ ପିଇବାକୁ ଦିଅ।”
8 কারণ তাঁর শিষ্যেরা খাবার কেনার জন্য শহরে গিয়েছিলেন।
କାରଣ ତାହାଙ୍କର ଶିଷ୍ୟମାନେ ଖାଦ୍ୟ କିଣିବା ନିମନ୍ତେ ନଗରକୁ ଯାଇଥିଲେ।
9 তখন শমরীয় স্ত্রীলোকটী তাঁকে বললেন, আপনি ইহূদি হয়ে কেমন করে আমার কাছে পান করবার জন্য জল চাইছেন? আমি ত একজন শমরীয় স্ত্রীলোক। কারণ শমরীয়দের সঙ্গে ইহূদিদের কোনো আদান প্রদান নেই।
ସେଥିରେ ଶମିରୋଣୀୟା ସ୍ତ୍ରୀ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲା, ଆପଣ ଜଣେ ଯିହୁଦୀ ହୋଇ କିପରି ଶମିରୋଣୀୟା ସ୍ତ୍ରୀ ଯେ ମୁଁ, ମୋʼ ହାତରୁ ପିଇବାକୁ ମାଗୁଅଛନ୍ତି? କାରଣ ଶମିରୋଣୀୟମାନଙ୍କ ସହିତ ଯିହୁଦୀମାନଙ୍କର ବ୍ୟବହାର ନାହିଁ।
10 ১০ যীশু উত্তরে তাকে বললেন, তুমি যদি জানতে, ঈশ্বরের দান কি, আর কে তোমাকে বলছেন, আমাকে পান করবার জল দাও, তবে তাঁরই কাছে তুমি চাইতে এবং তিনি হয়তো তোমাকে জীবনদায়ী জল দিতেন।
ଯୀଶୁ ତାହାକୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, “ଈଶ୍ବରଙ୍କ ଦାନ ଓ ମୋତେ ପିଇବାକୁ ଦିଅ ବୋଲି ଯେ ତୁମ୍ଭକୁ କହୁଅଛନ୍ତି, ସେ କିଏ, ଏହା ଯଦି ତୁମ୍ଭେ ଜାଣିଥାଆନ୍ତ, ତାହାହେଲେ ତୁମ୍ଭେ ତାହାଙ୍କୁ ମାଗିଥାଆନ୍ତ, ଆଉ ସେ ତୁମ୍ଭକୁ ଜୀବନ୍ତ ଜଳ ଦେଇଥାଆନ୍ତେ।”
11 ১১ স্ত্রীলোকটী তাঁকে বলল, মহাশয়, জল তোলার জন্য আপনার কাছে বালতি নেই এবং কূপটীও গভীর; তবে সেই জীবন জল আপনি কোথা থেকে পেলেন?
ସେହି ସ୍ତ୍ରୀଲୋକ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲା, ମହାଶୟ, ଜଳ କାଢ଼ିବା ନିମନ୍ତେ ଆପଣଙ୍କ ନିକଟରେ କୌଣସି ପାତ୍ର ନାହିଁ ପୁଣି, କୂଅ ତ ଗଭୀର; ତେବେ ଆପଣ କେଉଁଠାରୁ ସେହି ଜୀବନ୍ତ ଜଳ ପାଇଅଛନ୍ତି?
12 ১২ আমাদের পিতৃপুরুষ যাকোব থেকে কি আপনি মহান? যিনি আমাদেরকে এই কূপ দিয়েছেন, আর এই কূপের জল তিনি নিজে ও তাঁর পুত্রেরা পান করতেন ও তার পশুর পালও পান করত।
ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ଯେଉଁ ପିତୃ-ପୁରୁଷ ଯାକୁବ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଏହି କୂଅ ଦେଇଥିଲେ, ଆଉ ଆପେ, ପୁଣି, ତାହାଙ୍କ ପୁତ୍ରମାନେ ଓ ପଶୁପଲ ଏଥିରୁ ପାନ କରିଥିଲେ, ତାଙ୍କଠାରୁ କି ଆପଣ ଶ୍ରେଷ୍ଠ?
13 ১৩ যীশু উত্তর দিয়ে তাকে বললেন, যে কেউ এই জল পান করে, তার আবার পিপাসা পাবে;
ଯୀଶୁ ତାହାକୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ, “ଯେ କେହି ଏହି ଜଳ ପାନ କରେ, ସେ ପୁନର୍ବାର ତୃଷିତ ହେବ;
14 ১৪ কিন্তু আমি যে জল দেব তা যে কেউ পান করবে তার আর কখনও পিপাসা পাবে না; বরং আমি তাকে যে জল দেব তা তার অন্তরে এমন জলের ফোয়ারার মত হবে যা অনন্ত জীবন পর্যন্ত উথলিয়ে উঠবে। (aiōn g165, aiōnios g166)
କିନ୍ତୁ ମୁଁ ଯେଉଁ ଜଳ ଦେବି, ତାହା ଯେ କେହି ପାନ କରିବ, ସେ କେବେ ହେଁ ତୃଷିତ ହେବ ନାହିଁ, ବରଂ ମୁଁ ତାହାକୁ ଯେଉଁ ଜଳ ଦେବି, ତାହା ଅନନ୍ତ ଜୀବନଦାୟକ ଜଳର ନିର୍ଝର ସ୍ୱରୂପେ ତାହାଠାରେ ଉଚ୍ଛୁଳି ଉଠୁଥିବ।” (aiōn g165, aiōnios g166)
15 ১৫ স্ত্রীলোকটী তাঁকে বলল, মহাশয়, সেই জল আমাকে দিন যেন আমার পিপাসা না পায় এবং জল তোলার জন্য এখানে না আসতে হয়।
ସ୍ତ୍ରୀଲୋକଟି ତାହାଙ୍କୁ କହିଲା, ମହାଶୟ, ମୋତେ ଯେପରି ଶୋଷ ନ ଲାଗେ, ପୁଣି, ପାଣି କାଢ଼ିବା ନିମନ୍ତେ ଏତେ ବାଟ ଏଠାକୁ ଆସିବାକୁ ନ ପଡ଼େ, ଏଥିନିମନ୍ତେ ମୋତେ ସେହି ଜଳ ଦିଅନ୍ତୁ।
16 ১৬ যীশু তাকে বললেন, যাও আর তোমার স্বামীকে এখানে ডেকে নিয়ে এসো।
ଯୀଶୁ ତାହାକୁ କହିଲେ, “ଯାଅ, ତୁମ୍ଭ ସ୍ୱାମୀକୁ ଡାକି ଏଠାକୁ ଆସ।”
17 ১৭ স্ত্রীলোকটী উত্তরে তাঁকে বললেন, আমার স্বামী নেই। যীশু তাকে উত্তরে বললেন, তুমি ভালই বলেছ যে, আমার স্বামী নেই;
ସ୍ତ୍ରୀଲୋକଟି ତାହାଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେଲା, ମୋହର ସ୍ୱାମୀ ନାହିଁ। ଯୀଶୁ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ମୋହର ସ୍ୱାମୀ ନାହିଁ, ଏହା ତ ଠିକ୍ କହିଲ;
18 ১৮ কারণ তোমার পাঁচটি স্বামী ছিল এবং এখন তোমার সঙ্গে যে আছে সে তোমার স্বামী নয়; এটা তুমি সত্য কথা বলেছ।
କାରଣ ତୁମ୍ଭର ପାଞ୍ଚ ସ୍ୱାମୀ ଥିଲେ, ଆଉ ବର୍ତ୍ତମାନ ତୁମ୍ଭ ପାଖରେ ଯେ ଅଛି, ସେ ତୁମ୍ଭର ସ୍ୱାମୀ ନୁହେଁ; ଏହା ସତ୍ୟ କହିଅଛ।”
19 ১৯ স্ত্রীলোকটী তাঁকে বলল, মহাশয়, আমি দেখছি যে আপনি একজন ভবিষ্যৎ বক্তা।
ସ୍ତ୍ରୀଲୋକଟି ତାହାଙ୍କୁ କହିଲା, ମହାଶୟ, ଆପଣ ଯେ ଜଣେ ଭାବବାଦୀ, ଏହା ମୁଁ ଜାଣି ପାରୁଅଛି।
20 ২০ আমাদের পূর্বপুরুষেরা এই পর্বতের উপর উপাসনা করতেন কিন্তু আপনারা বলে থাকেন যে, যিরূশালেমই হলো সেই জায়গা যে জায়গায় মানুষের উপাসনা করা উচিত।
ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପିତୃ-ପୁରୁଷମାନେ ଏହି ପର୍ବତରେ ଉପାସନା କଲେ; ଆଉ, ଆପଣମାନେ କହୁଅଛନ୍ତି, ଯେଉଁ ସ୍ଥାନରେ ଉପାସନା କରିବା ଉଚିତ, ତାହା ଯିରୂଶାଲମ ସହରରେ ଅଛି।
21 ২১ যীশু তাকে উত্তর দিয়ে বললেন, হে নারী, আমাকে বিশ্বাস কর; একটা দিন আসছে যখন তোমরা না এই পর্বতে না যিরূশালেমে পিতার উপাসনা করবে।
ଯୀଶୁ ତାହାକୁ କହିଲେ, “ଆଗୋ ନାରୀ, ମୋʼ କଥା ବିଶ୍ୱାସ କର, ଯେଉଁ ସମୟରେ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଏହି ପର୍ବତରେ କିମ୍ବା ଯିରୂଶାଲମ ସହରରେ ପିତାଙ୍କର ଉପାସନା କରିବ ନାହିଁ, ଏପରି ସମୟ ଆସୁଅଛି।
22 ২২ তোমরা যাকে জান না তাকে উপাসনা করছ; আমরা যাকে জানি তারই উপাসনা করি, কারণ ইহূদিদের মধ্য থেকেই পরিত্রান আসবে।
ଯାହାକୁ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଜାଣ ନାହିଁ, ତାହାକୁ ଉପାସନା କରୁଥାଅ; ଯାହାଙ୍କୁ ଆମ୍ଭେମାନେ ଜାଣୁ, ତାହାଙ୍କୁ ଉପାସନା କରୁଥାଉ, କାରଣ ପରିତ୍ରାଣ ଯିହୁଦୀମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଆସେ।
23 ২৩ যদিও এমন দিন আসছে বরং এখনই সেই দিন, যখন প্রকৃত উপাসনাকারীরা আত্মায় ও সত্যে পিতার উপাসনা করবে; কারণ বাস্তবিক পিতা এই রকম উপাসনাকারী কে খোঁজ করেন।
କିନ୍ତୁ ଯେଉଁ ସମୟରେ ସତ୍ୟ ଉପାସକମାନେ ଆତ୍ମାରେ ଓ ସତ୍ୟରେ ଈଶ୍ବର ପିତାଙ୍କର ଉପାସନା କରିବେ, ସେପରି ସମୟ ଆସୁଅଛି; ପୁଣି, ବର୍ତ୍ତମାନ ସୁଦ୍ଧା ଉପସ୍ଥିତ; କାରଣ ପିତା ଏହି ପ୍ରକାର ଉପାସକ ଚାହାନ୍ତି।
24 ২৪ ঈশ্বর আত্মা; এবং যারা তাঁকে উপাসনা করে, তাদেরকে আত্মায় ও সত্যে উপাসনা করতে হবে।
ଈଶ୍ବର ଆତ୍ମା ଅଟନ୍ତି, ପୁଣି, ଯେଉଁମାନେ ତାହାଙ୍କର ଉପାସନା କରନ୍ତି, ସେମାନେ ଆତ୍ମାରେ ଓ ସତ୍ୟରେ ଉପାସନା କରିବା ଉଚିତ।”
25 ২৫ স্ত্রীলোকটী তাঁকে বলল, আমি জানি যে মশীহ আসছেন, যাকে খ্রীষ্ট বলে, তিনি যখন আসবেন তখন আমাদেরকে সব কিছু জানাবেন।
ସ୍ତ୍ରୀଲୋକଟି ତାହାଙ୍କୁ କହିଲା, ମସୀହ, ଯାହାଙ୍କୁ ଖ୍ରୀଷ୍ଟ କହନ୍ତି, ସେ ଆସୁଅଛନ୍ତି ବୋଲି ମୁଁ ଜାଣେ; ଯେତେବେଳେ ସେ ଆସିବେ, ସେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ସମସ୍ତ ବିଷୟ ଜଣାଇବେ।
26 ২৬ যীশু তাকে বললেন, আমি, যে তোমার সঙ্গে কথা বলছি, আমিই সেই।
ଯୀଶୁ ତାହାକୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭ ସହିତ କଥା କହୁଅଛି ଯେ ମୁଁ, ମୁଁ ସେହି ଅଟେ।”
27 ২৭ ঠিক সেই দিনের তাঁর শিষ্যরা ফিরে আসলেন। আর তারা আশ্চর্য্য হলেন যে তিনি কেন একটি স্ত্রীলোকের সঙ্গে কথা বলছেন, যদিও কেউ বলেননি, আপনি কি চান? অথবা কি জন্য তার সঙ্গে কথা বলছেন?
ଏପରି ସମୟରେ ତାହାଙ୍କର ଶିଷ୍ୟମାନେ ଆସି ତାହାଙ୍କୁ ଜଣେ ସ୍ତ୍ରୀଲୋକ ସହିତ କଥାବାର୍ତ୍ତା କରୁଥିବା ଦେଖି ଚମତ୍କୃତ ହେଲେ, ତଥାପି ଆପଣ କଅଣ ଚାହାନ୍ତି, କିମ୍ବା କାହିଁକି ତାହା ସାଙ୍ଗରେ କଥା କହୁଅଛନ୍ତି, ଏହା କେହି ପଚାରିଲେ ନାହିଁ।
28 ২৮ তখন সেই স্ত্রীলোকটী নিজের কলসী ফেলে রেখে শহরে ফিরে গেল এবং লোকদের বলল,
ସେଥିରେ ସେହି ସ୍ତ୍ରୀ ଆପଣା ଜାହାଲା ଥୋଇଦେଇ ନଗରକୁ ଯାଇ ଲୋକମାନଙ୍କୁ କହିଲା, ଆସ, ଜଣଙ୍କୁ ଦେଖିବ,
29 ২৯ এস, দেখো একজন মানুষ আমি যা কিছু আজ পর্যন্ত করেছি তিনি সব কিছুই আমাকে বলে দিলেন; তিনি কি সেই খ্রীষ্ট নন?
ମୁଁ ଯାହା ଯାହା କରିଅଛି, ସେହିସବୁ ସେ ମୋତେ କହିଲେ; ସେ କେଜାଣି ଖ୍ରୀଷ୍ଟ ହେବେ ପରା?
30 ৩০ তারা শহর থেকে বের হয়ে তাঁর কাছে আসলেন।
ଏଥିରେ ଲୋକେ ନଗରରୁ ବାହାରି ତାହାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଯିବାକୁ ଲାଗିଲେ।
31 ৩১ এর মধ্যে শিষ্যরা তাঁকে আবেদন করে বললেন, রব্বি, কিছু খেয়ে নিন।
ଇତିମଧ୍ୟରେ ଶିଷ୍ୟମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ଅନୁରୋଧ କରି କହିଲେ, ହେ ଗୁରୁ, ଭୋଜନ କରନ୍ତୁ।
32 ৩২ কিন্তু তিনি তাঁদের বললেন, আমার কাছে খাবার জন্য খাদ্য আছে যার সম্পর্কে তোমরা জান না।
କିନ୍ତୁ ସେ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେମାନେ ଯେଉଁ ଖାଦ୍ୟ ବିଷୟ ଜାଣ ନାହିଁ, ଭୋଜନ କରିବା ନିମନ୍ତେ ମୋହର ଏପରି ଖାଦ୍ୟ ଅଛି।”
33 ৩৩ সেইজন্য শিষ্যেরা একে অপরকে বলতে লাগলেন, কেউ তো ওনার খাবার জন্য কিছু আনেনি, এনেছে কি?
ତେଣୁ ଶିଷ୍ୟମାନେ ପରସ୍ପର କହିବାକୁ ଲାଗିଲେ, କେହି ତାହାଙ୍କୁ ଖାଦ୍ୟ ଆଣି ଦେଇଅଛି ପରା?
34 ৩৪ যীশু তাঁদের বললেন, আমার খাদ্য এই যে যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন যেন তাঁর ইচ্ছা পালন করি এবং তাঁর কাজ সম্পূর্ণ করি।
ଯୀଶୁ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ମୋହର ପ୍ରେରଣକର୍ତ୍ତାଙ୍କ ଇଚ୍ଛା ସାଧନ କରିବା ଓ ତାହାଙ୍କର କାର୍ଯ୍ୟ ସମାପ୍ତ କରିବା, ଏହା ହିଁ ମୋହର ଖାଦ୍ୟ।
35 ৩৫ তোমরা কি বল না, “এখনো চার মাস বাকি তারপরে শস্য কাটবার দিন আসবে? আমি তোমাদেরকে বলছি, চোখ তুলে শস্য ক্ষেতের দিকে তাকাও, শস্য পেকে গেছে, কাটার দিন হয়েছে।”
ଶସ୍ୟ କାଟିବାକୁ ଆହୁରି ଚାରି ମାସ ଅଛି, ଏହା କି ତୁମ୍ଭେମାନେ କହୁ ନାହଁ? ଦେଖ, ମୁଁ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ କହୁଅଛି, କ୍ଷେତ୍ରଗୁଡ଼ିକ ପ୍ରତି ଦୃଷ୍ଟିପାତ କର; ସେହିସବୁ କଟାଯିବା ନିମନ୍ତେ ପାଚିଗଲାଣି।
36 ৩৬ যে ফসল কাটে সে বেতন পায় এবং অনন্ত জীবনের জন্য ফল জড়ো করে রাখে; সুতরাং যে বীজ বোনে ও যে ফসল কাটে সবাই একসঙ্গে আনন্দ করে। (aiōnios g166)
ଏବେ ସୁଦ୍ଧା କଟାଳି ମୂଳ ପାଉଅଛି ଓ ଅନନ୍ତ ଜୀବନ ନିମନ୍ତେ ଫଳ ସଂଗ୍ରହ କରୁଅଛି, ଯେପରି ବୁଣାଳୀ ଓ କଟାଳି ଉଭୟ ମିଳି ଆନନ୍ଦ କରନ୍ତି। (aiōnios g166)
37 ৩৭ কারণ এই কথা সত্য যে, একজন বোনে অন্য একজন কাটে।
କାରଣ ଜଣେ ବୁଣେ ଓ ଅନ୍ୟ ଜଣେ କାଟେ, ଏହି କଥା ଏ ସମ୍ବନ୍ଧରେ ସତ୍ୟ।
38 ৩৮ আমি তোমাদের ফসল কাটতে পাঠালাম, যার জন্য তোমরা কোনো কাজ করনি; অন্য লোক পরিশ্রম করেছে এবং তোমরা তাদের পরিশ্রম করা ক্ষেতে ঢুকেছ।
ତୁମ୍ଭେମାନେ ଯାହା ନିମନ୍ତେ ପରିଶ୍ରମ କରି ନାହଁ, ତାହା କାଟିବା ପାଇଁ ମୁଁ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ପଠାଇଲି; ଅନ୍ୟମାନେ ପରିଶ୍ରମ କରିଅଛନ୍ତି, ଆଉ ତୁମ୍ଭେମାନେ ସେମାନଙ୍କ ପରିଶ୍ରମର ଫଳ ପାଉଅଛ।”
39 ৩৯ সেই শহরের শমরীয়েরা অনেকে তাঁতে বিশ্বাস করল কারণ সেই স্ত্রীলোকটী সাক্ষ্য দিয়েছিল যে, আমি যা কিছু আজ পর্যন্ত করেছি তিনি আমাকে সব কিছুই বলে দিয়েছেন।
ମୁଁ ଯାହା ଯାହା କରିଅଛି, ସେହିସବୁ ସେ ମୋତେ କହିଲେ ବୋଲି ଯେଉଁ ସ୍ତ୍ରୀଲୋକ ସାକ୍ଷ୍ୟ ଦେଇଥିଲା, ତାହାର କଥା ହେତୁ ସେହି ନଗରର ଶମିରୋଣୀୟମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଅନେକେ ତାହାଙ୍କଠାରେ ବିଶ୍ୱାସ କଲେ।
40 ৪০ সুতরাং সেই শমরীয়েরা যখন তাঁর কাছে আসল, তারা তখন তাঁকে অনুরোধ করল যেন তিনি তাদের সঙ্গে থাকেন এবং তাতে তিনি দুই দিন সেখানে ছিলেন।
ଅତଏବ, ସେହି ଶମିରୋଣୀୟମାନେ ତାହାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସି ସେମାନଙ୍କ ସହିତ ରହିବା ନିମନ୍ତେ ତାହାଙ୍କୁ ଅନୁରୋଧ କଲେ, ଆଉ ସେ ଦୁଇ ଦିନ ସେ ସ୍ଥାନରେ ରହିଲେ।
41 ৪১ এবং আরও অনেক লোক তাঁর কথা শুনে বিশ্বাস করল;
ପୁଣି, ତାହାଙ୍କ ବାକ୍ୟ ହେତୁ ଆହୁରି ଅନେକ ଲୋକ ବିଶ୍ୱାସ କଲେ।
42 ৪২ তারা সেই স্ত্রীলোককে বলতে লাগল, আমরা যে বিশ্বাস করছি সে শুধুমাত্র তোমার কথা শুনে নয়, কারণ আমরা নিজেরা শুনেছি ও এখন জানতে পেরেছি যে, ইনি হলেন প্রকৃত জগতের ত্রাণকর্ত্তা।
ଆଉ, ସେମାନେ ସେହି ସ୍ତ୍ରୀଲୋକକୁ କହିଲେ, ଏବେ ତୁମ୍ଭ କଥା ହେତୁ ଆମ୍ଭେମାନେ ବିଶ୍ୱାସ କରୁ ନାହୁଁ, ବରଂ ଆମ୍ଭେମାନେ ନିଜେ ନିଜେ ଶୁଣିଅଛୁ, ପୁଣି, ଏ ଯେ ପ୍ରକୃତରେ ଜଗତର ତ୍ରାଣକର୍ତ୍ତା, ଏହା ଆମ୍ଭେମାନେ ଜାଣିଅଛୁ।
43 ৪৩ সেই দুই দিনের র পর তিনি সেখান থেকে বেরিয়ে গালীলে যাবার জন্য রওনা দিলেন।
ସେହି ଦୁଇ ଦିନ ପରେ ସେ ସେଠାରୁ ବାହାରି ଗାଲିଲୀକୁ ଗଲେ।
44 ৪৪ কারণ যীশু নিজে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন যে, ভবিষ্যৎ বক্তা তাঁর নিজের দেশে সম্মান পান না।
କାରଣ ଭାବବାଦୀ ସ୍ୱଦେଶରେ ଆଦର ପାଆନ୍ତି ନାହିଁ ବୋଲି ଯୀଶୁ ଆପେ ସାକ୍ଷ୍ୟ ଦେଲେ।
45 ৪৫ যখন তিনি গালীলে আসলেন তখন গালীলীয়েরা তাঁকে সাদরে গ্রহণ করেছিল, যিরূশালেমে পর্বের দিনের তিনি যা কিছু করেছিলেন, সে সব তারা দেখেছিল; কারণ তারাও সেই পর্ব্বে গিয়েছিল।
ପୁଣି, ସେ ଗାଲିଲୀକୁ ଆସନ୍ତେ, ପର୍ବ ସମୟରେ ସେ ଯିରୂଶାଲମ ସହରରେ ଯାହା ଯାହା କରିଥିଲେ, ସେହିସବୁ ଦେଖିଥିବାରୁ ଗାଲିଲୀୟମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ଗ୍ରହଣ କଲେ, ଯେଣୁ ସେମାନେ ମଧ୍ୟ ପର୍ବକୁ ଯାଇଥିଲେ।
46 ৪৬ পরে তিনি আবার গালীলের সেই কান্না শহরে আসলেন, যেখানে তিনি জলকে আঙ্গুর রস বানিয়েছিলেন। সেখানে একজন রাজকর্মী ছিলেন যাঁর ছেলে কফরনাহূমে অসুস্থ ছিল।
ଏଥିମଧ୍ୟରେ ଗାଲିଲୀର ଯେଉଁ କାନ୍ନା ନଗରରେ ସେ ଜଳକୁ ଦ୍ରାକ୍ଷାରସ କରିଥିଲେ, ସେ ସ୍ଥାନକୁ ସେ ପୁନର୍ବାର ଗଲେ। ଆଉ ଜଣେ ରାଜକର୍ମଚାରୀ ଥିଲେ, ତାହାଙ୍କ ପୁତ୍ର କଫର୍ନାହୂମରେ ପୀଡ଼ିତ ଥିଲା।
47 ৪৭ যখন তিনি শুনলেন যীশু যিহূদিয়া থেকে গালীলে এসেছেন তিনি তাঁর কাছে গেলেন এবং অনুরোধ করলেন যেন তিনি আসেন এবং তাঁর ছেলেকে সুস্থ করেন যে প্রায় মরে যাবার মত হয়েছিল।
ଯୀଶୁ ଯିହୂଦିୟା ପ୍ରଦେଶରୁ ଗାଲିଲୀକୁ ବାହାରି ଆସିଅଛନ୍ତି, ଏହା ଶୁଣି ସେ ତାହାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଯାଇ ସେ ଯେପରି ଆସି ତାହାଙ୍କ ପୁତ୍ରକୁ ସୁସ୍ଥ କରନ୍ତି, ଏଥିପାଇଁ ତାହାଙ୍କୁ ଅନୁରୋଧ କରିବାକୁ ଲାଗିଲେ, କାରଣ ସେ ମୃତବତ୍‍ ହୋଇଥିଲା।
48 ৪৮ তখন যীশু তাঁকে বললেন, চিহ্ন এবং বিষ্ময়জনক কাজ যতক্ষণ না দেখ, তোমরা বিশ্বাস করবে না।
ସେଥିରେ ଯୀଶୁ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଚିହ୍ନ ଓ ଅଦ୍ଭୁତ କର୍ମମାନ ନ ଦେଖିଲେ ତୁମ୍ଭେମାନେ କୌଣସି ପ୍ରକାରେ ବିଶ୍ୱାସ କରିବ ନାହିଁ।”
49 ৪৯ সেই রাজকর্মী তাঁকে বললেন, হে প্রভু আমার ছেলেটা মরার আগে আসুন।
ରାଜକର୍ମଚାରୀ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, ହେ ପ୍ରଭୁ, ମୋହର ପିଲାଟି ମରିବା ପୂର୍ବରୁ ଆସନ୍ତୁ।
50 ৫০ যীশু তাঁকে বললেন যাও, তোমার ছেলে বেঁচে গেছে। সেই লোকটিকে যীশু যে কথা বললেন তিনি তা বিশ্বাস করলেন এবং তাঁর নিজের রাস্তায় চলে গেলেন।
ଯୀଶୁ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଯାଅ, ତୁମ୍ଭର ପୁଅ ବଞ୍ଚିବ।” ଯୀଶୁ ସେହି ବ୍ୟକ୍ତିଙ୍କୁ ଯେଉଁ ବାକ୍ୟ କହିଲେ, ସେ ତାହା ବିଶ୍ୱାସ କରି ଚାଲିଗଲେ।
51 ৫১ যখন তিনি যাচ্ছিলেন, সেই দিনে তাঁর চাকরেরা তাঁর কাছে এসে বলল আপনার ছেলেটি বেঁচে গেছে।
ପୁଣି, ସେ ଯାଉ ଯାଉ ତାହାଙ୍କ ଦାସମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ଭେଟି ତାଙ୍କର ପୁତ୍ର ବଞ୍ଚିଲାଣି ବୋଲି କହିଲେ।
52 ৫২ তখন তিনি তাদের কাছে জিজ্ঞাসা করলেন কোন দিন তার সুস্থ হওয়া শুরু হয়েছিল? তারা তাঁকে বলল, কাল প্রায় দুপুর একটার দিনের তার জ্বর ছেড়ে গিয়েছে।
ତେଣୁ କେଉଁ ଦଣ୍ଡରେ ତାହାର ସୁସ୍ଥତା ହେଲା, ତାହା ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ପଚାରିଲେ। ସେଥିରେ ସେମାନେ ତାହାଙ୍କୁ କହିଲେ, କାଲି ଅପରାହ୍ନ ପ୍ରାୟ ଗୋଟାଏ ବେଳେ ତାହାକୁ ଜ୍ୱର ଛାଡ଼ିଗଲା।
53 ৫৩ তখন পিতা বুঝতে পারলেন, যীশু সেই ঘন্টাতেই তাঁকে বলেছিলেন, তোমার ছেলে বেঁচে গেছে; সুতরাং তিনি নিজে ও তাঁর পরিবারের সবাই বিশ্বাস করলেন।
ଏଥିରେ ପିତା ବୁଝିଲେ ଯେ, ଯୀଶୁ ଯେଉଁ ଦଣ୍ଡରେ “ତୁମ୍ଭର ପୁତ୍ର ବଞ୍ଚିଲାଣି” ବୋଲି ତାହାଙ୍କୁ କହିଥିଲେ, ଠିକ୍ ସେହି ସମୟରେ ଏହା ଘଟିଥିଲା। ଆଉ, ସେ ଆପେ ଓ ତାହାଙ୍କ ସମସ୍ତ ପରିବାର ବିଶ୍ୱାସ କଲେ।
54 ৫৪ যিহূদিয়া থেকে গালীলে আসবার পর যীশু আবার এই দ্বিতীয়বার আশ্চর্য্য কাজ করলেন।
ଯିହୂଦିୟା ପ୍ରଦେଶରୁ ପୁର୍ନବାର ଗାଲିଲୀ ପ୍ରଦେଶକୁ ଆସି ଯୀଶୁ ଏହି ଦ୍ୱିତୀୟ ଆଶ୍ଚର୍ଯ୍ୟକର୍ମ ସାଧନ କଲେ।

< যোহন 4 >