< ইয়োবের বিবরণ 9 >

1 তারপর ইয়োব উত্তর দিলেন এবং বললেন,
ଏଥିରେ ଆୟୁବ ଉତ୍ତର କରି କହିଲା,
2 বাস্তবিক, আমি জানি যে এটাই সত্যি। কিন্তু কি করে একজন লোক ঈশ্বরের কাছে ধার্মিক হতে পারে?
“ଏହା ସତ୍ୟ ବୋଲି ମୁଁ ନିଶ୍ଚୟ ଜାଣେ; ମାତ୍ର କିପରି ମନୁଷ୍ୟ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ନିକଟରେ ଧାର୍ମିକ ହୋଇପାରେ?
3 যদি সে ঈশ্বরের সঙ্গে তর্ক করতে চায়, সে তাঁকে হাজার বারেও একবার উত্তর দিতে পারে না।
ସେ ତାହା ସଙ୍ଗେ ବାଦାନୁବାଦ କରିବାକୁ ଇଚ୍ଛା କଲେ, ମନୁଷ୍ୟ ତାହାଙ୍କୁ ସହସ୍ର କଥା ମଧ୍ୟରୁ ଗୋଟିକର ଉତ୍ତର ଦେଇ ପାରିବ ନାହିଁ।
4 ঈশ্বর হৃদয়ে জ্ঞানী এবং বলশালী শক্তিতে; কে কবে তাঁর বিরুদ্ধে নিজেকে কঠিন করছে এবং সফল হয়েছে?
ସେ ମନରେ ଜ୍ଞାନବାନ ଓ ବଳରେ ପରାକ୍ରାନ୍ତ; କିଏ ତାହାଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଆପଣାକୁ ପ୍ରବଳ କରି ମଙ୍ଗଳ ପାଇଅଛି?
5 তিনি যিনি পাহাড় সরিয়ে দেন কাউকে সাবধান না করেই, যখন তিনি তাঁর রাগে তাদের উল্টিয়ে ফেলেন,
ସେ ପର୍ବତଗଣକୁ ସ୍ଥାନାନ୍ତର କରନ୍ତି, ସେ ଆପଣା କ୍ରୋଧରେ ସେମାନଙ୍କୁ ଓଲଟାଇ ପକାଇବା ବେଳେ ସେମାନେ ତାହା ଜାଣନ୍ତି ନାହିଁ।
6 তিনি যিনি পৃথিবীকে তার জায়গা থেকে নাড়ান এবং তার ভিত গুলো কাঁপান।
ସେ ପୃଥିବୀକୁ ସ୍ୱ ସ୍ଥାନରୁ ହଲାଇ ଦିଅନ୍ତି ଓ ତହିଁର ସ୍ତମ୍ଭମାନ ଟଳଟଳ ହୁଏ।
7 ইনি সেই একই ঈশ্বর যিনি সূর্যকে উঠতে বারণ করেন এবং তা ওঠেনি এবং যিনি তারাদের ঢেকে দিয়েছেন,
ସେ ବାରଣ କଲେ, ସୂର୍ଯ୍ୟ ଉଦିତ ହୁଏ ନାହିଁ ଓ ସେ ତାରାଗଣକୁ ବନ୍ଦ କରି ମୁଦ୍ରାଙ୍କିତ କରନ୍ତି।
8 যিনি নিজেই আকাশকে প্রসারিত করেন এবং যিনি সমুদ্রের ঢেউয়ের উপর হাঁটেন এবং তাদের শান্ত করেন,
ସେ ଏକାକୀ ଆକାଶମଣ୍ଡଳ ପ୍ରସାରନ୍ତି ଓ ସମୁଦ୍ରର ତରଙ୍ଗ ଉପରେ ଗମନ କରନ୍ତି।
9 যিনি সপ্তর্ষিমণ্ডল, কালপুরুষ, কৃত্তিকা (নক্ষত্র বিশেষ) এবং দক্ষিণে নক্ষত্রপুঞ্জ বানিয়েছেন।
ସେ ସପ୍ତର୍ଷି, ମୃଗଶୀର୍ଷ ଓ କୃତ୍ତିକା ଓ ଦକ୍ଷିଣସ୍ଥ ମଣ୍ଡଳ ସୃଷ୍ଟି କରନ୍ତି।
10 ১০ ইনি সেই একই ঈশ্বর যিনি মহান কার্য ও ধারণাতীত কাজ করেছেন, সত্যিই, অসংখ্য আশ্চর্য্য কাজ করেছেন।
ସେ ଅନୁଦ୍ଦେଶ୍ୟ ମହାକାର୍ଯ୍ୟ ଓ ଅସଂଖ୍ୟ ଆଶ୍ଚର୍ଯ୍ୟକ୍ରିୟା କରନ୍ତି।
11 ১১ দেখ, তিনি আমার কাছ থেকে যান এবং আমি তাঁকে দেখতে পাই না; তিনি পাশ দিয়ে চলে যান, কিন্তু আমি উপলদ্ধি করতে পারি না।
ଦେଖ, ସେ ମୋʼ ନିକଟରେ ଗମନ କରନ୍ତି, ମାତ୍ର ମୁଁ ତାହାଙ୍କୁ ଦେଖେ ନାହିଁ; ମଧ୍ୟ ସେ ଚାଲିଗଲେ, ମୁଁ ତାହାଙ୍କୁ ଚିହ୍ନେ ନାହିଁ।
12 ১২ যদি তিনি কোন ক্ষতিগ্রস্ত লোককে ধরেন, কে তাঁকে বারণ করবে? কে তাঁকে বলতে পারে, আপনি কি করছেন?
ଦେଖ, ସେ ଶିକାର ଧରିଲେ, କିଏ ତାହାଙ୍କୁ ନିବାରଣ କରିପାରେ? ତୁମ୍ଭେ କଅଣ କରୁଅଛ, ଏହା କିଏ ତାହାଙ୍କୁ କହିବ?
13 ১৩ ঈশ্বর তাঁর রাগ ফিরিয়ে নেবেন না; রাহাবের সাহায্যকারীরা তাঁর সামনে নত হয়।
ପରମେଶ୍ୱର ଆପଣା କ୍ରୋଧ ପ୍ରତ୍ୟାହାର କରିବେ ନାହିଁ; ରାହବର ସହାୟଗଣ ତାହାଙ୍କ ପାଦ ତଳେ ନତ ହୁଅନ୍ତି।
14 ১৪ আমি তাঁকে কত কম উত্তর দিতে পারি, আমি কেমন করে কথা বাছব তাঁর সঙ্গে তর্ক বিতর্ক করার জন্য?
ତେବେ ମୁଁ ତାହାଙ୍କୁ କେତେ ଅଳ୍ପ ଉତ୍ତର ଦେବି? ଓ ତାହାଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ଯୁକ୍ତି କରିବାକୁ ଆପଣା କଥା ବାଛିବି?
15 ১৫ এমনকি যদিও আমি ধার্মিক হই, আমি তাঁকে উত্তর দিতে পারব না; আমি শুধু আমার বিচারকের কাছে দয়ার জন্য বিনতি করতে পারি।
ମୁଁ ଧାର୍ମିକ ହେଲେ ହେଁ ତାହାଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦିଅନ୍ତି ନାହିଁ; ମୁଁ ଆପଣା ବିପକ୍ଷ ନିକଟରେ ବିନତି କରନ୍ତି।
16 ১৬ এমনকি যদিও আমি ডাকি এবং তিনি আমায় উত্তর দেন, আমি বিশ্বাস করতে পারব না যে তিনি আমার কথা শুনছিলেন।
ଯଦି ମୁଁ ଡାକିଥାʼନ୍ତି ଓ ସେ ମୋତେ ଉତ୍ତର ଦେଇଥାʼନ୍ତେ, ତେବେ ହେଁ ସେ ମୋʼ ରବରେ ମନୋଯୋଗ କଲେ ବୋଲି ମୁଁ ବିଶ୍ୱାସ କରନ୍ତି ନାହିଁ।
17 ১৭ কারণ তিনি আমায় প্রচণ্ড ঝড়ে ভেঙে ফেলেন এবং অকারণে আমার ক্ষত বৃদ্ধি করেন।
କାରଣ ସେ ବତାସରେ ମୋତେ ଭାଙ୍ଗି ପକାନ୍ତି ଓ ଅକାରଣରେ ମୋହର କ୍ଷତ ବୃଦ୍ଧି କରନ୍ତି।
18 ১৮ তিনি এমনকি আমায় শ্বাস নেওয়ারও অনুমতি দেননি; পরিবর্তে, তিনি আমায় তিক্ততায় পূর্ণ করেছেন।
ସେ ମୋତେ ନିଶ୍ୱାସ ମାରିବାକୁ ଦିଅନ୍ତି ନାହିଁ, ମାତ୍ର ମୋତେ ତିକ୍ତତାରେ ପୂର୍ଣ୍ଣ କରନ୍ତି।
19 ১৯ যদি আমরা শক্তির কথা বলি, কেন, তিনি ক্ষমতাশালী! এবং যদি আমরা ন্যায়বিচারের কথা বলি তিনি বলেন, কে আমায় প্রশ্ন করবে?
ଆମ୍ଭେମାନେ ବିକ୍ରମୀର ବଳର କଥା କହିଲେ, ଦେଖ, ସେ ଅଛନ୍ତି! ଓ ବିଚାରର କଥା କହିଲେ, କିଏ ମୋʼ ପାଇଁ ସମୟ ନିରୂପଣ କରିବ?
20 ২০ এমনকি যদিও আমি ধার্মিক হই, আমার নিজের মুখ আমায় দোষী করবে; এমনকি যদিও আমি নিখুঁত হই, তবুও এটা আমায় অপরাধী প্রমাণ করবে।
ମୁଁ ଧାର୍ମିକ ହେଲେ ହେଁ ମୋର ନିଜ ମୁଖ ମୋତେ ଦୋଷୀ କରିବ। ମୁଁ ସିଦ୍ଧ ହେଲେ ହେଁ ମୋତେ କୁଟିଳ ବୋଲି ତାହା ପ୍ରମାଣ କରିବ।
21 ২১ আমি সিদ্ধ, কিন্তু আমি আর আমার নিজের পরোয়া করি না; আমি নিজে আমার জীবনকে ঘৃণা করি।
ମୁଁ ସିଦ୍ଧ, ମୁଁ ଆପଣାକୁ ମାନ୍ୟ କରେ ନାହିଁ; ମୁଁ ଆପଣା ଜୀବନକୁ ତୁଚ୍ଛ କରେ।
22 ২২ সবই ত এক, এটা আমি কেন বলছি যে তিনি ধার্ম্মিককে এবং পাপীকে একসঙ্গে ধ্বংস করবেন।
ସବୁ ତ ସମାନ; ଏଥିପାଇଁ ମୁଁ କହେ, ସେ ସିଦ୍ଧ ଓ ଦୁଷ୍ଟକୁ ସଂହାର କରନ୍ତି।
23 ২৩ যদি চাবুক হঠাৎ হত্যা করে, তিনি নির্দোষের কষ্টে হাঁসবেন।
ଯଦି କୋରଡ଼ା ହଠାତ୍‍ ମାରି ପକାଏ, ସେ ନିର୍ଦ୍ଦୋଷର ପରୀକ୍ଷାରେ ହସିବେ।
24 ২৪ পৃথিবী পাপীদের হাতে দেওয়া হয়েছে; ঈশ্বর এর বিচারকদের মুখ ঢেকে দিয়েছেন। যদি তা না হয় তবে কে এটা করেছে, তাহলে তিনি কে?
ପୃଥିବୀ ଦୁଷ୍ଟମାନଙ୍କ ହସ୍ତରେ ସମର୍ପିତ ହୋଇଅଛି; ସେ ତହିଁର ବିଚାରକର୍ତ୍ତୃଗଣର ମୁଖ ଆଚ୍ଛାଦନ କରନ୍ତି; ଯଦି ସେ ନ କରନ୍ତି, ତେବେ ଆଉ କିଏ?
25 ২৫ পত্রবাহকের থেকেও আমার দিন গুলো দ্রুতগামী; আমার দিন গুলো উড়ে যায়; তারা কোথাও মঙ্গল দেখতে পায় না।
ମୋହର ଦିନସବୁ ଡାକ ଅପେକ୍ଷା ଶୀଘ୍ରଗାମୀ; ତାହାସବୁ ପଳାଇଯାଏ, କୌଣସି ମଙ୍ଗଳର ଦର୍ଶନ ପାଏ ନାହିଁ।
26 ২৬ তারা নলখাগড়ার নৌকার মত দ্রুত এবং তারা ঈগল পাখির মত দ্রুত যা হঠাৎ আক্রমণ করে শিকারের ওপর পড়ে।
ତାହାସବୁ ବେଗଗାମୀ ଜାହାଜ ପରି ଓ ଶିକାର ଉପରେ ଝାମ୍ପ ମାରିବା ଉତ୍କ୍ରୋଶ ପକ୍ଷୀ ପରି ଚାଲିଯାଏ।
27 ২৭ যদি আমি বলি যে আমি আমার অভিযোগের বিষয় ভুলে যাব, যে আমি আমার মুখের বিষন্নতা দূর করব এবং খুশি হব,
ଯଦି ମୁଁ କହେ, ‘ମୁଁ ଆପଣା ବିଳାପ ଭୁଲିଯିବି, ମୁଁ ଆପଣା ବିଷଣ୍ଣ ମୁଖ ଦୂର କରି ହୃଷ୍ଟଚିତ୍ତ ହେବି;’
28 ২৮ আমি আমার সব দুঃখের জন্য ভয় পাব কারণ আমি জানি যে তুমি আমায় নির্দোষ মনে করবে না।
ମୁଁ ଆପଣା ସକଳ ଦୁଃଖ ବିଷୟରେ ଭୀତ ହୁଏ, ମୁଁ ଜାଣେ, ତୁମ୍ଭେ ମୋତେ ନିର୍ଦ୍ଦୋଷ ଜ୍ଞାନ କରିବ ନାହିଁ।
29 ২৯ আমি দোষী হব; তাহলে কেন, আমি বৃথাই চেষ্টা করব?
ମୁଁ ଦୋଷୀକୃତ ହେବି; ତେବେ ମୁଁ କାହିଁକି ବୃଥା ପରିଶ୍ରମ କରୁଅଛି?
30 ৩০ যদি আমি নিজেকে বরফ জলে ধুই এবং আমার হাতকে চিরকালের মত সাবান দিয়ে পরিষ্কার করি।
ଯଦି ମୁଁ ହିମଜଳରେ ଆପଣାକୁ ଧୌତ କରେ ଓ ଆପଣା ହସ୍ତ ଅତିଶୟ ପରିଷ୍କାର କରେ,
31 ৩১ ঈশ্বর আমায় ডোবায় ডুবিয়ে দেবেন এবং আমার নিজের কাপড় আমাকে ঘৃণা করবে।
ତେବେ ହେଁ ତୁମ୍ଭେ ମୋତେ ଗର୍ତ୍ତରେ ମଗ୍ନ କରିବ ଓ ମୋହର ନିଜ ବସ୍ତ୍ର ମୋତେ ଘୃଣା କରିବ।
32 ৩২ কারণ ঈশ্বর মানুষ নন, যেমন আমি, যে আমি তাঁকে উত্তর দিতে পারি, যে আমরা একসঙ্গে তাঁর বিচারস্থানে আসতে পারি।
କାରଣ ସେ ମୋʼ ପରି ମନୁଷ୍ୟ ନୁହନ୍ତି ଯେ, ମୁଁ ତାହାଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେବି ଓ ଆମ୍ଭେମାନେ ଏକତ୍ର ବିଚାର ସ୍ଥାନକୁ ଆସିବା।
33 ৩৩ আমাদের মধ্যে কোন বিচারক নেই যে আমাদের দুজনের উপর হাত রাখবেন।
ଆମ୍ଭ ଦୁହିଁଙ୍କ ଉପରେ ହସ୍ତାର୍ପଣ କରିବାକୁ ସମର୍ଥ କୌଣସି ମଧ୍ୟସ୍ଥ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ନାହିଁ।
34 ৩৪ অন্য কোন বিচারক নেই যে ঈশ্বরের লাঠি আমার ওপর থেকে সরাতে পারে, যে তাঁর ভয়ানক ভীতি থেকে আমাকে সরিয়ে রাখে।
ସେ ମୋʼ ଠାରୁ ଆପଣା ଯଷ୍ଟି ଦୂର କରନ୍ତୁ ଓ ତାହାଙ୍କ ଭୟଙ୍କରତା ମୋତେ ଭୀତ ନ କରୁ;
35 ৩৫ তারপর আমি কি কথা বলব এবং তাঁকে ভয় করব না। কিন্তু এখন যা অবস্থা, আমি এটা করতে পারব না।
ତେବେ ମୁଁ ତାହାଙ୍କୁ ଭୟ ନ କରି କଥା କହିବି; କାରଣ ମୁଁ ନିଜେ ସେହିପରି ନୁହେଁ।

< ইয়োবের বিবরণ 9 >