< ইয়োবের বিবরণ 21 >

1 তারপর ইয়োব উত্তর করলেন এবং বললেন,
ଏଥିରେ ଆୟୁବ ଉତ୍ତର କରି କହିଲା,
2 “আমার কথা মনোযোগ দিয়ে শোন এবং এটাই তোমাদের সান্ত্বনা হোক।
“ମନୋଯୋଗ କରି ମୋʼ କଥା ଶୁଣ ଓ ତାହା ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ସାନ୍ତ୍ୱନା ହେଉ।
3 আমার প্রতি ধৈর্য্য ধর এবং আমিও কথা বলব; আমার কথা বলার পরে, আমার ওপর বিদ্রূপ কর।
ମୋତେ ଅନୁମତି ଦିଅ, ମୁଁ ମଧ୍ୟ କଥା କହିବି ଓ ମୁଁ କହିସାରିଲା ଉତ୍ତାରେ ଉପହାସ କରୁଥାଅ।
4 আমার জন্য, আমার অভিযোগ কি কোন মানুষের কাছে? কেন আমি ধৈর্যহীন হব না?
ମୋʼ ଗୁହାରି କʼଣ ମନୁଷ୍ୟ ନିକଟରେ? ତେବେ ମୁଁ କାହିଁକି ଅଧୈର୍ଯ୍ୟ ନୋହିବି?
5 আমার দিকে তাকাও এবং অবাক হবে এবং তোমাদের মুখের ওপর হাত দাও।
ମୋତେ ନିରୀକ୍ଷଣ କରି ଚମତ୍କୃତ ହୁଅ ଓ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ମୁଖରେ ଆପଣା ଆପଣା ହାତ ଦିଅ।
6 যখন আমি আমার কষ্টের বিষয়ে চিন্তা করি, আমি সমস্যায় পড়ি এবং আমার মাংস আতঙ্কিত হয়।
ମୁଁ ସ୍ମରଣ କଲେ ବ୍ୟାକୁଳ ହୁଏ ଓ ମୋʼ ଶରୀର କମ୍ପିତ ହୁଏ।
7 কেন পাপীরা বেঁচে থাকে, বৃদ্ধ হয় এবং পরাক্রমের শক্তিতে বৃদ্ধি পায়?
ଦୁଷ୍ଟମାନେ କାହିଁକି ଜୀବିତ ଥାʼନ୍ତି, ବୃଦ୍ଧ ହୁଅନ୍ତି ଓ ପରାକ୍ରମରେ ବର୍ଦ୍ଧିଷ୍ଣୁ ହୁଅନ୍ତି?
8 তাদের বংশধাররা তাদের চোখের সামনে তাদের সঙ্গে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে এবং তাদের সন্তানসন্ততিরা তাদের চোখের সামনে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে।
ସେମାନଙ୍କ ବଂଶ ସେମାନଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ସେମାନଙ୍କ ସାକ୍ଷାତରେ ଓ ସେମାନଙ୍କ ସନ୍ତାନସନ୍ତତି ସେମାନଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିଗୋଚରରେ ସ୍ଥିରୀକୃତ ହୁଅନ୍ତି।
9 তাদের বাড়িঘর ভয় থেকে নিরাপদ; না তাদের ওপর ঈশ্বরের লাঠি আছে।
ସେମାନଙ୍କ ଗୃହ ଭୟରୁ ରକ୍ଷିତ ଥାଏ, କିଅବା ସେମାନଙ୍କ ଉପରେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କର ଯଷ୍ଟି ନ ଥାଏ।
10 ১০ তাদের ষাঁড় বংশ বৃদ্ধি করে; তা এটা করতে ব্যর্থ হয় না; তাদের গরু বাচ্চা জন্ম দেয় এবং গাভীন তার বাছুর হারায় না।
ସେମାନଙ୍କ ବୃଷ ସଙ୍ଗମ କରି ନିଷ୍ଫଳ ହୁଏ ନାହିଁ; ସେମାନଙ୍କର ଗାଭୀ ପ୍ରସବ କରେ ଓ ଗର୍ଭପାତ କରେ ନାହିଁ।
11 ১১ তারা তাদের বাচ্চাদের পালের মত বাইরে পাঠায় এবং তাদের শিশুরা নাচে।
ସେମାନେ ଆପଣା ଆପଣା ବାଳକଗଣକୁ ପଲ ପରି ବାହାରେ ପଠାନ୍ତି ଓ ସେମାନଙ୍କ ସନ୍ତାନଗଣ ନୃତ୍ୟ କରନ୍ତି।
12 ১২ তারা তবলা ও বিনে গান করে এবং বাঁশির সুরে আনন্দ করে।
ସେମାନେ ତବଲା ଓ ବୀଣା ବଜାଇ ଗାନ କରନ୍ତି ଓ ବଂଶୀଧ୍ୱନିରେ ଆନନ୍ଦ କରନ୍ତି।
13 ১৩ তারা সৌভাগ্যে তাদের জীবন যাপন করে এবং তারা নিঃশব্দে (শান্তিপুর্বক) পাতালে নেমে যায়। (Sheol h7585)
ସେହି ଦୁଷ୍ଟମାନେ ସମୃଦ୍ଧିରେ ଆପଣା ଆପଣା ଦିନ କ୍ଷେପଣ କରନ୍ତି ଓ ଏକ ନିମିଷରେ ପାତାଳକୁ ଓହ୍ଲାଇଯାʼନ୍ତି। (Sheol h7585)
14 ১৪ তারা ঈশ্বরকে বলে, ‘আমাদের থেকে চলে যাও কারণ আমরা তোমার পথ জানতে চাই না।
ତଥାପି ସେମାନେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କୁ କହିଲେ, ‘ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିକଟରୁ ଦୂର ହୁଅ; କାରଣ ଆମ୍ଭେମାନେ ତୁମ୍ଭ ମାର୍ଗ ବିଷୟକ ଜ୍ଞାନ ବାଞ୍ଛା କରୁ ନାହୁଁ।
15 ১৫ সর্বশক্তিমান কে যে আমাদের তাঁর উপাসনা করা উচিত? যদি আমরা তাঁর কাছে প্রার্থনা করি তাহলে আমাদের কি লাভ হবে?’
ସର୍ବଶକ୍ତିମାନ କିଏ ଯେ, ଆମ୍ଭେମାନେ ତାହାଙ୍କର ସେବା କରିବା? ଓ ତାହାଙ୍କ ନିକଟରେ ପ୍ରାର୍ଥନା କଲେ, ଆମ୍ଭେମାନେ କି ଲାଭ ପାଇବା?’
16 ১৬ দেখ, তাদের উন্নতি কি তাদের হাতেই নেই? পাপীদের পরামর্শ আমার থেকে দূরে।
ଦେଖ, ସେମାନଙ୍କର ସୁଖ ସମୃଦ୍ଧି ସେମାନଙ୍କ ହସ୍ତରେ ନାହିଁ; ଦୁଷ୍ଟମାନଙ୍କ ମନ୍ତ୍ରଣା ମୋʼ ଠାରୁ ଦୂରରେ ଥାଏ।
17 ১৭ কতবার পাপীদের প্রদীপ নেভান হয় অথবা কতবার যে তাদের ওপর বিপদ আসে? কতবার এটা ঘটেছে যে ঈশ্বর তাঁর ক্রোধে তাদের কষ্ট ভাগ করেছেন?
କେତେ ଥର ଦୁଷ୍ଟମାନଙ୍କର ପ୍ରଦୀପ ନିଭାଯାଏ? ସେମାନଙ୍କ ବିପଦ ସେମାନଙ୍କ ଉପରେ ପଡ଼େ? ଓ ପରମେଶ୍ୱର ଆପଣା କ୍ରୋଧରେ କ୍ଳେଶ ବିତରଣ କରନ୍ତି?
18 ১৮ কতবার তারা বাতাসের সামনে শুকনো নাড়ার মত হয় অথবা তুষের মত হয় যে ঝড় উড়িয়ে নিয়ে যায়?
ସେମାନେ ବାୟୁ ଆଗରେ କୁଟା ପରି ଓ ବତାସରେ ଉଡ଼ନ୍ତା ତୁଷ ପରି ହୁଅନ୍ତି?
19 ১৯ তোমরা বল, ‘ঈশ্বর এক জনের অপরাধের দায় তার সন্তানদের জন্য রাখেছেন,’ তাকে নিজেকেই এটা ভোগ করতে দাও, যাতে সে জানতে পারে তার অপরাধ।
ତୁମ୍ଭେମାନେ କହୁଅଛ, ‘ପରମେଶ୍ୱର ତାହାର ସନ୍ତାନଗଣ ନିମନ୍ତେ ତାହାର ଅଧର୍ମ ସଞ୍ଚୟ କରନ୍ତି।’ ସେ ତାହାକୁ ହିଁ ପ୍ରତିଫଳ ଦେଉନ୍ତୁ, ତହିଁରେ ସେ ତାହା ଜାଣିବ।
20 ২০ তার চোখ তার নিজের ধ্বংস দেখুক এবং তাকে সর্বশক্তিমানের ক্রোধ পান করতে দাও।
ତାହାର ନିଜ ଚକ୍ଷୁ ତାହାର ବିନାଶ ଦେଖୁ ଓ ସେ ସର୍ବଶକ୍ତିମାନଙ୍କ କ୍ରୋଧ ପାନ କରୁ।
21 ২১ যখন তার মাসের সংখ্যা অর্ধেক করা হয়েছে, তখন কি কারণে সে তার পরিবারের বিষয়ে চিন্তা করে?
କାରଣ ମଧ୍ୟଭାଗରୁ ତାହାର ମାସ-ସଂଖ୍ୟା କଟାଗଲେ, ତାହାର ପଶ୍ଚାଦ୍‍ବର୍ତ୍ତୀ ବଂଶରେ କି ତାହାର କିଛି ସନ୍ତୋଷ ଥାଏ?
22 ২২ কেউ কি ঈশ্বরকে জ্ঞানের শিক্ষা দিতে পারে, যেহেতু যারা উচ্চ তিনি তাদেরও বিচার করেন?
ପରମେଶ୍ୱର ଊର୍ଦ୍ଧ୍ୱବାସୀମାନଙ୍କର ଶାସନ କରନ୍ତି, ଏଣୁ କେହି କି ତାହାଙ୍କୁ ଜ୍ଞାନ ଶିଖାଇବ?
23 ২৩ একজন মানুষ তার পূর্ণ শক্তিতে মারা যায়, একেবারে শান্তিতে এবং আরামে।
କେହି ସମ୍ପୂର୍ଣ୍ଣ ବିଶ୍ରାମ ଓ ଶାନ୍ତି ଭୋଗ କରି ବଳବିଶିଷ୍ଟ ହୋଇ ମରେ;
24 ২৪ তার ভান্ডার সকল দুধে পূর্ণ এবং তার হাড়ের মজ্জা সতেজ।
ତାହାର ସ୍ତନ ଦୁଗ୍ଧରେ ପରିପୂର୍ଣ୍ଣ ଓ ତାହାର ଅସ୍ଥିର ମେଦ ସତେଜ ଥାଏ।
25 ২৫ আরেকজন মানুষ প্রাণের তিক্ততায় মরে, যে কখনও ভাল কিছুর অভিজ্ঞতা করে নি।
ଆଉ, କେହି ପ୍ରାଣର ତିକ୍ତତାରେ ମରେ ଓ କେତେବେଳେ ମଙ୍ଗଳର ଆସ୍ୱାଦ ପାଏ ନାହିଁ।
26 ২৬ তারা সমানভাবে ধূলোয় শুয়ে পরবে; তাদের দুজনকেই পোকায় ঢাকে।
ଏମାନେ ଏକ ସମାନ ମାଟିରେ ଶୟନ କରନ୍ତି ଓ କୀଟ ସେମାନଙ୍କୁ ଆଚ୍ଛାଦନ କରେ।
27 ২৭ দেখ, আমি জানি তোমার চিন্তা এবং সেই পথ যাতে তোমরা আমার খারাপ চাও।
ଦେଖ, ମୁଁ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ବିଚାରସବୁ ଓ ମୋʼ ବିରୁଦ୍ଧରେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ଅନ୍ୟାୟକଳ୍ପିତ ସଂକଳ୍ପସବୁ ଜାଣେ।
28 ২৮ কারণ তোমরা বল, ‘রাজকুমারের বাড়ি এখন কোথায়? সেই তাঁবু কোথায় যাতে একদিন পাপীরা বাস করত?’
କାରଣ ତୁମ୍ଭେମାନେ କହୁଅଛ, ‘ସେହି ଅଧିପତିର ଗୃହ କାହିଁ? ଓ ସେହି ଦୁଷ୍ଟର ବସତି-ତମ୍ବୁ କାହିଁ?’
29 ২৯ তোমরা কি কখন পথিকদের জিজ্ঞাসা কর নি? তোমরা কি জান না সেই প্রমাণ তারা দিতে পারে,
ତୁମ୍ଭେମାନେ କʼଣ ପଥିକମାନଙ୍କୁ ପଚାରି ନାହଁ? ଓ ତୁମ୍ଭେମାନେ କʼଣ ସେମାନଙ୍କ ଲକ୍ଷଣ ଜାଣ ନାହିଁ ଯେ,
30 ৩০ দুষ্টকে ধ্বংসের দিন পর্যন্ত রাখা হয় এবং যাতে সে ক্রোধের দিনের র থেকে রক্ষা পায়?
ଦୁଷ୍ଟ ଲୋକ ବିପଦର ଦିନ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ରକ୍ଷିତ? ଓ ସେମାନେ କୋପର ଦିନ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଘେନାଯାʼନ୍ତି?
31 ৩১ দুষ্টের সামনে কে তার পথের জন্য তাকে দোষী করবে? সে যা করেছে তার জন্য কে তাকে প্রতিফল দেবে?
ତାହାର ସମ୍ମୁଖରେ କିଏ ତାହାର ପଥ ପ୍ରକାଶ କରିବ? ଓ କିଏ ତାହାର କୃତ କର୍ମର ଫଳ ତାହାକୁ ଦେବ?
32 ৩২ তবুও সে কবরে জন্ম নেবে; লোকেরা তার কবরের ওপর লক্ষ রাখবে।
ତଥାପି ସେ କବରକୁ ବହାଯିବ ଓ କବର ଉପରେ ପ୍ରହରୀ ରହିବ।
33 ৩৩ উপত্যকার মাটি তার কাছে মিষ্টি লাগবে; সমস্ত লোক তাকে অনুসরণ করবে, তার আগে অসংখ্য মানুষ যেমন সেখানে ছিল।
ଉପତ୍ୟକାର ମୃତ୍ତିକା ତାହା ପ୍ରତି ମିଷ୍ଟ ହେବ, ଯେପରି ତାହା ପୂର୍ବରେ ଅସଂଖ୍ୟ ଲୋକ, ସେପରି ତାହାର ପଶ୍ଚାତ୍‍ ସମସ୍ତ ଲୋକ ଗମନ କରିବେ।
34 ৩৪ নিরর্থক কোথায় তোমরা কেমন করে আমায় সান্ত্বনা দেবে, যেহেতু তোমাদের উত্তরে কিছুই নেই কিন্তু মিথ্যা রয়েছে?”
ତେବେ କିପରି ତୁମ୍ଭେମାନେ ମୋତେ ବୃଥାରେ ସାନ୍ତ୍ୱନା ଦେଉଅଛ, ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ଉତ୍ତରରେ ତ କେବଳ ମିଥ୍ୟା ଥାଏ।”

< ইয়োবের বিবরণ 21 >