< ইয়োবের বিবরণ 11 >

1 তারপর নামাথীয় সোফার উত্তর দিল এবং বলল,
তাতে নামাথীয়া চোফৰে উত্তৰ দিলে আৰু ক’লে,
2 “এত কথার কি উত্তর দেওয়া হবে না? বাচাল লোকটিকে কি বিশ্বাস করা হবে?
ইমান অধিক কথাৰ নো উত্তৰ দিয়া নাযায় নে? বহু কথা কোৱা মানুহক জানো নিৰ্দ্দোষী কৰা হ’ব?
3 তোমার গর্ব কি অন্যদের চুপ করিয়ে রাখবে? যখন তুমি আমাদের শিক্ষাকে উপহাস কর, কেউ কি তোমায় লজ্জা দেবে না?
তোমাৰ বলকনিয়ে জানো মানুহক নিমাত কৰিব? তুমি নিন্দা কৰিলে, কোনেও তোমাক লাজ নিদিব নে?
4 কারণ তুমি ঈশ্বরকে বলেছ, ‘আমার বিশ্বাস খাঁটি, আমি তোমার দৃষ্টিতে অনিন্দনীয়।’
কিয়নো তুমি কৈছা, “মোৰ মত ঠিক, আৰু মই তোমাৰ দৃষ্টিতে শুচি।”
5 কিন্তু, আহা, ঈশ্বর কথা বলবেন এবং তোমার বিরুদ্ধে মুখ খুলবেন;
কিন্তু অস, ঈশ্বৰে অনুগ্ৰহ কৰি কথা কোৱা হলে, আৰু তোমাৰ বিৰুদ্ধে নিজ মুখ মেলিলে;
6 তিনি তোমায় জ্ঞানের গোপন তথ্য দেখাবেন! কারণ তিনি পরস্পর বোঝাপড়ায় মহান। তবে জানো যে ঈশ্বর যা তোমার কাছ থেকে দাবি করেন তা তোমার অপরাধের যা প্রাপ্য তার থেকে কম দাবি করেন।
জ্ঞানৰ নিগূঢ় বিষয় প্ৰকাশ কৰিলে, ঈশ্বৰৰ বুদ্ধি-কৌশল যে অনেক প্ৰকাৰ, সেই বিষয়ে তেওঁ তোমাক জনোৱা হলে, কেনে ভাল আছিল! এই হেতুকে তুমি জানিবা যে, ঈশ্বৰে তোমাৰ অপৰাধৰ অধিক ভাগ এৰি পেলাইছে।
7 তুমি ঈশ্বরকে খোঁজার মধ্যে দিয়ে কি তাঁকে বুঝতে পার? তুমি কি সর্বশক্তিমানকে পুরোপুরি বুঝতে পার?
তুমি অনুসন্ধান কৰি ঈশ্বৰৰ তত্ত্ব পাব পাৰা নে? তুমি সৰ্ব্বশক্তিমান জনাৰ সম্পূৰ্ণ তত্ত্ব লাভ কৰিব পাৰা নে?
8 এই বিষয়টা আকাশের মত উঁচু; তুমি কি করতে পার? এটা পাতালের থেকেও গভীর; তুমি কি জানতে পার? (Sheol h7585)
সেয়ে আকশ-মণ্ডলৰ নিচিনা ওখ; তুমি কি কৰিব পাৰা? সেয়ে চিয়োলতকৈ অগাধ; তুমি কি জানিব পাৰা? (Sheol h7585)
9 এটার পৃথিবীর থেকেও অনেক লম্বা এবং সমুদ্রের থেকে চওড়া।
তাৰ পৰিমাণ পৃথিবীতকৈয়ো দীঘল, আৰু সমুদ্ৰতকৈয়ো বহল।
10 ১০ যদি তিনি সেখান দিয়ে যান এবং কাউকে আটকান, যদি তিনি কাউকে ডাকেন বিচারের জন্য, তবে কে তাঁকে থামাবে?
১০তেওঁ যদি পোনে পোনে আহে আৰু কোনোবা এজনক যদি আটক কৰি থয়, আৰু বিচাৰ-সভা পাতে, তেন্তে কোনে তেওঁক নিবাৰণ কৰিব পাৰে?
11 ১১ কারণ তিনি মিথ্যাবাদীদের জানেন; [যখন] তিনি অপরাধ দেখেন, তিনি কি তা লক্ষ করেন না?
১১কিয়নো তেওঁ দুষ্ট লোকক জানে, আৰু মনযোগ নিদিলেও তেওঁ অধৰ্ম দেখে।
12 ১২ কিন্তু বোকা লোকেদের কোন বুদ্ধি নেই; তারা জন্ম থেকে বুনো গাধার বাচ্চার সমান।
১২কিন্তু অসাৰ মানুহ জ্ঞনশূন্য, এনে কি, মনুষ্য জন্মৰে পৰা বনৰীয়া গাধৰ পোৱালিস্বৰূপ।
13 ১৩ কিন্তু ধর তুমি তোমার মনে স্থির করেছ এবং ঈশ্বরের দিকে তোমার হাত বাড়িয়ে দিয়েছ;
১৩তুমি যদি নিজৰ মন শুদ্ধ কৰা, আৰু তেওঁৰ ফাললৈ হাত মেলা,
14 ১৪ ধর তোমার হাতে অপরাধ ছিল, কিন্তু পরে তুমি তা তোমার থেকে অনেক দূরে সরিয়ে দিয়েছ এবং তোমার তাঁবুতে অধার্মিকতাকে বাস করতে দাওনি।
১৪কিন্তু হাতত অধৰ্ম থাকিলে, তাক দূৰ কৰা, আৰু দুষ্টতাক নিজ তম্বুত থাকিব নিদিবা;
15 ১৫ তাহলে তুমি নিশ্চই তোমার মুখ লজ্জাহীন ভাবে তুলতে পারবে; সত্যি, তুমি অপরিবর্তনীয় হবে এবং ভয় করবে না।
১৫তেন্তে তুমি অৱশ্যে নিষ্কলঙ্ক মুখ তুলিব পাৰিবা; এনে কি, সুস্থিৰে থাকিবা, ভয় নাপাবা,
16 ১৬ তুমি তোমার কষ্ট ভুলে যাবে; তুমি এটাকে শুধু জলের মত যা বয়ে চলে গেছে তার মত মনে করবে।
১৬কিয়নো তোমাৰ দুখ তুমি পাহৰি যাবা, ইয়াক বৈ গৈ নাইকিয়া হোৱা পানীৰ নিচিনা মনতে লাগিব।
17 ১৭ তোমার জীবন দুপুরের থেকে বেশি উজ্জ্বল হবে; যদিও সেখানে অন্ধকার ছিল, এটা সকালের মত হবে।
১৭তোমাৰ জীৱন দুপৰীয়াতকৈ নিৰ্ম্মল হ’ব, আৰু আন্ধাৰ হলেও, সেয়ে প্ৰভাতৰ নিচিনা হ’ব।
18 ১৮ তুমি নিরাপদে থাকবে কারণ সেখানে আশা আছে; সত্যি, তুমি নিজের ব্যপারে সন্তুষ্ট হবে এবং তুমি নিরাপদে বিশ্রাম নেবে।
১৮আশা থকা কাৰণে তুমি সাহিয়াল হবা; আৰু চাৰিওফালে বুজ-বিচাৰ লৈ নিশ্চিন্তমনে বিশ্ৰাম কৰিবা।
19 ১৯ আর তুমি শুয়ে পরবে এবং কেউ তোমাকে ভয় দেখাবে না; সত্যিই, অনেকে তোমার মঙ্গলকামনা করবে।
১৯তুমি শোওঁতে কোনেও তোমাক ভয় নেদেখুৱাব; বৰং অনেকে তোমাৰ আগত নিবেদন কৰিব।
20 ২০ কিন্তু পাপীদের চোখ নিস্তেজ হবে; তারা পালানোর পথ পাবে না; তাদের একমাত্র আশা হবে প্রাণত্যাগ করা।”
২০কিন্তু দুষ্টবোৰৰ চকু নিস্তেজ হ’ব, সিহঁতৰ আশ্ৰয় নষ্ট হব, আৰু প্ৰাণত্যাগেই সিহঁতৰ আশা হ’ব।

< ইয়োবের বিবরণ 11 >