< আদিপুস্তক 31 >

1 পরে তিনি লাবনের ছেলেদের এই কথা শুনতে পেলেন, যাকোব আমাদের বাবার সব কিছু কেড়ে নিয়েছে, আমাদের বাবার সম্পত্তি থেকে তার এই সব ঐশ্বর্য্য হয়েছে।
ପୁଣି, “ଯାକୁବ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପିତାଙ୍କର ସର୍ବସ୍ୱ ହରଣ କରିଅଛି ଓ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପିତାଙ୍କର ଧନରୁ ତାହାର ଏହି ସମସ୍ତ ଐଶ୍ୱର୍ଯ୍ୟ ହୋଇଅଛି,” ଲାବନର ପୁତ୍ରମାନଙ୍କର ଏହି କଥା ଯାକୁବ ଶୁଣିଲା।
2 আর যাকোব লাবনের মুখ দেখলেন, আর দেখ, তা আর তাঁর প্রতি আগের মত নয়।
ପୁଣି, ଲାବନ ତାହା ପ୍ରତି ପୂର୍ବ ପରି ନୁହେଁ, ଏହା ଯାକୁବ ତାହାର ମୁଖ ଦେଖି ବୁଝିଲା।
3 আর সদাপ্রভু যাকোবকে বললেন, “তুমি নিজের বাবার দেশে আত্মীয়দের কাছে ফিরে যাও, আমি তোমার সঙ্গী হব।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଯାକୁବକୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ପୈତୃକ ଦେଶରେ ଜ୍ଞାତିମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଫେରିଯାଅ, ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭର ସହବର୍ତ୍ତୀ ହେବା।”
4 তাই যাকোব লোক পাঠিয়ে মাঠে পশুদের কাছে রাহেল ও লেয়াকে ডেকে বললেন,
ଏଣୁ ଯାକୁବ କ୍ଷେତ୍ରରେ ପଶୁପଲ ନିକଟକୁ ରାହେଲ ଓ ଲେୟାକୁ ଡକାଇ କହିଲା,
5 আমি তোমাদের বাবার মুখ দেখে বুঝতে পারছি, তা আর আমার কাছে আগের মত নয়, কিন্তু আমার বাবার ঈশ্বর আমার সহবর্ত্তী রয়েছেন।
“ମୁଁ ଦେଖୁଅଛି, ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ପିତାଙ୍କର ମୁଖ ମୋʼ ପ୍ରତି ପୂର୍ବ ପରି ନୁହେଁ; ମାତ୍ର ମୋହର ପୈତୃକ ପରମେଶ୍ୱର ମୋହର ସହାୟ ଅଟନ୍ତି।
6 আর তোমরা নিজেরা জান, আমি যথাশক্তি তোমাদের বাবার দাসত্ব করেছি।
ମୁଁ ଆପଣାର ସବୁ ବଳ ଦେଇ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ପିତାଙ୍କର ଦାସ୍ୟକର୍ମ କରିଅଛି, ଏହା ତୁମ୍ଭେମାନେ ଜାଣ।
7 তোমার বাবা আমাকে প্রবঞ্চনা করে দশ বার আমার বেতন অন্যথা করেছেন; কিন্তু ঈশ্বর তাঁকে আমার ক্ষতি করতে দেননি।
ତଥାପି ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ପିତା ମୋତେ ପ୍ରବଞ୍ଚନା କରି ଦଶ ଥର ମୋହର ବେତନ ପରିବର୍ତ୍ତନ କରିଅଛନ୍ତି; ମାତ୍ର ପରମେଶ୍ୱର ତାଙ୍କୁ ମୋହର କ୍ଷତି କରିବାକୁ ଦେଇ ନାହାନ୍ତି।
8 কারণ যখন তিনি বলতেন, বিন্দুচিহ্নিত পশুরা তোমার বেতন স্বরূপ হবে, তখন সব পাল বিন্দু চিহ্নিত শাবক প্রসব করত এবং যখন বলতেন, দাগযুক্ত পশু সব তোমার বেতন স্বরূপ হবে, তখন মেষরা সব দাগযুক্ত শাবক প্রসব করত।
ଯେହେତୁ ‘ଚିତ୍ରବିଚିତ୍ର ପଶୁଗଣ ତୁମ୍ଭର ବେତନ ସ୍ୱରୂପ ହେବେ,’ ସେ ଆପେ ଯେତେବେଳେ ଏହି କଥା କହିଲେ, ସେତେବେଳେ ସମସ୍ତ ପଶୁ ଚିତ୍ରବିଚିତ୍ର ଛୁଆ ପ୍ରସବ କଲେ; ପୁଣି, ‘ରେଖାଙ୍କିତ ପଶୁଗଣ ତୁମ୍ଭର ବେତନ ସ୍ୱରୂପ ହେବେ,’ ସେ ଯେତେବେଳେ ଏହା କହିଲେ, ସେତେବେଳେ ସମସ୍ତ ପଶୁ ରେଖାଙ୍କିତ ଛୁଆ ପ୍ରସବ କଲେ।
9 এভাবে ঈশ্বর তোমাদের বাবার পশুধন নিয়ে আমাকে দিয়েছেন।”
ଏହିରୂପେ ପରମେଶ୍ୱର ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ପିତାଙ୍କର ପଶୁଧନ ନେଇ ମୋତେ ଦେଲେ।
10 ১০ পশুদের গর্ভধারনের দিনের আমি স্বপ্নে চোখ তুলে দেখলাম, আর দেখ, পালের মধ্যে স্ত্রী পশুদের উপরে যত পুরুষ পশু উঠছে, সকলেই দাগযুক্ত ও চিত্রবিচিত্র।
କାରଣ ପଶୁମାନଙ୍କ ଗର୍ଭଧାରଣ ସମୟରେ ମୁଁ ସ୍ୱପ୍ନରେ ଅନାଇ ଦେଖିଲି, ଦେଖ, ପଲ ସଙ୍ଗମକାରୀ ସମସ୍ତ ଛାଗଳ ରେଖାଙ୍କିତ ଓ ଚିତ୍ରବିଚିତ୍ର ଓ ବିନ୍ଦୁଚିହ୍ନିତ।
11 ১১ তখন ঈশ্বরের দূত স্বপ্নে আমাকে বললেন, “হে যাকোব;” আর আমি বললাম, “দেখুন, এই আমি।”
ସେତେବେଳେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଦୂତ ସ୍ୱପ୍ନରେ ମୋତେ ‘ଯାକୁବ’ ବୋଲି ଡାକନ୍ତେ, ମୁଁ କହିଲି, ‘ଦେଖନ୍ତୁ, ମୁଁ ଏଠାରେ।’
12 ১২ তিনি বললেন, “তোমার চোখ তুলে দেখ, স্ত্রীপশুদের ওপরে যত পুরুষ পশু উঠছে, সকলেই রেখাঙ্কিত, দাগযুক্ত ও চিত্রবিচিত্র; কারণ, লাবন তোমার প্রতি যা যা করে, তা সবই আমি দেখলাম।
ତହିଁରେ ସେ କହିଲେ, ‘ଏବେ ଅନାଇ ଦେଖ, ପଲ ସଙ୍ଗମକାରୀ ସମସ୍ତ ଛାଗଳ ରେଖାଙ୍କିତ, ଚିତ୍ରବିଚିତ୍ର ଓ ବିନ୍ଦୁଚିହ୍ନିତ; ଯେହେତୁ ତୁମ୍ଭ ପ୍ରତି ଲାବନ ଯେରୂପ ବ୍ୟବହାର କରଇ, ତାହା ଆମ୍ଭେ ଦେଖିଲୁ।
13 ১৩ যে জায়গায় তুমি স্তম্ভের অভিষেক ও আমার কাছে মানত করেছ, সেই বৈথেলের ঈশ্বর আমি; এখন উঠ, এই দেশ ত্যাগ করে নিজের জন্মভূমিতে ফিরে যাও।”
ଯେଉଁଠାରେ ତୁମ୍ଭେ ଗୋଟିଏ ସ୍ତମ୍ଭ ଅଭିଷେକ କରିଅଛ ଓ ଆମ୍ଭ ନିକଟରେ ମାନତ କରିଅଛ, ସେହି ବେଥେଲ୍‍ର ପରମେଶ୍ୱର ଆମ୍ଭେ; ଏବେ ଉଠି ଏହି ଦେଶ ପରିତ୍ୟାଗ କରି ଆପଣା ଜ୍ଞାତିମାନଙ୍କ ଦେଶକୁ ଫେରିଯାଅ!’”
14 ১৪ তখন রাহেল ও লেয়া উত্তর করে তাঁকে বললেন, “বাবার বাড়িতে আমাদের কি আর কিছু অংশ ও অধিকার আছে?
ତହିଁରେ ରାହେଲ ଓ ଲେୟା ଉତ୍ତର କଲେ, “ପିତାଙ୍କ ଗୃହରେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର କି ଆଉ କିଛି ବାଣ୍ଟ ଓ ଅଧିକାର ଅଛି?
15 ১৫ আমরা কি তাঁর কাছে বিদেশীদের মতো না? তিনি তো আমাদেরকে বিক্রি করেছেন এবং আমাদের রূপা নিজে ভোগ করেছেন।
ଆମ୍ଭେମାନେ କି ତାଙ୍କ ନିକଟରେ ବିଦେଶିନୀ ରୂପେ ଗଣ୍ୟ ନୋହୁଁ? ଯେହେତୁ ସେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ବିକ୍ରି କରି ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ମୂଲ୍ୟ ସମ୍ପୂର୍ଣ୍ଣ ରୂପେ ଭୋଗ କରିଅଛନ୍ତି।
16 ১৬ ঈশ্বর আমাদের বাবা থেকে যে সব সম্পত্তি কেড়ে নিয়েছেন, সে সবই আমাদের ও আমাদের ছেলে মেয়েদের। তাই ঈশ্বর তোমাকে যা কিছু বলেছেন, তুমি তাই কর।”
ଏହେତୁ ପରମେଶ୍ୱର ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପିତାଙ୍କଠାରୁ ଯେଉଁସବୁ ଧନ ନେଇଅଛନ୍ତି, ସେହି ସବୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ଓ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ସନ୍ତାନଗଣର। ଏଣୁ ପରମେଶ୍ୱର ତୁମ୍ଭକୁ ଯାହା କହିଲେ, ତୁମ୍ଭେ ତାହା କର।”
17 ১৭ তখন যাকোব উঠে আপন ছেলেদের ও স্ত্রীদেরকে উটে চড়িয়ে আপনার উপার্জিত সমস্ত পশুধন,
ତହୁଁ ଯାକୁବ ଉଠି ଆପଣା ସନ୍ତାନଗଣ ଓ ଭାର୍ଯ୍ୟାମାନଙ୍କୁ ଓଟ ଉପରେ ବସାଇଲା;
18 ১৮ অর্থাৎ পদ্দন অরামে যে পশু ও যে সম্পত্তি উপার্জন করেছিলেন, তা নিয়ে কনান দেশে নিজের বাবা ইসহাকের কাছে যাত্রা করলেন।
ପୁଣି, ଆପଣା ଉପାର୍ଜ୍ଜିତ ପଶ୍ୱାଦି ସକଳ ଧନ, ଅର୍ଥାତ୍‍, ପଦ୍ଦନ୍‍ ଅରାମରେ ଯେଉଁ ପଶୁ ଓ ଯେଉଁ ସମ୍ପତ୍ତି ଉପାର୍ଜ୍ଜନ କରିଥିଲା, ତାହା ଘେନି କିଣାନ ଦେଶରେ ଆପଣା ପିତା ଇସ୍‌ହାକ ନିକଟକୁ ପ୍ରସ୍ଥାନ କଲା।
19 ১৯ সে দিন লাবন ভেড়ার লোম কাটতে গিয়েছিলেন; তখন রাহেল নিজের বাবার ঠাকুরগুলাকে চুরি করলেন।
ସେହି ସମୟରେ ଲାବନ ମେଷର ଲୋମ ଛେଦନ କରିବାକୁ ଯାଇଥିଲା; ପୁଣି, ରାହେଲ ଆପଣା ପିତାଙ୍କର ଠାକୁରମାନଙ୍କୁ ହରଣ କଲା।
20 ২০ আর যাকোব নিজের পালানোর কোনো খবর না দিয়ে অরামীয় লাবণকে ঠকালেন।
ଆଉ ଯାକୁବ ଆପଣା ପଳାୟନର କୌଣସି ସମ୍ବାଦ ନ ଦେଇ ଅରାମୀୟ ଲାବନକୁ ପ୍ରବଞ୍ଚନା କଲା।
21 ২১ তিনি নিজের সর্বস্ব নিয়ে পালিয়ে গেলেন এবং উঠে [ফরাৎ] নদী পার হয়ে গিলিয়দ পর্বত সামনে রেখে চলতে লাগলেন।
ଏହି ପ୍ରକାରେ ସେ ଆପଣା ସର୍ବସ୍ୱ ଘେନି ପଳାୟନ କଲା, ପୁଣି, ଉଠି (ଫରାତ୍‍) ନଦୀ ପାର ହୋଇ ଗିଲୀୟଦ ପର୍ବତ ଆଡ଼େ ଦୃଷ୍ଟି କରି ଚାଲିଲା।
22 ২২ পরে তৃতীয় দিনের লাবন যাকোবের পালানোর খবর পেলেন
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ତୃତୀୟ ଦିବସରେ ଲାବନକୁ ଯାକୁବର ପଳାୟନ ସମ୍ବାଦ ଦିଆଗଲା।
23 ২৩ এবং নিজের আত্মীয়দেরকে সঙ্গে নিয়ে সাত দিনের র পথ তাঁর পেছনে গেলেন ও গিলিয়দ পর্বতে তাঁর দেখা পেলেন।
ତହିଁରେ ସେ ଆପଣା କୁଟୁମ୍ବମାନଙ୍କୁ ସଙ୍ଗେ ଘେନି ତାହାର ପଛେ ପଛେ ସାତ ଦିନର ବାଟ ଦୌଡ଼ିଯାଇ ଗିଲୀୟଦ ପର୍ବତ ନିକଟରେ ତାହାର ସଙ୍ଗ ଧରିଲା।
24 ২৪ কিন্তু ঈশ্বর রাতে স্বপ্নযোগে অরামীয় লাবনের কাছে উপস্থিত হয়ে তাঁকে বললেন, “সাবধান, যাকোবকে ভাল মন্দ কিছুই বোলো না।”
ମାତ୍ର ପରମେଶ୍ୱର ରାତ୍ରିକାଳେ ସ୍ୱପ୍ନରେ ଅରାମୀୟ ଲାବନ ନିକଟରେ ଉପସ୍ଥିତ ହୋଇ ତାହାକୁ କହିଲେ, “ସାବଧାନ, ଯାକୁବକୁ ଭଲ ମନ୍ଦ କିଛି କୁହ ନାହିଁ।”
25 ২৫ লাবন যখন যাকোবের দেখা পেলেন, তখন যাকোবের তাঁবু পর্বতের ওপরে স্থাপিত ছিল; তাতে লাবণও কুটুম্বদের সঙ্গে গিলিয়দ পর্বতের ওপরে তাঁবু স্থাপন করলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଲାବନ ଯାକୁବର ସଙ୍ଗ ଧରିଲା ସମୟରେ ଯାକୁବର ତମ୍ବୁ ପର୍ବତ ଉପରେ ସ୍ଥାପିତ ଥିଲା; ତହିଁରେ ଲାବନ ହିଁ କୁଟୁମ୍ବମାନଙ୍କ ସହିତ ଗିଲୀୟଦ ପର୍ବତରେ ତମ୍ବୁ ସ୍ଥାପନ କଲା।
26 ২৬ পরে লাবন যাকোবকে বললেন, “তুমি কেন এমন কাজ করলে? আমাকে ঠকিয়ে আমার যেমন তরোয়াল দিয়ে বন্দী বানানো হয় সেই বন্দিদের মত কেন আমার মেয়েদেরকে নিয়ে আসলে?
ପୁଣି, ଲାବନ ଯାକୁବକୁ କହିଲା, “ତୁମ୍ଭେ କାହିଁକି ଏହିପରି କର୍ମ କଲ? ମୋତେ ପ୍ରବଞ୍ଚନା କଲ, ପୁଣି, ମୋʼ କନ୍ୟାମାନଙ୍କୁ ଖଡ୍ଗଧୃତ ବନ୍ଦୀଲୋକଙ୍କ ପରି ଘେନି ଆସିଲ।
27 ২৭ তুমি আমাকে বঞ্চনা করে কেন গোপনে পালালে? কেন আমাকে খবর দিলে না? দিলে আমি তোমাকে উদযাপন ও গান এবং খঞ্জনির ও বীণার বাজনা দিয়ে বিদায় করতাম।
ତୁମ୍ଭେ ମୋତେ ପ୍ରବଞ୍ଚନା କରି କାହିଁକି ଗୋପନରେ ପଳାଇ ଆସିଲ? କାହିଁକି ମୋତେ ସମ୍ବାଦ ଦେଲ ନାହିଁ? ଦେଇଥିଲେ, ମୁଁ ତୁମ୍ଭକୁ ଆହ୍ଲାଦ ଓ ଗାୟନ, ପୁଣି, ତବଲା ଓ ବୀଣାବାଦ୍ୟ ସହିତ ବିଦାୟ କରିଥାʼନ୍ତି।
28 ২৮ তুমি আমার নাতি ও মেয়েদেরকে চুমু দিতে আমাকে দিলে না; এ মূর্খের কাজ করেছ।
ତୁମ୍ଭେ ମୋହର ପୁତ୍ରକନ୍ୟାମାନଙ୍କୁ ଚୁମ୍ବନ କରିବାକୁ ମଧ୍ୟ ମୋତେ ସୁଯୋଗ ଦେଲ ନାହିଁ, ଏ ଅତି ଅଜ୍ଞାତର କର୍ମ।
29 ২৯ তোমাদের ক্ষতি করতে আমার হাতে শক্তি আছে;” কিন্তু গত রাতে তোমাদের বাবার ঈশ্বর আমাকে বললেন, “সাবধান, যাকোবকে ভাল খারাপ কিছুই বল না।
ତୁମ୍ଭକୁ ହିଂସା କରିବାକୁ ମୋହର ହସ୍ତ ସମର୍ଥ ପ୍ରମାଣ, ମାତ୍ର ଗତରାତ୍ରି ତୁମ୍ଭର ପୈତୃକ ପରମେଶ୍ୱର ମୋତେ କହିଲେ, ସାବଧାନ, ଯାକୁବକୁ ଭଲ ମନ୍ଦ କିଛି କୁହ ନାହିଁ।
30 ৩০ আর এখন, তুমি দূরে চলে গেছ কারণ তুমি তোমার বাবার বাড়ির জন্য অনেক প্রত্যাশিত; কিন্তু আমার দেবতাদেরকে কেন চুরি করলে?”
ଆଉ ପିତୃଗୃହକୁ ଝୁରିବାରୁ ଯଦି ତୁମ୍ଭର ଯିବାର ଆବଶ୍ୟକ ହେଲା, ତେବେ ମୋହର ଦେବତାମାନଙ୍କୁ କାହିଁକି ଚୋରି କଲ?”
31 ৩১ যাকোব লাবনকে উত্তরে বললেন, “আমি ভয় পেয়েছিলাম; কারণ ভেবেছিলাম, যদি আপনি আমার কাছ থেকে আপনার মেয়েদেরকে জোর করে কেড়ে নেন।
ତହିଁରେ ଯାକୁବ ଲାବନକୁ ଉତ୍ତର କଲା, “ମୋହର ଭୟ ହେଲା; କାରଣ କେଜାଣି ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ ଠାରୁ ଆପଣା କନ୍ୟାଗଣଙ୍କୁ ବଳପୂର୍ବକ ଛଡ଼ାଇ ନେବ, ଏପରି ବିଚାର କଲି।
32 ৩২ আপনি যার কাছে আপনার দেবতাদেরকে পাবেন, সে বাঁচবে না। আমাদের আত্মীদের কাছে খোঁজ নিয়ে আমার কাছে আপনার যা আছে, তা নিন।” আসলে যাকোব জানতেন না যে, রাহেল সেগুলো চুরি করেছেন৷
ମାତ୍ର ତୁମ୍ଭେ ଯାହା ନିକଟରୁ ତୁମ୍ଭର ଦେବତାମାନଙ୍କୁ ପାଇବ, ସେ ବଞ୍ଚିବ ନାହିଁ; ମୋʼ ଠାରେ ତୁମ୍ଭର ଯାହା ଅଛି, ତାହା ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ କୁଟୁମ୍ବଗଣର ସାକ୍ଷାତରେ ଚିହ୍ନି କରି ନିଅ,” ଯେହେତୁ ଯାକୁବ ରାହେଲର ସେହି ଚୋରି କରିବା ବିଷୟ ଜାଣି ନ ଥିଲା।
33 ৩৩ তখন লাবন যাকোবের তাঁবুতে ও লেয়ার তাঁবুতে ও দুই দাসীর তাঁবুতে প্রবেশ করলেন, কিন্তু পেলেন না। পরে তিনি লেয়ার তাঁবু থেকে রাহেলের তাঁবুতে প্রবেশ করলেন।
ତହୁଁ ଲାବନ ଯାକୁବର ତମ୍ବୁଗୃହ ଓ ଲେୟାର ତମ୍ବୁଗୃହ ଓ ଦୁଇ ଦାସୀର ତମ୍ବୁଗୃହକୁ ଯାଇ ଅନ୍ୱେଷଣ କଲା; ମାତ୍ର ପାଇଲା ନାହିଁ। ଏଣୁ ସେ ଲେୟାର ତମ୍ବୁଗୃହ ଛାଡ଼ି ରାହେଲର ତମ୍ବୁଗୃହରେ ପ୍ରବେଶ କଲା।
34 ৩৪ কিন্তু রাহেল সেই ঠাকুরগুলাকে নিয়ে উটের গদীর ভেতরে রেখে তাদের ওপরে বসে ছিলেন; সে জন্য লাবন তাঁর তাঁবুর সব জায়গায় হাতড়ালেও তাদেরকে পেলেন না।
ମାତ୍ର ରାହେଲ ସେହି ଠାକୁରମାନଙ୍କୁ ନେଇ ଓଟର ହାଉଦା ଭିତରେ ରଖି ତହିଁ ଉପରେ ବସିଥିଲା। ତହିଁରେ ଲାବନ ତାହାର ତମ୍ବୁଗୃହର ସବୁ ସ୍ଥାନ ଖୋଜିଲେ ହେଁ ତାହା ପାଇଲା ନାହିଁ।
35 ৩৫ তখন রাহেল বাবাকে বললেন, “প্রভু, আপনার সামনে আমি উঠতে পারলাম না, এতে বিরক্ত হবেন না, কারণ আমার ঋতুচক্র চলছে।” এভাবে তিনি খোঁজ করলেও সেই ঠাকুরগুলাকে পেলেন না।
ସେତେବେଳେ ରାହେଲ ପିତାକୁ କହିଲା, “ମୁଁ ଆପଣଙ୍କ ଛାମୁରେ ଉଠି ପାରିଲି ନାହିଁ ବୋଲି ମୋହର ପ୍ରଭୁ କ୍ରୋଧ ନ କରନ୍ତୁ, କାରଣ ମୁଁ ସ୍ତ୍ରୀଧର୍ମିଣୀ ହୋଇଅଛି।” ଏହିରୂପେ ସେ ଅନ୍ୱେଷଣ କଲେ ହେଁ ଠାକୁରମାନଙ୍କୁ ପାଇଲା ନାହିଁ।
36 ৩৬ তখন যাকোব রেগে গিয়ে লাবনের সঙ্গে ঝগড়া করতে লাগলেন। যাকোব লাবনকে বললেন, “আমার অপরাধ কি, ও আমার পাপ কি যে, তুমি রেগে গিয়ে আমার পেছনে পেছনে দৌড়ে এসেছো?
ତହୁଁ ଯାକୁବ କ୍ରୋଧ ହୋଇ ଲାବନକୁ ଭର୍ତ୍ସନା କଲା; ପୁଣି, ଯାକୁବ ଲାବନକୁ ଉତ୍ତର କରି କହିଲା, “ମୋହର କି ଦୋଷ ଓ କି ପାପ ହେଲା ଯେ, ତୁମ୍ଭେ ପ୍ରଜ୍ୱଳିତ ହୋଇ ମୋʼ ପଛେ ପଛେ ଦୌଡ଼ି ଆସିଲ?
37 ৩৭ তুমি আমার সব জিনিসপত্র হাতড়িয়ে তোমার বাড়ির কোন জিনিস পেলে? আমার ও তোমার এই আত্মীয়দের সামনে তা রাখ, এরা উভয় পক্ষের বিচার করুন।
ତୁମ୍ଭେ ତ ମୋର ସବୁ ଦ୍ରବ୍ୟ ଖୋଜିଲ, ଆଉ ତୁମ୍ଭ ଗୃହର କୌଣସି ଦ୍ରବ୍ୟ ପାଇଲ କି? ତାହା ମୋହର ଓ ତୁମ୍ଭର ଏହି କୁଟୁମ୍ବମାନଙ୍କ ସାକ୍ଷାତରେ ରଖିଦିଅ, ଏମାନେ ଆମ୍ଭ ଦୁହିଁଙ୍କର ବିଚାର କରନ୍ତୁ।
38 ৩৮ এই কুড়ি বছর আমি তোমার কাছে আছি; তোমার ভেড়ীদের কি ছাগীদের গর্ভপাত হয়নি এবং আমি তোমার পালের ভেড়াদের খাইনি;
ଏହି କୋଡ଼ିଏ ବର୍ଷ ହେଲା ତୁମ୍ଭ ସଙ୍ଗରେ ରହିଲି। ତୁମ୍ଭର ମେଷୀ ଓ ଛାଗୀମାନଙ୍କର ଗର୍ଭପାତ ହୋଇ ନାହିଁ, କିଅବା ମୁଁ ତୁମ୍ଭ ପଲର ମେଣ୍ଢାମାନଙ୍କୁ ଖାଇ ନାହିଁ।
39 ৩৯ পশুতে ছিন্নভিন্ন করা ভেড়া তোমার কাছে আনতাম না; সে ক্ষতি নিজে স্বীকার করতাম; দিনের কিম্বা রাতে যা চুরি হত, তার পরিবর্তে তুমি আমার কাছ থেকে নিতে
ବରଞ୍ଚ ହିଂସ୍ରକ ଜନ୍ତୁ ଯାହାକୁ ଖଣ୍ଡିଆ କଲା, ତାହା ସୁଦ୍ଧା ତୁମ୍ଭ କତିକି ଆଣିଲି ନାହିଁ; ସେ କ୍ଷତି ଆପେ ସହିଲି; ଦିନରେ ଚୋରି ଯାଉ କି ରାତିରେ ଚୋରି ଯାଉ, ତାହା ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ ହାତରୁ ନେଲ।
40 ৪০ আমার এরকম দশা হত, আমি দিনের র তাপ ও রাতে শীত ভোগ করতাম, ঘুম আমার চোখ থেকে দূরে পালিয়ে যেত।
ଦିନରେ ଖରା, ରାତିରେ କାକର, ମୋତେ ଗ୍ରାସ କଲା; ମୋʼ ଆଖିରୁ ନିଦ ପଳାଇଗଲା; ଏହିପରି ମୁଁ ଥିଲି;
41 ৪১ এই কুড়ি বছর আমি তোমার বাড়িতে আছি; তোমার দুই মেয়ের জন্য চোদ্দ বছর, আর তোমার পশুদের জন্য ছয় বছর দাসবৃত্তি করেছি; এর মধ্যে তুমি দশ বার আমার বেতন অন্যথা করেছ।
ମୁଁ କୋଡ଼ିଏ ବର୍ଷ କାଳ ତୁମ୍ଭ ଘରେ ରହିଲି; ତୁମ୍ଭର ଦୁଇ ଝିଅ ନିମନ୍ତେ ଚଉଦ ବର୍ଷ ଓ ପଶୁମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ଛଅ ବର୍ଷ ଦାସ୍ୟକର୍ମ କଲି; ଏଥିମଧ୍ୟରେ ତୁମ୍ଭେ ଦଶ ଥର ମୋହର ବେତନ ପରିବର୍ତ୍ତନ କରିଅଛ।
42 ৪২ আমার বাবার ঈশ্বর, অব্রাহামের ঈশ্বর ও ইস্‌হাকের ভয়স্থান যদি আমার পক্ষ না হতেন, তবে অবশ্য এখন তুমি আমাকে খালি হাতে বিদায় করতে। ঈশ্বর আমার দুঃখ ও হাতের পরিশ্রম দেখেছেন, এ জন্য গত রাত্রে তোমাকে ধমকালেন।”
ମୋର ପୈତୃକ ପରମେଶ୍ୱର, ଅବ୍ରହାମର ପରମେଶ୍ୱର ଓ ଇସ୍‌ହାକର ଭୟସ୍ଥାନ ଯଦି ମୋହର ସହାୟ ହୋଇ ନ ଥାʼନ୍ତେ, ତେବେ ଅବଶ୍ୟ ଏବେ ତୁମ୍ଭେ ମୋତେ ଖାଲି ହାତରେ ବିଦାୟ କରିଥାʼନ୍ତ। ପରମେଶ୍ୱର ମୋହର ଦୁଃଖ ଓ ହସ୍ତର ପରିଶ୍ରମ ଦେଖିଅଛନ୍ତି; ଏଣୁ ଗତ ରାତ୍ରିରେ ତୁମ୍ଭକୁ ଧମକାଇଲେ।”
43 ৪৩ তখন লাবন উত্তর করে যাকোবকে বললেন, “এই মেয়েরা আমারই মেয়ে, এই ছেলেরা আমারই ছেলে এবং এই পশুরা আমারই পশু; যা যা দেখছ, এ সবই আমার। এখন আমার এই মেয়েদেরকে ও এদের প্রস্তুত এই ছেলেদের কে আমি কি করব?
ତହିଁରେ ଲାବନ ଯାକୁବକୁ ଉତ୍ତର କଲା, “ଏହି କନ୍ୟାମାନେ ମୋହର କନ୍ୟା ଓ ଏହି ବାଳକମାନେ ମୋହର ବାଳକ ଓ ଏହି ପଶୁପଲ ମୋହର ପଶୁପଲ, ପୁଣି, ଯାହା ଯାହା ଦେଖୁଅଛ, ସେହି ସବୁ ମୋହର; ଏହେତୁ ମୋହର ଏହି କନ୍ୟାମାନଙ୍କୁ ଓ ଏମାନଙ୍କ ପ୍ରସୂତ ସନ୍ତାନମାନଙ୍କୁ ମୁଁ କଅଣ କରିବି?
44 ৪৪ এস তোমাতে ও আমাতে নিয়ম স্থির করি, তা তোমার ও আমার সাক্ষী থাকবে।”
ଆସ, ଆମ୍ଭେ ଦୁହେଁ ନିୟମ ସ୍ଥିର କରୁ, ତାହା ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ସାକ୍ଷୀ ହେଉ।”
45 ৪৫ তখন যাকোব এক পাথর নিয়ে স্তম্ভরূপে স্থাপন করলেন।
ସେତେବେଳେ ଯାକୁବ ଖଣ୍ଡିଏ ପ୍ରସ୍ତର ଘେନି ସ୍ତମ୍ଭ ରୂପେ ସ୍ଥାପନ କଲା।
46 ৪৬ আর যাকোব নিজের আত্মীয়দেরকে বললেন, আপনারাও পাথর সংগ্রহ করুন। তাতে তাঁরা পাথর এনে এক রাশি করলেন এবং সেই জায়গায় ঐ রাশির কাছে ভোজন করলেন।
ପୁଣି, ଯାକୁବ ଆପଣା କୁଟୁମ୍ବମାନଙ୍କୁ କହିଲା, “ତୁମ୍ଭେମାନେ ପ୍ରସ୍ତର ସଂଗ୍ରହ କର;” ତହିଁରେ ସେମାନେ ପ୍ରସ୍ତର ଆଣି ଗୋଟିଏ ରାଶି କରନ୍ତେ, ସମସ୍ତେ ସେହି ସ୍ଥାନରେ ସେହି ରାଶି ଉପରେ ଭୋଜନ କଲେ।
47 ৪৭ আর লাবন তার নাম যিগর-সাহদূখা [সাক্ষি-রাশি] রাখলেন, কিন্তু যাকোব তার নাম গল-এদ [সাক্ষি-রাশি] রাখলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଲାବନ ତାହାର ନାମ ଯିଗର-ସାହଦୂଥା ରଖିଲା, ମାତ୍ର ଯାକୁବ ତାହାର ନାମ ଗଲୟଦ୍‍ (ସାକ୍ଷୀ ରାଶୀ) ରଖିଲା।
48 ৪৮ তখন লাবন বললেন, “এই রাশি আজ তোমার ও আমার সাক্ষী থাকল। এই জন্য তার নাম গিলিয়দ”
ସେତେବେଳେ ଲାବନ କହିଲା, “ଏହି ରାଶି ଆଜି ତୁମ୍ଭ ଆମ୍ଭର ସାକ୍ଷୀ ହୋଇ ରହିଲା;” ଏଥିପାଇଁ ତାହାର ନାମ ଗଲୟଦ୍‍ ଓ ମିସ୍ପା (ପ୍ରହରୀ-ସ୍ଥାନ) ରଖିଲା,
49 ৪৯ এছাড়া মিস্পা নামে [প্রহরী স্থান] রাখা গেল; কারণ তিনি বললেন, “আমরা পরস্পর অদৃশ্য হলে সদাপ্রভু আমার ও তোমার প্রহরী থাকবেন।
ଯେହେତୁ ସେ କହିଲା, “ଆମ୍ଭେମାନେ ପରସ୍ପର ଅଦୃଶ୍ୟ ହେଲେ, ସଦାପ୍ରଭୁ ମୋହର ଓ ତୁମ୍ଭର ପ୍ରହରୀ ଥିବେ।
50 ৫০ তুমি যদি আমার মেয়েদেরকে দুঃখ দাও আর যদি আমার মেয়ে ছাড়া অন্য স্ত্রীকে বিয়ে কর, তবে কোন মানুষ আমার কাছে থাকবে না বটে, কিন্তু দেখ, ঈশ্বর আমার ও তোমার সাক্ষী হবেন।”
ତୁମ୍ଭେ ଯଦି ମୋʼ କନ୍ୟାମାନଙ୍କୁ ଦୁଃଖ ଦେବ, ଅଥବା ମୋହର କନ୍ୟାମାନେ ଥାଉ ଥାଉ ଅନ୍ୟ ସ୍ତ୍ରୀମାନଙ୍କୁ ବିବାହ କରିବ, ତେବେ ସେହି ସମୟରେ କୌଣସି ମନୁଷ୍ୟ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ନ ଥିବ, ମାତ୍ର ଦେଖ, ପରମେଶ୍ୱର ଆମ୍ଭ ଓ ତୁମ୍ଭ ମଧ୍ୟରେ ସାକ୍ଷୀ ହେବେ।”
51 ৫১ লাবন যাকোবকে আর ও বললেন, “এই রাশি দেখ ও এই স্তম্ভ দেখ, আমার ও তোমার মধ্যে আমি এটা স্থাপন করলাম।
ଆହୁରି ଲାବନ ଯାକୁବକୁ କହିଲା, “ଏହି ରାଶି ଦେଖ, ପୁଣି, ଆମ୍ଭ ଦୁହିଁଙ୍କର ମଧ୍ୟବର୍ତ୍ତୀ ମୋହର ସ୍ଥାପିତ ଏହି ସ୍ତମ୍ଭ ଦେଖ।
52 ৫২ হিংসাভাবে আমিও এই রাশি পার হয়ে তোমার কাছে যাব না এবং তুমিও এই রাশি ও এই স্তম্ভ পার হয়ে আমার কাছে আসবে না, এর সাক্ষী এই রাশি ও এর সাক্ষী এই স্তম্ভ;
ମୁଁ ଅହିତ କରିବା ପାଇଁ ଏହି ରାଶି ପାର ହୋଇ ତୁମ୍ଭ ନିକଟକୁ ଯିବି ନାହିଁ, ମଧ୍ୟ ତୁମ୍ଭେ ଏହି ରାଶି ଓ ଏହି ସ୍ତମ୍ଭ ପାର ହୋଇ ମୋʼ ନିକଟକୁ ଆସିବ ନାହିଁ; ଏଥିର ସାକ୍ଷୀ ଏହି ରାଶି ଓ ଏଥିର ସାକ୍ଷୀ ଏହି ସ୍ତମ୍ଭ।
53 ৫৩ অব্রাহামের ঈশ্বর, নাহোরের ঈশ্বর ও তাঁদের বাবার ঈশ্বর আমাদের মধ্যে বিচার করবেন।” তখন যাকোব নিজের বাবা ইসহাকের ভয়স্থানের শপথ করলেন।
ଏହି ବିଷୟରେ ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ପରମେଶ୍ୱର, ନାହୋରର ପରମେଶ୍ୱର ଓ ସେମାନଙ୍କ ପୈତୃକ ପରମେଶ୍ୱର ଆମ୍ଭ ଓ ତୁମ୍ଭ ମଧ୍ୟରେ ବିଚାର କରିବେ,” ସେତେବେଳେ ଯାକୁବ ଆପଣା ପିତା ଇସ୍‌ହାକର ଭୟସ୍ଥାନର ଶପଥ କଲା।
54 ৫৪ পরে যাকোব সেই পর্বতে বলিদান করে আহার করতে নিজের আত্মীদের নিমন্ত্রণ করলেন, তাতে তারা ভোজন করে পর্বতে রাত্ কাটালেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେ ସେହି ପର୍ବତରେ ବଳିଦାନ କରି ଆହାର କରିବା ନିମନ୍ତେ ଆପଣା କୁଟୁମ୍ବମାନଙ୍କୁ ଡାକିଲା, ତହିଁରେ ସେମାନେ ଭୋଜନ କରି ପର୍ବତରେ ସାରାରାତ୍ରି ଯାପନ କଲେ।
55 ৫৫ পরে লাবন সকালে উঠে নিজের নাতি মেয়েদেরকে চুম্বনপূর্বক আশীর্বাদ করলেন। আর লাবন নিজের জায়গায় ফিরে গেলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଲାବନ ପ୍ରଭାତରେ ଉଠି ଆପଣା କନ୍ୟାମାନଙ୍କୁ ଓ ବାଳକମାନଙ୍କୁ ଚୁମ୍ବନ କରି ଆଶୀର୍ବାଦ କଲା; ଏହିରୂପେ ଲାବନ ସ୍ୱ ସ୍ଥାନକୁ ଫେରିଗଲା।

< আদিপুস্তক 31 >