< আদিপুস্তক 24 >

1 সেইদিনের অব্রাহাম বৃদ্ধ ও তাঁর অনেক বয়স হয়েছিল এবং সদাপ্রভু অব্রাহামকে সব বিষয়ে আশীর্বাদ করেছিলেন।
ସେହି ସମୟରେ ଅବ୍ରହାମ ବୃଦ୍ଧ ଓ ଗତବୟସ୍କ ଥିଲେ, ପୁଣି, ସଦାପ୍ରଭୁ ଅବ୍ରହାମଙ୍କୁ ସବୁ ବିଷୟରେ ଆଶୀର୍ବାଦ କରିଥିଲେ।
2 তখন অব্রাহাম নিজের দাসকে, তাঁর সমস্ত বিষয়ের অধ্যক্ষ, গৃহের প্রাচীনকে বললেন, “অনুরোধ করি, তুমি আমার উরুর নীচে হাত দাও;
ଏଣୁ ସେ ଆପଣା ଗୃହର ସର୍ବକାର୍ଯ୍ୟାଧ୍ୟକ୍ଷ ବୃଦ୍ଧ ଦାସକୁ କହିଲେ, “ମୁଁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ ଜଙ୍ଘରେ ହସ୍ତ ଦିଅ;
3 আমি তোমাকে স্বর্গ মর্ত্ত্যের ঈশ্বর সদাপ্রভুর নামে এই শপথ করাই, যে কনানীয় লোকদের মধ্যে আমি বাস করছি, তুমি আমার ছেলের বিয়ের জন্য তাঁদের কোনো মেয়ে গ্রহণ করব না,
ମୁଁ ସ୍ୱର୍ଗ ମର୍ତ୍ତ୍ୟର ସୃଷ୍ଟିକର୍ତ୍ତା ସଦାପ୍ରଭୁ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ନାମରେ ତୁମ୍ଭକୁ ଶପଥ କରାଇବି ଯେ, ଯେଉଁ କିଣାନୀୟ ଲୋକମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ମୁଁ ବାସ କରୁଅଛି, ତୁମ୍ଭେ ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ମୋʼ ପୁତ୍ରର ବିବାହାର୍ଥେ କୌଣସି କନ୍ୟା ଗ୍ରହଣ କରିବ ନାହିଁ;
4 কিন্তু আমার দেশে আমার আত্মীয়দের কাছে গিয়ে আমার পুত্র ইস্‌হাকের জন্য মেয়ে আনবে।”
ମାତ୍ର, ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭ ଦେଶୀୟ ଜ୍ଞାତିମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଯାଇ ମୋʼ ପୁତ୍ର ଇସ୍‌ହାକ ନିମନ୍ତେ କନ୍ୟା ଆଣିବ।”
5 তখন সেই দাস তাঁকে বললেন, “কি জানি, আমার সঙ্গে এই দেশে আসতে কোনো মেয়ে রাজি হবে না; আপনি যে দেশ ছেড়ে এসেছেন, আপনার ছেলেকে কি আবার সেই দেশে নিয়ে যাব?”
ସେତେବେଳେ ସେହି ଦାସ ତାଙ୍କୁ କହିଲା, “ଯଦି କୌଣସି କନ୍ୟା ମୋʼ ସହିତ ଏ ଦେଶକୁ ଆସିବା ପାଇଁ ସମ୍ମତ ନୋହିବ, ତେବେ ଯେଉଁ ଦେଶରୁ ତୁମ୍ଭେ ଆସିଅଛ, ସେହି ଦେଶକୁ କି ତୁମ୍ଭ ପୁତ୍ରଙ୍କୁ ନେଇଯିବି?”
6 তখন অব্রাহাম তাঁকে বললেন, “সাবধান, কোনোভাবে আমার ছেলেকে আবার সেখানে নিয়ে যেও না।
ତହିଁରେ ଅବ୍ରହାମ କହିଲେ, “ସାବଧାନ; ମୋʼ ପୁତ୍ରକୁ କେବେ ସେଠାକୁ ନେଇଯିବ ନାହିଁ।”
7 সদাপ্রভু, স্বর্গের ঈশ্বর, যিনি আমাকে বাবার বাড়ি ও আত্মীয়দের মধ্য থেকে এনেছেন, আমার সঙ্গে আলাপ করেছেন এবং এমন শপথ করেছেন যে, আমি তোমার বংশকে এই দেশ দেব, তিনিই তোমার আগে নিজের দূত পাঠাবেন; তাতে তুমি আমার ছেলের জন্য সেখান থেকে একটি মেয়ে নিয়ে আসতে পারবে।
“ଯେହେତୁ ଯେଉଁ ସ୍ୱର୍ଗର ସୃଷ୍ଟିକର୍ତ୍ତା ସଦାପ୍ରଭୁ ପରମେଶ୍ୱର ମୋତେ ପୈତୃକ ଗୃହ ଓ ଜନ୍ମ ଦେଶ ମଧ୍ୟରୁ ଆଣିଅଛନ୍ତି ଓ ମୋʼ ସଙ୍ଗେ ଆଳାପ କରିଅଛନ୍ତି, ‘ପୁଣି, ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭ ବଂଶକୁ ଏହି ଦେଶ ଦେବା ବୋଲି ଶପଥ କରିଅଛନ୍ତି,’ ସେ ତୁମ୍ଭ ଅଗ୍ରତେ ଆପଣା ଦୂତ ପଠାଇବେ; ତହିଁରେ ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ ପୁତ୍ରର ବିବାହ ନିମନ୍ତେ ସେହିଠାରୁ ଗୋଟିଏ କନ୍ୟା ଆଣିବ।
8 যদি কোনো মেয়ে তোমার সঙ্গে আসতে রাজি না হয়, তবে তুমি আমার এই শপথ থেকে মুক্ত হবে; কিন্তু কোনো ভাবে আমার ছেলেকে আবার সে দেশে নিয়ে যেও না।”
ଯଦି ସେହି ଦେଶରୁ କୌଣସି କନ୍ୟା ଆସିବାକୁ ସମ୍ମତ ହେବେ ନାହିଁ, ତେବେ ତୁମ୍ଭେ ମୋହର ଏହି ଶପଥରୁ ମୁକ୍ତ ହେବ; ମାତ୍ର ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ ପୁତ୍ରକୁ ସେହି ଦେଶକୁ ନେଇଯିବ ନାହିଁ।”
9 তাতে সেই দাস নিজের প্রভু অব্রাহামের উরুর নীচে হাত দিয়ে সেই বিষয়ে শপথ করলেন।
ତହିଁରେ ସେହି ଦାସ ଆପଣା ପ୍ରଭୁ ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ଜଙ୍ଘରେ ହସ୍ତ ଦେଇ ସେହି ବିଷୟରେ ଶପଥ କଲା।
10 ১০ পরে সেই দাস নিজের প্রভুর উটেদের মধ্য থেকে দশটা উট ও নিজের প্রভুর সব রকমের ভালো জিনিসপত্র হাতে নিয়ে চলে গেলেন, অরাম-নহরয়িম দেশে, নাহোরের নগরে যাত্রা করলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେହି ଦାସ ଆପଣା ପ୍ରଭୁର ଓଟମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଦଶଟା ଓଟ ଓ ଆପଣା ପ୍ରଭୁର ସର୍ବପ୍ରକାର ଉତ୍ତମ ଦ୍ରବ୍ୟ ହସ୍ତରେ ଘେନି ପ୍ରସ୍ଥାନ କରି ଅରାମନହରୟିମ୍‍ ଦେଶର ନାହୋର ନଗରକୁ ଯାତ୍ରା କଲା।
11 ১১ আর সন্ধ্যাবেলায় যে দিনের স্ত্রীলোকের জল তুলতে বের হয়, সেই দিনের তিনি নগরের বাইরে কুয়োর কাছে উটদেরকে বসিয়ে রাখলেন
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସନ୍ଧ୍ୟା ବେଳେ, ଯେଉଁ ସମୟରେ କନ୍ୟାଗଣ ଜଳ କାଢ଼ିବାକୁ ଆସନ୍ତି, ସେହି ସମୟରେ ସେ ନଗରର ବାହାରେ କୂପ ନିକଟରେ ଓଟମାନଙ୍କୁ ଆଣ୍ଠୋଇ ବସାଇଲା।
12 ১২ তিনি বললেন, “হে সদাপ্রভু, আমার কর্তা অব্রাহামের ঈশ্বর, অনুরোধ করি, আজ আমার সামনে শুভফল উপস্থিত কর, আমার প্রভু অব্রাহামের প্রতি দয়া কর।
ପୁଣି, ଏହି ପ୍ରାର୍ଥନା କଲା, “ହେ ମୋହର କର୍ତ୍ତା ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ସଦାପ୍ରଭୁ ପରମେଶ୍ୱର, ବିନୟ କରୁଅଛି, ଆଜି ମୋʼ ସମ୍ମୁଖରେ ଶୁଭଫଳ ଉପସ୍ଥିତ କର, ଆଉ ମୋʼ ପ୍ରଭୁ ଅବ୍ରହାମଙ୍କ ପ୍ରତି ଦୟା କର।
13 ১৩ দেখ, আমি এই সজল কুয়োর কাছে দাঁড়িয়ে আছি এবং এই নগরবাসীদের মেয়েরা জল তুলতে বাইরে আসছে;
ଦେଖ, ମୁଁ ଏହି କୂପ ନିକଟରେ ଛିଡ଼ା ହେଉଅଛି, ଆଉ ଏ ନଗରବାସୀମାନଙ୍କ କନ୍ୟାଗଣ ଜଳ ନେବା ପାଇଁ ଆସୁଅଛନ୍ତି;
14 ১৪ অতএব যে মেয়েকে আমি বলব, আপনার কলসি নামিয়ে আমাকে জল পান করান, সে যদি বলে, পান কর, তোমার উটদেরকেও পান করাব, তবে তোমার দাস ইস্‌হাকের জন্য তোমার নিরূপিত মেয়ে সেই হোক; এতে আমি জানব যে, তুমি আমার প্রভুর প্রতি দয়া করলে।”
ସେମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ କୌଣସି କନ୍ୟାକୁ, ‘ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା କଳସ ନୁଆଁଇ ମୋତେ ଜଳ ପାନ କରାଅ,’ ଏହି କଥା କହିଲେ ସେହି କନ୍ୟା ଯଦି କହିବ, ‘ପାନ କର, ମୁଁ ତୁମ୍ଭର ଓଟମାନଙ୍କୁ ହିଁ ପାନ କରାଇବି,’ ତେବେ ସେ ତୁମ୍ଭ ଦାସ ଇସ୍‌ହାକ ନିମନ୍ତେ ତୁମ୍ଭର ନିରୂପିତା କନ୍ୟା ହେଉ; ତହିଁରେ ତୁମ୍ଭେ ମୋʼ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ପ୍ରତି ଅନୁଗ୍ରହ କରିଅଛ, ଏହା ମୁଁ ଜାଣିବି।”
15 ১৫ এই কথা বলতে না বলতে, দেখ, রিবিকা কলসি কাঁধে করে বাইরে আসলেন; তিনি অব্রাহামের নাহর নামক ভাইয়ের স্ত্রী মিল্কার ছেলে বথূয়েলের মেয়ে।
ଏହି କଥା କହୁ କହୁ ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ନାହୋର ନାମକ ଭ୍ରାତାର ଭାର୍ଯ୍ୟା ମିଲ୍କାର ପୁତ୍ର ଯେ ବଥୂୟେଲ, ତାହାର କନ୍ୟା ରିବିକା ସ୍କନ୍ଧରେ କଳସ ଘେନି ବାହାରି ଆସିଲା।
16 ১৬ সেই মেয়ে দেখতে বড়ই সুন্দরী এবং অবিবাহিতা ও পুরুষের পরিচয় অপ্রাপ্তা ছিলেন। তিনি কূপে নেমে কলসিতে জল ভরে উঠে আসছেন,
ସେହି କନ୍ୟା ପରମସୁନ୍ଦରୀ ଓ ଅବିବାହିତା, ଆଉ କୌଣସି ପୁରୁଷର ଉପଭୁକ୍ତା ନ ଥିଲା। ସେ କୂପ ଭିତରକୁ ଯାଇ କଳସ ପୂର୍ଣ୍ଣ କରି ଉଠି ଆସୁଅଛି,
17 ১৭ এমন দিনের সেই দাস দৌড়িয়ে এসে তাঁর সঙ্গে দেখা করে বললেন, “অনুরোধ করি, আপনার কলসি থেকে আমাকে কিছু জল পান করতে দিন।”
ଏପରି ସମୟରେ ସେହି ଦାସ ଦୌଡ଼ିଯାଇ ତାହା ସଙ୍ଗେ ଦେଖା କରି କହିଲା, “ମୁଁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ତୁମ୍ଭ କଳସରୁ ମୋତେ କିଛି ଜଳ ପାନ କରିବାକୁ ଦିଅ।”
18 ১৮ তিনি বললেন, “মহাশয়, পান করুন;” এই বলে তিনি শীঘ্র কলশি হাতের ওপরে নামিয়ে তাঁকে পান করতে দিলেন।
ତହିଁରେ ସେ କହିଲା, “ମହାଶୟ, ପାନ କରନ୍ତୁ,” ଏହା କହି ସେ ଶୀଘ୍ର କଳସ ହାତକୁ ଓହ୍ଲାଇ ତାହାକୁ ପାନ କରିବାକୁ ଦେଲା।
19 ১৯ আর তাঁকে পান করাবার পর বললেন, “যতক্ষণ আপনার উটেদের জল পান শেষ না হয়, ততক্ষণ আমি ওদের জন্যও জল তুলব।”
ପୁଣି, ତାହାକୁ ପାନ କରାଇଲା ଉତ୍ତାରେ କହିଲା, “ମଧ୍ୟ ତୁମ୍ଭର ଓଟ ସବୁ ପାଣି ପିଇ ସାରିବା ଯାଏ ମୁଁ ପାଣି କାଢ଼ିବି।”
20 ২০ পরে তিনি শীঘ্র পাত্রে কলশির জল ঢেলে আবার জল তুলতে কুয়োর কাছে দৌড়ে গিয়ে তাঁর উটদের জন্য জল তুললেন।
ତହିଁରେ ସେ ଶୀଘ୍ର କୁଣ୍ଡରେ କଳସରୁ ପାଣି ଢାଳି ପୁନଶ୍ଚ ପାଣି କାଢ଼ିବା ପାଇଁ କୂପ ନିକଟକୁ ଧାଇଁଯାଇ ସମସ୍ତ ଓଟ ନିମନ୍ତେ ଜଳ କାଢ଼ିଲା।
21 ২১ তাতে সেই পুরুষ তাঁর প্রতি এক নজরে চেয়ে, সদাপ্রভু তাঁর যাত্রা সফল করেন কি না, তা জানার জন্য নীরব থাকলেন।
ତହିଁରେ ସେହି ପୁରୁଷ ତାହା ପ୍ରତି ସ୍ଥିର ଦୃଷ୍ଟି କରି ଅନାଇ ରହିଲା; ପୁଣି, ସଦାପ୍ରଭୁ ତାହାର ଯାତ୍ରା ସଫଳ କରିବେ କି ନାହିଁ, ତାହା ଜାଣିବା ନିମନ୍ତେ ନିରବ ରହିଲା।
22 ২২ উটেরা জল পান করার পর সেই পুরুষ অর্ধেক শেকল পরিমিত দুই হাতের সোনার নথ এবং দশ তোলা পরিমিত দুই হাতের সোনার বালা নিয়ে বললেন,
ପୁଣି, ଓଟମାନେ ଜଳ ପାନ କଲା ଉତ୍ତାରେ ସେହି ପୁରୁଷ ତାହା ନିମନ୍ତେ ଅଧଭରି ପରିମିତ ସୁବର୍ଣ୍ଣ ନଥ ଓ ତାହାର ହସ୍ତ ନିମନ୍ତେ ଦଶଭରି ପରିମିତ ଦୁଇ ସୁବର୍ଣ୍ଣ ବଳା ନେଇ କହିଲା,
23 ২৩ “আপনি কার মেয়ে? অনুরোধ করি, আমাকে বলুন, আপনার বাবার বাড়িতে কি আমাদের রাত কাটানোর জায়গা আছে?”
“ନିବେଦନ କରୁଅଛି, ତୁମ୍ଭେ କାହାର କନ୍ୟା, ମୋତେ କୁହ। ତୁମ୍ଭ ପିତାଙ୍କ ଗୃହରେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ରାତ୍ରି କ୍ଷେପଣ କରିବାକୁ କି ସ୍ଥାନ ଅଛି?”
24 ২৪ তিনি উত্তর করলেন, “আমি সেই বথূয়েলের মেয়ে, যিনি মিল্কার ছেলে, যাঁকে তিনি নাহোরের জন্য জন্ম দিয়েছিলেন।”
ତହିଁରେ ସେ ଉତ୍ତର କଲା, “ନାହୋରର ଔରସରେ ମିଲ୍କାଠାରୁ ଜାତ ପୁତ୍ର ଯେ ବଥୂୟେଲ, ମୁଁ ତାଙ୍କର କନ୍ୟା।”
25 ২৫ তিনি আরও বললেন, “খড় ও কলাই আমাদের কাছে যথেষ্ট আছে এবং রাত কাটাবার জায়গাও আছে।”
ସେ ଆହୁରି କହିଲା, “ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ପାଳକୁଟା ଓ ଦାନା ଯଥେଷ୍ଟ ଅଛି, ମଧ୍ୟରାତ୍ର କ୍ଷେପଣ କରିବାକୁ ସ୍ଥାନ ଅଛି।”
26 ২৬ তখন সে ব্যক্তি মাথা নিচু করে সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে প্রার্থনা করলেন,
ସେତେବେଳେ ସେହି ମନୁଷ୍ୟ ମସ୍ତକ ନୁଆଁଇ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ପ୍ରଣାମ କରି କହିଲା,
27 ২৭ তিনি বললেন, “আমার কর্তা অব্রাহামের ঈশ্বর সদাপ্রভু ধন্য হোন, তিনি আমার কর্তার সঙ্গে নিজের দয়া ও সত্য ব্যবহার অস্বীকার করেননি; সদাপ্রভু আমাকেও পথঘটনাতে আমার কর্তার আত্মীয়দের বাড়িতে আনলেন।”
“ମୋହର କର୍ତ୍ତା ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ସଦାପ୍ରଭୁ ପରମେଶ୍ୱର ଧନ୍ୟ ହେଉନ୍ତୁ, ଯେହେତୁ ସେ ମୋʼ କର୍ତ୍ତା ପ୍ରତି ଅନୁଗ୍ରହ ଓ ସତ୍ୟାଚରଣ କରିବାରୁ ନିବୃତ୍ତ ହୋଇ ନାହାନ୍ତି; ପୁଣି, ସଦାପ୍ରଭୁ ମୋତେ ମୋʼ କର୍ତ୍ତାର ଜ୍ଞାତିମାନଙ୍କ ଗୃହ ପଥରେ କଢ଼ାଇ ଆଣିଅଛନ୍ତି।”
28 ২৮ পরে সেই মেয়ে দৌড়ে গিয়ে নিজের মায়ের ঘরের লোকদেরকে এই সব কথা জানালেন।
ଆଉ ସେହି କନ୍ୟା ଦୌଡ଼ିଯାଇ ଆପଣା ମାତାର ଗୃହସ୍ଥିତ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଏହି କଥା ଜଣାଇଲା।
29 ২৯ আর রিবিকার এক ভাই ছিলেন, তাঁর নাম লাবন; সেই লাবন বাইরে ঐ ব্যক্তির উদ্দেশ্যে কূপের কাছে দৌড়ে গেলেন।
ଆଉ ରିବିକାର ଏକ ଭ୍ରାତା ଥିଲା, ତାହାର ନାମ ଲାବନ; ସେହି ଲାବନ ସେହି ମନୁଷ୍ୟ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ କୂପ ନିକଟକୁ ଦୌଡ଼ିଗଲା।
30 ৩০ নথ ও বোনের হাতে বালা দেখে এবং সেই ব্যক্তি আমাকে এই কথা বললেন, নিজের বোন রিবিকার মুখে এই শুনে, তিনি সেই পুরুষের কাছে গেলেন, আর দেখ, তিনি কুয়োর কাছে উটদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে ছিলেন;
ପୁଣି, ସେହି ମନୁଷ୍ୟ ମୋତେ ଏହି ଏହି କଥା କହିଲା, ଆପଣା ଭଗିନୀ ରିବିକା ମୁଖରୁ ଏହା ଶୁଣି ଆଉ ଭଗିନୀର ନଥ ଓ ହସ୍ତରେ ବଳା ଦେଖି ସେହି ପୁରୁଷ ନିକଟକୁ ଗଲା, ପୁଣି, ତାହାକୁ କୂପ ପାଖରେ ଓଟମାନଙ୍କ ସହିତ ଛିଡ଼ା ହୋଇଥିବାର ଦେଖି କହିଲା,
31 ৩১ আর লাবন বললেন, “হে সদাপ্রভুর আশীর্বাদপাত্র, আসুন, কেন বাইরে দাঁড়িয়ে আছেন? আমি তো ঘর এবং উটদের জন্যও জায়গা তৈরী করেছি।”
“ହେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଆଶୀର୍ବାଦ-ପାତ୍ର, ଭିତରକୁ ଆସ, ତୁମ୍ଭେ କାହିଁକି ବାହାରେ ଛିଡ଼ା ହେଉଅଛ? ମୁଁ ତ ଘର ଓ ଓଟମାନଙ୍କ ପାଇଁ ସ୍ଥାନ ପ୍ରସ୍ତୁତ କରିଅଛି।”
32 ৩২ তখন ঐ লোক বাড়িতে ঢুকে উটদের সজ্জা খুললে তিনি উটদের জন্য খড় ও কলাই দিলেন এবং তাঁর ও তার সঙ্গী লোকদের পা ধোবার জল দিলেন।
ତହିଁରେ ସେହି ମନୁଷ୍ୟ ଗୃହରେ ପ୍ରବେଶ କରି ଓଟମାନଙ୍କର ସାଜ ଫିଟାନ୍ତେ, ସେ ସେମାନଙ୍କୁ ପାଳକୁଟା ଓ ଦାନା ଦେଲା, ପୁଣି, ତାହାର ଓ ତାହାର ସଙ୍ଗୀମାନଙ୍କର ପାଦ ପ୍ରକ୍ଷାଳନ ନିମନ୍ତେ ପାଣି ଦେଲା।
33 ৩৩ পরে তাঁর সামনে আহারের জিনিস রাখা হল, কিন্তু তিনি বললেন, “যা বলার না বলে আমি আহার করব না।” লাবন বললেন, “বলুন।”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ତାହା ସମ୍ମୁଖରେ ଭୋଜନ ସାମଗ୍ରୀ ରଖାଗଲା; ମାତ୍ର ସେ କହିଲା, “ବକ୍ତବ୍ୟ କଥା ନ କହି ମୁଁ ଭୋଜନ କରିବି ନାହିଁ।” ତହିଁରେ ଲାବନ କହିଲା, “କୁହ।”
34 ৩৪ তখন তিনি বলতে লাগলেন, “আমি অব্রাহামের দাস;”
ତେବେ ସେ କହିଲା, “ମୁଁ ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ଦାସ।
35 ৩৫ সদাপ্রভু আমার কর্তাকে প্রচুর আশীর্বাদ করেছেন, আর তিনি বড় মানুষ হয়েছেন এবং [সদাপ্রভু] তাঁকে ভেড়া ও পশুপাল এবং রূপা ও সোনা এবং দাস ও দাসী এবং উট ও গাধা দিয়েছেন।
ସଦାପ୍ରଭୁ ମୋʼ କର୍ତ୍ତାଙ୍କୁ ଅତିଶୟ ଆଶୀର୍ବାଦ କରିଅଛନ୍ତି, ତେଣୁ ସେ ଅତି ଧନବାନ ହୋଇଅଛନ୍ତି; ଆଉ ସଦାପ୍ରଭୁ ତାଙ୍କୁ ପଲ ପଲ ଗୋମେଷାଦି ଓ ରୂପା ସୁନା ଓ ଦାସଦାସୀ, ପୁଣି, ଓଟ ଗଧ ଦେଇଅଛନ୍ତି।
36 ৩৬ আর আমার কর্তার স্ত্রী সারা বৃদ্ধ বয়সে তাঁর জন্য এক ছেলের জন্ম দিয়েছেন, তাঁকেই তিনি আপনার সব কিছু দিয়েছেন।
ପୁଣି, ମୋʼ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ଭାର୍ଯ୍ୟା ସାରା ବୃଦ୍ଧାବସ୍ଥାରେ ତାଙ୍କ ପାଇଁ ଏକ ପୁତ୍ର ପ୍ରସବ କରିଅଛନ୍ତି ଓ ସେ ତାଙ୍କୁ ଆପଣା ସର୍ବସ୍ୱ ଦେଇଅଛନ୍ତି।
37 ৩৭ আর আমার কর্তা আমাকে শপথ করিয়ে বললেন, “আমি যাদের দেশে বাস করছি, তুমি আমার ছেলের জন্য সেই কনানীয়দের কোনো মেয়ে এন না;
ପୁଣି, ମୋହର ପ୍ରଭୁ ମୋତେ ଶପଥ କରାଇ କହିଲେ, ‘ଆମ୍ଭେ ଯେଉଁମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ବାସ କରୁଅଛୁ, ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭ ପୁତ୍ରର ବିବାହ ନିମନ୍ତେ ସେହି କିଣାନ ଦେଶୀୟ ଲୋକମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ କୌଣସି କନ୍ୟା ଗ୍ରହଣ କରିବ ନାହିଁ;
38 ৩৮ কিন্তু আমার বাবার বংশের ও আমার আত্মীয়ের কাছে গিয়ে আমার ছেলের জন্য মেয়ে এন।”
ମାତ୍ର ଆମ୍ଭ ପୈତୃକ ବଂଶୀୟ ଲୋକମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଯାଇ ଆମ୍ଭ ପୁତ୍ର ନିମନ୍ତେ କନ୍ୟା ଆଣିବ।’
39 ৩৯ তখন আমি কর্তাকে বললাম, “কি জানি, কোনো মেয়ে আমার সঙ্গে আসবে না।”
ସେତେବେଳେ ମୁଁ ପ୍ରଭୁଙ୍କୁ କହିଲି, ‘କେଜାଣି କୌଣସି କନ୍ୟା ମୋʼ ସଙ୍ଗରେ ନ ଆସିବ।’
40 ৪০ তিনি বললেন, “আমি যাঁর সামনে চলাফেরা করি সেই সদাপ্রভু তোমার সঙ্গে নিজের দূত পাঠিয়ে তোমার যাত্রা সফল করবেন; এবং তুমি আমার আত্মীয় ও আমার বাবার বংশ থেকে আমার ছেলের জন্য মেয়ে আনবে।
ତହିଁରେ ସେ କହିଲେ, ‘ଆମ୍ଭେ ଯେଉଁ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଛାମୁରେ ଗମନାଗମନ କରୁ, ସେ ତୁମ୍ଭ ସଙ୍ଗରେ ଆପଣା ଦୂତ ପଠାଇ ତୁମ୍ଭ ଯାତ୍ରା ସଫଳ କରିବେ; ତହିଁରେ ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭ ପୈତୃକ ବଂଶରୁ ଆମ୍ଭ ପୁତ୍ର ନିମନ୍ତେ କନ୍ୟା ଆଣିବ;
41 ৪১ তা করলে এই শপথ থেকে মুক্ত হবে; আমার আত্মীয়ের কাছে গেলে যদি তারা [মেয়ে] না দেয়, তবে তুমি এই শপথ থেকে মুক্ত হবে।”
ଆଉ ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭ ବଂଶୀୟ ଲୋକମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଗଲେ ଏହି ଶପଥରୁ ମୁକ୍ତ ହେବ; ଯଦ୍ୟପି ସେମାନେ କନ୍ୟା ନ ଦେବେ, ତଥାପି ଶପଥରୁ ମୁକ୍ତ ହେବ।’
42 ৪২ আর আজ আমি ঐ কূপের কাছে পৌছালাম, আর বললাম, “হে সদাপ্রভু, আমার কর্তা অব্রাহামের ঈশ্বর, তুমি যদি আমার এই যাত্রা সফল কর,
ଏହେତୁ ଆଜି ମୁଁ ଏହି କୂପ ନିକଟରେ ଉପସ୍ଥିତ ହୋଇ ଏହି ପ୍ରାର୍ଥନା କଲି, ‘ହେ ମୋହର କର୍ତ୍ତା ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ସଦାପ୍ରଭୁ ପରମେଶ୍ୱର, ତୁମ୍ଭେ ଯଦି ମୋହର କୃତ ଯାତ୍ରା ସଫଳ କର,
43 ৪৩ তবে দেখ, আমি এই কুয়োর কাছে দাঁড়িয়ে আছি; অতএব জল তুলতে আসার জন্য যে মেয়েকে আমি বলব, নিজের কলসি থেকে আমাকে কিছু জল পান করতে দিন,”
ତେବେ ଦେଖ, ମୁଁ ଏବେ ଏହି ସଜଳ କୂପ ନିକଟରେ ଛିଡ଼ା ହୋଇଅଛି। ତହିଁରେ ଜଳ କାଢ଼ିବାକୁ ଆଗତା କୌଣସି କନ୍ୟାକୁ ଯଦି ମୁଁ କହେ, ତୁମ୍ଭ କଳସରୁ ମୋତେ କିଛି ଜଳ ପାନ କରିବାକୁ ଦିଅ;
44 ৪৪ তিনি যদি বলেন, “তুমিও পান কর এবং তোমার উটেদের জন্যও আমি জল তুলে দেব; তবে তিনি সেই মেয়ে হোন, যাঁকে সদাপ্রভু আমার কর্তার ছেলের জন্য মনোনীত করেছেন।”
ପୁଣି, ସେ କନ୍ୟା ଯଦି କହେ, ତୁମ୍ଭେ ପାନ କର ଓ ତୁମ୍ଭ ଓଟମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ହେଁ ପାଣି କାଢ଼ି ଦେବି; ତେବେ ସେ ମୋʼ କର୍ତ୍ତାଙ୍କ ପୁତ୍ର ନିମନ୍ତେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦ୍ୱାରା ନିରୂପିତା କନ୍ୟା ହେଉ।’
45 ৪৫ এই কথা আমি মনে মনে বলতে না বলতে, দেখ, রিবিকা কলসি কাঁধে করে বাইরে আসলেন; পরে তিনি কূপে নেমে জল তুললে আমি বললাম, “অনুরোধ করি, আমাকে জল পান করান।”
ଏହି କଥା ମୁଁ ମନେ ମନେ କହୁଥିଲି, ଏଥିମଧ୍ୟରେ ରିବିକା ସ୍କନ୍ଧରେ କଳସ ଘେନି ବାହାରକୁ ଆସିଲା। ପୁଣି, ସେ କୂପ ଭିତରକୁ ଯାଇ ଜଳ କାଢ଼ନ୍ତେ ମୁଁ କହିଲି, ‘ବିନୟ କରୁଅଛି, ମୋତେ ଜଳ ପାନ କରାଅ।’
46 ৪৬ তখন তিনি তাড়াতাড়ি কাঁধ থেকে কলসি নামিয়ে বললেন “পান করুন, আমি আপনার উটদেরকেও পান করাব।” তখন আমি পান করলাম; আর তিনি উটদেরকেও পান করালেন।
ତହିଁରେ ସେ ଶୀଘ୍ର ସ୍କନ୍ଧରୁ କଳସ ନୁଆଁଇ କହିଲା, ‘ପାନ କର, ପୁଣି, ମୁଁ ତୁମ୍ଭ ଓଟମାନଙ୍କୁ ହିଁ ପାନ କରାଇବି;’ ତହୁଁ ମୁଁ ପାନ କଲି, ପୁଣି, ସେ ଓଟମାନଙ୍କୁ ପାନ କରାଇଲା।
47 ৪৭ পরে আমি তাঁকে জিজ্ঞাসা করলাম, “আপনি কার মেয়ে?” তিনি উত্তর করলেন, “আমি বথূয়েলের মেয়ে, তিনি নাহোরের ছেলে, যাঁকে মিল্কা তাঁর জন্য জন্ম দিয়েছিলেন।” তখন আমি তাঁর নাকে নথ ও হাতে বালা পরিয়ে দিলাম।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ମୁଁ ତାହାକୁ ପଚାରିଲି, ‘ତୁମ୍ଭେ କାହାର କନ୍ୟା?’ ତହିଁରେ ସେ କହିଲା, ‘ନାହୋରର ଔରସରେ ମିଲ୍କାର ପୁତ୍ର ଯେ ବଥୂୟେଲ, ମୁଁ ତାଙ୍କର କନ୍ୟା।’ ତହୁଁ ମୁଁ ତାହାର ନାସିକାରେ ନଥ ଓ ହସ୍ତରେ ବଳା ପିନ୍ଧାଇଲି।
48 ৪৮ আর মাথা নিচু করে সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে প্রার্থনা করলাম এবং যিনি আমার কর্তার ছেলের জন্য তাঁর ভাইয়ের মেয়ে গ্রহণের জন্য আমাকে প্রকৃত পথে আনলেন, আমার কর্তা অব্রাহামের ঈশ্বর সেই সদাপ্রভুকে ধন্যবাদ করলাম।
ଆଉ ମୁଁ ମସ୍ତକ ନୁଆଁଇ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ପ୍ରଣାମ କଲି, ପୁଣି, ଯେ ମୋʼ କର୍ତ୍ତାଙ୍କ ପୁତ୍ର ନିମନ୍ତେ ତାଙ୍କ ଭ୍ରାତୃକନ୍ୟା ଗ୍ରହଣ କରିବାକୁ ମୋତେ ପ୍ରକୃତ ପଥରେ କଢ଼ାଇ ଆଣିଲେ, ମୋʼ କର୍ତ୍ତା ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ସେହି ସଦାପ୍ରଭୁ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କର ଧନ୍ୟବାଦ କଲି।
49 ৪৯ অতএব আপনারা যদি এখন আমার কর্তার সঙ্গে দয়া ও সত্য ব্যবহার করতে রাজি হন, তা বলুন; আর যদি না হন, তাও বলুন; তাতে আমি ডান দিকে কিম্বা বাম দিকে ফিরতে পারব।
ଏହେତୁ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଯଦି ମୋʼ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ସହିତ ଦୟା ଓ ସତ୍ୟ ବ୍ୟବହାର କରିବାକୁ ସମ୍ମତ ହୁଅ, ତେବେ ତାହା କୁହ; ଆଉ ଯଦି ନ ହୁଅ, ତାହା ମଧ୍ୟ କୁହ; ତହିଁରେ ମୁଁ ଡାହାଣ ଅଥବା ବାମରେ ଫେରିଯିବି।
50 ৫০ তখন লাবন ও বথুয়েল উত্তর করলেন, বললেন, “সদাপ্রভু থেকে এই ঘটনা হল, আমরা ভাল মন্দ কিছুই বলতে পারি না।
ସେତେବେଳେ ଲାବନ ଓ ବଥୂୟେଲ ଉତ୍ତର କଲେ, ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କଠାରୁ ଏହି ଘଟଣା ହୋଇଅଛି, ଏଥିରେ ଆମ୍ଭେମାନେ ଭଲ ଓ ମନ୍ଦ କିଛି କହି ନ ପାରୁ।
51 ৫১ ঐ দেখুন, রিবিকা আপনার সামনে আছে; ওকে নিয়ে চলে যান; এ আপনার কর্তার ছেলের স্ত্রী হোক, যেমন সদাপ্রভু বলেছেন।”
ଦେଖ, ରିବିକା ତୁମ୍ଭ ସମ୍ମୁଖରେ ଅଛି, ତାହାକୁ ଘେନି ପ୍ରସ୍ଥାନ କର, ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ବାକ୍ୟାନୁସାରେ ସେ ତୁମ୍ଭ କର୍ତ୍ତାଙ୍କ ପୁତ୍ରର ଭାର୍ଯ୍ୟା ହେଉ।”
52 ৫২ তাঁদের কথা শোনামাত্র অব্রামের দাস সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে মাটিতে নত হলেন।
ସେତେବେଳେ ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ଦାସ ସେମାନଙ୍କଠାରୁ ଏହି କଥା ଶୁଣିବାମାତ୍ରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ଭୂମିଷ୍ଠ ପ୍ରଣାମ କଲା।
53 ৫৩ পরে সেই দাস রূপার সোনার গয়না ও বস্ত্র বের করে রিবিকাকে দিলেন এবং তাঁর ভাইকে ও মাকে বহুমূল্য দ্রব্য দিলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେହି ଦାସ ରୂପା ଓ ସୁନାର ଆଭରଣ ଓ ବସ୍ତ୍ର ବାହାର କରି ରିବିକାକୁ ଦେଲା; ପୁଣି, ତାହାର ଭ୍ରାତା ଓ ମାତାକୁ ମଧ୍ୟ ବହୁମୂଲ୍ୟ ଦ୍ରବ୍ୟ ଦେଲା।
54 ৫৪ আর তিনি ও তাঁর সাথীরা ভোজন পান করে সেখানে রাত কাটালেন; পরে তাঁরা সকালে উঠলে তিনি বললেন, “আমার কর্তার কাছে আমাকে যেতে দিন।”
ତହିଁରେ ସେ ଓ ତାହାର ସଙ୍ଗୀଗଣ ଭୋଜନପାନ କରି ସେହିଠାରେ ରାତ୍ରି କ୍ଷେପଣ କଲେ; ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେମାନେ ପ୍ରଭାତରେ ଉଠନ୍ତେ, ସେହି ଦାସ କହିଲା, “ମୋʼ ପ୍ରଭୁଙ୍କ ନିକଟକୁ ଯିବାକୁ ମୋତେ ବିଦାୟ କର।”
55 ৫৫ তাতে রিবিকার ভাই ও মা বললেন, “মেয়েটী আমাদের কাছে কিছু দিন থাকুক, কমপক্ষে দশ দিন থাকুক, পরে যাবে।”
ତହିଁରେ ରିବିକାର ଭ୍ରାତା ଓ ମାତା କହିଲେ, “ଏହି କନ୍ୟା ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିକଟରେ କିଛି ଦିନ, ହୋଇ ପାରିଲେ ଦଶ ଦିନ ଥାଉ, ତହିଁ ଉତ୍ତାରେ ସେ ଯିବ।”
56 ৫৬ কিন্তু তিনি তাঁদেরকে বললেন, “আমাকে দেরী করাবেন না কারণ সদাপ্রভু আমার যাত্রা সফল করলেন; আমাকে বিদায় করুন; আমি নিজ কর্তার কাছে যাই।”
ମାତ୍ର ସେ ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲା, “ମୋତେ ବିଳମ୍ବ କରାଅ ନାହିଁ, ଯେହେତୁ ସଦାପ୍ରଭୁ ମୋହର ଯାତ୍ରା ସଫଳ କଲେ; ଏବେ ନିଜ କର୍ତ୍ତାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଯିବା ପାଇଁ ମୋତେ ବିଦାୟ କର।”
57 ৫৭ তাকে তাঁরা বললেন, “আমার মেয়েকে ডেকে তাকে সামনে জিজ্ঞাসা করি।”
ତହିଁରେ ସେମାନେ କହିଲେ, “ଆମ୍ଭେମାନେ କନ୍ୟାକୁ ଡାକି ତାହାକୁ ସାକ୍ଷାତରେ ପଚାରୁ।”
58 ৫৮ পরে তাঁরা রিবিকাকে ডেকে বললেন, “তুমি কি এই ব্যক্তির সঙ্গে যাবে?” তিনি বললেন, “যাব।”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେମାନେ ରିବିକାକୁ ଡାକି କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ କି ଏହି ମନୁଷ୍ୟ ସଙ୍ଗରେ ଯିବ?” ତହୁଁ ସେ କହିଲା, “ଯିବି।”
59 ৫৯ তখন তাঁরা নিজেদের বোন রিবিকার কাছে ও তাঁর ধাত্রীকে এবং অব্রাহামের দাসকে ও তাঁর লোকদেরকে বিদায় করলেন।
ସେତେବେଳେ ସେମାନେ ଆପଣା ଭଗିନୀ ରିବିକାକୁ ଓ ତାହାର ଧାତ୍ରୀକୁ, ପୁଣି, ଅବ୍ରହାମଙ୍କର ଦାସ ଓ ତାହାର ଲୋକମାନଙ୍କୁ ବିଦାୟ କଲେ।
60 ৬০ আর রিবিকাকে আশীর্বাদ করে বললেন, “তুমি আমাদের বোন, হাজার হাজার অযুতের মা হও; তোমার বংশ নিজের শত্রুর পুরদ্বার অধিকার করুক।”
ପୁଣି, ରିବିକାକୁ ଆଶୀର୍ବାଦ କରି କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ଭଗିନୀ, ସହସ୍ର ସହସ୍ର ଲୋକର ମାତା ହୁଅ; ତୁମ୍ଭର ବଂଶ ଆପଣା ଶତ୍ରୁଗଣର ନଗର ଅଧିକାର କରନ୍ତୁ।”
61 ৬১ পরে রিবিকা ও তাঁর দাসীরা উঠলেন এবং উটে চড়ে সেই মানুষের পিছনে গেলেন। এই ভাবে সেই দাস রিবিকাকে নিয়ে চলে গেলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ରିବିକା ଓ ତାହାର ଦାସୀମାନେ ଉଠି ଓଟ ଉପରେ ଚଢ଼ି ସେହି ମନୁଷ୍ୟର ପଛେ ପଛେ ଯାତ୍ରା କଲେ। ଏହିରୂପେ ସେହି ଦାସ ରିବିକାକୁ ଘେନି ପ୍ରସ୍ଥାନ କଲା।
62 ৬২ আর ইসহাক বের-লহয়-রয়ী নামক জায়গায় গিয়ে ফিরে এসেছিলেন, কারণ তিনি দক্ষিণ দেশে বাস করছিলেন।
ସେହି ସମୟରେ ଇସ୍‌ହାକ ଦକ୍ଷିଣ ଦେଶରେ ବାସ କରିବାରୁ ବେର-ଲହୟ-ରୋୟୀ ନାମକ ସ୍ଥାନକୁ ଯାଇ ଫେରି ଆସିଥିଲା।
63 ৬৩ ইসহাক সন্ধ্যাবেলায় ধ্যান করতে ক্ষেত্রে গিয়েছিলেন, পরে চোখ তুলে দেখলেন, আর দেখ, উট আসছে।
ପୁଣି, ସନ୍ଧ୍ୟା ବେଳେ ଧ୍ୟାନ କରିବା ପାଇଁ କ୍ଷେତ୍ରକୁ ଯାଇଥିଲା; ଏଥିମଧ୍ୟରେ ଅନାଇ ଓଟଗଣକୁ ଆସିବାର ଦେଖିଲା।
64 ৬৪ আর রিবিকা চোখ তুলে যখন ইসহাককে দেখলেন, তখন উট থেকে নামলেন।
ସେତେବେଳେ ରିବିକା ଅନାଇ ଇସ୍‌ହାକକୁ ଦେଖି ଓଟ ଉପରୁ ଓହ୍ଲାଇଲା।
65 ৬৫ সেই দাসকে জিজ্ঞাসা করলেন, “আমাদের সঙ্গে দেখা করতে ক্ষেত্রের মধ্য দিয়ে আসছেন, ঐ লোকটি কে?” দাস বললেন, “উনি আমার কর্তা” তখন রিবিকা ঘোমটা দিয়ে নিজেকে ঢাকলেন।
ପୁଣି, ସେ ସେହି ଦାସକୁ ପଚାରିଲା, “ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ସହିତ ସାକ୍ଷାତ କରିବାକୁ ଯେ କ୍ଷେତ୍ର ମଧ୍ୟରେ ଆସୁଅଛି, ସେହି ପୁରୁଷ କିଏ?” ତହିଁରେ ଦାସ ଉତ୍ତର କଲା, “ସେ ମୋହର ପ୍ରଭୁ,” ଏଣୁ ରିବିକା ଘୋଡ଼ଣୀ ନେଇ ଆପଣାକୁ ଆଚ୍ଛାଦନ କଲା।
66 ৬৬ পরে সেই দাস ইসহাককে আপনার করা সমস্ত কাজের বিবরণ বললেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେହି ଦାସ ଇସ୍‌ହାକକୁ ଆପଣା କୃତ କର୍ମର ସମସ୍ତ ବିବରଣ କହିଲା।
67 ৬৭ তখন ইসহাক রিবিকাকে গ্রহণ করে সারা মায়ের তাঁবুতে নিয়ে গিয়ে তাকে বিয়ে করলেন এবং তাকে প্রেম করলেন। তাতে ইসহাক মায়ের মৃত্যুর শোক থেকে সান্ত্বনা পেলেন।
ସେତେବେଳେ ଇସ୍‌ହାକ ରିବିକାକୁ ଗ୍ରହଣ କରି ଆପଣା ମାତା ସାରାର ତମ୍ବୁକୁ ଘେନିଯାଇ ତାହାକୁ ବିବାହ କଲା; ପୁଣି, ସେ ତାହାକୁ ପ୍ରେମ କଲା। ତହିଁରେ ଇସ୍‌ହାକ ମାତୃମରଣ ଶୋକରୁ ସାନ୍ତ୍ୱନା ପାଇଲା।

< আদিপুস্তক 24 >