< আদিপুস্তক 11 >

1 সমস্ত পৃথিবীতে এক ভাষা ও একই কথা ছিল।
ପୂର୍ବେ ସମୁଦାୟ ପୃଥିବୀରେ ଏକ ଭାଷା ଓ ଏକରୂପ ଉଚ୍ଚାରଣ ଥିଲା।
2 পরে লোকেরা পূর্বদিকে ঘুরতে ঘুরতে শিনিয়র দেশে এক সমভূমি পেয়ে সে জায়গায় বাস করল;
ଆଉ ଘଟଣାକ୍ରମେ ଲୋକମାନେ ପୂର୍ବ ଦିଗରେ ଭ୍ରମଣ କରୁ କରୁ ଶିନୀୟର ଦେଶରେ ଏକ ପ୍ରାନ୍ତର ପାଇ ସେଠାରେ ବସତି କଲେ।
3 আর একে অপরকে বলল, “এস, আমরা ইট তৈরী করে আগুনে পোড়াই,” তাতে তাদের পাথরের পরিবর্তে ইট ও চূনের পরিবর্তে আলকাতরা ছিল।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେମାନେ ପରସ୍ପର କହିଲେ, “ଆସ, ଆମ୍ଭେମାନେ ଇଟା ବନାଇ ଉତ୍ତମ ରୂପେ ପୋଡ଼ି ଦେଉ।” ତହିଁରେ ଇଟା ସେମାନଙ୍କର ପ୍ରସ୍ତର ସ୍ୱରୂପ ଓ ମାଟିଆ ତେଲ ସେମାନଙ୍କର ଚୂନ ସ୍ୱରୂପ ହେଲା।
4 পরে তারা বলল, “এস, আমরা নিজেদের জন্য এক শহর ও আকাশকে নাগাল পেতে পারে এমন এক উঁচু বাড়ি (মিনার) তৈরী করে নিজেদের নাম বিখ্যাত করি, যদি সমস্ত পৃথিবীতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ি।”
ପୁଣି, ସେମାନେ କହିଲେ, “ଆସ, ଆମ୍ଭେମାନେ ଆପଣାମାନଙ୍କ ପାଇଁ ଗୋଟିଏ ନଗର ଓ ଗଗନସ୍ପର୍ଶୀ ଏକ ଉଚ୍ଚ ଗଡ଼ ନିର୍ମାଣ କରୁ; ତହିଁରେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ନାମ ବିଖ୍ୟାତ ହେବ, ପୁଣି, ଆମ୍ଭେମାନେ ସମୁଦାୟ ପୃଥିବୀରେ ଛିନ୍ନଭିନ୍ନ ହେବା ନାହିଁ।”
5 পরে মানুষেরা যে শহর ও উঁচু বাড়ি (মিনার) তৈরী করছিল, তা দেখতে সদাপ্রভু নেমে এলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ମନୁଷ୍ୟ-ସନ୍ତାନମାନେ ଯେଉଁ ନଗର ଓ ଗଡ଼ ନିର୍ମାଣ କରୁଥିଲେ, ତାହା ଦେଖିବାକୁ ସଦାପ୍ରଭୁ ଓହ୍ଲାଇ ଆସିଲେ।
6 আর সদাপ্রভু বললেন, “দেখ, তারা সবাই এক জাতি ও এক ভাষাবাদী; এখন এই কাজে যুক্ত হল; এর পরে যা কিছু করতে ইচ্ছা করবে, তা থেকে তারা থেমে যাবে না।
ପୁଣି, ସଦାପ୍ରଭୁ କହିଲେ, “ଦେଖ, ଏହି ଲୋକ ସମସ୍ତେ ଏକ ଓ ଏମାନଙ୍କର ଭାଷା ହିଁ ଏକ, ଆଉ ଏବେ ଏମାନେ ଏହି କାର୍ଯ୍ୟରେ ପ୍ରବୃତ୍ତ ହେଉଅଛନ୍ତି; ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଯାହା ଯାହା କରିବାକୁ ମନସ୍ଥ କରନ୍ତି, ତହିଁରୁ ନିବାରିତ ହେବେ ନାହିଁ।
7 এস, আমরা নিচে গিয়ে, সেই জায়গায় তাদের ভাষার ভেদ জন্মাই, যেন তারা এক জন অন্যের ভাষা বুঝতে না পারে।”
ଏଥିପାଇଁ ସେମାନେ ଯେପରି ପରସ୍ପର ଭାଷା ବୁଝି ନ ପାରନ୍ତି, ଏଥିପାଇଁ ଆସ, ଆମ୍ଭେମାନେ ଓହ୍ଲାଇ ଯାଇ ସେହି ସ୍ଥାନରେ ସେମାନଙ୍କ ଭାଷାର ଭେଦ ଜନ୍ମାଉ।”
8 আর সদাপ্রভু সেখান থেকে সমস্ত পৃথিবীতে তাদেরকে ছিন্নভিন্ন করলেন এবং তারা শহর তৈরী করা থেকে থেমে গেল।
ଏହିରୂପେ ସଦାପ୍ରଭୁ ସେହି ସ୍ଥାନରୁ ସେମାନଙ୍କୁ ପୃଥିବୀର ସବୁଆଡ଼େ ଛିନ୍ନଭିନ୍ନ କଲେ; ଏଣୁ ସେମାନେ ନଗର ନିର୍ମାଣ କରିବାରୁ ନିବୃତ୍ତ ହେଲେ।
9 এই জন্য সেই শহরের নাম বাবিল [ভেদ] হল; কারণ সেই জায়গায় সদাপ্রভু সমস্ত পৃথিবীর ভাষার ভেদ জন্মিয়েছিলেন এবং সেখান থেকে সদাপ্রভু তাদেরকে সমস্ত পৃথিবীতে ছিন্নভিন্ন করেছিলেন।
ସେଥିପାଇଁ ସେହି ନଗରର ନାମ ବାବିଲ (ଭେଦ) ହେଲା; ଯେହେତୁ ସଦାପ୍ରଭୁ ସେହି ସ୍ଥାନରେ ସମସ୍ତ ପୃଥିବୀର ଭାଷାଭେଦ ଜନ୍ମାଇଲେ, ପୁଣି, ସେହି ସ୍ଥାନରୁ ସେମାନଙ୍କୁ ସମୁଦାୟ ପୃଥିବୀରେ ଛିନ୍ନଭିନ୍ନ କଲେ।
10 ১০ শেমের বংশ-বৃত্তান্ত এই। শেম একশো বছর বয়সে, বন্যার দুই বছর পরে, অর্ফকষদের জন্ম দিলেন।
ଶେମର ବଂଶାବଳୀ ଏହି। ଜଳପ୍ଳାବନର ଦୁଇ ବର୍ଷ ଉତ୍ତାରେ ଶେମ ଶହେ ବର୍ଷ ବୟସରେ ଅର୍ଫକ୍ଷଦକୁ ଜାତ କଲା।
11 ১১ অর্ফকষদের জন্ম দিলে পর শেম পাঁচশো বছর জীবিত থেকে আরও ছেলেমেয়ের জন্ম দিলেন।
ଅର୍ଫକ୍ଷଦ ଜନ୍ମିଲା ଉତ୍ତାରେ ଶେମ ପାଞ୍ଚ ଶହ ବର୍ଷ ବଞ୍ଚି ଆଉ ସନ୍ତାନସନ୍ତତି ଜାତ କଲା।
12 ১২ অর্ফকষদ পঁয়ত্রিশ বছর বয়সে শেলহের জন্ম দিলেন।
ପୁଣି, ଅର୍ଫକ୍ଷଦ ପଞ୍ଚତିରିଶ ବର୍ଷ ବୟସରେ ଶେଲହକୁ ଜାତ କଲା।
13 ১৩ শেলহের জন্ম দিলে পর অর্ফকষদ চারশো তিন বছর জীবিত থেকে আরও ছেলেমেয়ের জন্ম দিলেন।
ଶେଲହର ଜନ୍ମ ଉତ୍ତାରେ ଅର୍ଫକ୍ଷଦ ଚାରି ଶହ ତିନି ବର୍ଷ ଜୀବିତ ରହି ଆଉ ପୁତ୍ରକନ୍ୟା ଜାତ କଲା।
14 ১৪ শেলহ ত্রিশ বছর বয়সে এবারের জন্ম দিলেন।
ପୁଣି, ଶେଲହ ତିରିଶ ବର୍ଷ ବୟସରେ ଏବରକୁ ଜାତ କଲା।
15 ১৫ এবারের জন্ম দিলে পর শেলহ চারশো তিন বছর জীবিত থেকে আরও ছেলেমেয়ের জন্ম দিলেন।
ଏବରର ଜନ୍ମ ଉତ୍ତାରେ ଶେଲହ ଚାରି ଶହ ତିନି ବର୍ଷ ବଞ୍ଚି ଆହୁରି ପୁତ୍ରକନ୍ୟା ଜାତ କଲା।
16 ১৬ এবর চৌত্রিশ বছর বয়সে পেলগের জন্ম দিলেন।
ପୁଣି, ଏବର ଚୌତ୍ରିଶ ବର୍ଷ ବୟସରେ ପେଲଗ୍‌କୁ ଜାତ କଲା।
17 ১৭ পেলগের জন্ম দিলে পর এবর চারশো ত্রিশ বছর জীবিত থেকে আরও ছেলেমেয়ের জন্ম দিলেন।
ପେଲଗ୍‌ର ଜନ୍ମ ଉତ୍ତାରେ ଏବର ଚାରି ଶହ ତିରିଶ ବର୍ଷ ବଞ୍ଚି ଆହୁରି ପୁତ୍ରକନ୍ୟା ଜାତ କଲା।
18 ১৮ পেলগ ত্রিশ বছর বয়সে রিয়ূর জন্ম দিলেন।
ପେଲଗ୍‍ ତିରିଶ ବର୍ଷ ବୟସରେ ରୀୟୂକୁ ଜାତ କଲା।
19 ১৯ রিয়ূর জন্ম দিলে পর পেলগ দুইশো নয় বছর জীবিত থেকে আরও ছেলেমেয়ের জন্ম দিলেন।
ରୀୟୂର ଜନ୍ମ ଉତ୍ତାରେ ପେଲଗ୍‍ ଦୁଇ ଶହ ନଅ ବର୍ଷ ବଞ୍ଚି ଆଉ ପୁତ୍ରକନ୍ୟା ଜାତ କଲା।
20 ২০ রিয়ূ বত্রিশ বছর বয়সে সরূগের জন্ম দিলেন।
ରୀୟୂ ବତିଶ ବର୍ଷ ବୟସରେ ସରୁଗକୁ ଜାତ କଲା।
21 ২১ সরূগের জন্ম দিলে পর রিয়ূ দুশো সাত বছর জীবিত থেকে আরও ছেলেমেয়ের জন্ম দিলেন।
ସରୁଗର ଜନ୍ମ ଉତ୍ତାରେ ରୀୟୂ ଦୁଇ ଶହ ସାତ ବର୍ଷ ବଞ୍ଚି ଆଉ ପୁତ୍ରକନ୍ୟା ଜାତ କଲା।
22 ২২ সরূগ ত্রিশ বছর বয়সে নাহোরের জন্ম দিলেন।
ପୁଣି, ସରୁଗ ତିରିଶ ବର୍ଷ ବୟସରେ ନାହୋରକୁ ଜାତ କଲା।
23 ২৩ নাহোরের জন্ম দিলে পর সরূগ দুশো বছর জীবিত থেকে আরও ছেলেমেয়ের জন্ম দিলেন।
ନାହୋରର ଜନ୍ମ ଉତ୍ତାରେ ସରୁଗ ଦୁଇ ଶହ ବର୍ଷ ବଞ୍ଚି ଆଉ ପୁତ୍ରକନ୍ୟା ଜାତ କଲା।
24 ২৪ নাহোর উনত্রিশ বছর বয়সে তেরহের জন্ম দিলেন।
ପୁଣି, ନାହୋର ଅଣତିରିଶ ବର୍ଷ ବୟସରେ ତେରହକୁ ଜାତ କଲା।
25 ২৫ তেরহের জন্ম দিলে পর নাহোর একশো উনিশ বছর জীবিত থেকে আরও ছেলেমেয়ের জন্ম দিলেন।
ତେରହର ଜନ୍ମ ଉତ୍ତାରେ ନାହୋର ଶହେ ଊଣେଇଶ ବର୍ଷ ବଞ୍ଚି ଆଉ ପୁତ୍ରକନ୍ୟା ଜାତ କଲା।
26 ২৬ তেরহ সত্তর বছর বয়সে অব্রাম, নাহোর ও হারণের জন্ম দিলেন।
ପୁଣି, ତେରହକୁ ସତୁରି ବର୍ଷ ବୟସ ହେଲା। ସେ ଅବ୍ରାମ ଓ ନାହୋର ଓ ହାରଣ, ଏମାନଙ୍କୁ ଜାତ କଲା।
27 ২৭ তেরহের বংশ বৃত্তান্ত এই। তেরহ অব্রাম, নাহোর ও হারণের জন্ম দিলেন।
ତେରହର ବଂଶାବଳୀ। ତେରହ ଅବ୍ରାମ ଓ ନାହୋର ଓ ହାରଣକୁ ଜାତ କଲା। ପୁଣି, ସେହି ହାରଣ ଲୋଟକୁ ଜାତ କଲା;
28 ২৮ আর হারণ লোটের জন্ম দিলেন। কিন্তু হারণ নিজের বাবা তেরহের সামনে নিজের জন্মস্থান কলদীয় দেশের ঊরে প্রাণত্যাগ করলেন।
ମାତ୍ର ହାରଣ ଆପଣା ପିତା ତେରହର ସାକ୍ଷାତରେ କଲ୍‍ଦୀୟମାନଙ୍କ ଊର ନାମକ ଆପଣା ଜନ୍ମ ଦେଶରେ ମଲା।
29 ২৯ অব্রাম ও নাহর উভয়েই বিয়ে করলেন; অব্রাহামের স্ত্রীর নাম সারী ও নাহোরের স্ত্রীর নাম মিলকা। এই স্ত্রী হারণের মেয়ে; হারণ মিলকার ও যিস্কার বাবা।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଅବ୍ରାମ ଓ ନାହୋର ବିବାହ କଲେ; ଅବ୍ରାମଙ୍କ ଭାର୍ଯ୍ୟାଙ୍କର ନାମ ସାରୀ ଓ ନାହୋରର ଭାର୍ଯ୍ୟାର ନାମ ମିଲ୍କା, ସେ ହାରଣର କନ୍ୟା ଥିଲା; ସେହି ହାରଣ ମିଲ୍କା ଓ ଯିସ୍କାର ପିତା।
30 ৩০ সারী বন্ধ্যা ছিলেন, তাঁর সন্তান হল না।
ସେହି ସାରୀ ବନ୍ଧ୍ୟା ଥିଲେ, ତାଙ୍କର କୌଣସି ସନ୍ତାନ ନ ଥିଲା।
31 ৩১ আর তেরহ নিজের ছেলে অব্রামকে ও হারণের ছেলে নিজের নাতি লোটকে এবং অব্রাহামের স্ত্রী সারী নাম্নী ছেলের স্ত্রীকে সঙ্গে নিলেন; তাঁরা একসঙ্গে কনান দেশে যাবার জন্য কলদীয় দেশের ঊর থেকে যাত্রা করলেন; আর হারণ নগর পর্যন্ত গিয়ে সেখানে বাস করলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ତେରହ ଆପଣା ପୁତ୍ର ଅବ୍ରାମଙ୍କୁ ଓ ହାରଣର ପୁତ୍ର ଲୋଟ ନାମକ ପୌତ୍ରକୁ, ପୁଣି, ଅବ୍ରାମଙ୍କ ଭାର୍ଯ୍ୟା ସାରୀ ନାମ୍ନୀ ପୁତ୍ରବଧୂଙ୍କୁ ସଙ୍ଗରେ ନେଲେ; ଆଉ ସେମାନେ ସମସ୍ତେ କଲ୍‍ଦୀୟମାନଙ୍କ ଊରଠାରୁ କିଣାନ ଦେଶ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ଯାତ୍ରା କରି ହାରଣ ନଗରରେ ଉତ୍ତରି ବସତି କଲେ।
32 ৩২ পরে তেরহের দুশো পাঁচ বছর বয়স হলে হারণে তাঁর মৃত্যু হল।
ପୁଣି, ତେରହ ହାରଣ ନଗରରେ ଥାଇ ଦୁଇ ଶହ ପାଞ୍ଚ ବର୍ଷ ବୟସରେ ମଲା।

< আদিপুস্তক 11 >