< যাত্রাপুস্তক 9 >

1 পরে সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, “তুমি ফরৌণের কাছে গিয়ে তাকে বল, ‘সদাপ্রভু, ইব্রীয়দের ঈশ্বর, এই কথা বলেন, আমার সেবা করার জন্য আমার প্রজাদেরকে ছেড়ে দাও।
তখন সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, “ফরৌণের কাছে যাও এবং তাকে বলো, ‘হিব্রুদের ঈশ্বর সদাপ্রভু একথাই বলেন: “আমার প্রজাদের যেতে দাও, যেন তারা আমার আরাধনা করতে পারে।”
2 যদি তাদেরকে ছেড়ে দিতে রাজি না হও, এখনও বাধা দাও,
যদি তুমি তাদের যেতে দিতে অসম্মত হও এবং ক্রমাগত তাদের আটকে রাখো,
3 তবে দেখ, ক্ষেতের তোমার পশু সম্পত্তির উপর, ঘোড়াদের, গাধাদের, উটদের, গরুর পালের ও ভেড়ার পালের উপর সদাপ্রভুর হাত রয়েছে; ভারী মহামারী হবে।
তবে সদাপ্রভুর হাত মাঠেঘাটে থাকা তোমাদের গৃহপালিত পশুপালের উপর—তোমাদের ঘোড়া, গাধা ও উটের এবং গবাদি পশুপালের, মেষ ও ছাগলদের উপর ভয়ংকর এক আঘাত নিয়ে আসবে।
4 কিন্তু সদাপ্রভু ইস্রায়েলের পশুদের থেকে মিশরের পশুদের আলাদা করবেন; তাতে ইস্রায়েল সন্তানদের কোনো পশু মরবে না’।”
কিন্তু সদাপ্রভু ইস্রায়েলীদের গৃহপালিত পশুপালের এবং মিশরীয়দের গৃহপালিত পশুপালের মধ্যে এক পার্থক্য গড়ে তুলবেন, যেন ইস্রায়েলীদের অধিকারভুক্ত কোনও পশু মারা না যায়।’”
5 আর সদাপ্রভু দিন নির্ধারণ করে বললেন, “কাল সদাপ্রভু দেশে এই কাজ করবেন।”
সদাপ্রভু এক সময় নির্দিষ্ট করলেন ও বললেন, “আগামীকাল সদাপ্রভু দেশে এরকম করবেন।”
6 পরদিন সদাপ্রভু তাই করলেন, তাতে মিশরের সকল পশু মরল, কিন্তু ইস্রায়েল সন্তানদের পশুদের মধ্যে একটিও মরল না।
আর পরদিন সদাপ্রভু তা করলেন: মিশরীয়দের সব গৃহপালিত পশু মারা গেল, কিন্তু ইস্রায়েলীদের অধিকারভুক্ত একটি পশুও মারা গেল না।
7 তখন ফরৌণ লোক পাঠালেন, আর দেখ, ইস্রায়েলের একটি পশুও মরেনি; তবুও ফরৌণের হৃদয় কঠিন হল এবং তিনি লোকদেরকে ছেড়ে দিলেন না।
ফরৌণ তদন্ত করলেন এবং জানতে পারলেন যে ইস্রায়েলীদের একটি পশুও মারা যায়নি। তবুও তাঁর হৃদয় অনমনীয়ই থেকে গেল এবং তিনি লোকদের যেতে দিলেন না।
8 পরে সদাপ্রভু মোশি ও হারোণকে বললেন, “তোমরা হাত ভর্তি করে ভাটীর ছাই নাও, পরে মোশি ফরৌণের সাক্ষাৎে তা আকাশের দিকে ছড়িয়ে দিক।
পরে সদাপ্রভু মোশি ও হারোণকে বললেন, “একটি উনুন থেকে মুঠো ভর্তি করে ছাইভস্ম তুলে নাও এবং ফরৌণের সামনেই মোশি তা হাওয়ায় ছড়িয়ে দিক।
9 তা সমস্ত মিশর দেশ জুড়ে সূক্ষ্ম ধূলো হয়ে মিশর দেশের সব জায়গায় মানুষ ও পশুদের গায়ে ক্ষতযুক্ত ফোসকা জন্মাবে।”
সমগ্র মিশর দেশে তা মিহি ধুলোয় পরিণত হবে, এবং দেশের সর্বত্র মানুষজনের ও পশুপালের গায়ে পুঁজ-ভরা ফোঁড়া ফুটে উঠবে।”
10 ১০ তখন তাঁরা ভাটীর ছাই নিয়ে ফরৌণের সামনে দাঁড়ালেন এবং মোশি আকাশের দিকে তা ছড়িয়ে দিলেন, তাতে বা সমস্ত মানুষ ও পশুর গায়ে ক্ষতযুক্ত ফোসকা হল।
অতএব তাঁরা একটি উনুন থেকে ছাইভস্ম তুলে নিয়ে ফরৌণের সামনে গিয়ে দাঁড়ালেন। মোশি হাওয়ায় তা ছড়িয়ে দিলেন, এবং মানুষজনের ও পশুপালের গায়ে পুঁজ-ভরা ফোঁড়া ফুটে উঠল।
11 ১১ সেই ফোসকার জন্য জাদুকরেরা মোশির সামনে দাঁড়াতে পারল না, কারণ জাদুকরদের ও সমস্ত মিশরীয়ের গায়ে ফোসকা জন্মাল।
জাদুকরদের ও সব মিশরীয়দের গায়ে যে ফোঁড়াগুলি ফুটে উঠল, সেগুলির কারণে জাদুকররা মোশির সামনে দাঁড়াতে পারল না।
12 ১২ আর সদাপ্রভু ফরৌণের হৃদয় কঠিন করলেন; তিনি তাঁদের কথায় মনোযোগ দিলেন না, যেমন সদাপ্রভু মোশিকে বলেছিলেন।
কিন্তু সদাপ্রভু ফরৌণের হৃদয় কঠিন করে দিলেন এবং তিনি মোশি ও হারোণের কথা শুনতে চাইলেন না, ঠিক যেমনটি সদাপ্রভু মোশিকে বলেছিলেন।
13 ১৩ পরে সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, “তুমি ভোরে উঠে ফরৌণের সামনে দাঁড়িয়ে তাকে এই কথা বোলো, ‘সদাপ্রভু, ইব্রীয়দের ঈশ্বর, এই কথা বলেন, আমার সেবা করার জন্য আমার প্রজাদেরকে ছেড়ে দাও;
পরে সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, “ভোরবেলায় ঘুম থেকে উঠে, ফরৌণের সম্মুখীন হয়ে তাকে বোলো, ‘হিব্রুদের ঈশ্বর সদাপ্রভু একথাই বলেন: আমার প্রজাদের যেতে দাও, যেন তারা আমার আরাধনা করতে পারে,
14 ১৪ নাহলে এবার আমি তোমার হৃদয়ের বিরুদ্ধে এবং তোমার দাসেদের ও প্রজাদের মধ্যে আমার সব রকম মহামারী পাঠাব; যেন তুমি জানতে পার, সমস্ত পৃথিবীতে আমার মত কেউ নেই।
তা না হলে এবার আমি তোমার বিরুদ্ধে ও তোমার কর্মকর্তাদের ও তোমার প্রজাদের বিরুদ্ধে আমার আঘাতগুলির পূর্ণ বল পাঠাব, যেন তুমি জানতে পারো যে সারা পৃথিবীতে আমার মতো আর কেউ নেই।
15 ১৫ কারণ এতদিনের আমি আমার হাত বাড়িয়ে মহামারীর মাধ্যমে তোমাকে ও তোমার প্রজাদেরকে আঘাত করতে পারতাম; তা করলে তুমি পৃথিবী থেকে উচ্ছেদ হতে।
কারণ এখনই আমি আমার হাত বাড়িয়ে তোমাকে ও তোমার প্রজাদের এমন এক আঘাত দ্বারা আহত করতে পারি যা তোমাদের এই পৃথিবীর বুক থেকে মুছে ফেলতে পারে।
16 ১৬ কিন্তু প্রকৃত পক্ষে আমি এই জন্যই তোমাকে স্থাপন করেছি, যেন আমার ক্ষমতা তোমাকে দেখাই ও সমস্ত পৃথিবীতে আমার নাম প্রচারিত হয়।
কিন্তু ঠিক এই উদ্দেশ্যেই আমি তোমাকে উন্নত করেছি, যেন আমি তোমাকে আমার ক্ষমতা দেখাতে পারি ও সমগ্র পৃথিবীতে আমার নাম প্রচারিত হয়।
17 ১৭ এখনও তুমি আমার প্রজাদের বিরুদ্ধে অহঙ্কার করে তাদেরকে ছেড়ে দিতে চাইছ না।
তুমি এখনও আমার প্রজাদের বিরুদ্ধে নিজেকে দাঁড় করিয়ে রেখেছ এবং তাদের যেতে দিচ্ছ না।
18 ১৮ দেখ, মিশরের পত্তন হওয়ার দিন থেকে আজ পর্যন্ত যা কখনও দেখা যায় নি, এমন প্রচণ্ড ভারী শিলাবৃষ্টি আমি কাল এই দিনের বর্ষাব।
তাই, আগামীকাল এইসময় আমি এমন ভারী শিলাবৃষ্টি পাঠাব যা মিশরের প্রতিষ্ঠা-দিবস থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত কখনও মিশরের উপর পড়েনি।
19 ১৯ অতএব তুমি এখন ক্ষেতে লোক পাঠিয়ে তোমার পশু ও যা কিছু আছে সে সব নিরাপদ জায়গায় জড়ো কর; যে মানুষ ও পশুদেরকে ক্ষেত থেকে বাড়িতে আনা হবে না, তাঁদের উপরে শিলাবৃষ্টি হবে, আর তারা মারা যাবে’।”
তুমি এখন এক আদেশ জারি করো, যেন মাঠেঘাটে তোমার যত গৃহপালিত পশুপাল ও যা যা আছে, সেসব নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে আসা হয়, কারণ যেসব মানুষ ও পশুকে ভিতরে আনা হয়নি ও যারা এখনও মাঠেঘাটেই আছে, তাদের প্রত্যেকের উপর শিলাবৃষ্টি নেমে আসবে, ও তারা মারা পড়বে।’”
20 ২০ তখন ফরৌণের দাসেদের মধ্যে যে কেউ সদাপ্রভুর কথায় ভয় পেল, সে তাড়াতড়ি তার দাস ও পশুকে বাড়ির মধ্যে আনল;
ফরৌণের যেসব কর্মকর্তা সদাপ্রভুর বাক্যে ভয় পেয়েছিলেন, তাঁরা তাড়াতাড়ি করে তাঁদের ক্রীতদাস-দাসীদের ও তাঁদের গৃহপালিত পশুপালকে ভিতরে নিয়ে এলেন।
21 ২১ আর যে কেউ সদাপ্রভুর কথায় মনোযোগ দিল না, সে তার দাস ও পশুদেরকে ক্ষেতে রেখে দিল।
কিন্তু যারা সদাপ্রভুর বাক্য উপেক্ষা করল, তারা তাদের ক্রীতদাস-দাসীদের ও গৃহপালিত পশুপাল মাঠেঘাটেই ছেড়ে দিল।
22 ২২ পরে সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, “তুমি আকাশের দিকে তোমার হাত তোলো, তাতে মিশর দেশের সব জায়গায় শিলাবৃষ্টি হবে, মিশর দেশের মানুষ, পশু ও ক্ষেতের সমস্ত গাছের উপরে তা হবে।”
পরে সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, “তোমার হাত আকাশের দিকে প্রসারিত করো যেন মিশরে সর্বত্র শিলাবৃষ্টি নেমে আসে—মানুষজনের ও পশুপালের এবং মিশরের মাঠেঘাটে যা যা উৎপন্ন হচ্ছে, সবকিছুর উপরে নেমে আসে।”
23 ২৩ পরে মোশি তাঁর লাঠি আকাশের দিকে তুললে সদাপ্রভু মেঘগর্জন করালেন ও শিলাবৃষ্টি বর্ষালেন এবং আগুন মাটির উপরে বেগে এসে পড়ল; এই ভাবে সদাপ্রভু মিশর দেশে শিলাবৃষ্টি বর্ষালেন।
মোশি যখন তাঁর ছড়িটি আকাশের দিকে প্রসারিত করলেন, তখন সদাপ্রভু বজ্রবিদ্যুৎ ও শিলাবৃষ্টি পাঠিয়ে দিলেন, এবং বজ্রবিদ্যুতের চমক মাটি স্পর্শ করল। অতএব সদাপ্রভু মিশর দেশের উপর শিলাবৃষ্টি বর্ষণ করলেন;
24 ২৪ তাতে শিলা এবং শিলার সঙ্গে আগুন মেশানো বৃষ্টি হওয়াতে তা খুব শোচনীয় হল; রাজ্য হিসাবে প্রতিষ্টিত হওয়া পর্যন্ত মিশরে এরকম শিলাবৃষ্টি কখনও হয়নি।
শিলাবৃষ্টিপাত হয়েছিল এবং এদিক-ওদিক বজ্রবিদ্যুৎ চমকাল। যখন থেকে মিশর এক দেশে পরিণত হয়েছিল, তখন থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত মিশর দেশে এরকম শিলাবৃষ্টি আর কখনও হয়নি।
25 ২৫ তাতে সমস্ত মিশর দেশের ক্ষেতের মানুষ ও পশু সবই শিলার মাধ্যমে আহত হল ও ক্ষেতের সমস্ত ঔষধি গাছগুলি শিলাবৃষ্টির মাধ্যমে ধ্বংস হল, আর ক্ষেতের সমস্ত গাছ ভেঙে গেল।
মিশরে সর্বত্র শিলাবৃষ্টি মাঠের সবকিছুকে—মানুষজন ও পশুপাল, সবাইকেই আঘাত করল; মাঠেঘাটে যা যা উৎপন্ন হয় সেসবকিছু তা দুমড়ে-মুচড়ে দিল ও প্রত্যেকটি গাছ নেড়া করে ফেলল।
26 ২৬ শুধুমাত্র ইস্রায়েল সন্তানদের বাসস্থান গোশন প্রদেশে শিলাবৃষ্টি হল না।
একমাত্র যেখানে শিলাবৃষ্টি পড়েনি তা হল সেই গোশন প্রদেশ, যেখানে ইস্রায়েলীরা বসবাস করত।
27 ২৭ পরে ফরৌণ লোক পাঠিয়ে মোশি ও হারোণকে ডেকে বললেন, “এইবার আমি পাপ করেছি; সদাপ্রভু ধার্মিক, কিন্তু আমি ও আমার প্রজারা দোষী।
তখন ফরৌণ মোশি ও হারোণকে ডেকে পাঠালেন। “এবার আমি পাপ করেছি,” তিনি তাঁদের বললেন। “সদাপ্রভু ন্যায়পরায়ণ, এবং আমি ও আমার প্রজারা অন্যায় করেছি।
28 ২৮ তোমরা সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা কর; মেঘগর্জন ও শিলাবৃষ্টি যথেষ্ট হয়েছে? আমি তোমাদেরকে ছেড়ে দেব, তোমাদের আর দেরী হবে না।”
সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা করো, কারণ আমরা যথেষ্ট বজ্রবিদ্যুৎ ও শিলাবৃষ্টি পেয়েছি। আমি তোমাদের যেতে দেব; তোমাদের আর এখানে থাকতে হবে না।”
29 ২৯ তখন মোশি তাঁকে বললেন, “আমি নগর থেকে বাইরে গিয়েই সদাপ্রভুর দিকে হাত বাড়িয়ে দেব, তাতে মেঘগর্জন থেমে যাবে ও শিলাবৃষ্টি আর হবে না, যেন আপনি জানতে পারেন যে, পৃথিবী সদাপ্রভুরই।
মোশি উত্তর দিলেন, “আমি যখন নগরটি ছেড়ে যাব, তখন আমি আমার হাত দুটি প্রার্থনায় সদাপ্রভুর দিকে প্রসারিত করব। বজ্রপাত থেমে যাবে এবং শিলাবৃষ্টি আর হবে না, যেন আপনি জানতে পারেন যে এই পৃথিবী সদাপ্রভুরই।
30 ৩০ কিন্তু আমি জানি, আপনি ও আপনার দাসেরা, আপনারা এখনও সদাপ্রভু ঈশ্বরকে ভয় পাবেন না।”
কিন্তু আমি জানি যে আপনি ও আপনার কর্মকর্তারা এখনও সদাপ্রভু ঈশ্বরকে ভয় পাচ্ছেন না।”
31 ৩১ তখন মসিনা ও যব সবই ক্ষতি হল, কারণ যব শীষযুক্ত ও মসিনা ফুটেছিল।
(শণগাছ ও যব ধ্বংস হল, যেহেতু যবের শিষ ফুটেছিল ও শণগাছে ফুল ধরেছিল।
32 ৩২ কিন্তু গম ও জনার (শীতের শস্য দানা) বড় না হওয়াতে আহত হল না।
গম ও বাজরা অবশ্য ধ্বংস হয়নি, কারণ সেগুলি পরে পাকে।)
33 ৩৩ পরে মোশি ফরৌণের কাছ থেকে নগরের বাইরে গিয়ে সদাপ্রভুর দিকে হাত বাড়িয়ে দিলেন, তাতে মেঘগর্জন ও শিলা পড়া বন্ধ হল এবং মাটিতে আর বৃষ্টি বর্ষাল না।
পরে মোশি ফরৌণকে ছেড়ে নগর থেকে বাইরে চলে গেলেন। তিনি সদাপ্রভুর দিকে তাঁর হাত দুটি প্রসারিত করলেন; বজ্রবিদ্যুৎ ও শিলাবৃষ্টি পড়া বন্ধ হয়ে গেল, এবং বৃষ্টিও আর জমিতে নেমে এল না।
34 ৩৪ তখন বৃষ্টি, শিলা বর্ষণ ও মেঘগর্জন থেমে গেছে দেখে ফরৌণ আরও পাপ করলেন, তিনি ও তাঁর দাসেরা তাদের হৃদয় কঠিন করলেন।
ফরৌণ যখন দেখলেন যে বৃষ্টি ও শিলাবৃষ্টি ও বজ্রবিদ্যুৎ পড়া বন্ধ হয়েছে, তখন আবার তিনি পাপ করলেন: তিনি ও তাঁর কর্মকর্তারা তাঁদের হৃদয় কঠিন করলেন।
35 ৩৫ আর ফরৌণের হৃদয় কঠিন হওয়াতে তিনি ইস্রায়েলের লোকদেরকে যেতে দিলেন না; যেমন সদাপ্রভু মোশিকে বলেছিলেন।
অতএব ফরৌণের হৃদয় কঠিন হল এবং তিনি ইস্রায়েলীদের যেতে দিলেন না, ঠিক যেমনটি সদাপ্রভু মোশির মাধ্যমে বলেছিলেন।

< যাত্রাপুস্তক 9 >