< যাত্রাপুস্তক 26 >

1 আর তুমি দশটি পর্দা দিয়ে একটি পবিত্র সমাগম তাঁবু তৈরী করবে; সেগুলি পাকান সাদা মসীনা এবং নীল, বেগুনে ও লাল সুতো দিয়ে তৈরী করবে; সেই পর্দাগুলি সুনিপুণ করূবদের আকৃতি থাকবে।
ଆହୁରି ତୁମ୍ଭେ ଦଶ ଯବନିକା ଦ୍ୱାରା ଆବାସ ପ୍ରସ୍ତୁତ କରିବ; ସେହି ସବୁ ଯବନିକା ଶୁଭ୍ର କ୍ଷୋମ, ନୀଳ, ଧୂମ୍ର ଓ ସିନ୍ଦୂର ବର୍ଣ୍ଣ ସୂତ୍ରରେ ନିର୍ମିତ ହେବ, ତହିଁରେ ଶିଳ୍ପିତ କିରୂବମାନଙ୍କର ଆକୃତି ରହିବ।
2 প্রতিটি পর্দার দৈর্ঘ্য আটাশ হাত ও প্রতিটি পর্দা প্রস্থে চার হাত হবে; সব পর্দার পরিমাণ সমান হবে।
ସେହି ପ୍ରତ୍ୟେକ ଯବନିକା ଅଠାଇଶ ହସ୍ତ ଦୀର୍ଘ ଓ ଚାରି ହସ୍ତ ପ୍ରସ୍ଥ, ସମସ୍ତ ଯବନିକାର ଏକ ପରିମାଣ ହେବ।
3 আর পাঁচটি পর্দার পরস্পর যুক্ত থাকবে এবং অন্য পাঁচটি পর্দা পরস্পর যুক্ত থাকবে।
ପୁଣି, ଏକତ୍ର ପାଞ୍ଚ ଯବନିକାର ପରସ୍ପର ଯୋଗ ରହିବ, ଆଉ ଅବଶିଷ୍ଟ ପାଞ୍ଚ ଯବନିକାର ପରସ୍ପର ଯୋଗ ରହିବ।
4 আর জোড়ার জায়গায় প্রথমটির শেষে পর্দার মুড়াতে নীলসূতোর হূকের ঘর তৈরী করে দেবে এবং জোড়ার জায়গার দ্বিতীয়টির শেষে পর্দার মুড়াতেও সেরকম করবে।
ଆଉ ଯୋଡ଼ ସ୍ଥାନରେ ପ୍ରଥମ ଶେଷ ଯବନିକାର ଧଡ଼ିରେ ନୀଳ ସୂତ୍ରର ଫାଶ କରିବ ଓ ଯୋଡ଼ ସ୍ଥାନରେ ଦ୍ୱିତୀୟ ଅନ୍ତ୍ୟ ଯବନିକାର ଧଡ଼ିରେ ତଦ୍ରୂପ କରିବ।
5 প্রথম পর্দাতে পঞ্চাশ হূকের ঘর তৈরী করে দেবে এবং জোড়ার জায়গায় দ্বিতীয় পর্দার মুড়াতেও পঞ্চাশ হূকের ঘর তৈরী করে দেবে; সেই দুটি হূকের ঘর একে অন্যের সম্মুখীন হবে।
ଅର୍ଥାତ୍‍, ପ୍ରଥମ ଯବନିକାର ଧଡ଼ିରେ ପଚାଶ ଫାଶ କରିବ ଓ ଯୋଡ଼ସ୍ଥାନର ଦ୍ୱିତୀୟ ଯବନିକାର ଧଡ଼ିରେ ପଚାଶ ଫାଶ କରିବ; ସେହି ଦୁଇ ଫାଶ-ଶ୍ରେଣୀ ପରସ୍ପର ସମ୍ମୁଖୀନ ରହିବ।
6 আর পঞ্চাশ সোনার হূক তৈরী করে হূকের ঘরে পর্দাগুলি পরস্পর যুক্ত; তাতে তা একই সমাগম তাঁবু হবে।
ପୁଣି, ପଚାଶ ସ୍ୱର୍ଣ୍ଣ ଆଙ୍କୁଡ଼ା କରି ଆଙ୍କୁଡ଼ାରେ ଯବନିକାସକଳ ପରସ୍ପର ଯୋଡ଼ିବ; ତହିଁରେ ଏକ ଆବାସ ହେବ।
7 আর তুমি সমাগম তাঁবুর উপরে ঢাকার জন্য ছাগলের লোম দিয়ে পর্দাগুলি তৈরী করবে, এগারটি পর্দা তৈরী করবে।
ଆଉ ସେହି ଆବାସ ଉପରେ ଆଚ୍ଛାଦନାର୍ଥକ ତମ୍ବୁ ନିମନ୍ତେ ଛାଗ ଲୋମର ଏକାଦଶ ଯବନିକା ପ୍ରସ୍ତୁତ କରିବ।
8 প্রত্যেকটি পর্দার দৈর্ঘ্য ত্রিশ হাত ও প্রত্যেকটি পর্দা প্রস্থে চার হাত হবে; এই এগারতম পর্দাও একই পরিমাণের হবে।
ସେହି ପ୍ରତ୍ୟେକ ଯବନିକାର ଦୈର୍ଘ୍ୟ ତିରିଶ ହସ୍ତ ଓ ପ୍ରସ୍ଥ ଚାରି ହସ୍ତ; ଏହି ଏକାଦଶ ଯବନିକାର ଏକ ପରିମାଣ ହେବ।
9 পরে পাঁচটি পর্দা একে অপরের সঙ্গে জোড়া দিয়ে আলাদা করে রাখবে, অন্য ছয়টি পর্দাও আলাদা করে রাখবে এবং এদের ছয়তম পর্দা দ্বিগুন করে সমাগম তাঁবুর সামনে রাখবে।
ଏଉତ୍ତାରେ ପାଞ୍ଚ ଯବନିକା ପରସ୍ପର ଯୋଡ଼ି ପୃଥକ ରଖିବ ଓ ଅନ୍ୟ ଛଅ ଯବନିକା ପୃଥକ ରଖିବ, ପୁଣି, ଏମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଷଷ୍ଠ ଯବନିକା ଦୋହରା କରି ତମ୍ବୁ ସମ୍ମୁଖରେ ରଖିବ।
10 ১০ আর জোড় জায়গায় প্রথম পর্দার শেষ মুড়াতে পঞ্চাশ হূকের ঘর তৈরী করে দেবে এবং সংযুক্তব্য দ্বিতীয় পর্দার মুড়াতেও পঞ্চাশ হূকের ঘর তৈরী করে দেবে।
ଆଉ ଯୋଡ଼ ସ୍ଥାନରେ ପ୍ରଥମ ଶେଷ ଯବନିକାର ଧଡ଼ିରେ ପଚାଶ ଫାଶ କରିବ ଓ ଦ୍ୱିତୀୟ ଯବନିକାର ଯୋଡ଼ସ୍ଥାନ ଧଡ଼ିରେ ପଚାଶ ଫାଶ କରିବ।
11 ১১ পরে পিতলের পঞ্চাশটি হূক তৈরী করে হূকের ঘরে তা ঢুকিয়ে তাঁবু সংযুক্ত করবে; তাতে তা একই তাঁবু হবে;
ଆଉ ପିତ୍ତଳର ପଚାଶ ଆଙ୍କୁଡ଼ା କରି ସେହି ଫାଶରେ ପ୍ରବେଶ କରାଇ ତମ୍ବୁ ଯୋଡ଼ିବ; ତହିଁରେ ତାହା ଏକ ତମ୍ବୁ ହେବ।
12 ১২ সমাগম তাঁবুর পর্দার বেশী অংশ, অর্থাৎ যে অর্ধেক পর্দার বেশী অংশ থাকবে, তা সমাগম তাঁবুর পিছন দিকে ঝুলে থাকবে।
ସେହି ତମ୍ବୁ ଯବନିକାର ଅତିରିକ୍ତ ଅଂଶ, ଅର୍ଥାତ୍‍, ଯେଉଁ ଅର୍ଦ୍ଧ ଯବନିକା ଅତିରିକ୍ତ ଥିବ, ତାହା ଆବାସର ପଶ୍ଚାତ୍‍ ପାର୍ଶ୍ୱରେ ଓହଳି ରହିବ।
13 ১৩ আর সমাগম তাঁবুর পর্দার দৈর্ঘ্য যে অংশ তার একপাশে এক হাত, ও অন্য পাশে এক হাত বেশী থাকবে, তা ঢেকে রাখার জন্য সমাগম তাঁবুর উপরে উভয় পাশে ঝুলে থাকবে।
ଆଉ ତମ୍ବୁ ଯବନିକାର ଅବଶିଷ୍ଟ ଯେଉଁ ଦୀର୍ଘ ଅଂଶ ଏ ପାର୍ଶ୍ୱରେ ଏକ ହସ୍ତ ଓ ସେ ପାର୍ଶ୍ୱରେ ଏକ ହସ୍ତ ଅତିରିକ୍ତ ରହିବ, ତାହା ଆବାସର ଏ ପାର୍ଶ୍ୱ ସେ ପାର୍ଶ୍ୱରେ ଆଚ୍ଛାଦନାର୍ଥେ ଝୁଲିବ।
14 ১৪ পরে তুমি তাঁবুর জন্য রক্ত বর্ণের ভেড়ার চামড়ার এবং অন্য একটি সুন্দর চামড়ার ছাদ তৈরী করবে।
ଏଉତ୍ତାରେ ତୁମ୍ଭେ ରକ୍ତୀକୃତ ମେଷର ଚର୍ମରେ ତମ୍ବୁର ଏକ ଛାତ କରିବ, ଆଉ ତହିଁ ଉପରେ ଶିଶୁକ ଚର୍ମରେ ଏକ ଛାତ କରିବ।
15 ১৫ পরে তুমি সমাগম তাঁবুর জন্য শিটীম কাঠের দাঁড় করানো তক্তা তৈরী করবে।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ତୁମ୍ଭେ ଆବାସ ନିମନ୍ତେ ଶିଟୀମ୍‍ କାଷ୍ଠର ଠିଆପଟା ପ୍ରସ୍ତୁତ କରିବ।
16 ১৬ প্রত্যেক তক্তার দৈর্ঘ্য দশ হাত ও প্রস্থে দেড় হাত হবে।
ଏକ ଏକ ପଟା ଦଶ ହସ୍ତ ଦୀର୍ଘ ଓ ଦେଢ଼ ହସ୍ତ ପ୍ରସ୍ଥ ହେବ।
17 ১৭ প্রত্যেক তক্তার একে অপরের সংযুক্ত দুটি করে পায়া থাকবে; এই ভাবে সমাগম তাঁবুর সব তক্তাগুলি তৈরী করবে।
ତହିଁର ପରସ୍ପର ଅନୁରୂପ ଦୁଇ ପାଦ କରିବ; ଏହିରୂପେ ଆବାସର ସମସ୍ତ ପଟା ନିମନ୍ତେ ପ୍ରସ୍ତୁତ କରିବ।
18 ১৮ সমাগম তাঁবুর জন্য তক্তা তৈরী করবে, দক্ষিণদিকের দক্ষিণ পাশের জন্য কুড়িটি তক্তা তৈরী করবে।
ଆଉ ଆବାସ ନିମନ୍ତେ ଯେଉଁସବୁ ପଟା କରିବ, ସେ ସବୁ ମଧ୍ୟରୁ ଦକ୍ଷିଣ ଦିଗରେ ଦକ୍ଷିଣ ପାର୍ଶ୍ୱ ନିମନ୍ତେ କୋଡ଼ିଏ ପଟା।
19 ১৯ আর সেই কুড়িতম তক্তার নীচে চল্লিশটি রূপার ভিত্তি তৈরী করে দেবে; এক তক্তার নীচে তার দুই পায়ার জন্য দুটি ভিত্তি এবং অন্য অন্য তক্তার নীচেও তাদের দুটি করে পায়ার জন্য দুটি করে ভিত্তি হবে।
ପୁଣି, ସେହି କୋଡ଼ିଏ ପଟା ତଳେ ଚାଳିଶ ରୂପାର ଚୁଙ୍ଗୀ କରିବ; ଏକ ପଟା ତଳେ ତହିଁର ଦୁଇ ପଦ ନିମନ୍ତେ ଦୁଇ ଚୁଙ୍ଗୀ ଓ ଅନ୍ୟାନ୍ୟ ପଟା ତଳେ ମଧ୍ୟ ସେମାନଙ୍କ ଦୁଇ ଦୁଇ ପଦ ନିମନ୍ତେ ଦୁଇ ଚୁଙ୍ଗୀ ହେବ।
20 ২০ আবার সমাগম তাঁবুর দ্বিতীয় পাশের জন্য উত্তরদিকে কুড়িটি তক্তা তৈরী করবে;
ପୁଣି, ଆବାସର ଅନ୍ୟ ପାର୍ଶ୍ୱ ନିମନ୍ତେ ଉତ୍ତର ଦିଗରେ କୋଡ଼ିଏ ପଟା ହେବ।
21 ২১ আর সেইগুলির জন্য রূপার চল্লিশটি ভিত্তি; এক তক্তার নীচে দুটি ভিত্তি ও অন্য তক্তাগুলির নীচেও দুটি করে ভিত্তি;
ଏକ ପଟା ତଳେ ଦୁଇ ଚୁଙ୍ଗୀ ଓ ଅନ୍ୟାନ୍ୟ ପଟା ତଳେ ଦୁଇ ଦୁଇ ଚୁଙ୍ଗୀ; ଏରୂପେ ରୂପାର ଚାଳିଶ ଚୁଙ୍ଗୀ ହେବ।
22 ২২ আর সমাগম তাঁবুর পিছনের অংশের পশ্চিম দিকের জন্য ছয়টি তক্তা করবে।
ଆବାସର ପଶ୍ଚିମ ଦିଗସ୍ଥ ପଶ୍ଚାତ୍‍ ପାର୍ଶ୍ୱ ନିମନ୍ତେ ଛଅ ଖଣ୍ଡ ପଟା ହେବ।
23 ২৩ আর তাঁবুর সেই পিছনের অংশের দুটি কোণের জন্য দুটি তক্তা করবে।
ପୁଣି, ଆବାସର ସେହି ପଶ୍ଚାଦ୍‍ ଭାଗର ଦୁଇ କୋଣରେ ଦୁଇ ଖଣ୍ଡ ପଟା ଦେବ।
24 ২৪ সেই দুটি তক্তার নীচে জোড়া হবে এবং সেইভাবে উপরের অংশেও প্রথম কড়ার কাছে জোড় হবে; এই ভাবে পিছনের উভয় কোণেই হবে; তা দুটি কোণের জন্য হবে।
ଏହି କୋଣରେ ଥିବା ପଟାଗୁଡ଼ିକ ଯୋଡ଼ା ହୋଇ ଉପର ମୁଣ୍ଡ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ସଂଯୁକ୍ତ ହେବ, ଦୁଇ କୋଣରେ ଥିବା ଦୁଇଟି ପଟା ଏହିପରି ତିଆରି ହେବ।
25 ২৫ সেখানে অবশ্যই আটটি তক্তা থাকবে এবং সেগুলি রূপার ভিত্তি ষোলটী হবে; এক তক্তার নীচে দুটি ভিত্তি, ও অন্য তক্তার নীচে দুটি ভিত্তি থাকবে।
ତହିଁରେ ତହିଁର ପଟା ଆଠ ଖଣ୍ଡ ହେବ ଓ ତହିଁର ଷୋଳ ରୂପାଚୁଙ୍ଗୀ ହେବ; ଏକ ପଟା ତଳେ ଦୁଇ ଚୁଙ୍ଗୀ ଓ ଅନ୍ୟାନ୍ୟ ପଟା ତଳେ ଦୁଇ ଚୁଙ୍ଗୀ ହେବ।
26 ২৬ আর তুমি শিটীম কাঠের খিল তৈরী করবে,
ଆଉ ତୁମ୍ଭେ ଶିଟୀମ୍‍ କାଷ୍ଠର ଅର୍ଗଳ ପ୍ରସ୍ତୁତ କରିବ; ଆବାସର ଏକ ପାର୍ଶ୍ୱସ୍ଥ ପଟାରେ ପାଞ୍ଚ ଅର୍ଗଳ ଓ ଅନ୍ୟ ପାର୍ଶ୍ୱସ୍ଥ ପଟାରେ ପାଞ୍ଚ ଅର୍ଗଳ
27 ২৭ সমাগম তাঁবুর এক পাশের তক্তাতে পাঁচটি খিল ও সমাগম তাঁবুর অন্য পাশের তক্তাতে পাঁচটি খিল এবং সমাগম তাঁবুর পশ্চিম দিকের পিছনের দিকের তক্তাতে পাঁচটি খিল দেবে।
ଓ ଆବାସର ପଶ୍ଚିମ ଦିଗସ୍ଥ ପଶ୍ଚାତ୍‍ ପାର୍ଶ୍ୱର ପଟାରେ ପାଞ୍ଚ ଅର୍ଗଳ ଦେବ।
28 ২৮ এবং মাঝখানের খিল তক্তাগুলির মাঝখান দিয়ে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত যাবে।
ପୁଣି, ମଧ୍ୟସ୍ଥିତ ଅର୍ଗଳ ପଟାର ମଧ୍ୟଦେଶରେ ଏ ମୁଣ୍ଡରୁ ସେମୁଣ୍ଡ ଯାଏ ପାଇବ।
29 ২৯ আর ঐ তক্তাগুলি সোনা দিয়ে মুড়ে দেবে এবং খিলের ঘর হবার জন্য সোনার কড়া গড়বে এবং খিলগুলি সোনা দিয়ে মুড়ে দেবে।
ଆଉ ସେହି ସବୁ ପଟା ସୁବର୍ଣ୍ଣରେ ମଡ଼ାଇବ ଓ ଅର୍ଗଳର ଘରା ନିମନ୍ତେ ସୁବର୍ଣ୍ଣ କଡ଼ା କରିବ, ପୁଣି, ଅର୍ଗଳସକଳ ସୁବର୍ଣ୍ଣରେ ମଡ଼ାଇବ।
30 ৩০ সমাগম তাঁবুর জন্য যে পরিকল্পনা পর্বতে তোমাকে দেখান হয়েছিল, সেই অনুসারে তা স্থাপন করবে।
ଏହି ପ୍ରକାରେ ଆବାସର ଯେଉଁ ଆଦର୍ଶ ପର୍ବତରେ ତୁମ୍ଭକୁ ପ୍ରଦର୍ଶିତ ହୋଇଅଛି; ତଦନୁସାରେ ତାହା ପ୍ରସ୍ତୁତ କରିବ।
31 ৩১ আর তুমি নীল, বেগুনে ও লাল এবং পাকান সাদা মসীনা সূতো দিয়ে এক পর্দা তৈরী করবে; তা শিল্পের কাজ হবে, তাতে করুবদের আকৃতি থাকবে।
ଆଉ ତୁମ୍ଭେ ନୀଳବର୍ଣ୍ଣ, ଧୂମ୍ରବର୍ଣ୍ଣ, ସିନ୍ଦୂର ବର୍ଣ୍ଣ ଓ ବଳା ଶୁଭ୍ର କ୍ଷୌମସୂତ୍ରରେ ଏକ ବିଚ୍ଛେଦ ବସ୍ତ୍ର ପ୍ରସ୍ତୁତ କରିବ; ତାହା ନିପୁଣ ଶିଳ୍ପାକାରର କର୍ମରେ କିରୂବଗଣର ଆକୃତିବିଶିଷ୍ଟ କରାଯିବ।
32 ৩২ তুমি তা সোনায় মুড়ান শিটীম কাঠের চার স্তম্ভের উপরে খাটাবে; সেগুলির আঁকড়া সোনা দিয়ে হবে এবং সেগুলি রূপার চারটি ভিত্তির উপরে বসবে।
ତୁମ୍ଭେ ତାହା ସୁବର୍ଣ୍ଣରେ ମଡ଼ାଇ ଶିଟୀମ୍‍ କାଷ୍ଠର ଚାରି ସ୍ତମ୍ଭ ଉପରେ ଟଙ୍ଗାଇବ; ପୁଣି, ରୂପାର ଚାରି ଚୁଙ୍ଗୀ ଉପରେ ସେମାନଙ୍କ ସ୍ୱର୍ଣ୍ଣର ଆଙ୍କୁଡ଼ାସବୁ ବସାଇବ।
33 ৩৩ আর হূকগুলির নীচে পর্দা খাটিয়ে দেবে এবং সেখানে পর্দার ভিতরে সাক্ষ্য সিন্দুক আনবে এবং সেই পর্দা ও অতি পবিত্র স্থান থেকে পবিত্র স্থানকে আলাদা করে রাখবে।
ପୁଣି, ଆଙ୍କୁଡ଼ା ସବୁର ତଳେ ବିଚ୍ଛେଦ ବସ୍ତ୍ର ଟଙ୍ଗାଇ ସେହି ବିଚ୍ଛେଦ ବସ୍ତ୍ର ମଧ୍ୟକୁ ସାକ୍ଷ୍ୟରୂପ ସିନ୍ଦୁକ ଆଣିବ; ତହିଁରେ ସେହି ବିଚ୍ଛେଦ ବସ୍ତ୍ର ପବିତ୍ର ସ୍ଥାନ ଓ ମହାପବିତ୍ର ସ୍ଥାନ ମଧ୍ୟରେ ଭେଦକ ହେବ।
34 ৩৪ আর অতি পবিত্র জায়গায় সাক্ষ্য-সিন্দুকের উপরে পাপাবরণ রাখবে।
ଆଉ ତୁମ୍ଭେ ମହାପବିତ୍ର ସ୍ଥାନରେ ସାକ୍ଷ୍ୟ-ସିନ୍ଦୁକ ଉପରେ ପାପାଚ୍ଛାଦନ ରଖିବ।
35 ৩৫ আর পর্দার বাইরে মেজ রাখবে ও টেবিলের সামনে সমাগম তাঁবুর পাশে, দক্ষিণদিকে বাতিদানি রাখবে এবং উত্তরদিকে টেবিল রাখবে।
ବିଚ୍ଛେଦ ବସ୍ତ୍ରର ବାହାରେ ମେଜ ରଖିବ ଓ ମେଜ ସମ୍ମୁଖରେ ଆବାସର ଦକ୍ଷିଣ ଦିଗରେ ଦୀପବୃକ୍ଷ ରଖିବ ଓ ଉତ୍ତର ଦିଗରେ ମେଜ ରଖିବ।
36 ৩৬ আর সমাগম তাঁবুর ফটকের জন্য নীল, বেগুনে, লাল ও পাকান সাদা মসীনা সুতো তৈরী শিল্পীদের করা একটি পর্দা তৈরী করবে।
ପୁଣି, ଆବାସର ଦ୍ୱାର ନିମନ୍ତେ ନୀଳ, ଧୂମ୍ର, ସିନ୍ଦୂର ବର୍ଣ୍ଣ ଓ ବଳା ଶୁଭ୍ର କ୍ଷୌମସୂତ୍ର ନିର୍ମିତ ଚିତ୍ରବିଚିତ୍ର ଏକ ଆଚ୍ଛାଦନ ବସ୍ତ୍ର ପ୍ରସ୍ତୁତ କରିବ।
37 ৩৭ আর সেই পর্দার জন্য শিটীম কাঠের পাঁচটি স্তম্ভ তৈরী করে সোনায় মুড়ে দেবে, ও সোনা দিয়ে তার আঁকড়া তৈরী করবে এবং তার জন্য পিতলের পাঁচ ভিত্তি ঢালবে।
ସେହି ଆଚ୍ଛାଦନ ବସ୍ତ୍ର ନିମନ୍ତେ ପାଞ୍ଚଗୋଟି ଶିଟୀମ୍‍ କାଷ୍ଠର ସ୍ତମ୍ଭ ନିର୍ମାଣ କରି ସ୍ୱର୍ଣ୍ଣ ମଡ଼ାଇବ, ପୁଣି, ସ୍ୱର୍ଣ୍ଣରେ ତହିଁର ଆଙ୍କୁଡ଼ା କରିବ ଓ ତହିଁ ନିମନ୍ତେ ପିତ୍ତଳର ପାଞ୍ଚ ଚୁଙ୍ଗୀ ଢାଳିବ।

< যাত্রাপুস্তক 26 >