দ্বিতীয় বিবরণ 25
1 ১ মানুষদের মধ্যে বিতর্ক হলে ওরা যদি বিচারকর্তাদের কাছে যায়, আর তারা বিচার করে, তবে নির্দোষকে নির্দোষ ও দোষীকে দোষী করবে।
ἐὰν δὲ γένηται ἀντιλογία ἀνὰ μέσον ἀνθρώπων καὶ προσέλθωσιν εἰς κρίσιν καὶ κρίνωσιν καὶ δικαιώσωσιν τὸν δίκαιον καὶ καταγνῶσιν τοῦ ἀσεβοῦς
2 ২ আর যদি খারাপ লোক প্রহারের যোগ্য হয়, তবে বিচারকর্ত্তা তাকে শুয়ে তার অপরাধ অনুসারে আঘাতের সংখ্যা নিশ্চয় করে নিজের সামনে তাকে প্রহার করাবে।
καὶ ἔσται ἐὰν ἄξιος ᾖ πληγῶν ὁ ἀσεβῶν καὶ καθιεῖς αὐτὸν ἔναντι τῶν κριτῶν καὶ μαστιγώσουσιν αὐτὸν ἐναντίον αὐτῶν κατὰ τὴν ἀσέβειαν αὐτοῦ ἀριθμῷ
3 ৩ সে চল্লিশ আঘাত করতে পারে, তার বেশি না; পাছে সে বেশি আঘাতের মাধ্যমে অনেক প্রহার করালে তোমার ভাই তোমার সামনে তুচ্ছনীয় হয়।
τεσσαράκοντα μαστιγώσουσιν αὐτόν οὐ προσθήσουσιν ἐὰν δὲ προσθῶσιν μαστιγῶσαι αὐτὸν ὑπὲρ ταύτας τὰς πληγὰς πλείους ἀσχημονήσει ὁ ἀδελφός σου ἐναντίον σου
οὐ φιμώσεις βοῦν ἀλοῶντα
5 ৫ যদি ভাইরা জড়ো হয়ে বাস করে এবং তাদের মধ্যে এক জন অপুত্রক হয়ে মারা যায়, তবে সেই মৃত ব্যক্তির স্ত্রী বাইরের অন্য গোষ্ঠীভুক্ত পুরুষকে বিয়ে করবে না; তার দেবর তার কাছে যাবে, তাকে বিয়ে করবে এবং তার প্রতি দেবরের দায়িত্ব সম্পন্ন করবে।
ἐὰν δὲ κατοικῶσιν ἀδελφοὶ ἐπὶ τὸ αὐτὸ καὶ ἀποθάνῃ εἷς ἐξ αὐτῶν σπέρμα δὲ μὴ ᾖ αὐτῷ οὐκ ἔσται ἡ γυνὴ τοῦ τεθνηκότος ἔξω ἀνδρὶ μὴ ἐγγίζοντι ὁ ἀδελφὸς τοῦ ἀνδρὸς αὐτῆς εἰσελεύσεται πρὸς αὐτὴν καὶ λήμψεται αὐτὴν ἑαυτῷ γυναῖκα καὶ συνοικήσει αὐτῇ
6 ৬ পরে সেই স্ত্রী যে প্রথম ছেলের জন্ম দেবে, সেই ঐ মৃত ভাইয়ের নামে উত্তরাধিকারী হবে; তাতে ইস্রায়েল থেকে তার নাম বিনষ্ট হবে না।
καὶ ἔσται τὸ παιδίον ὃ ἐὰν τέκῃ κατασταθήσεται ἐκ τοῦ ὀνόματος τοῦ τετελευτηκότος καὶ οὐκ ἐξαλειφθήσεται τὸ ὄνομα αὐτοῦ ἐξ Ισραηλ
7 ৭ কিন্তু সেই পুরুষ যদি নিজের ভাইয়ের স্ত্রীকে গ্রহণ করতে রাজি না হয়, তবে সেই ভাইয়ের স্ত্রী শহরের দরজায় প্রাচীনদের কাছে গিয়ে বলবে, “আমার দেওর ইস্রায়েলের মধ্যে নিজের ভাইয়ের নাম রক্ষা করতে রাজি না, সে আমার প্রতি দেওরের দায়িত্ব পালন করতে চায় না।”
ἐὰν δὲ μὴ βούληται ὁ ἄνθρωπος λαβεῖν τὴν γυναῖκα τοῦ ἀδελφοῦ αὐτοῦ καὶ ἀναβήσεται ἡ γυνὴ ἐπὶ τὴν πύλην ἐπὶ τὴν γερουσίαν καὶ ἐρεῖ οὐ θέλει ὁ ἀδελφὸς τοῦ ἀνδρός μου ἀναστῆσαι τὸ ὄνομα τοῦ ἀδελφοῦ αὐτοῦ ἐν Ισραηλ οὐκ ἠθέλησεν ὁ ἀδελφὸς τοῦ ἀνδρός μου
8 ৮ তখন তার শহরের প্রাচীনরা তাকে ডেকে তার সঙ্গে কথা বলবে; কিন্তু যদি সে দাঁড়িয়ে বলে, “ওকে গ্রহণ করতে আমার ইচ্ছা নেই;”
καὶ καλέσουσιν αὐτὸν ἡ γερουσία τῆς πόλεως αὐτοῦ καὶ ἐροῦσιν αὐτῷ καὶ στὰς εἴπῃ οὐ βούλομαι λαβεῖν αὐτήν
9 ৯ তবে তার ভাইয়ের স্ত্রী প্রাচীনদের সামনে তার কাছে এসে তার পা থেকে জুতো খুলবে এবং তার মুখে থুথু দেবে, আর উত্তর হিসাবে এই কথা বলবে, “যে কেউ নিজের ভাইয়ের বংশ রক্ষা না করে, তার প্রতি এরকম করা যাবে।”
καὶ προσελθοῦσα ἡ γυνὴ τοῦ ἀδελφοῦ αὐτοῦ ἔναντι τῆς γερουσίας καὶ ὑπολύσει τὸ ὑπόδημα αὐτοῦ τὸ ἓν ἀπὸ τοῦ ποδὸς αὐτοῦ καὶ ἐμπτύσεται εἰς τὸ πρόσωπον αὐτοῦ καὶ ἀποκριθεῖσα ἐρεῖ οὕτως ποιήσουσιν τῷ ἀνθρώπῳ ὃς οὐκ οἰκοδομήσει τὸν οἶκον τοῦ ἀδελφοῦ αὐτοῦ
καὶ κληθήσεται τὸ ὄνομα αὐτοῦ ἐν Ισραηλ οἶκος τοῦ ὑπολυθέντος τὸ ὑπόδημα
11 ১১ পুরুষেরা একে অপর বিরোধ করলে তাদের এক জনের স্ত্রী যদি প্রহারকের হাত থেকে নিজের স্বামীকে উদ্ধার করতে এসে হাত বাড়িয়ে দিয়ে প্রহারকের পুরুষাঙ্গ (অন্ডকোষ) ধরে,
ἐὰν δὲ μάχωνται ἄνθρωποι ἐπὶ τὸ αὐτό ἄνθρωπος μετὰ τοῦ ἀδελφοῦ αὐτοῦ καὶ προσέλθῃ γυνὴ ἑνὸς αὐτῶν ἐξελέσθαι τὸν ἄνδρα αὐτῆς ἐκ χειρὸς τοῦ τύπτοντος αὐτὸν καὶ ἐκτείνασα τὴν χεῖρα ἐπιλάβηται τῶν διδύμων αὐτοῦ
ἀποκόψεις τὴν χεῖρα αὐτῆς οὐ φείσεται ὁ ὀφθαλμός σου ἐπ’ αὐτῇ
οὐκ ἔσται ἐν τῷ μαρσίππῳ σου στάθμιον καὶ στάθμιον μέγα ἢ μικρόν
οὐκ ἔσται ἐν τῇ οἰκίᾳ σου μέτρον καὶ μέτρον μέγα ἢ μικρόν
15 ১৫ তুমি যথার্থ ও সঠিক বাট্খারা রাখবে, যথার্থ ও সঠিক পরিমাণপাত্র রাখবে; যেন তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভু তোমাকে যে দেশ দিচ্ছেন, সেই দেশে তুমি দীর্ঘ আয়ু হয়।
στάθμιον ἀληθινὸν καὶ δίκαιον ἔσται σοι καὶ μέτρον ἀληθινὸν καὶ δίκαιον ἔσται σοι ἵνα πολυήμερος γένῃ ἐπὶ τῆς γῆς ἧς κύριος ὁ θεός σου δίδωσίν σοι ἐν κλήρῳ
ὅτι βδέλυγμα κυρίῳ τῷ θεῷ σου πᾶς ποιῶν ταῦτα πᾶς ποιῶν ἄδικον
μνήσθητι ὅσα ἐποίησέν σοι Αμαληκ ἐν τῇ ὁδῷ ἐκπορευομένου σου ἐξ Αἰγύπτου
18 ১৮ তোমার দুর্বলতার ও ক্লান্তির দিনের সে কিভাবে তোমার সঙ্গে রাস্তায় মিলে তোমার পিছনের দুর্বল লোক সবাইকে আক্রমণ করল; আর সে ঈশ্বরকে ভয় করল না।
πῶς ἀντέστη σοι ἐν τῇ ὁδῷ καὶ ἔκοψέν σου τὴν οὐραγίαν τοὺς κοπιῶντας ὀπίσω σου σὺ δὲ ἐπείνας καὶ ἐκοπίας καὶ οὐκ ἐφοβήθη τὸν θεόν
19 ১৯ অতএব তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভু যে দেশ উত্তরাধিকারের জন্য তোমাকে দিচ্ছেন, সেই দেশে তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভু চারদিকের সব শত্রু থেকে তোমাকে বিশ্রাম দিলে পর তুমি আকাশমণ্ডলের নীচে থেকে অমালেকের স্মৃতি মুছে ফেলবে; এটা ভুলে যেও না।
καὶ ἔσται ἡνίκα ἐὰν καταπαύσῃ σε κύριος ὁ θεός σου ἀπὸ πάντων τῶν ἐχθρῶν σου τῶν κύκλῳ σου ἐν τῇ γῇ ᾗ κύριος ὁ θεός σου δίδωσίν σοι ἐν κλήρῳ κατακληρονομῆσαι ἐξαλείψεις τὸ ὄνομα Αμαληκ ἐκ τῆς ὑπὸ τὸν οὐρανὸν καὶ οὐ μὴ ἐπιλάθῃ
