< দ্বিতীয় বিবরণ 11 >

1 অতএব তুমি নিজের ঈশ্বর সদাপ্রভুকে প্রেম করবে এবং তাঁর নির্দেশ, তাঁর বিধি, তাঁর শাসন ও তাঁর আজ্ঞা সব সবদিন পালন করবে।
فَأَحِبُّوا الرَّبَّ إِلَهَكُمْ وَحَافِظُوا عَلَى حُقُوقِهِ، وَأَطِيعُوا فَرَائِضَهُ وَأَحْكَامَهُ وَوَصَايَاهُ دَائِماً.١
2 কারণ আমি তোমাদের বালকদেরকে বলছি না; তারা তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর শাস্তি (অনুশাসন) জানে না ও দেখেনি; তাঁর মহিমা, তাঁর শক্তিশালী হাত ও ক্ষমতা প্রদর্শন
وَاعْلَمُوا الْيَوْمَ أَنَّ حَدِيثِي لَيْسَ مُوَجَّهاً لأَبْنَائِكُمُ الَّذِينَ لَمْ يَعْرِفُوا وَلا اخْتَبَرُوا تَأْدِيبَ الرَّبِّ إِلَهِكُمْ، وَلا شَهِدُوا عَظَمَتَهُ وَقُوَّتَهُ الشَّدِيدَةَ وَقُدْرَتَهُ الْفَائِقَةَ،٢
3 এবং তাঁর চিহ্ন সব ও মিশরের মধ্যে মিশরের রাজা ফরৌণের প্রতি ও তাঁর সব দেশের প্রতি তিনি যা যা করলেন, তাঁর সেই সব কাজ
وَلا آيَاتِهِ وَمُعْجِزَاتِهِ الَّتِي أَجْرَاهَا فِي مِصْرَ عَلَى فِرْعَوْنَ مَلِكِ مِصْرَ وَعَلَى أَرْضِهِ،٣
4 এবং মিশরীয় সৈন্যের, ঘোড়ার ও রথের প্রতি তিনি যা করলেন, তারা যখন তোমাদের পিছনে তাড়া করল, তিনি যেমনভাবে সূফসাগরের জল তাদের উপরে বহালেন এবং সদাপ্রভু তাদেরকে ধ্বংস করলেন, আজ তারা নেই
وَالَّتِي صَنَعَهَا بِجَيْشِ مِصْرَ وَخَيْلِهِمْ وَمَرْكَبَاتِهِمْ، حَيْثُ جَعَلَ مِيَاهَ الْبَحْرِ الأَحْمَرِ تَغْمُرُهُمْ حِينَ سَعَوْا وَرَاءَكُمْ، فَأَهْلَكَهُمُ الرَّبُّ.٤
5 এবং এ জায়গায় তোমাদের আসা পর্যন্ত তোমাদের প্রতি তিনি মরুপ্রান্তে যা যা করেছেন;
وَالَّتِي عَمِلَهَا لَكُمْ فِي الصَّحْرَاءِ حَتَّى وَصَلْتُمْ إِلَى هَذَا الْمَكَانِ،٥
6 আর তিনি রূবেণের ছেলে ইলীয়াবের ছেলে দাথন ও অবীরামের প্রতি যা যা করেছেন, পৃথিবী যেভাবে নিজের মুখ খুলে সমস্ত ইস্রায়েলের মধ্যে তাদেরকে, তাদের আত্মীয়দেরকে, তাদের তাঁবু ও তাদের অস্তিত্বশীল জিনিস সব গ্রাস করল, এ সব তারা দেখেনি;
وَالَّتِي أَنْزَلَهَا بِدَاثَانَ وَأَبِيرَامَ ابْنَيْ أَلِيآبَ مِنْ سِبْطِ رَأُوبَيْنَ، اللَّذَيْنِ انْشَقَّتِ الأَرْضُ وَابْتَلَعَتْهُمَا مَعَ عَائِلَتَيْهِمَا وَخِيَامِهِمَا وَمُمْتَلَكَاتِهِمَا، عَلَى مَشْهَدِ كُلِّ الإِسْرَائِيلِيِّينَ،٦
7 কিন্তু সদাপ্রভুর করা সমস্ত মহান কাজ তোমরা নিজের চোখে দেখেছ।
بَلْ لَكُمْ خَاصَّةً لأَنَّ أَعْيُنَكُمْ أَنْتُمْ هِيَ الَّتِي شَهِدَتْ عَظَائِمَ الرَّبِّ الَّتِي أَجْرَاهَا.٧
8 অতএব আজ আমি তোমাদেরকে যে সব আজ্ঞা দিচ্ছি, সেই সব আজ্ঞা পালন কর, যেন তোমরা শক্তিশালী হও এবং যে দেশ অধিকার করার জন্য পার হয়ে যাচ্ছ, সেই দেশে প্রবেশ করে তা অধিকার কর;
لِهَذَا أَطِيعُوا كُلَّ الْوَصَايَا الَّتِي أَوْصَيْتُكُمْ بِها الْيَوْمَ، لِتَكُونَ لَدَيْكُمُ الْقُوَّةُ لِدُخُولِ وَامْتِلاكِ الأَرْضِ الَّتِي أَنْتُمْ مَاضُونَ إِلَيْهَا لِتَرِثُوهَا،٨
9 আর যেন সদাপ্রভু তোমাদের পূর্বপুরুষদেরকে ও তাঁদের বংশকে যে দেশ দিতে শপথ করেছিলেন, সেই দুধ ও মধু প্রবাহী দেশে তোমরা দীর্ঘকাল থাকতে পার।
وَلِكَيْ تُطِيلُوا أَيَّامَكُمْ عَلَى الأَرْضِ الَّتِي أَقْسَمَ الرَّبُّ لِآبَائِكُمْ أَنْ يُعْطِيَهَا لَهُمْ وَلِنَسْلِهِمْ، الأَرْضِ التي تَفِيضُ لَبَناً وَعَسَلاً.٩
10 ১০ কারণ তোমরা যে দেশ অধিকার করতে যাচ্ছ, এটা মিশর দেশের মতো না, যেখান থেকে তোমরা এসেছ, সেই দেশে তুমি বীজ বুনে শাকের বাগানের মতো পায়ের মাধ্যমে জল সেচন করতে;
لأَنَّ الأَرْضَ الَّتِي تُوْشِكُونَ الدُّخُولَ إِلَيْهَا لامْتِلاكِهَا لَا تُمَاثِلُ أَرْضَ مِصْرَ الَّتِي خَرَجْتُمْ مِنْهَا، حَيْثُ كُنْتُمْ تَزْرَعُونَ زَرْعَكُمْ وَتَرْوُونَهُ (بِفَتْحِ سُدُودِ الْقَنَوَاتِ الصَّغِيرَةِ) بِأَرْجُلِكُمْ، وَكَأَنَّهُ بُسْتَانُ بُقُولٍ.١٠
11 ১১ তোমরা যে দেশ অধিকার করতে পার হয়ে যাচ্ছ, সে পর্বত ও উপত্যকা বিশিষ্ট দেশ এবং আকাশের বৃষ্টির জল পান করে;
بَلِ الأَرْضُ الَّتِي أَنْتُمْ مُقْبِلُونَ عَلَيْهَا لاِمْتِلاكِهَا هِيَ أَرْضُ جِبَالٍ وَأَوْدِيَةٍ، تَرْتَوِي مِنْ مَطَرِ السَّمَاءِ.١١
12 ১২ সেই দেশের প্রতি তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভুর মনোযোগ আছে; বছরের শুরু থেকে বছরের শেষ পর্যন্ত তাঁর প্রতি সবদিন তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভুর দৃষ্টি থাকে।
أَرْضٌ يَعْتَنِي بِها الرَّبُّ إِلَهُكُمْ، إذْ تَرْعَاهَا عَيْنَاهُ دَائِماً مِنْ أَوَّلِ السَّنَةِ حَتَّى آخِرِهَا.١٢
13 ১৩ আর আমি আজ তোমাদেরকে যে সব আজ্ঞা দিচ্ছি, তোমরা যদি যত্নসহকারে তা শুনে তোমাদের সমস্ত হৃদয় ও সমস্ত প্রাণের সঙ্গে তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুকে ভালবাস ও তাঁর সেবা কর,
فَإِذَا أَطَعْتُمُ الْوَصَايَا الَّتِي أُوصِيكُمْ بِها الْيَوْمَ، وَأَحْبَبْتُمُ الرَّبَّ إِلَهَكُمْ وَعَبَدْتُمُوهُ مِنْ كُلِّ قُلُوبِكُمْ وَمِنْ كُلِّ نُفُوسِكُمْ،١٣
14 ১৪ তবে আমি সঠিক দিনের অর্থাৎ প্রথম ও শেষ বর্ষায় তোমাদের দেশে বৃষ্টি দেব, তাতে তুমি নিজের শস্য, আঙ্গুর রস ও তেল সংগ্রহ করতে পারবে।
فَإِنَّ الرَّبَّ يَسْكُبُ عَلَى أَرْضِكُمُ الْمَطَرَ الْمُبَكِّرَ وَالْمُتَأَخِّرَ فِي أَوَانِهِ، فَتَجْمَعُونَ قَمْحَكُمْ وَخَمْرَكُمْ، وَزَيْتَكُمْ،١٤
15 ১৫ আর আমি তোমার পশুদের জন্য তোমার ক্ষেতে ঘাস দেব এবং তুমি খেয়ে তৃপ্তি পাবে।
وَيُنْبِتُ لِبَهَائِمِكُمْ عُشْباً فِي حُقُولِكُمْ، فَتَأْكُلُونَ أَنْتُمْ وَتَشْبَعُونَ.١٥
16 ১৬ নিজেদের বিষয়ে সাবধান হও, এই জন্য যে তোমাদের হৃদয় ভ্রান্ত হয় এবং তোমরা পথ ছেড়ে অন্য দেবতাদের সেবা কর ও তাদের কাছে নত হও;
وَلَكِنْ إِيَّاكُمْ أَنْ تَغْوِيَ قُلُوبُكُمْ فَتَزِيغُوا وَتَعْبُدُوا آلِهَةً أُخْرَى وَتَسْجُدُوا لَهَا،١٦
17 ১৭ করলে তোমাদের প্রতি সদাপ্রভুর রাগ প্রজ্বলিত হবে ও তিনি আকাশ বন্ধ করবেন, তাতে বৃষ্টি হবে না ও ভূমি নিজের ফল দেবে না এবং সদাপ্রভু তোমাদেরকে যে দেশ দিচ্ছেন, সেই ভালো দেশ থেকে তোমরা তাড়াতাড়ি ধ্বংস হবে।
فَيَحْتَدِمُ غَضَبُ الرَّبِّ عَلَيْكُمْ، وَيُغْلِقُ السَّمَاءَ، وَيَمْنَعُ الْمَطَرَ عَنِ الانْهِمَارِ، فَلا تُعْطِي الأَرْضُ غَلَتَهَا فَتَفْنَوْنَ سَرِيعاً عَنِ الأَرْضِ الْخَصِيبَةِ الَّتِي وَهَبَهَا لَكُمُ الرَّبُّ.١٧
18 ১৮ অতএব তোমরা আমার এই সব বাক্য নিজেদের হৃদয়ে ও প্রাণে রেখো এবং চিহ্নরূপে নিজের হাতে বেঁধে রেখো এবং সে সব ভূষণরূপে তোমাদের দুই চোখের মধ্যে থাকবে।
فَثَبِّتُوا كَلِمَاتِي هَذِهِ عَلَى قُلُوبِكُمْ، وَارْبِطُوهَا عَلامَةً عَلَى أَيْدِيكُمْ، وَاعْصِبُوا بِها جِبَاهَكُمْ،١٨
19 ১৯ আর তোমরা বাড়ি বসে থাকার দিনের ও রাস্তায় চলার দিনের এবং শোয়ার ও ঘুম থেকে ওঠার দিনের ঐ সব কথার প্রসঙ্গ করে নিজেদের ছেলেমেয়েদেরকে শিক্ষা দিও।
وَعَلِّمُوهَا لأَوْلادِكُمْ، وَتَحَدَّثُوا بِها حِينَ تَكُونُونَ فِي بُيُوتِكُمْ، وَحِينَ تَسِيرُونَ فِي الطَّرِيقِ، وَحِينَ تَأْوُونَ إِلَى فِرَاشِكُمْ، وَحِينَ تَنْهَضُونَ،١٩
20 ২০ আর তুমি নিজের বাড়ির দরজার পাশের কাঠে ও নিজের দরজায় তা লিখে রেখো।
وَاكْتُبُوهَا عَلَى قَوَائِمِ أَبْوَابِ بُيُوتِكُمْ وَبَوَّابَاتِ مُدُنِكُمْ،٢٠
21 ২১ তাতে সদাপ্রভু তোমাদের পূর্বপুরুষদেরকে (পিতা) যে জমি দিতে শপথ করেছেন, সেই জমিতে তোমাদের দিন ও তোমাদের সন্তানদের দিন পৃথিবীর উপরে আকাশমণ্ডলের দিনের র মতো বৃদ্ধি পাবে।
لِكَيْ تَطُولَ أَيَّامُكُمْ وَأَيَّامُ أَوْلادِكُمْ عَلَى الأَرْضِ الَّتِي حَلَفَ الرَّبُّ لِآبَائِكُمْ أَنْ يَهَبَهَا لَهُمْ، فَتَكُونَ فِي كَثْرَتِهَا كَأَيَّامِ السَّمَاءِ عَلَى الأَرْضِ.٢١
22 ২২ এই যে সব আদেশ আমি তোমাদেরকে দিচ্ছি, তোমরা যদি যত্নসহকারে তা পালন করে তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুকে ভালবাস, তাঁর সমস্ত রাস্তায় চল ও তাঁতে আসক্ত থাক;
لأَنَّهُ إِذَا أَطَعْتُمْ جَمِيعَ هَذِهِ الْوَصَايَا الَّتِي أَنَا أُوصِيكُمْ بِها لِتُمَارِسُوهَا، وَأَحْبَبْتُمُ الرَّبَّ وَسَلَكْتُمْ فِي جَمِيعِ سُبُلِهِ وَتَمَسَّكْتُمْ بِهِ،٢٢
23 ২৩ তবে সদাপ্রভু তোমাদের সামনে থেকে এই সমস্ত জাতিকে তাড়িয়ে দেবেন এবং তোমরা নিজেদের থেকে বিশাল ও শক্তিশালী জাতিদের উত্তরাধিকারী হবে।
يَطْرُدُ الرَّبُّ جَمِيعَ تِلْكَ الأُمَمِ مِنْ أَمَامِكُمْ، فَتَرِثُونَ شُعُوباً أَكْبَرَ وَأَعْظَمَ مِنْكُمْ.٢٣
24 ২৪ তোমাদের পা যে যে জায়গায় পড়বে, সেই সেই জায়গা তোমাদের হবে; মরুভূমি ও লিবানোন থেকে, নদী অর্থাৎ ফরাৎ নদী থেকে পশ্চিমে মহাসমুদ্র পর্যন্ত তোমাদের সীমা হবে।
وَكُلُّ مَوْضِعٍ تَطَأُهُ أَقْدَامُكُمْ يُصْبِحُ لَكُمْ، فَتَكُونُ حُدُودُكُمْ مِنَ الصَّحْرَاءِ فِي الْجَنُوبِ إِلَى لُبْنَانَ، وَمِنْ نَهْرِ الْفُرَاتِ إِلَى الْبَحْرِ الْمُتَوَسِّطِ غَرْباً.٢٤
25 ২৫ তোমাদের সামনে কেউই দাঁড়াতে পারবে না; তোমরা যে দেশে পা দেবে, সেই দেশের সব জায়গায় তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু নিজের কথা অনুসারে তোমাদের থেকে লোকদের ভয় ও ত্রাস উপস্থিত করবেন।
وَلا يَجْرُؤُ إِنْسَانٌ أَنْ يُقَاوِمَكُمْ، لأَنَّ الرَّبَّ إِلَهَكُمْ يَجْعَلُ الْخَوْفَ وَالرُّعْبَ مِنْكُمْ يَسُودَانِ عَلَى كُلِّ الأَرْضِ الَّتِي تَطَأُونَهَا، كَمَا وَعَدَكُمْ.٢٥
26 ২৬ দেখ, আজ আমি তোমাদের সামনে আশীর্বাদ ও অভিশাপ রাখলাম।
انْظُرُوا هَا أَنَا أُخَيِّرُكُمُ الْيَوْمَ بَيْنَ الْبَرَكَةِ وَاللَّعْنَةِ:٢٦
27 ২৭ আজ আমি তোমাদেরকে যে সব আজ্ঞা জানালাম, তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর সেই সব আজ্ঞাতে যদি কান দাও, তবে আশীর্বাদ পাবে।
الْبَرَكَةُ لَكُمْ إِنْ أَطَعْتُمْ وَصَايَا الرَّبِّ إِلَهِكُمُ الَّتِي أَنَا أَوْصَيْتُكُمْ بِها الْيَوْمَ،٢٧
28 ২৮ আর যদি তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর আজ্ঞাতে কান না দাও এবং আমি আজ তোমাদেরকে যে রাস্তার বিষয়ে আজ্ঞা করলাম, যদি সেই রাস্তা ছেড়ে তোমাদের অজানা অন্য দেবতাদের পিছনে যাও, তবে অভিশাপগ্রস্ত হবে।
وَاللَّعْنَةُ إِنْ عَصَيْتُمْ وَصَايَا الرَّبِّ إِلَهِكُمْ، وَضَلَلْتُمْ عَنِ الطَّرِيقِ الَّتِي أَنَا أُوصِيكُمْ بِها الْيَوْمَ، وَعَبَدْتُمْ آلِهَةً أُخْرَى غَرِيبَةً عَنْكُمْ.٢٨
29 ২৯ আর তুমি যে দেশ অধিকার করতে যাচ্ছ, সেই দেশে তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভু যখন তোমাকে প্রবেশ করাবেন, তখন তুমি গরিষীম পর্বতে ঐ আশীর্বাদ এবং এবল পর্বতে ঐ অভিশাপ রাখবে।
إِذَا أَتَى بِكُمُ الرَّبُّ إِلَى الأَرْضِ الَّتِي تُوْشِكُونَ الدُّخُولَ إِلَيْهَا لامْتِلاكِهَا، فَأَعْلِنُوا الْبَرَكَةَ مِنْ عَلَى جَبَلِ جِرِزِّيمَ، وَاللَّعْنَةَ مِنْ عَلَى جَبَلِ عِيبَالَ.٢٩
30 ৩০ সেই দুই পর্বত যর্দ্দনের (নদীর) ওপারে, পশ্চিম দিকের রাস্তার ওদিকে, অরাবা তলভূমিনিবাসী কনানীয়দের দেশে, গিল্‌গলের সামনে, মোরির এলোন বনের কাছে কি না?
أَوَ لَيْسَ هُمَا فِي غَرْبِيِّ نَهْرِ الأُرْدُنِّ، وَرَاءَ الطَّرِيقِ الْمُتَّجِهَةِ نَحْوَ غُرُوبِ الشَّمْسِ فِي أَرْضِ الْكَنْعَانِيِّينَ الْمُسْتَوْطِنِينَ فِي الْعَرَبَةِ مُقَابِلَ الْجِلْجَالِ عِنْدَ بَلُّوطَاتِ مُورَةَ؟٣٠
31 ৩১ কারণ তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু তোমাদেরকে যে দেশ দিচ্ছেন, সে দেশ অধিকার করার জন্যে তোমরা সেখানে প্রবেশ করার জন্য যর্দ্দন (নদী) পার হয়ে যাবে, দেশ অধিকার করবে ও সেখানে বাস করবে।
لأَنَّكُمْ عَابِرُونَ نَهْرَ الأُرْدُنِّ لِتَدْخُلُوا لامْتِلاكِ الأَرْضِ الَّتِي يَهَبُهَا لَكُمُ الرَّبُّ إِلَهُكُمْ، فَتَرِثُونَهَا وَتُقِيمُونَ فِيهَا.٣١
32 ৩২ আর আমি আজ তোমাদের সামনে যে সব বিধি ও শাসন রাখলাম সে সব যত্নসহকারে পালন করবে।
فَأَطِيعُوا جَمِيعَ الْفَرَائِضِ وَالأَحْكَامِ الَّتِي سَنَنْتُهَا الْيَوْمَ أَمَامَكُمْ لِتُمَارِسُوهَا.٣٢

< দ্বিতীয় বিবরণ 11 >