দ্বিতীয় রাজাবলি 6
1 ১ একদিনের ভাববাদীদের সন্তানেরা ইলীশায়কে বলল, “দেখুন, যে জায়গায় আমরা আপনার সঙ্গে বাস করছি, সেটা আমাদের জন্য খুবই ছোট।
καὶ εἶπον οἱ υἱοὶ τῶν προφητῶν πρὸς Ελισαιε ἰδοὺ δὴ ὁ τόπος ἐν ᾧ ἡμεῖς οἰκοῦμεν ἐνώπιόν σου στενὸς ἀφ’ ἡμῶν
2 ২ অনুমতি দিন, আমরা যর্দ্দনের কাছে গিয়ে প্রত্যেকে সেখান থেকে একটি করে কাঠ নিয়ে আমাদের জন্য সেখানে একটা থাকবার জায়গা তৈরী করি।” তিনি বললেন, “যাও।”
πορευθῶμεν δὴ ἕως τοῦ Ιορδάνου καὶ λάβωμεν ἐκεῖθεν ἀνὴρ εἷς δοκὸν μίαν καὶ ποιήσωμεν ἑαυτοῖς ἐκεῖ τοῦ οἰκεῖν ἐκεῖ καὶ εἶπεν δεῦτε
καὶ εἶπεν ὁ εἷς ἐπιεικέως δεῦρο μετὰ τῶν δούλων σου καὶ εἶπεν ἐγὼ πορεύσομαι
καὶ ἐπορεύθη μετ’ αὐτῶν καὶ ἦλθον εἰς τὸν Ιορδάνην καὶ ἔτεμνον τὰ ξύλα
5 ৫ কিন্তু একজন যখন কাঠ কাটছিল, তখন তার কুড়ালের ফলাটি জলে পড়ে গেল; তাতে সে চিৎকার করে বলল, “হায়, হায়! প্রভু, আমি তো ওটা ধার করে এনেছিলাম।”
καὶ ἰδοὺ ὁ εἷς καταβάλλων τὴν δοκόν καὶ τὸ σιδήριον ἐξέπεσεν εἰς τὸ ὕδωρ καὶ ἐβόησεν ὦ κύριε καὶ αὐτὸ κεχρημένον
6 ৬ তখন ঈশ্বরের লোক জিজ্ঞাসা করলেন, “ওটা কোথায় পড়েছে?” সে তাঁকে সেই জায়গাটা দেখিয়ে দিল, তখন ইলীশায় একটি কাঠ কেটে নিয়ে সেখানে ছুঁড়ে ফেলে লোহার ফলাটিকে ভাসিয়ে তুললেন।
καὶ εἶπεν ὁ ἄνθρωπος τοῦ θεοῦ ποῦ ἔπεσεν καὶ ἔδειξεν αὐτῷ τὸν τόπον καὶ ἀπέκνισεν ξύλον καὶ ἔρριψεν ἐκεῖ καὶ ἐπεπόλασεν τὸ σιδήριον
καὶ εἶπεν ὕψωσον σαυτῷ καὶ ἐξέτεινεν τὴν χεῖρα αὐτοῦ καὶ ἔλαβεν αὐτό
8 ৮ এক দিন অরামের রাজা ইস্রায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছিলেন; আর যখন তিনি তাঁর দাসেদের সঙ্গে পরামর্শ করে বলতেন, “ঐ ঐ জায়গায় আমি শিবির করব,”
καὶ βασιλεὺς Συρίας ἦν πολεμῶν ἐν Ισραηλ καὶ ἐβουλεύσατο πρὸς τοὺς παῖδας αὐτοῦ λέγων εἰς τὸν τόπον τόνδε τινὰ ελμωνι παρεμβαλῶ
9 ৯ তখন ঈশ্বরের লোক ইস্রায়েলের রাজাকে বলে পাঠাতেন, “সাবধান, ঐ জায়গায় যাবেন না, কারণ অরামীয়েরা সেখানে নেমে আসছে।”
καὶ ἀπέστειλεν Ελισαιε πρὸς τὸν βασιλέα Ισραηλ λέγων φύλαξαι μὴ παρελθεῖν ἐν τῷ τόπῳ τούτῳ ὅτι ἐκεῖ Συρία κέκρυπται
10 ১০ তাতে ঈশ্বরের লোক যে জায়গাটার বিষয়ে তাঁকে সাবধান করে দিতেন, সেখানে ইস্রায়েলের রাজা সৈন্য পাঠিয়ে বারবার নিজেকে রক্ষা করতেন।
καὶ ἀπέστειλεν ὁ βασιλεὺς Ισραηλ εἰς τὸν τόπον ὃν εἶπεν αὐτῷ Ελισαιε καὶ ἐφυλάξατο ἐκεῖθεν οὐ μίαν οὐδὲ δύο
11 ১১ এই বিষয়ের জন্য অরামের রাজার হৃদয় বিচলিত হল, তিনি তাঁর দাসেদের ডেকে বললেন, “আমাদের মধ্যে কে ইস্রায়েলের রাজার পক্ষে রয়েছে, তা কি তোমরা আমাকে বলবে না?”
καὶ ἐξεκινήθη ἡ ψυχὴ βασιλέως Συρίας περὶ τοῦ λόγου τούτου καὶ ἐκάλεσεν τοὺς παῖδας αὐτοῦ καὶ εἶπεν πρὸς αὐτούς οὐκ ἀναγγελεῖτέ μοι τίς προδίδωσίν με βασιλεῖ Ισραηλ
12 ১২ তখন তাঁর দাসেদের মধ্যে একজন বলল, “হে আমার প্রভু মহারাজ, কেউ না; কিন্তু আপনি আপনার শোবার গৃহে যে সব কথা বলেন, সেই সব কথা ইস্রায়েলের ভাববাদী ইলীশায় ইস্রায়েলের রাজাকে জানান।”
καὶ εἶπεν εἷς τῶν παίδων αὐτοῦ οὐχί κύριέ μου βασιλεῦ ὅτι Ελισαιε ὁ προφήτης ὁ ἐν Ισραηλ ἀναγγέλλει τῷ βασιλεῖ Ισραηλ πάντας τοὺς λόγους οὓς ἐὰν λαλήσῃς ἐν τῷ ταμιείῳ τοῦ κοιτῶνός σου
13 ১৩ তখন তিনি বললেন, “সে কোথায় আছে তোমরা গিয়ে তা খুঁজে বের কর, আমি লোক পাঠিয়ে তাকে আনব।” পরে কেউ তাঁকে এই খবর দিল, “দেখুন, তিনি দোথনে আছেন।”
καὶ εἶπεν δεῦτε ἴδετε ποῦ οὗτος καὶ ἀποστείλας λήμψομαι αὐτόν καὶ ἀνήγγειλαν αὐτῷ λέγοντες ἰδοὺ ἐν Δωθαϊμ
14 ১৪ তাতে তিনি অনেক ঘোড়া, রথ ও একটি বড় সৈন্যদল সেখানে পাঠালেন। তারা রাতের বেলায় গিয়ে নগরটি ঘিরে ধরল।
καὶ ἀπέστειλεν ἐκεῖ ἵππον καὶ ἅρμα καὶ δύναμιν βαρεῖαν καὶ ἦλθον νυκτὸς καὶ περιεκύκλωσαν τὴν πόλιν
15 ১৫ আর ভোরে ঈশ্বরের লোকের চাকর উঠে যখন বাইরে গেল, তখন সে দেখতে পেল অনেক ঘোড়া ও রথ নিয়ে একদল সৈন্য নগর ঘিরে রেখেছে। তাঁর চাকর তখন তাঁকে বলল, “হায়, হায়! হে প্রভু, আমরা কি করব?”
καὶ ὤρθρισεν ὁ λειτουργὸς Ελισαιε ἀναστῆναι καὶ ἐξῆλθεν καὶ ἰδοὺ δύναμις κυκλοῦσα τὴν πόλιν καὶ ἵππος καὶ ἅρμα καὶ εἶπεν τὸ παιδάριον πρὸς αὐτόν ὦ κύριε πῶς ποιήσωμεν
καὶ εἶπεν Ελισαιε μὴ φοβοῦ ὅτι πλείους οἱ μεθ’ ἡμῶν ὑπὲρ τοὺς μετ’ αὐτῶν
17 ১৭ তারপর ইলীশায় প্রার্থনা করে বললেন, “হে সদাপ্রভু, অনুরোধ করি, এর চোখ খুলে দাও, যেন এ দেখতে পায়।” তখন সদাপ্রভু সেই চাকরের চোখ খুলে দিলেন এবং সে দেখতে পেল, ইলীশায়ের চারপাশে ঘোড়া ও আগুনের রথে পর্বতে ভরা ছিল।
καὶ προσεύξατο Ελισαιε καὶ εἶπεν κύριε διάνοιξον τοὺς ὀφθαλμοὺς τοῦ παιδαρίου καὶ ἰδέτω καὶ διήνοιξεν κύριος τοὺς ὀφθαλμοὺς αὐτοῦ καὶ εἶδεν καὶ ἰδοὺ τὸ ὄρος πλῆρες ἵππων καὶ ἅρμα πυρὸς περικύκλῳ Ελισαιε
18 ১৮ পরে সেই সৈন্যরা তাঁর কাছে আসলে ইলীশায় সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা করে বললেন, “অনুরোধ করি, এই লোকগুলিকে তুমি অন্ধ করে দাও।” ইলীশায়ের প্রার্থনা অনুসারে সদাপ্রভু তাদের অন্ধ করে দিলেন।
καὶ κατέβησαν πρὸς αὐτόν καὶ προσηύξατο Ελισαιε πρὸς κύριον καὶ εἶπεν πάταξον δὴ τοῦτο τὸ ἔθνος ἀορασίᾳ καὶ ἐπάταξεν αὐτοὺς ἀορασίᾳ κατὰ τὸ ῥῆμα Ελισαιε
19 ১৯ পরে ইলীশায় তাদেরকে বললেন, “এটা সেই রাস্তাও নয় আর সেই নগরও নয়; তোমরা আমার পিছনে পিছনে এস; যে লোকের খোঁজ তোমরা করছ আমি তার কাছে তোমাদের নিয়ে যাব।” আর তিনি তাদের শমরিয়াতে নিয়ে গেলেন।
καὶ εἶπεν πρὸς αὐτοὺς Ελισαιε οὐχ αὕτη ἡ πόλις καὶ αὕτη ἡ ὁδός δεῦτε ὀπίσω μου καὶ ἀπάξω ὑμᾶς πρὸς τὸν ἄνδρα ὃν ζητεῖτε καὶ ἀπήγαγεν αὐτοὺς εἰς Σαμάρειαν
20 ২০ তারা শমরিয়াতে ঢুকবার পর ইলীশায় বললেন, “হে সদাপ্রভু, এবার ওদের চোখ খুলে দাও, যেন ওরা দেখতে পায়।” তখন সদাপ্রভু তাদের চোখ খুলে দিলেন এবং তারা দেখল যে, তারা শমরিয়ার গিয়ে উপস্থিত হয়েছে।
καὶ ἐγένετο ὡς εἰσῆλθον εἰς Σαμάρειαν καὶ εἶπεν Ελισαιε ἄνοιξον δή κύριε τοὺς ὀφθαλμοὺς αὐτῶν καὶ ἰδέτωσαν καὶ διήνοιξεν κύριος τοὺς ὀφθαλμοὺς αὐτῶν καὶ εἶδον καὶ ἰδοὺ ἦσαν ἐν μέσῳ Σαμαρείας
καὶ εἶπεν ὁ βασιλεὺς Ισραηλ ὡς εἶδεν αὐτούς εἰ πατάξας πατάξω πάτερ
22 ২২ ইলীশায় বললেন, “ওদের মেরো না। তুমি যাদের তরোয়াল ও ধনুক দিয়ে বন্দী কর, তাদের কি মেরে ফেল? ওদের রুটি ও জল দাও, ওরা খেয়ে তাদের মনিবের কাছে ফিরে যাক।”
καὶ εἶπεν οὐ πατάξεις εἰ μὴ οὓς ᾐχμαλώτευσας ἐν ῥομφαίᾳ σου καὶ τόξῳ σου σὺ τύπτεις παράθες ἄρτους καὶ ὕδωρ ἐνώπιον αὐτῶν καὶ φαγέτωσαν καὶ πιέτωσαν καὶ ἀπελθέτωσαν πρὸς τὸν κύριον αὐτῶν
23 ২৩ তখন তিনি তাদের জন্য বড় ভোজের আয়োজন করলেন এবং তারা খাওয়া দাওয়া করলে, তিনি তাদের বিদায় দিলেন; তারা তাদের মনিবের কাছে ফিরে গেল। পরে অরামের সৈন্যদল ইস্রায়েল দেশে আর এল না।
καὶ παρέθηκεν αὐτοῖς παράθεσιν μεγάλην καὶ ἔφαγον καὶ ἔπιον καὶ ἀπέστειλεν αὐτούς καὶ ἀπῆλθον πρὸς τὸν κύριον αὐτῶν καὶ οὐ προσέθεντο ἔτι μονόζωνοι Συρίας τοῦ ἐλθεῖν εἰς γῆν Ισραηλ
καὶ ἐγένετο μετὰ ταῦτα καὶ ἤθροισεν υἱὸς Αδερ βασιλεὺς Συρίας πᾶσαν τὴν παρεμβολὴν αὐτοῦ καὶ ἀνέβη καὶ περιεκάθισεν Σαμάρειαν
25 ২৫ তাতে শমরিয়ায় খুব দূর্ভিক্ষ দেখা দিল; আর দেখ, তারা ঘেরাও করে থাকলে শেষে একটি গাধার মাথা আশিটি রূপার টাকা ও এক কাবের চার ভাগের এক ভাগ পায়রার মল পাঁচটি রূপার টাকা দাম হল।
καὶ ἐγένετο λιμὸς μέγας ἐν Σαμαρείᾳ καὶ ἰδοὺ περιεκάθηντο ἐπ’ αὐτήν ἕως οὗ ἐγενήθη κεφαλὴ ὄνου πεντήκοντα σίκλων ἀργυρίου καὶ τέταρτον τοῦ κάβου κόπρου περιστερῶν πέντε σίκλων ἀργυρίου
26 ২৬ ইস্রায়েলের রাজা একদিন নগরের দেয়ালের উপর দিয়ে যাচ্ছিলেন, এমন দিন একজন স্ত্রীলোক কাঁদতে কাঁদতে তাঁকে বলল, “হে আমার প্রভু মহারাজ, আমাকে রক্ষা করুন।”
καὶ ἦν ὁ βασιλεὺς Ισραηλ διαπορευόμενος ἐπὶ τοῦ τείχους καὶ γυνὴ ἐβόησεν πρὸς αὐτὸν λέγουσα σῶσον κύριε βασιλεῦ
27 ২৭ রাজা বললেন, “সদাপ্রভু যদি না রক্ষা করেন, আমি কোথা থেকে তোমাকে রক্ষা করব? খামার থেকে, না আঙ্গুর কুণ্ড থেকে?”
καὶ εἶπεν αὐτῇ μή σε σώσαι κύριος πόθεν σώσω σε μὴ ἀπὸ τῆς ἅλωνος ἢ ἀπὸ τῆς ληνοῦ
28 ২৮ রাজা আরও বললেন, “তোমার কি হয়েছে?” উত্তরে সে বলল, “এই স্ত্রীলোকটী আমাকে বলেছিল, ‘তোমার ছেলেটিকে দাও, আজ আমরা তাকে খাই, কাল আমার ছেলেটিকে খাব।’
καὶ εἶπεν αὐτῇ ὁ βασιλεύς τί ἐστίν σοι καὶ εἶπεν ἡ γυνὴ αὕτη εἶπεν πρός με δὸς τὸν υἱόν σου καὶ φαγόμεθα αὐτὸν σήμερον καὶ τὸν υἱόν μου καὶ φαγόμεθα αὐτὸν αὔριον
29 ২৯ তখন আমরা আমার ছেলেটিকে রান্না করে খেলাম। পরের দিন আমি তাকে বললাম, ‘তোমার ছেলেটিকে দাও, আমরা খাই,’ কিন্তু এ তার ছেলেকে লুকিয়ে রেখেছে।”
καὶ ἡψήσαμεν τὸν υἱόν μου καὶ ἐφάγομεν αὐτόν καὶ εἶπον πρὸς αὐτὴν τῇ ἡμέρᾳ τῇ δευτέρᾳ δὸς τὸν υἱόν σου καὶ φάγωμεν αὐτόν καὶ ἔκρυψεν τὸν υἱὸν αὐτῆς
30 ৩০ স্ত্রীলোকটীর এই কথা শুনে রাজা তাঁর পোশাক ছিঁড়লেন; তখনও তিনি দেওয়ালের উপর দিয়ে হাঁটছিলেন; তাতে লোকেরা দেখতে পেল যে, পোশাকের নিচে তাঁর গায়ে চট বাঁধা।
καὶ ἐγένετο ὡς ἤκουσεν ὁ βασιλεὺς Ισραηλ τοὺς λόγους τῆς γυναικός διέρρηξεν τὰ ἱμάτια αὐτοῦ καὶ αὐτὸς διεπορεύετο ἐπὶ τοῦ τείχους καὶ εἶδεν ὁ λαὸς τὸν σάκκον ἐπὶ τῆς σαρκὸς αὐτοῦ ἔσωθεν
31 ৩১ পরে তিনি বললেন, “আজ যদি শাফটের ছেলে ইলীশায়ের মাথা তার কাঁধে থাকে, তবে ঈশ্বর যেন আমাকে ঐ রকম ও তার থেকে বেশি শাস্তি দেন।”
καὶ εἶπεν τάδε ποιήσαι μοι ὁ θεὸς καὶ τάδε προσθείη εἰ στήσεται ἡ κεφαλὴ Ελισαιε ἐπ’ αὐτῷ σήμερον
32 ৩২ ইলীশায় তখন তাঁর গৃহে বসে ছিলেন এবং তাঁর সঙ্গে প্রাচীনেরা বসেছিলেন; ইতিমধ্যে রাজা তাঁর সামনে থেকে একজন লোক পাঠালেন। কিন্তু সেই দূতটি সেখানে পৌঁছাবার আগেই ইলীশায় প্রাচীনদের বললেন, “তোমরা কি দেখতে পাচ্ছ, সেই খুনীর ছেলে আমার মাথা কেটে ফেলবার জন্য লোক পাঠিয়েছে? দেখ, সেই দূত এলে দরজা বন্ধ কোরো এবং তার সামনেই দরজাটি বন্ধ করবে; তার মালিকের পায়ের শব্দ কি তার পিছু পিছু শোনা যাচ্ছে না?”
καὶ Ελισαιε ἐκάθητο ἐν τῷ οἴκῳ αὐτοῦ καὶ οἱ πρεσβύτεροι ἐκάθηντο μετ’ αὐτοῦ καὶ ἀπέστειλεν ἄνδρα πρὸ προσώπου αὐτοῦ πρὶν ἐλθεῖν τὸν ἄγγελον πρὸς αὐτὸν καὶ αὐτὸς εἶπεν πρὸς τοὺς πρεσβυτέρους εἰ οἴδατε ὅτι ἀπέστειλεν ὁ υἱὸς τοῦ φονευτοῦ οὗτος ἀφελεῖν τὴν κεφαλήν μου ἴδετε ὡς ἂν ἔλθῃ ὁ ἄγγελος ἀποκλείσατε τὴν θύραν καὶ παραθλίψατε αὐτὸν ἐν τῇ θύρᾳ οὐχὶ φωνὴ τῶν ποδῶν τοῦ κυρίου αὐτοῦ κατόπισθεν αὐτοῦ
33 ৩৩ তিনি তাদের সঙ্গে কথা বলছেন, এমন দিনের দেখ, দূতটি তাঁর কাছে এল; তারপর রাজা বললেন, “দেখ, এই বিপদ সদাপ্রভুর কাছ থেকেই হল, তবে আমি কেন সদাপ্রভুর অপেক্ষা করব?”
ἔτι αὐτοῦ λαλοῦντος μετ’ αὐτῶν καὶ ἰδοὺ ἄγγελος κατέβη πρὸς αὐτὸν καὶ εἶπεν ἰδοὺ αὕτη ἡ κακία παρὰ κυρίου τί ὑπομείνω τῷ κυρίῳ ἔτι
