< দ্বিতীয় রাজাবলি 4 >

1 একদিন ভাববাদীদের সন্তানদের মধ্যে এক জনের স্ত্রী কেঁদে ইলীশায়কে বলল, “আপনার দাস আমার স্বামী মারা গেছেন; আপনি জানেন, আপনার দাস সদাপ্রভুকে ভয় করতেন; এখন মহাজন আমার দুই ছেলেকে তার দাস বানাবার জন্য নিয়ে যেতে এসেছে।”
ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାମାନଙ୍କ ଦଳର ଭାର୍ଯ୍ୟାମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଜଣେ ବିଧବା ଇଲୀଶାୟଙ୍କ ନିକଟରେ କ୍ରନ୍ଦନ କରି କହିଲା, “ଆପଣଙ୍କ ଦାସ ମୋʼ ସ୍ୱାମୀ ମରିଅଛନ୍ତି; ପୁଣି ଆପଣଙ୍କ ଦାସ ଯେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ଭୟ କରୁଥିଲେ, ଏହା ଆପଣ ଜାଣନ୍ତି; ଏବେ ମହାଜନ ମୋହର ଦୁଇ ସନ୍ତାନଙ୍କୁ ଆପଣାର ଦାସ କରିବା ନିମନ୍ତେ ନେବାକୁ ଆସିଅଛି।”
2 ইলীশায় তাকে বললেন, “আমি তোমার জন্য কি করতে পারি? বল দেখি, তোমার ঘরে কি আছে?” সে বলল, “একবাটি তেল ছাড়া আপনার দাসীর আর কিছু নেই।”
ତହିଁରେ ଇଲୀଶାୟ ତାହାକୁ କହିଲେ, “ମୁଁ ତୁମ୍ଭ ପାଇଁ କʼଣ କରିବି? ମୋତେ କୁହ; ଘରେ ତୁମ୍ଭର କʼଣ ଅଛି?” ଏଥିରେ ସେ କହିଲା, “ଏକ ପାତ୍ର ତୈଳ ଛଡ଼ା ଗୃହରେ ଆପଣଙ୍କ ଦାସୀର ଆଉ କିଛି ନାହିଁ।”
3 তখন তিনি বললেন, “যাও, তুমি বাইরে গিয়ে তোমার সমস্ত প্রতিবেশীদের কাছ থেকে খালি পাত্র চেয়ে আন, মাত্র অল্প কয়েকটি আনবে না।
ତହୁଁ ଇଲୀଶାୟ କହିଲେ, “ଯାଅ, ବାହାରୁ ଆପଣାର ସମସ୍ତ ପ୍ରତିବାସୀଠାରୁ ପାତ୍ର, ଅର୍ଥାତ୍‍, ଶୂନ୍ୟପାତ୍ର ଉଧାର କରି ଆଣ; ଅଳ୍ପ ଉଧାର କର ନାହିଁ।
4 তারপর তুমি ও তোমার ছেলেরা ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেবে এবং সেই পাত্রতে তেল ঢালবে; আর একটা করে পাত্র ভর্তি হলে পর সেটা সরিয়ে রাখবে।”
ପୁଣି ତୁମ୍ଭେ ଗୃହ ଭିତରକୁ ଯାଇ ଆପଣାର ଓ ଆପଣା ପୁତ୍ରମାନଙ୍କ ପଛେ ଦ୍ୱାର ବନ୍ଦ କରି ସେସବୁ ପାତ୍ରରେ ତୈଳ ଅଜାଡ଼; ଆଉ ଯେଉଁ ପାତ୍ର ପୂର୍ଣ୍ଣ ହୁଏ, ତାହା ଅଲଗା କରି ରଖ।”
5 পরে সেই স্ত্রীলোকটী তাঁর কাছ থেকে চলে গেল, আর সে ও তার ছেলেরা গৃহে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দিল; তারা বার বার পাত্র আনতে লাগল এবং সে তেল ঢালতেই থাকল।
ତହୁଁ ସେହି ବିଧବା ଇଲୀଶାୟଙ୍କ ନିକଟରୁ ଯାଇ ଆପଣାର ଓ ଆପଣା ପୁତ୍ରମାନଙ୍କ ପଛେ ଦ୍ୱାର ବନ୍ଦ କଲା; ସେମାନେ ତାହା ନିକଟକୁ ପାତ୍ର ଆଣନ୍ତେ, ସେ ଅଜାଡ଼ିଲା।
6 সব পাত্র ভরে গেলে পর সে তার ছেলেকে বলল, “আরো পাত্র নিয়ে এস।” ছেলেটি বলল, “আর পাত্র নেই।” তখন তেল পড়া বন্ধ হয়ে গেল।
ତହୁଁ ପାତ୍ରସକଳ ପୂର୍ଣ୍ଣ ହୁଅନ୍ତେ, ସେ ଆପଣା ପୁତ୍ରକୁ କହିଲା, “ଆଉ ଗୋଟିଏ ପାତ୍ର ମୋʼ ନିକଟକୁ ଆଣ।” ଏଥିରେ ସେ ତାହାକୁ କହିଲା, “ଆଉ ପାତ୍ର ନାହିଁ।” ତହିଁରେ ତୈଳ ବନ୍ଦ ହେଲା।
7 পরে সে গিয়ে ঈশ্বরের লোককে খবর দিল। তিনি বললেন, “যাও, সেই তেল বিক্রি করে তোমার দেনা শোধ করে দাও এবং যা বাকি থাকবে তা দিয়ে তুমি ও তোমার ছেলেরা দিন কাটাও”।
ତେବେ ସେହି ବିଧବା ଆସି ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଲୋକଙ୍କୁ ତାହା ଜଣାଇଲା। ଏଥିରେ ସେ କହିଲେ, “ଯାଅ, ତୈଳ ବିକ୍ରୟ କରି ଆପଣା ଋଣ ପରିଶୋଧ କର, ପୁଣି ଅବଶିଷ୍ଟରେ ତୁମ୍ଭେ ଓ ତୁମ୍ଭ ପୁତ୍ରମାନେ ଜୀବନ ଯାପନ କର।”
8 একদিন ইলীশায় শূনেমে যান, সেখানে একজন ধনী মহিলা ছিলেন; তিনি তাঁকে আগ্রহ সহকারে খাওয়ার জন্য নিমন্ত্রণ করলেন। পরে যতবার তিনি সেই পথ দিয়ে যেতেন, ততবারই সেই বাড়িতে খাওয়া দাওয়া করবার জন্য যেতেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଦିନକରେ ଇଲୀଶାୟ ଶୂନେମ ନଗରକୁ ଗଲେ, ସେଠାରେ ଏକ ଧନବତୀ ସ୍ତ୍ରୀ ଥିଲା; ଆଉ ସେ ଇଲୀଶାୟଙ୍କୁ ଅନ୍ନ ଭୋଜନ ନିମନ୍ତେ ପ୍ରବର୍ତ୍ତାଇଲା। ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଇଲୀଶାୟ ଯେତେ ଥର ସେହି ପଥ ଦେଇ ଗଲେ, ସେତେଥର ଅନ୍ନ ଭୋଜନ ନିମନ୍ତେ ସେଠାକୁ ଗଲେ।
9 আর সেই মহিলা তাঁর স্বামীকে বললেন, “দেখ, আমি বুঝতে পেরেছি যে, এই যে ব্যক্তি আমাদের কাছ দিয়ে যখন তখন যাতাযাত করেন, তিনি ঈশ্বরের একজন পবিত্র লোক।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେହି ସ୍ତ୍ରୀ ଆପଣା ସ୍ୱାମୀକୁ କହିଲା, “ଦେଖ, ମୁଁ ଜାଣି ପାରୁଅଛି, ଏହି ଯେଉଁ ଲୋକ ନିତ୍ୟ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିକଟ ଦେଇ ଗତାୟାତ କରୁଅଛନ୍ତି, ସେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କର ଏକ ପବିତ୍ର ଲୋକ ଅଟନ୍ତି।
10 ১০ অনুরোধ করি, এস, আমরা ছাদের উপরে একটা ছোট ঘর তৈরী করি এবং তার মধ্যে তাঁর জন্য একটা খাট, একটা টেবিল, একটা চেয়ার ও একটা বাতিদান রাখি; তাহলে তিনি আমাদের কাছে আসলে ওখানে থাকতে পারবেন।”
ମୁଁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ଆମ୍ଭେମାନେ ପ୍ରାଚୀର ଉପରେ ଗୋଟିଏ ସାନ କୋଠରି ନିର୍ମାଣ କରୁ ଓ ତହିଁରେ ତାଙ୍କ ପାଇଁ ଗୋଟିଏ ଖଟ, ମେଜ, ଆସନ ଓ ଦୀପରୁଖା ରଖୁ; ତହୁଁ ସେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସିବା ବେଳେ ସେଠାରେ ରହିବେ।”
11 ১১ একদিন ইলীশায় সেখানে এসে সেই উপরের কুঠরীতে গিয়ে শুয়ে থাকলেন।
ଦିନକରେ ଇଲୀଶାୟ ସେଠାକୁ ଆସିଲେ, ଆଉ ସେହି କୋଠରିକୁ ଯାଇ ଶୟନ କଲେ।
12 ১২ পরে তিনি তাঁর চাকর গেহসিকে বললেন, “তুমি ঐ শূনেমীয় স্ত্রীলোকটীকে ডাক।” সে তাঁকে ডাকলে স্ত্রীলোকটী এসে তাঁর সামনে দাঁড়ালেন।
ପୁଣି ସେ ଆପଣା ଦାସ ଗିହେଜୀକୁ କହିଲେ, “ଏହି ଶୁନେମୀୟା ସ୍ତ୍ରୀକୁ ଡାକ।” ତହୁଁ ସେ ତାହାକୁ ଡାକନ୍ତେ, ସେ ସ୍ତ୍ରୀ ତାଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ଠିଆ ହେଲା।
13 ১৩ তখন ইলীশায় গেহসিকে বললেন, “ওঁনাকে বল, ‘দেখুন, আমাদের জন্য এত চিন্তা করলেন, এখন আমরা আপনার জন্য কি করতে পারি? রাজা বা সেনাপতির কাছে আপনার কি কোনো অনুরোধ আছে’?” উত্তরে তিনি বললেন, “আমি আমার নিজের লোকদের মধ্যে বসবাস করছি।”
ଏଥିରେ ଇଲୀଶାୟ ଗିହେଜୀକୁ କହିଲେ, “ତାଙ୍କୁ କୁହ, ଦେଖ, ତୁମ୍ଭେ ଏସମସ୍ତ ଚିନ୍ତାରେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ଚିନ୍ତିତ ହୋଇଅଛ; ମୁଁ ତୁମ୍ଭ ନିମନ୍ତେ କʼଣ କରି ପାରିବି? ମୋତେ ତୁମ୍ଭ ସପକ୍ଷରେ ରାଜା କିମ୍ବା ସେନାପତିଙ୍କ ନିକଟରେ କିଛି କହିବାକୁ ଇଚ୍ଛା କରୁଅଛ କି?” ତହୁଁ ସେ ଉତ୍ତର କଲା, “ମୁଁ ନିଜ ଲୋକଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ବାସ କରୁଅଛି।”
14 ১৪ পরে ইলীশায় বললেন, “তবে তাঁর জন্য কি করতে হবে?” গেহসি বলল, “নিশ্চয়ই তাঁর কোন ছেলে নেই, স্বামীও বুড়ো হয়ে গেছেন।”
ପୁଣି ଇଲୀଶାୟ କହିଲେ, “ତେବେ ତାହା ପାଇଁ କʼଣ କରାଯିବ?” ତହିଁରେ ଗିହେଜୀ ଉତ୍ତର କଲା, “ତାହାର ପୁତ୍ର ନାହିଁ ଓ ତାହାର ସ୍ୱାମୀ ବୃଦ୍ଧ।”
15 ১৫ ইলীশায় বললেন, “তাঁকে ডাক,” পরে তাঁকে ডাকলে তিনি এসে দরজার কাছে দাঁড়ালেন।
ତେବେ ଇଲୀଶାୟ କହିଲେ, “ତାଙ୍କୁ ଡାକ।” ଏଣୁ ସେ ତାଙ୍କୁ ଡାକନ୍ତେ, ସେ ଦ୍ୱାରରେ ଠିଆ ହେଲା।
16 ১৬ তখন ইলীশায় বললেন, “আগামী বছরের এই দিনের আপনার কোলে একটা ছেলে থাকবে।” কিন্তু তিনি বললেন, “না; হে প্রভু, হে ঈশ্বরের লোক, আপনার দাসীকে মিথ্যা কথা বলবেন না।”
ତହୁଁ ଇଲୀଶାୟ କହିଲେ, “ଏହି ଋତୁ ପୁନର୍ବାର ଉପସ୍ଥିତ ହେବା ସମୟରେ ତୁମ୍ଭେ ପୁତ୍ରକୁ କୋଳ କରିବ।” ଏଥିରେ ସେ ସ୍ତ୍ରୀ କହିଲା, “ନା, ହେ ମୋର ପ୍ରଭୋ, ହେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଲୋକ, ଆପଣା ଦାସୀକୁ ଆପଣ ମିଥ୍ୟା ନ କହନ୍ତୁ।”
17 ১৭ পরে ইলীশায়ের বাক্য অনুসারে সেই স্ত্রীলোকটী গর্ভবতী হয়ে সেই একই দিন উপস্থিত হলে তিনি ছেলের জন্ম দিলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଇଲୀଶାୟଙ୍କର ବାକ୍ୟାନୁସାରେ ସେହି ସ୍ତ୍ରୀ ଗର୍ଭଧାରଣ କରି ଉକ୍ତ ଋତୁ ପୁନର୍ବାର ଉପସ୍ଥିତ ହେବା ସମୟରେ ଏକ ପୁତ୍ର ପ୍ରସବ କଲା।
18 ১৮ ছেলেটি বড় হওয়ার পর একদিন তার বাবা যখন ফসল কাটবার লোকদের সঙ্গে ছিলেন, তখন সে তার বাবার কাছে গেল।
ପୁଣି ବାଳକ ବଢ଼ିଲା ଉତ୍ତାରେ ଦିନକରେ ସେ ଶସ୍ୟଚ୍ଛେଦକମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ଆପଣା ପିତା ନିକଟକୁ ଗଲା।
19 ১৯ পরে সে বাবাকে বলল, “আমার মাথা, আমার মাথা।” তার বাবা একজন চাকরকে বললেন, “তুমি ওকে তুলে ওর মায়ের কাছে নিয়ে যাও।”
ଆଉ ସେ ଆପଣା ପିତାଙ୍କୁ କହିଲା, “ମୋʼ ମସ୍ତକ, ମୋʼ ମସ୍ତକ।” ତହୁଁ ପିତା ଆପଣା ଦାସକୁ କହିଲା, “ତାହାର ମାତା ନିକଟକୁ ତାହାକୁ ଉଠାଇ ନେଇଯାଅ।”
20 ২০ পরে সে তাকে তুলে নিয়ে মায়ের কাছে আনলে ছেলেটি দুপুর পর্যন্ত মায়ের কোলে বসে থাকল, তারপর মারা গেল।
ଆଉ ସେ ତାହାକୁ ଉଠାଇ ନେଇ ତାହାର ମାତା ନିକଟକୁ ଆଣନ୍ତେ, ବାଳକ ମଧ୍ୟାହ୍ନ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ତାହାର କୋଳରେ ବସି ମରିଗଲା।
21 ২১ তখন মা উপরে গিয়ে ঈশ্বরের লোকের বিছানায় তাকে শুইয়ে দিয়ে দরজা বন্ধ করে বেরিয়ে এলেন।
ଏଥିରେ ମାତା ଉପରକୁ ଯାଇ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଲୋକଙ୍କ ଖଟରେ ତାହାକୁ ଶୁଆଇ ଦ୍ୱାର ବନ୍ଦ କରି ବାହାରି ଆସିଲା।
22 ২২ তারপর তাঁর স্বামীকে ডেকে বললেন, “অনুরোধ করি, তুমি একজন চাকর ও একটা গর্দ্দভী আমার কাছে পাঠিয়ে দাও, আমি তাড়াতাড়ি ঈশ্বরের লোকের কাছে গিয়ে ফিরে আসব।”
ପୁଣି ସେ ଆପଣା ସ୍ୱାମୀକୁ ଡାକି କହିଲା, “ମୁଁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ଦାସମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଜଣକୁ ଓ ଗର୍ଦ୍ଦଭୀରୁ ଗୋଟିଏ ମୋʼ ନିକଟକୁ ପଠାଇଦିଅ, ମୁଁ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଲୋକଙ୍କ ନିକଟକୁ ଦୌଡ଼ିଯାଇ ଫେରି ଆସିବି।”
23 ২৩ তিনি বললেন, “তাঁর কাছে আজকে যাবে কেন? আজকে তো অমাবস্যাও নয়, বিশ্রামবারও নয়।” মহিলাটি বললেন, “মঙ্গল হবে।”
ତହିଁରେ ତାହାର ସ୍ୱାମୀ କହିଲା, “ତୁମ୍ଭେ କାହିଁକି ତାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆଜି ଯିବ? ଏ ତ ଅମାବାସ୍ୟା ନୁହେଁ କି ବିଶ୍ରାମବାର ନୁହେଁ।” ଏଥିରେ ସେ କହିଲା, “ଭଲ ହେବ।”
24 ২৪ তারপর তিনি গর্দ্দভী সাজিয়ে তাঁর চাকরকে বললেন, “গর্দ্দভী চালিয়ে চল, আমি না বললে আস্তে চালাবে না।”
ତହୁଁ ସେ ଗର୍ଦ୍ଦଭୀ ସଜାଇ ଆପଣା ଦାସକୁ କହିଲା, “ଅଡ଼ାଇ ଚାଲ; ମୋʼ ଆଜ୍ଞା ବିନା ଚଲାଇବାରେ ଢିଲା କର ନାହିଁ।”
25 ২৫ পরে তিনি কর্মিল পর্বতে ঈশ্বরের লোকের কাছে চললেন। তখন তাঁকে দূর থেকে দেখে ঈশ্বরের লোক তাঁর চাকর গেহসিকে বললেন, “দেখ, সেই শূনেমীয়া।
ଏହିରୂପେ ସେ ଯାଇ କର୍ମିଲ ପର୍ବତରେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଲୋକଙ୍କ ନିକଟରେ ପହଞ୍ଚିଲା। ତହିଁରେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଲୋକ ଦୂରରୁ ତାହାକୁ ଦେଖି ଆପଣା ଦାସ ଗିହେଜୀକୁ କହିଲେ, “ଦେଖ, ସେଠାରେ ଶୁନେମୀୟା ସ୍ତ୍ରୀ;
26 ২৬ তুমি দৌড়ে তাঁর কাছে গিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করে জিজ্ঞাসা কর যে, ‘আপনি, আপনার স্বামী ও আপনার ছেলে সবাই ঠিক আছেন’?” উত্তরে তিনি বললেন, “সবাই ভাল আছে।”
ମୁଁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ଦୌଡ଼ିଯାଇ ତାହାକୁ ସାକ୍ଷାତ କରି ପଚାର, ତୁମ୍ଭର ସମସ୍ତ ବିଷୟ ମଙ୍ଗଳ ତ? ତୁମ୍ଭ ସ୍ୱାମୀର ମଙ୍ଗଳ ତ? ବାଳକର ମଙ୍ଗଳ ତ?” ତହୁଁ ସେ ଉତ୍ତର କଲା, “ମଙ୍ଗଳ।”
27 ২৭ পরে পর্বতে ঈশ্বরের লোকের কাছে উপস্থিত হয়ে তিনি তাঁর পা জড়িয়ে ধরলেন; তাতে গেহসি তাঁকে সরিয়ে দেবার জন্য কাছে আসলে ঈশ্বরের লোক বললেন, “ওঁনাকে থাকতে দাও। ওঁনার মনে খুব কষ্ট হয়েছে, আর সদাপ্রভু আমার কাছ থেকে তা লুকিয়ে রেখেছেন, আমাকে জানান নি।”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସେ ପର୍ବତରେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଲୋକଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସି ତାଙ୍କ ଚରଣ ଧରି ରହିଲା। ତହିଁରେ ଗିହେଜୀ ତାହାକୁ ଛଡ଼ାଇ ଦେବା ପାଇଁ ନିକଟକୁ ଆସିଲା; ମାତ୍ର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଲୋକ କହିଲେ, “ତାହାକୁ ଛାଡ଼ିଦିଅ; କାରଣ ତାହାର ଅନ୍ତରରେ ତାହାର ପ୍ରାଣ ଶୋକାକୁଳ ହୋଇଅଛି; ମାତ୍ର ସଦାପ୍ରଭୁ ମୋʼ ଠାରୁ ତାହା ଗୋପନରେ ରଖିଅଛନ୍ତି, ପୁଣି ତାହା ମୋତେ ଜଣାଇ ନାହାନ୍ତି।”
28 ২৮ তখন স্ত্রীলোকটী বললেন, “আমার প্রভুর কাছে আমি কি ছেলে চেয়েছিলাম? আমি কি আপনাকে বলি নি যে, আমার সাথে ছলনা করবেন না?”
ଏଥିରେ ସେ ସ୍ତ୍ରୀ କହିଲା, “ମୋʼ ପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ମୁଁ କʼଣ ପୁତ୍ର ମାଗିଥିଲି? ମୁଁ କି କହି ନ ଥିଲି, ମୋତେ ପ୍ରତାରଣା ନ କର?”
29 ২৯ তখন ইলীশায় গেহসিকে বললেন, “কোমর বেঁধে নাও, আমার এই লাঠিটি হাতে নিয়ে যাও; কারও সঙ্গে দেখা হলে তাকে শুভেচ্ছা জানাবে না এবং কেউ শুভেচ্ছা জানালে তার উত্তরও দেবে না; পরে আমার এই লাঠিটি ছেলেটির মুখের উপর রেখে দিয়ো।”
ତହୁଁ ଇଲୀଶାୟ ଗିହେଜୀକୁ କହିଲେ, “ଆପଣା ଅଣ୍ଟା ବାନ୍ଧ ଓ ଆପଣା ହସ୍ତରେ ମୋହର ଯଷ୍ଟି ନେଇ ଆପଣା ବାଟେ ଚାଲିଯାଅ; ଯଦି ତୁମ୍ଭେ କୌଣସି ଲୋକକୁ ସାକ୍ଷାତ କର, ତାହାକୁ ନମସ୍କାର କର ନାହିଁ; ଆଉ ଯଦି କେହି ତୁମ୍ଭକୁ ନମସ୍କାର କରନ୍ତି, ତାହାକୁ ଫେରି ଉତ୍ତର ଦିଅ ନାହିଁ; ପୁଣି ମୋʼ ଯଷ୍ଟି ସେହି ବାଳକର ମୁଖ ଉପରେ ରଖ।”
30 ৩০ তখন ছেলেটির মা বললেন, “জীবন্ত সদাপ্রভুর ও আপনার প্রাণের দিব্যি, আমি আপনাকে ছাড়ব না।” কাজেই ইলীশায় উঠে তাঁর পিছনে পিছনে চললেন।
ଏଥିରେ ବାଳକର ମାତା କହିଲା, “ସଦାପ୍ରଭୁ ଜୀବିତ ଥିବା ପ୍ରମାଣେ ଓ ଆପଣଙ୍କ ପ୍ରାଣ ଜୀବିତ ଥିବା ପ୍ରମାଣେ ମୁଁ ଆପଣଙ୍କୁ ଛାଡ଼ିବି ନାହିଁ।” ତେଣୁ ଇଲୀଶାୟ ଉଠି ତାହାର ପଛେ ପଛେ ଗଲେ।
31 ৩১ ইতিমধ্যে গেহসি তাঁদের আগে গিয়ে ছেলেটির মুখের উপর লাঠিটি রাখল, কিন্তু কোনো শব্দ হল না, কোনো সাড়াও পাওয়া গেল না। তাই গেহসি ইলীশায়ের সঙ্গে দেখা করবার জন্য ফিরে গিয়ে তাঁকে বলল, “ছেলেটি জাগে নি।”
ଏଥିମଧ୍ୟରେ ଗିହେଜୀ ସେମାନଙ୍କ ଆଗେ ଯାଇ ବାଳକର ମୁଖ ଉପରେ ଯଷ୍ଟି ରଖିଲା; ମାତ୍ର କୌଣସି ରବ କି ଶ୍ରବଣ ହେଲା ନାହିଁ। ଏହେତୁ ଗିହେଜୀ ଇଲୀଶାୟଙ୍କୁ ସାକ୍ଷାତ କରିବା ପାଇଁ ଫେରିଆସି ତାଙ୍କୁ ଜଣାଇ କହିଲା, “ବାଳକ ଜାଗି ନାହିଁ।”
32 ৩২ পরে ইলীশায় সেই গৃহে এসে দেখলেন তাঁরই বিছানার উপর মৃত ছেলেটি শোয়ানো রয়েছে।
ତହୁଁ ଇଲୀଶାୟ ସେ ଗୃହକୁ ଆସନ୍ତେ, ଦେଖ, ବାଳକ ମରି ତାଙ୍କର ଶଯ୍ୟାରେ ଶୋଇଅଛି।
33 ৩৩ তখন তিনি গৃহে ঢুকলেন এবং তাদের দুজনকে বাইরে রেখে দরজা বন্ধ করে সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা করলেন।
ଏହେତୁ ସେ ଭିତରକୁ ଯାଇ ନିଜେ ଓ ବାଳକ ଉଭୟେ ରହି ଦ୍ୱାର ବନ୍ଦ କରି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନିକଟରେ ପ୍ରାର୍ଥନା କଲେ।
34 ৩৪ তারপর তিনি বিছানার উপর উঠে ছেলেটির উপরে শুলেন; তিনি তার মুখের উপরে নিজের মুখ, চোখের উপরে চোখ এবং হাতের উপরে হাত রেখে তার উপর নিজে লম্বা হয়ে শুলেন; তাতে ছেলেটির গা গরম হয়ে উঠল।
ଆଉ ସେ ଉପରକୁ ଯାଇ ବାଳକ ଉପରେ ଶୟନ କଲେ ଓ ତାହା ମୁଖ ଉପରେ ଆପଣା ମୁଖ ଓ ତାହା ଚକ୍ଷୁ ଉପରେ ଆପଣା ଚକ୍ଷୁ ଓ ତାହା ହସ୍ତ ଉପରେ ଆପଣା ହସ୍ତ ରଖିଲେ; ଏରୂପେ ସେ ଆପଣାକୁ ବାଳକ ଉପରେ ଲମ୍ବମାନ କଲେ; ତହିଁରେ ବାଳକର ଶରୀର ଉଷ୍ଣ ହେବାକୁ ଲାଗିଲା।
35 ৩৫ তারপর তিনি ফিরে এসে ঘরের মধ্যে পায়চারি করতে লাগলেন, আবার উঠে তার উপর লম্বা হয়ে শুলেন; তাতে ছেলেটি সাতবার হাঁচি দিয়ে চোখ খুলল।
ଏଥିରେ ଇଲୀଶାୟ ଫେରି ଗୃହ ମଧ୍ୟରେ ଏଣେତେଣେ ଥରେ ବୁଲିଲେ; ତହୁଁ ଉପରକୁ ଯାଇ ବାଳକ ଉପରେ ଆପଣାକୁ ଲମ୍ବମାନ କଲେ; ତହିଁରେ ବାଳକ ସାତ ଥର ଛିଙ୍କିଲା ଓ ବାଳକ ଚକ୍ଷୁ ଫିଟାଇଲା।
36 ৩৬ তখন তিনি গেহসিকে ডেকে বললেন, “ঐ শূনেমীয়াকে ডাক।” সে তাঁকে ডাকলে স্ত্রীলোকটী তাঁর কাছে আসলেন। ইলীশায় বললেন, “আপনার ছেলেকে তুলে নিন।”
ଏଥିରେ ସେ ଗିହେଜୀକୁ ଡାକି କହିଲେ, “ସେହି ଶୁନେମୀୟା ସ୍ତ୍ରୀକୁ ଡାକ।” ତହୁଁ ସେ ତାହାକୁ ଡାକିଲା। ଆଉ ସେ ତାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସନ୍ତେ, ସେ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭ ପୁତ୍ରକୁ ନିଅ।”
37 ৩৭ তখন সেই স্ত্রীলোকটী কাছে গিয়ে তাঁর পায়ে পড়ে মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে তাঁকে প্রণাম করলেন এবং তাঁর ছেলেকে তুলে নিয়ে তিনি বেরিয়ে গেলেন।
ସେତେବେଳେ ସେ ସ୍ତ୍ରୀ ଭିତରକୁ ଯାଇ ତାଙ୍କର ଚରଣରେ ଭୂମିଷ୍ଠ ପ୍ରଣାମ କଲା ଓ ଆପଣା ପୁତ୍ରକୁ ନେଇ ବାହାରକୁ ଗଲା।
38 ৩৮ ইলীশায় আবার গিল্‌গলে ফিরে গেলেন। তখন দেশে দূর্ভিক্ষ চলছিল। তখন ভাববাদীদের সন্তানেরা তাঁর সঙ্গে বসে ছিল; তিনি তাঁর চাকরকে আদেশ দিলেন, “বড় হাঁড়ি চাপিয়ে এদের জন্য কিছু তরকারি রান্না কর।”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଇଲୀଶାୟ ପୁନର୍ବାର ଗିଲ୍‍ଗଲ୍‍କୁ ଆସିଲେ; ସେସମୟରେ ଦେଶରେ ଦୁର୍ଭିକ୍ଷ ଥିଲା; ପୁଣି ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାଗଣଙ୍କ ଦଳ ତାଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ବସୁଥିବା ସମୟରେ ସେ ଆପଣା ଦାସକୁ କହିଲେ, “ଏକ ବଡ଼ ହଣ୍ଡା ବସାଇ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାଗଣଙ୍କ ଦଳ ନିମନ୍ତେ ଖାଦ୍ୟ ରନ୍ଧନ କର।”
39 ৩৯ তখন তাদের একজন তরকারী সংগ্রহ করতে মাঠে গিয়ে বুনো শশার লতা দেখতে পেয়ে তার বুনো ফল কাপড় ভর্তি করে এনে তা কেটে তরকারির হাঁড়িতে দিল; কিন্তু সেগুলো কি তা কারোর জানা ছিল না।
ତହୁଁ ଜଣେ ଶାକ ସଂଗ୍ରହ କରିବା ପାଇଁ କ୍ଷେତ୍ରକୁ ଯାଇ ବନ୍ୟ ଲତା ପାଇ ତହିଁର ଫଳରେ ଅଣ୍ଟି ପୂର୍ଣ୍ଣ କରି ଆସି ତାହା ଖଣ୍ଡ ଖଣ୍ଡ କାଟି ଖାଦ୍ୟ-ହଣ୍ଡାରେ ପକାଇଲା; କାରଣ ସେମାନେ ତାହା ଚିହ୍ନିଲେ ନାହିଁ।
40 ৪০ পরে লোকদের খেতে দেওয়ার জন্য ঢালা হলে তারা সেই তরকারী খেতে গিয়ে চিৎকার করে বলল, “হে ঈশ্বরের লোক, হাঁড়ির মধ্যে মৃত্যু!” তারা তা খেতে পারল না।
ତହୁଁ ସେମାନେ ଲୋକମାନଙ୍କର ଭୋଜନ ନିମନ୍ତେ ତାହା ଢାଳିଲେ। ପୁଣି ଲୋକମାନେ ସେହି ଖାଦ୍ୟ ଭୋଜନ କରୁ କରୁ ଡାକ ପକାଇ କହିଲେ, “ହେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଲୋକ, ହଣ୍ଡାରେ ମୃତ୍ୟୁୁ ଅଛି।” ଆଉ ସେମାନେ ତହିଁରୁ ଭୋଜନ କରି ପାରିଲେ ନାହିଁ।
41 ৪১ তখন তিনি বললেন, “কিছু ময়দা নিয়ে এস।” তখন তিনি হাঁড়ির মধ্যে তা ফেলে দিয়ে বললেন, “লোকেদের জন্য ঢেলে দাও, তারা খেয়ে দেখুক।” এতে খারাপ কিছু হাঁড়ির মধ্যে থাকলো না।
ମାତ୍ର ଇଲୀଶାୟ କହିଲେ, “ତେବେ କିଛି ଅଟା ଆଣ।” ଆଉ ସେ ତାହା ହଣ୍ଡାରେ ପକାଇ କହିଲେ, “ଲୋକମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ ତାହା ଢାଳ, ସେମାନେ ଭୋଜନ କରନ୍ତୁ।” ତହୁଁ ହଣ୍ଡାରେ କିଛି ମନ୍ଦ ରହିଲା ନାହିଁ।
42 ৪২ আর বাল্‌-শালিশা থেকে একজন লোক ঈশ্বরের লোকের জন্য প্রথমে কাটা ফসল থেকে কুড়িটা যবের রুটি সেঁকে নিয়ে আসল, আর তার সঙ্গে নিয়ে আসল কিছু নতুন শস্যের শীষ। আর তিনি বললেন, “এগুলো লোকদের খেতে দাও।”
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ବାଲ୍‍-ଶାଲିଶାରୁ ଜଣେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଲୋକଙ୍କ ନିକଟକୁ ପ୍ରଥମ ଫଳର ରୁଟି, ଅର୍ଥାତ୍‍, କୋଡ଼ିଏ ଯବ ରୁଟି ଓ ନୂତନ ଶସ୍ୟର ଶିଷା ଆପଣା ଝୁଲିରେ ନେଇ ଆସିଲା। ତହିଁରେ ଇଲୀଶାୟ କହିଲେ, “ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଦିଅ, ସେମାନେ ଭୋଜନ କରନ୍ତୁ।”
43 ৪৩ তখন তাঁর পরিচারক বলল, “আমি কি একশো জন লোককে এটি পরিবেশন করব?” কিন্তু ইলীশায় বললেন, “এই লোকদের খেতে দাও; কারণ সদাপ্রভু এই কথা বলেন, ‘তারা খাবে ও কিছু বাকীও থাকবে’।”
ତହୁଁ ତାଙ୍କ ଦାସ କହିଲା, “କʼଣ, ଶହେ ଲୋକଙ୍କ ଆଗରେ ଏହା ରଖିବି?” ମାତ୍ର ଇଲୀଶାୟ କହିଲେ, “ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଦିଅ, ସେମାନେ ଭୋଜନ କରନ୍ତୁ; କାରଣ ସଦାପ୍ରଭୁ ଏହା କହନ୍ତି, ‘ସେମାନେ ଭୋଜନ କରିବେ ଓ ତହିଁରୁ ଅବଶିଷ୍ଟାଂଶ ରଖିବେ।’”
44 ৪৪ অতএব তার দাস তাদের সামনে তা রাখল, আর সদাপ্রভুর বাক্য অনুযায়ী তারা খেল আবার কিছু বাকীও রেখে দিল।
ତହୁଁ ସେ ତାହା ଲୋକମାନଙ୍କ ଆଗରେ ରଖନ୍ତେ, ସେମାନେ ଭୋଜନ କଲେ ଓ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ବାକ୍ୟାନୁସାରେ ସେମାନେ ଅବଶିଷ୍ଟାଂଶ ରଖିଲେ।

< দ্বিতীয় রাজাবলি 4 >