< দ্বিতীয় রাজাবলি 25 >

1 সিদিকিয়ের রাজত্বের নবম বছরের দশম মাসের দশ দিনের র দিন নবূখদ্‌নিৎসর বাবিলের রাজা তাঁর সব সৈন্যদল নিয়ে যিরূশালেমের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে এলেন। তিনি শহরের বাইরে শিবির তৈরী করলেন এবং শহরের চারপাশে ঘিরে উঁচু দেয়াল তৈরী করলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସିଦିକୀୟଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ନବମ ବର୍ଷରେ, ଦଶମ ମାସର ଦଶମ ଦିନରେ ବାବିଲ ରାଜା ନବୂଖଦ୍‍ନିତ୍ସର ଓ ତାହାର ସମସ୍ତ ସୈନ୍ୟ ଯିରୂଶାଲମକୁ ଆସି ତହିଁ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଛାଉଣି କଲେ; ଆଉ ସେମାନେ ତହିଁର ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗରେ ଗଡ଼ ନିର୍ମାଣ କଲେ।
2 রাজা সিদিকিয়ের রাজত্বের এগারো বছর পর্যন্ত শহরটা অবরোধ করে রাখা হয়েছিল।
ତହୁଁ ସିଦିକୀୟ ରାଜାଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ଏଗାର ବର୍ଷ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ନଗର ଅବରୁଦ୍ଧ ହୋଇ ରହିଲା।
3 সেই বছরে চতুর্থ মাসের নয় দিনের র দিন শহরে দূর্ভিক্ষের অবস্থা এমন বেশি হল যে, দেশের লোকদের জন্য কিছুই খাদ্য ছিল না।
ଚତୁର୍ଥ ମାସର ନବମ ଦିନରେ ନଗରରେ ମହାଦୁର୍ଭିକ୍ଷ ହେଲା, ତହିଁରେ ଦେଶର ଲୋକମାନଙ୍କ ନିମନ୍ତେ କିଛି ଖାଦ୍ୟଦ୍ରବ୍ୟ ମିଳିଲା ନାହିଁ।
4 পরে শহরের একটা জায়গা ভেঙে গেল এবং রাতের বেলা যিহূদার সমস্ত সৈন্য রাজার বাগানের কাছে দুই দেয়ালের মাঝখানের ফটক দিয়ে পালিয়ে গেল। যদিও কলদীয়েরা তখনও শহরটা চারিদিকে ঘেরাও করে ছিল। আর রাজা অরাবার রাস্তার দিকে চলে গেলেন।
ତେବେ ନଗରର ଏକ ସ୍ଥାନ ଭଗ୍ନ ହୁଅନ୍ତେ, ସମସ୍ତ ଯୋଦ୍ଧା ଏକ ରାତ୍ରି ଭିତରେ ରାଜାଙ୍କର ଉଦ୍ୟାନ ନିକଟସ୍ଥ ଦୁଇ ପ୍ରାଚୀରର ମଧ୍ୟବର୍ତ୍ତୀ ଦ୍ୱାର ପଥ ଦେଇ ପଳାଇଲେ; ସେସମୟରେ କଲ୍‍ଦୀୟମାନେ ନଗରର ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗରେ ଥିଲେ, ପୁଣି ରାଜା ସିଦିକୀୟ ଆରବା ପଥ ଦେଇ ଚାଲିଗଲେ।
5 কিন্তু কলদীয় সৈন্যদল সিদিকিয় রাজার পিছনে তাড়া করে যিরীহোর উপত্যকাতে তাঁকে ধরে ফেলল। তাঁর সমস্ত সৈন্য তাঁর কাছ থেকে আলাদা হয়ে গিয়ে ছড়িয়ে পড়েছিল।
ମାତ୍ର କଲ୍‍ଦୀୟମାନଙ୍କ ସୈନ୍ୟ ରାଜା ସିଦିକୀୟଙ୍କର ପଛେ ପଛେ ଗୋଡ଼ାଇ ଯିରୀହୋ ପଦାରେ ତାଙ୍କୁ ଧରିଲେ; ତହିଁରେ ସିଦିକୀୟଙ୍କର ସକଳ ସୈନ୍ୟ ତାଙ୍କ ନିକଟରୁ ଛିନ୍ନଭିନ୍ନ ହୋଇଗଲେ।
6 তাঁরা রাজাকে বন্দী করে রিব্‌লাতে বাবিলের রাজার কাছে নিয়ে গেল। সেখানে তারা তাঁর উপর শাস্তির আদেশ দিল।
ତହୁଁ ସେମାନେ ରାଜାଙ୍କୁ ଧରି ରିବ୍ଲାକୁ ବାବିଲ ରାଜାଙ୍କ ନିକଟକୁ ନେଇଗଲେ; ତହିଁରେ ସେମାନେ ତାଙ୍କ ପ୍ରତି ଦଣ୍ଡାଜ୍ଞା କଲେ।
7 সৈন্যেরা সিদিকিয়ের চোখের সামনেই তাঁর ছেলেদের হত্যা করলো। তারপর তাঁর চোখ দুটি তুলে ফেলে তাঁকে ব্রোঞ্জের শিকল দিয়ে বাঁধলো এবং তাঁকে বাবিলে নিয়ে গেল।
ଆଉ ସେମାନେ ସିଦିକୀୟଙ୍କର ପୁତ୍ରମାନଙ୍କୁ ତାଙ୍କର ସାକ୍ଷାତରେ ବଧ କଲେ ଓ ସିଦିକୀୟଙ୍କର ଚକ୍ଷୁ ଉପାଡ଼ି ପକାଇଲେ, ଆଉ ତାଙ୍କୁ ଶୃଙ୍ଖଳରେ ବଦ୍ଧ କରି ବାବିଲକୁ ନେଇଗଲେ।
8 পরে বাবিলের রাজা নবূখদ্‌নিৎসরের রাজত্বের ঊনিশ বছরের পঞ্চম মাসের সপ্তম দিনের বাবিল রাজার দাস নবূষরদন নামে রক্ষীদলের সেনাপতি যিরূশালেমে আসলেন।
ପଞ୍ଚମ ମାସରେ, ମାସର ସପ୍ତମ ଦିନରେ ବାବିଲ ରାଜା ନବୂଖଦ୍‍ନିତ୍ସରଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ଊଣେଇଶ ବର୍ଷରେ ବାବିଲ ରାଜାର ଦାସ ନବୂଷରଦନ୍‍ ନାମକ ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ଯିରୂଶାଲମକୁ ଆସିଲା।
9 তিনি সদাপ্রভুর গৃহে, রাজবাড়ীতে এবং যিরূশালেমের সমস্ত বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিলেন। শহরের সমস্ত প্রধান বাড়িগুলিও তিনি পুড়িয়ে দিলেন।
ପୁଣି ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହ ଓ ରାଜଗୃହ ଦଗ୍ଧ କଲା; ଆଉ ଯିରୂଶାଲମର ସମସ୍ତ ଗୃହ, ଅର୍ଥାତ୍‍, ପ୍ରତ୍ୟେକ ବୃହତ ଗୃହ ଅଗ୍ନିରେ ଦଗ୍ଧ କଲା।
10 ১০ রাজার রক্ষীদলের সেনাপতির অধীনে সমস্ত বাবিলীয় সৈন্যদল যিরূশালেমের চারিদিকের দেয়াল ভেঙে ফেলল।
ପୁଣି ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ସଙ୍ଗେ ଥିବା କଲ୍‍ଦୀୟ ସମସ୍ତ ସୈନ୍ୟ ଯିରୂଶାଲମର ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗର ପ୍ରାଚୀର ଭଗ୍ନ କଲେ।
11 ১১ শহরের বাকি লোকরা যারা থেকে গেছিল এবং যারা দূরে নির্জন জায়গায় বাবিলের রাজার পক্ষে গিয়েছিল তাদের সবাইকে রক্ষীদলের সেনাপতি নবূষরদন বন্দী করে নিয়ে গেলেন,
ଆଉ ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ନବୂଷରଦନ୍‍ ନଗରର ଅବଶିଷ୍ଟ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଓ ବାବିଲ ରାଜାର ପକ୍ଷକୁ ପଳାୟନକାରୀମାନଙ୍କୁ ଓ ଅବଶିଷ୍ଟ ସାଧାରଣ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ବନ୍ଦୀ କରି ନେଇଗଲା।
12 ১২ কিন্তু আঙুর ক্ষেত দেখাশোনা ও জমি চাষ করবার জন্য কিছু গরিব লোককে রক্ষীদলের সেনাপতি দেশে রেখে গেলেন।
ମାତ୍ର ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ଦେଶର ନିତାନ୍ତ ଦରିଦ୍ରମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ କେତେକଙ୍କୁ ଦ୍ରାକ୍ଷାକ୍ଷେତ୍ରର କର୍ମକାରୀ ଓ କୃଷକ ହେବା ପାଇଁ ଛାଡ଼ିଗଲା।
13 ১৩ কলদীয়েরা সদাপ্রভুর গৃহের ব্রোঞ্জের যে দুটি থাম ছিল এবং গামলা বসাবার ব্রোঞ্জের দানিগুলি এবং পিতলের বিরাট পাত্রটি ভেঙে টুকরো টুকরো করে বাবিলে নিয়ে গেলন।
ଆହୁରି କଲ୍‍ଦୀୟମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହର ପିତ୍ତଳ ସ୍ତମ୍ଭ ଓ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହର ବୈଠିକିସକଳ ଓ ପିତ୍ତଳମୟ ସମୁଦ୍ରରୂପ ପାତ୍ର ଖଣ୍ଡ ଖଣ୍ଡ କରି ଭାଙ୍ଗି ତହିଁର ପିତ୍ତଳ ବାବିଲକୁ ନେଇଗଲେ।
14 ১৪ এছাড়া সব পাত্র, বেল্‌চা, সল্‌তে চিম্‌টা, হাতা এবং উপাসনা গৃহে সেবা কাজের জন্য অন্যান্য সমস্ত ব্রোঞ্জের জিনিস কলদীয়েরা নিয়ে গেল।
ଆହୁରି ସେମାନେ ପାତ୍ର ଓ କରଚୁଲି ଓ କତୁରୀ ଓ ଚମସ ଓ ପରିଚର୍ଯ୍ୟାର୍ଥକ ସକଳ ପିତ୍ତଳମୟ ପାତ୍ର ନେଇଗଲେ।
15 ১৫ আর আগুন রাখার পাত্র এবং গামলা যে গুলি সোনা ও রূপা র তৈরী, সে সমস্ত জিনিসও রাজার রক্ষীদলের সেনাপতি নিয়ে গেলেন।
ଆଉ ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ଅଙ୍ଗାରଧାନୀ ଓ କୁଣ୍ଡସବୁ, ଯାହା ସୁନାର ଥିଲା, ତାହା ସୁନା କରି, ପୁଣି ଯାହା ରୂପାର ଥିଲା, ତାହା ରୂପା କରି ନେଇଗଲା।
16 ১৬ সদাপ্রভুর গৃহের জন্য শলোমন যে দুটি থাম, বড় জলপাত্র এবং আসনগুলো তৈরী করিয়েছিলেন সেগুলিতে এতো ব্রোঞ্জ ছিল যে ওজন করা অসম্ভব ছিল।
ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହ ନିମନ୍ତେ ଶଲୋମନଙ୍କ ନିର୍ମିତ ଦୁଇ ସ୍ତମ୍ଭ, ଏକ ସମୁଦ୍ରରୂପ ପାତ୍ର ଓ ବୈଠିକିସକଳ, ଏହିସବୁ ପାତ୍ରର ପିତ୍ତଳ ଅପରିମିତ ଥିଲା।
17 ১৭ প্রত্যেকটি থাম ছিল আঠারো হাত উঁচু ও তার উপরে মাথা ছিল যার উচ্চতা ছিল তিন হাত উঁচু। মাথাটার চারপাশ ব্রোঞ্জের শিকল ও ব্রোঞ্জের ডালিম দিয়ে সাজানো ছিল। দ্বিতীয় থামটিও প্রথমটির মতই তৈরী ছিল।
ଏକ ସ୍ତମ୍ଭ ଅଠର ହାତ ଉଚ୍ଚ ଓ ତହିଁ ଉପରେ ପିତ୍ତଳର ମୁଣ୍ଡାଳି ଥିଲା, ଆଉ ମୁଣ୍ଡାଳିର ଉଚ୍ଚ ତିନି ହାତ ମୁଣ୍ଡାଳି ଉପରେ ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗରେ ପିତ୍ତଳମୟ ଜାଲିକର୍ମ ଓ ଡାଳିମ୍ବାକୃତି ଥିଲା, ମଧ୍ୟ ଦ୍ୱିତୀୟ ସ୍ତମ୍ଭ ଜାଲିକର୍ମ ସହିତ ଏହି ପ୍ରକାର ଥିଲା।
18 ১৮ প্রধান যাজক সরায়, দ্বিতীয় যাজক সফনিয় ও তিনজন দারোয়ানকে রক্ষীদলের সেনাপতি বন্দী করে নিয়ে গেলেন।
ପୁଣି ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ନବୂଷରଦନ୍‍ ପ୍ରଧାନ ଯାଜକ ସରାୟଙ୍କୁ ଓ ଦ୍ୱିତୀୟ ଯାଜକ ସଫନୀୟଙ୍କୁ ଓ ତିନି ଜଣ ଦ୍ୱାରପାଳଙ୍କୁ ଧରିଲା।
19 ১৯ যারা তখনও শহরে ছিল তাদের মধ্য থেকে তিনি যোদ্ধাদের উপরে নিযুক্ত একজন কর্মচারী ও রাজার পাঁচজন উপদেশদাতাকে ধরলেন। এছাড়া সেনাপতির লেখক যিনি সৈন্যদলে লোক সংগ্রহ করতেন তাঁকে এবং যারা শহরের মধ্যে ছিলেন তাদের মধ্যে আরও ষাটজন গুরুত্বপূর্ণ লোককেও ধরলেন।
ଆଉ ନବୂଷରଦନ୍‍ ନଗରରୁ ଯୋଦ୍ଧାମାନଙ୍କ ଉପରେ ନିଯୁକ୍ତ ଏକ ନପୁଂସକକୁ ଓ ନଗରରେ ପ୍ରାପ୍ତ ରାଜମୁଖ ଦର୍ଶନକାରୀମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ପାଞ୍ଚ ଜଣଙ୍କୁ ଓ ଦେଶର ଲୋକଗଣନାକାରୀ ଲେଖକ ସେନାପତିକୁ ଓ ନଗରରେ ପ୍ରାପ୍ତ ଦେଶୀୟ ଷାଠିଏ ଲୋକଙ୍କୁ ଧରିଲା।
20 ২০ রক্ষীদলের সেনাপতি নবূষরদন তাদের সবাইকে রিব্‌লাতে বাবিলের রাজার কাছে বন্দী করে নিয়ে গেলেন।
ପୁଣି ପ୍ରହରୀବର୍ଗର ସେନାପତି ନବୂଷରଦନ୍‍ ସେମାନଙ୍କୁ ଧରି ରିବ୍ଲାକୁ ବାବିଲ ରାଜାଙ୍କ ନିକଟକୁ ନେଇଗଲା।
21 ২১ বাবিলের রাজা হমাৎ দেশের রিব্‌লাতে এই সব লোকদের হত্যা করলেন। এই ভাবে যিহূদার লোকদের বন্দী করে নিজের দেশ থেকে নিয়ে যাওয়া হল।
ତହିଁରେ ବାବିଲ ରାଜା ହମାତ ଦେଶସ୍ଥ ରିବ୍ଲାରେ ସେମାନଙ୍କୁ ଆଘାତ କରି ବଧ କଲା। ଏହିରୂପେ ଯିହୁଦା ଆପଣା ଦେଶରୁ ବନ୍ଦୀ ହୋଇ ନୀତ ହେଲା।
22 ২২ বাবিলের রাজা নবূখদ্‌নিৎসর যে সব লোকদের যিহূদা দেশে অবশিষ্ট রেখে গিয়েছিলেন তাদের উপরে তিনি শাফনের নাতি, অর্থাৎ অহীকামের ছেলে গদলিয়কে শাসনকর্ত্তা হিসাবে নিযুক্ত করলেন।
ଆଉ ବାବିଲ ରାଜା ନବୂଖଦ୍‍ନିତ୍ସର ଯେଉଁମାନଙ୍କୁ ଛାଡ଼ି ଯାଇଥିଲା, ଏପରି ଯିହୁଦା ଦେଶରେ ଅବଶିଷ୍ଟ ଥିବା ଲୋକମାନଙ୍କ ଉପରେ ସେ ଶାଫନ୍‍ର ପୌତ୍ର ଅହୀକାମର ପୁତ୍ର ଗଦଲୀୟଙ୍କୁ ଶାସନକର୍ତ୍ତା ରୂପେ ନିଯୁକ୍ତ କଲା।
23 ২৩ বাবিলের রাজা গদলিয়কে শাসনকর্ত্তা করে নিযুক্ত করেছেন শুনে যিহূদার কিছু সেনাপতি ও তাঁদের লোকেরা, অর্থাৎ এই লোকেরা ছিল নথনিয়ের ছেলে ইশ্মায়েল, কারেহের ছেলে যোহানন, নটোফাতীয় তন্‌হূমতের ছেলে সরায় ও মাখাথীয়ের ছেলে যাসনিয় এবং তাদের লোকেরা মিসপাতে গদলিয়ের কাছে আসলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ବାବିଲ ରାଜା ଗଦଲୀୟଙ୍କୁ ଶାସନକର୍ତ୍ତା କରିଅଛି ବୋଲି ଶୁଣି ସେନାପତିଗଣ ଓ ସେମାନଙ୍କ ଲୋକମାନେ, ଅର୍ଥାତ୍‍, ନଥନୀୟର ପୁତ୍ର ଇଶ୍ମାୟେଲ ଓ କାରେହର ପୁତ୍ର ଯୋହାନନ୍‍ ଓ ନଟୋଫାତୀୟ ତନ୍‍ହୂମତର ପୁତ୍ର ସରାୟ ଓ ମାଖାଥୀୟର ପୁତ୍ର ଯାସନୀୟ ଓ ସେମାନଙ୍କର ଲୋକମାନେ ମିସ୍ପାକୁ ଗଦଲୀୟଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସିଲେ।
24 ২৪ গদলিয় তাদের কাছে এবং তাদের লোকদের কাছে এক শপথ করলেন এবং তাদের বললেন, “আপনারা কলদীয় দাসেদের ভয় করবেন না। আপনারা দেশে বাস করুন এবং বাবিলের রাজার সেবা করুন, তাতে আপনাদের মঙ্গল হবে।”
ଏଥିରେ ଗଦଲୀୟ ସେମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ଓ ସେମାନଙ୍କ ଲୋକମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ଶପଥ କରି ସେମାନଙ୍କୁ କହିଲା, “କଲ୍‍ଦୀୟମାନଙ୍କର ଦାସମାନଙ୍କ ସକାଶୁ ଭୀତ ହୁଅ ନାହିଁ; ଦେଶରେ ବାସ କରି ବାବିଲ ରାଜାର ସେବା କର, ତହିଁରେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ମଙ୍ଗଳ ହେବ।”
25 ২৫ কিন্তু সাত মাসের দিনের ইলীশামার নাতি, অর্থাৎ নথনিয়ের ছেলে রাজবংশীয় ইশ্মায়েল দশ জন লোক সঙ্গে করে নিয়ে এসে গদলিয়কে আক্রমণ করলেন। যিহূদার যে সব লোকেরা ও বাবিলীয়েরা মিসপাতে তাঁর সঙ্গে ছিল তাদের সবার সঙ্গে গদলিয়কে হত্যা করলেন।
ମାତ୍ର ସପ୍ତମ ମାସରେ ରାଜବଂଶଜାତ ଇଲୀଶାମାର ପୌତ୍ର ନଥନୀୟର ପୁତ୍ର ଇଶ୍ମାୟେଲ ଓ ତାହାର ସଙ୍ଗୀ ଦଶ ଜଣ ଆସିଲେ, ଆଉ ଗଦଲୀୟଙ୍କୁ, ପୁଣି ଯେଉଁ ଯିହୁଦୀୟମାନେ ଓ କଲ୍‍ଦୀୟମାନେ ତାହା ସଙ୍ଗେ ମିସ୍ପାରେ ଥିଲେ, ସେମାନଙ୍କୁ ଆଘାତ କରି ବଧ କଲେ।
26 ২৬ তখন ছোট বড় সব লোক ও সেনাপতিরা উঠে মিশরে চলে গেল। কারণ তারা বাবিলীয়দের ভয় পেয়েছিল।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ସାନ ବଡ଼ ସମସ୍ତ ଲୋକ ଓ ସେନାପତିଗଣ ଉଠି ମିସରକୁ ଗଲେ; କାରଣ ସେମାନେ କଲ୍‍ଦୀୟମାନଙ୍କ ଲାଗି ଭୀତ ହେଲେ।
27 ২৭ পরে যিহূদার রাজা যিহোয়াখীনের বন্দীত্বের সাঁইত্রিশ বছরের দিন ইবিল মরোদক বাবিলের রাজা হলেন। যে বছরে তিনি রাজত্ব করতে শুরু করেছিলেন সেই বছরের বারোতম মাসের সাতাশ দিনের র দিন যিহোয়াখীনকে জেলখানা থেকে ছেড়ে দিলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଯିହୋୟାଖୀନ୍‍ଙ୍କର ବନ୍ଦୀତ୍ୱର ସଇଁତିରିଶ ବର୍ଷର ଦ୍ୱାଦଶ ମାସରେ ଓ ମାସର ସତାଇଶ ଦିନରେ ବାବିଲ ରାଜା ଇବିଲ୍‍-ମରୋଦକ୍‍ ରାଜ୍ୟ ଆରମ୍ଭ କରିବା ବର୍ଷରେ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଯିହୋୟାଖୀନ୍‍ଙ୍କୁ କାରାଗାରରୁ ବାହାର କରି ତାଙ୍କର ମସ୍ତକ ଉନ୍ନତ କଲା।
28 ২৮ তিনি যিহোয়াখীনের সঙ্গে আন্তরিকভাবে কথা বললেন এবং বাবিলে তাঁর সঙ্গে আর যে সব রাজারা ছিলেন তাঁদের সকলের আসন থেকেও তাঁকে আরও সম্মানের আসন দিলেন।
ଆଉ, ସେ ତାଙ୍କୁ ପ୍ରୀତିବାକ୍ୟ କହିଲା ଓ ତାଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ବାବିଲରେ ଥିବା ରାଜାମାନଙ୍କ ଆସନଠାରୁ ତାଙ୍କର ଆସନ ଉଚ୍ଚରେ ସ୍ଥାପନ କଲା।
29 ২৯ ইবিল মরোদক যিহোয়াখীনের জেলখানার পোষাক খুলে দিলেন এবং জীবনের বাকি দিন গুলো নিয়মিতভাবে রাজার সঙ্গে একই টেবিলে খাওয়া দাওয়া করে কাটিয়ে দিলেন।
ଆଉ, ସେ ଆପଣା କାରାଗାରର ବସ୍ତ୍ର ପରିବର୍ତ୍ତନ କରି ଆପଣାର ଯାବଜ୍ଜୀବନ ନିତ୍ୟ ନିତ୍ୟ ତାହା ସମ୍ମୁଖରେ ଭୋଜନ କଲେ।
30 ৩০ তাঁর অবশিষ্ট সমস্ত জীবন ধরে রাজা নিয়মিতভাবে তাঁকে প্রতিদিনের র জন্য একটা ভাতা দিতেন ও উপযুক্ত জিনিসপত্র দিতেন।
ପୁଣି, ତାଙ୍କର ଦିନାତିପାତ ନିମନ୍ତେ ରାଜାଙ୍କଠାରୁ ନିତ୍ୟ ବୃତ୍ତି ଦିଆଗଲା, ସେ ଆପଣା ଜୀବନର ସମସ୍ତ କାଳ ପ୍ରତିଦିନ ଏକ ନିରୂପିତ ଅଂଶ ପାଇଲେ।

< দ্বিতীয় রাজাবলি 25 >