< দ্বিতীয় রাজাবলি 14 >

1 ইস্রায়েলের রাজা যিহোয়াহসের ছেলে যিহোয়াশের রাজত্বের দ্বিতীয় বছরে যিহূদার রাজা যোয়াশের ছেলে অমৎসিয় রাজত্ব করতে শুরু করলেন।
ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଯିହୋୟାହସ୍‍ଙ୍କ ପୁତ୍ର ଯୋୟାଶ୍‍ଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ଦ୍ୱିତୀୟ ବର୍ଷରେ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଯୋୟାଶ୍‍ଙ୍କ ପୁତ୍ର ଅମତ୍‍ସୀୟ ରାଜତ୍ୱ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କଲେ।
2 তাঁর বয়স যখন পঁচিশ বছর ছিল যখন তিনি রাজত্ব করতে শুরু করেন। তিনি যিরূশালেমে ঊনত্রিশ বছর রাজত্ব করেছিলেন। তাঁর মায়ের নাম ছিল যিহোয়দ্দিন; তিনি যিরূশালেমের বাসিন্দা ছিলেন।
ସେ ରାଜତ୍ୱ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କରିବା ସମୟରେ ପଚିଶ ବର୍ଷ ବୟସ୍କ ଥିଲେ ଓ ସେ ଯିରୂଶାଲମରେ ଅଣତିରିଶ ବର୍ଷ ରାଜ୍ୟ କଲେ; ତାଙ୍କ ମାତାଙ୍କର ନାମ ଯିହୋୟଦ୍ଦନ୍‍, ସେ ଯିରୂଶାଲମ ନିବାସିନୀ ଥିଲେ।
3 তিনি সদাপ্রভুর চোখে যা ঠিক অমৎসিয় তাই করতেন, তবে তাঁর পূর্বপুরুষ দায়ূদের মত করতেন না। তিনি তাঁর বাবা যোয়াশ যেমন করতেন তিনি সেই মতই সমস্ত কাজ করতেন।
ପୁଣି ଅମତ୍‍ସୀୟ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ ଯଥାର୍ଥ କର୍ମ କଲେ, ମାତ୍ର ଆପଣା ପୂର୍ବପୁରୁଷ ଦାଉଦଙ୍କ ପରି ନୁହେଁ; ସେ ଆପଣା ପିତା ଯୋୟାଶ୍‍ଙ୍କର କୃତ ସମସ୍ତ କର୍ମାନୁସାରେ କର୍ମ କଲେ।
4 কিন্তু উঁচু স্থানগুলো তিনি ধ্বংস করলেন না; লোকেরা তখনও সেই উঁচুস্থানে বলি দিত এবং ধূপ জ্বালাত।
ତଥାପି ଉଚ୍ଚସ୍ଥଳୀମାନ ଦୂରୀକୃତ ହେଲା ନାହିଁ; ଲୋକମାନେ ସେସମୟରେ ହେଁ ଉଚ୍ଚସ୍ଥଳୀମାନରେ ବଳିଦାନ କଲେ ଓ ଧୂପ ଜ୍ୱଳାଇଲେ।
5 পরে রাজ্য তাঁর হাতে এসে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর, যে দাসেরা রাজাকে, অর্থাৎ তাঁর বাবাকে মেরে ফেলেছিল, তিনি তাদেরকে হত্যা করলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ତାଙ୍କ ହସ୍ତରେ ରାଜ୍ୟ ସ୍ଥିର ହେବା ମାତ୍ରେ ସେ ତାଙ୍କର ପିତା ରାଜାଙ୍କର ହତ୍ୟାକାରୀ ଆପଣା ଦାସମାନଙ୍କୁ ବଧ କଲେ।
6 কিন্তু মোশির ব্যবস্থার বইতে যা লেখা আছে সেইমত তিনি তাদের সন্তানদের হত্যা করলেন না। সেই ব্যবস্থার বইতে সদাপ্রভুর এই আদেশ লেখা ছিল, “সন্তানদের জন্য বাবাকে কিম্বা বাবার কারণে সন্তানদের হত্যা করা চলবে না, তবে প্রত্যেককেই তার নিজের নিজের পাপের জন্য মরতে হবে।”
“ମାତ୍ର ସନ୍ତାନମାନଙ୍କ ପାଇଁ ପିତୃଗଣର ପ୍ରାଣଦଣ୍ଡ ହେବ ନାହିଁ; କିଅବା ପିତୃଗଣ ପାଇଁ ସନ୍ତାନମାନଙ୍କର ପ୍ରାଣଦଣ୍ଡ ହେବ ନାହିଁ;” କିନ୍ତୁ ପ୍ରତ୍ୟେକ ଲୋକ ନିଜ ପାପ ଲାଗି ମୃତ୍ୟୁୁଭୋଗ କରିବ, ମୋଶାଙ୍କର ବ୍ୟବସ୍ଥା-ପୁସ୍ତକରେ ଲିଖିତ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କର ଏହି ଆଜ୍ଞା ପ୍ରମାଣେ ସେ ସେହି ହତ୍ୟାକାରୀମାନଙ୍କ ସନ୍ତାନଗଣର ପ୍ରାଣଦଣ୍ଡ କଲେ ନାହିଁ।
7 তিনি লবণ উপত্যকায় দশ হাজার ইদোমীয় লোককে হত্যা করলেন এবং যুদ্ধ করে সেলা দখল করে তার নাম যক্তেল রাখলেন; আজও সেই নাম আছে।
ସେ ଲବଣ ଉପତ୍ୟକାରେ ଇଦୋମର ଦଶ ସହସ୍ର ଲୋକଙ୍କୁ ବଧ କଲେ ଓ ଯୁଦ୍ଧରେ ସେଲା ନଗର ହସ୍ତଗତ କରି ତହିଁର ନାମ ଯକ୍ତେଲ ରଖିଲେ; ତାହା ଆଜି ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଅଛି।
8 তখন অমৎসিয় দূত পাঠিয়ে যেহূর নাতি, অর্থাৎ যিহোয়াহসের ছেলে ইস্রায়েলের রাজা যিহোয়াশকে বলে পাঠালেন, “আসুন, যুদ্ধ ক্ষেত্রে আমরা পরস্পরের মুখোমুখি হই।”
ସେହି ସମୟରେ ଅମତ୍‍ସୀୟ ବାର୍ତ୍ତାବାହକ ପଠାଇ ଯେହୂଙ୍କର ପୌତ୍ର ଯିହୋୟାହସ୍‍ଙ୍କ ପୁତ୍ର, ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଯୋୟାଶ୍‍ଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଆସ, ଆମ୍ଭେମାନେ ପରସ୍ପର ମୁଖ ଦେଖାଦେଖି ହେବା।”
9 কিন্তু যিহোয়াশ ইস্রায়েলের রাজা দূতের মাধ্যমে উত্তরে দিয়ে যিহূদার রাজা অমৎসিয়র কাছে লোক বা দূত পাঠিয়ে বললেন, “লেবাননের এক শিয়ালকাঁটা লেবাননেরই এরস গাছের কাছে বলে পাঠাল, ‘আমার ছেলের সঙ্গে আপনার মেয়ের বিয়ে দিন।’ কিন্তু লেবাননের একটা বন্য পশু এসে সেই শিয়ালকাঁটাকে পায়ে মাড়িয়ে দিল।
ତହିଁରେ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଯୋୟାଶ୍‍ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଅମତ୍‍ସୀୟଙ୍କ ନିକଟକୁ ଲୋକ ପଠାଇ କହିଲେ, “ଲିବାନୋନର କଣ୍ଟକଲତା ଲିବାନୋନର ଏରସ ବୃକ୍ଷ ନିକଟକୁ କହି ପଠାଇଲା, ‘ତୁମ୍ଭ କନ୍ୟାକୁ ଆମ୍ଭ ପୁତ୍ର ସଙ୍ଗେ ବିବାହ ଦିଅ,’ ଏଥିମଧ୍ୟରେ ଲିବାନୋନର ଏକ ବନ୍ୟ ପଶୁ ନିକଟ ଦେଇ ଯାଉ ଯାଉ ସେହି କଣ୍ଟକଲତାକୁ ଦଳି ପକାଇଲା।
10 ১০ তুমি ইদোমকে আক্রমণ করেছ এবং তোমার হৃদয় সত্যিই গর্বিত হয়েছে। নিজের জয়ের জন্য গর্ব কর, কিন্তু নিজের গৃহে থাকো। কারণ তুমি কেন নিজের বিপদের কারণ হবে? আর তার সঙ্গে ডেকে আনবে নিজের ও যিহূদার ধ্বংস?”
ପ୍ରକୃତରେ ତୁମ୍ଭେ ଇଦୋମକୁ ପରାସ୍ତ କରିଅଛ, ଆଉ ତୁମ୍ଭ ମନ ଗର୍ବିତ ହୋଇଅଛି; ସେହି ଗୌରବ ନେଇ ଘରେ ଥାଅ; ଆପଣାର ଅମଙ୍ଗଳ ପାଇଁ କାହିଁକି ବିରୋଧ କରିବ? ପୁଣି ତୁମ୍ଭେ ଓ ତୁମ୍ଭ ସଙ୍ଗେ ଯିହୁଦା, ଦୁହେଁ କାହିଁକି ପତିତ ହେବ?”
11 ১১ কিন্তু অমৎসিয় সেই কথা শুনলেন না। তাই ইস্রায়েলের রাজা যিহোয়াশ আক্রমণ করলেন। তিনি ও যিহূদার রাজা অমৎসিয় যিহূদার বৈৎ-শেমশে একে অপরের মুখোমুখি হলেন।
ମାତ୍ର ଅମତ୍‍ସୀୟ ଶୁଣିଲେ ନାହିଁ। ଏଣୁ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଯୋୟାଶ୍‍ ଗଲେ; ଆଉ ଯିହୁଦାର ଅଧିକାରସ୍ଥ ବେଥ୍-ଶେମଶରେ ସେ ଓ ଯିହୁଦା-ରାଜା ଅମତ୍‍ସୀୟ ପରସ୍ପର ମୁଖ ଦେଖାଦେଖି ହେଲେ।
12 ১২ ইস্রায়েলের কাছে যিহূদা হেরে গেল এবং প্রত্যেকে নিজের বাড়িতে পালিয়ে গেল।
ଏଥିରେ ଇସ୍ରାଏଲ ସମ୍ମୁଖରେ ଯିହୁଦା ପରାସ୍ତ ହେଲା; ତହିଁରେ ସେମାନେ ପ୍ରତ୍ୟେକେ ଆପଣା ଆପଣା ତମ୍ବୁକୁ ପଳାଇଲେ।
13 ১৩ ইস্রায়েলের রাজা যিহোয়াশ বৈৎ-শেমশে অহসিয়ের নাতি, অর্থাৎ যোয়াশের ছেলে যিহূদার রাজা অমৎসিয়কে ধরলেন। তারপর যিহোয়াশ যিরূশালেমে গিয়ে সেখানকার দেয়ালের ইফ্রয়িমের ফটক থেকে কোণের ফটক পর্যন্ত প্রায় চারশো হাত ভেঙে দিলেন।
ତହିଁରେ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଯୋୟାଶ୍‍ ବେଥ୍-ଶେମଶରେ ଅହସୀୟଙ୍କର ପୌତ୍ର ଯୋୟାଶ୍‍ଙ୍କର ପୁତ୍ର ଯିହୁଦାର ରାଜା ଅମତ୍‍ସୀୟଙ୍କୁ ଧରି ଯିରୂଶାଲମକୁ ଆସିଲେ ଓ ଇଫ୍ରୟିମ ନଗର-ଦ୍ୱାରଠାରୁ କୋଣର ଦ୍ୱାର ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଯିରୂଶାଲମର ଚାରି ଶହ ହାତ ପ୍ରାଚୀର ଭାଙ୍ଗି ପକାଇଲେ।
14 ১৪ তিনি সোনা ও রূপা এবং অন্যান্য জিনিসপত্র যা সদাপ্রভুর গৃহে পাওয়া গিয়েছিল এবং রাজবাড়ীর ধনভান্ডারে যে সব মূল্যবান জিনিস ছিল তা সবই নিয়ে গেলেন। তিনি জামিন হিসাবে কতগুলো লোককে নিয়ে শমরিয়াতে ফিরে গেলেন।
ପୁଣି ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଗୃହରେ ଓ ରାଜଗୃହର ଭଣ୍ଡାରରେ ପ୍ରାପ୍ତ ସକଳ ସୁବର୍ଣ୍ଣ ଓ ରୌପ୍ୟ ଓ ସକଳ ପାତ୍ର, ମଧ୍ୟ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ବନ୍ଧକ ରୂପେ ନେଇ ଶମରୀୟାକୁ ଫେରିଗଲେ।
15 ১৫ যিহোয়াশের করা অবশিষ্ট অন্যান্য সমস্ত কাজের কথা, যুদ্ধে তাঁর জয়ের কথা এবং যিহূদার রাজা কেমন করে অমৎসিয়ের বিরুদ্ধে তিনি যুদ্ধ করেছিলেন সেই সব ইস্রায়েলের রাজাদের ইতিহাস নামক বইটিতে কি লেখা নেই?
ଏହି ଯୋୟାଶ୍‍ଙ୍କର ଅବଶିଷ୍ଟ କ୍ରିୟାର ବୃତ୍ତାନ୍ତ ଓ ତାଙ୍କର ପରାକ୍ରମ ଓ ସେ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଅମତ୍‍ସୀୟଙ୍କ ସଙ୍ଗେ କିପ୍ରକାରେ ଯୁଦ୍ଧ କଲେ, ଏସବୁ କʼଣ ଇସ୍ରାଏଲ ରାଜାମାନଙ୍କ ଇତିହାସ ପୁସ୍ତକରେ ଲେଖା ନାହିଁ?
16 ১৬ পরে যিহোয়াশ তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে নিদ্রায় গেলেন এবং তাঁকে শমরিয়াতে ইস্রায়েলের রাজাদের সঙ্গে কবর দেওয়া হল এবং তাঁর ছেলে যারবিয়াম তাঁর পদে রাজা হলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଯୋୟାଶ୍‍ ମୃତ୍ୟୁବରଣ କଲେ ଓ ଶମରୀୟାରେ ଇସ୍ରାଏଲ ରାଜାମାନଙ୍କ ସଙ୍ଗେ କବର ପାଇଲେ; ପୁଣି ତାଙ୍କର ପୁତ୍ର ଯାରବୀୟାମ ତାଙ୍କ ପଦରେ ରାଜ୍ୟ କଲେ।
17 ১৭ ইস্রায়েলের রাজা যিহোয়াহসের ছেলে যিহোয়াশের মৃত্যুর পর যিহূদার রাজা যোয়াশের ছেলে অমৎসিয় আরও পনেরো বছর বেঁচে ছিলেন।
ପୁଣି ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଯିହୋୟାହସ୍‍ଙ୍କ ପୁତ୍ର ଯୋୟାଶ୍‍ଙ୍କର ମୃତ୍ୟୁୁ ଉତ୍ତାରେ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଯୋୟାଶ୍‍ଙ୍କର ପୁତ୍ର ଅମତ୍‍ସୀୟ ପନ୍ଦର ବର୍ଷ ବଞ୍ଚିଲେ।
18 ১৮ অমৎসিয়ের অন্যান্য সমস্ত অবশিষ্ট কাজের কথা যিহূদার রাজাদের ইতিহাস নামে বইটিতে কি লেখা নেই?
ଏହି ଅମତ୍‍ସୀୟଙ୍କର ଅବଶିଷ୍ଟ କ୍ରିୟାର ବୃତ୍ତାନ୍ତ କʼଣ ଯିହୁଦାର ରାଜାମାନଙ୍କ ଇତିହାସ ପୁସ୍ତକରେ ଲେଖା ନାହିଁ?
19 ১৯ যিরূশালেমে অমৎসিয়ের বিরুদ্ধে তারা ষড়যন্ত্র করলো এবং তিনি লাখীশে পালিয়ে গেলেন, কিন্তু তারা তার পিছনে পিছনে লাখীশে লোক পাঠালো এবং সেখানে তাঁকে হত্যা করলো।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଲୋକମାନେ ଯିରୂଶାଲମରେ ତାଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଚକ୍ରାନ୍ତ କଲେ, ତହିଁରେ ସେ ଲାଖୀଶ୍‍କୁ ପଳାଇଲେ। ମାତ୍ର ସେମାନେ ତାଙ୍କ ପଛେ ପଛେ ଲାଖୀଶ୍‍କୁ ଲୋକ ପଠାଇ ସେଠାରେ ତାଙ୍କୁ ବଧ କଲେ।
20 ২০ তাঁর দেহটা তারা ঘোড়ার পিঠে করে যিরূশালেমে ফিরিয়ে আনল এবং তাঁকে দায়ূদ-শহরে তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে কবর দিল।
ପୁଣି ସେମାନେ ଅଶ୍ୱମାନଙ୍କ ଉପରେ ରଖି ତାଙ୍କୁ ଆଣିଲେ ତହୁଁ ସେ ଯିରୂଶାଲମରେ ଆପଣା ପିତୃଗଣ ସହିତ ଦାଉଦ-ନଗରରେ କବର ପାଇଲେ।
21 ২১ তারপর যিহূদার সমস্ত লোক অসরিয়কে যার বয়স ষোলো বছর ছিল তাঁকে নিয়ে তাঁর বাবা অমৎসিয়ের জায়গায় রাজা করল।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଯିହୁଦାର ସମସ୍ତ ଲୋକ ଷୋଳ ବର୍ଷ ବୟସ୍କ ଅସରୀୟଙ୍କୁ ନେଇ ତାଙ୍କର ପିତା ଅମତ୍‍ସୀୟଙ୍କ ପଦରେ ରାଜା କଲେ।
22 ২২ অমৎসিয় তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে নিদ্রায় যাবার পর পরে অসরিয় এলৎ শহরটি পুনরায় তৈরী করলেন এবং তা যিহূদার অধীনে করলেন।
ରାଜା ଅମତ୍‍ସୀୟଙ୍କ ମୃତ୍ୟୁ ପରେ, ଅସରୀୟ ଏଲତ୍‍ ନଗର ଦୃଢ଼ କରି ତାହା ପୁନର୍ବାର ଯିହୁଦାର ଅଧୀନକୁ ଆଣିଲେ।
23 ২৩ যিহূদার রাজা যোয়াশের ছেলে অমৎসিয়ের রাজত্বের পনেরো বছরের দিন ইস্রায়েলের রাজা যিহোয়াশের ছেলে যারবিয়াম শমরিয়াতে রাজত্ব করতে শুরু করেন এবং তিনি একচল্লিশ বছর রাজত্ব করেছিলেন।
ଯିହୁଦାର ରାଜା ଯୋୟାଶ୍‍ଙ୍କର ପୁତ୍ର ଅମତ୍‍ସୀୟଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ପନ୍ଦର ବର୍ଷରେ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଯୋୟାଶ୍‍ଙ୍କର ପୁତ୍ର ଯାରବୀୟାମ ଶମରୀୟାରେ ରାଜତ୍ୱ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କରି ଏକଚାଳିଶ ବର୍ଷ ରାଜ୍ୟ କଲେ।
24 ২৪ সদাপ্রভুর চোখে যা কিছু মন্দ তিনি তাই করতেন এবং নবাটের ছেলে যারবিয়াম যে সব পাপ ইস্রায়েলকে দিয়ে করিয়েছিলেন তিনি সেই সব পাপ করতে ছাড়লেন না।
ପୁଣି ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ କୁକର୍ମ କଲେ; ନବାଟର ପୁତ୍ର ଯାରବୀୟାମ ଯଦ୍ଦ୍ୱାରା ଇସ୍ରାଏଲକୁ ପାପ କରାଇଥିଲେ, ତାଙ୍କର ସେହି ସମସ୍ତ ପାପରୁ ସେ ବିମୁଖ ହେଲେ ନାହିଁ।
25 ২৫ ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভু তাঁর দাস গাৎ-হেফরের অমিত্তয়ের ছেলে যোনা ভাববাদীর মধ্য দিয়ে যে কথা বলেছিলেন সেই কথা অনুযায়ী যারবিয়াম হমাৎ এলাকা থেকে অরাবার সমুদ্র পর্যন্ত আগে ইস্রায়েলের রাজ্যের যে সীমা ছিল তা পুনরায় নিজের হাতে ফিরিয়ে এনেছিলেন।
ସଦାପ୍ରଭୁ ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱର ଅମିତ୍ତୟର ପୁତ୍ର ଗାଥ୍‍-ହେଫର ନିବାସୀ ଆପଣା ଦାସ ଯୂନସ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାଙ୍କ ହସ୍ତରେ ଯାହା କହିଥିଲେ, ତାହାଙ୍କର ସେହି ବାକ୍ୟାନୁସାରେ ସେ ହମାତର ପ୍ରବେଶ ସ୍ଥାନଠାରୁ ଆରବା ସମୁଦ୍ର ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଇସ୍ରାଏଲର ସୀମା ପୁନର୍ବାର ହସ୍ତଗତ କଲେ।
26 ২৬ কারণ, সদাপ্রভু দেখেছিলেন যে ইস্রায়েলের স্বাধীন মানুষ কিম্বা দাস সবাই ভীষণভাবে কষ্ট পাচ্ছে; কেউ তাদের সাহায্য করবার মত ছিল না।
କାରଣ ସଦାପ୍ରଭୁ ଦେଖିଲେ ଯେ, ଇସ୍ରାଏଲର ଦୁଃଖ ଅତ୍ୟନ୍ତ ତିକ୍ତ; ଯେଣୁ ବନ୍ଦୀ କି ମୁକ୍ତ କେହି ନ ଥିଲେ, କିଅବା ଇସ୍ରାଏଲର ସାହାଯ୍ୟକାରୀ କେହି ନ ଥିଲା।
27 ২৭ ফলে সদাপ্রভু বললেন যে তিনি আকাশের নীচ থেকে ইস্রায়েলের নাম মুছে ফেলবেন না। সেইজন্য তিনি যিহোয়াশের ছেলে যারবিয়ামের মধ্য দিয়ে তাদের উদ্ধার করলেন।
ମାତ୍ର ସଦାପ୍ରଭୁ ଆକାଶମଣ୍ଡଳ ତଳୁ ଇସ୍ରାଏଲର ନାମ ଲୋପ କରିବାକୁ କହିଲେ ନାହିଁ; ଏଣୁ ସେ ଯୋୟାଶ୍‍ଙ୍କର ପୁତ୍ର ଯାରବୀୟାମଙ୍କ ହସ୍ତ ଦ୍ୱାରା ସେମାନଙ୍କୁ ଉଦ୍ଧାର କଲେ।
28 ২৮ যারবিয়ামের অন্যান্য সমস্ত অবশিষ্টের কাজের কথা, যুদ্ধে তাঁর জয়ের কথা এবং এক দিন যিহূদার অধিকারে থাকা দম্মেশক ও হমাৎ কিভাবে তিনি ইস্রায়েলের জন্য আবার অধিকার করে নিয়েছিলেন সেই কথা ইস্রায়েলের রাজাদের ইতিহাস নামে বইটিতে কি লেখা নেই?
ଏହି ଯାରବୀୟାମଙ୍କର ଅବଶିଷ୍ଟ ବୃତ୍ତାନ୍ତ ଓ ତାଙ୍କର ସମସ୍ତ କ୍ରିୟା ଓ ତାଙ୍କର ପରାକ୍ରମ, ସେ କିପ୍ରକାରେ ଯୁଦ୍ଧ କଲେ ଓ ଇସ୍ରାଏଲ ପାଇଁ ସେ କିପ୍ରକାରେ ଯିହୁଦାର ପୂର୍ବାଧିକୃତ ଦମ୍ମେଶକ ଓ ହମାତ ପୁନର୍ବାର ହସ୍ତଗତ କଲେ, ଏସବୁ କʼଣ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜାମାନଙ୍କ ଇତିହାସ ପୁସ୍ତକରେ ଲେଖା ନାହିଁ?
29 ২৯ পরে যারবিয়াম তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে নিদ্রায় গেলে, ইস্রায়েলের রাজাদের কাছে চলে গেলেন এবং তাঁর ছেলে সখরিয় তাঁর জায়গায় রাজা হলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଯାରବୀୟାମଙ୍କ ମୃତ୍ୟୁ ପରେ ସେ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜାମାନଙ୍କ ସହିତ କବରପ୍ରାପ୍ତ ହେଲେ; ପୁଣି ତାଙ୍କର ପୁତ୍ର ଜିଖରୀୟ ତାଙ୍କ ପଦରେ ରାଜ୍ୟ କଲେ।

< দ্বিতীয় রাজাবলি 14 >