< বংশাবলির দ্বিতীয় খণ্ড 27 >

1 যোথম পঁচিশ বছর বয়সে রাজত্ব করতে শুরু করেছিলেন এবং যিরূশালেমে ষোল বছর রাজত্ব করেন; তাঁর মায়ের নাম যিরূশা, তিনি সাদোকের মেয়ে।
و یوتام بیست و پنج ساله بود که پادشاه شد و شانزده سال در اورشلیم سلطنت نمود و اسم مادرش یروشه دختر صادوق بود.۱
2 যোথম তাঁর বাবা উষিয়ের সমস্ত কাজ অনুসারে সদাপ্রভুর চোখে যা ভাল তাই করতেন, কিন্তু সদাপ্রভুর মন্দিরে যেতেন না এবং লোকেরা তখনও খারাপ কাজ করত।
وآنچه در نظر خداوند پسند بود، موافق هرآنچه پدرش عزیا کرده بود، به عمل آورد، اما به هیکل خداوند داخل نشد لیکن قوم هنوز فسادمی کردند.۲
3 তিনি সদাপ্রভুর গৃহের উঁচু দরজা তৈরী করলেন এবং ওফল পাহাড়ের ওপরের অনেক জায়গাকে মজবুত করলেন;
و او دروازه اعلای خانه خداوند را بنانمود و بر حصار عوفل عمارت بسیار ساخت.۳
4 আর তিনি যিহূদার পর্বতে ঘেরা দেশে নানা জায়গায় নগর এবং বনে উঁচু পাহারা-ঘর ও দুর্গ তৈরী করলেন।
وشهرها در کوهستان یهودا بنا نمود و قلعه‌ها وبرجها در جنگلها ساخت.۴
5 আর তিনি অম্মোন সন্তানদের রাজার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের পরাজিত করলেন; তাতে অম্মোন সন্তানরা সেই বছর তাঁকে একশো তালন্ত রূপা, দশ হাজার কোর্ গম ও দশ হাজার কোর্ যব দিল এবং দ্বিতীয় ও তৃতীয় বছরেও অম্মোন সন্তানরা তাঁকে একই পরিমাণে দিল।
و با پادشاه بنی عمون جنگ نموده، بر ایشان غالب آمد. پس بنی عمون در آن سال، صد وزنه نقره و ده هزار کر گندم و ده هزار کر جو به او دادند، و بنی عمون در سال دوم وسوم به همان مقدار به او دادند.۵
6 এই ভাবে যোথম শক্তিশালী হয়ে উঠলেন, কারণ তিনি বিশ্বস্তভাবে তাঁর ঈশ্বর সদাপ্রভুর পথে চলতেন।
پس یوتام زورآور گردید زیرا رفتار خود را به حضور یهوه خدای خویش راست ساخت.۶
7 যোথমের বাকি কাজের কথা, তাঁর সব যুদ্ধের কথা এবং চরিত্র, দেখো, “ইস্রায়েল ও যিহূদার রাজাদের ইতিহাস” বইটিতে লেখা আছে।
و بقیه وقایع یوتام و همه جنگهایش و رفتارش، اینک درتواریخ پادشاهان اسرائیل و یهودا مکتوب است.۷
8 তিনি পঁচিশ বছর বয়সে রাজত্ব শুরু করেন এবং যিরূশালেমে ষোল বছর রাজত্ব করেন।
و او بیست و پنج ساله بود که پادشاه شد وشانزده سال در اورشلیم سلطنت کرد.۸
9 পরে যোথম তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে ঘুমিয়ে পড়লে লোকেরা তাঁকে দায়ূদ নগরে কবর দিল এবং তাঁর ছেলে আহস তাঁর জায়গায় রাজা হলেন।
پس یوتام با پدران خود خوابید و او را در شهر داود دفن کردند، و پسرش آحاز در جایش سلطنت نمود.۹

< বংশাবলির দ্বিতীয় খণ্ড 27 >