< বংশাবলির দ্বিতীয় খণ্ড 13 >

1 যারবিয়াম রাজার আঠারো বছরে অবিয় যিহূদার উপরে রাজত্ব করতে শুরু করলেন।
ଯାରବୀୟାମ ରାଜାଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ଅଠର ବର୍ଷରେ ଅବୀୟ ଯିହୁଦା ଉପରେ ରାଜତ୍ୱ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କଲେ।
2 তিনি তিন বছর যিরূশালেমে রাজত্ব করলেন; তাঁর মায়ের নাম ছিল মীখায়া, তিনি গিবিয়ার অধিবাসী ঊরীয়েলের মেয়ে। অবিয় আর যারবিয়ামের মধ্যে যুদ্ধ হত।
ସେ ଯିରୂଶାଲମରେ ତିନି ବର୍ଷ ରାଜ୍ୟ କଲେ; ତାଙ୍କର ମାତାଙ୍କ ନାମ ମୀଖାୟ, ସେ ଗିବୀୟା ନିବାସୀ ଊରୀୟେଲର କନ୍ୟା ଥିଲେ। ପୁଣି ଅବୀୟ ଓ ଯାରବୀୟାମ ମଧ୍ୟରେ ଯୁଦ୍ଧ ଚାଲିଲା।
3 অবিয় চার লক্ষ মনোনীত বীর যোদ্ধার সঙ্গে যুদ্ধ করতে গেলেন এবং যারবিয়াম আট লক্ষ মনোনীত বলবান বীরের সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য সৈন্য সাজালেন।
ଅବୀୟ ଚାରି ଲକ୍ଷ ବଛା ବିକ୍ରମଶାଳୀ ସୈନ୍ୟ ସଙ୍ଗେ ମିଶି ଯୁଦ୍ଧ କଲେ ଓ ଯାରବୀୟାମ ଆଠ ଲକ୍ଷ ବଛା ମହାବିକ୍ରମଶାଳୀ ଲୋକ ନେଇ ତାଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଯୁଦ୍ଧ ସଜାଇଲା।
4 আর অবিয় পর্বতময় ইফ্রয়িম এলাকার সমারয়িম পর্বতের উপরে দাঁড়িয়ে বললেন, “হে যারবিয়াম, তুমি ও সমস্ত ইস্রায়েলের লোকেরা, আমার কথা শোন।
ତହିଁରେ ଅବୀୟ ଇଫ୍ରୟିମର ପର୍ବତମୟ ଦେଶସ୍ଥ ସୀମାରୟମ୍‍ ପର୍ବତରେ ଠିଆ ହୋଇ କହିଲେ, “ହେ ଯାରବୀୟାମ ଓ ସମଗ୍ର ଇସ୍ରାଏଲ ଲୋକ, ମୋʼ କଥା ଶୁଣ;
5 ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভু ইস্রায়েলের রাজপদ চিরকালের জন্য দায়ূদকে দিয়েছেন; তাঁকে ও তাঁর সন্তানদের লবণ নিয়মের মাধ্যমে দিয়েছেন, এটা জানার কি তোমাদের প্রয়োজন নেই?
ସଦାପ୍ରଭୁ ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱର ଯେ ଲବଣର ନିୟମ ଦ୍ୱାର ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜତ୍ୱ ଚିରକାଳ ନିମନ୍ତେ ଦାଉଦଙ୍କୁ, ଅର୍ଥାତ୍‍, ତାଙ୍କୁ ଓ ତାଙ୍କ ସନ୍ତାନଗଣକୁ ଦେଇଅଛନ୍ତି, ଏହା କʼଣ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ଜାଣିବା ଉଚିତ ନୁହେଁ?
6 তবুও দায়ূদের ছেলে শলোমনের দাস যে নবাটের ছেলে যারবিয়াম, সেই লোক তাঁর মনিবের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করল।
ତଥାପି ଦାଉଦଙ୍କର ପୁତ୍ର ଶଲୋମନଙ୍କ ଦାସ ଯେ ନବାଟର ପୁତ୍ର ଯାରବୀୟାମ, ସେ ଉଠି ଆପଣା ପ୍ରଭୁର ବିଦ୍ରୋହୀ ହୋଇଅଛି।
7 আর নিষ্ঠুর বিবেকবিহীন লোকেরা তার সঙ্গে জড়ো হয়ে শলোমনের ছেলে রহবিয়ামের বিরুদ্ধে নিজেদের শক্তিশালী করল। সেই দিন রহবিয়াম যুবক ও নরম হৃদয়ের ছিলেন, তাদের সামনে নিজেকে বলবান করতে পারলেন না।
ପୁଣି ଦୁଷ୍ଟ ଓ ଅସାର ଲୋକମାନେ ତାହା ପକ୍ଷରେ ଏକତ୍ର ହୋଇ ଶଲୋମନଙ୍କର ପୁତ୍ର, ରିହବୀୟାମଙ୍କ ପ୍ରତିକୂଳରେ ଆପଣମାନଙ୍କୁ ବଳିଷ୍ଠ କଲେ; ସେହି ସମୟରେ ରିହବୀୟାମ ଯୁବା ଓ କୋମଳାନ୍ତଃକରଣ ଥିଲେ ଓ ସେମାନଙ୍କର ପ୍ରତିବାଧା କରି ପାରିଲେ ନାହିଁ।
8 আর এখন তোমরাও দায়ূদের সন্তানদের হাতে সদাপ্রভুর যে রাজ্য, তার বিরুদ্ধে নিজেদেরকে বলবান করতে চাইছেন; তোমরা বিশাল জনতা এবং সেই দুটি সোনার বাছুর তোমাদের সঙ্গে আছে, যা যারবিয়াম তোমাদের জন্য দেবতা হিসাবে তৈরী করেছেন।
ଆଉ, ଏବେ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଦାଉଦ-ସନ୍ତାନଗଣର ହସ୍ତାଧୀନ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ରାଜ୍ୟର ପ୍ରତିବାଧା କରିବାକୁ ମାନସ କରୁଅଛ; ପୁଣି ତୁମ୍ଭେମାନେ ଲୋକସମୂହ ଓ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କର ଦେବତା ହେବା ପାଇଁ ଯାରବୀୟାମ ନିର୍ମିତ ସ୍ୱର୍ଣ୍ଣମୟ ଗୋବତ୍ସ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ଅଛି।
9 তোমরা কি সদাপ্রভুর যাজকদের, হারোণের সন্তানদের ও লেবীয়দেরকে তাড়িয়ে দাও নি? আর অন্য দেশের জাতিদের মত নিজেদের জন্য যাজকদের নিযুক্ত করনি? একটি বাছুর ও সাতটা ভেড়া সঙ্গে নিয়ে যে কেউ নিজেকে পবিত্র করবার জন্য উপস্থিত হয়, সে ওদের যাজক হতে পারে, যারা ঈশ্বর নয়।
ତୁମ୍ଭେମାନେ କି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଯାଜକ ହାରୋଣଙ୍କର ସନ୍ତାନଗଣକୁ ଓ ଲେବୀୟମାନଙ୍କୁ ତଡ଼ିଦେଇ ଅନ୍ୟ ଦେଶସ୍ଥ ଗୋଷ୍ଠୀମାନଙ୍କ ରୀତି ଅନୁସାରେ ଆପଣମାନଙ୍କ ପାଇଁ ଯାଜକ ନିଯୁକ୍ତ କରି ନାହଁ? ଏଣୁ ଯେକେହି ଆପଣାର ପଦନିଯୋଗାର୍ଥେ ଏକ ଗୋବତ୍ସ ଓ ସାତ ମେଷ ନେଇ ଆସେ, ସେ ଏହି ଅନୀଶ୍ୱରମାନଙ୍କର ଯାଜକ ହୋଇପାରେ।
10 ১০ কিন্তু আমরা সেই রকম নই, সদাপ্রভুই আমাদের ঈশ্বর; আমরা তাঁকে ত্যাগ করি নি এবং যাজকরা, হারোণের বংশধরেরা সদাপ্রভুর সেবা করছে এবং আর লেবীয়েরাও তাদের কাজে নিযুক্ত আছে।
ମାତ୍ର ସଦାପ୍ରଭୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ପରମେଶ୍ୱର ଅଟନ୍ତି ଓ ଆମ୍ଭେମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ପରିତ୍ୟାଗ କରି ନାହୁଁ; ପୁଣି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ପରିଚର୍ଯ୍ୟାକାରୀ ହାରୋଣ-ସନ୍ତାନଗଣ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ଯାଜକ ଅଛନ୍ତି ଓ ଲେବୀୟମାନେ ଆପଣା ଆପଣା କାର୍ଯ୍ୟରେ ନିଯୁକ୍ତ ଅଛନ୍ତି;
11 ১১ আর তারা সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় হোমবলি পোড়ায় ও সুগন্ধি ধূপ জ্বালায়, আর শুচি টেবিলের উপরে দর্শন রুটি সাজিয়ে রাখে এবং প্রতিদিন সন্ধ্যাবেলায় জ্বালাবার জন্য বাতিগুলির সঙ্গে সোনার বাতিদান তৈরী করে; বাস্তবিক আমরা আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর আদেশ রক্ষা করি; কিন্তু তোমরা তাঁকে ত্যাগ করেছ।
ସେମାନେ ପ୍ରତି ପ୍ରଭାତରେ ଓ ପ୍ରତି ସନ୍ଧ୍ୟାରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ହୋମବଳି ଓ ସୁଗନ୍ଧି ଧୂପ ଦଗ୍ଧ କରୁଅଛନ୍ତି; ସେମାନେ ପବିତ୍ର ମେଜ ଉପରେ ଦର୍ଶନୀୟ ରୁଟି ଓ ପ୍ରତି ସନ୍ଧ୍ୟାରେ ଜ୍ୱଳାଇବା ପାଇଁ ପ୍ରଦୀପ ସହିତ ସ୍ୱର୍ଣ୍ଣମୟ ଦୀପବୃକ୍ଷ ସଜାନ୍ତି; କାରଣ ଆମ୍ଭେମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ରକ୍ଷଣୀୟ ରକ୍ଷା କରୁଅଛୁ; ମାତ୍ର ତୁମ୍ଭେମାନେ ତାହାଙ୍କୁ ପରିତ୍ୟାଗ କରିଅଛ।
12 ১২ আর দেখ, ঈশ্বর আমাদের সঙ্গে আছেন, তিনি আমাদের সামনে যাচ্ছেন এবং তাঁর যাজকেরা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ডাক দেবার জন্য তূরী নিয়ে আমাদের সঙ্গে আছেন। হে ইস্রায়েলের সন্তানরা, তোমরা তোমাদের পূর্বপুরুষদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ কোরো না, করলে সফল হবে না।”
ଆଉ ଦେଖ, ପରମେଶ୍ୱର ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ମସ୍ତକ ସ୍ୱରୂପ ଅଛନ୍ତି ଓ ତାହାଙ୍କ ଯାଜକମାନେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ପ୍ରତିକୂଳରେ ରଣତୂରୀ ବଜାଇବା ପାଇଁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ସଙ୍ଗରେ ଅଛନ୍ତି। ହେ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ, ତୁମ୍ଭେମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ ପିତୃଗଣର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ପ୍ରତିକୂଳରେ ଯୁଦ୍ଧ ନ କର; କାରଣ ତୁମ୍ଭେମାନେ କୃତକାର୍ଯ୍ୟ ହେବ ନାହିଁ।”
13 ১৩ পরে যারবিয়াম পিছনের দিকে তাদের আক্রমণের জন্য গোপনে একদল সৈন্য পাঠিয়ে দিলেন; তাতে তাঁর লোকেরা যিহূদার সামনে ও সেই লুকানো দল পিছনে ছিল।
ତଥାପି ଯାରବୀୟାମ ସେମାନଙ୍କ ଆକ୍ରମଣାର୍ଥେ ପଶ୍ଚାଦ୍ଦିଗରେ ଗୋପନରେ ସୈନ୍ୟ ରଖିଲେ; ଏଣୁ ଲୋକମାନେ ଯିହୁଦାର ଆଗରେ ଓ ସେହି ଗୁପ୍ତ ଦଳ ସେମାନଙ୍କ ପଛରେ ରହିଲେ।
14 ১৪ পরে যিহূদার লোকেরা মুখ ফিরিয়ে দেখতে পেল যে, তাদের সামনে ও পিছনে দুদিকে সৈন্য; তখন তারা সদাপ্রভুর কাছে কান্নাকাটি করল এবং যাজকরা তূরী বাজাল।
ତହିଁରେ ଯିହୁଦା ପଛକୁ ଅନାନ୍ତେ, ଦେଖ, ସେମାନଙ୍କ ଆଗରେ ଓ ପଛରେ ଯୁଦ୍ଧ; ତହୁଁ ସେମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନିକଟରେ ଡାକ ପକାଇଲେ ଓ ଯାଜକମାନେ ତୂରୀଧ୍ୱନି କଲେ।
15 ১৫ পরে যিহূদার লোকেরা যুদ্ধের ডাক দিল; তাতে যিহূদার লোকেদের যুদ্ধের ডাক দেবার দিনের ঈশ্বর অবিয়ের ও যিহূদার সামনে থেকে যারবিয়াম ও সমস্ত ইস্রায়েলকে আঘাত করলেন।
ସେତେବେଳେ ଯିହୁଦାର ଲୋକମାନେ ସିଂହନାଦ କଲେ; ଆଉ ଯିହୁଦାର ଲୋକମାନେ ସିଂହନାଦ କରିବା ସମୟରେ ପରମେଶ୍ୱର ଅବୀୟ ଓ ଯିହୁଦାର ସମ୍ମୁଖରେ ଯାରବୀୟାମଙ୍କୁ ଓ ସମସ୍ତ ଇସ୍ରାଏଲକୁ ଆଘାତ କଲେ।
16 ১৬ তখন ইস্রায়েলের লোকেরা যিহূদার সামনে থেকে পালাল এবং ঈশ্বর তাদেরকে যিহূদার হাতে সমর্পণ করলেন।
ତହିଁରେ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ଯିହୁଦା ସମ୍ମୁଖରୁ ପଳାଇଲେ ଓ ପରମେଶ୍ୱର ସେମାନଙ୍କୁ ସେମାନଙ୍କ ହସ୍ତରେ ସମର୍ପଣ କଲେ।
17 ১৭ আর অবিয় ও তাঁর সৈন্যরা অনেক লোককে মেরে ফেলল; ফলে ইস্রায়েলের পাঁচ লক্ষ মনোনীত লোক মারা পড়ল।
ତହୁଁ ଅବୀୟ ଓ ତାଙ୍କର ଲୋକମାନେ ମହାସଂହାରରେ ସେମାନଙ୍କୁ ବଧ କଲେ; ଏଥିରେ ଇସ୍ରାଏଲର ପାଞ୍ଚ ଲକ୍ଷ ବଛା ଲୋକ ହତ ହୋଇ ପଡ଼ିଲେ।
18 ১৮ এই ভাবে সেই দিনের ইস্রায়েল সন্তানরা নত হল ও যিহূদা সন্তানরা বলবান হল, কারণ তারা তাদের পূর্বপুরুষদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর উপর নির্ভর করল।
ଏହିରୂପେ ସେହି ସମୟରେ ଇସ୍ରାଏଲ ସନ୍ତାନମାନେ ଅବନତ ହେଲେ ଓ ଯିହୁଦାର ସନ୍ତାନମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆପଣାମାନଙ୍କ ପିତୃଗଣର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ଉପରେ ନିର୍ଭର ରଖିବାରୁ ଜୟଯୁକ୍ତ ହେଲେ।
19 ১৯ পরে অবিয় যারবিয়ামের পিছনে তাড়া করতে গিয়ে তাঁর হাত থেকে বৈথেল ও তার উপনগরগুলি, যিশানা ও তার উপনগরগুলি এবং ইফ্রোণ ও তার উপনগরগুলি দখল করে নিলেন।
ଏଉତ୍ତାରେ ଅବୀୟ ଯାରବୀୟାମଙ୍କର ପଛେ ପଛେ ଗୋଡ଼ାଇ ତାଙ୍କର କେତେକ ନଗର, ଅର୍ଥାତ୍‍, ବେଥେଲ୍‍ ଓ ତହିଁର ଉପନଗର, ଯିଶାନା ଓ ତହିଁର ଉପନଗର, ପୁଣି ଇଫ୍ରୋଣ ଓ ତହିଁର ଉପନଗରସକଳ ହସ୍ତଗତ କରି ନେଲେ।
20 ২০ অবিয়ের দিনের যারবিয়াম আর বলবান হতে পারেন নি; পরে সদাপ্রভু তাঁকে আঘাত করলে তিনি মারা গেলেন।
ପୁଣି ଅବୀୟଙ୍କର ଜୀବନ କାଳ ଯାଏ ଯାରବୀୟାମ ଆଉ ବଳ ପାଇ ପାରିଲେ ନାହିଁ; ଏଉତ୍ତାରେ ସଦାପ୍ରଭୁ ତାଙ୍କୁ ଆଘାତ କରନ୍ତେ, ସେ ମଲେ।
21 ২১ কিন্তু অবিয় বলবান হয়ে উঠলেন, আর তাঁর চৌদ্দজন স্ত্রী ছিল এবং তিনি বাইশজন ছেলে ও ষোলজন মেয়ে জন্ম দিলেন।
ମାତ୍ର ଅବୀୟ ବେଳକୁ ବେଳ ବଳବାନ ହୋଇ ଉଠିଲେ, ପୁଣି ଚଉଦ ଭାର୍ଯ୍ୟା ବିବାହ କରି ବାଇଶ ପୁତ୍ର ଓ ଷୋହଳ କନ୍ୟା ଜାତ କଲେ।
22 ২২ অবিয়ের অবশিষ্ট কাজের কথা, তার আচার ব্যবহার এবং তাঁর কথা বলেছিলেন ইদ্দো ভাববাদীর ব্যাখামূলক বইয়ে লেখা আছে।
ଏହି ଅବୀୟଙ୍କର ଅବଶିଷ୍ଟ ବୃତ୍ତାନ୍ତ ଓ ସମସ୍ତ କ୍ରିୟା ଓ ତାଙ୍କର ଉକ୍ତି ଇଦ୍ଦୋ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାର ଟୀକାଗ୍ରନ୍ଥରେ ଲିଖିତ ଅଛି।

< বংশাবলির দ্বিতীয় খণ্ড 13 >