< শমূয়েলের প্রথম বই 14 >

1 একদিন এই ঘটনা ঘটল, শৌলের ছেলে যোনাথন তাঁর অস্ত্র বহনকারী যুবকটিকে বললেন, “চল, আমরা ওপাশে পলেষ্টীয়দের সৈন্যদের ছাউনিতে যাই,” কিন্তু তিনি এই কথা তাঁর বাবাকে জানালেন না।
ଏକ ଦିନ ଶାଉଲଙ୍କର ପୁତ୍ର ଯୋନାଥନ ଆପଣା ଅସ୍ତ୍ରବାହକ ଯୁବାକୁ କହିଲା, “ଆସ, ଆମ୍ଭେମାନେ ସେପାଖସ୍ଥିତ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ପ୍ରହରୀ-ଦଳ ନିକଟକୁ ଯାଉ।” ମାତ୍ର ସେ ଆପଣା ପିତାକୁ ଏହା ଜଣାଇଲା ନାହିଁ।
2 তখন শৌল গিবিয়ার সীমানায় মিগ্রোণের একটা ডালিম গাছের তলায় ছিলেন এবং তাঁর সঙ্গে প্রায় ছয়শো লোক ছিল।
ସେସମୟରେ ଶାଉଲ ଗିବୀୟାର ପ୍ରାନ୍ତଭାଗରେ ମିଗ୍ରୋଣସ୍ଥ ଡାଳିମ୍ବ ବୃକ୍ଷ ମୂଳରେ ଥିଲେ; ପୁଣି, ଊଣାଧିକ ଛଅ ଶହ ଲୋକ ତାଙ୍କ ସଙ୍ଗରେ ଥିଲେ;
3 আর এলি, যিনি শীলোতে সদাপ্রভুর যাজক ছিলেন, তার সন্তান পীনহসের ছেলে ঈখাবোদের ভাই অহীটূবের ছেলে যে অহিয়, তিনি এফোদ পরেছিলেন। আর যোনাথন যে বের হয়ে গেছেন, সেই কথা লোকেরা জানত না।
ମଧ୍ୟ ଯେଉଁ ଏଲି ଶୀଲୋରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଯାଜକ ଥିଲେ, ତାଙ୍କ ପ୍ରପୌତ୍ର, ପୀନହସ୍‍ର ପୌତ୍ର, ଐକାବୋଦର ଭ୍ରାତା ଅହୀଟୂବ୍‍ର ପୁତ୍ର ଅହୀୟ ଏଫୋଦ ପିନ୍ଧି ସେଠାରେ ଥିଲା। ଆଉ ଯୋନାଥନ ଯେ ବାହାର ହୋଇ ଯାଇଅଛି, ଏ କଥା ଲୋକମାନେ ଜାଣି ନ ଥିଲେ।
4 যোনাথন যে গিরিপথ দিয়ে পলেষ্টীয়দের সৈন্য-ছাউনির কাছে যাওয়ার চেষ্টা করলেন, সেই ঘাটের মাঝখানের একপাশে একটি খাড়া উঁচু পাহাড়ের দেওয়াল এবং অন্য পাশে আর একটি খাড়া উঁচু পাহাড়ের দেওয়াল ছিল; তার একটির নাম বোৎসেস ও অন্যটির নাম সেনি।
ପୁଣି, ଯୋନାଥନ ଯେଉଁ ଘାଟି ଦେଇ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ପ୍ରହରୀ-ଦଳ ନିକଟକୁ ଯିବାକୁ ଚେଷ୍ଟା କଲା, ତହିଁର ମଧ୍ୟସ୍ଥଳରେ ଏକପାଖେ ଦନ୍ତାକାର ଏକ ଶୈଳ ଓ ଅନ୍ୟ ପାଖେ ଦନ୍ତାକାର ଏକ ଶୈଳ ଥିଲା; ତହିଁର ଏକର ନାମ ବୋତ୍‍ସେସ ଓ ଅନ୍ୟର ନାମ ସେନି।
5 তার মধ্য একটি পাহাড়ের দেওয়াল ছিল উত্তরের মিক্‌মসের দিকে আর অন্যটি ছিল দক্ষিণে গেবার দিকে।
ତହିଁ ମଧ୍ୟରୁ ଏକ ସ୍ତମ୍ଭାକାର ଦନ୍ତ ଉତ୍ତର ଆଡ଼ ମିକ୍‍ମସ୍‍ର ଅଭିମୁଖରେ ଓ ଅନ୍ୟଟି ଦକ୍ଷିଣ ଆଡ଼େ ଗେବା ଅଭିମୁଖରେ ଥିଲା।
6 আর যোনাথন তাঁর অস্ত্র বহনকারী যুবকটিকে বললেন, “চল, আমরা ওপাশে ঐ অচ্ছিন্নত্বক লোকদের ছাউনিতে যাই; হয়তো সদাপ্রভু আমাদের জন্য কিছু করবেন, কারণ অনেক লোক দিয়ে হোক বা কম লোক দিয়ে হোক, উদ্ধার করতে কোন কিছুই সদাপ্রভুকে বাধা দিতে পারে না।”
ପୁଣି, ଯୋନାଥନ ଆପଣା ଅସ୍ତ୍ରବାହକ ଯୁବାକୁ କହିଲା, “ଆସ, ଆମ୍ଭେମାନେ ସେହି ଅସୁନ୍ନତମାନଙ୍କ ପ୍ରହରୀ-ଦଳ ନିକଟକୁ ଯାଉ; ହୋଇପାରେ, ସଦାପ୍ରଭୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପକ୍ଷରେ କର୍ମ କରିବେ; ଯେହେତୁ ଅନେକ ଦ୍ୱାରା ହେଉ କି ଅଳ୍ପ ଦ୍ୱାରା ହେଉ, ଉଦ୍ଧାର କରିବାରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କର କୌଣସି ପ୍ରତିବନ୍ଧକ ନାହିଁ।”
7 তখন তাঁর অস্ত্র বহনকারী লোকটি বলল, “আপনার মন যা বলে, তাই করুন; সেই দিকে যান, দেখুন, আপনার ইচ্ছামতই আমি আপনার সঙ্গে সঙ্গে আছি।”
ତହିଁରେ ତାହାର ଅସ୍ତ୍ରବାହକ କହିଲା, “ତୁମ୍ଭ ମନରେ ଯାହା ଅଛି, ସବୁ କର; ଚାଲ, ଦେଖ ଆମ୍ଭେ ତୁମ୍ଭ ମନ ପରି ତୁମ୍ଭ ସଙ୍ଗରେ ଅଛୁ।”
8 যোনাথন বললেন, “দেখ, আমরা ঐ লোকেদের দিকে এগিয়ে যাব, ওদের দেখা দেব।
ତେବେ ଯୋନାଥନ କହିଲା, “ଦେଖ, ଆମ୍ଭେମାନେ ସେହି ଲୋକମାନଙ୍କ ଆଡ଼କୁ ଯାଇ ସେମାନଙ୍କ ନିକଟରେ ଆପଣାମାନଙ୍କୁ ଦେଖାଇବା।
9 যদি তারা আমাদের এই কথা বলে, ‘থাক, আমরা তোমাদের কাছে আসছি,’ তাহলে আমরা আমাদের জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকব, ওদের কাছে উঠে যাব না।
ଯେବେ ସେମାନେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କୁ କହିବେ, ‘ରହିଥାଅ, ଆମ୍ଭେମାନେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କ କତିକି ଆସିବା;’ ତେବେ ଆମ୍ଭେମାନେ ଆପଣା ଆପଣା ସ୍ଥାନରେ ଛିଡ଼ା ହୋଇ ରହିବା, ସେମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଉଠି ଯିବା ନାହିଁ।
10 ১০ কিন্তু যদি এই কথা বলে, ‘আমাদের কাছে উঠে এস,’ তাহলে আমরা উঠে যাব, কারণ সদাপ্রভু আমাদের হাতে ওদের তুলে দিয়েছেন; ওটাই আমাদের চিহ্ন হবে।”
ମାତ୍ର ‘ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ନିକଟକୁ ଉଠି ଆସ’ ବୋଲି ଯେବେ ସେମାନେ କହିବେ, ତେବେ ଆମ୍ଭେମାନେ ଉଠି ଯିବା; କାରଣ ସଦାପ୍ରଭୁ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ହସ୍ତରେ ସେମାନଙ୍କୁ ସମର୍ପଣ କଲେ; ଆଉ, ଏହା ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ପ୍ରତି ଚିହ୍ନ ହେବ।”
11 ১১ পরে তাঁরা দুই জন পলেষ্টীয় সৈন্যদের সামনে গিয়ে দেখা দিলে পলেষ্টীয়েরা বলল, “দেখ, ইব্রীয়েরা যারা গর্তে লুকিয়ে ছিল, তা থেকে এখন বের হয়ে আসছে।”
ତହୁଁ ସେ ଦୁହେଁ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ପ୍ରହରୀ-ଦଳ ନିକଟରେ ଆପଣାମାନଙ୍କୁ ଦେଖାଇଲେ; ଏଥିରେ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନେ କହିଲେ, “ଏହି ଦେଖ, ଏବ୍ରୀୟ ଲୋକମାନେ ଯେଉଁ ଯେଉଁ ଗାଡ଼ରେ ଲୁଚିଥିଲେ, ସେଠାରୁ ଏବେ ବାହାରି ଆସୁଅଛନ୍ତି।”
12 ১২ পরে সেই সৈন্য-ছাউনির লোকেরা যোনাথন ও তাঁর অস্ত্র বহনকারী লোকটিকে বলল, “আমাদের কাছে উঠে এস, আমরা তোমাদের কিছু দেখাব।” যোনাথন তাঁর অস্ত্র বহনকারীকে বললেন, “আমার পিছনে পিছনে উঠে এস, কারণ সদাপ্রভু ওদেরকে ইস্রায়েলীয়দের হাতে দিয়েছেন।”
ପୁଣି, ପ୍ରହରୀ ଦଳୀୟ ଲୋକମାନେ ଯୋନାଥନକୁ ଓ ତାହାର ଅସ୍ତ୍ରବାହକକୁ ଉତ୍ତର କରି କହିଲେ, “ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ କତିକି ଉଠି ଆସ, ଆମ୍ଭେମାନେ ତୁମ୍ଭମାନଙ୍କୁ ଗୋଟିଏ କୌତୁକ ଦେଖାଇବା।” ଏଥିରେ ଯୋନାଥନ ଆପଣା ଅସ୍ତ୍ରବାହକକୁ କହିଲା, “ମୋʼ ପଛେ ପଛେ ଉଠି ଆସ; କାରଣ ସଦାପ୍ରଭୁ ସେମାନଙ୍କୁ ଇସ୍ରାଏଲ ହସ୍ତରେ ସମର୍ପଣ କଲେଣି।”
13 ১৩ পরে যোনাথন হামাগুড়ি দিয়ে উঠে গেলেন এবং তাঁর অস্ত্র বহনকারী লোকটিও তাঁর পিছনে পিছনে উঠে গেল; তাতে সেই লোকেরা যোনাথনের সামনে মারা পড়তে লাগল এবং তাঁর অস্ত্র বহনকারী লোকটিও তাঁর পিছনে পিছনে তাদের মারতে লাগল।
ଏଥିରେ ଯୋନାଥନ ଆପଣା ହାତ ଓ ଗୋଡ଼ ଦେଇ ଉପରକୁ ଉଠିଗଲା ଓ ତାହାର ଅସ୍ତ୍ରବାହକ ତାହା ପଛେ ପଛେ ଗଲା; ତହିଁରେ ସେହି ଲୋକମାନେ ଯୋନାଥନର ଆଗେ ଆଗେ ପତିତ ହେଲେ, ପୁଣି, ତାହାର ଅସ୍ତ୍ରବାହକ ତାହାର ପଛେ ପଛେ ବଧ କରିବାକୁ ଲାଗିଲା।
14 ১৪ যোনাথন ও তাঁর অস্ত্র বহনকারী লোকটী আক্রমণের শুরুতেই এক বিঘে (অর্ধেক একর) জমির অর্ধেক হাল দেওয়া জমির মধ্যে প্রায় কুড়ি জন লোক মারা পড়ল।
ଯୋନାଥନ ଓ ତାହାର ଅସ୍ତ୍ରବାହକର କୃତ ଏହି ପ୍ରଥମ ହତ୍ୟାରେ ପ୍ରାୟ ଅର୍ଦ୍ଧ ଏକର ଭୂମିରେ ଊଣାଧିକ କୋଡ଼ିଏ ଜଣ ହତ ହେଲେ।
15 ১৫ শিবিরের মধ্যে, ক্ষেতে ও সমস্ত সৈন্যদের মধ্যে ভীষণ ভয় উপস্থিত হল; পাহারাদার ও বিনাশকারীর দলও ভয় পেল, ভূমিকম্প হল, আর এই ভাবে ঈশ্বরের কাছ থেকে মহাভয় উপস্থিত হল।
ତହିଁରେ କ୍ଷେତ୍ରସ୍ଥିତ ଛାଉଣି ମଧ୍ୟରେ ଓ ସବୁ ଲୋକଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ କମ୍ପ ହେଲା; ପ୍ରହରୀ-ଦଳ ଓ ବିନାଶକମାନେ ମଧ୍ୟ କମ୍ପିଲେ ଓ ଭୂମିକମ୍ପ ହେଲା; ଏହିରୂପେ ଘୋରତର ମହାକମ୍ପ ହେଲା।
16 ১৬ তখন বিন্যামীনের গিবিয়াতে শৌলের যে পাহারাদার সৈন্যেরা ছিল তারা দেখতে পেল, দেখ, লোকের ভীড় ভেঙে গেল তারা চারদিকে ছড়িয়ে পড়ছে।
ସେତେବେଳେ ବିନ୍ୟାମୀନ୍ ପ୍ରଦେଶସ୍ଥ ଗିବୀୟାରେ ଶାଉଲଙ୍କର ପ୍ରହରୀମାନେ ଅନାଇଲେ; ଆଉ ଦେଖ, ଲୋକଗହଳ ଭାଙ୍ଗିଯାଇ ଏଆଡ଼େ ସେଆଡ଼େ ଯାଉଅଛନ୍ତି।
17 ১৭ তখন শৌল তাঁর সঙ্গের লোকদের বললেন, “একবার লোক গুনে দেখ, কে আমাদের মধ্য থেকে চলে গেছে।” পরে তারা লোক গুনে দেখতে পেল, আর দেখ যোনাথন ও তাঁর অস্ত্র বহনকারী লোকটি সেখানে নেই।
ତେଣୁ ଶାଉଲ ଆପଣା ସଙ୍ଗୀ ଲୋକମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଏବେ ଗଣନା କରି ଦେଖିଲ, ଆମ୍ଭମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ କିଏ ଯାଇଅଛି?” ତହିଁରେ ସେମାନେ ଗଣନା କରନ୍ତେ, ଦେଖ, ଯୋନାଥନ ଓ ତାହାର ଅସ୍ତ୍ରବାହକ ନାହାନ୍ତି।
18 ১৮ তখন শৌল অহিয়কে বললেন, “ঈশ্বরের সিন্দুকটি এই জায়গায় নিয়ে এস,” কারণ সেই দিন ঈশ্বরের সিন্দুক ইস্রায়েলীয়দের কাছেই ছিল।
ତହୁଁ ଶାଉଲ ଅହୀୟକୁ କହିଲେ, “ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ଏଠାକୁ ଆଣ,” କାରଣ, ସେସମୟରେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସିନ୍ଦୁକ ଇସ୍ରାଏଲ-ସନ୍ତାନଗଣ ମଧ୍ୟରେ ସେଠାରେ ଥିଲା।
19 ১৯ পরে যখন শৌল যাজকের সঙ্গে কথা বলছিলেন, তখন পলেষ্টীয়দের সৈন্যদের মধ্য গোলমাল বেড়েই চলল। তাতে শৌল যাজককে বললেন, “হাত সরিয়ে নাও।”
ପୁଣି, ଶାଉଲ ଯାଜକ ସଙ୍ଗେ କଥା କହିବା ବେଳେ ଏପରି ହେଲା ଯେ, ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ଛାଉଣିରେ ଆହୁରି ଆହୁରି କୋଳାହଳ ବଢ଼ିବାକୁ ଲାଗିଲା; ତହିଁରେ ଶାଉଲ ଯାଜକକୁ କହିଲେ, “କର୍ମ ବନ୍ଦ କର।”
20 ২০ তারপর শৌল ও তাঁর সমস্ত সঙ্গীরা একত্র হয়ে যুদ্ধ করতে গেলেন; আর দেখ, প্রত্যেক জনের তরোয়াল তার বন্ধুর বিরুদ্ধে যাওয়াতে ভীষণ কোলাহল শোনা যাচ্ছিল।
ତହୁଁ ଶାଉଲ ଓ ତାଙ୍କର ସଙ୍ଗୀ ସମସ୍ତ ଲୋକ ଏକତ୍ର ହୋଇ ଯୁଦ୍ଧଭୂମିକୁ ଗଲେ; ସେତେବେଳେ ଦେଖ, ପ୍ରତ୍ୟେକ ଲୋକର ଖଡ୍ଗ ଆପଣା ସଙ୍ଗୀ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଉଠୁଅଛି ଓ ମହା କୋଳାହଳ ହେଉଅଛି।
21 ২১ আর যে সব ইব্রীয়েরা আগে পলেষ্টীয়দের পক্ষে ছিল, যারা চারিদিক থেকে তাদের সঙ্গে শিবিরে গিয়েছিল তারাও শৌল ও যোনাথনের সঙ্গী ইস্রায়েলীয়দের সঙ্গে যোগ দিল।
ଆହୁରି, ଯେଉଁ ଏବ୍ରୀୟମାନେ ଚାରିଆଡ଼ସ୍ଥ ଦେଶରୁ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ଛାଉଣିକୁ ଯାଇ ପୂର୍ବ ପରି ସେମାନଙ୍କ ସହିତ ଥିଲେ, ସେମାନେ ମଧ୍ୟ ଶାଉଲ ଓ ଯୋନାଥନ ସହିତ ଥିବା ଇସ୍ରାଏଲ ଲୋକମାନଙ୍କ ସଙ୍ଗୀ ହେବା ପାଇଁ ଫେରି ଆସିଲେ।
22 ২২ আর ইস্রায়েলের যে সব লোক ইফ্রয়িমের পাহাড়ী এলাকায় লুকিয়ে ছিল, তারাও পলেষ্টীয়দের পালানোর খবর পেয়ে যুদ্ধে যোগ দিল এবং তারা তাদের তাড়া করতে লাগল।
ସେହିପରି ଯେଉଁ ଇସ୍ରାଏଲ ଲୋକମାନେ ଇଫ୍ରୟିମର ପର୍ବତମୟ ଦେଶରେ ଲୁଚି ରହିଥିଲେ, ସେସମସ୍ତେ ମଧ୍ୟ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ପଳାୟନ ସମ୍ବାଦ ଶୁଣି ଯୁଦ୍ଧସ୍ଥଳରେ ସେମାନଙ୍କ ପଛେ ପଛେ ଦୌଡ଼ି ଲାଗି ରହିଲେ।
23 ২৩ এই ভাবে সদাপ্রভু সেই দিন ইস্রায়েলীয়দের উদ্ধার করলেন এবং বৈৎ-আবন পার পর্যন্ত যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ল।
ଏହିରୂପେ ସଦାପ୍ରଭୁ ସେହି ଦିନ ଇସ୍ରାଏଲକୁ ଉଦ୍ଧାର କଲେ ଓ ବେଥ୍-ଆବନର ପାର ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଯୁଦ୍ଧ ବ୍ୟାପିଗଲା।
24 ২৪ সেই দিন ইস্রায়েলের লোকেরা খুব কষ্টের মধ্যে ছিল, কারণ শৌল লোকদের এই দিব্যি করিয়ে নিয়েছিলেন যে, তিনি সন্ধ্যার আগে, আমি যে পর্যন্ত আমার শত্রুদের উপর প্রতিশোধ না নেওয়া পর্যন্ত, যে কেউ খাবার গ্রহণ করবে সে শাপগ্রস্ত হোক। এই জন্য লোকেদের মধ্য কেউই খাদ্য গ্রহণ করল না।
ପୁଣି, ସେହି ଦିନ ଇସ୍ରାଏଲ ଲୋକମାନେ ବଡ଼ କଷ୍ଟ ଭୋଗିଲେ; ତଥାପି ଶାଉଲ ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଏହି ଶପଥ କରାଇଲେ, “ସନ୍ଧ୍ୟା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ, ଅର୍ଥାତ୍‍, ମୁଁ ଆପଣା ଶତ୍ରୁଗଣଠାରୁ ପରିଶୋଧ ନେବା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଯେଉଁ ଲୋକ କିଛି ଖାଦ୍ୟ ଭୋଜନ କରେ, ସେ ଶାପଗ୍ରସ୍ତ ହେଉ।” ଏହେତୁ ଲୋକମାନଙ୍କର କେହି ଖାଦ୍ୟଦ୍ରବ୍ୟ ଆସ୍ୱାଦନ କଲା ନାହିଁ।
25 ২৫ পরে সবাই (সকল সৈনিক) বনের মধ্যে গেল, সেখানে মাটির উপর মধু ছিল।
ପୁଣି, ସମସ୍ତ ଲୋକମାନେ ବନକୁ ଆସିଲେ; ମୃତ୍ତିକା ଉପରେ ମହୁ ଥିଲା।
26 ২৬ আর লোকেরা যখন বনে উপস্থিত হল, দেখ, মধু ঝরে পড়ছে, কিন্তু কেউ তা মুখে দিল না, কারণ তারা সেই শপথে ভয় পেয়েছিল।
ଆଉ ଲୋକମାନେ ବନରେ ଉପସ୍ଥିତ ହୁଅନ୍ତେ, ଦେଖ, ଏକ ମହୁର ଝରଣା; ମାତ୍ର କେହି ଆପଣା ମୁହଁକୁ ହାତ ନେଲା ନାହିଁ; କାରଣ ଲୋକମାନେ ସେହି ଶପଥକୁ ଭୟ କଲେ।
27 ২৭ কিন্তু যোনাথনের বাবা লোকদেরকে যে শপথ করিয়েছিলেন, যোনাথন তা শোনেন নি, তাই তিনি তাঁর হাতের লাঠির আগাটা বাড়িয়ে মৌচাকে ঢুকালেন এবং মধু হাতে নিয়ে মুখে দিলেন; তাতে তাঁর চোখ সতেজ হল।
ମାତ୍ର ଯୋନାଥନ ଆପଣା ପିତା ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଶପଥ କରାଇବା ବେଳେ ଶୁଣି ନ ଥିଲା; ଏହେତୁ ସେ ଆପଣା ହସ୍ତସ୍ଥିତ ଯଷ୍ଟିର ଅଗ୍ରଭାଗ ବଢ଼ାଇ ମହୁଚାକରେ ବୁଡ଼ାଇଲା ଓ ମୁଖକୁ ହସ୍ତ ନେଲା; ତହିଁରେ ତାହାର ଚକ୍ଷୁ ସତେଜ ହେଲା।
28 ২৮ তখন লোকেদের মধ্য একজন বলল, “তোমার বাবা শপথের সঙ্গে একটি দৃঢ় আদেশ দিয়েছেন, ‘যে ব্যক্তি আজ খাবার গ্রহণ করবে সে শাপগ্রস্ত হোক,’ কিন্তু লোকেরা দুর্বল হয়ে পড়েছে।”
ସେତେବେଳେ ଲୋକମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ ଜଣେ ଉତ୍ତର କରି କହିଲା, “ତୁମ୍ଭ ପିତା ଲୋକମାନଙ୍କୁ ଦୃଢ଼ ରୂପେ ଏହି ଶପଥ କରାଇଅଛନ୍ତି ଯେ, ‘ଆଜି ଯେଉଁ ଜନ ଖାଦ୍ୟ ଭୋଜନ କରେ, ସେ ଶାପଗ୍ରସ୍ତ ହେଉ।’ ମାତ୍ର ଲୋକମାନେ କ୍ଳାନ୍ତ ହୋଇଅଛନ୍ତି।”
29 ২৯ যোনাথন বললেন, “আমার বাবা তো লোকদের কষ্ট দিচ্ছেন, অনুরোধ করি, দেখ, এই মধু একটুখানি মুখে দেওয়াতে আমার চোখ সতেজ হল।
ତହିଁରେ ଯୋନାଥନ କହିଲା, “ମୋʼ ପିତା ଦେଶକୁ ଦୁଃଖ ଦେଇଅଛନ୍ତି; ଦେଖିଲ, ଏହି ମହୁରୁ ଟିକିଏ ଆସ୍ୱାଦ କରିବାରୁ ମୋର ଚକ୍ଷୁ କିପରି ସତେଜ ହୋଇଅଛି!
30 ৩০ আজ যদি লোকেরা শত্রুদের কাছ থেকে লুটে নেওয়া খাবার থেকে যদি আজ লোকেরা খেতে পারত তাহলে আরো সতেজ হত। কারণ এখনও পলেষ্টীয়দের মধ্য মহাসংহার হয়নি।”
ଯେବେ ଲୋକମାନେ ଆପଣା ଶତ୍ରୁମାନଙ୍କଠାରୁ ପ୍ରାପ୍ତ ଲୁଟଦ୍ରବ୍ୟରୁ ଆଜି ସ୍ୱଚ୍ଛନ୍ଦରେ ଭୋଜନ କରିବାକୁ ପାଇଥାଆନ୍ତେ, ତେବେ କେତେ ଅଧିକ ଭଲ ହୁଅନ୍ତା? କାରଣ ଏବେ ତ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ କୌଣସି ମହାହତ୍ୟା ହୋଇ ନାହିଁ।”
31 ৩১ সেই দিন তারা মিক্‌মস থেকে অয়ালোন পর্যন্ত পলেষ্টীয়দের আঘাত করল; আর লোকেরা খুবই ক্লান্ত হয়ে পড়ল।
ପୁଣି, ସେଦିନ ସେମାନେ ମିକ୍‍ମସ୍‍ଠାରୁ ଅୟାଲୋନ୍‍ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କୁ ଆଘାତ କଲେ; ତହିଁରେ ଲୋକମାନେ ଅତିଶୟ କ୍ଳାନ୍ତ ହେଲେ।
32 ৩২ পরে লোকেরা লুটের জিনিসের দিকে দৌড়িয়ে ভেড়া, গরু ও বাছুর ধরে মাটিতে ফেলে কেটে রক্ত শুদ্ধই খেতে লাগল।
ଏହେତୁ ଲୋକମାନେ ଲୁଟଦ୍ରବ୍ୟ ଉପରେ ଉଡ଼ି ପଡ଼ିଲେ, ପୁଣି, ମେଣ୍ଢା, ଗୋରୁ ଓ ବାଛୁରି ନେଇ ଭୂମିରେ ବଧ କଲେ; ତହୁଁ ସେମାନେ ରକ୍ତ ସମେତ ତାହା ଭୋଜନ କଲେ।
33 ৩৩ তখন কেউ কেউ শৌলকে বলল, “দেখুন, লোকেরা রক্ত শুদ্ধ মাংস খেয়ে সদাপ্রভুর বিরুদ্ধে পাপ করছে।” তাতে তিনি বললেন, “তোমরা অবিশ্বস্ত হয়েছ; আজ আমার কাছে একটা বড় পাথর গড়িয়ে নিয়ে এস।”
ଏଥିରେ କେହି କେହି ଶାଉଲଙ୍କୁ କହିଲେ, ଦେଖନ୍ତୁ, ଲୋକମାନେ ରକ୍ତ ସମେତ ଭୋଜନ କରି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ପାପ କରୁଅଛନ୍ତି। ତହିଁରେ ସେ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେମାନେ ବିଶ୍ୱାସଘାତକ କର୍ମ କରିଅଛ; ଏହିକ୍ଷଣେ ମୋହର ପାଖକୁ ଗୋଟିଏ ବଡ଼ ପଥର ଗଡ଼ାଇ ଆଣ।”
34 ৩৪ শৌল আরো বললেন, “তোমরা লোকদের মধ্যে চারিদিকে গিয়ে তাদেরকে বল, তোমরা প্রত্যেক জন নিজেদের গরু ও প্রত্যেকে নিজের নিজের ভেড়া আমার কাছে নিয়ে এস, আর এখানে মেরে খাও; রক্ত সমেত খেয়ে সদাপ্রভুর বিরুদ্ধে পাপ করো না।” সেই রাতে প্রত্যেকে যে যার গরু নিয়ে এসে সেখানে কাটল।
ଆହୁରି ଶାଉଲ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେମାନେ ଲୋକମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ଛିନ୍ନଭିନ୍ନ ହୋଇଯାଇ ସେମାନଙ୍କୁ କୁହ, ‘ତୁମ୍ଭେମାନେ ପ୍ରତ୍ୟେକେ ଆପଣା ଆପଣା ଗୋରୁ ଓ ଆପଣା ଆପଣା ମେଷ ଏଠାକୁ ମୋʼ କତିକି ଆଣି ବଧ କରି ଭୋଜନ କର; ମାତ୍ର ରକ୍ତ ସମେତ ମାଂସ ଭୋଜନ କରି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ବିରୁଦ୍ଧରେ ପାପ ନ କର।’” ତହିଁରେ ସେହି ରାତ୍ରି ସମସ୍ତ ଲୋକ ପ୍ରତ୍ୟେକେ ଆପଣା ଆପଣା ଗୋରୁ ସଙ୍ଗରେ ଆଣି ସେଠାରେ ବଧ କଲେ।
35 ৩৫ আর শৌল সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে একটা যজ্ঞবেদী তৈরী করলেন, তা সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে তাঁর তৈরী প্রথম বেদী।
ପୁଣି, ଶାଉଲ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ଏକ ଯଜ୍ଞବେଦି ନିର୍ମାଣ କଲେ; ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଉଦ୍ଦେଶ୍ୟରେ ତାଙ୍କର ନିର୍ମିତ ପ୍ରଥମ ଯଜ୍ଞବେଦି ଏହି।
36 ৩৬ পরে শৌল বললেন, “চল, আমরা রাতে পলেষ্টীয়দের তাড়া করি এবং সকাল পর্যন্ত তাদের জিনিসপত্র লুট করি এবং তাদের একজনকেও বাঁচিয়ে রাখব না।” তারা বলল, “আপনি যা ভাল মনে করেন তাই করুন।” পরে যাজক বললেন, “এস, আমরা এখানে ঈশ্বরের কাছে উপস্থিত হই।”
ଏଉତ୍ତାରେ ଶାଉଲ କହିଲେ, “ଆସ, ଆମ୍ଭେମାନେ ରାତ୍ରି ବେଳେ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ପଛେ ପଛେ ଯାଇ ସକାଳ ଆଲୁଅ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ସେମାନଙ୍କ ଦ୍ରବ୍ୟ ଲୁଟୁ ଓ ସେମାନଙ୍କର ଜଣକୁ ହିଁ ବାକି ନ ରଖୁ।” ତହିଁରେ ସେମାନେ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭ ଦୃଷ୍ଟିରେ ଯାହା ଭଲ,” ତାହାସବୁ କର। ତେବେ ଯାଜକ କହିଲା, “ଆସ, ଆମ୍ଭେମାନେ ଏହି ସ୍ଥାନରେ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ନିକଟରେ ଉପସ୍ଥିତ ହେଉ।”
37 ৩৭ তাতে শৌল ঈশ্বরকে জিজ্ঞাসা করলেন, “আমি কি পলেষ্টীয়দের তাড়া করব? তুমি কি তাদের ইস্রায়েলীয়দের হাতে তুলে দেবে?” কিন্তু সেই দিন তিনি তাঁকে উত্তর দিলেন না।
ତହୁଁ ଶାଉଲ ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ନିକଟରେ ପଚାରିଲେ, “ମୁଁ କʼଣ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ପଛରେ ଯିବି? ତୁମ୍ଭେ କʼଣ ସେମାନଙ୍କୁ ଇସ୍ରାଏଲ ହସ୍ତରେ ସମର୍ପଣ କରିବ?” ମାତ୍ର ସେଦିନ ସେ ତାଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେଲେ ନାହିଁ।
38 ৩৮ সেইজন্য শৌল বললেন, “সৈন্যদলের সমস্ত নেতারা, তোমরা কাছে এস এবং আজকের এই পাপ কি করে হল, জানো ও তার খোঁজ করে দেখ।
ତହିଁରେ ଶାଉଲ କହିଲେ, “ହେ ଲୋକମାନଙ୍କ ପ୍ରଧାନ ସମସ୍ତେ, ତୁମ୍ଭେମାନେ ଏହି ସ୍ଥାନରେ ଉପସ୍ଥିତ ହୁଅ; ଆଜିର ଏହି ପାପ କିପରି ହେଲା, ଏହା ବିବେଚନା କରି ଦେଖ।
39 ৩৯ ইস্রায়েলের উদ্ধারকর্তা জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্য, এমনকি আমার ছেলে যোনাথনও যদি তা করে থাকে তবে নিশ্চয়ই তাকেও মরতে হবে।” কিন্তু সমস্ত লোকের মধ্য কেউই তাঁকে উত্তর দিল না।
କାରଣ ଯେ ଇସ୍ରାଏଲକୁ ଉଦ୍ଧାର କରନ୍ତି, ମୁଁ ସେହି ଜୀବିତ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନାମ ନେଇ କହୁଅଛି, ଯେବେ ସେ ପାପ ମୋହର ପୁତ୍ର ଯୋନାଥନଠାରେ ଥାଏ, ତେବେ ସେ ନିତାନ୍ତ ମରିବ।” ମାତ୍ର ସମୁଦାୟ ଲୋକଙ୍କ ମଧ୍ୟରୁ କେହି ତାଙ୍କୁ ଉତ୍ତର ଦେଲା ନାହିଁ।
40 ৪০ পরে তিনি সমস্ত ইস্রায়েলকে বললেন, “তোমরা এক দিকে থাক, আমি ও আমার ছেলে যোনাথন অন্য দিকে থাকি।” তাতে লোকেরা শৌলকে বলল, “আপনি যা ভাল মনে করেন তাই করুন।”
ଏଥିରେ ଶାଉଲ ସମସ୍ତ ଇସ୍ରାଏଲଙ୍କୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେମାନେ ଏକ ପାଖରେ ଥାଅ, ପୁଣି, ମୁଁ ଓ ମୋର ପୁତ୍ର ଯୋନାଥନ ଅନ୍ୟ ପାଖରେ ଥିବା।” ତହିଁରେ ଲୋକମାନେ ଶାଉଲଙ୍କୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭ ଦୃଷ୍ଟିରେ ଯାହା ଭଲ, ତାହା କର।”
41 ৪১ পরে শৌল সদাপ্রভুকে বললেন, “হে ইস্রায়েলের ঈশ্বর সঠিক কি তা দেখিয়ে দিন,” তখন যোনাথন ও শৌল ধরা পড়লেন, কিন্তু লোকেরা মুক্ত হল।
ଏନିମନ୍ତେ ଶାଉଲ ସଦାପ୍ରଭୁ ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଯଥାର୍ଥ (ନିଷ୍ପତ୍ତି) ଦିଅ।” ତହିଁରେ ଯୋନାଥନ ଓ ଶାଉଲ ନିର୍ଣ୍ଣୀତ ହେଲେ; ମାତ୍ର ଲୋକମାନେ ଛାଡ଼ ପାଇଲେ।
42 ৪২ পরে শৌল বললেন, “আমার ও আমার ছেলে যোনাথনের মধ্যে গুলিবাঁট করা হোক।” তাতে যোনাথন ধরা পড়ল।
ଏଉତ୍ତାରେ ଶାଉଲ କହିଲେ, “ମୋହର ଓ ମୋର ପୁତ୍ର ଯୋନାଥନର ମଧ୍ୟରେ ଗୁଲିବାଣ୍ଟ କର,” ତହିଁରେ ଯୋନାଥନ ନିର୍ଣ୍ଣୀତ ହେଲା।
43 ৪৩ তখন শৌল যোনাথনকে বললেন, “বল দেখি, তুমি কি করেছ?” যোনাথন তাঁকে বললেন, “আমার লাঠির আগা দিয়ে আমি একটুখানি মধু নিয়ে খেয়েছি, দেখুন, তাই আমাকে মরতে হবে।”
ସେତେବେଳେ ଶାଉଲ ଯୋନାଥନକୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ କଅଣ କରିଅଛ, ମୋତେ ଜଣାଅ।” ତହିଁରେ ଯୋନାଥନ ତାଙ୍କୁ ଜଣାଇ କହିଲା, “ମୁଁ ଆପଣା ହାତରେ ଥିବା ଯଷ୍ଟିର ଅଗ୍ରଭାଗରେ ଅଳ୍ପ ମହୁ ନେଇ ଆସ୍ୱାଦନ କରିଅଛି ପ୍ରମାଣ; ଆଉ ଦେଖନ୍ତୁ, ମୁଁ ମରିବି।”
44 ৪৪ শৌল বললেন, “ঈশ্বর তোমাকে তেমন ও তার বেশি শাস্তি দিন; যোনাথন, তুমি অবশ্যই মারা যাবে।”
ତେବେ ଶାଉଲ କହିଲେ, “ପରମେଶ୍ୱର ସେହି ଦଣ୍ଡ, ମଧ୍ୟ ତହିଁରୁ ଅଧିକ ଦେଉନ୍ତୁ; ଯୋନାଥନ, ତୁମ୍ଭେ ନିତାନ୍ତ ମରିବ।”
45 ৪৫ কিন্তু লোকেরা শৌলকে বলল, “ইস্রায়েলের মধ্য যিনি এই মহান উদ্ধার করেছেন, সেই যোনাথন কি মারা যাবেন? এমন না হোক; জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্য, তাঁর মাথার একটা চুলও মাটিতে পড়বে না, কারণ তিনি আজ ঈশ্বরের সঙ্গে কাজ করেছেন।” এই ভাবে লোকেরা যোনাথনকে রক্ষা করল, তাঁর মৃত্যু হল না।
ଏଥିରେ ଲୋକମାନେ ଶାଉଲଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଇସ୍ରାଏଲ ମଧ୍ୟରେ ଯେ ଏହି ମହା ଉଦ୍ଧାର ସାଧନ କରିଅଛି, ସେହି ଯୋନାଥନ କʼଣ ମରିବ? ଏହା ଦୂରେ ଥାଉ; ସଦାପ୍ରଭୁ ଜୀବିତ ଥିବା ପ୍ରମାଣେ ତାହାର ମସ୍ତକର ଗୋଟିଏ କେଶ ହିଁ ତଳେ ପଡ଼ିବ ନାହିଁ; କାରଣ, ସେ ଆଜି ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କ ସହିତ କର୍ମ କରିଅଛି;” ଏହିରୂପେ ଲୋକମାନେ ଯୋନାଥନକୁ ମୁକ୍ତ କରିବାରୁ ତାହାର ମୃତ୍ୟୁୁ ହେଲା ନାହିଁ।
46 ৪৬ পরে শৌল পলেষ্টীয়দের তাড়া করলেন না, আর পলেষ্টীয়েরাও নিজেদের দেশে চলে গেল।
ଏଉତ୍ତାରେ ଶାଉଲ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ପଶ୍ଚାଦ୍‍ଗମନରୁ ଫେରିଗଲେ ଓ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନେ ଆପଣା ଆପଣା ସ୍ଥାନକୁ ଗଲେ।
47 ৪৭ ইস্রায়েলীয়দের উপর রাজা হবার পর শৌল সমস্ত দিকে সমস্ত শত্রুদের সঙ্গে, মোয়াবের, অম্মোন সন্তানদের, ইদোমের, সোবার রাজাদের ও পলেষ্টীয়দের সঙ্গে যুদ্ধ করলেন; তিনি যেদিকে যেতেন সেদিকেই ভীষণ ক্ষতি করতেন।
ଶାଉଲ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜତ୍ୱ ଗ୍ରହଣ କଲା ଉତ୍ତାରେ, ସେ ଆପଣା ଚତୁର୍ଦ୍ଦିଗସ୍ଥିତ ସମସ୍ତ ଶତ୍ରୁ ସହିତ, ଅର୍ଥାତ୍‍, ମୋୟାବ ଓ ଅମ୍ମୋନ-ସନ୍ତାନଗଣ ଓ ଇଦୋମ ଓ ସୋବାର ରାଜାଗଣ ଓ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ସହିତ ଯୁଦ୍ଧ କଲେ, ଆଉ ସେ ଯେଉଁଆଡ଼େ ଫେରିଲେ, ସେଆଡ଼େ ଦଣ୍ଡ ଦେଲେ।
48 ৪৮ তিনি বীরের মত কাজ করতেন, অমালেকীয়দের আঘাত করলেন এবং লুটকারীদের হাত থেকে ইস্রায়েলকে রক্ষা করলেন।
ପୁଣି, ସେ ବୀରତ୍ୱ ପ୍ରକାଶ କଲେ ଓ ଅମାଲେକୀୟମାନଙ୍କୁ ସଂହାର କଲେ ଓ ଇସ୍ରାଏଲର ଲୁଟକାରୀମାନଙ୍କ ହସ୍ତରୁ ସେମାନଙ୍କୁ ରକ୍ଷା କଲେ।
49 ৪৯ যোনাথন, যিশ্‌বি ও মল্কীশূয় নামে শৌলের তিনজন ছেলে ছিল; তাঁর বড় মেয়ের নাম ছিল মেরব ও ছোট মেয়ের নাম ছিল মীখল।
ଯୋନାଥନ ଓ ଯିଶ୍‍ବି ଓ ମଲ୍‍କୀଶୂୟ ଶାଉଲଙ୍କର ପୁତ୍ର ଥିଲେ; ଆଉ ତାଙ୍କର ଦୁଇ କନ୍ୟାର ନାମ ଏହି; ଜ୍ୟେଷ୍ଠାର ନାମ ମେରବ୍‍ ଓ କନିଷ୍ଠାର ନାମ ମୀଖଲ,
50 ৫০ আর শৌলের স্ত্রীর নাম ছিল অহীনোয়ম, তিনি অহীমাসের মেয়ে; এবং তাঁর সেনাপতির নাম অব্‌নের; তিনি শৌলের কাকা নেরের ছেলে।
ଶାଉଲଙ୍କର ଭାର୍ଯ୍ୟାର ନାମ ଅହୀନୋୟମ୍‍, ସେ ଅହୀମାସର କନ୍ୟା; ପୁଣି, ତାଙ୍କର ସେନାପତିର ନାମ ଅବ୍‍ନର, ସେ ଶାଉଲଙ୍କର ପିତୃବ୍ୟ, ନେର୍‍ର ପୁତ୍ର।
51 ৫১ আর কীশ শৌলের বাবা এবং অব্‌নেরের বাবা নের ছিলেন অবীয়েলের ছেলে।
ଆଉ ଶାଉଲଙ୍କର ପିତା କୀଶ୍‍ ଓ ଅବ୍‍ନରର ପିତା ନେର୍‍, ଏ ଦୁହେଁ ଅବୀୟେଲର ପୁତ୍ର ଥିଲେ।
52 ৫২ শৌলের রাজত্বকালে পলেষ্টীয়দের সঙ্গে ভীষণ যুদ্ধ হয়েছিল। আর শৌল কোন শক্তিশালী লোক বা কোন বীর পুরুষকে দেখলেই গ্রহণ করতেন।
ଶାଉଲଙ୍କର ଯାବଜ୍ଜୀବନ ପଲେଷ୍ଟୀୟମାନଙ୍କ ସହିତ ଘୋରତର ଯୁଦ୍ଧ ହେଲା; ଏହେତୁ ଶାଉଲ କୌଣସି ବୀର କି କୌଣସି ବିକ୍ରମଶାଳୀ ପୁରୁଷ ଦେଖିଲେ, ତାହାକୁ ଆପଣା ନିକଟରେ ସଂଗ୍ରହ କଲେ।

< শমূয়েলের প্রথম বই 14 >