< প্রথম রাজাবলি 22 >

1 অরাম ও ইস্রায়েলের মধ্যে তিন বছর পর্যন্ত কোনো যুদ্ধ হয়নি।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଅରାମ ଓ ଇସ୍ରାଏଲ ଯୁଦ୍ଧ ନ କରି ତିନି ବର୍ଷ ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ କ୍ଷାନ୍ତ ରହିଲେ।
2 তৃতীয় বছরে যিহূদার রাজা যিহোশাফট ইস্রায়েলের রাজার সঙ্গে দেখা করতে গেলেন।
ତହୁଁ ତୃତୀୟ ବର୍ଷରେ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସିଲେ।
3 ইস্রায়েলের রাজা তাঁর দাসদের বললেন, “আপনারা কি জানেন যে, রামোৎ গিলিয়দ আমাদের? অথচ আমরা অরামের রাজার কাছ থেকে সেটা ফিরিয়ে নেবার জন্য কিছুই করছি না।”
ଏଥିରେ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଆପଣା ଦାସମାନଙ୍କୁ କହିଲେ, “ରାମୋତ୍‍-ଗିଲୀୟଦ ଯେ ଆମ୍ଭମାନଙ୍କର ଅଟେ, ଏହା କʼଣ ତୁମ୍ଭେମାନେ ଜାଣ ନାହିଁ? ତଥାପି ଆମ୍ଭେମାନେ ନୀରବ ହୋଇ ରହି ଅରାମର ରାଜା ହସ୍ତରୁ ତାହା ନେଉ ନାହୁଁ।”
4 তখন তিনি যিহোশাফটকে বললেন, “আপনি কি যুদ্ধ করবার জন্য আমার সঙ্গে রামোৎ গিলিয়দে যাবেন?” উত্তরে যিহোশাফট ইস্রায়েলের রাজাকে বললেন, “আমি ও আপনি আমার লোক ও আপনার লোক সবাই এক, আর আমার ঘোড়া আপনারই ঘোড়া।”
ପୁଣି, ସେ ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ଙ୍କୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ କʼଣ ଯୁଦ୍ଧ କରିବା ପାଇଁ ମୋʼ ସଙ୍ଗେ ରାମୋତ୍‍-ଗିଲୀୟଦକୁ ଯିବ?” ତହିଁରେ ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜାଙ୍କୁ କହିଲେ; “ମୁଁ ତୁମ୍ଭ ପରି, ମୋର ଲୋକ ତୁମ୍ଭ ଲୋକ ପରି, ମୋର ଅଶ୍ୱ ତୁମ୍ଭ ଅଶ୍ୱ ପରି।”
5 কিন্তু যিহোশাফট ইস্রায়েলের রাজাকে এই কথাও বললেন, “আজ সদাপ্রভুর পরিকল্পনা জানুন।”
ଆହୁରି ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜାଙ୍କୁ କହିଲେ, “ମୁଁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ଆଜି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ବାକ୍ୟ ପଚାର।”
6 কাজেই ইস্রায়েলের রাজা ভাববাদীদের ডেকে জড়ো করলেন। তাদের সংখ্যা ছিল প্রায় চারশো। তিনি তাদের জিজ্ঞাসা করলেন, “রামোৎ গিলিয়দের বিরুদ্ধে কি আমি যুদ্ধ করতে যাব, না যাব না?” তারা বলল, “যান, কারণ প্রভু ওটা রাজার হাতেই তুলে দেবেন।”
ତେବେ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାମାନଙ୍କର ଊଣାଧିକ ଚାରି ଶହ ଲୋକ ଏକତ୍ର କରି ସେମାନଙ୍କୁ ପଚାରିଲେ, “ମୁଁ ରାମୋତ୍‍-ଗିଲୀୟଦ ବିରୁଦ୍ଧରେ ଯୁଦ୍ଧ କରିବାକୁ ଯିବି କି କ୍ଷାନ୍ତ ହେବି?” ତହୁଁ ସେମାନେ କହିଲେ, “ଯାଉନ୍ତୁ; କାରଣ ପ୍ରଭୁ ମହାରାଜାଙ୍କ ହସ୍ତରେ ତାହା ସମର୍ପଣ କରିବେ।”
7 কিন্তু যিহোশাফট বললেন, “এখানে কি সদাপ্রভুর কোনো একটা ভাববাদী নেই যার কাছে আমরা জিজ্ঞাসা করতে পারি?”
ମାତ୍ର ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ କହିଲେ, “ଏମାନଙ୍କ ବ୍ୟତୀତ ଯାହାକୁ ଆମ୍ଭେମାନେ ପଚାରି ପାରୁ, ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କର ଏପରି ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତା କି କେହି ଏଠାରେ ନାହିଁ?”
8 উত্তরে ইস্রায়েলের রাজা যিহূদার রাজা যিহোশাফটকে বললেন, “এখনও এমন একজন লোক আছে যার মধ্য দিয়ে আমরা সদাপ্রভুর কাছে জিজ্ঞাসা করতে পারি, সে হল যিম্লের ছেলে মীখায়, কিন্তু আমি তাকে ঘৃণা করি, কারণ সে আমার সম্বন্ধে মঙ্গলের কথা বলে না, শুধু অমঙ্গলের কথাই বলে।” উত্তরে যিহোশাফট বললেন, “রাজা যেন ঐ রকম কথা না বলেন।”
ତହିଁରେ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଆଉ ଜଣେ ଅଛନ୍ତି, ଯାହା ଦ୍ୱାରା ଆମ୍ଭେମାନେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ପଚାରି ପାରୁ, ସେ ଇମ୍ଲର ପୁତ୍ର ମୀଖାୟ; ମାତ୍ର ମୁଁ ତାହାକୁ ଘୃଣା କରେ; କାରଣ ସେ ମୋʼ ବିଷୟରେ ଅମଙ୍ଗଳ ବିନା ମଙ୍ଗଳର ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବାକ୍ୟ ପ୍ରଚାର କରେ ନାହିଁ।” ତହୁଁ ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ କହିଲେ, “ରାଜା ଏପରି ନ କହନ୍ତୁ।”
9 তখন ইস্রায়েলের রাজা তাঁর একজন কর্মচারীকে আদেশ করলেন, “তুমি এখনই যিম্লের ছেলে মীখায়কে ডেকে নিয়ে এস।”
ସେତେବେଳେ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଏକ ଅଧ୍ୟକ୍ଷଙ୍କୁ ଡାକି କହିଲେ, “ଇମ୍ଲର ପୁତ୍ର ମୀଖାୟକୁ ଶୀଘ୍ର ଆଣ।”
10 ১০ ইস্রায়েলের রাজা ও যিহূদার রাজা যিহোশাফট রাজপোশাক পরে শমরিয়া শহরের ফটকের কাছে খোলা জায়গায় তাঁদের সিংহাসনের উপরে বসে ছিলেন আর ভাববাদীরা সবাই তাঁদের সামনে ভবিষ্যতের কথা বলছিল।
ଏଥିମଧ୍ୟରେ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଓ ଯିହୁଦାର ରାଜା ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ ଆପଣାମାନଙ୍କ ରାଜବସ୍ତ୍ର ପିନ୍ଧି ଶମରୀୟାର ଦ୍ୱାର-ପ୍ରବେଶ ସ୍ଥାନ ନିକଟବର୍ତ୍ତୀ ମେଲାରେ ଆପଣା ଆପଣା ସିଂହାସନରେ ବସିଥିଲେ; ଆଉ ସେମାନଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତା ସମସ୍ତେ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବାକ୍ୟ ପ୍ରଚାର କରୁଥିଲେ।
11 ১১ লোহার শিং তৈরী করে নিয়ে কনানার ছেলে সিদিকিয় এই কথা ঘোষণা করল, “সদাপ্রভু বলছেন যে, অরামীয়েরা শেষ হয়ে না যাওয়া পর্যন্ত আপনি এগুলো দিয়েই তাদের গুঁতাতে থাকবেন।”
ଆଉ କନାନାର ପୁତ୍ର ସିଦିକୀୟ ଲୌହମୟ ଶୃଙ୍ଗମାନ ନିର୍ମାଣ କରି କହିଲା, “ସଦାପ୍ରଭୁ ଏହି କଥା କହନ୍ତି, ଏତଦ୍ଦ୍ୱାରା ଆପଣ ଅରାମୀୟମାନଙ୍କୁ ସଂହାର କରିବା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ଭୁସି ପକାଇବେ।”
12 ১২ অন্যান্য ভাববাদীরাও একই রকম কথা বলল। তারা বলল, “রামোৎ গিলিয়দ আক্রমণ করে তা জয় করে নিন, কারণ সদাপ্রভু সেটা রাজার হাতে তুলে দেবেন।”
ତହିଁରେ ସବୁ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତା ତଦ୍ରୂପ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବାକ୍ୟ ପ୍ରଚାର କରି କହିଲେ, “ରାମୋତ୍‍-ଗିଲୀୟଦକୁ ଯାଇ କୃତକାର୍ଯ୍ୟ ହେଉନ୍ତୁ; କାରଣ ସଦାପ୍ରଭୁ ତାହା ମହାରାଜଙ୍କ ହସ୍ତରେ ସମର୍ପଣ କରିବେ।”
13 ১৩ যে লোকটি মীখায়কে ডেকে আনতে গিয়েছিল সে তাঁকে বলল, “দেখুন, অন্যান্য ভাববাদীরা সবাই একমুখে রাজার সফলতার কথা বলছেন। আপনার কথাও যেন তাঁদের কথার মতই হয়। আপনি মঙ্গলের কথাই বলবেন।”
ଯେଉଁ ଦୂତ ମୀଖାୟକୁ ଡାକିବାକୁ ଯାଇଥିଲା, ସେ ତାହାକୁ କହିଲା, “ଦେଖ, ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାମାନଙ୍କର ବାକ୍ୟ ଏକ ମୁଖରେ ରାଜାଙ୍କର ମଙ୍ଗଳ ପ୍ରକାଶ କରୁଅଛି; ମୁଁ ବିନୟ କରୁଅଛି, ତୁମ୍ଭର ବାକ୍ୟ ସେମାନଙ୍କର ଜଣକର ବାକ୍ୟ ତୁଲ୍ୟ ହେଉ, ଆଉ ତୁମ୍ଭେ ମଙ୍ଗଳର କଥା କୁହ।”
14 ১৪ কিন্তু মীখায় বললেন, “জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি যে, সদাপ্রভু আমাকে যা বলবেন আমি কেবল সেই কথাই বলব।”
ତହୁଁ ମୀଖାୟ କହିଲା, “ସଦାପ୍ରଭୁ ଜୀବିତ ଥିବା ପ୍ରମାଣେ ସଦାପ୍ରଭୁ ମୋତେ ଯାହା କହିବେ, ମୁଁ ତାହା ହିଁ କହିବି।”
15 ১৫ পরে তিনি আসলে রাজা তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “মীখায়, আমরা কি রামোৎ গিলিয়দের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে যাব, না যাব না?” উত্তরে মীখায় বললেন, “হ্যাঁ, যান, আক্রমণ করে জয়লাভ করুন, সদাপ্রভু তা মহারাজের হাতে দেবেন।”
ଏଉତ୍ତାରେ ମୀଖାୟ ରାଜାଙ୍କ ନିକଟକୁ ଆସନ୍ତେ, ରାଜା ତାହାକୁ କହିଲେ, “ମୀଖାୟ, ଆମ୍ଭେମାନେ ଯୁଦ୍ଧ କରିବା ପାଇଁ ରାମୋତ୍‍-ଗିଲୀୟଦକୁ ଯିବା କି କ୍ଷାନ୍ତ ହେବା?” ତହିଁରେ ସେ ଉତ୍ତର କଲା, “ଯାଉନ୍ତୁ, କୃତକାର୍ଯ୍ୟ ହେଉନ୍ତୁ; ସଦାପ୍ରଭୁ ତାହା ମହାରାଜଙ୍କ ହସ୍ତରେ ସମର୍ପଣ କରିବେ।”
16 ১৬ রাজা তাঁকে বললেন, “সদাপ্রভুর নামে তুমি সত্যি কথা ছাড়া আর কিছু বলবে না কতবার আমি তোমাকে এই শপথ করতে বলব?”
ତହୁଁ ରାଜା ତାହାକୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ନାମରେ ସତ୍ୟ ବିନୁ ଆଉ କିଛି ମୋତେ ନ କୁହ ବୋଲି ମୁଁ କେତେ ଥର ତୁମ୍ଭକୁ ଶପଥ କରାଇବି?”
17 ১৭ উত্তরে মীখায় বললেন, “আমি দেখলাম, ইস্রায়েলীয়েরা সবাই রাখালহীন ভেড়ার মত পাহাড়ের উপরে ছড়িয়ে পড়েছে। তাই সদাপ্রভু বললেন, ‘এদের কোনো প্রভু নেই, কাজেই তারা শান্তিতে যে যার বাড়িতে চলে যাক’।”
ଏଥିରେ ସେ କହିଲା, “ମୁଁ ସମଗ୍ର ଇସ୍ରାଏଲକୁ ଅରକ୍ଷକ ମେଷପଲ ତୁଲ୍ୟ ପର୍ବତମାନରେ ଛିନ୍ନଭିନ୍ନ ଦେଖିଲି, ଆଉ ସଦାପ୍ରଭୁ କହିଲେ, ‘ଏମାନଙ୍କର କର୍ତ୍ତା ନାହିଁ; ଏମାନେ ପ୍ରତ୍ୟେକେ କୁଶଳରେ ଆପଣା ଆପଣା ଗୃହକୁ ଫେରି ଯାଉନ୍ତୁ।’”
18 ১৮ তখন ইস্রায়েলের রাজা যিহোশাফটকে বললেন, “আমি কি আপনাকে আগেই বলি নি যে, সে আমার সম্বন্ধে অমঙ্গল ছাড়া মঙ্গলের কথা বলবে না?”
ତହୁଁ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ଙ୍କୁ କହିଲେ, “ଏ ଆମ୍ଭ ବିଷୟରେ ଅମଙ୍ଗଳ ବିନା ମଙ୍ଗଳର ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବାକ୍ୟ ପ୍ରଚାର କରିବ ନାହିଁ ବୋଲି କି ମୁଁ ତୁମ୍ଭକୁ କହିଲି ନାହିଁ?”
19 ১৯ মীখায় বলতে লাগলেন, “আপনি সদাপ্রভুর কথা শুনুন। আমি দেখলাম, সদাপ্রভু তাঁর সিংহাসনে বসে আছেন এবং তাঁর ডান ও বাঁ দিকে সমস্ত স্বর্গদূতেরা রয়েছেন।
ପୁଣି, ମୀଖାୟ କହିଲା, “ଏହେତୁ ତୁମ୍ଭେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ବାକ୍ୟ ଶୁଣ; ମୁଁ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କୁ ତାହାଙ୍କ ସିଂହାସନରେ ଉପବିଷ୍ଟ ଓ ତାହାଙ୍କ ଦକ୍ଷିଣ ଓ ବାମ ହସ୍ତରେ ତାହାଙ୍କ ନିକଟରେ ସ୍ୱର୍ଗୀୟ ସମୁଦାୟ ସୈନ୍ୟଙ୍କୁ ଉଭା ହେବାର ଦେଖିଲି।
20 ২০ তখন সদাপ্রভু বললেন, ‘রামোৎ গিলিয়দ আক্রমণ করবার জন্য কে আহাবকে ভুলিয়ে সেখানে নিয়ে যাবে যাতে সে মারা যায়?’ তখন এক একজন এক এক কথা বললেন।
ତହିଁରେ ସଦାପ୍ରଭୁ କହିଲେ, ‘ଆହାବ ଯେପରି ରାମୋତ୍‍-ଗିଲୀୟଦକୁ ଯାଇ ପତିତ ହେବ, ଏଥିପାଇଁ କିଏ ତାହାକୁ ଫୁସଲାଇବ?’ ତହିଁରେ ଜଣେ ଏପ୍ରକାର, ଅନ୍ୟ ଜଣେ ସେପ୍ରକାର କହିଲେ।
21 ২১ তখন একটি আত্মা এগিয়ে আসলো, সদাপ্রভুর সামনে দাঁড়ালো এবং বলল, ‘আমি তাকে ভুলিয়ে নিয়ে যাব।’
ତହିଁ ଉତ୍ତାରେ ଏକ ଆତ୍ମା ବାହାରି ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ଠିଆ ହୋଇ କହିଲା, ‘ମୁଁ ତାହାକୁ ଫୁସଲାଇବି।’
22 ২২ সদাপ্রভু জিজ্ঞাসা করলেন, ‘কেমন করে করবে?’ সে বলল, ‘আমি গিয়ে তার সব ভাববাদীদের মুখে মিথ্যা বলবার আত্মা হব।’ সদাপ্রভু বললেন, ‘তুমিই তাকে ভুলিয়ে নিয়ে যেতে পারবে। এখন যাও এবং তুমি গিয়ে তাই কর।’
ତହୁଁ ସଦାପ୍ରଭୁ ତାହାକୁ କହିଲେ, ‘କାହିଁରେ?’ ସେ କହିଲା, ‘ମୁଁ ଯାଇ ତାହାର ସମସ୍ତ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାଙ୍କ ମୁଖରେ ମିଥ୍ୟାବାଦୀ ଆତ୍ମା ହେବି।’ ତେବେ ସେ କହିଲେ, ‘ତୁମ୍ଭେ ତାହାକୁ ଫୁସଲାଇବ, ମଧ୍ୟ କୃତକାର୍ଯ୍ୟ ହେବ; ଯାଅ, ସେପରି କର।’
23 ২৩ এইজন্যই সদাপ্রভু এখন আপনার এই সব ভাববাদীদের মুখে মিথ্যা বলবার আত্মা দিয়েছেন। তোমার সর্বনাশ হবার জন্য সদাপ্রভু আদেশ দিয়েছেন।”
ଏହେତୁ ଦେଖ, ସଦାପ୍ରଭୁ ତୁମ୍ଭର ଏସମସ୍ତ ଭବିଷ୍ୟଦ୍‍ବକ୍ତାଙ୍କ ମୁଖରେ ମିଥ୍ୟାବାଦୀ ଆତ୍ମା ଦେଇଅଛନ୍ତି; ସଦାପ୍ରଭୁ ତୁମ୍ଭ ବିଷୟରେ ଅମଙ୍ଗଳର କଥା କହିଅଛନ୍ତି।”
24 ২৪ তখন কনানার ছেলে সিদিকিয় গিয়ে মীখায়ের গালে চড় মেরে বলল, “সদাপ্রভুর আত্মা তোর সঙ্গে কথা বলবার জন্য আমার কাছ থেকে বেরিয়ে কোন পথে গিয়েছিলেন?”
ସେତେବେଳେ କନାନାର ପୁତ୍ର ସିଦିକୀୟ ନିକଟକୁ ଆସି ମୀଖାୟର ଗାଲରେ ଚାପୁଡ଼ା ମାରି କହିଲା, “ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଆତ୍ମା ତୋତେ କହିବା ପାଇଁ ମୋʼ ଠାରୁ କେଉଁ ବାଟେ ଗଲେ?”
25 ২৫ মীখায় বললেন, “দেখ, যেদিন তুমি নিজেকে লুকাবার জন্য ভিতরের ঘরে গিয়ে ঢুকবে সেই দিন তুমি তা জানতে পারবে।”
ତହିଁରେ ମୀଖାୟ କହିଲା, “ଦେଖ, ଯେଉଁ ଦିନ ତୁମ୍ଭେ ଆପଣାକୁ ଲୁଚାଇବା ପାଇଁ ଗୋଟିଏ ଭିତର କୋଠରିକି ଯିବ, ସେହି ଦିନ ତାହା ଜାଣିବ।”
26 ২৬ ইস্রায়েলের রাজা তখন এই বললেন, “মীখায়কে শহরের শাসনকর্ত্তা আমোন ও রাজপুত্র যোয়াশের কাছে আবার পাঠিয়ে দাও।
ପୁଣି, ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା କହିଲେ, “ମୀଖାୟକୁ ଧରି ନଗରାଧ୍ୟକ୍ଷ ଆମୋନ୍‍ର ଓ ରାଜପୁତ୍ର ଯୋୟାଶ୍‍ର ନିକଟକୁ ଫେରାଇ ନେଇଯାଅ;
27 ২৭ তাদের বল রাজা বলেছেন এই লোকটিকে যেন জেলে রাখা হয় এবং রাজা নিরাপদে ফিরে না আসা পর্যন্ত তাকে অল্প জল আর অল্প রুটি ছাড়া যেন আর কিছু দেওয়া না হয়।”
ପୁଣି, କୁହ, ‘ରାଜା ଏହି କଥା କହନ୍ତି, ଏଇଟାକୁ କାରାଗାରରେ ରଖ ଓ ମୁଁ କୁଶଳରେ ଫେରି ଆସିବା ପର୍ଯ୍ୟନ୍ତ ତାକୁ କେବଳ ଅଳ୍ପ ଅନ୍ନ ଓ ଅଳ୍ପ ଜଳ ଖୁଆଅ।’”
28 ২৮ তখন মীখায় বললেন, “যদি আপনি সত্যিই নিরাপদে ফিরে আসেন তবে জানবেন সদাপ্রভু আমার মধ্য দিয়ে কথা বলেন নি।” তারপর তিনি আবার বললেন, “আপনারা সবাই আমার কথাটা শুনে রাখুন।”
ତହିଁରେ ମୀଖାୟ କହିଲା, “ଯଦି ତୁମ୍ଭେ କୁଶଳରେ ଫେରି ଆସ, ତେବେ ସଦାପ୍ରଭୁ ମୋʼ ଦ୍ୱାରା କହି ନାହାନ୍ତି।” ଆହୁରି ସେ କହିଲା, “ହେ ଲୋକମାନେ, ତୁମ୍ଭେ ସମସ୍ତେ ଶୁଣ।”
29 ২৯ এর পরে ইস্রায়েলের রাজা ও যিহূদার রাজা যিহোশাফট রামোৎ গিলিয়দ আক্রমণ করতে গেলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଓ ଯିହୁଦାର ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ ରାଜା ରାମୋତ୍‍-ଗିଲୀୟଦକୁ ଗଲେ।
30 ৩০ আহাব যিহোশাফটকে বললেন, “আমাকে যাতে লোকেরা চিনতে না পারে সেইজন্য আমি অন্য পোশাক পরে যুদ্ধে যোগ দেব, কিন্তু আপনি আপনার রাজপোশাকই পরুন।” এই বলে ইস্রায়েলের রাজা অন্য পোশাক পরে যুদ্ধ করতে গেলেন।
ପୁଣି, ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ଙ୍କୁ କହିଲେ, “ମୁଁ ଛଦ୍ମବେଶ ଧରି ଯୁଦ୍ଧକୁ ଯିବି; ମାତ୍ର ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ରାଜବସ୍ତ୍ର ପିନ୍ଧ। ଆଉ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଛଦ୍ମବେଶ ଧରି ଯୁଦ୍ଧକୁ ଗଲେ।”
31 ৩১ অরামের রাজা তাঁর রথগুলোর বত্রিশজন সেনাপতিকে এই আদেশ দিয়ে রেখেছিলেন, “একমাত্র ইস্রায়েলের রাজা ছাড়া আপনারা ছোট কি বড় আর কারও সঙ্গে যুদ্ধ করবেন না।”
ମାତ୍ର ଅରାମର ରାଜା ଆପଣାର ବତିଶ ରଥାଧ୍ୟକ୍ଷଙ୍କୁ ଆଜ୍ଞା ଦେଇ କହିଥିଲେ, “ତୁମ୍ଭେମାନେ କେବଳ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଛଡ଼ା ସାନ କି ବଡ଼ କାହା ସଙ୍ଗେ ଯୁଦ୍ଧ ନ କର।”
32 ৩২ রথের সেনাপতিরা যিহোশাফটকে দেখে ভেবেছিলেন যে, “তিনি নিশ্চয়ই ইস্রায়েলের রাজা।” কাজেই তাঁরা ফিরে তাঁকে আক্রমণ করতে গেলেন কিন্তু যিহোশাফট চেঁচিয়ে উঠলেন।
ଏହେତୁ ରଥାଧ୍ୟକ୍ଷମାନେ ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ଙ୍କୁ ଦେଖି କହିଲେ, “ଏ ଅବଶ୍ୟ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା; ଆଉ ସେମାନେ ତାଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ଯୁଦ୍ଧ କରିବା ପାଇଁ ତାଙ୍କ ଆଡ଼କୁ ଫେରିଲେ; ତହିଁରେ ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ ଡାକ ପକାଇଲେ।”
33 ৩৩ এতে সেনাপতিরা বুঝলেন যে, তিনি ইস্রায়েলের রাজা নন সেইজন্য তাঁরা আর তাঁর পিছনে তাড়া করলেন না।
ତହୁଁ ସେ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ନୁହନ୍ତି ବୋଲି ରଥାଧ୍ୟକ୍ଷମାନେ ଦେଖି ତାଙ୍କୁ ଗୋଡ଼ାଇବାରୁ ଫେରିଗଲେ।
34 ৩৪ কিন্তু একজন লোক লক্ষ্য স্থির না করেই তার ধনুকে টান দিয়ে ইস্রায়েলের রাজার বুক ও পেটের বর্মের মাঝামাঝি ফাঁকা জায়গায় আঘাত করে বসল। তখন রাজা তাঁর রথ চালককে বললেন, “রথ ঘুরিয়ে তুমি যুদ্ধের জায়গা থেকে আমাকে বাইরে নিয়ে চল। কারণ আমি আঘাত পেয়েছি।”
ଏପରି ସମୟରେ ଜଣେ ସନ୍ଧାନ ବିନା ଧନୁର୍ଗୁଣ ଟାଣି ଇସ୍ରାଏଲ ରାଜାଙ୍କ ସାଞ୍ଜୁଆର ଯୋଡ଼ ମଧ୍ୟରେ ଆଘାତ କଲା; ତେଣୁ ସେ ଆପଣା ସାରଥିକୁ କହିଲେ, “ତୁମ୍ଭେ ଆପଣା ହାତ ଫେରାଇ ସୈନ୍ୟ ମଧ୍ୟରୁ ମୋତେ ନେଇଯାଅ; କାରଣ ମୁଁ ଅତିଶୟ ଆଘାତ ପାଇଲି।”
35 ৩৫ সারা দিন ধরে ভীষণ যুদ্ধ চলল আর রাজাকে অরামীয়দের মুখোমুখি করে রথের মধ্যে বসিয়ে রাখা হল। তাঁর ক্ষত থেকে রক্ত ঝরে রথের মেঝের উপর পড়তে লাগল আর সন্ধ্যাবেলার দিকে তিনি মারা গেলেন।
ସେଦିନ ଯୁଦ୍ଧ ପ୍ରବଳ ହେଲା; ପୁଣି, ଲୋକମାନେ ଅରାମୀୟମାନଙ୍କ ସମ୍ମୁଖରେ ରାଜାଙ୍କୁ ତାଙ୍କର ରଥରେ ଠିଆ କରି ରଖିଲେ, ଆଉ ସେ ସନ୍ଧ୍ୟା ବେଳେ ମଲେ; ପୁଣି, ତାଙ୍କର କ୍ଷତର ରକ୍ତ ରଥ ଗର୍ଭରେ ବହି ପଡ଼ିଲା।
36 ৩৬ সূর্য্য ডুবে যাবার দিন সৈন্যদলের মধ্যে এই কথা ঘোষণা করা হল, “তোমরা প্রত্যেকেই নিজের নিজের শহরে ও নিজের নিজের বাড়িতে ফিরে যাও।”
“ଆଉ ପ୍ରତ୍ୟେକେ ଆପଣା ନଗରକୁ ଓ ଆପଣା ଦେଶକୁ ଯାଅ,” ଏହି ଡାକ ପ୍ରାୟ ସୂର୍ଯ୍ୟାସ୍ତ ସମୟରେ ସୈନ୍ୟମାନଙ୍କର ସର୍ବତ୍ର ବ୍ୟାପିଗଲା।
37 ৩৭ এই ভাবে ইস্রায়েলের রাজা মারা গেলেন এবং তাঁকে শমরিয়াতে আনা হল। লোকেরা তাঁকে সেখানেই কবর দিল।
ଏହିରୂପେ ରାଜା ମଲେ ଓ ଶମରୀୟାକୁ ଅଣାଗଲେ; ପୁଣି, ଲୋକମାନେ ରାଜାଙ୍କୁ ଶମରୀୟାରେ କବର ଦେଲେ।
38 ৩৮ শমরিয়ার পুকুরের ধারে তাঁর রথটা ধোওয়া হল এবং সদাপ্রভুর ঘোষণা অনুসারে কুকুরেরা সেখানে তাঁর রক্ত চেটে খেল (বেশ্যারা সেই পুকুরে স্নান করল)।
ଆଉ ସେମାନେ ଶମରୀୟାର ପୁଷ୍କରିଣୀ ନିକଟରେ ରଥ ଧୋଇଲେ; ତହିଁରେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଉକ୍ତ ବାକ୍ୟାନୁସାରେ କୁକ୍କୁରମାନେ ତାଙ୍କର ରକ୍ତ ଚାଟି ଖାଇଲେ। ଏହି ସ୍ଥାନରେ ବେଶ୍ୟାମାନେ ସ୍ନାନ କରନ୍ତି।
39 ৩৯ আহাবের অন্যান্য সমস্ত কাজের কথা, অর্থাৎ তিনি যা কিছু করেছিলেন সেই সব কথা, হাতীর দাঁতের কাজ করা যে রাজবাড়ী তিনি তৈরী করেছিলেন তার কথা এবং যে শহরগুলো তিনি শক্তিশালী করে গড়ে তুলেছিলেন সেগুলোর কথা ইস্রায়েলের রাজাদের ইতিহাস বইটিতে কি লেখা নেই?
ଏହି ଆହାବଙ୍କର ଅବଶିଷ୍ଟ ବୃତ୍ତାନ୍ତ ଓ ତାଙ୍କର ସମସ୍ତ କ୍ରିୟା ଓ ତାଙ୍କର ନିର୍ମିତ ହସ୍ତୀଦନ୍ତମୟ ଗୃହ ଓ ଯେ ଯେ ନଗର ସେ ନିର୍ମାଣ କରିଥିଲେ, ତାହାସବୁ କʼଣ ଇସ୍ରାଏଲ ରାଜାଗଣଙ୍କର ଇତିହାସ ପୁସ୍ତକରେ ଲେଖା ନାହିଁ?
40 ৪০ আহাব তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে নিদ্রায় গেলেন; আর তাঁর জায়গায় তাঁর ছেলে অহসিয় রাজা হলেন।
ଏହିରୂପେ ଆହାବଙ୍କ ମୃତ୍ୟୁ ପରେ ଓ ତାହାଙ୍କ ପୁତ୍ର ଅହସୀୟ ତାହାଙ୍କ ପଦରେ ରାଜ୍ୟ କଲେ।
41 ৪১ ইস্রায়েলের রাজা আহাবের রাজত্বের চার বছরের দিন আসার ছেলে যিহোশাফট যিহূদা দেশের রাজা হয়েছিলেন।
ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜା ଆହାବଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ଚତୁର୍ଥ ବର୍ଷରେ ଆସାଙ୍କର ପୁତ୍ର ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ ଯିହୁଦା ଉପରେ ରାଜତ୍ୱ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କଲେ।
42 ৪২ যিহোশাফট পঁয়ত্রিশ বছর বয়সে রাজত্ব শুরু করেন এবং পঁচিশ বছর যিরূশালেমে রাজত্ব করেন। তাঁর মায়ের নাম অসুরা, তিনি শিল্‌হিরের মেয়ে।
ରାଜ୍ୟ କରିବାର ଆରମ୍ଭରେ ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ଙ୍କର ବୟସ ପଞ୍ଚତିରିଶ ବର୍ଷ ହୋଇଥିଲା ଓ ସେ ଯିରୂଶାଲମରେ ପଚିଶ ବର୍ଷ ରାଜ୍ୟ କଲେ। ତାଙ୍କର ମାତାର ନାମ ଅସୂବା, ସେ ଶିଲ୍‍ହିର କନ୍ୟା।
43 ৪৩ যিহোশাফট সব ব্যাপারেই তাঁর বাবা আসার পথ ধরেই চলতেন, কখনও সেই পথ ছেড়ে যান নি। সদাপ্রভুর চোখে যা ঠিক তিনি তাই করতেন। উঁচু স্থানগুলো ধ্বংস করা হয়নি, লোকেরা সেখানে পশু উৎসর্গ করত ও ধূপ জ্বালাত।
ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ ଆପଣା ପିତା ଆସାଙ୍କର ସମସ୍ତ ପଥରେ ଚାଲିଲେ; ସେ ତହିଁରୁ ବିମୁଖ ନ ହୋଇ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ ଯାହା ଯଥାର୍ଥ, ତାହା କଲେ; ତଥାପି ଉଚ୍ଚସ୍ଥଳୀମାନ ଉଚ୍ଛିନ୍ନ ନୋହିଲା; ଲୋକମାନେ ସେସମୟରେ ହେଁ ଉଚ୍ଚସ୍ଥଳୀମାନରେ ବଳିଦାନ କଲେ ଓ ଧୂପ ଜ୍ୱଳାଇଲେ।
44 ৪৪ ইস্রায়েলের রাজার সঙ্গে তিনি সন্ধি স্থাপন করেছিলেন।
ପୁଣି, ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ ଇସ୍ରାଏଲର ରାଜାଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ସନ୍ଧି ସ୍ଥାପନ କଲେ।
45 ৪৫ যিহোশাফটের অন্যান্য বিবরণ এবং তিনি যে যে কাজ ও যে সব যুদ্ধ করেছিলেন, সে সব যিহূদার রাজাদের ইতিহাস বইটিতে কি লেখা নেই?
ଏହି ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ଙ୍କ ଅବଶିଷ୍ଟ ବୃତ୍ତାନ୍ତ ଓ ତାଙ୍କର ପ୍ରକାଶିତ ପରାକ୍ରମ ଓ ସେ କି ପ୍ରକାର ଯୁଦ୍ଧ କଲେ, ତାହାସବୁ କʼଣ ଯିହୁଦାର ରାଜାମାନଙ୍କର ଇତିହାସ ପୁସ୍ତକରେ ଲେଖା ନାହିଁ?
46 ৪৬ তাঁর বাবা আসার রাজত্বের পরেও যে সব পুরুষ বেশ্যারা বাকি রয়ে গিয়েছিল তিনি দেশ থেকে তাদের দূর করে দিয়েছিলেন।
ତାଙ୍କର ପିତା ଆସାଙ୍କର ସମୟରେ ଯେଉଁ ସଦୋମୀମାନେ ଅବଶିଷ୍ଟ ରହିଥିଲେ, ସେମାନଙ୍କୁ ସେ ଦେଶରୁ ଦୂର କରିଦେଲେ।
47 ৪৭ সেই দিন ইদোমে কোনো রাজা ছিল না। একজন প্রতিনিধি সেখানে রাজত্ব করতেন।
ସେହି ସମୟରେ ଇଦୋମରେ କେହି ରାଜା ନ ଥିଲା; ଜଣେ ପ୍ରତିନିଧି ରାଜ୍ୟ କଲା।
48 ৪৮ যিহোশাফট সোনা ওফীরে নিয়ে যাবার জন্য কতগুলো বড় বড় তর্শীশ জাহাজ তৈরী করলেন, কিন্তু সেগুলোর আর যাওয়া হল না, কারণ ইৎসিয়োন গেবরে সেগুলো ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল।
ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ ସୁନା ପାଇଁ ଓଫୀରକୁ ଯିବା ସକାଶେ ତର୍ଶୀଶର ଜାହାଜମାନ ନିର୍ମାଣ କଲେ; ମାତ୍ର ତାହାସବୁ ଗଲା ନାହିଁ; କାରଣ ଇତ୍‍ସିୟୋନ-ଗେବରରେ ଜାହାଜମାନ ଭାଙ୍ଗିଗଲା।
49 ৪৯ তখন আহাবের ছেলে অহসিয় যিহোশাফটকে বললেন, “আমার লোকেরা আপনার লোকদের সঙ্গে জাহাজে যাক।” কিন্তু যিহোশাফট রাজি হলেন না।
ତେବେ ଆହାବଙ୍କର ପୁତ୍ର ଅହସୀୟ ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ଙ୍କୁ କହିଲେ, “ମୋʼ ଦାସମାନେ ତୁମ୍ଭ ଦାସମାନଙ୍କ ସଙ୍ଗେ ଜାହାଜରେ ଯାଉନ୍ତୁ।” ମାତ୍ର ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ ସମ୍ମତ ହେଲେ ନାହିଁ।
50 ৫০ পরে যিহোশাফট তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে নিদ্রায় গেলেন এবং তাঁকে তাঁর পূর্বপুরুষ দায়ূদের শহরে তাঁর পূর্বপুরুষদের সঙ্গে কবর দেওয়া হল; তাঁর জায়গায় তাঁর ছেলে যিহোরাম রাজা হলেন।
ଏଥିଉତ୍ତାରେ ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ ଆପଣା ପିତୃଗଣ ସହିତ ଶୟନ କରି ଆପଣା ପୂର୍ବପୁରୁଷ ଦାଉଦଙ୍କର ନଗରରେ ଆପଣା ପିତୃଲୋକଙ୍କ ସହିତ କବରପ୍ରାପ୍ତ ହେଲେ; ତହୁଁ ତାଙ୍କର ପୁତ୍ର ଯିହୋରାମ୍‍ ତାଙ୍କର ପଦରେ ରାଜ୍ୟ କଲେ।
51 ৫১ যিহূদার রাজা যিহোশাফটের রাজত্বের সতেরো বছরের দিন আহাবের ছেলে অহসিয় শমরিয়াতে ইস্রায়েলের রাজা হলেন। তিনি ইস্রায়েলের উপরে দুই বছর রাজত্ব করেছিলেন।
ଯିହୁଦାର ରାଜା ଯିହୋଶାଫଟ୍‍ଙ୍କ ରାଜତ୍ଵର ସତର ବର୍ଷରେ ଆହାବଙ୍କର ପୁତ୍ର ଅହସୀୟ ଶମରୀୟାରେ ଇସ୍ରାଏଲ ଉପରେ ରାଜତ୍ୱ କରିବାକୁ ଆରମ୍ଭ କଲେ ଓ ସେ ଇସ୍ରାଏଲ ଉପରେ ଦୁଇ ବର୍ଷ ରାଜ୍ୟ କଲେ।
52 ৫২ সদাপ্রভুর চোখে যা মন্দ তিনি তাই করতেন। তিনি তাঁর বাবা ও মায়ের মত এবং নবাটের ছেলে যারবিয়ামের মত চলতেন। এই যারবিয়াম যেমন ইস্রায়েলের লোকদের দিয়ে পাপ করিয়েছিলেন অহসিয়ও তাই করেছিলেন।
ଆଉ ସେ ସଦାପ୍ରଭୁଙ୍କ ଦୃଷ୍ଟିରେ କୁକର୍ମ କଲେ ଓ ସେ ଆପଣା ପିତାଙ୍କର ପଥରେ ଓ ଆପଣା ମାତାର ପଥରେ ଓ ନବାଟର ପୁତ୍ର ଯାରବୀୟାମ ଯଦ୍ଦ୍ୱାରା ଇସ୍ରାଏଲକୁ ପାପ କରାଇଥିଲେ, ତାଙ୍କର ସେହି ପଥରେ ଚାଲିଲେ।
53 ৫৩ তিনি বাল দেবতার সেবা ও পূজা করতেন এবং তাঁর বাবা যেমন করেছিলেন তিনিও তেমনি করে ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুকে অসন্তুষ্ট করে তুলেছিলেন।
ପୁଣି, ସେ ଆପଣା ପିତାଙ୍କର ସମସ୍ତ କ୍ରିୟାନୁସାରେ ବାଲ୍‍ର ସେବା ଓ ପୂଜା କଲେ ଓ ସଦାପ୍ରଭୁ ଇସ୍ରାଏଲର ପରମେଶ୍ୱରଙ୍କୁ ବିରକ୍ତ କଲେ।

< প্রথম রাজাবলি 22 >